Jump to content

Rayhan07

Members
  • Posts

    285
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    61

Everything posted by Rayhan07

  1. এটাকে ফরেক্স ট্রেডিং সিষ্টেম Ichimoku ক্লাউড ব্রেকআউট ষ্ট্রাটেজি বলা হয় অথবা ( Kumo ব্রেকআউট ) বলা হয় । প্রয়োজনীয় ফাইল ডাউনলোড ও কপি করার পর, প্রধান কারেন্সি পেয়ার গুলোতে প্রয়োগ করবেন । যথা : EUR/USD, GBP/USD, USD/CAD, USD/CHF এবং M5 ( 5 মিনিট ) টাইম ফ্রেমে সেট করবেন । এটি একটি স্কালপিং কৌশল তাই আমাদের এই ধরনের ছোট টাইম ফ্রেম ব্যাবহার করা উচিৎ । Ichimoku ক্লাউড ষ্ট্রাটেজি লাভজনক এবং ট্রেডিং সিগনাল অনুসরন করা খুব সহজ । Kumo ব্রেকআউট ট্রেডিং ষ্ট্রাটেজি এর মাধ্যমে এন্ট্রি নেয়া সহজ । যখন প্রাইস ক্লোজ হয় Kumo এর Above/Below থেকে ট্রেডাররা ট্রেড নিতে পারবে যে দিকে ব্রেকআউট হয় । অর্থাৎ শুধু মাত্র আপনার চার্ট ক্যান্ডেল এর রং অনুসরন করুন । Ichimoku ক্লাউড ব্রেকআউট ফরেক্স ষ্ট্রাটেজি ট্রেডিং এর নিয়মাবলি : (1) আমরা লং পজিশন নিবো যখন ক্যান্ডেল সবুজ রং এ পরিবর্তন হয় (2) আমরা শর্ট পজিশন নিবো যখন ক্যান্ডেল লাল রং এ পরিবর্তন হয় টার্গেট হবে 10/15 পিপস ও পাশাপাশি ষ্টপলস ও সেট হবে 10/15 পিপস । আমি সামান্য মাত্র ধারনা থেকে আলোচনা করলাম আপনাদের কারো এই ষ্ট্রাটেজি সম্পর্কে আরো ভালো কিছু জানা থাকলে এখানে ডিসকাস করুন এখানে আরো কিছু আলোচনা করুন । তাহলে হয়তো এর প্রযোগবিধিতে আরো ভালো ফল আসতে পারে ।
  2. ধন্যবাদ ভাই , Exness VPS hosting full free unlimited life time তবে কিছু শর্ত আছে যে আপনাকে মোট ডিপোজিট মিনিমাম 500 ডলার থাকতে হবে ও ফ্রী মার্জিন পারসোনাল এরিয়াতে 100 ডলার থাকতে হবে । কিন্তু আপনাকে ট্রেড কন্টিনিউ করতে হবে যদি ট্রেড একচেটিয়া 14 দিন না করেন এক্সনেস রিমাইন্ডার পাঠাবে ও 3/4 দিন তারা মনিটর করবে তারপর ট্রেড রিজিউম না করলে তারা VPS suspend করে দিবে ।. এবার জানুন আপনার পার্টনার কমিশন সম্পর্কে : আপনার client এর ট্রেডিং এর এভারেজ স্প্রেড এর উপর 20% কমিশন পাবেন Cent ও Mini একাউন্টে । Classic account এ 1 মিলিয়ন USD ট্রেডিং এর ভলিউম এর জন্য আপনি পাবেন 10 USD ট্রেড অর্ডার open and close এর জন্য ECN একাউন্টে 6 USD পাবেন 1 মিলিয়ন USD ট্রেডিং ভলিউম এর জন্য অর্ডার open and close এর জন্য । বেশি কমিশন চাইলে নিন IB এর জন্য আবেদন করতে হবে ।. প্রথম (1)লেভেল 33.3% থেকে 40% পর্যন্ত, দ্বিতীয় (2)লেভেল 3% থেকে 7% 1. আপনার একাউন্টে মিনিমাম 10 জন client থাকতে হবে registered করা মানে আপনার sub affiliate আপনার এজেন্ট লিঙ্ক দিয়ে 10 জনকে সাইনআপ করাতে হবে । 2. আপনার clients দের মোট ট্রেডিং ভলিউম volume হতে হবে 10 মিলিয়ন শেষ 3 মাসের ভিতর এভারেজ । 1 মিলিয়ন U.S.D ট্রেডিং ভলিউম বলতে=10 লটস বুঝায় । 40% সব থেকে highest শুরু হবে 33.3 % থেকে । প্রথম লেভেল client এর থেকে 33.3% to সর্বোচ্চ 40% পাবে তবে নির্ভর করে IB level এর উপর । আর যদি দ্বিতীয় লেভেল client থেকে (মানে IB এর client যদি অন্য কাউকে refere করে) তার থেকে IB 3 থেকে 7 % কমিশন পাবেন ।ভাই আশাকরি আপনার উত্তর পেয়ে গেছেন ।
  3. Exness Broker এ ফ্রী VPS হোস্টিং ব্যাবহার করুন : একটি ট্রেডিং সার্ভারের খুব কাছে সার্ভারসহ একটি রিমোট টার্মিনালের সাথে যুক্ত থাকার ফলে Exness এর গ্রাহকরা নিজেদের পি.সি. থেকে ট্রেডিং করার মতই স্বচ্ছন্দ্যভাবে এই ট্রেডিং টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারেন৷ VPS হোস্টিং ব্যবহারের সুবিধা : গতি :VPS সার্ভারগুলি ট্রেডিং সার্ভারগুলির মত একই ডেটা সেন্টারে স্থিত হওয়ার সৌজন্যে, অতি দ্রুত ট্রেডিং সার্ভারে পিং করা যায় (0.4 - 1.25 মিনিট), সুতরাং তত্ক্ষণাত কোটৈশন পাওয়া যায় এবং অবিলম্বে সার্ভারে ব্যবসায়ীদের অর্ডার পাঠানো যায়৷স্থিরতা :আপনার ইন্টারনেট কানেকশনের গুণগত মান থেকে মুক্তি অর্ডার সম্পাদনে ইন্টারনেটের গুণগত মান আর প্রভাব ফেলতে পারবে না৷ 24-ঘণ্টা ট্রেডিং :আপনার কম্পিউটার বন্ধ থাকলেও উপদেষ্টা এবং বিশেষজ্ঞ ব্যবহার করে ফরেক্স বাজারে ট্রেডিং করুন৷ পোর্টেবিলিটি :যে কোনও অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করুন (উইন্ডোজ, ম্যাক OS, লাইনাক্স)৷ গতিশীলতা :কোনও সফ্টওয়্যার ইন্সটল না করে বিশ্বের যে কোনও স্থান থেকে আপনার অ্যাকাউন্ট দেখুন এবং ফরেক্স বাজারে ট্রেডিং করুন৷ EXNESS থেকে VPS হোস্টিং৷ EXNESS থেকে VPS হোস্টিং :EXNESS থেকে VPS হোস্টিং পরিষেবার মাধ্যমে EXNESS একটি ট্রেডিং টার্মিনালে ফ্রিতে প্রবেশের সুযোগ দেয় ৷ EXNESS এর প্রধান সার্ভারের খুব কাছে সার্ভারসহ একটি রিমোট টার্মিনালের সাথে যুক্ত থাকার ফলে EXNESS এর গ্রাহকরা নিজেদের পি.সি. থেকে ট্রেডিং করার মতই স্বচ্ছন্দ্যভাবে এই ট্রেডিং টার্মিনাল ব্যবহার করতে পারেন৷ স্বাধীন মডিউল (বিশেষজ্ঞ, উপদেষ্টা) ব্যবহার করে ফরেক্স ট্রেডিংএর জন্য সুস্থিত, উচ্চমানের প্রযুক্তিগত অবস্থা সুনিশ্চিত করা এই রিমোট সার্ভারের উদ্দেশ্য৷ সমান্তরালকরণ :একটি রিমোট টার্মিনাল দিয়ে ফরেক্স বাজারে ট্রেডিং করার সময় আপনি চাইলে আপনার নিশ্চল কম্পিউটারে ইন্সটল করা একটি সফ্টওয়্যার ব্যবহার করেও আপনার ট্রেডিং অ্যাকাউন্ট দেখতে পারেন৷ দুটি (অর্থাত্ প্রধান এবং রিমোট) টার্মিনাল থেকে সমান্তরালভাবে সব ট্রেডিং ক্রিয়াকলাপ করা যাবে৷ VPS হোস্টিং ব্যবহারে কয়েকটা বাধানিষেধ আছে: আপনার প্রারম্ভিক জমা করা অর্থরাশি অন্ততপক্ষে 500 USD অথবা অন্য একটি মুদ্রায় তার সমপরিমাণ হতে হবে৷ তাছাড়া, আপনি রিমোট টার্মিনালে স্বাধীনভাবে কোনও সফ্টওয়্যার ইন্সটল করতে পারবেন না৷ কিভাবে VPS হোস্টিং করা যায় :VPS হোস্টিংএর জন্য অনুগ্রহ করে support.exness.com-এ অনুরোধ পাঠিয়ে দিন অথবা EXNESS এর সাথে যোগাযোগ করুন LiveChat করুন । দ্রষ্টব্য: দীর্ঘ সময় যাবৎ আপনার ট্রেডিং অ্যাকাউন্টে কোনওপ্রকারের ট্রেডিং ক্রিয়াকলাপ না করা হলে আপনার VPS হোস্টিং স্থগিত করে দেওয়া যায়৷ পুনরায় ট্রেডিং শুরু করা হলে আবার তা ব্যবহার করা যায় (এর জন্য আপনাকে অনুরোধ করতে হবে)৷ শুধুমাত্র EXNESS সার্ভারে ট্রেডিংএর উদ্দেশ্যে VPS হোস্টিং করা যায়৷
  4. ভাই আপনি ফরেক্স এ কতটুকু সফলতা অর্জন করতে পারবেন এটা নির্ভর করে আপনার মেধা ও শিক্ষার উপর । আপনি যদি টেকনিক্যাল ও ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিসের সঠিক প্রয়োগ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই সফল হবেন । তবে ভাই ফরেক্স এ প্রত্যেকটা টুলসই গুরুত্বপূর্ন কোনো টুলসকে অবহেলা করা ঠিক হবেনা । কারন ধরুন আপনি যে টুলস মানে ইন্ডিকেটরকে বাদ দিতে চাচ্ছেন দেখা গেল সেই ইন্ডিকেটরের ভিতরই সফলতার কিছু অংশ থেকে গেলে তাহলে ইন্ডিকেটরকে বাদ দিয়ে 100% সফল হবেন কিভাবে । ইন্ডিকেটর খুব গুরুত্বপূর্ন উপকারী ইন্ডিকেটরও সফলতার চাবিকাঠির একটা অংশ । ধরুন আমরা রাস্তায় যাত্রা পথে বাসে চড়ি বাসের চাকা হলো 4 টা যদি 1 চাকা খুলে দি বাস কি ভালোভাবে চলবে অবশ্যই না সঠিকভাবে ভালোভাবে চলতে গেলে অবশ্যই 4 চাকা লাগাতে হবে বাসে ইন্ডিকেটরও ঠিক এরকম একটা ব্যাপার । আরও ধরুন ফরেক্স 1 টা লম্বা হাত এই হাতে অনেক অংশ দিয়ে তৈরী আর সেই হাতের একটা অংশ হলো ইন্ডিকেটর তাহলে আপনিই বলুন ইন্ডিকেটরকে বাদ দিয়ে কি সঠিকভাবে হাত চালাতে পারবেন । ট্রেডে সফলতার জন্য ইন্ডিকেটরও আপনাকে বিশেষ সাহায্য করবে । তাই ইন্ডিকেটর সম্পর্কে ভালোভাবে স্টাডি করুন দেখবেন ভালো ফল পাবেন ।
  5. ফ্লাগ চার্ট প্যাটার্ন বুঝার ভালো উপায় চার্ট প্যাটার্নকে ওয়ার্নিং সাইন বলা চলে ।যদি এই সম্পর্কে আপনার ভালো ধারনা থাকে এটা আপনাকে অাগে থেকে ধারনা প্রদান করবে যে প্রাইস কন্টিনিউ করবে নাকি রিভার্স হবে । আমি সাধারনত ফ্লাগ, হেড এন্ড সোল্ডার এবং ট্রায়াঙ্গেল চার্ট এর দিকে সব সময় নজর রাখার চেষ্টা করি । ফ্লাগ প্যাটার্ন কি : যখন প্রাইস হঠাৎ করে উপরে বা নিচে মুভ করে এটা অনেকটা খাড়খাড়ি সেইপ সৃষ্টি করে ।এই এ্যাঙ্গেলটি অলমোষ্ট ভারটিকাল এক বলা হয়ে থাকে ফ্লাগপোল । প্রাইস যখন একবোরে এই ফ্লাগপোলের উপরে থাকবে তখন তাকে বলা হয় ফ্লাগ । আপট্রেন্ড ফ্লাগ প্যাটার্ন : একটি আপট্রেন্ড এর ক্ষেত্রে ফ্লাগপোলটি অনেকটা সোজাসুজি দাড়িয়ে থাকবে । এই সময় ট্রেডাররা সেল করতে শুরু করে এবং অনেক ট্রেডার চলে আসে বাই করার জন্য । শেষ পর্যন্ত প্রাইস ব্রেক ডাউন করে । প্রাইস যখন সুপেরিওর চ্যানেল ব্রেক করে উপরের দিকে যাওয়া শুরু করে এটা একটা বাই সিগনাল দেয় । অবশ্য মাঝে মধ্যে ফ্লাগ প্যাটার্ন ফেইল করে যখন প্রাইস ও চ্যানেল ব্রেক করতে ব্যার্থ হয় । ডাউন ট্রেন্ড ফ্লাগ প্যাটার্ন : ডাউন ট্রেন্ড এর ক্ষেত্রে ঠিক অপোজিট ঘটে । এখানে ফ্লাগপোল উপর থেকে নিচের দিকে ঢালু থাকে এবং ফ্লাগ উপরের দিকে ঢালু হবে । একটি সেল সিগনাল পাওয়া যাবে যখন প্রাইস ভেতরকার চ্যানেল ব্রেক করে ফেলে । যাইহোক সব ফ্লাগ কিন্তু খুব সহজে দেখা যায়না কারন অনেক সময় ফ্লাগ খুব অল্প সময়ের জন্য দেখা দেয় । একটা ফ্লাগ প্যাটার্নের মূল ব্যাপারটি হচ্ছে প্রাইস একটা নির্দিষ্ট চ্যানেলে মুভ করতে থাকে । অবশেষে বলা যায় ফ্লাগ প্যাটার্ন সম্পর্কে ভালোভাবে ধারনা নিয়ে এর সঠিক প্রয়েগ করতে পারলে ফরেক্স এ উপকৃত হতে পারেন ।
