Jump to content

Mhafiz™

Moderators
  • Posts

    755
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    444

Everything posted by Mhafiz™

  1. পিভট-পয়েন্ট (Pivot-Point): হল গাণিতিক ভাবে হিসেবকৃত এক ধরণের সংখ্যা বা মান যা দিয়ে ভবিষ্যৎ মার্কেট প্রাইস লেভেল বা সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস নির্ধারণ পূর্বক বায় এবং সেল সিগনাল দেয়া পাওয়া যায়। এক দিনের মার্কেট High , Low এবং Closing Price এর মাধ্যমে পিভট-পয়েন্ট হিসেব করে একটি pivot-point (PP) ভেলু সহ তিনটি সাপোর্ট লেভেল ভেলু এবং তিনটি রেসিসটেনস লেভেল ভেলু নির্ণয় করা হয়। যদি মার্কেট প্রাইস PP ভেলুর উপরে থাকে তখন বুঝতে হয় মার্কেট আপট্রেন্ড এবং প্রাইস PP ভেলুর নিচে থাকে তখন বুঝতে হয় মার্কেট ডাউনট্রেন্ড। উপরের ছবিটি খেয়াল করুন... R1 = Resistance level one R2 = Resistance level two R3 = Resistance level three PP = Pivot Point S1 = Support level one S2 = Support level two S3 = Support level three কিভাবে Pivot Point বের করবেনঃ Previous Day high + Previous Day low + Previous Day closing / 3 কিভাবে Support & Resistance লেভেল বের করবেনঃ R1 = (2 x Pivot Point) – Low (previous period) S1 = (2 x Pivot Point) – High (previous period) R2 = (Pivot Point – Support 1) + Resistance 1 S2 = Pivot Point – (Resistance 1 – Support 1) R3 = (Pivot Point – Support 2) + Resistance 2 S3 = Pivot Point – (Resistance 2 – Support 2) তবে এই কেলকুলেশন নিয়ে চিন্তার কোন কারন নাই, অনলাইনে পিভট পয়েন্ট বের করার অনেক টুল পাওয়া যায় যা দিয়ে এক নিমিষে সবগুলো পয়েন্ট পেয়ে যাবেন। আমি একটি পিভট পয়েন্ট কেলকুলেটর লিঙ্ক দিলাম, এখান থেকে বের করতে পারেন। পিভট পয়েন্ট, সাপোর্ট এবং রেসিসটেনস ভেলু তো বের করলেন, এইবার চুলন কিভাবে এই পিভট পয়েন্টে ট্রেড করা হয়। কঠিন কোন বাক্যালাপে না গিয়ে সহজ ভাবে বলছি, পিভট পয়েন্ট ভেলু থেকে রেসিসটেনস তিনটিকে উপরের ৩টি সিঁড়ি এবং সাপোর্ট তিনটিকে নিচের তিনটি সিঁড়ির মত চিন্তা করুন, প্রাইস যখন বেড়ে উপরের প্রথম () সিঁড়িতে পৌঁছায় তখন পরবর্তীতে আরো বেড়ে ২য় এবং ৩য় সিঁড়িতে পৌঁছানোর একটি ট্রেন্ড থাকে । আবার প্রাইস যখন কমে নিচের প্রথম () সিঁড়িতে পৌঁছায় তখন পরবর্তীতে প্রাইস আরো কমে ২য় এবং ৩য় সিঁড়িতে পৌঁছানোর একটি ট্রেন্ড থাকে । এটি ঘটে যখন মার্কেট ভলাটিলিটি হাই থাকে, লো মার্কেট ভলাটিলিটিতে ৩টি লেভেল সব সময় ফীল আপ করে না। উপরের ছবিতে দেখুন, প্রাইস সাধারণত যখন pivot point ভেলুকে যে দিকে ক্রস করে ক্লোজ হয় পরবর্তীতে প্রাইস সেদিকেই মুভ করতে থাকে। উপরের চিত্র অনুসারে প্রাইস pivot point ক্রস করার পর আপনি যখন বায় অর্ডার করবেন তখন R1 হবে আপনার জন্য টেকপ্রফিট লেভেল, আবার যখন R1 ক্রস করবে R2 হবে আপনার জন্য টেক প্রফিট এবং R1 হবে স্টপ লস। এই পদ্ধতিতে ট্রেড করে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, তবে মনে রাখবেন মাঝে মাঝে এইসব সিস্টেম ব্রেক করে তাই ভালো অনুশীলন না করে লাইভ মার্কেটে ট্রেড করতে যাবেন না।
  2. প্রিয় ইউজার, আপনার পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ ! তবে ফোরাম পোস্টিং এ ফোরাম নীতিমালা তথা পোস্টিং এ বিস্তারিত তথ্য দিয়ে পোস্ট করুন। আপনার পোস্টগুলো এই রকম তথ্যবহুল আশা করছি ।
  3. রিকোয়ারমেন্টসঃ Bollinger Band Parabolic SAR RSI & CCI (Optional) Stochastic Candlestick Chart All Major Currency Any Time Frameবায় অর্ডারঃ ডাউন্ট্রেন্ড মার্কেটে সেল কেন্ডেল যদি লো-বলিঙ্গার বেন্ডকে স্পর্শ করে বা লো-বলিঙ্গারের কাছাকাছি অবস্থান করে,ঠিক তার পরবর্তী ক্যান্ডেল যদি বায় ক্যান্ডেল হয় এবং Stockhastic যদি লো লেভেল অর্থাৎ ২০ লেভেল থাকে,Parabolic SAR যদি ক্যান্ডেল এর নিচে অবস্থান নেয় অর্থাৎ বায় নির্দেশ করে,তাহলে ৩য় ক্যান্ডেলের শুরুতে বায় অর্ডার করুন। টেক প্রফিটঃ ট্রেড থেকে বের হবেন বা ট্রেড ক্লোজ করবেন যতক্ষণ না ক্যান্ডেল Upper Bollinger হিট করে। অর্থাৎ Upper Bollinger পর্যন্ত প্রফিট নিতে পারবেন। স্টপ লসঃ প্রথম ক্যান্ডেল অর্থাৎ লাস্ট সেল ক্যান্ডেল এর লো-প্রাইস লেভেল স্টপ লস সেট করুন। সেল অর্ডারঃ আপট্রেন্ড মার্কেটে বায় কেন্ডেল যদি Upper Bollinger কে স্পর্শ করে বা Upper Bollinger কাছাকাছি অবস্থান করে,ঠিক তার পরবর্তী ক্যান্ডেল যদি সেল ক্যান্ডেল হয় এবং Stockhastic যদি হাই লেভেল অর্থাৎ ৮০ লেভেল থাকে,Parabolic SAR যদি ক্যান্ডেল এর উপরে অবস্থান নেয় অর্থাৎ সেল নির্দেশ করে,তাহলে ৩য় ক্যান্ডেলের শুরুতে সেল অর্ডার করুন। টেক প্রফিটঃ ট্রেড থেকে বের হবেন বা ট্রেড ক্লোজ করবেন যতক্ষণ না ক্যান্ডেল Lower Bollinger হিট করে। অর্থাৎ Lower Bollinger পর্যন্ত প্রফিট নিতে পারবেন। স্টপ লসঃ প্রথম ক্যান্ডেল অর্থাৎ লাস্ট Buy ক্যান্ডেল এর হাই-প্রাইস লেভেল স্টপ লস সেট করুন।
  4. আপনি সমস্যা টি কখন থেকে ফেইস করছেন ? ইন্সটা ফরেক্স আর সাপোর্টে কথা বলতে পারেন। ওদের সাপোর্ট টীম বেশ স্ট্রং
  5. আপনি ঠিক কি স্ট্রেটিজি ফলো করছেন আমি জানতে চাইছি আপনি কোন স্টাইলে ট্রেড করছেন তার একটি বর্ণনা দিন। তার পর ঠিক কোথায় আপনি ফেইলার হচ্ছেন তা পরিস্কার করুন। আশা করছি তারপর আপনাকে একটি গাইডলাইন দিতে পারবো। ধন্যবাদ !
