-
Posts
1,343 -
Joined
-
Last visited
-
Days Won
10
Content Type
Profiles
Forums
Downloads
Everything posted by MontuZaman
-
ঈদ মোবারক সবাইকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা
-
৪ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2141916562.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। অবশ্যই উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পরিষেবা খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হবে। তবে আমরা আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে সোমবার মার্কেটের ট্রেডাররা এই ধরনের সূচকগুলোর প্রতি প্রায় কোনোই মনোযোগ দেয়নি। গতকাল JOLTs থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক ফলাফল দেখা গিয়েছিল, যার ফলে ডলারের মূল্য ২০ পিপস বেড়ে যায়, তবে পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডলার দরপতনের শিকার হয়। সুতরাং, আমাদের ধারণা অনুযায়ী, আজ শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের ISM পরিষেবা সূচকই হয়তো মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সামগ্রিকভাবে মার্কেটে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না। এছাড়াও, আজ যুক্তরাষ্ট্রে ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সম্পর্কিত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, যেটিকে প্রায়ই ননফার্ম পেরোলের "ছোট ভাই" বলা হয়। তবে ননফার্ম পেরোল ও ADP প্রতিবেদনের ফলাফল ও প্রবণতা সাধারণত একসঙ্গে পাওয়া না, তাই শ্রমবাজারের ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার জন্য ট্রেডাররা মূলত ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের দিকেই নজর রাখবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদ লাইজা কুক এবং রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য উল্লেখযোগ্য। তবে, আমরা পূর্বেও বলেছি, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্য মার্কেটে কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিমালা ও অবস্থান শতভাগ স্পষ্ট, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র "ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের" ভিত্তিতে ট্রেড করছে। আমাদের বিশ্লেষণে এখনো প্রতীয়মান হয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা শুধুমাত্র চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়েই উদ্বিগ্ন। যদি বেশিরভাগ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নির্ধারিত সময়সীমার (যা এখন প্রায় এক মাস বাকি) মধ্যে সম্পাদিত না হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি নতুন করে ট্রাম্প শুল্ক আরোপ না করলেও মার্কেটে ডলারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবের কারণে এটি দুর্বল থাকতে পারে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত শুরুতে ট্রাম্পের শুল্ককে অবরুদ্ধ করার আদেশ দিলেও সন্ধ্যায় আপিল আদালত সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে। পরে সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে ট্রাম্প স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন। উপসংহার: এ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, সম্ভবত টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেই দুটি প্রধান কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হবে, যদি না ট্রাম্পের তরফ থেকে নতুন কোনো উচ্চ-প্রভাবসম্পন্ন খবর আসে। অতএব, আজ শান্ত বা এমনকি সাইডওয়েজ মুভমেন্টও দেখা যেতে পারে। ইউরোর মূল্যের গুরুত্বপূর্ণ রেঞ্জ হচ্ছে 1.1354 থেকে 1.1363 এর মধ্যে। অন্যদিকে, ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য এখনো তুলনামূলকভাবে স্বাধীনভাবে ওঠানামা করছে। Read more: https://ifxpr.com/3HqHgYT
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৪ জুন http://forex-bangla.com/customavatars/1139408874.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল, তখন EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.1395 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে দেয়। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। ইউরোপীয় অর্থনীতি বর্তমানে একটি জটিল পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছে, যার পেছনে রয়েছে মার্কিন ডলারের মূল্যের শক্তিশালী মুভমেন্ট। ডলার শক্তিশালী হওয়ার প্রধান দুটি কারণ হলো ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতির হার হ্রাস এবং ট্রাম্প প্রশাসনের সুরক্ষাবাদী নীতি। যদিও মূল্যস্ফীতি হ্রাস পেলে সেটি দীর্ঘমেয়াদে অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক, তবে স্বল্পমেয়াদে এটি ইউরোর দুর্বলতার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্প স্টিল ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০% করার সিদ্ধান্ত নেয়ায় এটি বিশেষভাবে কারেন্সি মার্কেটে নেতিবাচক মনোভাব তৈরি করেছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় উৎপাদনকারীদের সুরক্ষার জন্য নেওয়া এই ধরনের পদক্ষেপ ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য বাণিজ্য অংশীদারদের পাল্টা পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করতে পারে, যা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য দ্বন্দ্ব বাড়িয়ে কারেন্সি মার্কেটে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে পারে। এই প্রেক্ষাপটে, আগামীকালের বৈঠকে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অত্যন্ত সুনির্দিষ্ট ও সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা অপরিহার্য, যাতে ইউরোজোনের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখা যায় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান বজায় থাকে। সুরক্ষাবাদী নীতির নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলায় আর্থিক এবং রাজস্ব নীতির সমন্বয়ে কার্যকর পদক্ষেপ প্রয়োজন, যাতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ইউরোপীয় অর্থনীতির প্রতি আস্থার পুনঃস্থাপন সম্ভব হয়। আজ ইউরোজোনে সার্ভিসেস PMI এবং কম্পোজিট PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যেগুলোর ইউরোর ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করতে পারে। বিনিয়োগকারীরা এই সূচকগুলোর দিকে নিবিড়ভাবে নজর রাখছে, কারণ এগুলো ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্ট প্রদান করে এবং ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতিপথ সম্পর্কে পূর্বাভাস দিতে সহায়তা করে। যদি PMI প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে হতাশাজনক হয়, তাহলে সেটি ইউরোজোনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের আশঙ্কা আরও জোরালো করবে এবং ইউরো বিক্রির প্রবণতা আরও বেড়ে যেতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দিব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1418-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1382-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1418-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1355-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1382 এবং 1.1418-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1355-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1317-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। PMI সূচকের তীব্র পতন পরিলক্ষিত হলে ইউরো বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1382-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1355 এবং 1.1317-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3HnpBRO
-
১৩ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার মাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। ইউরোজোন বা যুক্তরাজ্যে কোন গুরুত্বপূর্ণ বা স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না, যার ফলে ট্রেডারদের মনোযোগ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের উপর কেন্দ্রীভূত থাকবে। এই প্রতিবেদনটি সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে ডলারের ভাগ্য নির্ধারণ করবে। অক্টোবরে মার্কিন কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) 2.6% পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে, যা মার্কিন মুদ্রার জন্য অত্যন্ত অনুকূল হবে। আমরা মনে করি যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই পূর্বাভাস মূল্যায়ন করেছে। অতএব, প্রত্যাশার চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির ঘটনা ডলারের আরও দর বৃদ্ধির প্রবণতাকে উদ্দীপ্ত করতে পারে, যেখানে দেশটির মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে কম হলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি কমিটির কয়েকজন সদস্যের ভাষণ উল্লেখযোগ্য। তবে, মাত্র গত সপ্তাহে ফেডের সাম্প্রতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কারণে এই বক্তব্যগুলো থেকে সম্ভবত বড় ধরনের কোন তথ্য পাওয়া যাবে না। তদ্ব্যতীত, ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতির ইঙ্গিত পাওয়া গেলে মার্কিন ডলারের মূল্য আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এই বক্তব্যগুলো মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পরে অনুষ্ঠিত হবে, যা ফেডের কর্মকর্তাদের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন সম্পর্কে মন্তব্য করার সুযোগ দেবে, যা তাদের বক্তব্যগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও দৃঢ়ভাবে ডলার ক্রয় করছে। তবে, মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনটির ফলাফল 2.5% এর নিচে এলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেন্সি পেয়ারের সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। কোর ইনফ্লেশন বা মূল মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনের ফলাফলও উপেক্ষা করা উচিত নয়; সামগ্রিকভাবে, মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি সেটি ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলবে। Read more: https://ifxpr.com/3URjRnd