  6. ভাই আমি মনে করি Indicator ছাড়া আপনি কখনোই একজন 100% সফল প্রফেশনাল ট্রেডার হতে পারবেননা । Indicator খুব উপকারী ও গুরুত্বপূর্ন সব ট্রেডারদের জন্য । তবে আপনি চাইলে ইন্ডিকেটর ছাড়া প্রফেশানাল ট্রেডিং করতে পারেন তবে সেটা হবে আপনার ভূল সিদ্বান্ত । কারন একজন প্রফেশনাল ট্রেডারের জন্য অবশ্যই ইন্ডিকেটর দরকার ও কিছু গুরুত্বপূর্ন ইন্ডিকেটর সম্পর্কে আপনার ভাল ধারনা থাকতে হবে । মনে রাখাবেন স্রোতের বিপরীতে গেলে আপনার বিপদ হতে পারে । একজন প্রফেশনাল ট্রেডারের সব বিষয়ে ধারনা থাকতে হবে । যত সফল ট্রেডার আছে তারা সবাই প্রফেশনাল ট্রেডার । কারন প্রফেশনাল ট্রেডাররা Higher skilled, higher educated and long term trader । প্রফেশনাল ট্রেডাররা অনেক সাহসী । ইন্ডিকেটর খুব জনপ্রিয় ফরেক্স মার্কেটে অনেক ইন্ডিকেটর আছে সব ইন্ডিকেটর আপনার প্রয়োজন না হলেও কিছু গুরুত্বপূর্ন ইন্ডিকেটর আপনার অবশ্যই প্রয়োজন হবে প্রফেশনাল ট্রেডার হবার জন্য । যেমন মার্কেট এখন কি অবস্হায় আছে একটু পরে মার্কেট কোন দিকে মুভ করতে পারে আপ ট্রেন্ডে না ডাউন ট্রেন্ডে এ বিষয়ে আপনি একটা অগ্রিম সংকেত দেখতে পাবেন ইন্ডিকেটর থেকে । একজন প্রফেশনাল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে সব বিষয়েই ভালো ধারনা থাকতে হবে । তাই আমি মনে করি একজন প্রফেশনাল ট্রেডারের ইন্ডিকেটরের বিকল্প নাই । তাই ইন্ডিকেটর সম্পর্কে ভালো ধারনা নিয়ে ট্রেডিং করুন প্রফেশনাল ট্রেডার হবার পথে ইন্ডিকেটর আপনাকে অনেক সাহায্য করবে ।
  7. অনেকের কাছেই নিউজ ট্রেড খুব পছন্দের বর্তমানে নিউজ ট্রেড খুব জনপ্রিয় । বড় নিউজের সময় অনেক ট্রেডার আছে আগে থেকে প্রস্তুত থাকে বড় ইনভেষ্ট নিয়ে বড় লট দিয়ে ট্রেড করার জন্য । মার্কেট মুভার মূলত ইকোনোমিকাল নিউজগুলো । 50 পিপস থেকে 300 পিপসও একেকটি নিউজ মুভমেন্ট করে । যারা নিউজ সম্পর্কে ভালো বুঝেন তারা 1:10 রেশিও আকারে প্রফিট করেন । মানে 10 ডলার রিস্ক নিয়ে 100 ডলার আয় করেন । তবে নিউজ ট্রেডের আগে নিউজের মুভমেন্টগুলো ধরা খুব জরুরী সব নিউজে একরকম ইফেক্ট হয়না । ফরেক্স মার্কেটে কিন্তু প্রায় প্রতিদিনই নিউজ থাকে তবে সব নিউজ কিন্তু হাই ভলাটাইল হয়না । www.forexfactory.com/calendar.php এই সা্ইটটা বেশ জনপ্রিয় এই সাইটে গেলে কোন সময় কোন নিউজ আছে সেটা কি হাই-ইমপ্যাক্ট/মিডিয়াম ইমপ্যাক্ট/নাকি লো ইমপ্যাক্ট সেটা দেখতে পাবেন । মার্কেটে যারা নিউজ ট্রেডার তারা মূলত হাই ইমপ্যাক্ট দেখেই নিউজ ট্রেড করে থাকে । সব হাই ইমপ্যাক্ট আবার এক ধরনের না কিছু কিছু নিউজ আছে পাবলিশ হবার সাথে সাথে একটা 100-200 পিপসের ক্যান্ডেল তৈরী হয় কোনো রিট্রেস ছাড়া । কিছু নিউজ আছে 100-200 পিপসের ক্যান্ডেল ঠিকই তৈরী হয় তবে উঠা নামা করে ধাক্কিয়ে ধাক্কিয়ে কিছু নিউজ আছে প্রথমে ডাউনে 20-60 পিপস গিয়ে ষ্টপ লস হিট করে এরপর ফুল রেন্জে উপরে উঠে যায় কিছু নিউজ আছে নিউজ চলাকালে 2 দিকেই স্পাইক করে । এখন যারা নিউজ ট্রেডার তরা অবশ্যই পূর্ববর্তী সেম নিউজের ইমপ্যাক্ট থেকে ধারনা নিয়ে তার ট্রেডিং প্লান সাজায় । আজকে আমি আমার পছন্দের 2 টি ট্রেডিং এর কথা বলবো । তবে একটা ব্যাপার জেনে রাখবেন নিউজ ট্রেডের বড় সমস্যা হচ্ছে ব্রোকারের স্লিপেজ ।দেখা যায় 10-50 পিপস পর্যন্ত ব্রোকার স্লিপেজ দেয় । সত্যি কথা বলতে কি সবগুলো ভালো ব্রোকারেই কম বেশি স্লিপেজ আছে । তারপরেও যারা নিউজ ট্রেড করে তারা বিভিন্ন রকম টেকনিক অবলম্বন করে । অনেক বাধা বিপত্তির মধ্যেও তারা নিউজ ট্রেড করে । আমি মূলত নিউজ ট্রেড করি ছোট এমাউন্টে ECN একাউন্টে । প্রায় অনেক ব্রোকারেই রেগুলার একাউন্টের সাথে সাথে ECN একাউন্ট প্লাটফর্ম আছে । আমরা বেশিরভাগ ট্রেডাররা ECN ব্যাবহার করিনা কারন সেটাতে কোনো বোনাস পাইনা লেভারেজ কম ও ষ্টপ আউট খুব দ্রুত হয়ে যায় । আমি গতানুগতিক বাই ষ্টপ ও সেল ষ্টপ এর পেন্ডিং অর্ডার থেকে ব্যাতিক্রমি মাল্টি অর্ডার এর কয়েকটি সিষ্টেম এ্যাপ্লাই করে ভালো ফল পেয়েছি । যাক আমি আপনাদের আমার 2 টি নিউজ ট্রেড সম্পর্কে বলছি : প্রথমে আমি নিউজ নিয়ে আগেই এ্যানালাইসিস করি অনেকগুলো সাইট দেখি সেটার ধরন সম্পর্কে কি এ্যাফেক্ট পড়তে পারে । যেমন -NFP নিউজে কিন্তু 2 দিকে স্পাইক করে একদিকে প্রায় 100-200 পিপস টান দেয় আবার GBP এর নিউজগুলো সোজা একদিকে চলে যায় কোনো রকম স্পাইক ছাড়া । আমার সবগুলো নিউজেই ষ্টপ লস ও টেক প্রফিট থাকে নিউজে কতটুকু স্পাইক করতে পারে ও কতটুকু মুভ করতে পারে সেটার ধারনা আমি www.dailyfx.com/ www.investing.com/ www.fxstreet.com/ www.currencynewstrading.com এই সবগুলো সাইট থেকে পেয়ে থাকি । সবগুলো সাইটের নিউজ একত্রিত করে পর্যবেক্ষন করে ফাইনাল একটা সিদ্বান্তে আসি । যাক আমার 2 টি সিষ্টেম নিয়ে কিছু বলি : (1) যেসব নিউজে মার্কেট একটানা 100 পিপস মুভ করবে কিন্তু কিছুটা ধীর গতিতে সেসব নিউজে আমি মুলত 2 টি একাউন্ট ব্যাবহার করি 1 টি একাউন্টেও করা যায় তবে আমার পরিক্ষীত একটা একাউন্টে বাই সেল একসাথে পেন্ডিং না দিয়ে 2 টিতে দিলে রিস্ক কমে যায় । আমি সবার মত 10-20 পিপস পর একটি ট্রেড দিয়ে বড় টেক প্রফিট না দিয়ে আমি 100 পিপসে প্রতি 10 পিপস পর পর 10 টি পেন্ডিং অর্ডার দেই একটা একাউন্টে পেন্ডিং বাই ষ্টপ অারেকটাতে পেন্ডিং সেল ষ্টপ সবগুলার টেক প্রফিট 20 পিপস ষ্টপ লস 10 পিপস আসলে নিউজের ধরন বুঝে দেই এখানে একটা সুবিধা হলো একটা ট্রেড টেক প্রফিট হিট করে সেকেন্ড ট্রেড ধরে মার্কেট যদিও আবার ব্যাক আসে তাহলে অলরেডি কিছু পিপস বুকড হয়ে যায় তাহলে সব মিলিয়ে একটা প্রফিট থাকে । (2) এটা আমি ব্যাবহার করি মূলত নিরাপত্তার জন্য । বুঝার একটু ব্যাপার আছে । এখানে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজে ট্রেডগুলো এমনভাবে নিব যাতে একটা ট্রেড টেক প্রফিট হিট করেই যেন 2য় ট্রেড ওপেন করবে । এখানে ট্রেডগুলো হবে এভাবে একটা একাউন্টে কারেন্ট মার্কেট থেকে 10 পিপস পর একটা ট্রেড নিব তার ষ্টপ লস থাকবে 5 পিপস টেক প্রফিট হবে 10 পিপস আবার 1ম এ্যান্ট্রির 12 পিপস পরে অরেকটা এন্ট্রি হবে ষ্টপ লস 5 পিপস টেক প্রফিট 10 পিপস এভাবে মার্কেট কতটুকু মুভ করতে পারে সেটা দেখেই এন্ট্রির সংখ্যা সেট করতে হবে । এটার সুুবিধা হলো এখানে একটা টেক প্রফিট হিট করার পর 2য় এন্ট্রি নিবে । আর লস হলেও খুব কম হবে । যেমন 1ম এন্ট্রি হয় টেক প্রফিট হিট করবে বা ষ্টপ লস হিট করবে । 1মে 10 পিপস আপনার বুকড হবার পর 2য় এন্ট্রি ট্রিগার করবে । যদি সেটা ষ্টপ লস 5 পিপস হিট করে তাহলে লস হবেনা কারন সেটার আগে আপনার 10 পিপস লাভ অলরেডি চলে এসেছে । নিউজ টাইমে যখন মার্কেট একদিকে মুভমেন্ট করে তখন দেখেছি একেবারে উপরের এন্ট্রিটা হয়তো ষ্টপ লস হিট করে কারন তখন হাই থেকে একটা রিট্রেস নেয় তাহলে ধরুন 10 টা ট্রেড নিলেন সেখানে 8 টা ট্রেডে টেক প্রফিট পেলে 80 পিপস আর যদি দুর্ঘটনা-ক্রমে উঠানামার কারনে 2 টি ষ্টপ লস ও হিট করে তাহলে 10 পিপস লসে যাবে । আর যদি 5 টি ষ্টপ লস ও 5 টি টেক প্রফিট পায় তাহলেও ওভারওল 25 পিপস লাভ থাকবে । তবে মনে রাখবেন এটা শুধু স্লিপেজহীন ব্রোকারের ECN একাউন্ট প্লাটফর্মেই করা যাবে । নিউজ ট্রেড করার আগে নিউজ টাইমে অবশ্যই অাপনারা ডেমো একাউন্টে বাই ষ্টপ ও সেল ষ্টপ বসিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে থাকুন কোন একদিন হয়তো আপনি ভালো একটা সিষ্টেম বের করতে পারবেন নিউজ ট্রেডিং এ ভালো সফলতার কোনো সূত্র তৈরী করতে সক্ষম হবেন । নিউজ ট্রেড সব সময়ই খুব রিস্কি তাই অবশ্যই ষ্টপ লস ব্যাবহার করবেন । আপনি যত বেশি নিউজ এ্যানালাইসিস করবেন আপনার যত বেশি ট্রেডিং এর বয়স বৃদ্বি পাবে যত বেশি ট্রেড করবেন তত বেশি আপনার নিউজ ট্রেডিং এর দক্ষতা বাড়বে ও সফলতার দরজা খুলতে থাকবে ।