  6. প্রত্যেক কাজের সফলতার মুল হল একটি ভালো প্ল্যানিং। ফরেক্স মার্কেটে ও ভালো ট্রেডার যারা তাদের সফলতার মুলে রয়েছে একটা প্রপার ট্রেডিং প্ল্যান। আপনি অনেক কিছুই জানেন এবং ভালো ট্রেড করেন কিন্তু আপনার ট্রেডগুলো যদি কোন পরিকল্পনা মাপিক না হয় তাহলে অনেক ক্ষেত্রেই আপনাকে বেগ পেতে হয়। একটি সঠিক ট্রেডিং প্ল্যান আপনাকে আপনার লক্ষ্য পৌছাতে একটি সুন্দর ও সুশৃঙ্খল নির্দেশনা প্রদান করে। এবং আপনার ট্রেডগুলো এলোমেলো হয় না। আমাদের অনেক ট্রেডারদের একটি বড় সমস্যা হল ইচ্ছেমত ট্রেড করা, আমরা যখন মার্কেটে প্রবেশ করি তখন অনেকেই ভুলে যায় মিনিমাম এনালাইসিসের কথা, চিন্তা করি না বর্তমান মার্কেট অনুযায়ী এখন কোন স্ট্রেটিজি এপ্লাই করা উচিত এবং পরিশেষে ট্রেডিং লস করি। কিন্তু আপনি যদি প্ল্যান মোতাবেক ট্রেড শুরু করেন তাহলে আপনার ট্রেডিং এ এইসব এলোমেলো ভাব থাকবে না এবং লস ট্রেডিং এর সুযোগ থাকবে না। লক্ষ্য > টার্গেট কারেন্সি > প্রিপারেশন > টাইমফ্রেম > স্ট্রেটিজি > মেজর ইভেন্ট এবং সতর্কতা । লক্ষ্যঃ ট্রেডে প্রবেশ করার আগে আপনাকে ডিসিশন নিতে হবে আপনি দৈনিক কত পিপ এভারেজ প্রফিট করতে চান। যেমন আপনি ঠিক করলেন আপনি দৈনিক ১৫ পিপস প্রফিট করবেন। তাহলে আপনার লক্ষ্য হল আপনি দৈনিক ৫০ পিপস প্রফিট করবেন। টার্গেট কারেন্সিঃ আপনি যখন স্থির করলেন যে আপনি দৈনিক ১৫ পিপস প্রফিট চান, এখন আপনার দ্বিতীয় কাজ হল, আপনি কোন কারেন্সিতে ট্রেড করবেন তা ঠিক করা। কারেন্সি সিলেকশন করার ক্ষেত্রে কো-রিলেটেড কারেন্সি বাদ দিয়ে কারেন্সি সিলেক্ট করুন। যেমনঃ আপনি ঠিক করলেন আপনি আপনার লক্ষ্য পুরনের জন্য তিনটি কারেন্সিতে ট্রেড করবেন। EUR/USD, GBP/CHF, AUD/JPY। মার্কেটঃ কারেন্সি সিলেক্ট করার পর আপনি ঘুরে আসুন কোন কারেন্সি মার্কেটটি আপনার ট্রেডিং উপযোগী । অর্থাৎ আপনাকে আপনার পছন্দ করা কারেন্সি চার্ট ঘুরে আসতে হবে এবং দেখতে হবে ঐ নির্দিষ্ট কারেন্সি মার্কেট সেশন কতক্ষণ একটিভ এবং ঐ সময়ের মধ্যে আপনি ট্রেডে প্রবেশ করে আপনার ট্রেড শেষ করতে পারবেন কিনা। প্রিপারেশনঃ আপনি লক্ষ্য এবং টার্গেট কারেন্সি ঠিক করলেন এখন আপনার কাজ হল ট্রেডিং এ প্রবেশ করার জন্য প্রিপারেশন নেওয়া। ফাইনালি ট্রেডে প্রবেশ করার ইকোনমিক ক্যালেন্ডার দেখুন আপনার পছন্দ করা কারেন্সিতে আজকে কোন নিউজ আছে কিনা যা ঐ কারেন্সিকে ইফেক্ট করতে পারে। এবং সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লেভেল নির্ধারণ করে নিন। টাইমফ্রেমঃ এই স্টেজে আপনি কোন ধরনের ট্রেড করবেন তার উপর ভিত্তি করে টাইম সিলেক্ট করতে হবে। যেমন আপনি যদি শর্ট ট্রেড করেন তাহলে ১৫ মিনিট এবং ১ ঘন্টার চার্ট ট্রেন্ড মোতাবেক মুভ করুন। দৈনিক ১৫ পিপস এর টার্গেটে আপনি প্রতি ট্রেড থেকে ৫ পিপস আশা করে শর্ট ট্রেড করতে পারেন। আবারো বলছি টাইমফ্রেম সিলেকশন হবে আপনার টার্গেট পিপস এর উপরে। স্ট্রেটিজিঃ এইবার ট্রেডে প্রবেশ করার পালা। সব কিছুই মোটামুটি ঠিক করে নিলেন, এইবার একটু এনালাইসিস করতে হবে। মার্কেট ট্রেন্ড ডিরেকশন যদি আপনার কাছে স্পষ্ট না হয় তাহলে অপেক্ষা করুন মার্কেট নতুন একটি ফরমেশন তৈরি করা পর্যন্ত এবং মার্কেট মুভিং এভারেজ সহ সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লেভেল ভালোভাবে দেখে ট্রেডে প্রবেশ করুন। এরপর পূর্বে যা যা শিখলেন যেমন, টেক প্রফিট, স্টপ লস সহ আনুষঙ্গিক সব কিছু করুন। মেজর ইভেন্ট এবং সতর্কতাঃ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের বক্তৃতার সময় ট্রেড করবেন না। যেমনঃ ব্যাংক অব ইংল্যান্ড,ফেডারাল রিসার্ভ, সাক্সো ব্যাংক ব্রোকার রিভিউ রিলিসে ট্রেড করার দরকার নেই। কারন ঐসব সময়ে মার্কেট ভলাটিলিটি খুব বেশি থাকে তাই আপনি যদি ট্রেন্ডের বিপরীতে থাকেন তাহলে বিশাল ক্ষতির সম্ভাবনা আছে। কোনদিন যদি আপনার টার্গেট কারেন্সিতে মার্কেট মুভমেন্ট ভালো না দেখেন জোর করে ট্রেড করতে যাবেন না, ঐ দিনের মত ট্রেড সমাপ্তি ঘোষণা করুন। জোর করে টার্গেট ফিলাপ করতে যাবেন না। ধন্যবাদ, আশা করি নতুন এবং পুরাতন সব ট্রেডারের কাজে লাগবে !
