Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'forex trading strategy'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 2 results

  1. Instant Pip Profit - বিশ্ব বিখ্যাত ফরেক্স ট্রেইনার এবং এক্সপার্ট Kishor M এর ফরেক্স ট্রেডিং স্ট্রেটিজি -১ Instant Pip Profit কিশোর.এম সম্পর্কে জানেন না ফরেক্সে এই ধরনের ট্রেডার কম আছে। তিনি ফরেক্স গুরু এবং একজন আন্তর্জাতিক ফরেক্স ট্রেইনার এবং এক্সপার্ট। আন্তর্জাতিকভাবে বেশ খ্যাতি আছে তার। যাহোক তার এই স্ট্রেটিজিতে খুব সহজে ট্রেড করে প্রফিট নেওয়া সম্ভব, তার এই পদ্ধতিতে বলা হয়েছে সব টাইম ফ্রেমেই ট্রেড করা যাবে। তারপর ও আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি শর্ট টাইম থেকে লং টাইম ফ্রেমে এই পদ্ধতিতে ভালো এবং স্ট্রং ফলাফল পাবেন। সেট আপঃ যা লাগবেঃ ১। Bolinger Bands ২। Relative strength index(RSI) ৩। Commodity channel index(CCI) ৪। Stochastic Oscilators ৫। Parabolic SAR উপরের ইন্ডিকেটরগুলো আপনার চার্টে তাদের ডিফল্ট ভেলুতে সেট আপ করে নিন। RSI, CCI এবং Stochastic এর মধ্য যেকোন দুটা থাকলে চলবে। চাইলে তিনটিই রাখতে পারেন। বায় ট্রেড অর্ডারঃ মুলত এই সিস্টেমে ট্রেড করার জন্য আপনাকে টার্গেট পয়েন্ট ভিজিবল পর্যন্ত চার্টের দিকে চোখ রাখতে হবে। অর্থাৎ সেট পয়েন্টে অর্ডার করার মাধ্যমে আপনি প্রতি ট্রেড থেকে ১০০+ পিপ প্রফিট নিতে পারবেন। বায় সেট পয়েন্টঃ প্রথমে চার্টটি ন্যূনতম ১ ঘন্টার টাইমফ্রেমে সেট করুন। পদ্ধতিটির ফুল ফোকাস হচ্ছে Bollinger Bands এবং SAR । প্রথম শর্তঃ মার্কেট সেল ট্রেন্ড হতে হবে। বলিঙ্গার বেন্ডস এর তিনটি লাইন এর মধ্যে ক্যান্ডেলস্টিক লাওয়ার বলিঙ্গারকে স্পর্শ করবে অথবা লাওয়ার বলিঙ্গার এর খুব কাছাকাছি থাকবে। দ্বিতীয় শর্তঃ মার্কেট সেল ট্রেন্ড এর শেষ ক্যান্ডল সেল ক্যান্ডেল (প্রথম) হতে হবে এবং পরবর্তী ক্যান্ডেল্টি (দ্বিতীয়) বায় ক্যান্ডেল হতে হবে তার পরের ক্যান্ডেল্টিও বায় ক্যান্ডেল হতে হবে এবং Parabolic SAR তৃতীয় ক্যান্ডেল এর নিচে ভিজিবল হতে হবে। নিচের চিত্র অনুসারে খেয়াল করুন। তৃতীয় শর্তঃ Stochastic, RSI বা CCI 20 লেভেল থেকে উপরে উঠা শুরু করবে। উপরের এই তিনটি কন্ডিশন পজেটিভ করে তৃতীয় ক্যান্ডলের শুরুতে বায় অর্ডার ট্রেড ওপেন করার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিতভাবে সেল মার্কেট থেকে বায় ট্রেড করে প্রফিট নিতে পারেন। প্রফিট এবং স্টপঃ যখনি এই পদ্ধতিতে ট্রেড ওপেন করে ফেললেন সাথে সাথে স্টপ এবং প্রফিট এরিয়াও সেট করে দিন। আপনার প্রফিট পয়েন্ট হবে ক্যান্ডেলস্টিক যতক্ষণ পর্যন্ত না আপার বলিঙ্গারকে স্পর্শ করে। অর্থাৎ মার্কেট বায় মুভমেন্ট করে আপার বলিঙ্গার লাইন এর হিট পয়েন্টে প্রফিট সেট করে দিন। রিস্ক ফ্রি থাকার জন্য প্রয়োজনে আপার বলিঙ্গার এরিয়ার ৫-১০ পিপস আগেই প্রফিট সেট করে নিন। এইবার স্টপ সেট করুন প্রথম ক্যান্ডেল এর শুরুর ভেলুতে। চিত্রের প্রথম ক্যান্ডেল এর স্টার্ট ভেলুতে স্টপ লস সেট করুন। সেল ট্রেডঃ যদি বায় স্ট্রেটিজিটা বুঝতে পারেন তাহলে ঠিক তার বিপরীত চিন্তা করে সেল ট্রেড করতে পারেন। আশা করি সেল ট্রেডটি এর বর্ণনা করতে হবে না। তারপর ও যদি সেল ট্রেড নিয়ে প্রশ্ন থাকে কিংবা বুঝতে অসুবিধা হয় কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।
  2. প্রতিদিনের ট্রেড শুরু করার ক্ষেত্রে একেক ট্রেডারের একেক স্টাইল থাকে, কেউ কারেন্সি টার্গেট করে রাখে কেউবা রেন্ডমলি চার্ট অবসার্ভ করে সুযোগ হলে নিজ স্ট্রেটিজির সাথে মিলে গেলে ঐ কারেন্সিতে ট্রেড শুরু করে। হ্যাঁ এটাই স্বাভাবিক এবং উচিৎ, তবে আমি কিছু পয়েন্টস নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলোর মাধ্যমে আপনি একটু হলে সহজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে আসলে আপনার কোন কারেন্সিতে ট্রেড করা উচিৎ। একটু চিন্তা করুনঃ আপনি নিয়মিত যেসব পেয়ারে ট্রেড করেন সেগুলো কি প্রতিদিন আপনার জন্য অনুকুল পরিবেশ তৈরি করে?কেমন হয় যখন আপনি লং অর্ডার করেন মার্কেট আরো লং ট্রেন্ডে যাওয়ার সম্ভাবনাতে, অথবা আপনি শর্ট অর্ডার করেন মার্কেট আরো ডাউন হওয়ার সম্ভাবনাতে?আপনার কি সুযোগ ছিল মার্কেট আপনার বিপরিতে যাওয়ার আরো আগেই ট্রেড থেকে বের হয়ে যাওয়ার?হ্যাঁ, এটাই হয়ত আপনার প্রতিদিনের ট্রেডের স্বাভাবিক চিত্র। আপনি দৈনিক এনালাইসিস কিভাবে করবেন? আপনার প্রথম কাজ হল, আপনি চার্টটিকে (1D) তে দেখে নেওয়া যে স্বাভাবিক ভাবে মার্কেট ট্রেন্ড কোনদিকে আছে, যেতে পারে। আপনি এমন দেখতে পারেন যে মার্কেট নির্দিষ্ট কিছু লেভেলেই ঘুরপাক খাচ্ছে, আরেকটু ডিটেল করে দেখলে এটা পরিস্কার বুঝবেন যে মার্কেট আসলে সুইং করছে কিছু স্টং লেভেলে। যা মার্কেট বেশিরভাগ সময় করে থাকে। যদি মার্কেট নির্দিষ্ট একটি লেভেল রেসিসটেন্স রিজেক্ট করে তাহলে মার্কেট নিচের দিকে নামতে শুরু করে এবং অগ্রসর হতে থাকে লাস্ট সাপোর্টকে হিট করার জন্য আবার মার্কেট যখন নির্দিষ্ট লেভেল সাপোর্ট রিজেক্ট করে তখন সে উপরের দিকে মুভ করে যতক্ষণ না লাস্ট রেসিসটেন্স লেভেলকে হিট করে। চিত্রটি লক্ষ্য করুন............। লং টাইম চার্ট থেকে রিজেক্ট জোন বের করা অনেক জটিল হয়ে যায় তাই এই ক্ষেত্রে ৪ ঘণ্টার চার্ট ব্যাবহার করতে পারেন, যখন মার্কেট একটি লেভেল (S/R) এর কাছাকাছি চলে আসে তখন আসলে জোন তৈরি হয় নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়ার। তাই এই মুহূর্তটি গুরুত্তপুর্ন। এই ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ের মাধ্যমে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, চিত্রে যদি আপার গ্রিন লেভেল রেসিসটেন্স ব্রেক করে তাহলে মার্কেট লং ট্রিগিং হবে তাই বায় পজেটিভ ট্রেড চিন্তা করতে পারেন এবং প্রফিট নিতে পারেন। আর যদি লাওয়ার গ্রিন লেভেল সাপোর্ট ব্রেক করে তাহলে মার্কেট শর্ট টার্ন তাই সেল পজেটিভ ট্রেড চিন্তা করতে পারেন। আর এইভাবে প্রতিদিন ভিবিন্ন কারেন্সিতে এই রকম অনেক সুযোগ পাবেন ট্রেড করার, তবে বিশয়গুলো সম্পূর্ণ পরিস্কার এবং অভিজ্ঞ না হয়ে লাইভ ট্রেডে রিস্ক নিবেন না।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search