Jump to content

Mhafiz™

Moderators
  • Posts

    755
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    444

Everything posted by Mhafiz™

  1. Version James Dicks

    2,621 downloads

    হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন বইটির কনসেপ্ট হল সহজ করে ফরেক্স শেখানো। মনে হচ্ছে তা-ই। কারন বইটীর সবগুলো লেসন অনেক সুন্দর সহজ শব্দ ধারা উপস্থাপন করা হয়েছে। আর ভালো ফরেক্স ট্রেডিং এর জন্য যেসব বিষয় গুলো অত্যাবশ্যক সেগুলো খুব ভালো ভাবেই আলোচনা করা হয়েছে এই বইতে।   যেমনঃ Forecasting the market, workstation for trading, Trade Management Principle সহ নানা রকম বিষয়বস্তু নিয়ে সাজানো হয়েছে বইটি। তাই সত্যি যদি ফরেক্স এক্সপার্ট হওয়ার স্বপন দেখেন তাহলে বইটি পড়তে ভুল করবেন না।        বই তথ্যঃ    নামঃ  Forex Made Easy - 6 ways to trade the dollar. লেখকঃ James Dicks
  2. হুম বুঝতে পেরেছি। সময় পেলে বাংলায় করে Upload করে দেবো।
  3. কারেন্সি ইনডেক্স কিঃ একটি দেশের মুদ্রার বিপরীতে সর্বচ্চ পরিমানে অন্যান্য দেশের মুদ্রার যে ট্রেডিং ভলিয়ম কিংবা ট্রেডিং ওয়েট ভেলু তাই হল একটি কারেন্সির ইনডেক্স। যা ১৯৭৩ সাল থেকে অফিশিয়ালি ফরেক্স বেস কারেন্সির কে টার্গেট করে হিসাব করা হয়ে থাকে। তাই সবচেয়ে হায়েস্ট বেস কারেন্সি হল USD যার ইনডেক্সিং হিসার বের করতে পারলে অনন্যা কারেন্সির দোর পরিমাপ পারবেন। তাই আজকের কারেন্সি ইনডেক্স আলোচনায় ইনডেক্স কারেন্সি হল USD অর্থাৎ USD ইনডেক্স USDX. ৬ টি মুল কারেন্সি কে ধরে মোট ২২ টি দেশের কারেন্সির USD এর বিপরীতে ট্রেডিং ভেলু কে নিয়ে USDX হিসাব করা হয়। কারেন্সি গুলো হলঃ Euro (EUR)Yen (JPY)Pound (GBP)Canadian dollar (CAD)Krona (SEK)Franc (CHF)এখন প্রশ্ন হল ৬টি কারেন্সিতে ২২ টি দেশের অন্তর্ভুক্তি কিভাবে? হ্যাঁ, বলছি আমারা জানি ইউরোপিয়ান জোনের মোট দেশ ১৭ টি যাদের সবার একক কারেন্সি হল EUR এবং জাপান, ব্রিটেন, কানাডা, সুইডেন এবং সুইজারল্যান্ড এর একক কারেন্সির বিপরীতে USD এর ট্রেন্ডিং ভেলু আছে বলে এই ২২ টি দেশের মুল কারেন্সিকে ধরে USD ইনডেক্স করা করা হয়। সহজ কথা হল ভিবিন্ন কারেন্সির বিপরিতে USD এর দোড় কতটুকু তাই বের করার একটি উপায় যাকে Indexing বলা হয়ে থাকে, যেহেতু USD এর ইনডেক্স বের করব তাই একে বলা হয় USDX. USDX কারেন্সি কান্ট্রিঃ আসুন এইবার জেনে নেই USDX এর জন্য কোন কোন কারেন্সি বেশি পরিমানে জড়িত অর্থাৎ কোন কারেন্সির কতভাগ ট্রেডিং এর জন্য USDX হয়। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুনঃ চিত্রমতে EUR একটি বিরাট অংশ USDX এর জন্য। দ্বিতীয় স্থানে আছে জাপান তারপর আছে গ্রেট ব্রিটেন এইভাবে দেশ ভিত্তিক কারেন্সির একটি রেশিও দেখতে পাচ্ছেন, অর্থাৎ USD কারেন্সি ট্রেডিং এর ৫০% এর ও বেশি ট্রেডিং হয় EUR’র বিপরীতে। চার্টের বাইরে বাকি ৩০% ট্রেড হয় অনন্য কারেন্সির সাথে। USDX ডলার এর জন্য EUR’র ভুমিকা সবচেয়ে বেশি এবং EUR’র কারনে USD বেশি প্রভাবিত হয়। তাই USDX কে "Anti-Euro Index" বলা হয়। USDX যে কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে হিসাব করা হয় তা কিন্তু নয় বরং বড়বড় যেসব আর্থিক সংগঠন আছে তারা নিজেদের প্রয়োজনে তাদের ট্রেড বা ইকোনমি ব্যালেন্স করার জন্য USDX হিসাব করে থাকে। যেহেতু USDX একটি গ্লোবাল কনসেপ্ট তাই মোটামুটি অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই ফর্মুলা ব্যাবহার করে তাদের ইকোনমি ঠিক রাখার জন্য বা সেই অনুযায়ী ব্যবসা ধরে রাখার জন্য। সেই রকম একটি প্রতিষ্ঠান হল Federal Reserve. USDX হিসার করার জন্য তারা "trade-weighted U.S. dollar index" নামে হিসাব করে থাকে। আশা করি USDX সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা পেয়ে গেছেন। USDX Formula: USDX = EUR * 0.576 x JPY * 0.136 x GBP * 0.119 x CAD * 0.091 x SEK * 0.042 x CHF * 0.036 · যখন USDX নামতে শুরু করে তারমানে হল এক্সচেঞ্জ ট্রেডাররা USD সেল করে দিচ্ছে· বিপরীতভাবে USDX যখন উঠতে শুরু করে তখন এক্সচেঞ্জ ট্রেডাররা USD বায় করতে শুরু করে।কিভাবে USDX চার্ট পড়বেনঃ USDX চার্ট অনন্য কারেন্সি চার্ট এর মত এক প্রকার চার্ট যার Index প্রতিদিন এবং সাপ্তাহিক ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। এই ক্ষেত্রে INDEX General ভেলু 100.00 কে Base ধরে হিসাব করা হয়ে থাকে। যেমনঃ যখন USDX উপরের দিকে যায় তখন USD ভেলু বাড়ে। যদি USDX 110 হয় তখন USD ভেলু বাড়ে 10%. আবার যখন USDX কমে 90 হয় তখন USD ভেলু কমে 10%. মনে রাখবেন যেহেতু আমরা USDX নিয়ে কথা বলছি তাই এর প্রতিফলন কিন্তু USD কারেন্সিকে ঘিরে হবে, যার কারনে জখনি USDX বাড়ছে বা কমছে তার প্রতিফলন কিন্তু আমার USD কারেন্সিতেই দেখছি। এখন পর্যন্ত USDX লেভেল সর্বচ্চ 160 এবং সর্বনিম্ন 78 পর্যন্ত পোঁছছে। কেন ব্যাবহার করবেনঃ আগেই বলেছি USD ইনডেক্স এর মাধ্যমে অনন্য কারেন্সির সাথে USD এর ট্রেডিং ওয়েট মাপা যায়। যেহেতু অনেকগুলো কারেন্সির Combination ই হল USDX. তাই USDX এর মাধ্যমে ঐসব কারেন্সির Forecast ও করা সম্ভব। USDX চার্ট এর শক্তিশালি বা দুর্বল আচরণ এর প্রভাব অনন্য কারেন্সির Forecast এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। আমরা যেভাবে Support and Resistance, Candlestick pattern , technical analysis বা আরো বিভিন্ন স্ট্রেটিজি ব্যাবহার করি ট্রেন্ড লাইন তথা প্রাইস ফোরকাস্ট এর ক্ষেত্রে, তেমনি USDX এর প্রভাব বা এই চার্ট এর ফ্লো’ মাধ্যমেও ওই সব কারেন্সির ট্রেন্ডিং ট্রেন্ড বুঝতে পারা যায়। কিভাবে ব্যাবহার করবেনঃ যেহেতু USDX এর ইনডেক্স চার্ট হয় EUR/USD,GBP/USD, USD/CHF,USD/JPY, USD/CAD এর সাথে ট্রেডিং ভলিয়ম ভিত্তিতে। USD এর বিপরিতে এই সব কারেন্সি এর ট্রেডিং স্ট্রেন্থ হল USDX. তাই লক্ষ্য করবেন যখন EUR/USD দৈনিক চার্টে ট্রেন্ড ডাউন থাকে তখন USDX চার্টে ট্রেন্ড বিপরীত থাকে। এইবার দেখুন EUR/USD Daily Chart উপরের দুটি চার্টকে বিবেচনা করলে দেখবেন একটু আরেকটির মোটামুটি বিপরীত। কারন আমরা পুরবেই জেনেছি USDX চার্ট এর মুল ট্রেডেড কারেন্সি হল EUR তাই এই কারেন্সিই বেশী হিট করে USDX চার্টকে। এইভাবে দেশ ভিত্তিক এবং তাদের কারেন্সির সাথে USD এর ট্রেডেড ভলিয়ম অনুযায়ী চার্ট গুলোর পরবর্তী মুভমেন্ট আন্দাজ করা হয়ে থাকে। এই বিষয়টা পরিষ্কার করতে আলোচনা করতে হবে কারেন্সি কো-রিলেশন নিয়ে। এবং USDX এর সাথে অনন্য কারেন্সির সমন্বয় পূর্বক তাদের Forecast পাওয়ার জন্য ভিবিন্ন Currency Strength Indicator ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। কারন্সি কো-রিলেশন বুঝলে ম্যাজিক পেয়ে যাবেন কিভাবে USDX এর একটি চার্টের বিপরীতে ৪-৫ টা কারন্সি চার্ট বিপরীত ট্রেন্ড তৈরি করে। আজ USDX সম্পর্কে চেষ্টা করেছি একটা ভালো ধারনা দেওয়ার জন্য। আগামিতে কারন্সি কো-রিলেশন সম্পর্কে বৃহৎ আলোচনা করব। ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- USDX চার্ট আপনি আপনার Meta Trader এ দেখতে পারবেন, সেই ক্ষেত্রে আপনাকে দুটি ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করতে হবে। প্রথমে ইনডিকেটর গুলো ডাউনলোড করে নিনঃ USDX.zip ১. আপনার Meta trader\experts\indicators এ কপি করে নিন। ২. এইবার Meta Trader ওপেন করে EUR/USD চার্টে Create$$USDX ইনডিকেটরটি এনে Input variable থেকে যে টাইম ফ্রেমে USDX চার্ট দেখতে চান সেই টাইমফ্রেম ভেলু দিয়ে দিন, 15M, 30M, 45M 1H ইচ্ছে মত। ৩. File মেনু থেকে Open offline এ গিয়ে আপনার বানানো চার্টটি নিয়ে আসুন। (মুলত offline chart লিখা থাকলে ও এটা কিন্তু live চার্ট) ----------------------------- ধন্যবাদ। View the full article