  7. টাইটেল দেখেয় নিশ্চয় বুঝে নিয়েছেন যে আমার প্রশ্নটা কি, হ্যাঁ আমি এই বিষয়টা নিয়ে খুব সন্দিহানে আছি। আমরা যারা মুসলিম তাদের ক্ষেত্রে হালাল এবং হারাম এর বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে। আর ফরেক্স বিজনেস কনসেপ্টে আমি আসলে কিছুটা প্রশ্নবিদ্ধ আমার মনে হয় এই প্রশ্নটা অনেকের আছে, না থাকলেও আমার মনে প্রত্যেক মুসলিম ট্রেডার দের বিষয়টি অবগত হয়ে ট্রেড করা উচিত। তাই অনুরোধ করছি এই বিষয়টা সম্পর্কে অনুগ্রহ করে সঠিক আলোচনার মাধ্যমে পরিষ্কার করুন। যে আদো ফরেক্স হালাল না হারাম ? ধন্যবাদ ! View the full article
  8. হ্যাঁ আসলে তাই, সর্বচ্চ ৬০ পিপস হল আপনার টার্গেট পয়েন্টস, এর ভেতর যত পয়েন্টে জিগজাগ লেভেল তৈরি করবে আপনি সেখান থেকে রিভার্স করতে পারবেন , উপরের উদহারনে ৪০ পিপসে জিগজাগ লেভেল তৈরি হয়েছিল তাই ওখানেই রিভার্স অর্থাৎ বায় অর্ডার করা হয়েছে। তবে কম পয়েন্টে যদি জিগজাগ লেভেল সাদৃশ্য হয় সে ক্ষেত্রে অর্ডার না করায় ভালো। তবে মনে রাখবেন যে কোন স্ট্রেটিজির বিস্তারিত জানার পর নিজের মত করে ডেমোতে ব্যাবহার করে , নিজের অভিজ্ঞতায় ট্রেড করবেন ঐ স্ট্রেটিজির উপর, তাতে করে লসের সম্ভাবনা কম থাকে।
  9. আমি এখন যে পদ্ধতিটি সম্পর্কে আলোচনা করবো তা খুব সহজ ভালো কাজ করে, আমি পারসোনালি এই স্কেল্পিং পদ্ধতিতে এভারেজ সাকসেস ৭০% পেয়েছি। তাই পদ্ধতিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি আপনারা প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে আমার চেয়ে ভালো সাকসেস পাবেন। এবং ট্রেডিং শেষে আপাদের মতামত এবং এর সাকসেস রেইট সম্পর্কে প্লিজ শেয়ার করবেন। যা লাগবেঃ GBP/USD কারেন্সি৫ মিনিট চার্টজিগজাগ ডিফল্ট ইনডিকেটরশর্তঃপ্রাইস জিগজাগ টপ এবং বটম লেভেল হতে যেকোন দিকে হতে ৬০ পিপস মুভ করলে রিভার্স অর্ডার ।স্টপ লস এবং টেইক প্রফিট হবে ২০ পিপস।এন্ট্রি পয়েন্ট হতে প্রতি ১০ পিপস প্রাইস মুভমেন্টে আপনার স্টপ লস ও পরিবর্তন হবে। উদহারনঃ চিত্রটি খেয়াল করুন... দেখুন, ১.৫৫০৮ পয়েন্টে একটি পিক লেভেল হয়েছে শর্ত মোতাবেক সর্বচ্চ ৬০ পিপস এর ডাউনে রিভার্স অর্ডার অর্থাৎ বায় অর্ডার প্লেস করার কথা কিন্তু ৪০ পিপসে আরেকটি বটম লেভেল হয়েছে তাই ১.৫৪৬৮ পয়েন্টে বায় অর্ডার করা হয়েছে। স্টপ লস ২০ পিপস ১.৫৪৪৮ এবং টেইক প্রফিট ২০ পিপস ১.৫৪৮৮ সেট করে অর্ডার কমপ্লিট করে বায় প্রফিট। বি.দ্রঃ অর্ডার করার পরে টার্গেট পয়েন্টে পৌঁছানোর আগেই যদি জিগজাগ কোন লেভেল তৈরি হয়ে যায় তাহলে তখনি ট্রেড ক্লোজ করে দিন।
  10. আপনি যদি ট্রেডিং সিগনাল বের করতে চান, তাহলে প্রথমে আপনাকে ভালো একজন এনালিস্ট হতে হবে। এর সেই জন্য আপনাকে প্রচুর স্টাডি করতে হবে, জানতে হবে বিভিন্ন টুলস সম্পর্কে কারণ একক কোন পদ্ধতিতে আপনি আপনার টার্গেট ফিলাপ করতে পারবেন না। বরং কয়েকটি বিষয় আয়ত্ত পূর্বক সেগুলোর কম্বিনেশনে আপনি আপনার লক্ষ্য পৌছাতে পারবেন। সেইক্ষেত্রে আপনাকে আস্তে আস্তে এগুতে হবে, অর্থাৎ আপনি যদি বিগেনিং কিছু বিষয় টুল ব্যাবহার করতে পারেন এবং এদের বিহেবিয়ার ভালো ভাবে বোঝেন তাহলে আপনি এক পর্যায়ে এডভান্স ট্রেডিং ফর্মুলা তৈরি করতে পারবেন। বিগেনিং থেকে শুরু করতে আমি সাজেস্ট করবো আগে বেসিক বিষয় জেমনঃ চার্ট, ট্রেন্ড, সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস, মুভিং আভারেজ সহ বেসিক বিষয় গুলো জেনে নিন এই লিঙ্ক থেকেঃ আশা করছি ভালো করবেন। ধন্যবাদ।
  11. ধন্যবাদ, সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করে বিষয়টি বোঝানোর জন্য !
