Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'forex analysis'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 13 results

  1. স্ক্যাল্পিং এর সুবিধা অসুবিধা ও নিয়ম। বন্ধুরা, স্ক্যাল্পিং সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশী জানি, তারপর ও আর একটু ধারনা দেই, স্বল্প সময়ে একাধিক বার স্বল্প পিপস প্রফিট/লস এ ট্রেড করার মানেই হল স্ক্যাল্পিং। স্ক্যাল্পিং ট্রেড এ প্রফিট/লস খুব কম হলেও এটা সারা বিশ্ব জুড়েই জনপ্রিয় এবং এজন্যই বিশ্বের অনেক ট্রেডারই স্ক্যাল্পিং করতে ভালোবাসেন। তবে অনেক নতুন ট্রেডার অভিজ্ঞতার অভাবে স্ক্যাল্পিং করতে গিয়ে সর্বস্বান্ত হয়। তাই আজকে আপনাদের সাথে স্ক্যাল্পিং ট্রেড নিয়ে কিছু আলোচনা শেয়ার করবো। স্ক্যাল্পিং এর সুবিধাসমূহঃ স্বল্প টাইম ফ্রেম এ প্রত্যেক ক্যান্ডেল পর পর ট্রেড ওপেন করে প্রফিট নেয়া যায়। স্বল্প সময়ে লাভ/লস নির্ধারণ হয় বলে লাভ/লস এর জন্য অধিক সময় বা দিন অপেক্ষা করতে হয়না। মার্কেট এ বিশাল মুবমেন্ট না থাকলেও একাধিক বার স্ক্যাল্পিং করে দৈনিক মোটামুটি ভালো পিপস লাভ করা যায়। একাধিক বার ট্রেড করে লাভ শূন্যতে (ব্রোকার স্প্রেড দিয়ে) ট্রেড ক্লোজ করে নিজের এ্যাপিলিয়েট এ ভাল কমিশন নেয়া যায়। নরমাল ট্রেডিং স্টাইল এ যা সম্ভব নয়। উদাহরণস্বরূপ-আপনি আপনার ১০০০$ এর একাউন্ট এ নরমালি দৈনিক ১-৩ভলিউম ট্রেড ওপেন এবং ক্লোজ করেন আর যদি স্ক্যাল্পিং করেন তাহলে ১০-২০ভলিউম করতে পারবেন কারণ আপনি যখন স্ক্যাল্পিং করবেন তখন আপনি ৩-৫পিপস এর বেশী লাভের চিন্তা করবেন না। স্ক্যাল্পিং করলে আপনাকে সারাদিন ট্রেড এ সময় দিতে হবে না। স্ক্যাল্পিং এর অসুবিধাঃ আমার দেখামতে, স্ক্যাল্পিং এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল-স্টফ লস ছাড়া যারা স্ক্যাল্পিং করেন তারা হুট করে বিশাল লস এর সম্মুখীন হন। দু-একটি ট্রেড এ প্রফিট নেয়ার পর ট্রেড এর প্রতি ওভার-কনফিডেন্স চলে আসা। যা একাধিক ট্রেডার এর ক্ষেত্রেই হয়ে থাকে। যার ফলাফল পরবর্তীতে খুবই খারাপ হয়। নিজের এ্যাপিলিয়েট এ কমিশন নেয়ার জন্য একসাথে অনেক বড় ভলিউম এ ট্রেড ওপেন করে নিজের একাউন্টকে ঝুঁকির দিকে নিয়ে যাওয়া। উপরের সুবিধা ও অসুবিধাগুলো পড়ে এতক্ষণে অবশ্যই বুঝতে আপনার কষ্ট হয়নি যে, স্ক্যাল্পিং এ অসুবিধাগুলো আমরা নিজেরাই তৈরি করি যা আমাদের করা উচিৎ নয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে স্ক্যাল্পিং এ সুবিধাই বেশী। যেহেতু স্ক্যাল্পিং এ সুবিধা বেশী সেহেতু আপনারা কিভাবে স্ক্যাল্পিং করবেন আমার এ ছোট্ট অভিজ্ঞতা থেকে তাই বলিঃ মিনিমাম ১৫/৩০ মিনিট টাইম ফ্রেম বাঁচাই করুন। বা নির্দিষ্ট একটি টাইম ফ্রেম বাছাই করুন যে টাইম ফ্রেম এ আপনি সহজেই এনালাইসিস করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ব্রোকার স্প্রেড কম এমন যেকোনো একটি (মেজর) পেয়ার বাঁচাই করুন। পেয়ারটিতে যেন সারাদিনে গড়ে অন্তত ৫০পিপস মুভমেন্ট থাকে। যেমনঃ EURUSD, USDCAD, AUDUSD, NZDUSD. তবে যে পেয়ারগুলোতে ডেইলি মুবমেন্ট ১৫০পিপ্স+ মুবমেন্ট হয় সে পেয়ারগুলোতে স্ক্যাল্পিং করা থেকে বিরত থাকেন আর করলেও অবশ্যই ৪ঘন্টার টাইম ফ্রেম ফলো করুন। একাধিক ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। তবে এজন্য আপনি RSI, Fractal ও Parabolic SR এ ধরনের ইন্ডিকেটর ব্যবহার করতে পারেন। তবে সব সময় আগে নিজের এনালাইসিসকে গুরুত্ব দিন। এবং অবশ্যই Trendline ফলো করুন। স্ক্যাল্পিং করার জন্য বড় স্ক্রিন এ ট্রেড করুন, মোবাইল/ছোট স্ক্রিন এ স্ক্যাল্পিং করা থেকে বিরত থাকুন। আপনার বাছাইকৃত টাইম ফ্রেম এ একটি ক্যান্ডেল শেষ হলে পরের ক্যান্ডেল রিট্রেস্মেন্ট