  4. কারেন্সি ইনডেক্স কিঃ একটি দেশের মুদ্রার বিপরীতে সর্বচ্চ পরিমানে অন্যান্য দেশের মুদ্রার যে ট্রেডিং ভলিয়ম কিংবা ট্রেডিং ওয়েট ভেলু তাই হল একটি কারেন্সির ইনডেক্স। যা ১৯৭৩ সাল থেকে অফিশিয়ালি ফরেক্স বেস কারেন্সির কে টার্গেট করে হিসাব করা হয়ে থাকে। তাই সবচেয়ে হায়েস্ট বেস কারেন্সি হল USD যার ইনডেক্সিং হিসার বের করতে পারলে অনন্যা কারেন্সির দোর পরিমাপ পারবেন। তাই আজকের কারেন্সি ইনডেক্স আলোচনায় ইনডেক্স কারেন্সি হল USD অর্থাৎ USD ইনডেক্স USDX. ৬ টি মুল কারেন্সি কে ধরে মোট ২২ টি দেশের কারেন্সির USD এর বিপরীতে ট্রেডিং ভেলু কে নিয়ে USDX হিসাব করা হয়। কারেন্সি গুলো হলঃ Euro (EUR)Yen (JPY)Pound (GBP)Canadian dollar (CAD)Krona (SEK)Franc (CHF)এখন প্রশ্ন হল ৬টি কারেন্সিতে ২২ টি দেশের অন্তর্ভুক্তি কিভাবে? হ্যাঁ, বলছি আমারা জানি ইউরোপিয়ান জোনের মোট দেশ ১৭ টি যাদের সবার একক কারেন্সি হল EUR এবং জাপান, ব্রিটেন, কানাডা, সুইডেন এবং সুইজারল্যান্ড এর একক কারেন্সির বিপরীতে USD এর ট্রেন্ডিং ভেলু আছে বলে এই ২২ টি দেশের মুল কারেন্সিকে ধরে USD ইনডেক্স করা করা হয়। সহজ কথা হল ভিবিন্ন কারেন্সির বিপরিতে USD এর দোড় কতটুকু তাই বের করার একটি উপায় যাকে Indexing বলা হয়ে থাকে, যেহেতু USD এর ইনডেক্স বের করব তাই একে বলা হয় USDX. USDX কারেন্সি কান্ট্রিঃ আসুন এইবার জেনে নেই USDX এর জন্য কোন কোন কারেন্সি বেশি পরিমানে জড়িত অর্থাৎ কোন কারেন্সির কতভাগ ট্রেডিং এর জন্য USDX হয়। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুনঃ চিত্রমতে EUR একটি বিরাট অংশ USDX এর জন্য। দ্বিতীয় স্থানে আছে জাপান তারপর আছে গ্রেট ব্রিটেন এইভাবে দেশ ভিত্তিক কারেন্সির একটি রেশিও দেখতে পাচ্ছেন, অর্থাৎ USD কারেন্সি ট্রেডিং এর ৫০% এর ও বেশি ট্রেডিং হয় EUR’র বিপরীতে। চার্টের বাইরে বাকি ৩০% ট্রেড হয় অনন্য কারেন্সির সাথে। USDX ডলার এর জন্য EUR’র ভুমিকা সবচেয়ে বেশি এবং EUR’র কারনে USD বেশি প্রভাবিত হয়। তাই USDX কে "Anti-Euro Index" বলা হয়। USDX যে কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে হিসাব করা হয় তা কিন্তু নয় বরং বড়বড় যেসব আর্থিক সংগঠন আছে তারা নিজেদের প্রয়োজনে তাদের ট্রেড বা ইকোনমি ব্যালেন্স করার জন্য USDX হিসাব করে থাকে। যেহেতু USDX একটি গ্লোবাল কনসেপ্ট তাই মোটামুটি অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই ফর্মুলা ব্যাবহার করে তাদের ইকোনমি ঠিক রাখার জন্য বা সেই অনুযায়ী ব্যবসা ধরে রাখার জন্য। সেই রকম একটি প্রতিষ্ঠান হল Federal Reserve. USDX হিসার করার জন্য তারা "trade-weighted U.S. dollar index" নামে হিসাব করে থাকে। আশা করি USDX সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা পেয়ে গেছেন। USDX Formula: USDX = EUR * 0.576 x JPY * 0.136 x GBP * 0.119 x CAD * 0.091 x SEK * 0.042 x CHF * 0.036 · যখন USDX নামতে শুরু করে তারমানে হল এক্সচেঞ্জ ট্রেডাররা USD সেল করে দিচ্ছে· বিপরীতভাবে USDX যখন উঠতে শুরু করে তখন এক্সচেঞ্জ ট্রেডাররা USD বায় করতে শুরু করে।কিভাবে USDX চার্ট পড়বেনঃ USDX চার্ট অনন্য কারেন্সি চার্ট এর মত এক প্রকার চার্ট যার Index প্রতিদিন এবং সাপ্তাহিক ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। এই ক্ষেত্রে INDEX General ভেলু 100.00 কে Base ধরে হিসাব করা হয়ে থাকে। যেমনঃ যখন USDX উপরের দিকে যায় তখন USD ভেলু বাড়ে। যদি USDX 110 হয় তখন USD ভেলু বাড়ে 10%. আবার যখন USDX কমে 90 হয় তখন USD ভেলু কমে 10%. মনে রাখবেন যেহেতু আমরা USDX নিয়ে কথা বলছি তাই এর প্রতিফলন কিন্তু USD কারেন্সিকে ঘিরে হবে, যার কারনে জখনি USDX বাড়ছে বা কমছে তার প্রতিফলন কিন্তু আমার USD কারেন্সিতেই দেখছি। এখন পর্যন্ত USDX লেভেল সর্বচ্চ 160 এবং সর্বনিম্ন 78 পর্যন্ত পোঁছছে। কেন ব্যাবহার করবেনঃ আগেই বলেছি USD ইনডেক্স এর মাধ্যমে অনন্য কারেন্সির সাথে USD এর ট্রেডিং ওয়েট মাপা যায়। যেহেতু অনেকগুলো কারেন্সির Combination ই হল USDX. তাই USDX এর মাধ্যমে ঐসব কারেন্সির Forecast ও করা সম্ভব। USDX চার্ট এর শক্তিশালি বা দুর্বল আচরণ এর প্রভাব অনন্য কারেন্সির Forecast এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। আমরা যেভাবে Support and Resistance, Candlestick pattern , technical analysis বা আরো বিভিন্ন স্ট্রেটিজি ব্যাবহার করি ট্রেন্ড লাইন তথা প্রাইস ফোরকাস্ট এর ক্ষেত্রে, তেমনি USDX এর প্রভাব বা এই চার্ট এর ফ্লো’ মাধ্যমেও ওই সব কারেন্সির ট্রেন্ডিং ট্রেন্ড বুঝতে পারা যায়। কিভাবে ব্যাবহার করবেনঃ যেহেতু USDX এর ইনডেক্স চার্ট হয় EUR/USD,GBP/USD, USD/CHF,USD/JPY, USD/CAD এর সাথে ট্রেডিং ভলিয়ম ভিত্তিতে। USD এর বিপরিতে এই সব কারেন্সি এর ট্রেডিং স্ট্রেন্থ হল USDX. তাই লক্ষ্য করবেন যখন EUR/USD দৈনিক চার্টে ট্রেন্ড ডাউন থাকে তখন USDX চার্টে ট্রেন্ড বিপরীত থাকে। এইবার দেখুন EUR/USD Daily Chart উপরের দুটি চার্টকে বিবেচনা করলে দেখবেন একটু আরেকটির মোটামুটি বিপরীত। কারন আমরা পুরবেই জেনেছি USDX চার্ট এর মুল ট্রেডেড কারেন্সি হল EUR তাই এই কারেন্সিই বেশী হিট করে USDX চার্টকে। এইভাবে দেশ ভিত্তিক এবং তাদের কারেন্সির সাথে USD এর ট্রেডেড ভলিয়ম অনুযায়ী চার্ট গুলোর পরবর্তী মুভমেন্ট আন্দাজ করা হয়ে থাকে। এই বিষয়টা পরিষ্কার করতে আলোচনা করতে হবে কারেন্সি কো-রিলেশন নিয়ে। এবং USDX এর সাথে অনন্য কারেন্সির সমন্বয় পূর্বক তাদের Forecast পাওয়ার জন্য ভিবিন্ন Currency Strength Indicator ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। কারন্সি কো-রিলেশন বুঝলে ম্যাজিক পেয়ে যাবেন কিভাবে USDX এর একটি চার্টের বিপরীতে ৪-৫ টা কারন্সি চার্ট বিপরীত ট্রেন্ড তৈরি করে। আজ USDX সম্পর্কে চেষ্টা করেছি একটা ভালো ধারনা দেওয়ার জন্য। আগামিতে কারন্সি কো-রিলেশন সম্পর্কে বৃহৎ আলোচনা করব। ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- USDX চার্ট আপনি আপনার Meta Trader এ দেখতে পারবেন, সেই ক্ষেত্রে আপনাকে দুটি ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করতে হবে। প্রথমে ইনডিকেটর গুলো ডাউনলোড করে নিনঃ USDX.zip ১. আপনার Meta trader\experts\indicators এ কপি করে নিন। ২. এইবার Meta Trader ওপেন করে EUR/USD চার্টে Create$$USDX ইনডিকেটরটি এনে Input variable থেকে যে টাইম ফ্রেমে USDX চার্ট দেখতে চান সেই টাইমফ্রেম ভেলু দিয়ে দিন, 15M, 30M, 45M 1H ইচ্ছে মত। ৩. File মেনু থেকে Open offline এ গিয়ে আপনার বানানো চার্টটি নিয়ে আসুন। (মুলত offline chart লিখা থাকলে ও এটা কিন্তু live চার্ট) ----------------------------- ধন্যবাদ।
  5. Instaforex এর 100$ ডলার প্রয়োজন। কেউ বিক্রি করার মত থাকলে কল করুন। চট্টগ্রাম থেকে বলছি - মোবাইলঃ ০১৮১৯৩৬২৭৭৪
  6. I will not win immediately but Definitely......!