  8. সেন্টিমেন্টাল এ্যানালাইসিস কি : প্রত্যেক ট্রেডারের কাছে নিজস্ব কিছু মতামত বা ব্যাখ্যা থাকে যে কেন মার্কেট এভাবে মুভ করছে । আমি আপনি কিংবা পিপস মেকার মার্কেট সম্পর্কে যা অনুভব করি এবং সে অনুসারে পজিশন নাই পরবর্তীতে নতুন মার্কেট সেন্টিমেন্ট তৈরী করতে সাহায্য করে সব ট্রেডারদের ট্রেড মার্কেটে প্রতিফলিত হয় । তাই আপনি একা যদি কোন ট্রেড সম্পর্কে কিছুই অনুভব করে থাকেননা কেন মার্কেট সেই দিকে যাবে আপনি কখনোই মার্কেটকে আপনার পক্ষে মুভ করাতে পারবেননা এমনকি আপনার যদি দৃড় বিশ্বাস থাকে যে ডলারের দাম বাড়বে, কিন্তু সবাই যদি বিয়ারিশ (সেল) মুডে থাকে সেখানে আপনি কিছুই করতে পারবেননা । এটা আপনার উপর নির্ভর করে আপনি কিভাবে মার্কেট সেন্টিমেন্ট বুঝবেন এবং আপনি আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজিতে মার্কেট সেন্টিমেন্টকে যুক্ত করবেন কিনা ।আপনি যদি মার্কেট সেন্টিমেন্টকে উপেক্ষা করতে চান করতে পারেন কিন্তু তা আপনার জন্য শুধু লসই বয়ে আনবে । ফরেক্স এর প্রধানত দুই ধরনের এ্যানালাইসিস ও ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিস । ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিস সাধারনত করা হয় কারেন্সির ইকোনোমিকাল ডাটার উপর ভিত্তি করে আর টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিসগুলো করা হয়ে থাকে কারেন্সির চার্ট প্যাটার্ন দেখে এই দুই ধরনের এ্যানালাইসিসের উপর ভিত্তি করে ট্রেডাররা নিজেদের মতামতের উপর নির্ভর করে যে সিদ্বান্তে উপনীত হয় তাকেই বলা হয় ট্রেডারের সেন্টিমেন্টাল এ্যানালাইসিস । ট্রেডারের সিক্স সেন্স টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিস বা ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিস জনপ্রিয় সকল ট্রেডারের কাছে তবে সব কিছুই নির্ভর করে আপনার উপর । সেন্টিমেন্টার এ্যানালাইসিস কোনো নিয়ম তোয়াক্কা করেনা । টেকনিক্যাল ও ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিসের যে সকল রুলস আছে সেগুলো তোয়াক্কা না করে নিজের আবেগ ও নিজস্ব মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে কোনো প্রকার এ্যানালাইসিস করাকেই সেন্টিমেন্টাল এ্যানালাইসিস বলে যার জন্য নিশ্চিতভাবে লস হয়ে থাকে । আরেকভাবে বলা যায় একজন ট্রেডার যখন ট্রেড করে তখন তার মানুষিক আবেগ থেকে মাঝে মাঝে সে প্রভাবিত হয় এক সেন্টিমেন্টাল এ্যানালাইসিস বলে । একজন ট্রেডার মৌলিক ও গানিতিক ধারায় যতই বিশ্লেষন করুক না কেন প্রতিটি ট্রেড দেওয়ার সময় তার ব্যাক্তিগত কিছু অনুভুতি কাজ করে যে দৃড় বিশ্বাস থেকে জয়ের প্রত্যাশা নিয়ে ট্রেডার ট্রেড করে তাকে সেন্টিমেন্টাল এ্যানালাইসিস বলা হয় । আমি বিভিন্নভাবে সেন্টিমেন্টাল এ্যানালাইসিস সম্পর্কে আলোচনা ও বুঝানোর চেষ্টা করলাম আশাকরি আপনাদের বুঝতে সহজ হবে । তাই মনে রাখবেন ফরেক্স যেমন লাভাজনক ব্যাবসা তেমন ঝুকিপূর্ন আপনার আবেগের কারনে একটা ভুল সিদ্বান্তের কারনে আপনি অনেক বড় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন । তাই সেন্টিমেন্ট না হয়ে মার্কেটের টেকনিক্যাল ও ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিস এর রুলস মেন ঠান্ডা মাথায় ট্রেড করুন । তাতেই আপনার মঙ্গল হবে ।
  9. হ্যা ভাই আমরা যারা ফরেক্স ট্রেডার আমাদের কস্টার্জিত অর্থ কোন ব্রোকারে ডিপোজিট করবো প্রাথমিক পর্যায়ে ট্রেড শুরু করার আগে আমরা অনেকে চিন্তা করি ও প্রেসারে থাকি যে কোনে ব্রোকারে আমাদের অর্থ ডিপোজিট সুরক্ষিত থাকবে । একটা ব্যাপার লক্ষ্য করা যায় আমাদের দেশে বেশিরভাগ বাঙ্গালি ট্রেডাররা ব্রোকারে ডিপোজিট করার আগে চিন্তা করি যে কোন ব্রোকারে ডিপোজিট বোনাস বেশি পাওয়া যায় । আমাদের সঠিক ব্রোকার নির্বাচন করতে হলে দেখতে হবে ব্রোকারের ব্যাকগ্রাউন্ড রিভিউ করতে হবে যে কত বছর এই ব্রোকার মার্কেটে ব্যাবসা করতেছে তাদের কোনো ক্লেম আছে কিনা, গ্রাহক সেবা কেমন দেয়, অর্থ উত্তোলন সিষ্টেম কেমন কত সময় লাগে, স্লিপপেজ কেমন, স্প্রেড কেমন, ব্রোকারের রেগুলেশন ভিত কেমন, রিকুইট মারে কেমন, সার্ভারের গতি কেমন এই সমস্ত কিছু বিচার করলেই আপনি পেয়ে যাবেন সঠিক ব্রোকার নির্বাচন । একটা কথা রিকুইট এর ব্যাপার হলো আমি দেখেছি ও শুনেছি মার্কেট যখন বড় ধরনের মুভ করে অনেক বড় হাই ইমপ্যাক্ট নিউজের কারনে তখন সব ব্রোকারেই রিকু্ইট মারে কারন মার্কেট তখন এত হাই আর এত ব্যাস্ত থাকে যার কারনে অর্ডার নেয়া যায়না ক্লোজও হয়না । কিছুদিন আগে শুনলাম খুলনা থেকে একজন লোক আসছিল খুলনাতে উনার সাথে কথা হলো উনি বললো যে তারা কয়েকজন বাংলাদেশি মিলে 2 টা ব্রোকার বানাচ্ছে সম্পূর্ন ফেক ব্রোকার আমাকেও বললো আপনি যদি ব্রোকার বানাতে চান দশ হাজার ডলার দেন আমরা ব্রোকার বানিয়ে দিব আমি মনে মনে ভাবলাম এর জন্যই আমরা বাঙ্গালী তাদের উদ্দেশ্য আমি বুঝে ফেললাম যে তারা তাদের একটা টার্গেট আছে তারা ভুয়া রেগুলেশন বানিয়ে ইউরোপের কোনো দেশের নাম ভাঙ্গিয়ে অনেক টাকা ডিপোজিট হলে টাকা মেরে পালিয়ে যাবে । তাই এই ধরনের ব্রোকার থেকে সাবধান থাকুন । সম্পূর্ন জেনে বুঝে নিশ্চিত হয়ে ব্রোকারের পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা দেখে আপনার অর্থ ডিপোজিট করুন ও নিশ্চিন্তে ট্রেডিং শুরু করুন । আমার দৃষ্টিতে ও জানা মতে সব ব্রোকারের দিক থেকে বিচার বিশ্লেষন করলে Exness Broker খুব ভালো জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে সুনামের সহিত ব্যাবসা পরিচালনা করছে । আমি প্রায় 5 বছর এই ব্রোকারে আছি ট্রেড করি । আমি মনে করি একজন ট্রেডারের যে চাহিদা থাকে তার সবই এই Exness Broker এ পাওয়া যায় । তাই আমার দেখা ও জানা মতে অনেক ভালো কয়েকটা ব্রোকরের মধ্যে Exness Broker অন্যতম ।
  10. হ্যা ভাই আমিও অাপনার সাথে অনেক একমত । নিউজ টাইমে ট্রেড করা যেমন রিস্কি আবার তেমন লাভজনক । বড় হাই ইমপ্যাক্ট নিউজের সময় মার্কেট বড় মুভ করার সম্ভাবনা থাকে যেমন : NFP এবং FOMC নিউজের সময় মার্কেট বড় ধরনের মুভ করার সম্ভাবনা থাকে তাই এই সময় বিশ্বের অনেক ট্রেডার অল্প সময়ে কেউ নিউজ ভালো হলে অনেক বড় লটে বড় প্রফিট করে আবার কেউ আছে নিউজ খারাপ হলে বড় ধরনের লস করে । তবে আপনি যদি নতুন ট্রেডার হন তাহলে এই বড় নিউজের সময় ট্রেড না করা ভালো আপনি নিউজের সময় ফলো করবেন মার্কেট কোনদিকে যায় তারপর ধরুন 150 পিপস বা 200 পিপস যদি আপ হয় তখন ওই 200 পিপসের মাথা থেকে একটা সেল দিতে পারেন আর যদি ধরুন মার্কেট 200 পিপস ডাউন হয় তাহলে ওই 200 পিপস নিচে থেকে একটা বাই ধরতে পারেন দেখবেন আপনার কিছু পিপস প্রফিট হতে পারে কোনো বড় ধরনের ঝুকি থাকবেনা । তবে নিউজের সময় আপনি অনেক নিউজ সাইট আছে সব সাইটের নিউজ মিলিয়ে একটা সিদ্ধান্তে আসতে পারেন । আমার জানা মতে অনেক ট্রেডার আছে যারা নিউজ ট্রেডের উপর বেশি গুরুত্ব দেয় । আপনি এই সাইট গুলি ভিজিট করে দেখতে পারেন নিউজের জন্য যেমন-www.forexfactory.com/ www.dailyfx.com/ www.investing.com/ www.fxstreet.com/ আমার জানা মতে এই নিউজ সাইটগুলি বেশ উপকারী । তাই নিউজের সময় অবশ্যই খুব সাবধানে বুঝে শুনে ট্রেড করবেন ।
  11. আমি আজ আপনাদেরকে এমন একটা বিষয় নিয়ে কিছু বলতে চাই যাকে ঠিক মানি ম্যানেজমেন্ট বলা চলেনা । চাইলে ট্রেড ম্যানেজমেন্ট বলা যায় । সম্পূর্ন ট্রেড ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ধারনা না থাকলে আপনি কখনোই একজন সফল ট্রেডার হতে পারবনেনা । প্রথমে আপনি যতই লাভ করেননা কেন শেষ পর্যন্ত দেখা যাবে আপনি লসের মুখে পড়েছেন । আমি আজ ট্রেড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে যে কথাগুলো বলতে চাচ্ছি সেগুলো হচ্ছে মূলত ট্রেড করার সময় আমি যে বিষয়গুলো মেনে চলি তারই প্রতিরুপ । আমি আশা করবো আপনারাও নিজেরা ট্রেড করার সময় বিষয়গুলো মেনে চলবেন । ট্রেড ম্যানেজমেন্ট মূলত কি : ট্রেড ম্যানেজমেন্ট এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে আপনি আপনার ষ্টপ লসকে কখনোই এমনভাবে এ্যাডজাষ্ট করবেননা যা আপনাকে বড় ধরনের রিস্কে ফেলে দেয় এবং টার্গেট প্রফিট অর্জন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে । এই বিষয়টা মেনে চললে আপনি একটা লোরিস্ক-রিওয়ার্ড রেশিও মেইনটেন করে চলতে পারবেন । এটা লং রানে আপনাকে একটা সুবিধাজনক স্হানে নিয়ে যাবে । একটি উদাহারন : ধরুন আপনি একটা সর্ট ট্রেন্ডে অর্ডার নিয়েছেন । ষ্টপ লস ধরুন 30 পিপস আছে প্রাইস ধীর গতিতে আপনার ষ্টপ লসের দিকে মুভ করছে অাপনি আশা করছেন যে মার্কেট আপনার অনুকুলে মুখ করবে তাই ঠিক করলেন যে ষ্টপ লস 50 পিপস ধরবেন । এ ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় যেটা দেখা যায় যে প্রাইস ঠিকই 50 পিপস এ ষ্টপ অাউট হওয়ার পরে আপনাকে বড় লসের মুখে পড়তে হয় । এই ক্ষেত্রে যা করা উচিৎ তা হলো -যখনই দেখব প্রাইস ষ্টপ লসের দিকে এগোচ্ছে ট্রেডার হিসাবে আমাদের গ্রহন করে নিতে হবে যে আমরা ভূল ট্রেডে আছি ভূলটাকে শুদ্ধ করার জন্য ষ্টপ লস শিফট করব না কারন এত করে আরো বড় লস হতে পারে । সাধারনত নতুন ট্রেডাররা এই মিসটেক ভূলটা বেশি করে ফেলে কারন তারা ট্রেডিং এ লসটাকে গ্রহন করে নিতে পারেনা । আমি আমার নিজের কিছু ট্রেডিং আইডিয়া শেয়ার করব যা এই ক্ষেত্রে বিশেষ কাজে দিবে । যখনই প্রাইস আমার পজিশনের বিপরীতে মুভ করবে আমি আমার ষ্টপ লস ধরে রাখবো যদি প্রাইস আমার ষ্টপ লস ধরে ফেলে তাহলে এটি আমি গ্রহন করে নিব এবং লস রিকভারের জন্য নতুন ট্রেডের অপেক্ষা করব । অপরদিকে প্রাইস যদি আমার অনুকূলে মুভ করে তখন আমি আমার ষ্টপ লসকে ব্রেক ইভেন পয়েন্টে নিয়ে যাব । অপেক্ষা করব কখন প্রাইস আমার টার্গেটকে হিট করবে যদি এই ক্ষেত্রে প্রাইস রিভার্স হয়ে এসে ষ্টপ আউট করে তাতেও আমি একটা সিঙ্গেল পিপ লস খাবনা ।