এ ট্রেড এন্টির সিদ্ধান্ত নিন। ট্রেড ওপেন করার আগে লক্ষ রাখবেন যে বিগত ক্যান্ডেল্-টির আঁকার যেন নুন্যতম ১০-১৫পিপস হয়। টেক-প্রফিটঃ ১০-৩০ পিপস টেক প্রফিট দিন। বা আপনি আপনার এনালাইসিস মতে দিন। তবে আমার মতে, স্ক্যাল্পিং এর ক্ষেত্রে ১০-৩০পিপস প্রফিট আসলে আরো প্রফিট এর অপেক্ষা না করাই ভালো। স্টফ লসঃ আপনি যে ক্যান্ডেল এ ট্রেড ওপেন করেছেন বাই এর ক্ষেত্রে তার আগের ক্যান্ডেল লো এর ১০পিপস নিচে ও সেল এর ক্ষেত্রে আগের ক্যান্ডেল হাই এর ১০পিপস উপরে দিন। অথবা আপনি যে টাইমফ্রেমে ট্রেড করছেন সে টাইমফ্রেমের সাপোর্ট/রেসিস্ট্যান্স এ Stop loss দিন। আর যদি কেউ স্টফ লস ছাড়া স্ক্যাল্পিং ট্রেড করে থাকেন তাহলে ট্রেন্ড লাইন কে বেশী গুরুত্ব দিয়ে ট্রেড ওপেন করবেন। নতুবা দুর্ভাগ্যবশতঃ একাউন্ট এর অকাল মৃত্যুই আপনার প্রাপ্য হতে পারে। যেকোনো নিউজ পাবলিশ আওয়ার এ স্ক্যাল্পিং ট্রেড থেকে বিরত থাকুন। আর অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করে স্ক্যাল্পিং ট্রেড করবেন তা না হলে ৫টি ট্রেড করে যা আয় করবেন ১ট্রেডেই হয়তো তার বেশী লস দিবেন। ট্রেডপ্রিয় বন্ধুরা, স্ক্যাল্পিং সম্পর্কে আমি যতটুকু জানি চেষ্টা করেছি আপনাদের সাথে ততটুকু শেয়ার করার, তবে হয়তো ভালো করে গুচিয়ে বলতে পারিনি। ভুল হলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন শুধরাবার চেষ্টা করবো আর স্ক্যাল্পিং ট্রেড সম্পর্কে আপনার আইডিয়া গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করবেন। মনে রাখবেন আপনার ছোট্ট আইডিয়া থেকে হয়তো কারো অনেক বড় উপকার হতে পারে। ধন্যবাদ। বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টটি পুনঃরায় পাব্লিশ করা হলো।
  2. EurUsd Technical Analysis & Trade Idea for next Move. Eurusd পেয়ারটি ডেইলি চিত্রের রিট্রেসমেন্ট লেভেল 1.03700 কমপ্লিট করে Sell এ পুনরায় Impulsive Move শুরু করছে যা আপনি যথাক্রমে ৪ঘন্টা, ডেইলি ও সাপ্তাহিক চিত্রে দেখতে পাচ্ছেন, তবে পেয়ারটি ৪ঘন্টা ও ডেইলি চিত্রে আরো কিছুটা Sell মুব করে যদি ডেইলি বা উইকলি সাপোর্ট 0.99470-0.99200. এর নিচে কোনো ক্যান্ডেল ক্লোজিং দিতে না পারে এবং ওই লেভেল থেকে কোনো ৪ঘন্টা বা ডেইলি রিভার্সেল / স্ট্রং Buy ক্যান্ডেল তৈরি করে তাহলে পেয়ারটি Buy এ 1.01200, 1.01700, 1.02500 বা তার অধিক মুব দিতে পারে। আর যদি পেয়ারটি এ সপ্তাহে উইকলি সাপোর্ট 0.99470-0.99200. এর নিচে কোনো ৪ঘন্টা বা ডেইলি ক্যান্ডেল ক্লোজিং দিতে পারে তাহলে পেয়ারটি Sell এ যথাক্রমে 0.98400, 0.97200, 0.96000 পর্যন্ত যেতে পারে। সুতরাং পেয়ারটিতে ৪ঘন্টা বা ডেইলি ক্যান্ডেল শেষ না হওয়া বা কনফার্মেশন না পাওয়া পর্যন্ত কোনো ট্রেডের সিদ্ধান্ত নিবেন না। নিচে চিত্রের মাধ্যমে পেয়ারটিতে এ সপ্তাহে আমার Technical Analysis & Trade Idea.টা শেয়ার করলাম। 4Hour Graph with Trade Idea below: Daily Graph with Trade Idea below : Supports & Resistances below: Hourly Supports: 1.00050, 0.99510, 0.99200. Hourly Resistances: 1.00730, 1.01230, 1.02050, 1.02850, 1.03520, 1.04050, 1.04700. Daily Supports : 1.00020, 0.99490, 0.99190. Daily Resistances : 1.01070, 1.01900, 1.02750, 1.03650, 1.04870. Weekly Support : 0.99510. Weekly Resistance : 1.02650. কমেন্ট এ আপনার ট্রেডিং আইডিয়া বা মতামত সবার সাথে শেয়ার করুন, জ্ঞান বিতরণে কেউ কখনো গরিব হয়না বরং উপকৃত হয় এবং জ্ঞানের পরিধি আরো বহুগুন বেড়ে যায়। Warning : This article only Educational purpose not for any Investments. Trade at your Own Risk & follow proper Money Management. Thanks.