- 1 reply
-
- অর্থনৈতিক প্রতিবেদন
- বিশ্লেষণ
-
(and 1 more)
Tagged with:
-
EUR/USD পেয়ারের পর্যালোচনা, ১৩ নভেম্বর মঙ্গলবারের বেশিরভাগ সময় ধরে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত ছিল। এই মুহূর্তে, এটা বলা বাহুল্য যে কেন ইউরো ক্রমাগত দরপতনের শিকার হচ্ছে, কারণ আমরা বছরের শুরু থেকেই এই পেয়ারের সম্ভাব্য দরপতনের কারণগুলো উল্লেখ করে আসছি। আমরা এখনও মনে করি যে ইউরোর দরপতনের মূল কারণ হচ্ছে মার্কেটের ট্রেডাররা সম্পূর্ণভাবে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেছে। এখন ইউরোর দরপতন কোথায় শেষ হতে পারে সে ব্যাপারে পূর্বাভাস দেয়ার চেষ্টা করা যাক। এটির উত্তর দিতে, আসুন আমরা সাপ্তাহিক টাইমফ্রেম পরীক্ষা করি। সেপ্টেম্বর ২০২২-এ ১৫–১৬ মাসের বিরতিহীন বৃদ্ধির পর ডলারের দরপতন শুরু হয়, দর বৃদ্ধির সময় ডলারের মূল্য প্রায় ২৬ সেন্ট বেড়েছিল। তবে, যখন মার্কিন মূল্যস্ফীতি হ্রাস পায়, তখন মার্কেটের ট্রেডাররা ফেডের মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রত্যাশা করতে শুরু করে, যার ফলে ডলারের দীর্ঘমেয়াদী দরপতন ঘটে। আমাদের দৃষ্টিতে, এই দরপতনটি একটি বৈশ্বিক নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে শুধুমাত্র একটি কারেকশন। অবশ্যই, প্রতিটি প্রবণতা একদিন না একদিন শেষ হয়, তবে যেকোন প্রবণতা বিপরীতমুখী হওয়ার জন্য গুরুত্বপূর্ণ, মৌলিক এবং দীর্ঘমেয়াদী কারণ প্রয়োজন, যা বর্তমানে বিদ্যমান নেই। এই পর্যবেক্ষণের আলোকে, ইউরোর মূল্য আবার $0.95 লেভেলে ফিরে আসতে পারে। তবে, যেহেতু এটি একটি চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা এবং আজ হোক বা কাল হোক বর্তমান প্রবণতা শেষ হবে, তাই আমরা বছরের শুরু থেকে ইউরোর মূল্য $1.00–$1.02 এর রেঞ্জে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস বজায় রেখেছি। কয়েকটি উপসংহার টানা যেতে পারে কারণ ইউরোর মূল্য মাত্র দেড় মাসে ৬০০ পিপস কমে গিয়েছে। বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা ডলারের ক্রয় করছে। দ্বিতীয়ত, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই ডলার বিক্রির সকল কারণ মূল্যায়ন করেছে এবং নতুন স্থানীয় খবর এবং প্রতিবেদন ছাড়াই তারা এটি ক্রয় করতে প্রস্তুত। তৃতীয়ত, "ডলারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা" শেষ করতে হলে যুক্তরাষ্ট্রে কোন গুরুত্বপূর্ণ এবং বিপর্যয়মূলক ঘটনা ঘটতে হবে, যা বর্তমানে অসম্ভব মনে হচ্ছে। যেমন ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফিরে আসা, ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে ফেডের সম্ভাব্য বিরতি, শক্তিশালী মার্কিন অর্থনীতি এবং তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল শ্রমবাজার সবকিছুই ডলারকে সমর্থন যোগাচ্ছে। জেরোম পাওয়েলের সাম্প্রতিক বক্তব্যেও তিনি "শ্রমবাজারকে সুরক্ষিত" রাখার জন্য মুদ্রানীতির নমনীয়করণ চালিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেননি। অতএব, মনে হচ্ছে মার্কিন শ্রমবাজারকে সুরক্ষা দেয়ার জন্য প্রয়োজন নেই। ৪ ঘণ্টার টাইমফ্রেমে, মাঝে মাঝে এই পেয়ারের দরপতন থেমে যাচ্ছে। তাই, এই পেয়ারের মূল্য ৬ষ্ঠ লেভেলের কাছাকাছি গেলে দরপতনে এমন বিরতি শুরু হতে পারে। CCI সূচকটি সম্প্রতি ওভারসোল্ড জোন প্রবেশ করেছে এবং এখন একটি "বুলিশ ডাইভারজেন্স" গঠন করতে পারে। এটি একটি ছোটখাট ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের জন্য পর্যাপ্ত মোমেন্টাম প্রদান করতে পারে। ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত, গত পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি হল 133 পিপস, যা "উচ্চমাত্রার" হিসাবে বিবেচনা করা যায়। আমরা আশা করছি বুধবারে এই পেয়ার 1.0467 এবং 1.0733 এর মধ্যে ট্রেড করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেলটি নিম্নমুখী হচ্ছে, যা বৈশ্বিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনাকে আরও শক্তিশালী করছে। CCI সূচকটি সাময়িকভাবে ওভারসোল্ড সিগন্যাল দিলেও, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল কারেক্টিভ ফেজ ইতোমধ্যেই শেষ হয়েছে। নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.0498 S2: 1.0467 নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.0620 R2: 1.0742 R3: 1.0864 ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা কয়েক সপ্তাহ ধরে মধ্যমেয়াদে শুধুমাত্র ইউরোর দরপতনের পূর্বাভাস দিয়ে আসছি এবং আমাদের এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ বা নিম্নমুখী প্রবণতার পূর্বাভাস বজায় রেখেছি। মার্কেটের ট্রেডাররা সম্ভবত ফেডের সম্ভাব্য সুদের হার কমানোর বিষয়গুলো ইতোমধ্যেই মূল্যায়ন করে নিয়েছে। যদি তাই হয়, ডলারের দরপতনের জন্য আর কোন কারণ নেই—যদিও সেরকম কোন কারণ আগেও ছিল না। মূল্য মুভিং এভারেজের নিচে থাকলে, এখনও শর্ট পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে এবং লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0498 এবং 1.0467। যদি আপনি শুধুমাত্র টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করেন, তাহলে মূল্য মুভিং এভারেজের উপরে উঠলে লং পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে, যার লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0864 এবং 1.0986, তবে বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা লং পজিশন ওপেন করার পরামর্শ দিচ্ছি না। Read more: https://ifxpr.com/4eyI5tn
-
চাপের মুখেও পাউন্ডের মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে সোমবার কোনো সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের দরপতন হয়েছে। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য নিম্নমুখী রয়েছে, যা সেপ্টেম্বরের FOMC-এর বৈঠকের ঠিক পরেই শুরু হয়েছিল, যেখানে ফেডারেল রিজার্ভ মূল সুদের হার 0.5% কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ভেবে দেখুন—ফেড ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে সুদের হার 0.5% হ্রাস বাস্তবায়ন করল, এবং ডলারের মূল্য দেড় মাসব্যাপী বুলিশ মুভমেন্ট প্রদর্শন প্রতিক্রিয়া জানাল। এটি কি কিছুটা পরস্পরবিরোধী বলে মনে হচ্ছে না? এই মুভমেন্টটি আমাদের বারবার ব্যাখ্যা করা উচিত: স্থানীয় সামষ্টিক অর্থনৈতিক এবং মৌলিক কারণগুলো পরিবর্তিত হতে পারে, যা স্বল্পমেয়াদে ডলার বা পাউন্ডকে সমর্থন যোগাতে পারে। তবে, বৈশ্বিক প্রবণতা এবং মৌলিক ভিত্তিগুলো স্থির থাকে। বৈশ্বিক প্রবণতা নির্দেশ করে যে মার্কেট মেকাররা কোন দিকটি পছন্দ করেন, এবং বৈশ্বিক মৌলিক ভিত্তিগুলো ভবিষ্যতের সম্ভাব্য মার্কেট মুভমেন্ট নির্দেশ করে। এবং এগুলো থেকে আমরা কী দেখতে পাচ্ছি? গত ১৬ বছর ধরে বৈশ্বিক ভিত্তিতে পাউন্ডের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। যদিও এই প্রবণতা এক সময় শেষ হবে, তবুও এমন পরিবর্তনের জন্য বড় কারণ প্রয়োজন। সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে পাউন্ডের মূল্যের দুই বছরের বৃদ্ধি একটি কারেকশনের বেশি কিছু নয়। হায়ার টাইমফ্রেমেও কারেকশন হতে পারে এবং এ ধরনের কারেকশন প্রায়ই সময়সাপেক্ষ হয়। এই কারেকশন, যা গত দুই বছরে পাউন্ডের মূল্যের অযৌক্তিক বৃদ্ধির সঙ্গে মিলে গেছে, দীর্ঘদিন ধরে এই ইঙ্গিত দিচ্ছিল যে মার্কেট একটি উল্লেখযোগ্য দরপতনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাউন্ডের মূল্যের স্থিতিশীলতার প্রধান কারণ হল ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড। ব্রিটিশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুদের হার কমানোর ব্যাপারে দেরি করছে, কারণ তারা মূল্যস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। ফেডের বিপরীতে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেনি। তবে, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ধীরগতিতে সুদের হার কমানো সত্ত্বেও, আমরা মনে করি যে পাউন্ড দুর্বল হতে থাকবে। এমনকি যদি বৈশ্বিক নিম্নমুখী প্রবণতা সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে শেষ হয়ে থাকে এবং গত দুই বছর ধরে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করে, তবুও একটি উল্লেখযোগ্য কারেকশন হওয়া প্রয়োজন। এই কারেকশনের লক্ষ্যমাত্রা প্রায় 1.1850 এর লেভেল, যা আমরা বছরের শুরু থেকে উল্লেখ করছি। যদি পাউন্ডের মূল্য 1.1850-এ নেমে যায়, তবে যেকোন সম্ভাব্য নতুন ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার জন্য শক্তিশালী মৌলিক কারণের প্রয়োজন হবে। যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি পরবর্তী চার বছরে অর্থনৈতিক, আর্থিক বা ভূ-রাজনৈতিক সংকট এড়িয়ে চলে, তবে দীর্ঘমেয়াদে ডলার দুর্বল হওয়ার জন্য কোন যৌক্তিকতা থাকবে না। সুতরাং, যদি এই পেয়ারের মূল্য সেপ্টেম্বর ২০২২-এর নিম্ন লেভেলগুলোতে না পৌঁছায়, তাহলে আমরা সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ফ্ল্যাট প্রবণতার আশা করছি, কিন্তু নতুন করে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দেখা যাবে না বলে মনে হচ্ছে। গত পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি 123 পিপস ছিল, যা "উচ্চমাত্রা" হিসাবে বিবেচনা করা যায়। মঙ্গলবার, ১২ নভেম্বর, আমরা আশা করছি যে এই পেয়ারের মূল্য 1.2746 থেকে 1.2992 রেঞ্জের মধ্যে মুভমেন্ট প্রদর্শন করবে। লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেলটি নিম্নমুখী হয়ে গেছে, যা একটি বিয়ারিশ প্রবণতার ইঙ্গিত দেয়। CCI সূচকটি একটি বুলিশ ডাইভারজেন্স গঠন করেছে, তবে রিবাউন্ড ইতোমধ্যেই ঘটেছে, ফলে মূল্য একটি ফ্ল্যাট রেঞ্জে অবস্থান করছে। নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.2848 S2: 1.2817 S3: 1.2787 নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.2878 R2: 1.2909 R3: 1.2939 ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: GBP/USD পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা বজায় রয়েছে। আমরা এখনও লং পজিশন এড়িয়ে যাচ্ছি, কারণ আমরা মনে করি যে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি করতে পারে এমন সমস্ত কারণগুলো অনেকবার মূল্যায়ন করা হয়েছে। যদি আপনি "শুধুমাত্র টেকনিক্যাল কৌশল" ব্যবহার করে ট্রেড করেন, তবে শুধুমাত্র মূল্য মুভিং এভারেজের উপরে উঠে গেলেই লং পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে, সেক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3000 এবং 1.3031 এর লেভেল। তবে, বর্তমানে মার্কেটে ফ্ল্যাট প্রবণতা বিরাজ করছে। তদ্ব্যতীত, ফ্ল্যাট মুভমেন্টে স্পষ্টভাবে নিম্নমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। যতক্ষণ পর্যন্ত এই পেয়ারের মূল্য মুভিং এভারেজের নিচে থাকে, শর্ট পজিশন প্রাসঙ্গিক থাকবে, যেখানে লক্ষ্যমাত্রা থাকবে 1.2817 এবং 1.2756 এর লেভেল। Read more: https://ifxpr.com/3Z2i4yo
