Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'Profit Trade'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 4 results

  1. বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি পেন্ডিং ট্রেড স্ট্রেটেজি শেয়ার করবো যেটা করতে আপনাকে কোনো প্রকার এনালাইসিস করতে হবেনা। যে স্ট্রেটেজিতে আপনি দৈনিক ভাল একটা প্রফিট নিতে পারবেন। তাহলে আসুন জেনে নেই আজকের লাভবান স্ট্রেটেজিটি। ট্রেডিং সেটাপঃ টাইম ফ্রেমঃ এক (১) ঘন্টা। কারেন্সি পেয়ারঃ EURUSD ও GBPUSD তে পরীক্ষিত, তবে আপনি চাইলে মেজর বা অন্যান্য পেয়ারগুলোতে আগে ডেমোতে ট্রাই করে পরে লাইভ একাউন্ট এ করতে পারেন। এই স্ট্রেটেজিতে ট্রেড করতে কোনো ইন্ডিকেটর বা এনালাইসিস এর প্রয়োজন নেই। এই স্টেটেজিতে ট্রেড করার নিয়মঃ এই স্টেটেজিকে লন্ডন ও ইউরোপ সেশন এর ট্রেডাররা “Early Bird” স্ট্রেটেজি বলে থাকে, কারণ এই পদ্ধতির পেন্ডিং অর্ডার এর সময় হল 5.00 AM EST তে অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩.০০টায়। এ পদ্ধতির পেন্ডিং অর্ডার দেয়ার জন্য আপনাকে EST 00.00AM থেকে EST 4.59AM (বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর২.৫৯মিনিট) পর্যন্ত ১ঘন্টার চার্ট এ যথাক্রমে ৫টি ক্যান্ডেল এর সরবোচ্চ হাই ও লো নির্বাচন করতে হবে। যেভাবে পেন্ডিং অর্ডারগুলো দিবেনঃ 5.00 AM EST তে অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩.০০টায় একই কারেন্সিতে ১টি বাই ও ১টি সেল পেন্ডিং অর্ডার দিবেন। বাই পেন্ডিংঃ বাই অর্ডার এর জন্য ঐই কারেন্সির (১ঘন্টার চার্ট) সকাল ১০টা থেকে দুপুর২.৫৯মিনিট পর্যন্ত যথাক্রমে ৫টি ক্যান্ডেল এর সরবোচ্চ দাম +৫ পিপ্স এ পেন্ডিং অর্ডার দিন। সেল পেন্ডিংঃ সেল অর্ডার এর জন্য ঐই কারেন্সির (১ঘন্টার চার্ট) সকাল ১০টা থেকে দুপুর২.৫৯মিনিট পর্যন্ত যথাক্রমে ৫টি ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন দাম -৫ পিপ্স এ পেন্ডিং অর্ডার দিন। ধরা যাক, EST 00.00AM থেকে EST 4.59AM (বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা থেকে দুপুর২.৫৯মিনিট) পর্যন্ত EURUSD পেয়ার এ ১ঘন্টার চার্ট এ যথাক্রমে ৫টি ক্যান্ডেল এর সরবোচ্চ হাই ১.৩৮২০ এবং সর্বনিম্ন লো ১.৩৭৯০। এক্ষেত্রে বাই পেন্ডিং হবে ১.৩৮২৫ তে আর সেল পেন্ডিং হবে ১.৩৭৮৫ তে। টেক প্রফিটঃ ফরেক্স মার্কেট এর বর্তমান মুবমেন্ট মতে এ পদ্ধতির পেন্ডিং এ আপনি যে পেয়ার এ ট্রেড করবেন সে পেয়ার এর দৈনিক এভারেজ মুবমেন্ট অনুযায়ী টেক প্রফিট দিন। তবে আমি ৫০পিপ্স এর উপরে দিয়ে থাকি, আবার অনেক সময় মোটামুটি প্রফিট আসলে এনালাইসিস করে নিজেই ট্রেড ক্লোজ করে দেই। স্টপ লসঃ এ পদ্ধতির ট্রেড এর টেক প্রফিট ও স্টপ লস পেন্ডিং অর্ডার দেয়ার সাথে সাথে দিয়ে দিতে হবে। টেক প্রফিট যাই দিন তবে বাই এর ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন দাম -৩ পিপ্স আর সেল এর ক্ষেত্রে সরবোচ্চ দাম +৩ পিপ্স স্টপ লস দিন। উদাহরণস্বরূপঃ EURUSD পেয়ার এ ১ঘন্টার চার্ট এ যথাক্রমে ৫টি ক্যান্ডেল এর সরবোচ্চ হাই ১.