  3. ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এন্ট্রি লেভেল: 1764.89 এন্ট্রি লেভেল নির্ধারণের : হরাইজন্টাল ওভারল্যাপ সাপোর্ট, 61.8% ফিবানচি রিট্রেসমেন্ট, 78.6% ফিবানচি এক্সটেনশান টেক প্রফিট : 1792.66 টেক প্রফিট লেভেল নির্ধারণের কারণ: হরাইজন্টাল সুইং হাই রেসিস্ট্যান্স, -27.2%, 227.2% রিট্রাসমেন্ট, 100% ফিবানচি এক্সটেনশন স্টপ লস: 1746.85 স্টপ লস : হরাইজন্টাল সুইং লো সাপোর্ট, 127.2% ফিবানচি এক্সটেনশন *মার্কেট বিশ্লেষণ ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, কিন্তু আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কিত নির্দেশ প্রদান করবে না। বিভিন্ন পেয়ারের ফরেক্স আনাল্যসিসগুলো পেতে [URL=" http://bit.ly/37CKtwI"]এই লিঙ্কটি[/URL] ভিজিট করুন
  4. ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এন্ট্রি লেভেল: 74.68 এন্ট্রি লেভেল নির্ধারণের : হরাইজন্টাল সুইং হাই রেসিস্ট্যান্স টেক প্রফিট :74.15 টেক প্রফিট লেভেল নির্ধারণের কারণ: 38 ফিবানচি রিট্রাসমেন্ট স্টপ লস:75.03 স্টপ লস : হরাইজন্টাল সুইং হাই রেসিস্ট্যান্স *মার্কেট বিশ্লেষণ ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, কিন্তু আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কিত নির্দেশ প্রদান করবে না। বিভিন্ন পেয়ারের ফরেক্স আনাল্যসিসগুলো পেতে [URL=" http://bit.ly/37CKtwI"]এই লিঙ্কটি[/URL] ভিজিট করুন
  5. আজ আমরা AUDNZD কারেন্সী পেয়ার নিয়ে কথা বলব। ডেইলী চার্টে দেখতে পাচ্ছি যে, পরিস্কার আপট্রেন্ডের পথে রয়েছে মার্কেট। একই সাথে চার ঘন্টার চার্টে দেখতে পাছি, ডাউন ট্রেন্ড ক্রস করে উপরে যাবার ট্রাই করছে। সুতরাং উপরে যাবার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এবার আপনার নিজের এনালাইসিস কি বলছে? একই বলছে তো? একই বলে থাকলে দেরী কেন? সেট আপ নিয়ে নিন। আপনার শুভকামনা। চার্ট টি দেখুনঃ
  6. আপাতদৃষ্টিতে দেখে বোঝা যাচ্ছে যে ডলারের পতন থামেনি। আরও বেশ কিছুসময় পতন অব্যহত থাকার সম্ভাবনাও দেখা যাচ্ছে। এদিকে USDCAD পেয়ারে আমরা চার ঘন্টারটাইম ফ্রেমে গেলে কি দেখতেপাই, তা আগে দেখে আসি চলুনঃ চার্টটিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি, লাল বৃত্ত মার্ক করা চিহ্নগুলোতে বারবার পরিস্কার সাপোর্ট আর রেসিস্ট্যান্স লেভেল তৈরি করেছে। ফাইনালি গতকালও সেই লেভেল ক্রস করে আবার রিটেস্ট করেছে। এবার অপেক্ষা রিটেস্ট করা ক্যান্ডেল এর নিচের প্রাইস লেভেল ১.২৫৪০ ক্রস করার। সেই লেভেল ক্রস করলে আমরা আশা করতে পারি, মার্কেট ১.২৪৫০ পর্যন্ত প্রাথমিক ধাপে নেমে যেতে পারে। এবার চুড়ান্ত ফলাফল পর্যন্ত অপেক্ষা আপনার যে কোন কিছু জানার থাকে ফেসবুকে আমায় টেক্সট করতে পারেন। আমার ফেসবুক লিংকঃ bmfxanalyst
  7. আজ আমরা GBPUSD পেয়ার নিয়ে একটু পর্যালোচনা করি। মাঝারি মানের টাইম ফ্রেম নিয়ে এই পেয়ারটির দিকে একটু দেখলেই আমরা ভাল একটা সম্ভাবনা দেখতে দেখতে পাই। নিচের চার্টের দিকে একটু লক্ষ্য রাখুনঃ আমরা দেখতে পাচ্ছি মার্কেট এই বছরের জানুয়ারী মাসের টপ থেকে শুরু হওয়া একটা ডাউনট্রেন্ডকে টাচ করেছে একতি পিনবারের মাধ্যমে। আবার দেখতে পাই, এ বছরেরই মার্চ মাসের বটম লাইন থেকে শুরু হওয়া একটা আপ ট্রেন্ডকে ব্রেক করে অনেকটা রিটেস্ট করেছে সেই পিনবারের মাধ্যমেই! খুব সহজেই আমরা তাহলে কি দেখতে পাচ্ছি? বড় কোন সমস্যা না হলে মার্কেট এরপর ইনসাইড বা পিনবারকে আরও স্ট্রং করে দেয়, এমন কোন কনফার্মেশন দেখাতে পারলে অনেকটা নিশ্চয়তা পাওয়া যায় যে, মার্কেট নিচের দিকে নেমে যেতে পারে। এবং নিচে নেমে এ বছরের ফেব্রুয়ারী মাসের বটম লেভেল থেকে শুরু হওয়া আপট্রেন্ডের লাইনকে স্পর্শ করতে পারে। সুতরাং, কনফার্মেশন পেয়ে গেছেন কি ইতোমধ্যে? তাহলে দেরী কেন? সেট আপটা নিয়ে নিন। আর যদি এখনও কনফার্মেশন না পেয়ে থাকেন, তাহলে অপেক্ষা করুন, এরপর কনফার্মেশন সিগনাল পেলেই সেট আপ নিতে ভুলবেন না। সকলের সাফল্য কামনা করছি। ধন্যবাদ => => => আমি চেষ্ঠা করছি রেগুলার বিডিফরেক্সপ্রো সাইটে আমার ট্রেড এনালাইসিস আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। এই লেখাটি আপনি আপনার ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক ওয়ালে বা আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন যাতে সকলেই সামান্য হলেও উপকৃত হতে পারে। সকলের সাফল্য কামনায়। আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়েও আমার সঙে থাকতে পারেন। ফেসবুক পেজ লিঙ্কঃ bmfxanalyst