এভাবেই আমি আমার ক্যাপিটালকে সুরক্ষিত করে রাখি । আমি বলছিনা আপনি এইভাবে আমাকে ফলো করেন কিন্তু আপনি চাইলে চিন্তা করে এমন কিছু পদ্বতি তৈরী করে নিয়ে আসতে পারেন ্ ট্রেড ম্যানেজমেন্ট কেন দরকার : এখন ট্রেডার হিসাবে আপনাকে একটা ব্যাপার বুঝা খুব দরকার আপনাকে অবশ্যই আপনার ক্যাপিটাল সেভ করে চলতে হবে ।একজন প্রফেশনাল ট্রেডারের কাছে নিজের ক্যাপিটাল সেভ করাটা নতুন ট্রেডে বিজয় হওয়ার চেয়েও বেশি দরকারি । আপনি যদি প্রফিটেবল ট্রেডার হতে চান তাহলে আপনার নিজের ট্রেড ম্যানেজমেন্ট এর দক্ষতাকে ট্রেডে Apply করতে জানতে হবে । ট্রেড ম্যানেজমেন্ট এর একটা সুন্দর উপায় : ট্রেড ম্যানেজমেন্ট এর আরেকটা উপায় দেখাতে পারি এখানে একটা ট্রেডের বদলে দুইটা ট্রেড ওপেন করবেন এবং উভয় ক্ষেত্রেই ষ্টপলস ও Entry price সেইম হবে । পার্থক্যটি হলো আপনি যে পরিমান টাকা রিস্ক নিতে রাজী আছেন তা দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়ে গেল ধরুন আপনি 200 ডলার রিস্ক নিতে চান এ ক্ষেত্রে আপনি 100 ডলার করে দুটো আলাদা টেডে রিস্ক নিলেন । একটা ট্রেডের জন্য আপনার রিস্ক-রিওয়ার্ড রেশিও ধরেন= 1:1 অন্য ট্রেডে টার্গেট সেট যখন 1:1 টার্গেট হিট খাবে আপনি পাবেন 100 ডলার । এখন এই 100 ডলার কিন্তু আপনার অন্য ট্রেডের রিস্কটি কভার করবে যেটা এখনও ওপেন আছে । এর ফলে আপনার 2য় ট্রেডটি একটা ফ্রী ট্রেডে পরিনত হয়েছে । কারন 2য় ট্রেডের ষ্টপলস পয়েন্ট চলে এলেও আপনি লস খাবেননা । কারন প্রথম ট্রেডে 100 ডলার লাভ 2য় ট্রেডে 100 ডলার লস আপনার ক্যাপিটাল কিন্তু রয়েই গেল । শুধু মাত্র একটা উপায় আছে যার ফলে আপনি এইখানে লস খেতে পারেন তাহলো যদি আপনার 1:1 রেশিওর ট্রেডটি যদি টার্গেটে হিট না করে আপনি ওইখানে লস খেয়ে যান তাই ঐ ট্রেডটা আপনাকে অনেক বুঝে শুনে করতে হবে । উপরি উক্ত আলোচনা শুধু আমার একটা আইডিয়া এই ট্রেড ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে আপনাদের আরো ভালো কিছু জানা থাকলে শেয়ার করুন । কারন আমরা সবাই মিলে যদি একটা ব্যাপার নিয়ে ডিসকাস আলোচনা করি তাহলে একদিন প্রকৃতপক্ষে ফাইনালি একটা ভালো অনেক উন্নত ভালো একটা ফরেক্স এ সফলতার চাবিকাঠি তৈরী করতে সক্ষম হব ।
  12. Exness Broker তার গ্রাহকদের তহবিলের 100% সুরক্ষা দিয়ে থাকে : বিনিয়োগ করা তহবিলের রক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে EXNESS বিশেষ ভাবে জোর দেয়। EXNESS তাদের গ্রাহকের পুঁজির জামানত প্রদান করে এবং তাদের আর্থিক বাধ্যবাধকতাগুলির প্রতিপালনে তৎপর হয়। ফোরেক্স মার্কেটে সর্বোৎকৃষ্ট লেনদেন এর পরিবেশ প্রদান করে, কোম্পানিটি বিশ্বময় ফোরেক্স শিল্পে পথ প্রদর্শকের স্থান গ্রহণ করেছে। EXNESS-এর পরিষেবাগুলি ইউরোপীয় ইউনিয়ানের (MiFID) মূল আর্থিক নির্দেশগুলি মেনে চলে, এবং সাইপ্রাস সিকিউরিটিস এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(CySEC, লাইসেন্স নং 178/12), CRFIN (সার্টিফিকেট নং A-6) দি বেলিজ ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল সারভিসেস কমিশন (লাইসেন্স নং IFSC/60/315/TS/14) থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত ও নিয়ন্ত্রিত। EXNESS এর অগ্রাধিকার হল ট্রেডারদের তহবিলের সুরক্ষা এবং ফোরেক্সের কার্যনির্বাহ কে নিরাপদ রাখা। কোম্পানির এই নিখুঁত খ্যাতি কেবল মাত্র আন্তর্জাতিক মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার থেকে হয় নি, ট্রেডার সংস্থার মতামতের জন্যও হয়েছে যারা EXNESS-এর পরিষেবার বৈশিষ্ট্যকে এবং এর সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্যতা কে খুব মূল্যবান মনে করে। আজ সারা বিশ্বের থেকে হাজারো লাখো ট্রেডাররা EXNESS এর গ্রাহক হয়েছে এবং তাদের সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। বড় বড় ব্যাংকের সাথে অংশীদার :EXNESS এর গ্রাহকদের আর্থিক সম্পত্তির সুরক্ষার জন্য সর্বাধিক ভালো ব্যবস্থা প্রদান করতে তারা নিরন্তর সংগ্রাম করে চলেছে, তাই EXNESS বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ব্যাঙ্কগুলি থেকে তাদের পরিষেবা নিয়ে থাকে। যে সমস্ত ব্যাংক বর্তমানে EXNESS কে পরিষেবা দিচ্ছে, তারা হল: BARCLAYS, BALTIKUMS, DBS, OCBC BANK । কমপেনসেশন তহবিল:আরেকটি জামানত যে ফোরেক্স ট্রেডিংয়ে গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষিত থাকবে তা হল EXNESS এর ক্ষতিপূরণ তহবিলে অংশগ্রহণ, যেগুলি বিশেষ ভাবে সৃষ্টি হয়েছে ক্লায়েন্টদের দাবীর সুরক্ষা প্রদান করতে যখন ফোরেক্স এর ব্রোকার রা তাদের আর্থিক বাধ্যবাধকতা পালন করতে অক্ষম হয়। EXNESS নিম্নলিখিত কম্পেনসেশন তহবিলে অংশগ্রহণ করে: ইনভেস্টর কম্পেনসেশন ফান্ড (ICF, সাইপ্রাস), CRFIN কম্পেনসেশন ফান্ড। তহবিলের জন্য আলাদা সঞ্চয়ের স্থান:গ্রাহকের অর্থ নিরাপদ ভাবে সঞ্চয় করতে, EXNESS এ তাদের তহবিল কোম্পানির তহবিল থেকে আলাদা করে বিশেষ ব্যাঙ্ক আকাউন্টে রাখা হয়। আর্থিক নির্বাহ নিরাপত্তা:প্রতিটি ট্রেডিং অ্যাকাউন্টের জন্য একটি সিকিউরিটি সিস্টেম আছে। বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করে এটি মালিককে চিহ্নিত করে, যখন গ্রাহক ব্যক্তিগত ক্ষেত্রের জন্য নথিভুক্ত করে। ফোরেক্স ট্রেডিংয়ে একটি নির্ভরযোগ্য সিকিউরিটি সিস্টেম এই জামানত দেয় যে একটি ট্রেডিং অ্যাকাউন্টে আর্থিক কার্যনির্বাহ কেবল মাত্র তার মালিকের দ্বারাই সম্ভব। ঝুঁকি পরিচালনা: EXNESS তার গ্রাহকদের “অত্যাধুনিক” ট্রেডিংয়ের মঞ্চ প্রদান করে এবং অতিরিক্ত পরিষেবা যা অনেক ফোরেক্স ট্রেডিং পদ্ধতি কে চালিত করে এবং একটি অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্সকে ঋণাত্মক হতে দেয় না। এটি বিনিয়োগকারীদের তহবিল রক্ষার্থে বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং নেগেটিভ অ্যাকাউন্ট ব্যাল্যান্সের ফল হিসেবে যে আর্থিক দণ্ড হয় সেটি কে আটকায়। তাই অনেক কিছু আলোচনা করলে দেখা যায় যে Exness Broker এর গুনগত মান অনেক ভালো এবং এর Instant Withdraw and Deposit 0% commission কোনো রকম কমিশন ছাড়াই এটা একটা ইতিবাচক দিক ও ট্রেডারদের জন্য খুব উপকারী ।
  13. আমাদের বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্যা একটি বড় সমস্যা । যেহারে বাড়ছে জনসংখ্যা সেহারে বাড়ছেনা কর্মসংস্হান ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আমাদের অর্থনীতি । এ বর্ধমান জনসমষ্টির অনেকাংশ কারিগরি শিক্ষা অর্জন করে ফরেক্স ট্রেড করতে পারে । আমাদের জনসংখ্যা জনশক্তিতে পরিনত হতে পারে । আসলে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ফরেক্স করা একটু কঠিন কারন এখানকার রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ব্যাবস্হায় সমন্বয় নাই । আমি মনে করি কারিগরী শিক্ষা অর্জন করে আমরা অনেক কিছু করতে পারি । আমরা সবাই যদি চেষ্টা করি অনেক কিছু করা সম্ভব কারন আমাদের প্রত্যেক পরিবারে ডেস্কটপ ও ল্যাপটপ কম্পিউটার আছে । আমরা অনেকেই আছি শুধু কম্পিউটারে গেম খেলে সময় নষ্ট করি । বর্তমানে আমাদের 3জি ইন্টারনেটের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে । আমরা জনগন সচেতন হলেই অনেক কিছুই কার সম্ভব । জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে পরিনত করতে ফরেক্স অগ্রনী গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে পারে । আমাদের দেশে জনসংখ্যার তুলনায় বেকারের সংখ্যা বেশি । আর এই বেকারত্ব দুর কারার জন্য ফরেক্স থেকে আমারা সহায্য নিতে পারি । ফরেক্স ব্যাবসা করে একটি দেশের বেকারত্ব দুর করা যায় এবং একটি দেশের অর্থনৈতিকা চাকা সচল পরিবর্তন করা যায় । এ দেশের অনেক শিক্ষিত বেকার আছে তারা ফরেক্স ব্যাবসা করে তাদের আত্তকর্মসংস্হান সৃষ্টি করতে পারে । আসলে আমাদের অবস্হা তেমন ভালো নেই আমাদের দেশে জায়গার তুলনায় মানুষ বেশি । আমাদের দেশের জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রুপান্তর করতে হলে আমাদের দেশে ফরেক্স মার্কেটটাকে ছড়িয়ে দিতে হবে । মানুষকে সচেতন করতে হবে সবাই যেন এই ফরেক্স ব্যাবসা করে তাদের নিজেদের বেকার ও অর্থনৈতিক সমস্যা দুর করতে পারে । আমাদের দেশে অনেক মানুষ আছে উচ্চ শিক্ষিত বেকার তারা তাদের নিজেদের যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পায়না করতেও পারেনা আমাদের এ বিশাল জনগোষ্ঠী চাইলে ফরেক্স প্রশিক্ষন নিয়ে ভালো একজন পেশাজীবি হিসেবে প্রবেশ করতে পারে । যেহেতু ফরেক্স অনলাইন নির্ভরযোগ্য স্বাধীন ব্যাবসা আপনি যে কোনো জায়গায় বসে যে কোনো সময় ট্রেড করতে পারেন । এখানে লাভের হার উচ্চ আমাদের জনসংখ্যা এ সুযোগ নিতে পারে আমাদের বাংলাদেশের জনসংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং সাথে সাথে বিপুল পরিমান বেকারের সংখ্যাও বাড়ছে । আমাদের সরকার যদি উদ্যোগ নিয়ে এই বিপুল সংখ্যক বেকারদের ফরেক্স ট্রেডিং করতে সহায়তা করে তাহলে এই বিপুল জনসংখ্যা জনশক্তিতে পরিনত হবে । ফরেক্স বিশ্বের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক মুদ্রা কেনা বেচার বাজার । এখানে ব্যাবসা করে আপনি আপনার জীবনের মোড়কে ঘুড়িয়ে দিতে পারেন । বেকার যুবকদের ফরেক্স ট্রেডিং এর প্রশিক্ষন দিয়ে দক্ষ করা যায় তাহলে ভালো কিছু হতে পারে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখার জন্য বড় ভূমিকা রাখতে পারে । সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈধতা দরকার । ভালো ট্রেইনিং সেন্টার দরকার, এখন সবার বাড়ীতে ইন্টারনেট আছে চাইলে ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন ফরেক্স ফোরাম যেমন বিশেষ করে জয় ভাই এর এই “ বিডি ফরেক্সপ্রো “ থেকে আপনি শিক্ষা গ্রহন করলে ধৈর্য সহকারে এক সময় আপনি একজন ভালো ট্রেডার হতে পারবেন আমি মনে করি । আপনি যা খুশি তাই বিনিয়োগ করে ব্যাবসা শুরু করতে পারেন ধরাবাধা কোনো নিয়ম নাই । আমাদের বেকাররা অনেক হতাশাগ্রস্ত জীবন যাপন পার করে ও হতাশার মধ্যে তাদের জীবনটাকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে । এসব থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন ফরেক্স ব্যাবসা করে । ফরেক্স থেকে আমরা প্রচুর পরিমানে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জন করে আমরা আমাদের নিজেকে ও পরিবারকে সুখী করতে পারি বেকারত্ব এর হাত থেকে মুক্তি পেতে পারি ও সমাজে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যাক্তি হিসাবে উপস্হাপন করতে পারি । ফরেক্স এত জনপ্রিয় ব্যাবসা হওয়া সত্বেও এখনো কিন্তু অনেক মানুষ আছে যারা ফরেক্স এর বিষয়ে তেমন কিছুই জানেনা তাই যদি আমরা ফরেক্স এর কথা বিবিন্ন প্রচার মাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে দিতে পারি তাহলে আরো অনেক মানুষ ফরেক্স সম্পর্কে জানবে বুঝবে ও ফরেক্স শেখার জন্য ব্যাপক আগ্রও প্রকাশ করবে । ও আমাদের সরকারের উচিৎ দেশের মানুষগুলোকে ফরেক্স করতে উদ্ভুদ উৎসাহিত করে যথাযথভাবে সবাইকে সাহায্য করা । এদেশের বেকার জনগনকে জনশক্তিতে পরিনত করতে পারলে দেশ দ্রুত একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হবে । আমি মনে করি ফরেক্স ট্রেডিং ব্যাবসা বেকারদের জন্য বড় উপকারী বন্ধু ।
  14. আজ আমি আলোচনা করবো মানি ম্যানেজমেন্ট সিষ্টেম (ট্রেডিং সিকুয়েন্স ) : আজ এখানে একটি ভিন্ন রকম ট্রেডিং কৌশল দেয়া হল। আশা করা যায়, এই ফরম্যাট টা অনেকের কৌশল এর সাথে আরও ভালভাবে ফিট করে যাবে। আগেই বলে রাখি এটা অনেকটা সেমি- মারটিনগেল (Martingale) সিস্টেম, যার মাধ্যমে আপনি আপনার লসকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। অন্যান্য অনেক মারটিনগেল সিস্টেম (যে সিস্টেম এ কোন লস এর পর ট্রেডকে ডাবল করে দেয়া হয়) এই প্রায় পুরো মূলধনই চলে যায়। এখানে ঝুঁকি এবং জয়ের অনুপাত 1:2। প্রক্রিয়াটি এরকমঃ 1) আমরা আমাদের এন্ট্রির বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে একটি ট্রেড ওপেন করি। উদাহরণস্বরূপ, আমরা EUR/USD তে 1:1200 প্রাইস এ একটি বাই ট্রেড ওপেন করলাম। আমাদের স্টপ লস হল 10 পিপে (1:1190) এবং টেক প্রফিট 50 পিপে (1:1250) সেট করা আছে। এটা আমাদের সিকুয়েন্স এ প্রাথমিক এন্ট্রি বলা হয়। 2) যদি আমাদের টেক প্রফিট হিট করে তাহলে আমরা পরবর্তী এন্ট্রি সিগন্যাল এর জন্য অপেক্ষা করি এবপর পুনরায় শুরু করি। 3) যদি স্টপ লস হিট করে, তাহলে আমাদের পরবর্তী ট্রেড হবে সেল(উপরের মত আমাদের প্রথম ট্রেড বাই ধরে), যেটা স্টপ লস হিট করার সাথে সাথেই এন্ট্রি দেয়া হবে।এই নতুন সেল পজিশন এর প্রাথমিকভাবে একইরকম টেক প্রফিট (50 পিপস) এবং স্টপ লস (10 পিপস) থাকবে প্রতিবার আমাদের স্টপ লস হিট হওয়ার ক্ষেত্রে এই সিকুয়েন্স টিই চলতে থাকবে।যখনই কোন টেক প্রফিট হিট হবে তখন ট্রেডের সিকুয়েন্স টি বন্ধ হবে । একটি ট্রেডের সিকুয়েন্স মানে বুঝায় প্রতিবার আমাদের স্টপ লস হিট করেছে, পরবর্তী ট্রেড টি হবেঃ 1. বিপরীত ডিরেকশনে 2. আমাদের প্রাথমিক এন্ট্রি হিসেবে সিকুয়েন্স এ সবগুলোর স্টপ লস এবং টেক প্রফিট সেটিং একইরকম থাকবে (স্টপ লস= 10 পিপ, টেক প্রফিট= 50 পিপ)। 3. একাউন্ট ব্যাল্যান্স বাড়া বা কমার সাথে সাথে লট বা ভলিউম এর পরিমাণ এ পার্থক্য হয়ে থাকে। একাউন্ট এর ব্যাল্যান্স এর পরিমাণ হিসেবে আপনি আপনার ঝুঁকির পরিমাণ এবং লট আগেই হিসাব করে নিতে পারেন। এই সিস্টেম টি সবাই নিজের মত করে মডিফাই করে ব্যবহার করতে পারেন। লাইভ একাউন্ট এ শুরু করার আগে বরাবরই ডেমো একাউন্টে এ প্র্যাকটিস করে নেয়া উচিৎ। তাহলেই আস্তে আস্তে ট্রেডিং এ ধারাবাহিকভাবে উন্নতি করা যাবে। এটা আমার নিজের একটি প্লান আপনার পছন্দ হলে ব্যাবহার করে দেখতে পারেন । মনে রাখবেন আপনার ব্রেনকে আপনি যত বেশি সার্ভ করাবেন তত বেশি নতুন কিছু সৃষ্টি হবে ।
  15. সাধারন কথায় হেজিং বলা হয় একটি কারেন্সি পেয়ারেই একদিকে বাই অন্যদিকে সেল ওপেন করাকে । হেজিং একটি রিস্কি পদ্বতি । তবে কৌশল খাটিয়ে ভালোভাবে ব্যাবহার করতে জানলে লাভবান হওয়া যায় । হেজিং করার জন্য যেসব ব্যাপারে ধারনা থাকতে হবে তা হলোঃ ১. ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন ২. নিউজ ট্রেডিং ৩. মানি ম্যানেজম্যান্ট ৪. মাল্টি টাইমফ্রেম এনালাইসিস ৫. পেন্ডিং অর্ডার ৬. সাপোর্ট-রেসিস্ট্যান্স আমরা জানি প্রতিটি ট্রেন্ডেই একটি বিপরীতমূখী ট্রেন্ড থাকে যেমন ডাউনট্রেন্ডে ছোট ছোট আপট্রেন্ড এবং আপট্রেন্ডে ছোট ছোট ডাউনট্রেন্ড থাকে। হেজিং করার সময় আমরা এই ছোট ছোট ট্রেন্ডগুলো কাজে লাগাতে পারি। হেজিং করার জন্য যা যা প্রয়োজনঃ ১. কারেন্সী পেয়ার নির্দিষ্ট একটি ২. পাঁচ মিনিট, এক ঘন্টা ও ৪ ঘন্টার টাইম ফ্রেম ৩. মুভিং অ্যাভারেজ (ভ্যালু ৫০) ৪. স্টকেস্টিকস (ভ্যালু ডিফল্ট) কিভাবে হেজিং করা হয়ঃ হেজিং সাধারনত দুটো উপায়ে করা যায়। যেমন, ১. একটি ট্রেড অপেন করার পর যদি সেটি বিপরীত দিকে যায় তবে সেদিকে একই লটের আরো দুটো ট্রেড অপেন করা এবং এই তিনটি ট্রেডএর যোগফল প্রফিটে এলে প্রফিট নিয়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে যাওয়া । ২. একটি ট্রেড ওপেন করার পর সেটি যদি বিপরীত দিকে যায় তবে সেদিকে একই লটের একটি ট্রেড অপেন করা এবং যেখান থেকে মার্কেট আবার বিপরিত দিকে ব্যাক করবে ঠিক সেখানে ২য় ট্রেডটি প্রফিটে ক্লোস করে সেখান থেকে মার্কেট কিছুটা সরে এলে তাতে সেইম লটের একটি পেন্ডিং অর্ডার দেওয়া। সুবিধা ও অসুবিধা : হেজিং স্ট্র্যাটেজি সবচেয়ে ভালো সুবিধা দেয় সাইডওয়ে মার্কেটের ক্ষেত্রে তবে ট্রেন্ডিং মার্কেটে হেজিং করা প্রচুর রিস্কি। আমি এখানে হেজিং এর অসুবিধার কথাগুলো বলছি। যেমন, ১ম পদ্ধতিঃ ১. এখানে আমাদের প্রথম এ্যানালাইসিস যদি ঠিক হয়ে থাকে এবং আমরা ২য় বার দুটো ট্রেড অপেন করায় তা প্রথম ট্রেডের দিকে মুভ করতে থাকলে আমাদের লসের পরিমানটুকু বেড়ে যাবে। ২. আমাদের প্রথমদিকে যদি তখন আবারো দুটো ট্রেড অপেন করি এবং সেটি যদি আবারো বিপরীত দিকে মুভ করে তবে আমাদের রিস্ক পার্সেন্টিজ বেড়ে যাবে এবং একসময় আমও যাবে ছালাও যাবে। ২য় পদ্ধতিঃ ১. অনেক সময় মার্কেট আমাদের প্রথম অপেনকৃত ট্রেডটির কাছে ফিরে আসতে আসতে দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ কিংবা মাসের পর মাসও লেগে যেতে পারে। ২. আমাদের মনে হতে থাকবে এই বুঝি মার্কেট আমাদের প্রথম