  7. হ্যাঁ পিপস হ্যাকার ভাই। আপনার ধারাবাহিক পোষ্ট গুলোর জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আপনার পোস্টগুলো অনেক মান সম্মত আপনার লিখায় যার প্রমান। কষ্ট করে বিডিফরেক্সপ্রো'তে নিয়মিত লিখার জন্য আপনাকে বিডিফরেক্সপ্রো' সকল মেম্বার হতে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। সঙ্গে থাকুন !
  8. Version -by Ken Marshall and Rob

    1,190 downloads

    টাইটেল দেখেই আশা করি আন্দাজ পেয়ে গিয়েছেন বইটির আলোচ্য বিষয় কি, হ্যাঁ, যারা Fibonacci Methods নিয়ে ট্রেড করতে আগ্রহি তাদের জন্য সুখবর, আপনি সঠিক বইটির সন্ধান পেয়ে গেছেন। কারন বইটিতে শুধুমাত্র Fibonacci Method দিয়ে কিভাবে ট্রেডিং করা যায় তাই আলোচনা করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে ট্রেড করতে যা যা প্রয়োজন হয় তার সব টুকুই আলোচনা হয়েছে খুব সুন্দরভাবে বাস্তবিক প্রমাণ এর সাথে। তাই আশা করছি Fibonacci Method এ ট্রেডিং এর চাহিদা পূরণ করতে এই বইটি পরিপূর্ণ একটি বই। [b]বই তথ্যঃ[/b] [b]নামঃ [/b]Practical Fibonacci Methods For Forex Trading [b]লেখকঃ[/b] Ken Marshall and Rob Moubary
  9. ফরেক্স ব্রোকার রেগুলেশন, রেফারেন্স এবং রিভিউ ! ট্রেড শুরু করতে একাউন্ট অপেন করা জন্য প্রয়োজন হয় একটি ব্রোকাররের। ফরেক্স মার্কেটের অসংখ্য ব্রোকাররের মধ্য থেকে কোন ব্রোকারটি কেমন, কার সুবিধা কেমন, কিংবা কার কি অসুবিধা, কোন ব্রোকার লেনদেন এর দিক দিয়ে কতটা স্বচ্ছ বা কোন ব্রোকারটি রেগুলেটেড ইত্যাদি নানা বিষয় জেনে শুনে ব্রোকার সিলেক্ট করতে হয়। আপনি নতুন কিংবা পুরাতন যেমন ট্রেডার হোন না কেন, বিষয়টির উপর নির্ভর করছে আপনার ট্রেডিং স্বচ্ছতা। তাই এখন আমরা দেখব একটি ব্রোকার এর কি কি সুবিধা এবং স্বচ্ছতা থাকলে তাকে রিয়েল ব্রোকার বলা যায়। কোন ব্রোকার কে রিয়েল প্রমাণিত করতে চাইলে সেই ব্রোকার এর নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর স্বচ্ছতা অনুধাবন একান্ত প্রয়োজন। ১। ব্রোকারটি রেগুলেটেড (Regulated)?: ব্রোকার নির্বাচনে আপনার প্রথম প্রশ্নটি হল আপনি যে ব্রোকারটি সেলেক্ট করতে যাচ্ছেন তা ব্রোকার নিয়ন্ত্রক অর্গানাইজেশন বা অথোরিটি থেকে রেগুলেটেড কিনা। কারন প্রত্যেকটি রেগুলেটেড ব্রোকার কে তার ফাইনেনশিয়াল রিপোর্ট সাবমিট করতে হয় রেগুলেটরি অথোরিটির কাছে। আর যখন কোন ব্রোকার তা সাবমিট করতে অপারগ হয় বা সাবমিট করে না তখন রেগুলেটরি অথোরিটি ঐ ব্রোকার চার্জ করে বা তার মেম্বারশীপ বাতিল করে। দেশ ভিত্তিক ব্রোকার রেগুলেটরি অথোরিটি ভিন্ন হতে পারে। যেমনঃ আমেরিকান (U.S. based) ব্রোকার হলে তাকে লোকাল অথোরিটি NFA (National Futures Association) এবং CFTC (Commodity futures Trading Commission) করতিক অথোরাইজড হতে হবে। আবার সুয়িস বেসড(Swiss Based) ব্রোকার হলে তাকে অবশ্যই FDF (Federal Department of Finance) এবং U.K. বেসড ব্রোকার হলে তাকে FSA করতিক অথোরাইজড হতে হবে। তাই আপনি যে ব্রোকারকে সিলেক্ট করছেন তার এই স্বচ্ছতা গুলো দেখে নিশ্চিত হতে পারেন। ২। ট্রেডিং কন্ডিশন(Trading Conditions): আপনি দ্বিতীয় যে বিষয় গুলো দেখবেন তা হল ঐ ব্রোকার আর ট্রেডিং সুবিধাগুলো। যেসব বিষয় আপনি দেখবেন সেগুলো হলঃ ক) Spread: অবশ্যই দেখবেন কারেন্সি পেয়ারে অন্যদের তুলনায় স্প্রেড কত কম, স্প্রেড যত কম হবে আপনার ট্রেডিং ক্যাপাবিলিটি তত ভালো হবে। খ) Platform Execution: অর্থাৎ আপনি দেখবেন ঐ ব্রোকারের ট্রেডিং এক্সিকিউশন কত ফাস্ট। অর্থাৎ আপনি যখন কোন অর্ডার মেইক করেন তখন কত দ্রুত আপনার অর্ডারটি মেইক হচ্ছে। গ) Fractional Trading: আপনি যদি মিনি লট বা মাইক্রো লট ট্রেডিং ট্রেডার হোন তাহলে দেখতে হবে ঐ ব্রোকারের Fractional Trading সুবিধাটা আছে কিনা। কারন সব ব্রোকার মাইক্রো লট বা Fractional Trading সাপোর্ট করে না। ঘ) Safety of Funds: আপনাকে আরো নিশিত হতে হবে আপনার ইনভেস্টিং এমাউন্টটি কত সেইফ বা নিরাপদ। ব্রোকাররা তাদের একটি Segregated Account সুবিধার মাধ্যমে তা নিশিত করে। ঙ) Trading Platform: সহজভাবে ব্যাবহার সুবিধা দেখবেন, এটি সব ব্রোকারের ক্ষেত্রে ডিফল্ট হয়ে থাকে তাই চিন্তার তেমন কোন কারন নাই। চ) Minimum Investment: এই বিষয়টি ও খুব গুরুত্তপূর্ণ অর্থাৎ ঐ ব্রোকার সর্বনিম্ন কত এমাউন্ট ডেপোজিটে ট্রেডিং সুবিধা প্রদান করছে। ছ) Margin(Leverage): এই ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয় হল আপনার চাহিদা অনুসারে ব্রোকার ঐ পরিমান মার্জিন সুবিধা দিচ্চে কিনা তবে মোটামুটি এখন প্রায় ব্রোকার ১-৬০০ লিভারেজ দিচ্ছে। জ) One Click Dealing: যদি আপনার ট্রেডিং স্টাইল হয় খুব স্বল্প সময়ের এবং আপনি যদি দ্রুততার সাথে মার্কেটে প্রবেশ করতে চান এই অপশনটি আপনার জন্য। ঝ) Advanced type of orders: কখনো আপনি আপনার ট্রেডিং স্ট্রেটিজিতে দুটি অর্ডার করতে পারেন শর্ত হলে একটি যেকোন একটি অর্ডার এক্সিকিউট হলে অপর অর্ডারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেনসেল (OCO) হয়ে যাবে । তাই আপনার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি অনুসারে ব্রোকারের এই সুবিধাটিও দেখতে পারেন। এছাড়া GTC(Good till Canceled), GFD(Good for the Day) নামক কিছু অর্ডার সুবিধা ব্রোকাররা দিয়ে থাকে। ঞ) Support for Handheld, Mobile and other device: এই সুবিধাটি না উল্লেখ করলেও আপনি অনুভব করতে পারতেন, আপনার পকেট ডিভাইস সাপোর্ট প্লাটফর্ম হলে কতখানি সুবিধা তা আশা করছি আর বিস্তারিত বলেতে হবে না। ট) Trade Directly from the chart: অনেক ট্রেডার আছে যারা সরাসরি চার্ট থেকে ট্রেড করতে চায়। তাই চার্ট থেকে ট্রেডিং কৌওট পেনেল সুবিধাটিও আপনার প্রয়োজন হতে পারে। ঠ) Trailing Stop: এটি ফরেক্স মার্কেটের খুবই সুন্দর একটি সুবিধা যা ব্যাবহার এর মাধ্যমে মার্কেট আপনার অনুকুলে আপনি আপনার প্রফিটকে লক করার মাধ্যমে বাড়াতে পারেন। এছাড়া ও ট্রেড শুরু করলে আপনি আরো বিভিন্ন ধরনের সুবিধা অনুভব করবেন এবং ব্রোকার অভারভিউ পর্যবেক্ষণ এর মাধমে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ব্রোকারকে সিলেক্ট করে নিবেন। ৩। অধ্যবসায় (Diligence): আশা করছি ইতিমধ্যে আপনি ২-৩টি ব্রোকারকে প্রাথমিক ভাবে সিলেক্ট করে ফেলেছেন। এবং ট্রেড করার জন্য তাদেরকে ফাইনাল লিস্টে নিয়েছেন। আপনি সঠিক এবং স্বচ্ছ ব্রোকার সিলেক্ট করেছেন কিনা তা নিশ্চিত হতে ভিবিন্ন রকম ফরেক্স ফরামে (যেমন forexfactory, forexnews, babypips ইত্যাদি)একটি পোস্ট দিন আপনার প্রশ্নের উত্তর চেয়ে, দেখবেন অনেক এক্সপার্ট ট্রেডার এবং অভিজ্ঞও যারা আছে তারা আপনার পোস্টের সঠিক রিপ্লাই দিবে এতে করে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনার সিদ্ধান্ত কতটুকু সঠিক ছিল। এছাড়াও আপনি যেসব বিষয়গুলো নিশিত হয়ে ব্রোকার সিলেক্ট করতে পারেন তা হলঃ ১। Customer Service: এই বিষয়টি একজন ট্রেডারের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঐ ব্রোকারটি কি কাস্টোমারের প্রতি সদয়? তারা কি কাস্টোমারকে প্রতিনিয়ত সাহায্য করতে ইচ্ছুক? ২। Slippage: এটি এমন একটি বিষয় যা নির্দেশ করে যে, আপনার অর্ডার করা একচুয়েল ভেলুতে কি অর্ডারটি সম্পূর্ণ হয়েছে? এবং আপনার টেক প্রফিট এবং স্টপ লস মোতাবেক অর্ডারটি সম্পূর্ণ হয়েছে কিনা ইত্যাদি। ৩। Manual Execution: কিছু ব্রোকার আছে যারা স্কেল্পিং বা অটোট্রেডিং পছন্দ করে না। আর ঐসব ব্রোকারে যখন কোন ট্রেডার তা করতে যায় তখন ব্রোকার থেকে ম্যানুয়াল ট্রেডিং করতে ফোরস করে হয়। অর্থাৎ ঐ ব্রোকারে হিউম্যান ট্রেড ছাড়া অন্য কোন রোবটিক ট্রেড এক্সিকিউট করবে না। ৪। Re-Quotes: এটা ঘটে যখন আপনি বায় অথবা সেল বাটন ক্লিক করছেন কিন্তু ফ্লাটফর্ম বা মেটা ট্রেডার আপনার অর্ডারটি এক্সিকিউট করছে না। ৪। Testing: এইবার ব্রোকার কনফার্ম করার পালা, অর্থাৎ এতক্ষণের আলোচনায় আপনি যে ব্রোকারকে আপনার ট্রেডিং আর জন্য স্যুট মনে করছেন প্রথমে তাকে ডেমো একাউন্টের মাধ্যমে আপনার সবগুলো ট্রেডিং স্টাইল টেস্ট করুন এবং যদি সেটিসফেক্টরি রেসাল্ট পান তাহলে ঐ নির্দিষ্ট ব্রোকারকে ফাইনাল করুন। তাই উপরোক্ত বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ আর মাধ্যমে আপনি একটি পারফেক্ট ব্রোকার সিলেক্ট করে আপনার ট্রেডিং পরিচালনা করতে পারেন সাফল্যমণ্ডিতভাবে। ভিবিন্ন ব্রোকার রেগুলেটরি অথোরিটি এবং রিভিউ সাইট ডিসকাশন লিঙ্কঃ Regulatory Agencies website and link : NFA – National Futures Association - www.nfa.futures.org/ CFTC – Commodity Futures Trading Commission - www.cftc.gov/ FSA – Financial Services Authority - www.fsa.gov.uk/ Review Sites –. ForexAnonymous – http://www.forexanon...earch.php?id=17 TheForexReviewer – http://www.theforexr...broker-reviews/ Forex4Noobs - http://www.forex4noo...uct_reviews.php ForexBastards – http://www.forexpeac..._broker_reviews Forums with Broker Discussions Forex Broker Discussion at ForexFactory http://www.forexfact...isplay.php?f=74 Rate my Broker at BabyPips http://forums.babypi...rate-my-broker/ Forex Brokers at Trade2Win Forums http://www.trade2win.../forex-brokers/ Forex Brokers at bdforexpro http://www.bdforexpr...-ফরেক্স-ব্রোকার
  10. Version by Unknown