  8. আজ ডলারের নিম্নমুখী এক নাগাড়ে পতন শুরু হয়েছে যেন। কিন্ত কেন? এভাবে নিচের দিকে পড়ার মত কিছু কি ঘটেছে আমেরিকার বিশ্বে? মনে হয় না। আল কায়দা বিমান হামলাও করেনি, আইএস এর প্রধানকে আমেরিকার বন্ধু বলেও প্রমান করা যায়নি এখনও। সৌদী আরবও বলেনি যে আমেরিকার সাথে সকল লেনদেন বন্ধ!! রাশিয়াও ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালায়নি এমনকি ইরানও পরমাণুর বোমা তাক করেনি!! ওদিকে উত্তর কোরিয়াও যথেষ্ট চুপ চাপ। তাহলে? এসবের কোন কিছুই না হওয়া সত্ত্বেও কেন ডলার এই অধোঃপতন?? এবার আসি মুল বিষয়ে। ফরেক্স এর চার্ট বা বিভিন্ন ব্যাংকের রিপোর্টের বাইরে বিশ্বের অর্থবাজারের মুভমেন্টের জন্য আরেকটি বিশাল জায়গা রয়েছে, যার উপর ভিত্তি করে এমন বড় বড় মুল্যের উঠানামা হয়ে থাকে। তার নাম রিউমার। বাংলায় যাকে বলব গুজব। হুজুগে শুধু বাঙালিই নয়। হুজুগে শব্দটার সাথে সারা বিশ্বের সকল জায়গার মানুষ জড়িত। সবাই গুজবে মাতে, সবাই চিলে কান নিয়েছে শুনে চিলের পিছনেই দোউড়ায়। কান কানের জায়গায় ঠিকঠাক আছে কিনা তা দেখারও প্রয়োজন পড়েনা। আর এই রিউমারের প্রভাব অর্থবাজারে বেশ জোড়েশোরেই পড়ে। আজ ইউএস ডলারের উপর এমনই শনির দশা পড়েছে। কারন, আজ সিরিয়ায় হামলা ইস্যুতে রাশিয়া ও আমেরিকা বেশ ভালভাবেই তর্কাতর্কি করেছে, আর বোঝাই যাচ্ছে তাতে রাশিয়ার যৌক্তিকতাই বেশি ছিল কারন সিরিয়ার আসাদ কিন্ত সিরিয়ান জনগনের গণভোটে নির্বাচিত ছিলেন। তাহলে নির্বাচিত এক সরকার প্রধানকে উতখাত করতে আমেরিকার এতো মাথাব্যাথা কেন?? এর আগে ইরাকে মিথ্যা রাসায়নিক অস্ত্রের অযুহাতে সাদ্দামকে ফাসী দিয়ে বেশ বড় ভুল করেছিল আমেরিকা, সেই উদাহরন টেনে এনে আমেরিকাকে তর্কাতর্কির সময় এক পর্যায়ে চুপ করিয়ে দিয়েছিলেন রাশিয়ান প্রতিনিধি। যদিও ইতোপুর্বে যুক্তরাজ্যে গুপচরকে নার্ভ গ্যাস প্রয়োগে হত্যার অভিযোগের ইস্যুতে রাশিয়া ও আমেরিকা যার যার দেশের ৫০ জনেরও বেশি জন করে কুটনৈতিককে দেশে পাঠিয়ে দেবার বিষয় তো ছিলই এখানে!! এতেই আমেরিকার আগ্রাসী ভুমিকায় যে বেশ বড় ধাক্কা লেগেছে তা বলাই যায়। এই আলোচিত ঘটনাকে ছাপিয়ে এবার রমরমে একটা বিষয় সামনে এসে দাড়িয়েছে আজ। তা হচ্ছে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর চারিত্রিক সনদ নিয়ে কারও কোন মাথা ব্যাথা যদিও নেই, তবুও আজ এফবিআই এর বেশ কিছু সদস্য ট্রাম্প এর ব্যক্তিগত আইনজীবীর অফিসে ব্যাপক তল্লাসী চালিয়েছে। তারা নির্বাচন কালীন কোন এক পর্ন অভিনেত্রীর সাথে ইটিশ-পিটিশ করার কথা ধামাচাপা দিতে যে বেশ বড় অংকের টাকা দিয়েছিলেন, সেই সংক্রান্ত নথিপত্রও নাকি খুজে পেয়েছেন!! অর্থাৎ ট্রাম্প সাহেব বেশ বড় ধরনের ঝামেলাতেই পড়তে যাচ্ছেন বলাই যায়। আর কোন দেশের প্রেসিডেন্ট এর এমন নারী কোলেংকারী জনিত ঝামেলায় পড়া মানে সেই দেশের অর্থবাজারে বেশ বড় রকমেই ধ্বস নেমে আসা। এখন দেখার বিষয় আমেরিকার সিনেট বোর্ড কিভাবে বিষয়টা সামাল দেন। আজ ডলারের বিপক্ষে বেইজ কারেন্সী হয়ে থাকা সকল পেয়ার শুধু উড়েই চলেছে যেন। একটু ব্যতিক্রম ছিল জাপানী ইয়েন। ভাব দেখে মনে হচ্ছিল যে ইয়েনের দশা ডলার থেকেও খারাপ তাই এই চরম সংকটের মুহুর্তেও ডলার একমাত্র ইয়েনের বিপক্ষে একটু হলেও মাথা তুলে রাখতে পেরেছে। আজকের অফ টপিকের এনালাইসিস কি আপনাদের একটু হলেও বোধগম্য হয়েছে? তাহলে আমিও একটু মাথা তুলে দাড়াতে পারতাম আমি চেষ্ঠা করছি রেগুলার বিডিফরেক্সপ্রো সাইটে আমার ট্রেড এনালাইসিস আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। এই লেখাটি আপনি আপনার ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক ওয়ালে বা আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন যাতে সকলেই সামান্য হলেও উপকৃত হতে পারে। সকলের সাফল্য কামনায়। আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়েও আমার সঙে থাকতে পারেন। ফেসবুক পেজ লিঙ্কঃ bmfxanalyst