ট্রেডের দিকে গেল। এই ভেবে আমাদের ২য় ট্রেডটি অল্প অল্প প্রফিটেই ক্লোজ করে দিতে ইচ্ছা হবে এবং মার্কেট তার নিজস্ব গতিতে চললে আমাদের পেন্ডিং অর্ডার বারবার ধরতে থাকবে, আমাদের ব্যালান্স বাড়তে থাকবে কিন্তু আমাদের ইকুইটি কমতে থাকবে । কিভাবে হেজিং করে প্রফিটেবল ট্রেড করা যায়ঃ হেজিং করেই আমরা প্রফিট করব এমন চিন্তা থাকা আমাদের উচিত নয়। কারণ হেজিং করে হয়ত লাভ করা যেতে পারে কিন্তু ভালো ট্রেডার হওয়া যায় না। তবে বিপদের মুহুর্ত্বে আমরা হেজিং করে মার্কেটে টিকে থাকতে পারি। তাই আসুন দেখি হেজিং করে কিভাবে প্রফিটেবল ট্রেড করা যায়। আমাদের কারেন্সী পেয়ার বেছে নিলাম GPB/USD। এই পেয়ারে একটি ট্রেড অপেন করার আগে প্রথমে আমরা দেখে নিলাম মান্থলী চার্ট বলছে এটি ডাউনওয়ার্ড মুখী সাইডওয়ে, তারপর উইকলি, ডেইলি, ৪ ঘন্টা সবগুলো চার্টই বলছে এটি ডাউনওয়ার্ড। তাই আমরা GPB/USD তে একটি সেল ট্রেড অপেন করলাম এবং স্টপ লস ও টেক প্রফিট যথাক্রমে ৫০ ও ১০০ পিপস নির্ধারন করলাম। ট্রেডটি অপেন করার পর দুর্ভাগ্যবশত মার্কেট আমাদের বিপরীতদিকে মুভ করতে শুরু করল এবং আমাদের স্টপ লসের প্রায় কাছাকাছি চলে এলো । যেহেতু সবগুলো চার্টই বলছে মার্কেট ডাউনওয়ার্ডে যাবে সেক্ষেত্রে আমাদের ট্রেডটি যদি স্টপ লস হিট করে তাহলে শুধু শুধু আমরা আমাদের ডলার হারালাম মার্কেট তারপর আবারো ডাউনওয়ার্ডে যাবে। আমরা আমাদের এই লসটুকু এড়ানোর জন্য স্টপলসটি তুলে দিয়ে ৫ মিনিটের চার্টে চলে গেলাম। সেখানে ইন্ডিকেটর স্টকেস্টিক্স এর অবস্থানটি দেখে নতুন সিদ্ধান্ত নিব। স্টকেস্টিক্স যদি ওভারবওট বা ৮০ লেভেলের উপরে অবস্থান করে তাহলে আমরা তা ওভারসোল্ড বা ২০ লেভেলে না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করব। সেটি ওভারসোল্ড এরিয়ায় এলে আমরা একই লটের দুটো বাই ট্রেড অপেন করলাম। যার একটির মানে হলো আমরা এতটুকু লস মেনে নিয়েছি। এখন মার্কেট যেদিকেই যাবে তাতে আমরা যদি আমাদের একটি বাই ও একটি সেল ট্রেড একসাথে ক্লোজ করি তাহলে আমাদের এতটুকু লস হবে। এবং অন্যটি আমাদের প্রফিট করার জন্য। আমাদের মনে রাখতে হবে এগুলো কিন্তু আমরা আমাদের ট্রেডের বিপরীতে গিয়ে ট্রেড করছি তাই এগুলোর স্টপলস দিতে হবে তবে আমরা প্রথমেই তা দিবনা। কারণ মার্কেটের একটি স্বভাব হলো কাছাকাছি স্টপলস পেলে তা খেয়ে আবার ঠিক একই পথে চলে। তাই নতুন দুটো ট্রেড কিছুটা প্রফিটে এলে আমরা ওদের ব্রেকইভেনএ স্টপলস সেট করব। টিপি কতটুকু থাকবে? একটি বাই ট্রেড এর টিপিকে আমরা রেসিস্টেন্স ১ পর্যন্ত দিতে পারি কিন্তু অন্য বাই ট্রেড এর টিপি দিব না। আমাদের একটির টিপি হিট করার আগেই যদি মার্কেটে কোন রিভার্সাল ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরী হতে দেখি তাহলে আমরা আমাদের একটি বাই ট্রেড ক্লোস করে দিব এবং অন্যটির স্টপলস ব্রেকইবেন থেকে কিছুটা প্রফিটে এনে রাখব। মার্কেট কিছুটা রিভার্স করার পর আমরা যে অবস্থানে আগের ট্রেডটি ক্লোজ করেছি ঠিক সেখানে বাই স্টপ পেন্ডিং অর্ডার দিয়ে রাখব যার টিপি থাকবে তারপরের রেসিস্টেন্স। মার্কেট আরো নিচে নেমে এলে আমরা আমাদের পেন্ডিং অর্ডারটিকেও মার্কেট থেকে নির্দিষ্ট দুরত্ব বজায় রেখে নিচে নামাতে থাকব এবং স্টপলস সেট করে দিব। মার্কেট যখন আরো নিচে নামতে থাকবে তখন আমরা আমাদের বাকি বাই ট্রেডটিকে প্রফিটে ক্লোজ করে দিয়ে নতুন আরেকটি পেন্ডিং অর্ডার সেট করব আগের পেন্ডিং অর্ডার এর সাথে। এখন মার্কেট যদি আমাদের প্রথম সেল ট্রেডটিকে প্রফিটে নিয়ে আসতে পারে তাহলে ভালো অন্যথায় আবারো আমাদের পেন্ডিং বাইগুলো আমাদের প্রফিট করতে সাহায্য করবে। যদি আমাদের সেল ট্রেডটি প্রফিটে আসে তাহলে আমরা আমাদের পেন্ডিং অর্ডারগুলো ক্লোজ করে দিব।তাই অবশেষে হেজিং করার আগে আমাদের প্রত্যেককে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে হেজিং সম্পর্কে ও ব্রোকার কতটুকু সমর্থন করবে হেজিং এর ব্যাপারে তাও জানতে হবে ।
  16. Exness Limited : অর্থ জমা এবং তোলার অনেক পদ্ধতি আছে, ব্যক্তিগত ক্ষেত্র-এ নিবন্ধন করার সহজ পদ্ধতি, Exness Limited এ অনেকগুলো পেমেন্ট প্রসেসর সিষ্টেম Availabe আছে Electronic payment system , Exness VC তে বোনাস প্রোগ্রাম আছে, মিনি ও ক্লাসিক একাউন্টের জন্য । EXNESS LIMITED, part of EXNESS Group, has a License for "Trading in financial and commodity-based derivative instruments and other securities" No. IFSC/60/315/TS/14, issued by the Belize International Financial Services Commission. Exness (CY) : রেগুলেটেড হচ্ছে CYsec এর under এ । সাইপ্রাস সিকিউরিটিজ and এক্সচেঞ্জ কমিশন (CYSEC) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অর্থ জমা এবং তোলার সীমিত পদ্ধতি। আপনার ব্যক্তিগত ক্ষেত্রের নিবন্ধনের সময আরো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হবে। Exness(CY) তে শুধু ব্যাংক ওয়্যার ট্রান্সফার, ক্রেডিট ও ডেবিট Card আছে বর্তমানে নতুন করে add হয়েছে Neteller পেমেন্ট প্রসেসর । Exness(CY) তে এখন কোনো বোনাস প্রোগ্রাম নাই Exness(CY) তে একাউন্ট খোলার জন্য Passport অবশ্যই থাকতে হবে নয়তো একাউন্ট খুলতে ও Verified করতে পারবেন না । ধন্যবাদ জয় ভাইকে । উপরি উল্লেখিত আপনার প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হলো ।
  17. EXNESS (CY) LTD এর গ্রাহকদের জন্য Neteller এর মাধ্যমে অর্থপ্রদানের পদ্ধতি উপলভ্য রয়েছে : প্রিয় গ্রাহক ও সহযোগীগণ, EXNESS গ্রুপ আনন্দের সাথে ঘোষণা করছে যে আজ থেকে EXNESS (CY) LTD যেসব ট্রেডারগণকে ফোরেক্স ট্রেডিংয়ের জন্য বেছেছে তারা অর্থরাশি জমা এবং তোলার জন্য Neteller বৈদ্যুতিন অর্থপ্রদান পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন। EXNESS (CY) LTD অর্থরাশি জমা এবং তোলার জন্য উপলভ্য বিকল্পগুলির তালিকা বাড়াচ্ছে এবং ট্রেডিংকে আরও সুবিধাজনক ও স্বচ্ছন্দমূলকভাবে উপস্থাপন করছে। Neteller ব্যবহার করে স্থানান্তর করলে তা ট্রেডারগণকে কমিশন ছাড়াই বৈদ্যুতিন পার্সে ঝটপট অর্থরাশি তোলার সুযোগ দেয়, এই জন্যই Neteller উৎকৃষ্ট। এই পদ্ধতিটি ব্যবহারের জন্য ন্যূনতম 10 USD জমা রাখতে হয়, অন্যদিকে ন্যূনতম 4 USD অর্থরাশি তোলা যায়। EXNESS (CY) LTD প্রবর্তিত Neteller হল প্রথম বৈদ্যুতিন অর্থপ্রদান পদ্ধতি। এছাড়া Neteller -এ, EXNESS (CY) LTD এর ট্রেডারগণ ওয়্যার ট্রান্সফার ও ব্যাঙ্ক কার্ড ব্যবহার করে অর্থরাশি জমা এবং তোলা উভয়ই করতে পারেন।আপনি জমা এবং তোলার শর্তাবলী সম্বন্ধে আরও তথ্য জানতে EXNESS এর ওয়েব সাইটে ভিজট করুন ।
  18. ব্রোকার একা্উন্ট ডিজেবল করে তার অনেক কারন আছে । ব্রোকার অ্যাকাউন্ট ডিজেবল করে দিয়েছে তার মানে এই নয় যে ট্রেডারের টাকা মেরে দিচ্ছে। নিম্নরুপ কিছু কারন আছে দেখুন : (1) একজনের ২৬-২৭ টা অ্যাকাউন্ট, সবগুলোর ইমেইল অ্যাড্রেস বাংলা সিনেমার নামে খোলা। এগুলো ব্যবহার করে বোনাস নিয়ে অন্য অ্যাকাউন্টের সাথে ক্রস ট্রেড দেয়া। (2) কোন ডিপোজিট নেই, ফ্রি ৳২৫ বোনাস নিয়ে ক্রস করে বোনাস ক্যাশ করা।(3) ১ অ্যাকাউন্ট ইসলামিক সোয়াপ ফ্রি করে, আরেক অ্যাকাউন্টে সোয়াপ চালু রেখে পজিটিভ সোয়াপের প্রফিট নেয়া। মাসের পর মাস শুধু সোয়াপের জন্য ট্রেড ধরে রাখা। (4) অন্য নামের থার্ড পার্টি অ্যাকাউন্ট থেকে ডিপোজিট করা, যেটা তাদের রুলসে পরিস্কারভাবে মানা রয়েছে, ডিপোজিট করার পূর্বে ওয়ার্নিং দেখানো হয় যাতে নিজের অ্যাকাউন্ট ব্যতিত অন্য কোন নামের অ্যাকাউন্ট থেকে ডিপোজিট না করা হয় (5) ভিন্ন ভিন্ন ৫টি ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি একই। ফটোশপে এডিট করা। ফেইক ডকুমেন্টস। ব্রোকাররা অনেক টাকা ব্যয় করে বিজ্ঞাপন দিয়ে তাদের রেপুটেশন অর্জন করে। ছোট-খাট কিছু অ্যাকাউন্ট বাতিল করে রেপুটেশন নষ্ট করতে কোন ভালো ব্রোকারই চায় না। সাধারণ ট্রেডিং করলে কারো অ্যাকাউন্টই বাতিল করা হয়না। যখনই আপনি উল্টা ব্রোকারের সাথে চিটিং করতে যাবেন, ব্রোকার আপনার অ্যাকাউন্ট তখনই ডিজেবল করবে। এবং সব ক্ষেত্রেই ট্রেডারের আর্থিক ক্ষতি হয় না। কারণ ব্রোকার অ্যাকাউন্ট ডিজেবল করলেও ট্রেডারের মূল টাকা ফেরত দিয়ে দেয়। এবং অনেক ক্ষেত্রেই দেখেছি ব্রোকার যদি বুঝেও যে ট্রেডার চিটিং করছে, ছোট-খাট কেইস হলে অ্যাকশান নেয় না। ডিপোজিট করার জন্য বাংলাদেশে নেটেলার-স্ক্রিল থেকে ভাল অপশন নেই। ব্যাংক দিয়ে দেশ থেকে করলে ঝামেলায় পরবেন। দেশের বাইরে চলে গিয়ে সিঙ্গাপুর বা অন্য কোন দেশে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে সেখান থেকে ডিপোজিট করুন। সেটা সবচেয়ে ভালো নেটেলার-স্ক্রিল ব্যবহার ক্রএ সম্পূর্ণ সেইফ থাকতে চাইলে মাস্টারকার্ড ব্যবহার করে উইথড্র করুন। 100% নিরাপদ থাকতে চাইলে সর্বত্র 100% সঠিক ইনফরমেশন প্রদান করুন । 100% নিরাপদ থাকবেন ।