-
১২ নভেম্বর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবারেও EUR/USD কারেন্সি পেয়ার উল্লেখযোগ্য দরপতন প্রদর্শন করেছে। লক্ষ্যণীয় যে ইউরোর দরপতনের (অথবা মার্কিন ডলারের বৃদ্ধির) দ্বিতীয় ঢেউ গত সপ্তাহে মার্কিন নির্বাচনের সাথে শুরু হয়েছিল। তবে আমরা মনে করি না যে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়ের বিষয়টি দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে। যদিও, রিপাবলিকানদের ক্ষমতায় আগমন মার্কিন ডলারকে অতিরিক্ত সহায়তা প্রদান করেছে, কিন্তু নির্বাচনের বাইরেও ডলারের শক্তিশালী হওয়ার জন্য অনেক কারণ রয়েছে। মনে রাখবেন, ১৮ সেপ্টেম্বরের পরে মার্কিন ডলারের দর বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছিল, যখন ফেডারেল রিজার্ভ আনুষ্ঠানিকভাবে মুদ্রানীতি নমনীয়করণ চক্র শুরু করেছিল। এই পরিস্থিতি দেখলে কিছুটা বিপরীতমুখী মনে হতে পারে, তবে আমরা অনেকবার সতর্ক করেছি যে মার্কেটের ট্রেডাররা আগেই ফেডের নীতিমালার নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেছিল। এই প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর, ডলারের দরপতনের আর কোন কারণ ছিল না। তাই, আমরা মনে করি যে মার্কিন ডলারের শক্তিশালী অবস্থান বজায় থাকবে। সপ্তাহের প্রথম দিনে আমরা দেখতে পেয়েছি যে মার্কেটের স্থানীয় কোন সংবাদ বা প্রতিবেদন ছাড়াই ডলার কিনতে প্রস্তুত। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট সোমবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে দুটি কার্যকর সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমত, মূল্য 1.0726-1.0733 এরিয়া থেকে বাউন্স করেছে এবং পরে 1.0678 এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে নেমে গেছে। ফলস্বরূপ, নতুন ট্রেডাররা সকালে শর্ট পজিশন ওপেন করতে পারত এবং সন্ধ্যার মধ্যে যেকোন সময় তা ক্লোজ করতে পারত। মঙ্গলবারেও এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের উচ্চমাত্রার ভোলাটিলিটি ট্রেডিংকে আগের চেয়ে সহজ করে তুলেছে। মঙ্গলবারে কীভাবে ট্রেড করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে, তবে মার্কেটের ট্রেডারদের এটির প্রতি কোন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না। আমরা মনে করি যে যদি শীঘ্রই কোন কারেকশন হয়ও, এটি খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে না, এবং ইউরোর মূল্য বৃদ্ধিতে সমর্থন যোগানোর জন্য ধারাবাহিকভাবে সংবাদের প্রয়োজন হবে। তবে এমন সংবাদ আসলেও তা সব সময় ইউরোকে সহায়তা করতে নাও পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা ডলার কেনার দিকে বেশি মনোযোগী। আমরা মনে করি যে সোমবার 1.0678 এর লেভেলের ব্রেকের কারণে মঙ্গলবারেও এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। যেকোনো ক্ষেত্রে, এমন শক্তিশালী নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্যে ক্রয় করা সঠিক সিদ্ধান্ত নয়, কারণ মূল্য আরও কমতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, ট্রেডিং করার জন্য আমাদের নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনা করা উচিত: 1.0568, 1.0611, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0951, 1.1011। মঙ্গলবারে ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোন গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে জার্মানি এবং ইইউ-এর জন্য ZEW থেকে প্রকাশিতব্য ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট সূচক রয়েছে এবং জার্মানিতে ভোক্তা মূল্য সূচকের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে। তবে এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে সম্ভবত প্রবণতার পরিবর্তন বা ইউরোর মূল্যের বড় ধরনের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট ঘটাতে পারবে না। কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক বা মৌলিক প্রেক্ষাপট ছাড়াই ডলারের মূল্য বাড়তে থাকবে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/40KAIfg
-
মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন ডলারের ভাগ্য নির্ধারণ করবে শুক্রবারে GBP/USD কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত ছিল, যদিও কোন গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি বা কোন প্রভাবশালী মৌলিক প্রেক্ষাপটও ছিল না। ব্রিটিশ পাউন্ডের দরপতনের কারণগুলো অনেকটা ইউরোর সাথে মিলে যায়। যেমনটি আমরা আগেই বলেছি, FOMC-এর বৈঠকের পরপরই কোন সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া উচিত নয় বরং কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পরে এটি নিয়ে সিদ্ধান্তে আসা উচিত। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আমরা কী দেখেছি? মার্কেটে প্রায় কোনই কার্যকলাপ ছিলনা—কেবলমাত্র ডলারের সামান্য দরপতন হয়েছে এবং ট্রেডারদের মধ্যে ট্রেড করার আগ্রহের অভাব পরিলক্ষিত হয়েছে। তবে, শুক্রবারে ডলারের দর ৭০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। যদিও সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে পাউন্ডের মূল্য বেশিরভাগ সময় স্থবির ছিল, এটি বৃহত্তর মাত্রায় পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটায়নি। মূল বিষয়টি হলো, ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের পরে মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে ডলার ক্রয় নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। পাউন্ড স্টার্লিং উল্লেখযোগ্যভাবে কারেকশন করতে সংগ্রাম করেছে। আমরা এই দুটি বিষয়কে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করি। পরবর্তী পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। সুতরাং, এই দুটি দেশের প্রতি সব মনোযোগ কেন্দ্রীভূত হয়েছে। আসুন যুক্তরাজ্য দিয়ে শুরু করি। মঙ্গলবারে, যুক্তরাজ্যের বেকারত্বের হার, জবলেস ক্লেইমসের সংখ্যা এবং মজুরি বৃদ্ধির উপর প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদিও এগুলো বেশ উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন, তবে এটি বিশ্বব্যাপী ব্রিটিশ মুদ্রার মূল্যের উপর খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না। শুক্রবারে, যুক্তরাজ্যে তৃতীয় প্রান্তিকের জিডিপি প্রতিবেদনের প্রাথমিক পূর্বাভাস এবং সেপ্টেম্বর মাসের শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সম্ভবত মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনগুলোর চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে না। মূল্যস্ফীতি পরিসংখ্যান এখনও ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের নীতিগত সিদ্ধান্তের প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে। সুতরাং, যুক্তরাজ্যের প্রতিবেদনের ফলাফল পাউন্ডের মূল্যকে দৈনিক ভিত্তিতে প্রভাবিত করতে পারে তবে এর বেশি কিছু নয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, মূলত অক্টোবর মাসের কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স (CPI) বা ভোক্তা মূল্য সূচকের উপর দৃষ্টি থাকবে, যা মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল বারবার উল্লেখ করেছেন যে, নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে আসন্ন প্রতিবেদনগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। যদি মূল্যস্ফীতি পূর্বাভাস অনুযায়ী বৃদ্ধি পায়, তাহলে ডিসেম্বরে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা শূন্যের কাছাকাছি নেমে আসবে। এটি মার্কিন ডলারের জন্য চমৎকার খবর, যা ফেডের অতিমাত্রায় নমনীয় নীতিমালা প্রণয়নের সম্ভাবনাটি ট্রেডাররা ভুলভাবে মূল্যায়ন করেছে বলে প্রমাণ করবে। মূল্যস্ফীতির পাশাপাশি, উৎপাদক মূল্য সূচক, জবলেস ক্লেইমস, পাওয়েলের ভাষণ, খুচরা বিক্রয় এবং শিল্প উৎপাদনও উল্লেখযোগ্য। যদিও এই প্রতিবেদনগুলো দৈনিক ভিত্তিএ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, CPI বা ভোক্তা মূল্য সূচকের প্রতিবেদন ও পাওয়েলের পরবর্তী ভাষণ ফেডের ডিসেম্বর মাসের পরিকল্পনা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারে। যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়, তাহলে ডলারের মূল্য আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/4fFyLFk
-
- মুদ্রাস্ফীতি
- মার্কিন
-
(and 1 more)
Tagged with:
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১১ নভেম্বর। ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে যেতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0793 লেভেল টেস্ট করে, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, প্রত্যাশা অনুযায়ী এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পায়নি, যার ফলে লোকসান হয়। পরে, মার্কিন সেশনে 1.0757 এর লেভেলের টেস্ট হয়, সেসময় MACD সূচকটি শূন্য থেকে অনেক দূরে ছিল, তাই আমি সপ্তাহের শেষে ইউরো বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিই। কিছুক্ষণ পরে 1.0757 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, এটি পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী একটি উপযুক্ত ক্রয়ের সুযোগ মনে হয়েছিল, কিন্তু আবারও, ইউরোর মূল্য কোন বৃদ্ধি প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হয়, ফলে আরেকবার লোকসান হয়। মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল এবং ইতিবাচক ভোক্তা মনোভাব ডলারের ক্রয়কে উত্সাহিত করে, যার ফলে ইউরোর বিক্রি বেড়ে যায়। আজকের দিনের প্রথম ভাবে কোন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তাই এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। দৈনিক কৌশলের জন্য, আমি পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর বেশি মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0772-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0735-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0772 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। যাইহোক, দিনের প্রথমার্ধে ইউরো দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই বলে মনে হচ্ছে, কারেকশনের অংশ হিসেবে এই পেয়ারের মূল্য সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0707-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0735 এবং 1.0772-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0670-এর নেমে যাওয়ার লক্ষ্যে 1.0707 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস পুলব্যাকের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর ফিরে আসতে পারে, তবে মূল্য উচ্চ লেভেলে থাকা অবস্থায় এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0735-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0707 এবং 1.0670-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3AEvY05
-
ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়লাভ করায় মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছে ডলার শক্তিশালী হচ্ছে এবং ইউরো দুর্বল হচ্ছে। আজ, ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফলের পর এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী বাউন্স হতে পারে, তবে উপরের সব কারণগুলো ফেডের সিদ্ধান্ত বা জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য যাই হোক না কেন কার্যকর থাকবে। সাম্প্রতিক ননফার্ম পে-রোল প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফলের কারণে ফেড যদি আরও নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তবে স্বল্পমেয়াদে ডলার দুর্বল হতে পারে। তবে, আমরা সামগ্রিকভাবে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার প্রত্যাশাই করে যাচ্ছি। ট্রাম্পের বিজয় নিয়ে আপাতত তেমন কিছু বলার নেই।সুস্পষ্টভাবেই ট্রাম্প জয়লাভ করেছেন, তবে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে ঘোষিত হবেন না। এর মধ্যে, কমলা হ্যারিসের দল নির্বাচনী ফলাফলের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করতে পারে, কিছু অঙ্গরাজ্যে ভোট পুনর্গণনা হতে পারে। তবে বর্তমানে, ট্রাম্পের বিজয় অবিসংবাদিত মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, মার্কিন ভোটাররা চার বছর আগের পথ অনুসরণ করেছে: সেবার তারা ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে বাইডেনকে ভোট দিয়েছিল। এখন, তারা আবার ট্রাম্পকেই ভোট দিতে প্রস্তুত ছিল। যদিও বাইডেন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, অনেকেই কমলা হ্যারিসকে 'বাইডেনের বিকল্প' হিসেবে দেখেছেন, নিজস্ব শক্তিশালী রাজনীতিবিদ হিসেবে নয়। যাই হোক, আমেরিকানরা ডেমোক্রেটিকদের নেতৃত্বে অসন্তুষ্ট ছিল। এখন, তারা রিপাবলিকানদের শাসনের স্বাদ গ্রহণ করবে, কারণ রিপাবলিকানরা সিনেটেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। বুধবারের ট্রেডিং সেশনে EUR/USD কারেন্সি পেয়ার প্রায় ২৫০ পিপস দরপতনের শিকার হয়েছে। রাতেই এই পেয়ারের দরপতন শুরু হয় এবং সারা দিন ধরে চলতে থাকে। কেন এটি ঘটেছে তা নিয়ে তেমন কোনো প্রশ্ন নেই—শুধুমাত্র একটি বিষয়ই মার্কিন ডলারের মূল্যের এই তীব্র বৃদ্ধির প্রধান কারণ হতে পারে: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়। সঠিকভাবে বললে, নির্বাচনের কারণেই মার্কেটে এই তীব্র মুভমেন্ট দেখা গেছে। আমরা বেশ কয়েকবার উল্লেখ করেছিলাম যে কমলা হ্যারিসের তুলনায় ট্রাম্পের নেতৃত্বে ডলার হয়তো চেয়ে ভাল পারফর্ম করবে। তবে ট্রাম্পের বিজয়ে ডলারের দর একদিনে ২.৫ সেন্ট বাড়বে, এটি আমরা কল্পনাও করিনি। অর্থাৎ, এমন একটি মুভমেন্টের পূর্বাভাস দেওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল। তবে, এই ধরনের মুভমেন্ট সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত নয়। প্রথমত, ইউরো অতিরিক্ত ক্রয় করা হয়েছে এবং ডলার অতিরিক্ত বিক্রয় করা হয়েছে—যা আমরা ২০২৪ সালের শুরু থেকেই উল্লেখ করছি। দ্বিতীয়ত, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বৈশ্বিক প্রবণতা নিম্নমুখী রয়েছে, যা আমরা পুরো বছর ধরে বলে আসছি। তৃতীয়ত, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই দুই বছর ধরে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেছে। এখন ফেড সুদের হার কমানো শুরু করেছে, তাই ডলারের দরপতনের জন্য কোনো কারণ নেই। চতুর্থত, আমরা বারবার উল্লেখ করেছি যে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের যেকোনো বৃদ্ধি কেবল একটি কারেকশন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, যা যেকোনো সময় শেষ হতে পারে। সুতরাং, বুধবার ডলারের মূল্যের তীব্র বৃদ্ধি অপ্রত্যাশিত হলেও, মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের দরপতন প্রত্যাশিত ছিল। Read more: https://ifxpr.com/3YGSLQS
-
GBP/USD পেয়ারের পর্যালোচনা, ৭ নভেম্বর; বুধবার GBP/USD কারেন্সি পেয়ার ব্যাপক দরপতনের সম্মুখীন হয়েছে। EUR/USD পেয়ারের পর্যালোচনায়, আমরা ইউরোর দরপতন এবং ডলারের শক্তিশালী হওয়ার অনেকগুলো কারণ নিয়ে বিশদভাবে আলোচনা করেছি, যা পাউন্ডের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ছিল। যদিও আমরা উল্লেখ করেছিলাম যে ডলারের মূল্যের 200-পিপস বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল, তবে আমরা পুনরায় ডলারের দর বৃদ্ধি শুরু হওয়ার প্রত্যাশা করেছিলাম। যদিও ইউরোর দরপতনের জন্য অনেকগুলো কারণ ছিল, তবে পাউন্ডের ক্ষেত্রে আরও বেশি কারণ ছিল। প্রথমত, ২০২৪ সাল পুরোটা জুড়ে, ডলারের বিপরীতে পাউন্ড দরপতনের ক্ষেত্রে অসাধারণ প্রতিরোধ দেখিয়েছিল। এমনকি যখন সামষ্টিক প্রতিবেদন এবং মৌলিক পটভূমি ডলারকে সমর্থন যুগিয়েছিল তখনও পাউন্ডের দরপতন হয়নি। এর ফলে, পাউন্ডের মূল্য ইউরোর চেয়ে অনেক বেশি বেড়েছিল, যা মৌলিকভাবে অযৌক্তিক ছিল। মধ্যমেয়াদে, এই পেয়ারের দরপতনই একমাত্র যুক্তিসঙ্গত মুভমেন্ট ছিল। দ্বিতীয়ত, পাউন্ডের মূল্যের করেকশন শুরু করতে না পারার ফলে এটির দরপতন ত্বরান্বিত হয়েছে। যদিও EUR/USD পেয়ারের মূল্য একটি স্পষ্ট করেকশন গঠন করতে সক্ষম হয়েছিল, যা ট্রেডারদের পুনরায় সেল এন্ট্রি সময় নির্ধারণ করতে সাহায্য করেছিল, GBP/USD পেয়ারের মূল্য কোনো সঠিক করেকশন গঠন করতে পারেনি—শুধু একটি ছোট পুলব্যাক হয়েছিল। এর ফলে, পাউন্ড দরপতনের শিকার হয়েছে। আজ কী ঘটবে তার পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড (BoE) এবং ফেডারেল রিজার্ভের (Fed) বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়, এবং মার্কিন নির্বাচনের ফলাফলও মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করে চলেছে। উপরন্তু, মার্কেটের ট্রেডাররা আজও এই ঘটনাগুলোর প্রতিক্রিয়া জানানো অব্যাহত রাখতে পারে। এটি এমন একটি পরিস্থিতির সৃষ্টি করে যেখানে সবগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট একসাথে জমা হয়েছে, যা সম্ভাব্য বাজার পরিস্থিতি নিয়ে ব্যাপক অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। আজ যদি ডলারের মূল্য কমতে শুরু করে এবং পরে ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হয়, তাতেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। একইভাবে, যদি ডলারের দর বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে এবং ট্রেডাররা দুইটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকের ফলাফল উপেক্ষা করে, তাহলেও আমরা অবাক হব না। আমরা জানি যে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মুদ্রানীতি নমনীয়করণ কার্যক্রম একেবারে শুরুর দিকে রয়েছে, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা হয়ত এই পদক্ষেপের দ্বারা কমপক্ষে 50% এর চেয়েও কম প্রভাবিত হয়েছে। পাউন্ডের দরপতনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আমরা এই সপ্তাহে পাউন্ডের মূল্যের 1.25 বা তার নিচে নেমে যাওয়ার প্রত্যাশা করছি না, তবে আমরা আরও দরপতনের পূর্বাভাস দিয়ে চলেছি। দৈনিক টাইম ফ্রেমে, এই পেয়ারের মূল্য ইচিমোকু ক্লাউডের নিচে স্থায়ীভাবে অবস্থান গ্রহণ করেছে, যা পাউন্ডের আরও দরপতনের সম্ভাবনা বাড়ায়। সাপ্তাহিক টাইম ফ্রেমে, এই সপ্তাহে গুরুত্বপূর্ণ লাইনটির নিচে এই পেয়ারের ট্রেডিং শেষ হতে পারে। আমরা আগামী মাসগুলোতে পাউন্ডের দর বৃদ্ধি সমর্থন করার মতো কোনো কারণ দেখতে পাচ্ছি না । যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি অব্যাহতভাবে সংগ্রাম করছে, এবং লেবার সরকারের আগমনে শুধুমাত্র ট্যাক্স বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বাস্তবিক কোন পরিবর্তন আসেনি। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি প্রতি প্রান্তিকে 3% হারে প্রবৃদ্ধি প্রদর্শন করছে, এবং দুর্বল শ্রমবাজারও দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে তেমন কোন প্রভাব ফেলছে না। ফেড মুদ্রানীতি নমনীয় করার সঙ্গে সঙ্গে, শ্রমবাজারের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসার প্রত্যাশা করা হচ্ছে, যা কেবলমাত্র সময়ের ব্যাপার। উপরন্তু, সুদের হার হ্রাসের সাথে সাথে দেশটির অর্থনীতি আরও গতি পাবে। গত পাঁচ দিনের ট্রেডিংয়ে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের গড় ভোলাটিলিটি হচ্ছে 124 পিপস, যা "উচ্চ" মাত্রার ভোলাটিলিটি নির্দেশ করে। বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, আমরা প্রত্যাশা করছি যে এই পেয়ার 1.2780 থেকে 1.3028 রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করবে। হায়ার লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল নিম্নমুখী হচ্ছে, যা বিয়ারিশ প্রবণতা নির্দেশ করে। CCI সূচকটি একটি বুলিশ ডাইভারজেন্স গঠন করেছে, যা একটি সম্ভাব্য ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের ইঙ্গিত দেয়। নিকটতম সাপোর্ট লেভেল: S1: 1.2878 S2: 1.2848 S3: 1.2817 নিকটতম রেজিস্ট্যান্স লেভেল: R1: 1.2909 R2: 1.2939 R3: 1.2970 ট্রেডিংয়ের পরামর্শ: GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। আমরা মনে করি পাউন্ডের দর বৃদ্ধির কারণগুলো ইতোমধ্যেই একাধিকবার মূল্যায়িত হয়েছে, তাই লং পজিশন এখনও আকর্ষণীয় নয়। যারা "শুধুমাত্র টেকনিক্যাল" অ্যানালাইসিস ব্যবহার করে ট্রেড করেন, তারা এই পেয়ারের মূল্য মুভিং এভারেজ লাইনের উপরে ওঠার পরে 1.3062 এবং 1.3092 এর লক্ষ্যমাত্রায় করে লং পজিশন বিবেচনা করতে পারেন। শর্ট পজিশন আরও প্রাসঙ্গিক থেকে যাচ্ছে, যার লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.2817 এবং 1.2787। শক্তিশালী মৌলিক পটভূমির কারণে এই সপ্তাহে এই পেয়ারের মূল্যের মিশ্র মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। চিত্রের ব্যাখা: লিনিয়ার রিগ্রেশন চ্যানেল - বর্তমান প্রবণতা নির্ধারণ করতে সাহায্য করে। যদি উভয়ই একই দিকে পরিচালিত হয়, তাহলে এর অর্থ হল বর্তমানে প্রবণতা শক্তিশালী। মুভিং এভারেজ লাইন (সেটিংস 20.0, স্মুথেদ) – স্বল্পমেয়াদী প্রবণতা এবং বর্তমানে কোন দিকে ট্রেডিং করা উচিত তা নির্ধারণ করে। মারে লেভেল - মুভমেন্ট এবং কারেকশনের লক্ষ্য মাত্রা। অস্থিরতার মাত্রা (লাল লাইন) - সম্ভাব্য প্রাইস চ্যানেল যেখানে এই পেয়ারের মূল্য পরের দিন অবস্থান করবে, যা বর্তমান অস্থিরতা সূচকের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়। সিসিআই সূচক – এই সূচকের ওভারসোল্ড জোনে (-250-এর নীচে) বা ওভারবট জোনে (+250-এর উপরে) প্রবেশের মানে হল যে চলমান প্রবণতা বিপরীতমুখী হতে যাচ্ছে। Read more: https://ifxpr.com/40yEvw3
-
৬ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বর্তমানে সেগুলোর বিশেষ প্রয়োজনও নেই। রাতে, মার্কিন নির্বাচনের প্রভাবে কয়েক ঘন্টার মধ্যে প্রধান দুটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ২০০ পিপসের মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এর ফলে, দিনের বাকি সময়েও মার্কেটে উভয় দিকে ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করতে পারে। নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস দেওয়া অসম্ভব, ঠিক তেমনি সময়ের সাথে সাথে ফলাফলে কী পরিবর্তন আসবে তা অনুমান করাও কঠিন। সুতরাং, সপ্তাহের বাকি অংশে সম্ভাব্য মুভমেন্টের পূর্বাভাস দেয়ার চেষ্টা করব না। ডলার এখনও নেতৃস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে কারণ বৈশ্বিক প্রবণতা নিম্নমুখী। আগামীকাল অনুষ্ঠিতব্য ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকগুলো মার্কেটে অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য রয়েছে। যদিও লাগার্ড সাধারণত এমন কিছু বলেন না যা ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়, তবে তিনি সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি ছিল। তবে, বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মনোযোগ ক্রিস্টিন লাগার্ড, ইসিবি বা এর মুদ্রানীতির দিকে নেই। সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ফেড ও ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের উপরই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট নির্ভর করবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য হঠাৎ করে উভয় দিকেই পরিবর্তিত হতে পারে। মার্কিন ডলারের মূল্যের রাতের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট বিভ্রান্তিকর হতে পারে, কারণ এটি কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কমলা হ্যারিস জয়লাভ করে বা ফেড আগামীকাল নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তবে ডলারের মূল্য সহজেই হ্রাস পেতে পারে। সুতরাং, কোনও ট্রেডিং পজিশন ওপেন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। Read more: https://ifxpr.com/4fADbxe
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৬ নভেম্বর। ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0907 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপসের বেশি বেড়ে 1.0930 এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছেছিল। ধারণা করা হচ্ছে যে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ার থেকে এক ধাপ দূরে রয়েছেন, যা ইউরোর দরপতন ঘটিয়েছে এবং মার্কিন ডলারকে শক্তিশালী করেছে। এই প্রবণতা সম্ভবত দিনভর চলমান থাকবে, তাই মার্কেটে ইউরোর অতিরিক্ত বিক্রির জন্য প্রস্তুত থাকুন। আজ জার্মানির ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্ডার, পরিষেবা সংক্রান্ত PMI সূচক, ইউরোজোনের সম্মিলিত PMI সূচক এবং ইউরোজোনের উৎপাদক মূল্য সূচক সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল মার্কেটে আরও ইউরোর বিক্রি করতে প্ররোচিত করবে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট লুইস ডি গুয়িন্ডোস এবং ইসিবির বোর্ড সদস্য জোয়াকিম নাগেলের বক্তৃতাগুলো আজ তেমন মনোযোগ আকর্ষণ করবে না। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0843-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0778-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0843 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে আজ ইউরোর খুব বেশি দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই, সর্বাধিক একটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন হতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0709-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0778 এবং 1.0843-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0709-এর লেভেলে পৌঁছানোর পরে আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0692-এর লেভেল, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরো কিনতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। এই পেয়ারের উপর চাপ অব্যাহত থাকবে, এবং কারেকশনের এই পেয়ার বিক্রি করা উচিত হবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0778-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0709 এবং 1.0629-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3NW0jdDD
-
পৃথিবী থেকে চাঁদের বুকে: ইন্সটাফরেক্সের কসমিক কনটেস্ট http://forex-bangla.com/customavatars/1118069287.png মহাকাশ অনুসন্ধানে আর্টেমিস মিশনের উৎক্ষেপণ এক নতুন যুগের সূচনা করেছে। সেইসাথে, ইন্সটাফরেক্সও আপনাকে আরও আনন্দিত এবং ধনী ব্যক্তিতে পরিণত করার জন্য নিজস্ব মিশন শুরু করেছে। এই দারুণ ইভেন্টের উদযাপনে, আমরা একটি বিশেষ প্রমোশনের ঘোষণা দিতে পেরে আনন্দিত বোধ করছি। সবাইকে অংশগ্রহণ করার জন্য স্বাগত জানানো হচ্ছে। $4,000 জেতার সুযোগ পাওয়ার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র আপনার ট্রেডিং অ্যাকাউন্টে টপ আপ করতে হবে। আর্টেমিস মিশনের সম্মানে আয়োজিত এই কসমিক কনটেস্টে বিজয়ী হওয়ার সুযোগটি লুফে নিন! অনুগ্রহ করে এই লিঙ্কে নিবন্ধন করুন: https://instaforex.org/contest_chancy_deposit কোম্পানি সংবাদ দেখুন: https://ifxpr.com/48DDbtL
-
৫ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হল যুক্তরাষ্ট্রের ISM থেকে পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন। এটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। মার্কিন উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদনের ফলাফল আবারও হতাশাজনক ছিল, তাই দেশটির পরিষেবা খাত কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব প্রশমিত করতে সহায়তা করতে পারে। আজ যদি পরিষবা PMI সূচকের ফলাফলও দুর্বল হয়, তবে মার্কিন ডলার অব্যাহতভাবে দরপতনের শিকার হতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে মঙ্গলবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। লাগার্ডে সাধারণত তার বক্তব্যে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেন না, তবে এইবার তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা প্রত্যাশার তুলনায় বেশি ছিল। এটি সম্ভাব্যভাবে এই ইঙ্গিত দেয় যে ইসিবির অবস্থান কিছুটা হকিশ বা কঠোর হতে পারে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হবে। তবে উল্লেখ্য যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির নমনীয়করণের সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যেই মার্কেটে মূল্যায়িত হয়েছে, তাই EUR/USD পেয়ারের মূল্য সম্ভবত ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে কারণ এই পেয়ার ইউরোপীয় অঞ্চলের আর্থিক নীতিমালার সম্ভাব্য নমনীয়করণ দ্বারাও প্রভাবিত হবে। উপসংহার: এ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক কারণগুলো আবারও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। এই সপ্তাহটি বেশ উত্তেজনাপূর্ণ এবং অস্থিরতাসম্পন্ন হতে পারে, তাই পরবর্তী চার দিনে নির্ধারিত সব ইভেন্টের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, ফেডের বৈঠক, এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে অনিয়মিত এবং অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3AEZxyu
-
৫ নভেম্বর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