  9. EURUSD মার্কেট আউটলুক সেপ্টেম্বর ১৫ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত। বন্ধুরা, পেয়ারটির মার্কেট বিগত সপ্তাহে ১২০পিপ্স এর মত সেলে গিয়ে সপ্তাহের শেষের দিকে আবার বাই এ ফিরে এসে ১.২৯৬৪ মুল্যে মার্কেট ক্লোজ করে যা অনেক ট্রেডারকেই লসের সম্মুখীন করেছে। বর্তমানে সবধরনের চার্টে পেয়ারটির মার্কেট এখনো সেল ইন্ডিকেট করছে। যেহেতু পেয়ারটির মার্কেট এখনো সেল ইন্ডিকেট করছে তাই টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিসের দিকে ফলো করে ধারনা করা যে পেয়ারটি এ সপ্তাহেও সেলে-ই থাকবে তবে সেটা বেশীরভাগ নির্ভর করবে USD কারেন্সির নিউজগুলোর এ্যকচুয়্যাল রিপোর্ট এর উপর যেহেতু এ সপ্তাহে EUR কারেন্সির হাই ইমপ্যাক্ট এর শুধুমাত্র একটি নিউজ রয়েছে, তাই এ সপ্তাহে পেয়ারটি বাই এ যাওয়ার জন্য/কারেকশন করার জন্য উক্ত নিউজটি সহযোগিতা করতে পারে। যেহেতু এ সপ্তাহে USD কারেন্সির FOMC এর কয়েকটি নিউজ রয়েছে তাই এ সপ্তাহে পেয়ারটির বাই/সেল ট্রেন্ড বেশীরভাগ নির্ভর করবে USD কারেন্সির নিউজগুলোর উপর। এ সপ্তাহের জন্য পেয়ারটির সর্বনিম্ন সাপোর্ট হিসেবে ধরা যায় যথাক্রমে ১.২৮০৫ ও ১.২৭৫০ এবং সরবোচ্চ রেসিস্টেন্স হিসেবে ১.৩০৪০ ও ১.৩২৫০। যাইহোক, মার্কেট এ পরিস্থিতি থেকে এ সপ্তাহে বাই গেলে ১.৩০৪০-১.৩১৭৫ পর্যন্ত এবং সেল এ যাওয়ার জন্য ১.২৯২০ সাপোর্ট মুল্য ক্রস করলে ১.২৮৪০-১.২৭৫০ পর্যন্ত যেতে পারে। যদি উক্ত পেয়ারটির USD কারেন্সির বেশীরভাগ নিউজ পজিটিভ হয় তাহলে এ সপ্তাহেও পেয়ারটি নিশ্চিত সেলে-ই থাকবে। তবে সেটা অধিকাংশ নির্ভর করবে নিউজের এ্যকচুয়্যাল রিপোর্টের উপর। আপনাদের যাতে এ সপ্তাহে উক্ত পেয়ারটিতে ট্রেড করতে সুবিধা হয় সেজন্য চিত্রের সাহায্যে পেয়ারটির সাপোর্ট, রেসিস্টেন্স, মার্কেট ট্রেন্ড ও ট্রেড আইডিয়া শেয়ার করলাম। দৈনিক চার্টে মার্কেট ট্রেন্ডঃ সাপোর্ট রেসিসটেন্স ও ট্রেড আইডিয়া চিত্রঃ উপরোক্ত চিত্রেঃ সম্পূর্ণ চার্ট আয়ত্তে না আসায় সকল সাপোর্টসমূহ গ্রাফের সাহায্যে দেখানো সম্ভব হয়নি। পিভট পয়েন্টঃ ১.২৯২৪। রেসিসটেন্স সমুহঃ ১.২৯৮৭, ১.৩০৩৭, ১.৩০৯৫, ১.৩১৩২, ১.৩১৭৬ ও স্ট্রং রেসিসটেন্স ১.৩২৫০। সাপোর্ট সমুহঃ ১.২৯২০, ১.২৮৮২, ১.২৮৪০, ১.২৭৯৫, ১.২৭৫০ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.২৬৬০। এ সপ্তাহে উক্ত পেয়ারটিতে হাই ইম্প্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ ১৫ই সেপ্টেম্বর সোমবার – মার্কেট ওপেনের প্রথম দিনে পেয়ারটিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর কোনো নিউজ নেই, তাই এ দিন উক্ত পেয়ারে টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস ফলো করে ট্রেড করুন। ১৬ই সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার – মার্কেট ওপেনের দ্বিতীয় দিনে EUR কারেন্সির এ সপ্তাহের একমাত্র হাই ইম্প্যাক্ট নিউজটি রয়েছে, তাছাড়া এ দিন USD কারেন্সিরও একমাত্র নিউজটি রয়েছে। তাই এ দিন পেয়ারটিতে ভাল মুবমেন্ট আশা করা যায়। দুপুর ৩.০০মিনিট EUR German ZEW Economic Sentiment সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD PPI m/m ১৭ই সেপ্টেম্বর বুধবার – সপ্তাহের এই দিনে USD কারেন্সিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর একটি নিউজ রয়েছে, নিউজটির এ্যকচুয়্যাল রিপোর্ট ভাল হলে এদিন পেয়ারটি ট্রেডেবল হয়ে উঠবে। সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Core CPI m/m ১৮ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার – সপ্তাহের এই দিনটিতে উক্ত পেয়ারের মেজর কারেন্সি USD তে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ এর সংখ্যা সবছেয়ে বেশী। তাই এই দিন পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকার সম্ভাবনা খুবই বেশী এবং এ দিন পেয়ারটি ভালো একটা মুবমেন্ট ঘটাতে পারে। তাই এ দিন পেয়ারটিতে নিউজ বুঝে ট্রেড করুন। রাত ১২.০০মিনিট USD FOMC Economic Projections রাত ১২.০০মিনিট USD FOMC Statement রাত ১২.০০মিনিট USD Federal Funds Rate রাত ১২.৩০মিনিট USD FOMC Press Conference সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Building Permits সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Unemployment Claims সন্ধ্যা ৬.৪৫মিনিট USD Fed Chair Yellen Speaks রাত ৮.০০মিনিট USD Philly Fed Manufacturing Index ১৯ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার – মার্কেট ক্লোজিং এর এ দিনে পেয়ারটিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর কোনো নিউজ নেই, তাই এ দিন উক্ত পেয়ারে টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস ফলো করে ট্রেড করুন। বন্ধুরা, উপরোক্ত নিউজগুলো দেখেই এতক্ষণে বুঝতে পারছেন যে, এ সপ্তাহে পেয়ারটি EUR কারেন্সিতে একটিমাত্র হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আছে অপরদিকে USD কারেন্সিতে এ সপ্তাহে নিউজের ছড়াছড়ি, তাই আশা করি এ সপ্তাহে পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকবে। তবে USD কারেন্সির নিউজগুলোর এ্যকচুয়্যাল রিপোর্ট যদি ভালো হয় তাহলে আমার মনে হয় পেয়ারটি এ সপ্তাহেও তার ট্রেন্ড সেলে-ই ধরে রাখবে এবং ১০০-২০০ পিপ্স মুবমেন্ট ঘটাবে। এ সপ্তাহে আপনি উক্ত পেয়ারটিতে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ সাধারন নিয়মে পেয়ারটির মার্কেট মূল্য ১.