  12. ধন্যবাদ ভাই কমেন্টের জন্য। আপনাদের মত কিছু সবল পোস্টার আসলে খুব বেশি সময় নিবে না দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ।
  13. সিম্পল মুভিং এভারেজ(Simple Moving Average): এই ইন্ডিকেটরটি দিয়ে পিরিয়ড এবং প্রাইস এর ভিত্তিতে একটি গাণিতিক হিসাব এর মাধ্যমে আপনি ট্রেন্ড ডিরেকশন সহ বায় এবং সেল সংকেত বা সিগনাল দিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কত দীর্ঘ মেয়াদী বা স্বল্প মেয়াদী ট্রেড করবেন তা নির্ভর করবে আপনি কত সময়ের মুভিং এভারেজ পছন্দ করছেন। তবে অভিজ্ঞ ট্রেডাররা ৩টি সময়ের মুভিং এভারেজ এর উপর ট্রেড করে থাকে। সেগুলো হলঃ ১। স্বল্পমেয়াদী (Short term) – ১০ দিনের মুভিং এভারেজ ২। মধ্যম মেয়াদী (Intermediate Term) – ৫০ দিনের মুভিং এভারেজ ৩। দীর্ঘ মেয়াদী (Long Term) – ২০০ দিনের মুভিং এভারেজ কিভাবে মুভিং এভারেজ বের করবেনঃ SMA = Adding the closing price of a number of time periods / number of periods উদহারন ১# ৫ দিনের মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২১৬৬, ১.২৩৪১, ১.২৩৯৮, ১.২৩৬৪, ১.২৩০৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ ; ১.২১৬৬ + ১.২৩৪১ + ১.২৩৯৮+ ১.২৩৬৪,+ ১.২৩০৫/৫ = ১.২৩১৪ উদহারন ২# ১০ ঘন্টার মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ; ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫/১০ = ১.২২৮২ কিভাবে ট্রেড করবেনঃ মুভিং এভারেজ প্রাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর উপরে হয় তাহলে বায় ট্রেড করবেন। এবং পাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর নিচে হয় তাহলে সেল ট্রেড করবেন।
  14. সিম্পল মুভিং এভারেজ(Simple Moving Average): এই ইন্ডিকেটরটি দিয়ে পিরিয়ড এবং প্রাইস এর ভিত্তিতে একটি গাণিতিক হিসাব এর মাধ্যমে আপনি ট্রেন্ড ডিরেকশন সহ বায় এবং সেল সংকেত বা সিগনাল দিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কত দীর্ঘ মেয়াদী বা স্বল্প মেয়াদী ট্রেড করবেন তা নির্ভর করবে আপনি কত সময়ের মুভিং এভারেজ পছন্দ করছেন। তবে অভিজ্ঞ ট্রেডাররা ৩টি সময়ের মুভিং এভারেজ এর উপর ট্রেড করে থাকে। সেগুলো হলঃ ১। স্বল্পমেয়াদী (Short term) – ১০ দিনের মুভিং এভারেজ ২। মধ্যম মেয়াদী (Intermediate Term) – ৫০ দিনের মুভিং এভারেজ ৩। দীর্ঘ মেয়াদী (Long Term) – ২০০ দিনের মুভিং এভারেজ কিভাবে মুভিং এভারেজ বের করবেনঃ SMA = Adding the closing price of a number of time periods / number of periods উদহারন ১# ৫ দিনের মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২১৬৬, ১.২৩৪১, ১.২৩৯৮, ১.২৩৬৪, ১.২৩০৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ ; ১.২১৬৬ + ১.২৩৪১ + ১.২৩৯৮+ ১.২৩৬৪,+ ১.২৩০৫/৫ = ১.২৩১৪ উদহারন ২# ১০ ঘন্টার মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ; ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫/১০ = ১.২২৮২ কিভাবে ট্রেড করবেনঃ মুভিং এভারেজ প্রাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর উপরে হয় তাহলে বায় ট্রেড করবেন। এবং পাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর নিচে হয় তাহলে সেল ট্রেড করবেন।
  15. ভালো ট্রেডিং এর জন্য আপনার ইচ্ছে শক্তিই আপনার প্রথম হাতিয়ার। আর তার সাথে সাথে দরকার অধ্যাবসায়, নিয়মিত ট্রেডিং করা নতুন নতুন স্ট্রেটিজি এপ্লাই করা। যা জানবেন তা ভালোভাবে জানতে চেষ্টা করবেন এবং তা বাস্তবে পরিনত করবেন। প্রত্যেকটা স্ট্রেটিজিকে নিজের মত করে সেট করে ট্রেড করবেন। আপনার লাভ এবং লস উভয় ট্রেডের রেকর্ড রাখুন তারপর সময় করে উভয় ট্রেড কে আবার একটু পর্যালোচনা করুন, কেন ট্রেডটি লস করলো আর কেনই বা ট্রেডটি লাভ করলো। উপযুক্ত কারণ বের করে তা থেকে শিক্ষা নিন। আর কোন বিষয় যদি খুব বেশি ভাবিয়ে তোলে তাহলে ফোরামে প্রশ্ন করুন অনেক এক্সপার্ট ট্রেডার আছে যারা আপনার সমস্যার যথার্থ সমাধান দিবেন। আশা করছি আপনি অবশ্যই ভালো করবেন। ধন্যবাদ।
  16. ট্রেড করার জন্য আসলে $৫০-$১০০ কিংবা তারও বেশি প্রয়োজন বিষয়টি এমন না ভেবে বরং ভাবেন আপনি কতটুকু শিখলেন এবং আপনার ডেমো একাউন্ট এভারেজ সাকসেস রেইট কত। প্রথম শর্ত হলে আপনি যদি ডেমো ট্রেডে মিনিমাম ৮০% সাকসেস রেইট নিতে পারেন তাহলে এইবার আসবে আপনি কত দিয়ে শুরু করবেন। এই ক্ষেত্রে আমি বলব আপনার চাওয়ার উপর অনেকখানি নির্ভর করবে আপনার ডেপোজিট বা স্টাটিং ট্রেডিং এমাউন্ট কত হবে। আপনার ডিপোজিট যাই হোক না কেনো আপনি যেটা করবেন তা হল একেবারে মিনিমাম লট থেকে শুরু করে স্কিল ডেভেলোপ এবং ট্রেডিং সাকসেস এর সাথে সাথে ভলিয়ম বাড়ানো তবে হুট করে ০.১০ থেকে ১ চলে যাবেন না, এই ক্ষেত্রে আপনি ০৫ করে বাড়াতে পারেন তবে তাও নির্ভর করছে আপনার ব্যালেন্স এর উপর। সোজা কথা হল আপনি আপনার ব্যালেন্স এর উপর খুব বেশি হলে ১০% মার্জিন ব্যাবহার করতে পারেন। এর বেশি হলে আপনি রিস্কে যাবেন। বিষয়টি আরো ভালো ভাবে বুঝতে হলে আপনাকে মানি ম্যানেজমেন্ট ধারণাটি নিতে হবে। ধন্যবাদ !
  17. LiteForex ব্রোকারটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত জনপ্রিয় একটি ফরেক্স ব্রোকার। এই ব্রোকারটি জেকোন লেভেলের ট্রেডারদের জন্য উপযোগী বর্তমানে ২৫০,০০০ একটিভ গ্রাহক নিয়ে এগিয়ে চলেছে এবং মাসিক ৭০০০,০০০ অর্ডার পরিচালনার মাধ্যমে দিন দিন আরো জনপ্রিয় হচ্ছে। এই ব্রোকারটি “The most stable broker in Asia 2010” নামক একটি নমিনেশনে জয়লাভ করে। আসুন এইবার জেনে নেই এই ব্রোকার এর পদত্ত কিছু ট্রেডিং সুবিধাঃ ১। নামঃ LiteForex ২। প্রতিষ্ঠাঃ 2005 ৩। রেগুলেশনঃ Seychelles International Business Authority ৪। দেশঃ Seychelles ৫। অফিসঃ IndonesiaMalaysiaRussian Federation৬। মিন.ডিপোজিটঃ $1 ৭। পেইমেন্ট মেথডঃ MoneybookersWebMoneyWire Transfer৮। প্লাটফর্মঃMetaTrader 4MetaTrader 5৯। মাক্স.লিভারেজঃ 1:500 ১০। বোনাসঃ 30% Welcome Bonus15% on Every Deposit১১। মিন.স্প্রেডঃ 2 ১২। একাউন্ট টাইপঃ LITEForex AccountsREALForex AccountsFloating Spread Accounts১৩। একাউন্ট কারেন্সিঃEuroRussian roubleSwiss francUnited States dollar১৪। ইসলামিক একাউন্টঃ আছে। ১৫। ভাষাঃ English, Russian, Chinese, Malaysian, German, Portuguese, Brazilian, Spanish, French, Turkish and Greek ১৬। কাস্টোমার সাপোরটঃ 24 hours a day, 5 days a week.