৫ নভেম্বর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, আমাদের প্রত্যাশা অনুযায়ী EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট দেখা গিয়েছে। সোমবারের সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমি তুলনামূলকভাবে দুর্বল ছিল, কিন্তু শুধুমাত্র এটিকে ডলারের দরপতনের জন্য দায়ী করা যায় না। শুক্রবার, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শ্রম বাজার ও ব্যবসায়িক কার্যক্রম সংক্রান্ত একাধিক প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল, তবুও ডলারের মূল্য কিছুটা বেড়েছিল। তাই, সোমবার আমরা ডলারের "ন্যায্য মূল্য পুনরুদ্ধার" হতে দেখতে পেয়েছি। সামগ্রিকভাবে, এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন শুরু হয়েছে (যেমনটা আমরা পূর্বাভাস দিয়েছিলাম) এবং তা অব্যাহত রয়েছে। এই সপ্তাহে, ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সংকেতের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করবে। এটিও গুরুত্বপূর্ণ যে আজ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শুরু হচ্ছে, যা উল্লেখযোগ্যভাবে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বাড়াতে পারে। মূল্যের কারেকশন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে এই সপ্তাহে মৌলিক পটভূমি খুবই প্রভাবশালী হবে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট সোমবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, এই পেয়ারের মূল্য 1.0888-1.0896 এরিয়ার উপরে এবং পরে নিচে কনসলিডেটেড হয়েছিল। উভয় ক্ষেত্রেই, মূল্য প্রত্যাশিত দিকে 20 পিপসও মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হয়। সোমবারের মূল ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টটি রাতের এবং সকালের ট্রেডিং সেশন খোলার মাঝামাঝি সময়ে ঘটেছিল। মঙ্গলবারে কীভাবে ট্রেড করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে মাসব্যাপী দরপতনের পর EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কারেকশন চলমান রয়েছে। অন্তত কিছু কারণ রয়েছে যা ইউরোর দর বৃদ্ধিকে সমর্থন করে। এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশনটি শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা নেই, কারণ এর জন্য নিয়মিতভাবে ইউরোকে সমর্থন যোগাতে পারে এমন খবরের প্রয়োজন হয়। তবুও, সকল ক্ষেত্রে প্রতিবেদনের ফলাফল ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্যও পর্যাপ্ত নয়, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে ডলার ক্রয়ের দিকে ঝুঁকছে। মঙ্গলবার, নতুন ট্রেডাররা 1.0888-1.0896 এরিয়ার ভেতরে ট্রেডিং করার কথা বিবেচনা করতে পারে। এই পেয়ারের মূল্য এই এরিয়ার নিচে কনসলিডেট হয়েছে, তাই আরও দরপতনের সম্ভাবনা থাকতে পারে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, ট্রেডিং করার জন্য নিম্নলিখিত লেভেলেগুলো বিবেচনা করুন: 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0951, 1.1011, 1.1048, 1.1091, এবং 1.1132-1.1140। মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়নে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সভাপতি ক্রিস্টিন লাগার্দের ভাষণ অনুষ্ঠিত হবে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ISM থেকে পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বইলে নির্ধারিত রয়েছে। আমরা মনে করি, আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হচ্ছে ISM থেকে প্রকাশিতব্য PMI সূচক। যদি এই সূচকের ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে নেতিবাচক হয়, তবে এটি ডলারের আরেকটি দরপতনকে উদ্দীপিত করতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3CdKo7X -
এই সপ্তাহে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে কী আশা করা যায় মার্কিন ডলার ইউরো এবং পাউন্ডের বিপরীতে দরপতনের শিকার হচ্ছে, এবং এর জন্য কিছু যৌক্তিক কারণ রয়েছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা হ্রাসের স্পষ্ট লক্ষণ ছাড়াও, ফেডারেল রিজার্ভের নীতিমালাও মার্কিন ডলারের দুর্বলতার একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হিসেবে কাজ করছে। ফেডারেল রিজার্ভ এবং বেশ কয়েকটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সপ্তাহে আবারও সুদের হার কমাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরপরই ঘটবে, যেটির ফলাফল এখনো অনিশ্চিত অবস্থায় রয়েছে এবং ডলারের উপর আরও চাপ সৃষ্টি করছে। প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো, যারা বৈশ্বিক অর্থনীতির এক তৃতীয়াংশের বেশি দায়িত্বে রয়েছে, এই সপ্তাহে সুদের হার নির্ধারণ করবে, এবং আগামী চার বছরের জন্য মার্কিন নীতিমালার সম্ভাব্য দিক সম্পর্কে কোনো দৃঢ় তথ্যের ওপর নির্ভর করবে। যখন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫ নভেম্বর নির্বাচনের আগে প্রায় সমান সমান অবস্থানে রয়েছেন, তখন ওয়াশিংটন থেকে লন্ডন পর্যন্ত নীতিনির্ধারকদের উপর চাপ বাড়ছে। সাম্প্রতিক জনমত জরিপ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়ের সম্ভাবনা হ্রাস পাচ্ছে এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তার জয়ের সম্ভাবনা এক সপ্তাহ আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। নির্বাচনের বাইরেও, মার্কিন নীতিনির্ধারকরা ইতোমধ্যেই সেপ্টেম্বর মাসে সুদের ৫০ বেসিস পয়েন্ট হ্রাসের পর আরও ধীরে ধীরে সুদের হার কমানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। অর্থনীতিবিদরা সাধারণভাবে এই বৃহস্পতিবার সুদের হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট হ্রাসের আশা করছেন, যার পরে ডিসেম্বরে আরেকবার সুদের হার হ্রাস করা হতে পারে। এই পদক্ষেপটি বোধগম্য, বিশেষ করে শুক্রবারের শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পরে, যেখানে ২০২০ সালের পর থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টির সবচেয়ে দুর্বল হার পরিলক্ষিত হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে ননফার্ম পেরোল কেবলমাত্র ১২,০০০ বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং আগের দুই মাসের নিয়োগও পূর্বে অনুমানকৃতের চেয়ে দুর্বল ছিল, যা শ্রমবাজারের নেতিবাচক অবস্থা নির্দেশ করে। বেকারত্বের হার ৪.১% এ স্থির ছিল, যখন ঘণ্টাভিত্তিক মজুরির হার বেড়েছে। যদিও ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তারা রাজনীতি থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখার চেষ্টা করেন, তারা নির্বাচনের আগেই সুদের হার কমাতে শুরু করেছেন, যার ফলাফল সম্ভবত ভোটাররা অর্থনীতি সম্পর্কে কী অনুভব করেন তার ওপর নির্ভর করতে পারে। ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল সম্ভবত জোর দিয়ে বলবেন যে বর্তমান পরিস্থিতিতে তুলনামূলক কম কঠোর নীতি প্রয়োজন, কিন্তু তারপরও তিনি এবং তার সহকর্মীরা নতুন প্রশাসনের সমালোচনার শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছেন। অন্যান্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোও বিভিন্ন ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে—অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ধীরগতি থেকে শুরু করে দীর্ঘস্থায়ী মুদ্রাস্ফীতি—যদিও এর সঙ্গে ট্রাম্পের বিজয় এবং তার শুল্ক আরোপের হুমকি থেকে বৈশ্বিক বাণিজ্যের সম্ভাব্য আঘাতের বিষয়টি বিবেচনা করা হয়নি। অস্ট্রেলিয়ার রিজার্ভ ব্যাংক মঙ্গলবার সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে যুক্তরাজ্য, সুইডেন, চেক প্রজাতন্ত্র এবং অন্যান্য দেশে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এসব বিষয় কারেন্সি মার্কেটে ব্যাপক প্রভাব ফেলবে, এবং মার্কিন ডলারের পূর্বাভাস নেতিবাচক বলে ধারণা করা হচ্ছে। বর্তমান EUR/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুসারে, ক্রেতাদের মূল্যের 1.0915 এর লেভেলের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা প্রয়োজন। সেখান থেকে মূল্যের 1.0935 পর্যন্ত পৌঁছানো সম্ভাবনা রয়েছে, তবে বড় ট্রেডারদের সমর্থন ছাড়া এটি করা চ্যালেঞ্জিং হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0955 এর সর্বোচ্চ লেভেল। যদি ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্টটির মূল্য কমে যায়, তবে 1.0860 এর আশেপাশে গুরুত্বপূর্ণ ক্রেতাদের কার্যক্রম আশা করা হচ্ছে। যদি সেখানে কোনো সাপোর্ট না পাওয়া যায়, তাহলে 1.0830 এর নিম্ন লেভেলের টেস্ট বা 1.0810 থেকে লং পজিশন ওপেন করার জন্য অপেক্ষা করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। বর্তমান GBP/USD পেয়ারের টেকনিক্যাল চিত্র অনুসারে, পাউন্ডের ক্রেতাদের মূল্যকে নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স 1.2995 এর লেভেল অতিক্রম করাতে হবে। শুধুমাত্র এটি 1.3040 এর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে সক্ষম করবে, যার উপরে ব্রেক করা কঠিন হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3070 এর এরয়া, যার পরে 1.3100 এর দিকে এই পেয়ারের মূল্যের তীব্র মুভমেন্ট নিয়ে আলোচনা করা যেতে পারে। যদি এই পেয়ারের দরপতন হয়, তাহলে 1.2690 এ বিক্রেতারা নিয়ন্ত্রণ পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করবে। এতে সফল হলে, এই রেঞ্জ ব্রেক করা হলে সেটি ক্রেতাদের অবস্থানে উল্লেখযোগ্য আঘাত হানবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্যকে 1.2925 এর নিম্ন লেভেলে পৌঁছে দেবে, যা এই পেয়ারের মূল্যের 1.2885 পর্যন্ত পৌঁছানোর সম্ভাবনা তৈরি করবে। Read more: https://ifxpr.com/3NPRW3n
-