৩৮২০ এবং সর্বনিম্ন লো ১.৩৭৯০। এক্ষেত্রে বাই পেন্ডিং এর স্টপ লস হবে ১.৩৭৮৭ তে আর সেল পেন্ডিং এর স্টপ লস হবে ১.৩৮২৩ এ। কতিপয় নিয়মঃ দুটি পেন্ডিং অর্ডার দেওয়ার পর মার্কেট যে দিকেই যাক অর্ডারগুলোকে মডিফাই করবেন না। তবে আপনি চাইলে শুধুমাত্র টেক প্রফিট-ই মডিফাই করতে পারেন। কোনো পেয়ার এর উভয় কারেন্সিতে একই সময়ে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ থাকলে উক্ত পেয়ারে এ ধরণের ট্রেড থেকে বিরত থাকুন। একদিকের ট্রেড এ যদি স্টপ লস হিট করে অন্যদিকের ট্রেড ক্লোজ করবেন না। EST 1.00PM বাংলাদেশ সময় রাত ১১.০০টায় সবগুলো অর্ডার ক্লোজ/ডিলিট করে দিন এবং পরের দিনের অর্ডার দেয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। অর্থাৎ যদি আপনার কোনো পেন্ডিং অর্ডার থেকে থাকে তাহলে সেগুলো ডিলিট করুন আর কোনো অর্ডার মার্কেট এ থাকলে এনালাইসিস করে রাখতে পারেন। তবে এই স্টেটেজির নিয়ম হল ট্রেড যে অবস্থায়-ই থাক ক্লোজ করে দেয়া ভাল। ট্রেডপ্রিয় বন্ধুরা, আশা করি স্ট্রেটেজিটি আপনাদের জন্য লাভজনক স্ট্রেটেজি হবে। তবে আমি পরামর্শ দিব যে, আমার কথায় অন্ধ বিশ্বাস না করে আগে কয়েকদিন ডেমোতে ট্রাই করুন তারপর লাইভ এ করুন। ধন্যবাদ সবাইকে।
  2. বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে যে স্ট্রেটেজিটা শেয়ার করবো তা বিশ্বজুড়ে অনেক ট্রেডারেরই প্রিয়। প্রিয় এ জন্য যে এর সাকসেস রেট অনেক ভালো। আপনারা অনেকেই RSI, Stochastic এবং SMA/MA(মুবিং এভারেজ) এই ইন্ডিকেটরগুলোর সাথে পরিচিত বা এগুলো দিয়ে ট্রেড করে থাকেন। আজকে আমি আপনাদেরকে এই তিনটি ইন্ডিকেটর এর সমন্বয়ে কিভাবে সাকসেস ট্রেড করবেন তা-ই বলবো। আসুন তাহলে এই সাকসেস স্ট্রেটেজিটা জেনে নেই। এই স্ট্রেটেজিতে ট্রেড করতে যা যা করনীয়ঃ টাইমফ্রেম : ৪ঘন্টা/ডেইলি। কারেন্সি পেয়ার : যে কোনো পেয়ার এ। ইন্ডিকেটর সেটাপ : SMA/MA পিরিওড ১৫০। RSI ইনপুট ভেলু ৩, লেভেল ২০ ও ৮০। Stochastic ইনপুট ভেলু ৬,৩,৩ এবং লেভেল ৩০ ও ৭০ এভাবে ইন্ডিকেটরগুলো সেটাপ করুন। এই স্ট্রেটেজিতে ট্রেড করার নিয়মঃ বাই/বুলিশ ট্রেন্ড এ যে ভাবে বাই ট্রেড ওপেন করবেন – যখন দেখবেন মার্কেট রেট SMA/MA পিরিওড ১৫০ এর উপরে এবং RSI ও Stochastic লেভেল যথাক্রমে ২০ এবং ৩০ এর নিচে তখনই আপনি বাই ট্রেড ওপেন করবেন। সেল/ব্যারিশ ট্রেন্ড এ যে ভাবে সেল ট্রেড ওপেন করবেন - যখন দেখবেন মার্কেট রেট SMA/MA পিরিওড ১৫০ এর নিচে এবং RSI ও Stochastic লেভেল যথাক্রমে ৮০ এবং ৭০ এর উপরে তখনই আপনি সেল ট্রেড ওপেন করবেন। যদি উপরোক্ত নিয়মগুলোর একটিও ব্যতিক্রম দেখেন তাহলে এ পদ্ধতিতে ট্রেড থেকে বিরত থাকুন। নিচে চিত্রের সাহায্যে দেখানো হলঃ স্টপ লস যেভাবে