    1,597 downloads

    অনেকে আছেন যারা খুব বেশী পড়তে পছন্দ করেননা বা এতো ধ্যার্য নাই, একেক বিষয়ে একেকটা বই পড়ার, তাদের জন্য সহজ সমাধান করেছে এই বইটি। অর্থাৎ এক বড়িতে সব রোগ এর সেফাই। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন বইটিতে মোটামুটি নভিস লেভেল থেকে প্রফেশনাল লেভেল এর অনেক বিষয় খুব সুন্দর এবং সহজ এবং কম সময়ে বোধগম্য করে টোটাল বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে। তাই এর বেশী কথা বলতে চাই না, আপনার অভিরুচি বুঝে এবং ট্রেডিং লেভেল বুঝে বইটি প্রয়োজন মনে করলে পড়া শুরু করে দিতে পারেন।
  11. অনেক ট্রেডার আছেন যারা অনেক সময় ট্রেডে থাকতে পারেন না, কিন্তু অপেক্ষায় থাকেন কখন প্রাইস আপনার টার্গেট লেভেল পোঁছায় ঠিক তখনি আপনি অর্ডারটি মেইক করতে চান। হ্যাঁ, তাদের জন্য একটি ইন্ডিকেটর শেয়ার করছি, যে ইনডিকেটরটি আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট টার্গেট লেভেল প্রাইস পোঁছালে অটো সিগনাল দিবে এবং মেইল করবে আপনার ইমেল এড্রেসে। প্রথমে ইনডিকেটর কি ইন্সটাল করে নিন। ডাউনলোডঃ PriceAlertemail.mq4 এই ইনডিকেটরটি আপনাকে টোটাল ৩টি প্রাইস সিগনাল দিবে। বর্তমান মার্কেট প্রাইস লেভেলের উপরে কোন প্রাইস লেভেলে পোঁছালে - Green Lineবর্তমান মার্কেট প্রাইস লেভেলের নিচে কোন প্রাইস লেভেলে পোঁছালে - Red Lineএবং এক্সেট কোন প্রাইসে পোঁছালে - Yellow Line সেই জন্য ইনডিকেটরটিকে এডিট করে Price Goes Above, Price Goes Below and Price is Exactly ভেলু গুলো আপনার পছন্দ মত প্রাইস টার্গেট লেভেল সেট করে দিবেন। যখনি মার্কেট প্রাইস লেভেল আপনার দেওয়া টারগেট প্রাইসে পোছাবে তখনি সিস্টেম সাউন্ড এলারট দিবে। এর যদি বাসায় না থাকেন কিন্তু বাহির থেকে ইমেইল চেক করে প্রাইস জানতে চান তাহলে, আপনার MT4 > Tools menu > Options > Email আসুন। Enable করে, SMTP Server for yahoo: smtp.mail.yahoo.com SMTP Login: Your yahoo mail address. SMTP server for gmail: smtp.gmail.com সহ বাকি তথ্য গুলো সেট করে Test বাটনে ক্লিক করে, আপনার Terminal window এর Journal ট্যাবে আসুন। এখনে success রিপোর্ট দিলে, আপনার কাজ শেষ। এইবার MT4 এ না থাকলেও প্রাইস লেভেল আপনার মেইলে সিগনাল হয়ে চলে যাবে।
  12. Version by GERALD E. GREENE

    488 downloads

    শিরোনাম দেখেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আসলে বইটি কিসের জন্য সেরা এবং কিভাবে আপনার ট্রেডিং স্কিল এবং স্টাইল পরিবর্তন করতে চায়। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন, যারা ট্রেড করছেন অনেক দিন ধরে বেশ প্রফিটও করেছেন কিন্তু লস ও কম করেননি তাদের কে বলছি আপনার লসের কারন গুলো জেনে নিন এবং কিভাবে আপনার লস ট্রেডিং গুলোকে রিকাভার করবেন তাও জেনে নিতে এই বইটি পড়ুন ভালোভাবে। আশা করছি বিগত দিনের লস গুলোকে ভালো ভাবেই কাভার দিতে পারবেন। আপনার সুবিধার জন্য লেসন গুলো টাইটেল করে দিলামঃ CHAPTER 1 Trading Systems 3 CHAPTER 2 Trend Lines & Trend Walls 19 CHAPTER 3 Convergence & Divergence 31 CHAPTER 4 The Bad Trade 37 CHAPTER 5 Bad Trade Recovery 47 CHAPTER 6 Loss Recovery with MACD 65 CHAPTER 7 Loss Recovery with Stochastics 81 CHAPTER 8 Loss Recovery with Moving Averages 109 CHAPTER 9 Loss Recovery with Fibonacci Ranges 135 CHAPTER 10 Loss Recovery with Trend Lines 167 Conclusion: Loss Recovery in Practice 203 বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ Turning Losing Forex Trades into Winners লেখকঃ GERALD E. GREENE সাইজঃ 17 MB
  13. Version by Barbara Rockefeller