  19. For : Urgent-Sell Dollar Type : Moneybookers (Skrill) Dollar Amount: 200$ Dollar Rate: 76 Taka bdt Payment Way: face to face/ Brac Bank Location: khulna, Bagerhat Contact: 01717744636/ খুব জরুরী ভিত্তিতে 200 ডলার মানিবুকারস ডলার সেল করতে চাই । 76 টাকা রেট কারো দরকার হলে যোগাযোগ করুন ।
  20. বাস্কেট ট্রেডিং কি : নামেই পরিচয় আমরা বেশকিছু কারেন্সি পেয়ার একসাথে বাই সেল দিয়ে একটা বাস্কেট তৈরী করবো এবং এই বাস্কেটের সব পেয়ারকে একসাথে একটি পেয়ার হিসাবে বিবেচনা করবো মানে সবার মিলে একসাথে লাভ হবে না লস হবে । আমাদের টার্গেট থাকবে একটি ব্যালান্স বাস্কেট তৈরী করা । বাস্কেট এর সুবিধা কি : ঠিকভাবে বাস্কেট করা গেলে সেখানে সেখানে রিলেটেড পেয়ারগুলো একটা ব্যালান্স তৈরী করে । আমাদের টার্গেট এই ব্যালান্স এর ফ্লাকচুয়েশান থেকে প্রফিট করা । মার্কেট তার সাধারন নিয়মে অাপট্রেন্ড ও ডাউনট্রেন্ড এ যায় । আমাদের বাস্কেটেও এমন একটা কম্বাইন্ড আপ ডাউন তৈরী হবে । এখান থেকেই আমরা প্রফিট করব । বাস্কেট হবে সাধারন কোনো সিঙ্গেল পেয়ার থেকে অনেক ষ্ট্যাবল কারন এখানে আমরা অনেকগুলো পেয়ারের একটা গ্রুপ ট্রেড করছি । বাস্কেট ট্রেডিং এর অসুবিধা : মেইন অসুবিধা ট্রেডিং ব্যায় অনেক পেয়ার মানে অনেক স্প্রেড ও কমিশন দিতে হবে । তবে এটা নিয়ে চিন্তা করার বিছু নাই , কারন আমাদের উদ্দেশ্য লংটার্মে ট্রেড করা । আমাদের এক একটা বাস্কেট 300 থেকে 600 বা 1000 পিপ পর্যন্ত প্রফিট দিবে । এবং এই প্রফিট হবে তুলনামূলকভাবে অনেক কম সময়ে । এর পরের প্রবলেম বাস্কেট ক্রিয়েট ও কন্ট্রোল করা এতগুলো ট্রেড ম্যানুয়েলি একসাথে করা অনেক কষ্ট সাধ্য । আমরা এই প্রবলেম সলভ করব কিছু স্ক্রীপ্ট ও ট্রেড ম্যানেজমেন্ট এর সাহায্যে । তাই আগে বুঝুন ও দেখুন যে আপনারা বাস্কেট ট্রেডিং এ আগ্রহী কিনা ।
  21. ব্রেক আউট শব্দটি আমরা সবাই জানি । ব্রেক আউট মানে ভেঙ্গে যাওয় । ফরেক্সে ব্রেক আউট মানে ভেঙ্গে বের হয়ে যাওয়া । মনে করুন প্রাইস একটি চ্যানেলের মধ্যে আটকে গেছে শষত চেষ্টা করেও ওপরে নিচে ধাক্কা দিয়ে কোনোভাবেই সে বেরোতে পারছেনা । আপনার যদি এমন হত তাহলে আপনি কি করতেন । ভাবতেন যদি একবার বের হতে পারতাম তাহলে সেন্টমার্টিন দ্বীপে পালিয়ে যেতাম । সাপোর্ট-রেসিসট্যান্স সম্পর্কে নিশ্চয়ই সবার ধারনা আছে। না থাকলেও বিডিপিপসে অজস্র আর্টিকেল আছে। পড়ে নিলেই জানতে পারবেন। প্রাইস ওপরে কয়েকবার যেতে গিয়ে বাধা পেয়ে নিচে ফিরে এসেছে। আবার নিচে বাধা পেয়ে আবার ওপরে যাওয়ার চেস্টা করেছে। আর এই টপ এবং বটম পয়েন্ট গুলোই ওপরে রেসিসট্যান্স তৈরি করেছে এবং নিচে সাপোর্ট লেভেল তৈরি করেছে। তাই এইরকম সময়, ট্রেডাররা অপেক্ষা করে যে, কখন প্রাইস ওপরে বা নিচে একটি লেভেল ব্রেক করবে। আর যখনই প্রাইস একবার এই লেভেল ব্রেক করে, মোটামুটি নিশ্চিত বড়-সড় একটা মুভমেন্ট সে মার্কেটে ঘটিয়ে দিবে। অবশেষে ব্রেকআউট হল। খুব বেশি খুশি হয়ে যাওয়ার কারন নেই যে এরকম লাইনের ব্রেক দেখলেই বাই বা সেল দিয়ে বসবেন। ফেক ব্রেকআউটও হয়। আপনি ব্রেকআউট ভেবে ট্রেড দিয়ে বসলেন। কিন্তু হায়! সেটা ব্রেকআউট ছিল না। তা ছিল ফেক ব্রেকআউট, বা ফেকি। সহজ বাংলায় ফেকআউট। অবশ্যই আমাদের জানতে হবে কিভাবে ফেক ব্রেকআউট বা ফেকআউট চিহ্নিত করতে হয়, কিভাবে ব্রেকআউট চিনতে হয়, এবং কখন ট্রেড ওপেন করতে হয় এবং নিরাপদে ক্লোজ করতে হয়। অবশ্যই জেনে রাখুন ১০০% সময় আমরা প্রফিট করতে পারব না। কিন্তু যেখানে জেতার সুযোগ বেশি, সেখানেই আমরা। ব্রেকআউট কয় ধরনের হয় : ব্রেক আউট মূলত 2 ধরনের হয় : (1) Continuation Breakout (2) Reversal Breakout আর ফেক আউটতো আছেই কিন্তু সেটা যেহেতু ব্রেকআউটের মধ্যেই পরেনা তাই ফেকআউট রাজাকার । ফেকআউটের বিচার করতে হবে তবে সেটা পরে । আগে এই 2 ধরনের ব্রেকআউট সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক । Continuation Breakout(কন্টিনিউেশন ব্রেকআউট): হঠাৎ করে মার্কেট একটি বড় মুভমেন্টের পর কিছুটা ঝিমিয়ে পরে। যেন অনেক পরিশ্রমের পর জিরিয়ে নিচ্ছে বা বিশ্রাম নিচ্ছে। যেমন দীর্ঘ ম্যারাথন দৌড়ের পর দৌড়বীদরা বিশ্রাম নেয়। তখন মার্কেটে সাইডওয়ে মুভমেন্ট দেখা যায়। প্রাইস একটা চ্যানেলের মধ্যে আটকিয়ে শুধু ঘুরছে তো ঘুরছেই। তখন আসলে ট্রেডাররা সিদ্ধান্ত নেয়, এখন তাদের কি করা উচিত? বাই না সেল? এই অবস্থাকে কনসলিডেশন (Consolidation) বলা হয়। Reversal Breakout (রিভারসাল ব্রেকআউট): কনসলিডেশনের (Consolidation) পর ট্রেডাররা যদি মনে করে যে প্রথমে তারা যে ট্রেডের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা ভুল ছিল, তবে তারা বিপরীত দিকে ট্রেড দেয়া শুরু করে। কনসলিডেশনের সময় ট্রেডাররা মনে করলো যে তাদের সেল করার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল। তাই তারা আবার উল্টো বাই ট্রেড দেয়। ফলে প্রাইস রেসিসট্যান্স লেভেল ভেঙ্গে ব্রেকআউট করে। একে রিভারসাল ব্রেকআউট বলে। ব্রেকআউট আমরা কোথায় দেখি : মুভিং এভারেজ আমাদের প্রিয় ইন্ডিকেটর । মুভিং এভারেজের লাইন ক্রস করে ক্যান্ডেল উঠা নামা করে । সেটাও একপ্রকার ব্রেকআউট । বলিঙ্গার বেন্ড এর লাইন ব্রেক করাও কিন্তু ব্রেকআউট । অনেক ট্রেডাররাই বলিঙ্গার বেন্ড ব্রেকআউট ট্রেড করে থাকেন । ট্রেন্ড লাইন, চ্যানেল, প্যাটার্ন ,সাপোর্ট-রেজিষ্টা্ন্স সবকিছুর ব্রেকই কিন্তু ব্রেকআউট । আমরা অনেকেই অজান্তে ব্রেকআউট ট্রেড করে থাকি না জেনেই । তাই যদি ফেক আউটগুলো নির্নয় করা সম্ভব হয় তাহলে প্রফিট করাও সহজ হবে ।
  22. Exness Broker এর যাচাই করা Q2 পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে যে 2015 সালের বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে : আজ, EXNESS তাদের 1লা এপ্রিল থেকে 30শে জুন, 2015 -এর ট্রেডিং পরিমাণ, গ্রাহকের অর্থরাশি তোলা এবং এজেন্টের কমিশন তথ্য প্রকাশ করেছে। এই বছরের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে ফার্মের মোট ট্রেডিং পরিমাণ হয়েছে US$660 বিলিয়নের বেশি, যা Q1 2015 -এর তুলনায় US$111 বিলিয়ন বেশি। Deloitte -এর দ্বারা যাচাই করা এই নিশ্চিত পরিসংখ্যান EXNESS কে ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য বড় মাপের ফার্মের সমস্থানীয় কমে তুলেছে। গত মাসে EXNESS -এর ট্রেডিং পরিমাণ US$232 বিলিয়নে পৌঁছে গেছে, যা মে মাসে সেট হওয়া আগের US$217.63 বিলিয়নের রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেছে। গ্রাহকদের অর্থরাশি তোলা, যা প্রায়ই ট্রেডারগণের পাওয়া মুনাফাকেই উপস্থাপন করে, তা বিগত ত্রৈমাসিকে US$63.2 মিলিয়ন হয়েছে, যা হল Q1 -এর তুলনায় 26% বেশি। George Tsaparillas, EXNESS এর গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজি এবং বিজনেস ডেভেলপমেন্টের ডিরেক্টর, বললেন: “এই বছরেও আমরা যে শক্তিশালী পারফরমেন্সের ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছি তার সবটাই আমাদের প্রতি আমাদের গ্রাহকদের দেখানো ভরসা এবং স্বীকৃতির ফলেই সম্ভব হয়েছে। আমাদের প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে ট্রেডিং করা মানুষদের সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ার পিছনে রয়েছে আমাদের দেওয়া বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্টের সুবিধা এবং ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের ধরে রাখা স্বচ্ছতা।” ট্রেডিং পরিমাণ, গ্রাহকদের অর্থরাশি তোলা এবং অংশীদারদের পুরস্কার হিসাব করা এবং যাচাই (01 লা এপ্রিল 2015 - 30 শে জুন 2015) । এটাই বর্তমানে আপডেট নিউজ ।
  23. বর্তমানে অনেক অনলাইন ব্রোকার আছে । আমরা যে ব্রোকারেই ট্রেড করিনা কেন আমাদের অর্থ ডিপোজিট করার আগে ব্রোকার সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে বুঝে তারপর ইনভেষ্ট করতে হবে । ব্রোকারের জনপ্রিয়তা কেমন, ব্রোকারটির রেগুলেশন আছে কিনা বা কেমন, স্প্রেড কেমন, কতদিন ধরে ব্যাবসা করছে , জনপ্রিয়তা কেমন । আমরা প্রত্যেক ট্রেডারই Instant Withdraw টা খুব পছন্দ করি সাথে সাথে অর্থ উত্তোলন কোনো রকম কমিশন ছাড়াই । সব ব্রোকার Instant Withdraw দেয়না । এই Instant Withdraw পেলে আমরা খুব উপকৃত হই কারন ধরুন হঠাৎ করে টাকার দরকার জরুরী প্রয়োজনে আপনার Instant cash দরকার সেই মুহুর্তে আমার জানা মতে একমাত্র Exness Broker ই Instant Withdraw দিয়ে থাকে Instant Withdraw কোনো রকম কমিশন ছাড়াই আমরা পেতে পারি Exness Broker থেকে । এটা একটা এই ব্রোকারের ইতিবাচক দিক ও খুব উপকারী ।