দিবেন – বাই এর ক্ষেত্রে - যে রেট এ বাই করেছেন তার আগের সুইং লো ক্যান্ডেল এর নিচে এবং সেল এর ক্ষেত্রে - যে রেট এ সেল ট্রেড ওপেন করেছেন তার আগের সুইং হাই ক্যান্ডেল এর উপরে স্টপ লস সেট করুন। যে ভাবে টেক প্রফিট দিবেন – টেক প্রফিট দেয়ার জন্য আমি আপনাকে দুইভাবে পরামর্শ দিব। Stochastic এর মাধ্যমে – বাই ট্রেড এর ক্ষেত্রে Stochastic এর প্রথম লাইনটি যখন লেভেল ৭০ টাচ করবে আর সেল ট্রেড এর ক্ষেত্রে যখন লেভেল ৩০ টাচ করবে তখনই প্রফিট নিয়ে ট্রেড থেকে বেরিয়ে যান। ট্রায়ালিং স্টপ এর মাধ্যমে – বাই ট্রেড এর ক্ষেত্রে Stochastic এর প্রথম লাইনটি যখন লেভেল ৭০ এর উপরে চলে যাবে আর সেল ট্রেড এর ক্ষেত্রে যখন লেভেল ৩০ এর নিচে যাবে তখন আপনি ট্রায়ালিং স্টপ এর মাধ্যমে অর্থাৎ বর্তমান মার্কেট রেট এর আগের ক্যান্ডেল এর নিচে (বাই ট্রেড এর ক্ষেত্রে) ও আগের ক্যান্ডেল এর উপরে (সেল ট্রেড এর ক্ষেত্রে) আপনার ট্রেডটির ১ম টেক প্রফিট বুক করে রাখবেন এবং এভাবে ধাপে ধাপে ২য় টেক প্রফিট ও ৩য় টেক প্রফিট নিতে পারেন। এজন্য আপনাকে অবশ্যই উক্ত পেয়ার এর মার্কেট ট্রেন্ড বাই/সেল এ কিনা তা বুঝতে হবে। এই স্ট্রেটেজিতে কম ঝুঁকিতে অধিক লাভ করা সম্ভব যদি আপনি ভালো ভাবে মানি ম্যানেজমেন্ট করে সঠিক পয়েন্ট এ ট্রেড করতে সক্ষম হন। তবে অধিক লাভ নেয়ার জন্য অবশ্যই মার্কেট ট্রেন্ড ফলো করবেন। তাহলে আপনি ট্রায়ালিং স্টপ এর মাধ্যমে একটি ট্রেড থেকে ২০০-৩০০পিপস প্রফিট করতে সক্ষম হবেন। - ধন্যবাদ -
  3. প্রিয় ট্রেডার বন্ধুর, আপনারা লক্ষ করেছেন যে ফরেক্স মার্কেট এ বেশীর ভাগ দিনেই ৩০-৬০পিপিস এর বেশী মুভমেন্ট হয়না, এতে করে অনেক ট্রেডারই ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা। তাই আমি অনেক দিন ধরেই ভাবছি যে আপনাদের সাথে (আমার পরীক্ষিত) এমন একটি ট্রেড স্ট্যাটিজি শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনারা প্রতিদিনই ট্রেড করে সফল হতে পারবেন। আজকের ট্রেড স্ট্যাটিজির কথা শুনে সবাই হয়তো আমাকে বোকা বলতে/ভাবতে পারেন। কারণ, আজকে আমি আপনাদের সাথে পাঁচ মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড করার একটা স্ট্যাটিজি শেয়ার করবো, যার দ্বারা আপনার হয়তো অনেক লাভ হবেনা কিন্তু মার্কেট যখন মুভমেন্ট কম থাকবে তখনও আপনি ট্রেড করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। এটা হলো একধরনের স্কেল্পিং ট্রেড স্ট্যাটিজি, মার্কেটের মুভমেন্ট যখন কম থাকে আমি নিজেও এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করি এবং ৭৫-৮০% সফলতা পেয়ে থাকি। নিম্নে চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলঃ আপনারা উপরে যে চিত্রটি দেখতে পাচ্ছেন তা হলো ৫মিনিট এর একটি ক্যান্ডেলস্টিক চিত্র। আসুন ৫মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড এর নিয়মগুলো জেনে নেইঃ পাঁচ মিনিটের