    672 downloads

    টেকনিক্যাল এনালাইসিসের জনপ্রিয় একটি বই হল Technical Analysis for DUMMIES নামক বইটি। এই বইটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় কারণ এখনে টেকনিক্যাল এনালাইসিসের বেসিক টার্ম থেকে শুরু করে এক্সপার্ট এনালাইসিং আলোচনা করা হয়েছে খুবই সুন্দর এবং নিখুঁতভাবে। প্রত্যেকটি এনালাইসিস আলোচনার সাথে সাথে বাস্তবিক উদহারন সম্বলিত এক অনন্য বই। তাই যারা দক্ষ এবং এক্সপার্ট টেকনিক্যাল এনালিস্ট হতে চান তাদের জন্য বইটি নিঃসন্দেহে একান্ত প্রয়োজনীয় একটি সোর্স। বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ Technical Analysis for DUMMIES লেখকঃ Barbara Rockefeller সাইজঃ 12.9 MB
  14. Version by Markus Heitkoetter

    1,645 downloads

    অনেকে পছন্দ করেন লং টাইম ট্রেডিং করতে কিংবা ইনস্ট্যান্ট ট্রেডের প্রতি তেমন কোন আগ্রহ নেই কিংবা বেশী সময় ধরে ট্রেড করতে চান এবং অনেক বেশী রিটার্ন চান এক ট্রেডে তাদের জন্য বইটি পারফেক্ট একটি সোর্স। ডে-ট্রেডিং তথা লং টাইম ট্রেডিং ভিবিন্ন ফর্মুলা নিয়ে বইটি অনেক জনপ্রিয় একটি বই। যা পড়ে আপনি ও এর ভক্ত হতে পারেন। বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ The Complete Guide to Day Trading লেখকঃ Markus Heitkoetter
  15. Version by T.S. Hennessy

    1,481 downloads

    এক্সপার্ট ট্রেডারদের বলছি আপনারা নিশ্চয়ই জানেন , Elliott Wave কি এবং এই পদ্ধতি কতটা সেরা বিশ্ব জুড়ে সকল ট্রেডারদের কাছে। যারা জানেন না তাদের কে বলছি, ফরেক্স ট্রেডিং প্যাটার্ন এর সবথেকে কঠিন এবং খুবই স্ট্রং একটি প্যাটার্ন হল Elliott Wave । এই প্যাটার্ন খুব সহজে বুঝতে পারবেন না। কিন্তু ভয়ের কোন কারন নাই, বইটিতে Elliott Wave প্যাটার্ন এর বেসিকটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, তা মোটামুটি সহজে বুজতে পারেবেন। তাই বিশাল ফর্মুলায় যাওয়ার আগে রাস্তাটা তো অন্তত চিনে নিন, কি বলেন ! হ্যাঁ, Elliott Wave এর টোটাল ওয়ার্কিং ওভারভিউ টা দেখে নিতে পারেন এই বইটির মাধ্যমে। বইয়ের নামঃ The New Elliott Eave Rule লেখকঃ T.S. Hennessy
  16. Version by Robert Borowski

    1,411 downloads

    স্কেল্পিং ট্রেডিং অনেক ট্রেডারদের একটি পছন্দের স্ট্রেটিজি, অনেক কিছুই তো জানেন স্কেল্পিং ট্রেডিং সম্পর্কে এবং অনেক ভালো ভালো ফর্মুলা ও জানেন আই পদ্ধতিতে, তবে বলছি কি চাইলে অর্থাৎ আরো টপ লেভেল স্কেল্পার হতে হলে মনে হয় বইটি আপনার খুব প্রয়োজন। হ্যাঁ প্রিয় ট্রেডার আপনার ট্রেডিং স্টাইল কে আরো সচ্ছ এবং শক্তিশালী করতে বইটি পড়ে নিতে পারেন। এখনে ভিবিন্ন টুলস ব্যাবহারে কিভাবে স্কেল্পিং ট্রেডিং কে আরো সুন্দর এবং রিস্ক ফ্রী করা যায় তাই আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি বইটি পড়ে বেশ উপকৃত হবেন। বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ Rapid Forex (Tiny Traders for Terrific Profits) লেখকঃ Robert Borowski
  17. Version ED PONSI

    1,708 downloads

    ফরেক্স প্যাটার্ন ট্রেডিং আর কি সুবিধা তা আর নতুন করে বলতে চাই না, সফল ট্রেডারদের একটি বড় সেক্রেট হল ট্রেডিং ইউথ প্যাটার্ন আইডেন্টিফাইং , তাই আপনার যতবেশি ট্রেডিং প্যাটার্ন জানা থাকবে এবং প্যাটার্নগুলো যত ভালো বুঝতে পারবেন আপনি ততই সেরা ট্রেডার হবেন, অনেক বই তো পড়েছেন প্যাটার্ন প্রেমিকরা এইবার আই বইটি পড়ে দেখুননা কেমন লাগে, আপনি তো মাস্টার ট্রেডার তাই জেনে রাখুন আরো কিছু মাস্টার প্যাটার্ন। বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ Forex Patterns and Probabilities লেখকঃ ED PONSI
  18. Version - (Louis B. Mendelshon)

    844 downloads

    এক নজরে সংক্ষিপ্তভাবে যারা ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে জানতে চান, বিষয়ভিত্তিক বড় কোন লেসন এর ঝামেলায় না গিয়ে মোটামুটি অল্প সময়ে মোট ওভারভিউ বোঝার জন্য বইটি চমৎকার। তাই বেসি কথায় না গিয়ে শর্টকাটে ডাউনলোড করে দেখতে পারেন কি আছে এতে। এটি খুব বেগেনিং লেভেলের একটি বই। বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ Forex Trading using Inter Market Analysis লেখকঃ Louis B. Mendelshon
  19. Version - (Dr. Melvin Pastaernak