  18. ফরেক্স ব্রোকারদের মধ্যে 4XP হল টপ রেইটেড একটি ব্রোকার। এই ব্রোকারটি প্রতিষ্ঠিত হয় প্রফেশনালি অনলাইন এবং অফলাইন ট্রেডিং এর জন্য। World Finance Magazine এর মতে 4XP হল ২০১১ এর সর্বশ্রেষ্ঠ ফরেক্স ট্রেডিং প্লাটফর্ম। 4XP ব্রোকারের টার্গেট কাস্টোমার হলঃ Forex and Commodity traders, portfolio managerInvestorsForex Beginners 4XP ব্রোকারের ট্রেডিং সুবিধাগুলো হলঃ ১। নামঃ Forex Place ২। প্রতিষ্ঠাঃ ২০০৭ ৩। ট্রেডিং প্লাটফর্মঃ MetaTrader 4, MetaTrader 5 ৪। একাউন্টঃ Demo Account, Real Account, ECN, Account, Binary Options ৫। বোনাসঃ 30% up to $500 ৬। মিনিমাম ডেপোজিটঃ $100 ৭। পেইমেন্ট অপশনঃ Credit Card, Diner, Wire Transfer, Neteller, Moneybookers, Webmoney, Eco Card, Liberty Reserve ৮। স্প্রেডঃ 1 - 3 pips ৯। লিভারেজঃ 1:300 ১০। কারেন্সি পেয়ারঃ 50+ ১১। ট্রেডাবল ইন্সট্রুমেন্টঃ ১৭০+ ১২। কমোডিটিঃ Oil, Gold, Silver, Stocks, Indices, Commodities ১৩। ওয়েবট্রেডারঃ Oil, Gold, Silver, Stocks, Indices, Commodities ১৪। এডুকেশনঃ ফ্রী ১৫। অনলাইন সাপোর্টঃ 24H ১৬। ওয়েবসাইট:http://www.4xp.com/
  19. Oanda হল বিশ্বের সব জনপ্রিয় ফরেক্স ব্রোকারদের একটা। এই ব্রোকারের কারেন্সি পেয়ার অনেক বেশি যেখানে ইন্ডিয়ান রুপীতে পর্যন্ত ট্রেড করা যায়। এটি হল নো-ডিলিং ডেস্ক ব্রোকার তাই আপনার ট্রেড ওপেন হবে আরো স্বচ্ছ। অন্যান্য ব্রোকারদের সব সুবিধার পাশাপাশি এই ব্রোকারের রয়েছে কিছু সুবিধা তার সাথে রয়েছে কিছু অসুবিধাও। আসুন এক নজরে দেখে নেই এই ব্রোকারের সব ট্রেডিং সুবিধা এবং অসুবিধা। নামঃ OANDA Corporation ওয়েবসাইটঃ http://www.oanda.com/ হেডকোয়াটারঃ New York, N.Y., U.S.A. ফাউন্ডেডঃ ১৯৯৫ রেগুলাটিং অথোরিটিঃ CFTC, NFA, Monetary Authority of Singapore, Dubai Financial Services Authority, Investment Industry Regulatory Organization of Canada, FS:১ মেক্সিমাম লিভারেজঃ অফিসঃ Canada Japan Singapore Switzerland United Arab Emirates United Kingdom United States সুবিধাঃ লিভারেজঃ ৫০:১ ডেপোজিট অপশনঃ Paper Check, PayPal, Bankwire, Credit Card উইথড্র অপশনঃ Paper Check, Bankwire, Credit Card মিনিমাম ডিপোজিটঃ $1 স্প্রেডঃ EUR/USD 0.9 pips USD/JPY 0.9 pips USD/CHF 1.3 pips AUD/USD 1.4 pips EUR/JPY 1.5 pips GBP/USD 1.6 pips NZD/USD 2 pips GBP/JPY 2.2 pips এডুকেশনঃ ফ্রী মোবাইল প্লাটফর্মঃ iPhone, iPad, Android, Blackberry স্কেল্পিংঃ আছে। কাস্টোমার সাপোর্ট ঃ ২৪/৭ অসুবিধাঃ ইসলামিক একাউন্টঃ নাই হেজিংঃ নাই CFD’s ট্রেডিংঃ নাই বোনাসঃ নাই OCO অর্ডারঃ নাই 1 ক্লিক ট্রেডিংঃ নাই
  20. ফরেক্স মার্কেটে টিকে থাকতে হলে তিনটি বিষয়ে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে। প্রথমটি হল কনটেণ্ট। অর্থাৎ আপনাকে ফরেক্স মার্কেটের ভিতর এবং বাইরের সব তথ্য জানতে হবে। যেমনঃ লট,স্প্রেড,এক কারেন্সির উপর আরেক কারেন্সির প্রভাব। আমাদের অবশ্যই আভ্যন্তরীণ তথ্য সম্পর্কে অবগত থাকতে হবে। যেহেতু আমরা আমাদের ট্রেডিং সিদ্ধান্ত বর্তমান কালে নিব তাই মার্কেটের সময় এবং কারেন্সি রেট সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। প্রতিদিন ট্রেড করার জন্য প্রতিমুহূর্তের খবর আমাদের ট্রেডিং প্লাটফর্ম বা অন্য কোন ভাবে জানতে হবে। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল মেকানিক্স। অর্থাৎ আপনাকে একটা ট্রেডিং পদ্ধতি তৈরি করতে হবে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ট্রেড বসাবেন এবং ট্রেড বন্ধ করবেন। ট্রেডিং পদ্ধতির সামান্য ভুলে আপনার হাজার ডলার নষ্ট হয়ে যেতে পারে।নেটে অনেক ট্রেডিং সিস্টেম পাবেন। ট্রেডিং সিস্টেমে ট্রেড বসানো বা বন্ধ করার সাথে সাথে মানি ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকতে হবে। তৃতীয় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে নিয়মানুবর্তিতা(discipline) । প্রতিটি ট্রেডে আপনাকে ১০০ ভাগ ডিসিপ্লিন মেনে চলতে হবে। আপনার ডিসিপ্লিনের উপর আপনার লাভ/ ক্ষতি নির্ভর করবে। কিছু ট্রেডিং নিয়ম যা আপনাকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে পারেঃ ১। মার্কেটে আপনাকে ডিসিপ্লিন মেনে চলতে হবে। ডিসিপ্লিন আপনাকে বেশি লাভ দিবে এবং আপনার পকেট থেকে কম টাকা যেতে সাহায্য করবে। ফরেক্স মার্কেটে সাফল্যের সূত্রঃ ডিসিপ্লিন= অতিরিক্ত লাভ। ২। প্রতি ট্রেডে আপনাকে ডিসিপ্লিন মেনে চলতে হবে। কোন ট্রেডে আপনি ১০০ ভাগ নিশ্চিত না হয়ে ট্রেড বসাবেন না। ৩। যদি আপনার একাউণ্টে ডলার কম থাকে সে ক্ষেত্রে লট কমিয়ে দেবেন। যেমনঃ আপনার ৫০০$ ব্যালেন্স নেমে ১০০$ হয়েছে ,তখন অবশ্যই ০.০৫ লট ট্রেড করবেন না ,০.১ ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার মার্জিন কল খাবার সম্ভাবনা কমে যাবে। ৪। আপনার ট্রেডে ১০০ পিপ প্রফিট আছে । এখন অতি লোভে ট্রেড ধরে রাখলেন। যা আপনার ট্রেডিং সিস্টেমের সাথে যায় না। সেক্ষেত্রে মার্কেট বিপরীত দিকে যাওয়া শুরু করলে আপনার লাভের ট্রেড লস হয়ে যাবে। এই অবস্থায় আমরা সবাই কোন না কোন সময়ে পরি। এই ধরনের অবস্থা থেকে মুক্তির চেষ্টা করতে হবে। কম প্রফিট ধরে রাখলে পরবর্তী ট্রেডে আপনি লাভ করতে পারবেন। ৫। ধরুন আপনি এক ট্রেডে ৫০ পিপ প্রফিট করলেন। এখন আবার ট্রেড ওপেন করলে আপনার লস অবশ্যই ৫০ পিপের নিচে যাতে না যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। দুটি ট্রেডের গড় যদি লস হয় তবে ঐদিনের ট্রেড খুবই খারাপ হয়েছে ধরে নিতে হবে। এক্ষেত্রে স্টপ লস ব্যবহার করতে পারেন।প্রতিদিনের প্রফিট প্রতিদিন ধরে রাখতে হবে। ৬। সহজ ট্রেডিং সিস্টেম তৈরি করুন এবং কোনভাবেই ট্রেডিং সিস্টেম পরিবর্তন করবেন না। আপনার সিস্টেম যদি বলে ১০ পিপ প্রফিট তবে তাই ধরতে হবে ,যদিও ঐদিন আপনি ধরে রাখলে ৫০ পিপ প্রফিট হত।সঠিক সময়ে ট্রেড বন্ধ করলে লসের পরিমান কমে যাবে। ৭। আপনি অবশ্যই আপনার উপর আস্থা রাখবেন। আপনি যে সিদ্ধান্ত নিবেন তাই ঠিক মনে করবেন। আমরা ট্রেড করার সময় আরেকজনের সিগনাল অনুসরন করি। এতে হয়ত কিছু ট্রেড লাভ করবেন কিন্তু আপনি দ্রুত পঙ্গুত্ব বরন করবেন। কারন ট্রেডিং আপনাকেই করতে হবে।আরেকজনের ট্রেড অনুসরন করলে লস খাউয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ৮। যদি আপনি একদিনে দুইটি বা তিনটি ট্রেড লস করেন তবে ঐ দিন আর মার্কেটে না বসাই ভালো। ধরুন আপনার ১০,০০০$ আছে, সেক্ষেত্রে আপনার প্রতিদিনের লস কোন ভাবেই ৫০০$ নিচে নামানো যাবে না।ট্রেড লস খেলে হতাশ না হয়ে পরের দিন আবার বসেন। তাহলে প্রফিট করবেন। আমাদের ট্রেডারদের বড় সমস্যা হচ্ছে তারা প্রতিদিনকার লস প্রতিদিন তুলতে চায়।এতে অনেক লস হয়ে যায়। আমার মতে, প্রতিদিন দুইটি ট্রেড লস খেলে সাথে সাথে পিসি অফ করে দিবেন, পরের দিন বসবেন। ৯। লস নিয়ন্ত্রণ করা শিখতে হবে। আপনার কিছু ট্রেড লস হবেই। তাই লস যতটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন ততই আপনি মার্কেটে টিকে থাকতে পারবেন। ১০। অনুমানের উপর নির্ভর করে ট্রেড করবেন না। আমি আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি যখন অনুমানের উপর নির্ভর করে ট্রেড ওপেন করেছি তখন প্রতি ট্রেডে ৫০ পিপ প্রফিট হয়েছে। কিন্তু কিছুদিন পর দেখি আর ৫০ পিপ যায় না। স্টপ লস ব্যবহার না করার ফলে লস অনেক বেশি হয়ে যায়।বেশিরভাগ ট্রেডারদের ক্ষেত্রে এরকম ঘটে। আপনি আপনার ট্রেডিং সিস্টেম যা বলে তাই করবেন। ১১। টাকা খোয়ানোর জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকবেন। কারন আপনার কিছু ট্রেড লস হবেই। কিন্তু টাকা খোয়ানোর জন্য প্রস্তুত থাকলে মানসিক শান্তি আসবে। ১২।প্রতিদিন অল্প অল্প করে প্রফিট করবেন।একবারে সব খেতে চাইলে সব হারাবেন। ফরেক্স মার্কেটে মানুষ টিকতে পারে না অতিলোভের কারনে। লোভ সংবরণ করুন কোটিপতি হন। ১৩। একই ধরনের ট্রেড প্রতিদিন করুন। মানে হচ্ছে আপনি যে সব নিয়ম মেনে ট্রেড করেন সেইগুলো অনুসরন করুন প্রতি ট্রেডে। প্রতিটি নিয়ম প্রতিদিন অনুশীলন করুন। আমার ৮ নাম্বার নিয়ম শিখতে ৪ মাস লেগেছে। ১৪। কখনও অতিরিক্ত এনালাইসিস করবেন না।দ্বিধা করবেন না।আপনি ট্রেড বসাতে একটু দেরী করলে দেখবেন আপনার প্রফিট অনেক কমে গেছে। অনেকেই আছেন মার্কেট দেখছেন উপরে উঠছে কিন্তু অপেক্ষা করছেন কখন তার ইপ্সিত রেট আসবে তখন ট্রেড বসাবেন। কিন্তু এতে অনেক দেরী হয়ে যাবে। যেমনঃ আপনার হেইকেন আসি বার সবুজ দেখাচ্ছে ,কিন্তু আপনি অপেক্ষা করছেন আরেকটা বার উঠুক ।কিন্তু এতে আপনার অনেক দেরী হয়ে যেতে পারে ।আপনি যেই বারে বসাতে চাইছেন সেই বার থেকে মার্কেট উল্টাদিকে বাক নিতে পারে। তাই দ্বিধা করবেন না। ১৫। স্টপ লস ব্যবহার করবেন। আমার মতে, ২৫ বা ৩০ পিপ। ১৬। মার্কেট আপনার আমার জন্য বসে থাকবে না। সে তার আপন গতিতে চলবে এবং যে দিকে যাবে সেটাই সঠিক দিক । মার্কেট কে সম্মান করতে হবে। আশা করছি, এই নিয়মগুলো অনুসরন করলে ট্রেড লস খাওয়ার পরিমান কমে যাবে। এই নিয়মগুলো আমি আমার প্রতি ট্রেডে অনুসরন করার চেষ্টা করি। সবগুলো এখনো তুলতে পারিনাই। চেষ্টা করছি। সবশেষে ওয়ারেন বাফেটের ট্রেডিং নিয়ম দিয়ে শেষ করছি, আমার মতে স্টক মার্কেটে টিকে থাকার সবচেয়ে সহজ সূত্র। "Rule No.1 is never lose money. Rule No.2 is never forget rule number one." View the full article