ক্যান্ডেলস্টিক চিত্র ব্যবহার করুন। এবং লক্ষ করুন যে পর পর তিনটি ক্যান্ডেল এর গন্তব্য একদিকে (বাই/সেল) কিনা। আর হলে ক্যান্ডেলগুলো নুন্যতম ৫-৭পিপস এর কিনা। তাহলেই আপনি ৫মিনিট এর টাইমফ্রেমে ট্রেড ওপেন করতে পারেন। কিভাবে ট্রেড ওপেন করবেনঃ যখন দেখবেন পর পর তিনটি ক্যান্ডেল এর গন্তব্য একদিকে (বাই/সেল) গিয়ে তৃতীয় ক্যান্ডেলটি শেষ হবে এবং চতুর্থ ক্যান্ডেলটি শুরু হয়ে ২-৪পিপস অফোসিট দিকে যাবে তখনই আপনি আপনার ট্রেডটি (তিনটি ক্যান্ডেল যে দিকে ছিল সে দিকে) ওপেন করুন। এবং ১০পিপস টেক প্রফিট ও ১৫পিপস স্টপ লস ব্যবহার করুন। যদিও টেক প্রফিট এর চেয়ে স্টপ লস বেশী তাতে কি ৭৫-৮০% সময়ই তো আপনার টেক প্রফিট এ ট্রেড ক্লোজ হচ্ছে। ৫মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড এর সতর্কতাঃ মার্কেট ট্রেন্ড (১ঘন্টায়) যে দিকে বিশেষ করে সে দিকে ট্রেড করার চেষ্টা করবেন। নিউজ আওয়ার এ ধরনের ট্রেড করবেন না। মার্কেট ওপেনিং ও ক্লোজিং টাইম এ ধরনের ট্রেড করবেন না। এই স্ট্যাটিজিতে কোন কোন পেয়ার এ ট্রেড করবেনঃ এক কথায় যে পেয়ারগুলোতে মুভমেন্ট ভালো সেগুলোতে যেমনঃ GBP/USD, GBP/JPY, EUR/USD, EUR/JPY, USD/CHF ও USD/CAD । এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করার জন্য কখনো স্লো মুভমেন্টের এবং মেজর ক্রস পেয়ার বাচাই করবেন না। এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করার আগে প্রয়োজনে ডেমোতে ট্রাই করুন, ডেমোতে ট্রাই করার পর আপনি যদি মনে করেন যে এ পদ্ধতিতে ভাল লাভ করা সম্ভব তখন আপনি মিনি ও মাইক্রো লাইভ একাউন্ট এ পদ্ধতি প্রয়োগ করুন। ধন্যবাদ।
  4. ট্রেড প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই ? জানি কেউ হয়তো ভালো আর কেউ লস ট্রেড নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তায় আছেন। যাই হোক আজকে আপনাদেরকে আমার ট্রাই করা একটা (৯০-৯৫ভাগ) সফল ট্রেড সিস্টেম এর ট্রিপস দেব। আমারা যারা ট্রেডার তারা সবাই কম বেশী জানি যে প্রত্যেকটা কারেন্সি পেয়ার-ই মার্কেট কম বেশী কারেকশন করে থাকে । অর্থাৎ মার্কেট যদি যে কোনো কারেন্সিতে ১০০পিপস বাই এ যায় অন্ত্যত ৩০পিপস থেকে ৫০পিপস সেল এ কারেকশন করে থাকে (যদি একচেটিয়া বাই বা সেল এর কোনো নিউজ না থাকে)। আমরা সে সুযোগটাই কাজে লাগাবো। কি ভাবে???????????????????????????????? আসুন দেখা যাকঃ ধরুন মার্কেট এর কোনো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ নেই তারপরও Euro/Usd পেয়ার এ ৩০থেকে৫০পিপস বাই এ মুব করেছে (উক্ত কারেন্সির মার্কেট ট্রেন্ড কিন্তু সেল এ)। এমতাবস্তায় আপনি .১০ভলিউম এ একটি সেল ট্রেড ওপেন করবেন, কিছুক্ষণ পর যদি দেখেন যে আরো ও ৫০পিপস বাই এ মুব করেছে তখন আপনি আপনার আগের ভলিউম এর চেয়ে দিগুন ভলিউম এ অর্থাৎ অবশ্যই .২০ভলিউম এ আরেকটি সেল ট্রেড ওপেন করুন, এরপরও যদি দেখেন যে উক্ত পেয়ার এ আরো ৩০-৫০পিপস বাই এ মুব করেছে এমতাবস্তায় আপনি হতাশ না হয়ে আরেকটি .