    1,671 downloads

    জাপানিস ক্যান্ডেলস্টিক স্ট্রেটিজি দিয়ে যারা ট্রেড করতে পছন্দ করেন তারা চাইলে বইটি কালেকশনে রাখতে পারেন যেখানে মেজর কিছু ক্যান্ডেলস্টিক এর বিহেবিয়ার আলোচনা করে হয়েছে। ]বই তথ্যঃ বইয়ের নামঃ Candlesticks Every Trader Should Know লেখকঃ Dr. Melvin Pastaernak পেইজঃ 83 বইটি আপনার জন্য ফ্রীতে পরিবেশন করছেঃ www.bdforexpro.com
  20. ফরেক্স মার্কেটে গোল্ড এবং অয়েল এর মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। কারন এই দুটি কমোডিটিস ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং সিদ্ধান্ত গ্রহণে নেতৃস্থানীয় নির্দেশক হিসাবে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন দেশের মাইন প্রোডাকশনে ২০১১ সালের জরিপে এককভাবে চীন এগিয়ে আছে এবং দ্বিতীয় স্থান দখল করে আছে অস্ট্রেলিয়া এবং তৃতীয় হচ্ছে ইউ.এস। এভাবে বিভিন্ন বছর বিভিন্ন দেশের প্রোডাকশন সেই দেশের কারেন্সিকে হিট করে। লক্ষ্য করবেন, বেশিরভাগ সময়ে ইউ.এস GOLD এর বৃহৎ উৎপাদনকারী দেশ থাকা সত্ত্বেও GOLD এর সাথে USD এর বিপরীত সম্পর্ক থাকে। এর পেছনে মুল কারন হচ্ছে GOLD’র প্রাইস সবসময় USD’র বিপক্ষে নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া আরো আকটি কারন হচ্ছে মাঝে মাঝে ইনভেস্টররা তাদের কেপিটেল কে USD থেকে GOLD এ স্থানান্তর করে রাখতে বেশি সেইপ মনে করে। গোল্ডঃ নিচের চিত্রটি দেখুন... অয়েলঃ সাধারণভাবেআমরা জানিঅয়েল/তেল এর মূল্য বৃদ্ধিতে বিশেষ করে ট্রান্সপোর্টেশন কস্ট বেড়ে যায়। সাথে সাথে ফিনিশডপ্রোডাক্টযেমন ইউটিলিটি এবং হিটিং কস্ট ও বাড়ে। যার প্রভাব বিশেষ করে তেল নির্ভর অর্থনীতির দেশ যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত ও অন্যান্য উন্নত দেশের উপর পড়ে। কিন্তু ব্যতিক্রম হল কানাডা যা বিশের দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল মজুদকারী দেশ এবং নিট অয়েল রপ্তানিকারক যার কারনে অয়েল প্রাইস এর সাথে কানাডিয়ান ডলারের একটি ইতিবাচক সম্পর্ক দেখা যায় যা অনন্য উন্নত দেশের মধ্যে দেখা যায় না। এতক্ষণ যে বিষয়গুলো শিখলেন তার একটি টোটাল রুপ হল ইকোনমিক ক্যালেন্ডার, চুলন এইবার ইকোনমিক ক্যালেন্ডার দিয়ে কিভাবে ফান্ডামেন্টাল ইস্যু গুলো বুঝতে পারবেন তা দেখা যাক।
  21. টেকনিক্যাল এবং ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসের মধ্যে বেশি প্রচলিত ট্রেডিং স্ট্রেটিজি হল টেকনিক্যাল এনালাইসিস। হাজারো স্ট্রেটিজিতে ট্রেডাররা বেশ হযবরল অবস্থায় পড়ে যায় কোনটা ছেড়ে কোনটা ব্যাবহার করবেন। তবে কিছু স্ট্রেটিজি আছে যেগুলো তুলনামুলক ভালো কাজ দেয়, সেরকম একটি স্ট্রেটিজি নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে নাড়াচাড়া করছিলাম, আর চেষ্টা করছিলাম যে সবার মাঝে শেয়ার করা যায় কিনা, অনেকগুলো ট্রেড করলাম এই স্ট্রেটিজিতে এভারেজ সাকসেস রেইট ৮৫% এর মত আসে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। স্ট্রেটিজিটি আমার নয় , এটি এক্সপার্ট ট্রেডার GerryLint এর একটি প্রুভট স্ট্রেটিজি। ভালো কাজ দিচ্ছে বলে সবার মাঝে শেয়ার করলাম। দেখুন আপনারা কতটুকু সাকসেস বের করতে পারেন। এই স্ট্রেটিজিটি একটি কারেন্সি EUR/JPY পেয়ারে প্রুভট, অন্য কারেন্সিতে কতটুকু কাজ দেয় আপনারা পারলে টেস্ট করে জানাতে পারেন। যা যা লাগবেঃ ২টি EUR/JPY চার্ট চার্টঃ ১ 4h টাইমফ্রেম চার্টSuper Trend Signal (STS) Indicator (8)Exponential moving average (EMA) indicator (10)Relative strength Index (RSI) Indicator (12) and level (50) চার্টঃ 2 4h টাইমফ্রেম চার্টSuper Trend Signal (STS) Indicator (18)Exponential moving average (EMA) indicator (10)Relative strength Index (RSI) Indicator (12) and level (50) লং ট্রেড এন্ট্রিঃ দুটি 4h চার্টের যে কোন একটি চার্টে যখন STS ইনডিকেটর Red লাইন থেকে Green লাইনে রুপান্তর হবে এবং RSI যদি 50 লেভেলের সমান বা উপরে থাকে তখন আপনি বায় অর্ডারের জন্য প্রস্তুত হতে পারেন এবং যখনি উক্ত ক্যান্ডেলটি শেষ হবে তখন আপনি লং অর্ডার করবেন। ক্লোজ ট্রেডঃ সিগনাল ক্যান্ডেল এর ৫ পিপস নিচে বা ৫০ পিপস স্টপ লস সেট করবেন। অনেক সময় STS লাইন Red থেকে Green এ রুপান্তরি হলেও RSI দেখা যায় লেভেল 50 এর নিচে সেই ক্ষেত্রে অপেক্ষা করুন RSI লেভেল 50 ক্রস করা পর্যন্ত। শর্ট ট্রেড এন্ট্রিঃ 4h EUR/JPY দুটি চার্টের যেকোন একটিতে STS ইনডিকেটর যদি Green থেকে Red লাইনে রুপান্তরিত হয় এবং RSI যদি 50 লেভেলের সমান বা নিচে থাকে তখন আপনার সেল অর্ডার করার সময় এসেছে এই ক্ষেত্রে সিগনাল ক্যান্ডেল ক্লোজ হলে আপনি অর্ডারটি মেইক করবেন। ট্রেড ক্লোজঃ বায় ট্রেডের বিপরীত সিগনাল ক্যান্ডেল এর ৮ পিপস উপরে স্টপ লস সেট করুন , মনে রাখবেন অনেক সময় সিগনাল ক্যান্ডেল খুব ছোট হয় সে ক্ষেত্রে স্টপ লস ৮ পিপস পর্যাপ্ত নয়। ট্রেড ম্যানেজমেন্টঃ এই স্ট্রেটিজিতে যে Expert Trader তার SeaGull মেথডে দুটি চার্ট ব্যাবহার করেছেন ট্রেড ওপেন আরো স্মুথ এবং লাইভলি করার জন্য, একটি চার্টে STS (8) এবং আরেকটি চার্টে STS (18) ব্যাবহার করার কারন হল ট্রেডার জাতে করে দ্রুত ট্রেড সিগনাল লাভ করতে পারে এবং একসাথে একাধিক ট্রেড ওপেন করতে পারে। সুপার ট্রেন্ডঃ ইনডিকেটর- SuperTrend.mq4
  22. ১। ট্রেডের ক্ষেত্রে নিজের করা একটি সুন্দর ট্রেডিং প্ল্যান তৈরি করুন। ২। ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে ২-৩ ইন্ডিকেটর এর সাহায্য নিন , অনেকগুলো ইন্ডিকেটর ব্যাবহার এর দরকার নেই। ৩। মানি ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে ট্রেড শুরু করুন। ৪। প্রতি ট্রেডে টেক প্রফিট সহ স্টপ লস সেট করে ট্রেড করুন। ৫। ট্রেডিং এর সময়ব্যাপ্তি অনুসারে প্রফিট নিন। প্রফিটেবল ট্রেড তাড়াতাড়ি ক্লোজ এবং লস ট্রেডকে দীর্ঘাইয়িত করা থেকে বিরত থাকুন। ৬। কয়েকটি ট্রেডে সাকসেস এর সাথে সাথে রিস্ক বাড়াবেন না। অতিরিক্ত ট্রেড করবেন না। ৭। ট্রেডের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেডিং প্ল্যান চেঞ্জ করবেন না। ৮। নতুন স্ট্রেটিজিতে সরাসরি রিয়েল একাউন্টে ট্রেড করার করবেন না, আগে ডেমোতে সাকসেস রেইট দেখে নিন। ৯ সফল এবং ব্যাথ উভয় ট্রেডের এর রেকর্ড রাখুন , পরবর্তী সময়ে কাজে লাগবে। ১০। রোবট সহ ভিবিন্ন রেডিমেইট অটো ট্রেডিং টুল এর উপর নির্ভর করে ট্রেড করবেন না। ১১। ট্রেন্ডের বিপরিতে ট্রেড করবেন না। মনে রাখবেন ট্রেন্ড ইজ ইউর ফ্রেন্ড। ১২। দু-একটা ট্রেডে লস করে রেগে গিয়ে টোটাল রিস্ক নিবেন না। ১৩। ফ্রেশ মাইন্ড না নিয়ে ট্রেড শুর করবেন না। ১৪। আপনার ট্রেডিং অভিজ্ঞতা শেয়ার করন এবং স্ট্রেটিজি ডেভেলপ করুন সব সময়। ১৫। প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমানে বা নির্দিষ্ট প্রফিট টার্গেটে ট্রেড করুন। টার্গেট ফিলাপ হয়ে গেলে ঐ দিনের জন্য ট্রেড সমাপ্ত করুন। মার্কেট ভলাটিলিটি ভালো না থাকলে টার্গেট ফিল করতে যাবেন না। ১৬। ইমোশনাল ট্রেড করবেন না লোভ করবেন না। ১৭। একাদিক ট্রেডের ক্ষেত্রে কো-রিলেটেড কারেন্সি পেয়ারে ট্রেড করবেন না। যেমনঃ যদি EUR এবং GPB উভয়কে বায় বা সেল অর্ডারে ট্রেড করেন তাহলে প্রফিট বা লস রেসাল্ট প্রায় সমান আসবে এবং মার্কেট আপনার বিপরিতে গেলে রিস্ক বেড়ে যাবে। ১৮। ট্রেডিং পসিবিলিটি নিয়ে ট্রেড করুন, কখনো দেখবেন লসিং ট্রেডে আপনার অনভিজ্ঞতার কোন কারন নেই। ১৯। ট্রেডের ক্ষেত্রে প্রতি ট্রেডে প্রফিট আশা করবেন না। ২০। শর্ট টাইম ট্রেডের ক্ষেত্রে একটিভ টাইম সেশন বুঝে ট্রেড করুন ।