  21. R.S.I –Relative Strength Index: এটি একটি মোমেন্টাম ইন্ডিকেটর যা মার্কেটের প্রাইস ওভারবট এবং ওভারসল্ড অবস্থা বোঝায় এবং নির্দিষ্ট একটি সময়ের এভারেজ বায় এবং সেল এর সীমানা নির্দেশ করা পূর্বক ট্রেডিং এ সহায়তা করে থাকে। এই ইন্ডিকেটরটি 0 থেকে 100 রেঞ্জের মধ্যে এক একটি স্কেলে মার্কেটের এক একটি অবস্থার নির্দেশনা প্রদান করে থাকে। স্কেল লেভেল অনুসারে সিগনালঃ ৫০ স্কেল লেভেলের উপরে – মার্কেট আপট্রেন্ডে আছে বলে নিশ্চিত করা হচ্ছে।৫০ স্কেল লেভেলের নিচে – মার্কেট ডাউনট্রেন্ডে আছে বলে নিশ্চিত করা হচ্ছে।৭০ স্কেল লেভেলের শীর্ষে - মার্কেটে অতিরক্ত বায় হয়েছে।৩০ স্কেল লেভেলের নিম্নে - মার্কেটে অতিরক্ত সেল হয়েছে। বায় ট্রেডঃ যখন RSI ওভারসল্ড লাইন ৩০ লেভেলের উপরের দিকে আড়াআড়ি (Cross) কেটে যাবে তখন বায় অর্ডার করতে পারেন। সেল ট্রেডঃ যখন RSI ওভারবট লাইন ৭০ লেভেলের নিচের দিকে আড়াআড়ি (Cross) কেটে যাবে তখন সেল অর্ডার করতে পারেন। RSI দিয়ে কিভাবে ট্রেড ক্লোজ করবেনঃ RSI যেমন খুব ভালো একটি ইন্ডিকেটর ট্রেডে এন্টার করার জন্য আবার তেমনি ভালো একটি ইন্ডিকেটর ও ট্রেড থেকে বের হওয়ার জন্য। অর্থাৎ এই ইন্ডিকেটরটি আপনাকে ট্রেডে ঢুকতে এবং বের হওয়ার সিগনাল দিবে। লক্ষ্য করবেন প্রাইস মুভমেন্টের উপর RSI প্রতিনিয়ত উপডেট হয় অর্থাৎ প্রাইস্ ট্রেন্ড আপ হলে RSI লাইন আপ ইন্ডিকেট করে আবার ডাউনট্রেন্ড হলে ডাউন ইন্ডিকেট করে, আপনি যখন বায় ট্রেড করবেন তখন আপনার লক্ষ্য থাকবে যে RSI ৭০ লেভেল ক্রস বা টাচ করেছে কি না সেই ক্ষেত্রে বেশি লাভের আশায় না থেকে ট্রেডটি ক্লোজ করে দিতে পারেন আবার যখন সেল ট্রেড করবেন তখন লক্ষ্য রাখবেন RSI ৩০ লেভেল টাচ করছে কি না সেই খেত্রেও আর বেশি লাভের রিস্ক না নিয়ে সেল ট্রেডটি ক্লোজ করে দিতে পারেন। বাউন্স ট্রেডিং আর ক্ষেত্রে ট্রেড ক্লোজ করতে ৭০ বা ৩০ লেভেল পর্যন্ত অপেক্ষা করলে নেগেটিভ সুফল আসতে পারে সেই ক্ষেত্রে ৫০ লেভেলে ট্রেড ক্লোজ করে দিবেন। অর্থাৎ আপনার বায় ট্রেড হবে ৩০ লেভেল থেকে ৫০ লেভেল এবং সেল ট্রেড হবে ৭০ লেভেল থেকে ৫০ লেভেল। এছাড়া RSI দিয়ে Divergence এবং Swing ট্রেড সহ অনেক স্ট্রেটিজিকেল ট্রেড করা যায় যা আমরা পরবর্তী এডভান্সড লেসনে সিখব।
  22. ১। বেসিক থেকে শুরু করুন। খুব সহজে বলতে হয় যে একজন ট্রেডার হতে হলে প্রথমে আপনাকে ফরেক্স মারকেট বেসিক টার্মগুলো জানতে হবে। রেগুলার অর্থাৎ ডেইলি বেসিসে আপনি আস্তে আস্তে বিষয় গুলো শিখবেন কোন রকম তাড়াহুড়ো ছাড়া। একদিনে একসাথে সব গুলো বিষয় শিখে বিশাল জ্ঞানী হওয়ার চিন্তা বাদ দিন। সময় নিন , খুব বেশি এক্সসাইটেড হবেন না। ২। দ্রুত লাভ করার চিন্তা ত্যাগ করুন, অভিজ্ঞতা তৈরি করে আস্তে আস্তে লাভ করতে শিখুন। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে ফরেক্স হল শর্টকাটে এবং কম সময়ে ধনী হওয়ার একমাত্র পথ তাহলে আপনি ভুল করছেন। প্রথমে বিষয়টা ভালো ভাবে আয়ত্তে আনুন অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। শুধু মাত্র ফরেক্স নয় যেকোন ক্যারিয়ারে আপনি যত সময় ব্যয় করবেন আপনি তত বেশি লাভবান হবেন। আপনার বন্ধু যে সময়ে ১০০ পিপস অর্জন করে ঠিক একই সময়ে আপনি মাত্র কয়েক পিপস মেইক করেন, পার্থক্যটা কি? পার্থক্যটা হল অভিজ্ঞতা ! আপনার বন্ধু গত ৫ বছর ধরে ট্রেড করে আর আপনি সেই কয়েকদিন হল শুরু করেছেন। মনে রাখবেন ফরেক্স হল একটি ক্যারিয়ার , রাতারাতি বড়লোক হওয়ার কোন স্কিম নয়। ৩। এক্সপার্ট হউন। শিখার শুরুতে অনেকে প্রথমেই খুজে বেড়ান এক্সপার্টদের, ভাবেন একজন এক্সপার্ট এর ছায়া পেলে বুঝি অল্প সময়ে আপনিও এক্সপার্ট হয়ে উঠবেন, বিষয়টা পুরোপুরি অস্বীকার করছি না। তবে এক্সপার্ট হওয়ার সুপ্ত বাসনায় আপনার এক্সপার্ট হওয়ার পথে একধাপ। দিনে দিনে আপনার স্বাভাবিক শিখার ফলাফলই হচ্ছে এক্সপার্ট এর আরেক রুপ। কারন অভিজ্ঞতার আলোকেই এক্সপার্ট হওয়া যায় তাই নিজ অভিজ্ঞতা গুনে আপনার স্বপ্ন সফল করুন। এক্সপার্ট এর অভিজ্ঞতা তার সম্পূর্ণ নিজের আপনি যতক্ষণ পর্যন্ত নিজে ঐ পথ পাড়ি দিবেন না ততক্ষণ পর্যন্ত তা কেবল আপনার স্বপ্নই থেকে যাবে। ৪। নিজের এনালাইসিস ব্যাবহার করুন। অন্ধের মত আরেকজনকে ফলো করা আপনাকে অন্ধই করে তুলবে। আপনার লক্ষ্য হল একজন সফল ট্রেডার হওয়া তাই এনালাইসিস মেথডগুলো ভালো ভাবে রপ্ত করে নিজেই নিজের ট্রেড এনালাইসিস করুন। নিজের আনালাইসিসে ট্রেড করতে সমর্থ হলে আপনার এনালাইসিসই আপনাকে প্রফেশনাল ট্রেডার করে তুলবে। স্ব – ঘোষিত কোন গুরুকে অন্ধের মত ফলো করলে গুরু যখন তার টিপস প্রদান বন্ধ করে দিবে তখন আপনি কিভাবে ট্রেড করবেন। তাই নিজেই নিজের গুরু হুউন। ৫। ডেমো সব কথার শ্রেষ্ঠ কথা হল ডেমো ট্রেডিং। ডেমো ট্রেডিং আপনাকে আপনার নতুন ট্রেডিং এর ভুল গুলো ধরিয়ে দিবে এবং ট্রেডিং এ খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে সাহায্য করবে। ডেমো ট্রেড ভিবিন্ন ব্রোকারের লাইভ ট্রেড থেকে সুপার যেমন ভালো আক্সিকিউশন স্পীড। প্রত্যেক ট্রেডিং মেথড