  24. RSI নামক ইন্ডিকেটর এর সাথে আমরা প্রায় সবাই পরিচিত । এটি একটি জনপ্রিয় ইন্ডিকেটর । এই ইন্ডিকেটরটি অনেকেই মেটা ট্রেডার এ খুজে পায়না । কারন মেটা ট্রেডার ইন্ডিকেটরটি রয়েছে Relative Strength Index নামে । custom indicator এর কারেকশন থেকে অবশ্য আপনি RSI খুজে পাবেন । কিন্তু মনের মত করে RSI এর ভ্যালুগুলো ব্যাবহার করতে চাইলে আপনাকে Oscillators থেকে Relative Strength index ইন্ডিকেটরটি সিলেক্ট করতে হবে কেন RSI : একটি পেয়ারের অবস্হা কি সেটা সেটা অনেকটাই বোঝা যায় RSI ইন্ডিকেটর এর সাহায্যে । পেয়ারটি Overbought নাকি Oversold সে সম্পর্কে আপনি ধারনা পেতে পারেন RSI ইন্ডিকেটর থেকে । তবে শুধু Overbought and Oversold দেখেই ট্রেড না দেয়া ভাল । আপনি যদি ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করতে চান ট্রেড সম্পর্কে নিশ্চিত হবার জন্য আপনাকে ব্যাবহার করতে হবে কয়েকটি ইন্ডিকেটর । শুধু একটি ইন্ডিকেটর দেখেই ট্রেডের সিদ্ধান্ত নিবেন না । ইন্ডিকেটরগুলো শুধু অাপনাকে মার্কেটের বিভিন্ন পরিস্হিতি আপনাকে বর্ননা করে । তাই মার্কেটের পরবর্তী গতিবিধি সম্পর্কে আপনি ইন্ডিকেটর থেকে ধারনা পেতে পারেন । কিন্তু যদি মনে করেন শুধু ইন্ডিকেটর দেখেই ট্রেড দিয়ে যাবেন নিজের এ্যানালাইসিস ছাড়া তাহলে ভুল করবেন লসের সম্ভাবনাই বেশি হতে পারে । Overbought : চার্টে 70 এর যে লেভেল লাইনটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি হচ্ছে ওভারবট লাইন । এর উপর RSI এর লাইনটি ( চার্টে বেগুনি লাইন ) থাকলে ধরে নেয়া হয় মার্কেট ওভারবট । অর্থাৎ মার্কেটে বায়ারদের সংখ্যা বেশি । প্রাইস বাড়ছে কিন্তু পেয়ারটি অতিরিক্ত মূল্যায়িত হচ্ছে । শেয়ার মার্কেটে থেকে এটি ভালো বুঝা যায় । ধরুন কোনো শেয়ারের দাম 100 থেকে বেড়ে হঠাৎ 170 হয়ে গেল । 170 এ যখন প্রাইস , তখন শেয়ারটি তার তুলনায় অনেক বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে । তাই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেথা যায় Buyer রাই বাই ট্রেড ক্লোজ করে দিয়ে সেল ট্রেড দেয় । তাই প্রাইস কমে যায় । মার্কেট যখন ওভারবট থাকে ,তখন বাই ট্রেড ক্লোজ এর জন্য চিন্তাভাবনা শুরু করে সেলের জন্য ভালো পয়েন্ট খোজা শুরু করে বেশিরভাগ বুদ্ধিমান ট্রেডাররা । কিছু কিছু ট্রেডার আছে যারা 70 এর পরিবর্তে 80 লেভেলটি ব্যাবহার করেন । Over Sold (ওভারসোল্ড) চার্টে ৩০ এর যে লেভেল লাইনটি দেখতে পাচ্ছেন, সেটি হচ্ছে ওভারসোল্ড লাইন। এর নিচে RSI এর লাইনটি (চার্টে বেগুনি লাইন) থাকলে ধরে নেয়া হয় মার্কেট ওভারসোল্ড। অর্থাৎ, মার্কেটে সেলারদের সংখ্যা বেশি। পেয়ারটির প্রাইস তার তুলনায় অনেক বেশি কমে যাচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মার্কেট ওভারসোল্ড অবস্থায় থাকলে দেখা যায় পরবর্তীতে শীঘ্রই প্রাইস আবার বাড়তে শুরু করে। তাই মার্কেট যখন ওভারসোল্ড থাকে, তখন সেল ট্রেড ক্লোজের জন্য চিন্তাভাবনা শুরু করে বাইয়ের জন্য ভাল পয়েন্ট খোজা শুরু করে বেশিরভাগ বুদ্ধিমান ট্রেডার। কিছু কিছু ট্রেডার অবশ্য ৩০ এর পরিবর্তে ২০ লেভেলটি ব্যবহার করেন। Confirmation Line (কনফার্মেশন লাইন) কিছু কিছু ট্রেডাররা অবশ্য ৭০ এবং ৩০ ছাড়াও একটি অতিরিক্ত ৫০ ভ্যালুর RSI লেভেল ব্যবহার করেন। এই ৫০ লেভেলটি সাধারনত বাই বা সেলের কনফার্মেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়। ট্রেডের সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য RSI না ব্যবহার করাই উত্তম। আপনি বাই বা সেল করতে চাইলে, সেক্ষেত্রে ট্রেড এন্ট্রি সঠিক হচ্ছে কিনা তা বোঝার জন্য অন্যান্য ইন্ডিকেটরের পাশাপাশি আপনি RSI এর সহযোগিতা নেবেন। RSI এর গঠনঃ RSI ইন্ডিকেটরে ২টি সমান্তরাল লাইন থাকে। এদের আলাদা আলাদা ২টি ভ্যালু রয়েছে। সংখ্যাগুলো হচ্ছে ৩০ এবং ৭০. RSI এর লাইনটি যখন ৭০ ক্রস করে ওপরে উঠে যায়, তখন তাকে ওভারবট বলা হয় এবং তখন বাই করা কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। এই অবস্থা থেকে প্রাইস আবার কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, তাই এখান থেকে সেল করলে লাভের সুযোগ থাকে। আবার যখন RSI এর লাইনটি যখন ৩০ ক্রস করে নিচে নেমে যায়, তখন তাকে ওভারসোল্ড বলা হয় এবং তখন সেল করা কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। এই অবস্থা থেকে প্রাইস আবার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, তাই এখান থেকে বাই করলে লাভের সুযোগ থাকে। ৫০ ভ্যালুর RSI লাইনটি চার্টে থাকে না। আপনাকে এটি অতিরিক্তভাবে যোগ করে নিতে হবে। Charts > Indicator list > Relative Strength Index > Edit > Levels > Add > 50 ভ্যালু দিন। তাহলে আপনি নিচের মত আপনার RSI চার্ট উইন্ডোতে দেখতে পাবেন । RSI দিয়ে বাইয়ের সিদ্ধান্তঃ বাস্তবে ট্রেড করতে গেলে সিদ্ধান্ত নেয়া অতটা সহজ নয়। কারন RSI এর লাইনটি ৩০ এর নিচে চলে আসলেই বাই করার জন্য তা নিরাপদ নয়। কারন ওভারসোল্ড অবস্থায় প্রাইস আরও কমতে পারে এবং অনেক সময় ওভারসোল্ড অবস্থায় অনেকদিন থাকতে পারে। তাই আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে RSI এর রেখাটি কখন ৩০ এর লাইনটি ব্রেক করে আবার ওপরে উঠবে। ৩০ ব্রেক করে উপরে উঠতে থাকলে আপনি বাই করতে পারেন। কিন্তু ৫০ ক্রস করে ওপরে উঠলে বাই করে প্রফিট করার সুযোগ বেশি থাকে । RSI দিয়ে সেলের সিদ্ধান্ত । RSI এর লাইন 70 এর উপর চলে আসলেই সেল করার জন্য তা নিরাপদ নয় । কারন ওভারবট অবস্হায় প্রাইস আরো বাড়তে পারে । এবং অনেক সময় ওভারবট অবস্হায় অনেকদিন থাকতে পারে । তাই আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে RSI এর রেখাটি কখন 70 এর লাইনটি ব্রেক করে আবার নিচে নামবে । 70 ব্রেক করে নিচে নামতে থাকলে আপনি সেল করতে পারেন । কিন্তু 50 ক্রস করে নিচে নামলে সেল করে প্রফিট করার সুযোগ বেশি থাকে ।
  25. সাম্প্রতিক সময়ে গোল্ড ৫ বছরের সর্বনিম্ন প্রাইসে নেমে আসায়, অনেকেই ঝুঁকছেন গোল্ড কেনার প্রতি। আর আন্তর্জাতিক বাজারের মত দেশে স্বর্ণের দাম কমেনি বলে এবং অনলাইনে গোল্ড কেনার সুবিধা অনেক বেশি থাকায়, অনেকেই ঝুঁকছেন গোল্ড ট্রেডের প্রতি। তবে, এখনই গোল্ড কিনার আগে, একবার ভেবে দেখুন, আরেকটু অপেক্ষা করবেন কিনা। মার্কিন ডলার সামনের দিনগুলোতে আরো শক্তিশালী হবে, তাই কমতে পারে স্বর্ণের দাম : আগামী সেপ্টেম্বরে সুদের হার বাড়াতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক, ফলে ধারণা করা হচ্ছে, অন্যান্য কারেন্সিগুলোর পরিবর্তে আরো শক্তিশালী হবে ডলার। আর এর ফলে কমে যেতে পারে গোল্ডের দামও। কেননা, গোল্ডের দাম ডলারে নির্ধারিত হয় বলে, ডলার শক্তিশালী হলে, একই পরিমান গোল্ড কেনার জন্য অন্যান্য দেশের কারেন্সিতে বেশি অর্থের প্রয়োজন হবে। তাই চাহিদা কমে দাম কমে যেতে পারে গোল্ডের। এছাড়াও, সামনে ডলার শক্তিশালী হবে, এরকম আশায় অনেক ট্রেডারই তাদের ইনভেস্টমেন্ট গোল্ড থেকে ডলারে সরিয়ে নিতে চাইবেন অধিক লাভের আশায়, যা গোল্ডের দাম কমাতে সহায়ক হবে। মূল্যস্ফীতির আশঙ্কা কম সামনের দিনগুলোতে : স্বর্ণ কেনার আরেকটি কারন হল মূল্যস্ফীতির বিপরীতে নিজেকে সুরক্ষিত করা। অনেকেই সঞ্চিত অর্থ দিয়ে স্বর্ণ কিনে রাখতে চায়, সামনের দিনগুলোতে মূল্যস্ফীতির জন্য কারেন্সির মূল্য কমলেও স্বর্ণের দাম মূল্যস্ফীতির থেকেও বেশি বাড়বে এই আশায়। তাই বলা যেতে পারে, স্বর্ণ হল মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের অস্ত্র। কিন্তু, বর্তমান সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ কমোডিটি যেমন, তেল, গ্যাস, চিনি, লোহা সহ শিল্পোৎপাদনে প্রয়োজনীয় সব কিছুর দাম আগের থেকে অনেক কমে আশায় এবং ভবিষ্যতে এগুলোর দাম তেমন বাড়ার আশঙ্কা না থাকায়, সামনের দিনগুলোতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির আশঙ্কা কম। তাই, স্বর্ণের চাহিদাও কমবে। ফলে, দাম আরো কমে প্রতি আউন্স এক হাজার ডলারের নিচে নেমে আসতে পারে।এমতাবস্হায় স্বর্নের দাম আপাতত বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নাই । উল্টে দাম কমে আউন্স প্রতি 1000 ডলারের নিচে নেমে আসতে পারে । আপনি যত কম দামে কিনতে পারবেন আপনার লাভ তত বেশি হবে । তাই এই পরিস্হিতিতে এখনই স্বর্ন না কিনে একটু অপেক্ষা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ ।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search