  23. ধন্যবাদ ভাই, এতো সুন্দর করে পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য। আরো ভালো ভালো ভিবিন্ন রকম পোষ্ট দিবেন আশা করছি। বাংলাদেশ ফরেক্স ট্রেডিং কে আরো একধাপ এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্য , বিডিফরেক্সপ্রো'র সঙ্গী থাকবেন। ধন্যবাদ।
  24. ট্রেডিং স্টাইলঃ ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং অনেক কঠিন আপনার জন্য যদি আপনার শক্তিশালী কোন ট্রেডিং ফর্মুলা বা ডিসিপ্লিন না থাকে, তাই স্ট্রেটিজি বা টেকনিক যতয় আপনি ভালো জানেন না কেন, একটি প্রপার ট্রেডিং সিস্টেম না জেনে ট্রেড করলে কখনো একজন সফল ট্রেডার হতে পারবেন না। মনে রাখবেন ফরেক্স থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করা যায় এটা সত্যি কিন্তু আপনার কাছে যদি সঠিক রসায়ন না থাকে তাহলে এই কথা আপনার জন্য মিথ্যা। অনেক ট্রেডার আছে যারা কয়েকটি টেকনিক শিখে বা না শিখে অন্ধাকারে কয়েকটি ঢিল কারেক্ট করে আর মনে করে সে বুঝি ফরেক্স বুঝে গিয়েছে। কিন্তু একজন ভালো ট্রেডার কখনো এমন মন্ত্রে চলে না, একজন ভালো ট্রেডার শিখতে অনেক সময় নেয় এবং তার ফলাফল লাভ করে সারাজীবন। তাই আপনারদের বলছি, তারাহুড়া না করে আগে সব গুলো বিষয় একটু সময় নিয়ে ভালো ভাবে আয়ত্ত করুন তারপর দেখুন আপনি সবচেয়ে ভালো করছেন। যাহোক কথা অনেক হল এখন আসি মূল আলোচনায়। আপনি কিভাবে বুঝবেন যে সিস্টেমে আপনি ট্রেড করছেন সেটি সঠিক ? নিচে কিছু পয়েন্ট দিলাম সেগুলোর সাথে আপনার ট্রেডিং সিস্টেম মিলিয়ে নিন। এবং আপনার ট্রেডিং স্টাইলটি নির্বাচন করুন। ফরেক্স টাইম ফ্রেম ট্রেডিং: অনেক ট্রেডাররা ট্রেডিং টাইমফ্রেম না বুঝে ট্রেড করার কারনে ট্রেডে লস করে। নতুন ট্রেডাররা অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে কম সময়ে লাভ করতে গিয়ে ভুল টাইম ফ্রেমে ট্রেড করে যা তাদের ট্রেডিং স্টেটিজির সাথে সামঞ্জস্য নয়। এবং শেষে বিপল হয়ে আস্থা হারিয়ে ফেলে। কারন ভিন্ন ভিন্ন টাইমফ্রেমে মার্কেট চার্ট ভিন্ন ভিন্ন ট্রেন্ড নির্দেশ করে, যেমন আপনি যদি ৫ মিনিটের চার্ট দেখেন হয়ত মার্কেট তখন আপ ট্রেন্ড নির্দেশ করছে আবার একই চার্ট যদি ১ ঘন্টার ফ্রেমে দেখেন তখন হয়ত এভারেজ ট্রেন্ড সেল ও হতে পারে, তাই অর্ডার এর পূর্বে আপনাকে অবশ্যই আপনার সাথে সামঞ্জস্য টাইমফ্রেমে ট্রেডে ঢুকতে হবে। তবে ফরেক্স মার্কেটে নিশ্চিতভাবে সময় কখনও মেলাতে পারবেন না। আপনাকে টাইম সিলেক্ট করতে হবে আপনার স্ট্রেটিজি এবং টার্গেট এর উপর ভিত্তি করে। মোটামুটি ৩ ধরণের টাইমফ্রেমে আপনার টার্গেট সেট করতে পারেন। ইনট্রাডে টাইমফ্রেম – ১-১৫ মিনিট শর্ট টাইমফ্রেম – ১-৪ ঘন্টা লং টাইমফ্রেম – ১ দিন বা তার বেশি ১। শর্ট টাইম ট্রেডিং: এই পদ্ধতিতে আপনি দু’ধরনের ট্রেড করতে পারেন • স্কেলপিং • ডে-ট্রেডিং ২। লং টাইম ট্রেডিং: এই পদ্ধতিতেও আপনি দু’ধরনের ট্রেড করতে পারেন • সুয়িং ট্রেডিং • পজিশন ট্রেডিং শর্ট টাইম ট্রেডিং- স্কেলপিং: এই ধরণের ট্রেডিং এ খুব সংক্ষিপ্ত সময়ে আপনাকে ট্রেডে ঢুকতে হবে এবং ট্রেড থেকে বের হতে হবে যা কয়েক সেকেন্ডও হতে পারে। যেহেতু খুব স্বল্প সময়ের ট্রেড তাই আপনাকে প্রচুর ট্রেড করতে হবে যার পরিমান দৈনিক ১০০ হতে পারে। প্রতি ট্রেডে খুব সিমিত প্রফিট করবেন যেমন ৩-৫ পিপস। ১ মিনিটের চার্টের উপর ভিত্তি করে একটি গতিশীল মার্কেট ট্রেন্ডে এই ট্রেড করবেন। স্কেলপিং ট্রেডের সুবিধাঃ • সামান্য রিস্কে ট্রেড । • হাই সিস্টেম একুরিসি। • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসের প্রয়োজন নাই। • হঠাত মার্কেটে পরিবর্তনেও রিস্ক থাকে না। • প্রতিদিন অনেক বার এই সুবিধা পাওয়া যায়। স্কেলপিং ট্রেডের অসুবিধাঃ • এই ট্রেডে প্রচুন্ড মানসিক অস্থিরতা কাজ করবে • ফাস্ট অর্ডার এক্সিকিউশন ব্রোকার হতে হবে। • ট্রান্সজেশন কস্ট অনেক বেশি দিতে হবে। (যদি দৈনিক ২০টা ট্রেড করেন ৬০পিপস স্প্রেড দিতে হবে)। শর্ট টাইম ডে-ট্রেডিং: এই ধরণের ট্রেড কয়েক মিনিট থেকে শুরু করে সারাদিন ব্যাপী হতে পারে। ট্রেডারদের এই সকল ট্রেডে ঢুকতে খুবই ডিসিপ্লিন এবং ধরজের সাথে মার্কেট ট্রেন্ডের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে বেশিরভাগ ট্রেডাররা টেকনিক্যাল স্ট্রেটিজি ফলো করেন। এই সিস্টেমে দৈনিক ট্রেডের সংখ্যা ১-৫টিহয়। ডে-ট্রেডিং ট্রেডের জন্য ৫-৩০ মিনিটের চার্টে ট্রেড করা উত্তম। ডে-ট্রেডের সুবিধাঃ • অতি মাত্রায় ইনকাম করা যায়। • স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ডে ট্রেড করতে পারা যায়। • মার্কেটে পরিবর্তনেও রিস্ক থাকে না। • সব সময় বিকল্প একটি পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। ডে-ট্রেডের অসুবিধাঃ • একটি সঠিক নিয়ম তান্ত্রিক পদ্ধতিতে ট্রেড করতে হয়। • ট্রেডিং আউটপুট পেতে অতিমাত্রায় দরঝ লাগে। • ভিন্ন ভিন্ন মার্কেটে ভিন্ন ভিন্ন স্ট্রেটিজি এপ্লাই করতে হয়। • প্রতিনিয়ত মার্কেট নিউজ আর সাথে আপডেট থাকতে হয়। লং টাইম – সুয়িং ট্রেডিং: এই প্রকার ট্রেডিং এর মেয়াদ ৩-৫ দিন আর মত হয়। মিডিয়াম টার্ম ট্রেন্ডে এই ট্রেড করার সুবিধা পাওয়া যায় এবং জেকোন সময়ে ট্রেডে ডোকা যায়। দিনে কয়েকবার ট্রেড মনিটর করতে হয় এবং ১-৪ ঘন্টার চার্টে এই ট্রেড করতে হয়। এই ট্রেডের জন্য স্ট্রেটিজি হিসেবে টেকনিক্যাল এনালাইসিসের ডাবল টপ/বটম , ট্রাইয়াঙ্গেল চার্ট প্যাটার্ন বেশি ব্যাবহার হয়। সুয়িং ট্রেডের সুবিধাঃ • এক ট্রেডে অনেক আয় আর সম্ভাবনা থাকে। • ডে-ট্রেডিং আর চেয়ে এই ট্রেডে রিটার্ন বেশি থাকে। • ট্রেডারদের লম্বা সময় তাল থাকে বলে মার্কেট ফলিং এ অস্থিরতা থাকে না। • ট্রানসেশন কস্ট কম। • মানসিক চাপ কম থাকে। সুয়িং ট্রেডের অসুবিধাঃ • লো ইনভেস্টমেন্ট করা যায় না। • দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হায় রিটার্ন আর জন্য। • এই ধরণের ট্রেডিং সিস্টেম একুরিসি ভাল নয়। • সেশন ব্রেকে রিস্ক থাকে। পজিশন ট্রেডিং: এটি হচ্ছে ফরেক্স মার্কেটের সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেডিং যা কয়েকদিন থেকে শুরু করে কয়েক মাস পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এই পদ্ধতিতে ট্রেডারদের সব সময় লং টাইম ফোরকাস্ট আর উপর ট্রেড করতে হয়। ৪ ঘন্টা – ডে-চার্ট এর উপর ভিত্তি করে এই ট্রেডে অর্ডার করতে হয়। এই ট্রেডে ডেইলি ২-১ বার মনিটরিং করলে চলে। দীর্ঘ সময়ের পিভট পয়েন্ট ব্রেকে এই ট্রেড করা যায়। পজিশন ট্রেডের সুবিধাঃ • ৫০০ পিপস এর বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় । • মার্কেট নেগেটিভ মুভে ট্রেডার অস্থিরতা থাকে না। • ট্রানসেশন কস্ট কম। • মানসিক চাপ কম থাকে। পজিশন ট্রেডের অসুবিধাঃ • লো ইনভেস্টমেন্ট করা যায় না। • দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হায় রিটার্ন আর জন্য। • এই ধরণের ট্রেডিং সিস্টেম একুরিসি ৫০%। • সেশন ব্রেকে রিস্ক থাকে। কোন স্টাইলে ট্রেড করবেনঃ প্রত্যেক ট্রেডার এর একটি স্বাধীন চেতনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি , উদ্দেশ্য এবং সময় এর অভিরুচি থাকে, তাই কে কোন স্টাইলে ট্রেড করবেন তা একান্তই নির্ভর করছে আপনার টার্গেট এবং চাওয়ার উপর। যেমন, যেমন আপনি যদি একজন চাকুরীজীবী হউন তাহলে আপনার জন্য সুয়িং বা ডে-ট্রেডিং উত্তম হতে পারে। অথবা আপনি যদি প্রতিনিয়ত চার্টে চোখ রাখতে পারেন তাহলে স্কেল্পিং ভালো হতে পারে। কিংবা আপনি যদি ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসে ট্রেড করতে চান তাহলে আপনার জন্য লং টাইম বা পজিশন ট্রেড ভালো হতে পারে। তাই আপনার চাহিদা কি এবং কি ধরনের সময় ব্যায় করতে পারবেন ট্রেডিং এর জন্য সব হিসাব কষে তারপর সিদ্ধান্ত নিন কোন ট্রেডিং স্টাইলে আপনি ট্রেড শুরু করবেন। তবে সিদ্ধান্ত আপনার যা-ই হোক না কেন রিয়েল ট্রেডে যাওয়ার আগে অবশ্যই ডেমোতে আপনার স্টাইল পারফেক্ট প্রুভ করে নিবেন।