এর টেস্ট হল ডেমো। ডেমো সাকসেস রেইট ভালো হলে তা লাইভ ট্রেডে ব্যাবহার করুন। আপনার যত স্টাইল আছে তা সর্বপ্রথম ডেমোতে ব্যাবহার করুন। যেমন ইচ্ছে ট্রেড গুলো ডেমোতে ফলান। তারপর সিলেক্ট করুন কোন স্ট্রেটিজি গুলো রিয়েল ট্রেডে ব্যবহার করুন। ৬। ভুল থেকে শিখুন প্রতিবারের টেস্ট ট্রেড গুলোর সাকসেস এবং ফেইলার নোট নিন। পরপর তিনটি ব্যর্থ ট্রেডে কিছু সময়ের জন্য (আরো বেশি হতে পারে) ট্রেড থেকে অবসর নিন। এবং ব্রেকের পরে ঠান্ডা মাথায় আবার সময় দিন। তিনবার লস ট্রেডিং মেথড এ চতুর্থ বারের সাকসেস চিন্তা করে লাইভ করতে জাবেন না। লস ট্রেডগুলো নিয়ে এনালাইসিস শুরু করেন, ভুলটা কোথায় ছিল বা কেনো ঠিক কাজ করেনি। যথাঝথ কারন বের করে ভুল গুলো শুদ্রে পরবর্তী ট্রেডে অগ্রসর হউন। ৭। ভালো মেথড তৈরি করুন। নতুন বেশিরভাগ ট্রেডাররা প্রথমে লস করে। কারন হল অধিক উত্তেজনা, অতিরিক্ত চাহিদা এবং প্রপার সময়ের আগে ট্রেড করা। তাই বলছি, অধিক পরিমানে উত্তেজিত হয়ে ট্রেড না করে, আগে বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন, অভিজ্ঞতা নিন এবং মিনিমাম রিস্কে ট্রেড শুরু করুন। প্রতিবার ট্রেড করার পূর্বে ঠিক করুন এবং চেক করে নিন ট্রেডিং হাতিয়ার(স্ট্রেটিজি) ঠিক আছে কিনা। ট্রেডটি থেকে কত আশা করেন ইত্যাদি সবকিছু। ৮। নিজের মেথডে স্ট্রিক থাকুন। প্রত্তেক ট্রেডিং মেথডের ভালো এবং খারাপ আছে। কোন ট্রেডিং মেথডই ১০০% প্রফিটেবল নয়। আপনার ট্রেডিং মেথডের ১০টি ট্রেডের মধ্যে ৭টি প্রফিট এবং ৩ টি লস আছে, আপনি সাকসেস। কখনো আপনার ট্রেডিং সাকসেস রেইট আরো কমে জেতে পারে সেই ক্ষেত্রে নিরাশ বা উত্তেজিত না হয়ে মারকেট চেঞ্জ বুঝে স্ট্রেটিজি আপডেট করুন এবং নিজের স্ট্রেটিজিতে স্ট্রিক থাকুন কারন আপনার স্ট্রেটিজি কতটুকু ফলফ্রুস তা কেবল আপনিই জানেন। ৯। সবকিছু সহজভাবে চিন্তা করুন। আপনার ট্রেডিং কে কোনভাবেই খুব বেশি কঠিন ভাবার কোন কারন নেই। সহজ ভাবে শুরু করুন দেখবেন আসলেই সহজ, মনে অঝথা কোন ভিতি সৃষ্টি দরকার নেই। নিজের সুবিধামত সময় নির্ধারণ করে ট্রেডে সময় দিন। সময় কম দিন কিন্তু তা জেনো ইফেক্টিভ হয়। অর্থাৎ যদি সময় বেশি দিতে না পারেন তাহলে যতটুকু দিবেন তা শুধু ট্রেডিং আর জন্য ব্যায় করুন। নতুন কোন স্ট্রেটিজির সূচনা করতে চাইলে আগে তা সময় নিয়ে সহজভাবে চিন্তা করুন, এনালাইসিস করে ঠিক করুন, ডেমোতে ফলাফল নিশ্চিত হউন। এবং সিদ্ধান্ত নিন। ১০। একটি পেয়ারে ট্রেড করুন। অনেকগুলো ট্রেড একসঙ্গে শুরু করে নিজের রিস্ক লেভেল এবং মাথায় অতিরিক্ত চাপ নিবেন না। তাই শুধুমাত্র একটি পেয়ার পছন্দ করুন ট্রেডিং আর জন্য। অনেক গুলো কারেন্সিই একসাথে ট্রেডের উপযোগী বলে মনে হতে পারে, কিন্তু ঐ কারেন্সি পেয়ার নিয়ে ট্রেড করুন যার সম্পর্কে আপনার ধারনা ভাল। একসাথে যদি ৪-৫টি পেয়ার নিয়ে ট্রেড করেন তাহলে আপনি ভালভাবে কোন পেয়ারের ক্যারেক্টার বুঝতে পারবেন না। এবং মিসগাইড হয়ে শেষ পর্যন্ত ট্রেড লস করবেন। ১১। একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে ট্রেড করুন। একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে ট্রেড প্রাকটিস করবেন , কারন সিঙ্গেল টাইমফ্রেমে ট্রেডের অনেকগুলো সুবিধা আছে যেমন, একক টাইমফ্রেমে ট্রেডিং এ আপনি পুরোপুরি মনোযোগ দিতে পারবেন যেখানে অনেকগুলো টাইমফ্রেম আপনাকে কিছুটা হলে কনফিউসড করতে পারে। একটি টাইমফ্রেম আপনাকে এনালাইসিসে ও হেল্প করবে প্রপার ডিসিশন নিতে, কারন একই চার্ট ভিন্ন ভিন্ন টাইমফ্রেমে ভিন্ন ভিন্ন এনালাইসিস আর সূচনা করবে, তাই বিশেষ করে নতুনদের জন্য একটি টাইমফ্রেমে ট্রেডিং খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । ১২। ট্রেডিং চার্ট পরিষ্কার রাখুন। অনেক নতুন ট্রেডাররা মনে করে চার্টে যত বেশি ইনডিকেটর রাখা যায় তত ভালো, আসলে বিষয়টা এমন নয়, চার্টে ২-৩টির বেশি ইন্ডিকেটর রেখে চার্টকে এলোমেলো করে ট্রেডিং করাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং অনেকগুলো ইনডিকেটর আপনাকে মিসগাইড করবে, আপনি ডিসিশন নিতে পারবেন না, তাই ২-৩ টি ইন্ডিকেটর আর ক্যারেক্টার বুঝে অভিজ্ঞতার আলোকে ফাইনাল করুন। মুলত ট্রেডে ইন্ডিকেটর ব্যবহার আপনার জন্য বাধ্যতামূলক নয়, এটা শুধুমাত্র ব্যবহার হয় আপনার ট্রেডিং ডিসিশনকে স্মুথ করার জন্য। কারন অনেক অনেক ট্রেডার আছে যারা কোন ইন্ডিকেটর ব্যবহার না করেই ট্রেডিং সাকসেস রেইট ৮০% এ ট্রেড করছে। আপনাকে বলছি না যে আপনি সব ইন্ডিকেটর রিমুভ করে ট্রেড করুন, ভালো ট্রেডার হতে হলে প্রথম পর্যায়ে আপনাকেও ২-৩টি ইন্ডিকেটর ব্যবহার করতে হবে। ভালো ট্রেডিং আর জন্য সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লাইন গুলো ভালোভাবে বুঝুন। View the full article
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search