৩০০০ ক্রস করলে ১.৩০১৫ এ বাই ট্রেড করুন স্টপ লস ১.২৯২০ আর টেক প্রফিট দিন ১০০-১৫০ পিপ্স এবং পেয়ারটির মার্কেট মুল্য যদি প্রথম সাপোর্ট ১.২৯২০ ক্রস করে তাহলে সেল ট্রেড করুন আর এক্ষেত্রে টেক প্রফিট ৮০-১২০পিপ্স দিন এবং স্টপ লস দিন ১.২৯৯০। আর যদি মার্কেট ওপেন হওয়ার পর পেয়ারটি বাই এ যায় তাহলে ১.৩১২০-১.৩১৫০ এর মধ্যে সেল ট্রেড করুন এক্ষেত্রে স্টপ লস দিন ১.৩১৭৫ এবং টেক প্রফিট দিন ৭০-৯০পিপ্স। আর পেয়ারটির মার্কেট মূল্য যদি সেল এ যায় তাহলে ১.২৮০০-১.২৮৩০ এর মধ্যে বাই ট্রেড করুন এক্ষেত্রে স্টপ লস দিন ১.২৭৫০ এবং টেক প্রফিট দিন ৭০-১১০পিপ্স। উপরোক্ত ট্রেডগুলোর টেক প্রফিট ও স্টপলস আপনি চাইলে আপনার মত করে দিতে পারেন। তবে স্টপলস এর ক্ষেত্রে অবশ্যই সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স দেখে দিন। উপরোক্ত যে কোনো অর্ডার মেক করার পর যদি দেখেন যে আপনার ট্রেড প্রফিটে আছে কিন্তু নিউজ আপনার ট্রেড এর বিপরীতে তাহলে ঐই ট্রেডটি ক্লোজ করে দিবেন। ট্রেড এ উপস্থিত না থাকলে একটির বেশী পেন্ডিং অর্ডার দিবেন না। যদি আপনার একটি অর্ডার নিয়ে নেয় তাহলে সে অর্ডারটি ক্লোজ না করে আরেকটি অর্ডার দিবেন না। বিশেষ করে বাই সেল করে ট্রেড লক করবেন না। আর যারা স্ক্যাল্পিং করেন তারা আশা করি পেয়ারটিতে এ সপ্তাহে ভালো করতে পারবেন তবে এজন্য USD কারেন্সির নিউজগুলোর উপর অবশ্যই চোখ রাখবেন আর অবশ্যই ট্রেন্ড ফলো করবেন। হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আওয়ার এ দেখে ও বুঝে ট্রেড করবেন। এই এ্যনালাইসিস সাপ্তাহিক ট্রেডাররা ফলো করলে ভালো, তবে ডেইলি ট্রেডাররা লট সাইজ আনুপাতিক হারে কমিয়ে করতে পারেন। ধন্যবাদ। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  10. EURUSD মার্কেট আউটলুক সেপ্টেম্বর ০৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত। বন্ধুরা, ECB এর নিউজটি পাবলিশ এর পর পেয়ারটির মার্কেট বিগত সপ্তাহে নাটকীয়ভাবে নামতে থাকে যা অনেক ট্রেডারকেই বিপদের সম্মুখীন করেছে আবার অনেকে অধিক প্রফিট নিয়ে আনন্দে হয়তো সারা রাত ঘুমাতে পারেননি। পেয়ারটির মার্কেট বিগত সপ্তাহে মোট ২৪০পিপ্স এর মত সেল এ গেইন করে এবং ১.২৯৫০ এ সেল মুল্যে মার্কেট ক্লোজ করে। বর্তমানে সবধরনের চার্টে পেয়ারটির মার্কেট এখনো সেল ইন্ডিকেট করছে। যেহেতু পেয়ারটির মার্কেট এখনো সেল ইন্ডিকেট করছে তাই টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিসের দিকে ফলো করে ধারনা করা যে পেয়ারটি এ সপ্তাহেও সেলে-ই থাকবে তবে সেটা বেশীরভাগ নির্ভর করবে USD কারেন্সির নিউজগুলোর এ্যকচুয়্যাল রিপোর্ট এর উপর যেহেতু এ সপ্তাহে EUR কারেন্সির হাই ইমপ্যাক্ট কোনো নিউজ নেই, তবে EUR কারেন্সির মিডিয়াম ইমপ্যাক্ট এর দু-একটি নিউজ এ সপ্তাহে পেয়ারটি বাই এ যাওয়ার জন্য/কারেকশন করার জন্য সহযোগিতা করতে পারে যেমন, Trade balance figures, and industrial output numbers। তবে এ সপ্তাহের বাই/সেল ট্রেন্ড বেশীরভাগ নির্ভর করবে USD কারেন্সির নিউজগুলোর উপর। এ সপ্তাহের জন্য পেয়ারটির সর্বনিম্ন সাপোর্ট হিসেবে ধরা যায় যথাক্রমে ১.২৮০৫ ও ১.২৭৫০ এবং সরবোচ্চ রেসিস্টেন্স হিসেবে ১.৩০৪০ ও ১.৩১৭৬। যাইহোক, মার্কেট এ পরিস্থিতি থেকে এ সপ্তাহে বাই গেলে ১.২৯৯০-১.৩১৭৫ পর্যন্ত এবং সেল এ যাওয়ার জন্য ১.২৯২০ সাপোর্ট মুল্য ক্রস করলে ১.২৮৪০-১.২৭৫০ পর্যন্ত যেতে পারে। যদি উক্ত পেয়ারটির USD কারেন্সির বেশীরভাগ নিউজ পজিটিভ হয় তাহলে এ সপ্তাহেও পেয়ারটি নিশ্চিত সেলে-ই থাকবে। তবে সেটা অধিকাংশ নির্ভর করবে নিউজের এ্যকচুয়্যাল রিপোর্টের উপর। আপনাদের যাতে এ সপ্তাহে উক্ত পেয়ারটিতে ট্রেড করতে সুবিধা হয় সেজন্য চিত্রের সাহায্যে পেয়ারটির সাপোর্ট, রেসিস্টেন্স, মার্কেট ট্রেন্ড ও ট্রেড আইডিয়া শেয়ার করলাম। দৈনিক চার্টে মার্কেট ট্রেন্ডঃ সাপোর্ট রেসিসটেন্স ও ট্রেড আইডিয়া চিত্রঃ উপরোক্ত চিত্রেঃ সম্পূর্ণ চার্ট আয়ত্তে না আসায় সকল সাপোর্টসমূহ গ্রাফের সাহায্যে দেখানো সম্ভব হয়নি। পিভট পয়েন্টঃ ১.৩০০৬। রেসিসটেন্স সমুহঃ ১.