EUR/USD: ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৪ নভেম্বর। ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0875 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। তবে, আমি পূর্বাভাসে উল্লেখ করেছিলাম যে আমি মার্কেটে এন্ট্রি করব কারণ আমি যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশের পর মার্কেটে উচ্চ ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার আশা করেছিলাম। ঠিক সেটাই ঘটেছে: এই পেয়ারের মূল্য শেষ পর্যন্ত 30 পিপস বেড়েছিল, তবে মূল্য লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারেনি। মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল ডলারের দরপতন ঘটায়, তবে তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই বিভিন্ন কারণ যেমন ধর্মঘট ও হারিকেন ঝড়ের কারণে এই ধরনের পরিস্থিতির প্রত্যাশা করছিল। আজ ট্রেডারদের মনোযোগ ইউরোজোনের ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টরের বিজনেস অ্যাক্টিভিটি ইনডেক্স এবং ইউরোজোনের সেন্টিক্স ইনভেস্টর কনফিডেন্স সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে কেন্দ্রীভূত হবে। এই প্রতিবেদনগুলোর ইতিবাচক ফলাফল ইউরো ক্রয় এবং ডলার বিক্রির জন্য কারণ প্রদান করতে পারে। এক্ষেত্রে একমাত্র সম্ভাব্য বাধা হতে পারে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বোর্ড সদস্য জোয়াকিম নাগেল এবং ফ্রাঙ্ক এল্ডারসনের বক্তৃতা, যারা সাধারণত সুদের হার আরও কমানোর পক্ষে সমর্থন যুগিয়ে থাকেন। দৈনিক কৌশল হিসেবে আমি মূলত দৃশ্যপট 1 এবং 2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল দৃশ্যপট 1: আজ যখন মূল্য 1.0966-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0911-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0966 পয়েন্টে গেলে, আমি মার্কেট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। আজ, দিনের প্রথমার্ধে এই পেয়ারের মূল্য দৃঢ়ভাবে বৃদ্ধি পেলে সেটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে প্রসারিত করতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। দৃশ্যপট 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0880-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি সম্ভবত এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0911 এবং 1.0966-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল দৃশ্যপট 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0880-এর লেভেলে পৌঁছানোর পরে আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0835-এর লেভেল, যেখানে আমি মার্কেট থেকে বের হয়ে অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরো কিনতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। এই পেয়ারের মূল্যের দৈনিক সর্বোচ্চ লেভেলের ছাড়িয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টা ব্যর্থ হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। দৃশ্যপট 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0911-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0880 এবং 1.0835-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/40z5zvc
-
[B]আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত ব্রোকারস ভিউ এক্সপো ২০২৪ শেষ হয়েছে[/B] [URL="https://ifxpr.com/4hvcJGP"]দুই দিনব্যাপী এই ইভেন্টে আমরা আমাদের নেটওয়ার্ক সমৃদ্ধি করেছি, সেইসাথে আমরা গ্রাহক ও পার্টনারদের সাথে দেখা করতে পেরেছি এবং ট্রেডার, বিনিয়োগকারী ও আর্থিক খাতের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান বৈশ্বিক ইভেন্টে ইন্সটাফরেক্সের সর্বশেষ অর্জনসমূহ উপস্থাপন করেছি। এই ইভেন্টের ডায়মন্ড স্পন্সর হতে পেরে আমরা গর্বিত বোধ করছি এবং এই অঞ্চলে আমাদের কার্যক্রমের অংশ হিসেবে, প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীকে দারুণ অফার দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। ইন্সটাফরেক্স প্রতিটি গ্রাহককে যে উচ্চমানের পরিষেবা প্রদান করার প্রচেষ্টা চালায় তা আবারও নিশ্চিত করে বেস্ট কন্ডিশন ব্রোকার হিসাবে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের জয় আমাদের জন্য আনন্দকর মুহূর্ত ছিল। আপনাদের উপস্থিতি এই এক্সপোকে আমাদের জন্য আরও বিশেষ করে তুলেছে। ভবিষ্যতের ইভেন্টে আবার দেখা হবে![/URL] কোম্পানি সংবাদ দেখুন: https://ifxpr.com/4hvcJGP
-
- ব্রোকারস ভিউ এক্সপো ২০২৪
- ইন্সটাফরেক্স
-
(and 1 more)
Tagged with:
-
শীর্ষ ১০০টি বিশ্বস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান দুবাইয়ের পাম আটলান্টিসে শীর্ষ ১০০টি বিশ্বস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠানের ২য় সংস্করণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখানে সেইসব প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি দেয়া হয় যারা ব্যতিক্রমী পরিষেবা, উদ্ভাবনী আর্থিক প্রযুক্তিগত সমাধান এবং শক্তিশালী কর্মক্ষমতার মাধ্যমে তাদের গ্রাহক এবং অংশীদারদের অটুট আস্থা অর্জন করেছে। ইন্সটাফরেক্স শীর্ষ ১০০টি বিশ্বস্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে থাকতে পেরে গর্বিত, ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে বহু বছরব্যাপী আমাদের কার্যক্রমের ফলে আমরা 50 টিরও বেশি মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার পেয়েছি, সেখানে আরেকটি পুরস্কার যুক্ত হল। এই পুরষ্কারটি আমাদের গ্রাহকদের প্রদান করা পরিষেবার শ্রেষ্ঠত্ব এবং উচ্চ মানের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতিশীলতার প্রমাণস্বরূপ। কোম্পানি সংবাদ দেখুন: https://ifxpr.com/48yg1oH
-
- ইন্সটাফরেক্স- কোম্পানীর_সংবাদ
- আর্থিক প্রতিষ্ঠান
-
(and 1 more)
Tagged with:
-
৩১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বাস্তবিক অর্থেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি সম্পর্কিত প্রতিবেদন। গতকাল জানা গেছে, জার্মানির মূল্যস্ফীতি ২% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই আজ আমরা যুক্তিসঙ্গতভাবে আশা করতে পারি যে ইউরোজোনের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি পূর্বাভাসকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণের কথা ভাবতে পারে। যদি নভেম্বরেও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়, তবে ইসিবি পরবর্তী কয়েকটি বৈঠকে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণ করতে পারে। এই পরিস্থিতি ইউরোকে সমর্থন যোগাবে। আমরা আশা করছি না যে এটি একাই ইউরোর মূল্যের দুই বছর ধরে চলা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরুজ্জীবিত করবে, তবে কমপক্ষে এটি একটি কারেকশনকে উদ্দীপিত করতে পারে। আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে রয়েছে পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচক, জবলেস ক্লেইমের সংখ্যা, এবং মার্কিনিদের ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন। আমরা মনে করি এগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন নয়, তবে PCE সূচকটির ফলাফল মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে বিশেষ কিছুই নেই। গতকাল জার্মানির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল ডিসেম্বর মাসে ইসিবির সুদের হার কমানো নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে, এবং আজকের ইউরোজোন মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন এ ব্যাপারে সঠিক অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। ইসিবি বা ফেডারেল রিজার্ভের তরফ থেকে কোনো বিবৃতি নির্ধারিত নেই। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনগুলোর ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, যে সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন ইউরোকে সমর্থন করতে পারে, যখন পাউন্ডের জন্য আবারও কঠিন সময় আসতে পারে। কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের PCE সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হলে পাউন্ডের মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3NLmOSj
-
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ৩১ অক্টোবর EUR/USD পেয়ারের 5M চার্টের বিশ্লেষণ বুধবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য আরেকবার ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের চেষ্টা করেছিল। সারা দিনে ইউরোর মূল্য 50-60 পিপস বেড়েছে, তবে গতকাল যা ট্রেডারদের সেন্টিমেন্টকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করেছিল সেই সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমিই বেশ পরস্পরবিরোধী ছিল। উদাহরণস্বরূপ, জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি 2% এ উন্নীত হয়েছে, যা পূর্বাভাসের চেয়ে অনেক বেশি এবং এটি এই উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে যে ডিসেম্বরেও সুদের হার বর্তমান স্তরে ধরে রাখা হতে পারে। মার্কিন ADP প্রতিবেদনে বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি বৃদ্ধির পরিমাণ পূর্বাভাসের দ্বিগুণ হয়েছে, যা এই পেয়ারের দরপতন ঘটাতে পারত, তবে এই পেয়ারের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, ইউরোজোনে তৃতীয় প্রান্তিকে জিডিপি প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশা ছাড়িয়ে গেছে, যেখানে মার্কিন জিডিপি প্রতিবেদনের ফলাফল পূর্বাভাস চেয়ে কম রয়েছে। সংক্ষেপে, গতকাল এই পেয়ারের মূল্য সহজেই উপরে বা নিচের দিকে যেতে পারত। অবশেষে, এই পেয়ারের মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছিল, কিন্তু এই সপ্তাহের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনগুলোর প্রকাশনা এখনো বাকি রয়েছে। আজ ইউরোজোনে অক্টোবর মাসের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী বৈঠকে থেকে কী প্রত্যাশা করা যেতে পারে সে বিষয়ে কিছুটা ধারণা দিতে পারে। যদি ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি বাড়তে থাকে, তাহলে এটি ইসিবিকে আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ বিলম্ব করতে উৎসাহিত করতে পারে। জার্মানি মুদ্রাস্ফীতি গতকাল বার্ষিক ভিত্তিতে 0.4% বেড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও PCE সূচক প্রকাশ করবে, যা অনেকের মতে মুদ্রাস্ফীতি পরিমাপে ফেডারেল রিজার্ভের প্রিয় সূচক । যদিও আমরা এই মতামতের সাথে পুরোপুরি একমত নই, তবে তবুও PCE সূচকের ফলাফল মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। গতকাল এই পেয়ারের মূল্য দুটি লেভেল এবং দুটি লাইনের সমন্বিত একটি রেঞ্জের মধ্যে ওঠানামা করেছে। প্রতি বার একটি সিগন্যাল গঠিত হলে, মূল্য দ্রুত নিকটস্থ একটি লেভেল বা লাইনে পৌঁছে যাচ্ছিল, যা টেকনিক্যাল সিগন্যালের ভিত্তিতে ট্রেডিং করা চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছিল। বিরোধপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমিও সাহায্য করেনি। আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি না যে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন চলতে থাকবে। আজ বা আগামীকাল এই পেয়ারের মূল্য সহজেই স্থানীয় নিম্ন লেভেলে ফিরে যেতে পারে। COT রিপোর্টের বিশ্লেষণ ২২ অক্টোবরের সর্বশেষ COT রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে যে নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নেট পজিশনের সংখ্যা অনেকদিন ধরেই বৃদ্ধি পাচ্ছিল এবং এই পেয়ারের বিক্রেতাদের আধিপত্য অর্জনের সাম্প্রতিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। যাইহোক, গত সপ্তাহে প্রফেশনাল ট্রেডারদের ওপেন করা শর্ট পজিশনের সংখ্যায় তীক্ষ্ণ বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে, এবং নেট পজিশনের সংখ্যা বেশ কিছু দিনের মধ্যে প্রথমবারের মতো নিম্নমুখী হয়েছে, যা ইঙ্গিত দেয় যে এখন ইউরো ক্রয়ের চেয়ে বেশি বিক্রি করা হচ্ছে। আমরা এখনও ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে সমর্থন করতে পারে এমন কোনো মৌলিক কারণ দেখতে পাচ্ছি না এবং প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণও এই ইঙ্গিত দেয় যে এই পেয়ারের মূল্য কনসলিডেশন জোনে রয়েছে - অন্য কথায়, একটি ফ্ল্যাট রেঞ্জে রয়েছে। সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে, এটা স্পষ্ট যে ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে, এই পেয়ার 1.0448 এবং 1.1274 লেভেলের মধ্যে ট্রেড করছে। অন্য কথায়, আমরা দেখতে পাচ্ছি মূল্য সাত মাস ধরে অবস্থান করা রেঞ্জ থেকে 18 মাসের রেঞ্জের মধ্যে চলে এসেছে।। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের আরও দরপতনের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। লাল এবং নীল লাইনগুলো একে অপরকে ছেদ করেছে এবং বিপরীতমুখী হয়ে আবার পূর্বের অবস্থানে ফিরে এসেছে। গত সপ্তাহের রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল গ্রুপের লং পজিশনের সংখ্যা 16,200 কমেছে, যখন শর্ট পজিশনের সংখ্যা 29,500 বেড়েছে, যার ফলে নেট পজিশন 45,700 কমেছে। এখনও ইউরোর বেশ উল্লেখযোগ্য দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। EUR/USD পেয়ারের 1H চার্টের বিশ্লেষণ ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, যা একটি নতুন দীর্ঘমেয়াদী নিম্নমুখী প্রবণতার সূচনা হতে পারে। নতুন করে ডলারের দরপতনের কোন মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ দেখা যাচ্ছে না, তাই এই নিয়ে আলোচনা করারও তেমন প্রয়োজন নেই। মধ্যমেয়াদে, আমরা শুধুমাত্র ইউরোর দরপতনের আশা করছি। স্বল্পমেয়াদে, এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশন হতে পারে, তবে মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে ইউরো কেনার জন্য আগ্রহী নয় এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটও ইউরোকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করছে না। ৩১ অক্টোবরের জন্য আমরা নিম্নলিখিত ট্রেডিং লেভেলগুলোকে গুরুত্বপূর্ণ বলে নির্ধারণ করেছি: 1.0658-1.0669, 1.0757, 1.0797, 1.0843, 1.0889, 1.0935, 1.1006, 1.1092, 1.1147, সেইসাথে সেনকৌ স্প্যান বি লাইন (1.0840) এবং কিজুন-সেন (1.0820) লাইন রয়েছে। ইচিমোকু সূচক লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে, তাই ট্রেডিং সিগন্যাল সনাক্ত করার সময় এটি বিবেচনা করা উচিত। যদি মূল্য 15 পিপস দ্বারা নির্ধারিত দিকে চলে যায় তবে ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করতে ভুলবেন না। যদি সিগন্যালটি ভুল বলে প্রমাণিত হয় তবে এটি আপনাকে সম্ভাব্য লোকসানের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করবে। বৃহস্পতিবার, ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র PCE মূল্য সূচক প্রকাশিত হবে, যেগুলো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসাবে বিবেচিত হয়। সুতরাং, আজ এই পেয়ারের মূল্যের বাড়তি ভোলাটিলিটির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। https://ifxpr.com/40kRWjg
-
৩০ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে এবং এগুলোর সবগুলোই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানিতে বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি এবং জিডিপি সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। ইউরোজোনে জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপি প্রতিবেদনের পাশাপাশি ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ মার্কেটের বেশ কার্যকর মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর জন্য শক্তিশালী সমর্থনের আশা করা কঠিন, কারণ এই অঞ্চলের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সম্ভবত পূর্বাভাস ছাড়াবে না, এদিকে জার্মানির বেকারত্বের হার খুব প্রভাবশালী সূচক নয় এবং জার্মানির মুদ্রাস্ফীতির সামান্য ত্বরণ ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করবে বলে মনে হয় না। তবে, দুপুরের দিকে প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেট সেন্টিমেন্টকে শক্তিশালীভাবে প্রভাবিত করতে পারে। আজ উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ইভেন্ট হল ইসিবি'র ইসাবেল শ্ন্যাবেলের বক্তব্য। তবে, যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, ইসিবির কৌশল ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে: আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ অব্যাহত থাকবে এবং ডিসেম্বরে সুদের হার আরও 0.25% কমানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই, শ্ন্যাবেল আজ নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হচ্ছে না। যাই হোক না কেন, মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের দিকে নজর রাখবে। উপসংহার: এই সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, ফলে পূর্বাভাস দেয়া কঠিন। আমরা মনে করি ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা কম, তবে মার্কিন প্রতিবেদনের মাধ্যমে সমর্থন পেলে তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে যদি সেগুলোর ফলাফল গতকালের JOLTs থেকে প্রতিবেদনের ফলাফল মতো হয়। তাই, ইউরো এবং পাউন্ডের ট্রেডাররা সম্ভাব্য সমর্থনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের দিকে তাকিয়ে আছে। Read more: https://ifxpr.com/4fqXk8z
-
৩০ অক্টোবর কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য স্থানীয় নিম্ন লেভেলের কাছাকাছি সাইডওয়েজ মুভমেন্টের সাথে ট্রেডিং অব্যাহত রেখেছে। মনে রাখবেন, ২০২৪ জুড়ে আমরা কতবার ডলারের ক্ষেত্রে এই কথা বলেছি? এর অর্থ হলো মার্কেটে এই পেয়ারের ক্রেতাদের অভাব রয়েছে, এবং বিক্রেতারা শর্ট পজিশনে লাভ গ্রহণ করছে না। তারা যদি লাভ গ্রহণ না করে, এর মানে তারা আরও মূল্যপতনের প্রত্যাশা করছে। এই পেয়ারের মূল্য ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনটি ব্রেক করেছে, তবে আমরা সতর্ক করেছিলাম যে এটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের নিশ্চয়তা হতে পারে না। এই সপ্তাহে একটি কারেকশন শুরু হতে পারে কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ডলারের জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। গতকাল প্রকাশিত JOLTs-এর প্রতিবেদনে সেপ্টেম্বরে প্রত্যাশার চেয়ে কম কর্মসংস্থান সৃষ্টি হতে দেখা গেছে। তবে, অন্যান্য প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল বিভিন্নরকম হতে পারে। যদি এগুলোর ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়, তবে কারেকশন ছাড়াই ডলারের দর বৃদ্ধি অব্যাহত থাকতে পারে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার ৫ মিনিটের টাইম ফ্রেমে 1.0797-1.0804 এরিয়ার আশেপাশে বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। তবে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টটি সাইডওয়েজ ছিল, এবং ভোলাটিলিটি ছিল কম। ফলস্বরূপ, এটি দৈনিক ট্রেডিংয়ের জন্য আদর্শ পরিস্থিতি ছিল না। সপ্তাহের বাকি সময়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার ফলে পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে পারে। বুধবারে কীভাবে ট্রেড করতে হবে: ঘন্টাভিত্তিক টাইম ফ্রেমে এক মাসব্যাপী দরপতনের পর EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে। ইউরোর সম্ভাব্য দর বৃদ্ধির অন্তত কিছুটা ভিত্তি রয়েছে। আমরা মনে করি যে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন শুরু হতে পারে, তবে ইউরোর জন্য সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল ছাড়া এই কারেকশন শক্তিশালী হবে না। মাঝারি মেয়াদে, আমরা শুধুমাত্র এই পেয়ারের দরপতনের প্রত্যাশা করছি। বুধবার, নতুন ট্রেডাররা আবারও 1.0797-1.0804 এর এরিয়া থেকে ট্রেড করতে পারে। যদি এই লেভেলের নিচে এই পেয়ারের মূল্যের কনসলিডেশন হয়, তাহলে এটি নতুন শর্ট পজিশন ওপেন করার জন্য একটি ভালো সুযোগ হবে। বর্তমানে, লং পজিশন ওপেন করাও একটি বিকল্প হতে পারে। ৫ মিনিটের টাইম ফ্রেমে, বিবেচনা করার মতো লেভেলগুলো হলো 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0951, 1.1011, 1.1048, 1.1091, এবং 1.1132-1.1140। বুধবার, জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রান্তিক ভিত্তিক GDP প্রতিবেদন, জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন এবং যুক্তরাষ্ট্রের ADP থেকে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, আজ কমপক্ষে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং সেগুলো ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। Read more: https://ifxpr.com/4f5ahFr
-
গোল্ড এবং XAU/USD পেয়ারের লিভারেজ দশগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে! গোল্ড ট্রেডিং আরও সাশ্রয়ী হয়ে উঠছে। গোল্ড এবং XAU/USD ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্টের লিভারেজ 1:1000-এ উন্নীত করা হয়েছে। পূর্বে, ট্রেডাররা 1:100 লিভারেজ নিয়ে কাজ করতে পারত, কিন্তু এখন তারা এই দারুণ সুযোগ উপভোগ করতে পারবে। এই পরিবর্তনটি তাদের জন্য নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে যারা গোল্ডের ট্রেড করার সময় লিভারেজ ব্যবহার করতে পছন্দ করে, যা আরও সুবিধাজনকভাবে মূলধন ব্যবস্থাপনার এবং মুনাফা করার সম্ভাবনা বৃদ্ধির সুযোগ প্রদান করছে। লিভারেজের দশগুণ বৃদ্ধির ফলে ট্রেডাররা আরও দক্ষতার সাথে তাদের মূলধন ব্যবহার করতে সক্ষম হবে। মার্কেটে সুবিধা প্রদান করে সক্রিয় ট্রেডারদের সহায়তা করাও এই পরিবর্তনের অন্যতম উদ্দেশ্য। আপনার সাফল্য কামনা করছি! https://ifxpr.com/3YjfdPU