  25. MACD মুভিং এভারেজ ডাইভারজন্স অ্যান্ড কনভারজন্স MACD কিঃ হল Moving Average Convergence Divergence। এটি টেকনিক্যাল এনালাইসিসের খুবই জনপ্রিয় এবং স্ট্রুং একটি ইনডিকেটর। সারা পৃথিবী জুড়ে বিপুল পরিমানে ফরেক্স ট্রেডারদের অন্যতম জনপ্রিয় একটি টুল। MACD হল মূলত Exponential Moving Average 12 এবং 26 পিরিয়ড এর মধ্যকার পার্থক্য। এই ক্ষেত্রে MACD 12EMA থেকে 26EMAমাইনাস করে যা পায় তাই হল মেইন MACD লাইন। MACD এর সাথে আরো একটি সিগনাল লাইন থাকে যা বায় এবং সেল সিগনাল দেয়। MACD কেন? মার্কেট ট্রেন্ড সনাক্ত করার জন্য এই ইনডিকেটরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেকে ভালো ট্রেড করি কিন্তু শুধুমাত্র সঠিক ট্রেন্ডে ট্রেড করতে না পারার কারনে ট্রেন্ড চেইঞ্জ এর কারনে অনেকে আবার বিরাট লসে পড়ে যায়। এই দিক থেকে MACD আপনাকে রাইট ট্রেন্ডে থাকতে সাহায্য করবে। MACD হল মুভিং এভারেজ SMA এবং EMA এর সাথে সম্পৃক্ত একটি ইনডিকেটর। তবে অনেক ট্রেডাররা শুধুমাত্র EMA (Exponential Moving Average) মেথ ব্যাবহারের মাধ্যমে ট্রেড করতে পছন্দ করে এবং সেই ক্ষেত্রে SMA SIGNAL LINE ভেলু নাল করে ট্রেড করতে হয়। যাদের SMA (Simple Moving Average) এবং EMA (Exponential Moving Average) ডেপিরিয়ড সম্পর্কে ধারণা নাই তারা ভালো হয় আগে SMA এবং EMA বুঝে নিলে। MACD পরিচিতি এবং প্রস্তুতিঃ MACD কে MAC-D (ম্যাক-ডি ) বলে থাকে অনেকে। এই ইনডিকেটর এর মূল কম্পোনেন্ট হল MACD Main Line এবং MACD Signal Line. তবে মেইন লাইনটি সরাসরি লাইন হিসেবে না থেকে (হিস্টোগ্রাম) অর্থাৎ বার গ্রাফ হিসেবে একটি হরাইজেন্টাল লাইন এর উপরে এবং নিচে করে বায় অ্যান্ড সিগনাল ট্রেন্ড হিসেবে থাকে। MACD 26 Day Period এবং 12 Day Period এর মধ্যকার পার্থক্য বুঝতে হলে Insert>Indicators > Trend > Moving Average 26 Period EMA এবং 12 Period EMA সেট করে আপনার ট্রেডিং চার্টে নিয়ে আসুন। চিত্রটি লক্ষ্য করুন, চার্ট এর নিচের অংশে UP এবং DOWN বার জুড়ে যে লাল রেখাটি দেখা যাচ্ছে তা হল সিগনাল লাইন এবং বার বা হিস্টোগ্রাম মিলিয়ে হল MACD। ডিফল্টভাবে MACD Parameter 12 For Fast or Shorter EMA and 26 For Slow or Longer EMA হিসেবে সেট করা থাকে। এবং সিগনাল লাইন ভেলু SMA 9 Period সেট করা থাকে। কারণ MACD Formula ই হলঃ MACD Formula: MACD = shorter term moving average - longer term moving average. অর্থাৎঃ MACD = EMA for 12 periods – EMA of 26 periods. আর অনেক EA প্রোগ্রামাররা নিজেদের মত করে MACD এডিট করে নানা রকম সাজসজ্জয় রুপ দিয়ে বিভিন্ন রকম Parameters সেট করে থাকে। কিন্তু MACD যেমন সাজে দেখতে পাননা কেন মূল কনসেপ্ট এটাই। MACD Buy and Sell Signal: সাধারণভাবে মুভিং এভারেজ ক্রস ওভারেই বায় বা সেল সিগনাল পাওয়া যায়। যদি MACD লাইন 0 level এর উপরে থেকে 12 Period Faster EMA লাইন 26 Period Slower EMA কে ক্রস করে মার্কেট তখন বুলিশ। বিপরীতভাবে যদি MACD লাইন 0 Level এর নিচে থেকে 26 Period Slower EMA লাইন 12 Period Faster EMA ক্রস করে মার্কেট তখন বেয়ারিশ। এটা সাধারণ ফরমুলা যা অন্য ইনডিকেটর দিয়ে ও বুঝতে পারা যায়। তাহলে MACD কেন ব্যাবহার করবো? হ্যাঁ মজাটা এখানেই , পর্বেই বলেছিলাম MACD আপনাকে ট্রেডে মজবুত থাকতে সাহায্য করবে। আসুন কিভাবে দেখি... নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন......... মার্কেট আপ ট্রেন্ড এবং নিখুঁত সাপোর্ট লাইন দেখা যাচ্ছে আপনি হয়ত অপেক্ষা করছেন যে কখন সাপোর্ট লাইন ব্রেক করবে এবং আপনি শর্ট অর্ডার করবেন। কিন্তু আবার ভয় ও আছে ব্রেক হওয়ার পরে যদি আবার সাপোর্ট লাইনকে টাচ করে তাহলে ট্রেন্ড বাউন্স হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেল ট্রেন্ড নিশ্চিত হওয়ার জন্য দেখবেন ট্রেন্ড ব্রেক হওয়ার আগেই MACD কয়েকটা রিভারসেল বার তৈরি করে ফেলেছে। যখন ক্যান্ডেলস্টিক সাপোর্ট লাইন এর নিচে ক্লোজ হয় ঠিক একই সময়ে MACD লাইন নিচের দিকে নামতে থাকে। যদিও MACD এখনো 0 লেভেলের উপরে কিন্তু ঠিক এই মুহূর্তে আপনি সেল অর্ডার দিতে পারেন এবং প্রফিট নিবেন পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল পর্যন্ত। MACD ডাইভারজন্স: হল একটি আপট্রেন্ড মার্কেট এর শক্তিশালী ব্রেক পয়েন্ট ধরে ট্রেড করে নেওয়ার জনপ্রিয় একটি টেকনিক্যাল স্ট্রেটিজি। ট্রেন্ড ব্রেক আউট ট্রেন্ডে ট্রেডাররা সবচেয়ে বেশি প্রফিট করে থাকে। আপনিও এই পদ্ধতিতে অনেক প্রফিট নিতে পারেন যদি সঠিক সময়ে ট্রেডে প্রবেশ করতে পারেন এবং ট্রেন্ড ব্রেক নিশ্চিত হতে পারেন। আর এই ট্রেন্ড ব্রেকঅউট নিশ্চিত হওয়ার জন্য একেক ট্রেডার একেক ধরণের স্ট্রেটিজি ব্যাবহার করে থাকে, তবে অনেক ট্রেডারদের কাছে MACD Divergance ট্রেড ব্রেকঅউট স্ট্রেটিজিটি খুবি জনপ্রিয় কারণ এর ট্রেন্ড সিগনাল অনেক বেশি কার্যকর। এটি MACD বারের সমন্বয়ে তৈরি একটি জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী ট্রেন্ড সিগনাল। যা আমরা MACD Divergance নামে জানি। চিত্রটি লক্ষ্য করুন ... আপ মার্কেট যখন ট্রেন্ড উঁচু থেকে উচ্চতর (Higher High) ব্যাবধান করেছে ঠিক সেসময়ে MACD বার নিম্ন উচ্চতর (Lower High) বারের মাধ্যমে নিচে নামতে শুরু করে রিভার্সেল ট্রেন্ডের সিগনাল দিচ্ছে। এখন ট্রেন্ড নিশ্চিত হওয়ার পালা, যখন MACD বার নিম্নমুখী এবং ট্রেন্ড লাস্ট সাপোর্টকে ক্রস করল, এই মুহূর্তে মার্কেট রিভারসেল ট্রেন্ড নিশ্চিত হয়ে MACD Divergance ফর্ম ধরে নিশ্চিত সেল ট্রেড করা হয়। অর্থাৎ MACD Divargance স্ট্রেটিজিতে থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে বর্তমান আপট্রেন্ড মার্কেট এখনকার মত এখানেই শেষ সুতরাং আপনি বর্তমান ট্রেন্ডের ফ্রেন্ড হয়ে রিভার্সেল অর্ডার (সেল) ট্রেড করে ভালো প্রফিট করে নিতে পারেন। MACD কনভারজন্স: MACD কনভারজন্স হল ডাউনট্রেন্ড মার্কেটে এর ব্রেক পয়েন্ট ধরে ট্রেন্ডে চেঞ্জে রিভার্সেল অর্থাৎ বায় ট্রেড করা। এই ক্ষেত্রে MACD বার উপরের দিকে তৈরি হতে শুরু করে ট্রেন্ড চেঞ্জ করতে থাকবে। এটা আর বিস্তারিত না-ই বললাম। MACD Divergance অনুসারে বিপরীত মুখী ট্রেন্ড ধরে আশা করি বুঝে নিতে পারবেন। MACD Divergance এর বিপরীত ফর্মুলা ধরে স্ট্রেটিজিটা নিজেরাই বুঝে নিন। আশা করি পারবেন।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search