৪০ভলিউম এ সেল ট্রেড ওপেন করুন, কারন আমরা জানি যে নরমাল ট্রেডিং টাইম এ মার্কেট কখনো ৫০-১০০পিপস এর বেশী পরিবর্তন হয়না, যদি কোনো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ না থাকে। তাহলে অবশ্যই আমাদের ট্রেডগুলো লাভ এ ক্লোজ করা সম্ভব। এখন আসুন কিভাবে লাভ/প্রফিট নিয়ে উক্ত ট্রেডগুলো থেকে বের হবেন- প্রথম .১০ভলিউম এর ট্রেডটি যদি আপনি সাধারণ নিয়মে প্রফিট নিয়ে বের হয়ে যেতে পারেন তাহলে তো আর ২য় ও ৩য় ট্রেডগুলো করার প্রয়োজন পড়ে না কিন্তু প্রথম ট্রেডটি যদি লস এ যায় তাহলে অবশ্যই পর্যায়ক্রমে ২য় এবং ৩য় ট্রেডটি ওপেন করবেন যদি দেখেন যে আপনার প্রথম দুটি ট্রেডই লস এ। ৪০পিপস পর পর ট্রেড ওপেন করলে আপনার প্রত্যেকটি ট্রেড এর লস পর্যায়ক্রমেঃ প্রথম ট্রেড ওপেন ১.৩৬৫০ ৩য় ট্রেড ওপেন এর সময় ৮০পিপস লস .১০ভলিউম -৮$২য় ট্রেড ওপেন ১.৩৬৯০ ৩য় ট্রেড ওপেন এর সময় ৪০পিপস .২০ভলিউম -৮$৩য় ট্রেড ওপেন ১.৩৭৩০ শেষ ট্রেড লস ০পিপস .৪০ভলিউম ০$।মোট লস (১ম ট্রেড৮০+২য় ট্রেড৪০)১২০পিপস -১৬$। আপনার এ ধারাবাহিক ট্রেডগুলোর পেয়ারটিতে যদি সেল এ ৪০পিপস কারেকশন করে তাহলে আপনার ট্রেডগুলোর রেজাল্ট হবে নিম্নরূপঃ প্রথম ট্রেড ওপেন ১.৩৬৫০ .১০ভলিউম এ লাভ/লস -৪০পিপস অর্থাৎ -৪$ (৩য় ট্রেড যখন ৪০পিপস প্রফিট)।২য় ট্রেড ওপেন ১.৩৬৯০ .২০ভলিউম এ লাভ/লস ০পিপস (৩য় ট্রেড যখন ৪০পিপস প্রফিট)।৩য় ট্রেড ওপেন ১.৩৭৩০ .৪০ভলিউম এ লাভ ৪০পিপস অর্থাৎ ১৬$।এখন আপনি আপনার সবগুলো ট্রেড ক্লোজ করে দিন তাহলে আপনার ট্রেড এর ক্লোজিং ফলাফল হবে (৩য় ট্রেড.৪০ভলিউম এ ৪০পিপস প্রফিট১৬$ বাদ ১ম ট্রেড .১০ভলিউম এ -৪০পিপস লস -৪$)=১২$ প্রফিট। এভাবে আপনি ধাপে ধাপে ট্রেড করে প্রফিট নিতে পারেন। উপরোক্তমতে ট্রেড করার কিছু নিয়ম নিম্নরুপঃ হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ থাকলে ঐ সময়ে এ পদ্ধতিতে ট্রেড করবেন না।আপনি অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করে ভলিউম নির্ধারণ করবেন (আমার মতে ১০০০$ এ সর্বমোট ১ভলিউম)।এ পদ্ধতিতে আপনি ৩০ থেকে ৫০পিপস পরপর ধাপে ধাপে ট্রেড ওপেন করবেন। তবে ৫০ পিপস পরপর করলে ভালো।এ পদ্ধতিতে আপনি প্রত্যেক ট্রেড পরপর ভলিউম দিগুণ করে করবেন, যেমন- .১০ .২০ .৪০ভলিউম।যদি ৪ঘন্টা বা ১ দিনের টাইম চার্ট এ উক্ত কারেন্সির মার্কেট ট্রেন্ড পরিবর্তন হয়ে যায় (আপনার করা ট্রেড এর বিপরীতে) তাহলে সবগুলো ট্রেড ক্লোজ করে দিবেন।এ পদ্ধতিতে শুধুমাত্র মেজর কারেন্সিগুলোতে ট্রেড করার চেষ্টা করবেন। তবে একসাথে একাধিক পেয়ার এ নয়।আশা করি এ পদ্ধতিতে ট্রেড করলে আপনি লাভ করতে সক্ষম হবেন। এ পদ্ধতিতে ট্রেড সম্পর্কিত আর কিছু জানতে চাইলে বা না বুঝে থাকলে কমেন্টস এর মাধ্যমে জানাবেন। ধন্যবাদ।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search