২৯৮৭, ১.৩০৩৭, ১.৩০৯৫, ১.৩১৩২ ও স্ট্রং রেসিসটেন্স ১.৩১৭৬। সাপোর্ট সমুহঃ ১.২৯২০, ১.২৮৮০, ১.২৮৪০, ১.২৮০৪, ১.২৭৫০ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.২৬৬০। এ সপ্তাহে উক্ত পেয়ারটিতে হাই ইম্প্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ ০৮ই সেপ্টেম্বর সোমবার – মার্কেট ওপেনের এই দিনে পেয়ারটিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর কোনো নিউজ নেই, তাই এ দিন পেয়ারটিতে টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস দেখে বুঝে ট্রেড করুন। ০৯ই সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার – মার্কেট ওপেনের দ্বিতীয় দিনেও পেয়ারটিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর কোনো নিউজ নেই, তাই এ দিনও পেয়ারটিতে টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস দেখে বুঝে ট্রেড করুন। ১০ই সেপ্টেম্বর বুধবার – এ দিনও পেয়ারটিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর কোনো নিউজ নেই, তাই এ দিনও পেয়ারটিতে টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস দেখে বুঝে ট্রেড করুন। ১১ই সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার – এ মার্কেট ওপেনের চতুর্থ দিনে পেয়ারটির USD কারেন্সিতে একটিমাত্র নিউজ রয়েছে যা পেয়ারটির মার্কেটের মুবমেন্ট কিছুটা পরিবর্তন করতে পারে। সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ১২ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার – মার্কেট ক্লোজিং এর এ দিনে উক্ত পেয়ারটির USD কারেন্সিতে কয়েকটি নিউজ রয়েছে। তাই এ দিন পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকবে আর যদি USD কারেন্সির নিউজগুলোর এ্যকচুয়্যাল রিপোর্ট ভাল হয় তাহলে পেয়ারটির ট্রেন্ড এ সপ্তাহেও সেলে-ই থাকবে। তাই মার্কেট ক্লোজিং এর এ দিনে নিউজ বুঝে পেয়ারটিতে সাবধানে ট্রেড করুন। সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Core Retail Sales m/m সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Retail Sales m/m সন্ধ্যা ৭.৫৫মিনিট USD Prelim UoM Consumer Sentiment বন্ধুরা, উপরোক্ত নিউজগুলো দেখেই এতক্ষণে বুঝতে পারছেন যে, এ সপ্তাহে পেয়ারটি EUR কারেন্সিতে কোনো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ নেই এবং অপর কারেন্সি USD তে ও Unemployment Claims নিউজটি ছাড়া তেমন ভাল কোনো নিউজ নেই তাই এ সপ্তাহটি পেয়ারটিতে মুবমেন্ট কম হতে পারে। তবে আমার মনে হয় পেয়ারটি এ সপ্তাহেও তার ট্রেন্ড সেলে-ই ধরে রাখবে। এ সপ্তাহে আপনি উক্ত পেয়ারটিতে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ সাধারন নিয়মে পেয়ারটির মার্কেট মূল্য ১.২৯৫৫ ক্রস করলে ১.২৯৭০ এ বাই ট্রেড করুন স্টপ লস ১.২৯৩৫ আর টেক প্রফিট দিন ৫০-৮০ পিপ্স এবং পেয়ারটির মার্কেট মুল্য যদি প্রথম সাপোর্ট ১.২৯২০ ক্রস করে তাহলে সেল ট্রেড করুন আর এক্ষেত্রে টেক প্রফিট ৬০-৮০পিপ্স দিন এবং স্টপ লস দিন ১.২৯৬৫। আর যদি মার্কেট ওপেন হওয়ার পর পেয়ারটি বাই এ যায় তাহলে ১.৩০৪০-১.৩০৬০ এর মধ্যে সেল ট্রেড করুন এক্ষেত্রে স্টপ লস দিন ১.৩০৯০ এবং টেক প্রফিট দিন ৫০-৭০পিপ্স। আর পেয়ারটির মার্কেট মূল্য যদি সেল এ যায় তাহলে ১.২৮০০-১.২৮৪০ এর মধ্যে বাই ট্রেড করুন এক্ষেত্রে স্টপ লস দিন ১.২৮৮০ এবং টেক প্রফিট দিন ৭০-১১০পিপ্স। উপরোক্ত ট্রেডগুলোর টেক প্রফিট ও স্টপলস আপনি চাইলে আপনার মত করে দিতে পারেন। তবে স্টপলস এর ক্ষেত্রে অবশ্যই সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স দেখে দিন। উপরোক্ত যে কোনো অর্ডার মেক করার পর যদি দেখেন যে আপনার ট্রেড প্রফিটে আছে কিন্তু নিউজ আপনার ট্রেড এর বিপরীতে তাহলে ঐই ট্রেডটি ক্লোজ করে দিবেন। ট্রেড এ উপস্থিত না থাকলে একটির বেশী পেন্ডিং অর্ডার দিবেন না। যদি আপনার একটি অর্ডার নিয়ে নেয় তাহলে সে অর্ডারটি ক্লোজ না করে আরেকটি অর্ডার দিবেন না। বিশেষ করে বাই সেল করে ট্রেড লক করবেন না। আর যারা স্ক্যাল্পিং করেন তারা আশা করি পেয়ারটিতে এ সপ্তাহে ভালো করতে পারবেন তবে এজন্য অবশ্যই ট্রেন্ড এবং নিউজ ফলো করবেন। হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আওয়ার এ দেখে ও বুঝে ট্রেড করবেন। এই এ্যনালাইসিস সাপ্তাহিক ট্রেডাররা ফলো করলে ভালো, তবে ডেইলি ট্রেডাররা লট সাইজ আনুপাতিক হারে কমিয়ে করতে পারেন। ধন্যবাদ। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  11. GBPUSD মার্কেট আউটলুক সেপ্টেম্বর ০১ থেকে সেপ্টেম্বর ০৫ তারিখ পর্যন্ত। ট্রেডপ্রিয় বন্ধুরা, GBPUSD পেয়ারটি বিগত সপ্তাহে ৭০-৮০পিপ্স এর মধ্যে ঘুরপাক করে ১.৬৫৯৭ রেট এ মার্কেট ক্লোজ করে। পেয়ারটির মার্কেট ট্রেন্ড বর্তমানে দৈনিক ও ৪ঘন্টার চার্ট এ এখনো সেল ইন্ডিকেট করছে তবে এ সপ্তাহে GBP কারেন্সির অনেকগুলো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ রয়েছে, অপরদিকে USD কারেন্সিরও কয়েকটি হাই ইম্প্যাক্ট নিউজ রয়েছে। তাই এ সপ্তাহে পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকবে এবং আশা করি এ সপ্তাহে পেয়ারটিতে ভাল স্ক্যাল্পিং করা যাবে। তবে আমার মতে এ সপ্তাহে পেয়ারটি বাই এ যাওয়ার পসিবিলিটি-ই বেশী। যাইহোক, এ সপ্তাহে পেয়ারটি সেল এর দিকে ১.৬৪৬০/১.৬৩৩৮ এবং বাই এর দিকে গেলে ১.৬৬৬০/১.৬৭৬৫ পর্যন্ত যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই আপনাদের যেন উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করতে সুবিধা হয় সে জন্য চিত্রের সাহায্যে উক্ত কারেন্সির সাপোর্ট, রেসিস্টেন্স, মার্কেট ট্রেন্ড এবং একটা ট্রেড আইডিয়া শেয়ার করলাম। GBPUSD ৪ঘন্টার চার্ট এ মার্কেট ট্রেন্ড চিত্রঃ GBPUSD ডেইলি চার্ট এ সাপোর্ট রেসিস্টেন্স ও ট্রেড আইডিয়া চিত্রঃ দৈনিক চার্টে পিভট পয়েন্টঃ ১.৬৫৯৩। রেসিসটেন্স সমুহঃ ১.৬৬১২, ১.৬৬৬৭, ১.৬৭১৬, ১.৬৭৬৮, ১.৬৮২৩ ও স্ট্রং রেসিসটেন্স ১.৬৯২০। সাপোর্ট সমুহঃ ১.৬৫৬৭, ১.৬৫৩৭, ১.৬৪৯৭, ১.৬৪৫৯, ১.৬৪২৩ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৬৩৩৭। GBPUSD - পেয়ারটির এ সপ্তাহের হাই ইমপ্যাক্ট নিউজগুলো জেনে নিনঃ ০১লা সেপ্টেম্বর সোমবার – মার্কেট ওপেনের এই দিনে শুধুমাত্র GBP কারেন্সিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর একটি নিউজ রয়েছে, তাই এ দিন GBPUSD পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকার সম্ভাবনা বেশী। দুপুর ২.৩০মিনিট GBP Manufacturing PMI ০২রা সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার – মার্কেট ওপেনের দ্বিতীয় দিনে উক্ত পেয়ারটির উভয় কারেন্সিতে হাই ইম্প্যাক্টের দুটি নিউজ রয়েছে, যদি নিউজগুলোর এ্যাকচুয়্যাল রিপোর্ট ভাল হয় তাহলে এ দিন পেয়ারটি ট্রেডেবল হয়ে উঠতে পারে এবং ভাল স্ক্যাল্পিং করা যেতে পারে। দুপুর ২.৩০মিনিট GBP Construction PMI রাত ৮.০০মিনিট USD ISM Manufacturing PMI ০৩রা সেপ্টেম্বর বুধবার – সপ্তাহের এই এই দিনে শুধুমাত্র GBP কারেন্সিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর একটি নিউজ রয়েছে, তাই এ দিন পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকবে। দুপুর ২.৩০মিনিট GBP Services PMI ০৪ঠা সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার – এ সপ্তাহের এই দিনে পেয়ারটিতে হাই ইমপ্যাক্ট এর নিউজ সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। তাই এই দিন পেয়ারটি ট্রেডেবল থাকার সম্ভাবনা খুবই বেশী এবং এ দিন পেয়ারটিতে ভাল স্ক্যাল্পিং করা যাবে। যেহেতু এই দিন উক্ত পেয়ারটিতে অধিক পরিমান নিউজ রয়েছে তাই নিউজ দেখে সাবধানে বুঝে ট্রেড করুন। বিকাল ৫.০০মিনিট GBP Asset Purchase Facility বিকাল ৫.০০মিনিট GBP Official Bank Rate Tentative GBP MPC Rate Statement সন্ধ্যা ৬.১৫মিনিট USD ADP Non-Farm Employment Change সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Trade Balance সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Unemployment Claims রাত ৮.০০মিনিট USD ISM Non-Manufacturing PMI ০৫ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার – মার্কেট ক্লোজিং এর এ দিন পেয়ারটির শুধুমাত্র USD কারেন্সির কয়েকটি নিউজ রয়েছে। তাই এ দিন পেয়ারটি ট্রেডেবল হবে এবং USD কারেন্সির নিউজগুলো পজিটিভ হলে এ দিন পেয়ারটি সেলে থাকবে। সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Non-Farm Employment Change সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Unemployment Rate রাত ৮.০০মিনিট USD Ivey PMI উপরোক্ত নিউজগুলো দেখেই বুঝতে পারছেন যে এ সপ্তাহে পেয়ারটির GBP কারেন্সিতে কোনো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ নেই, তাই যদি এ সপ্তাহে USD কারেন্সির নিউজগুলো অত্যাধিক ভালো হয় তাহলে পেয়ারটি সেলে-ই থাকবে অপর দিকে USD এর নিউজগুলো অত্যাধিক খারাপ হলে পেয়ারটি এ সপ্তাহেও বাই কিছুটা কারেকশন করবে। তবে আমার মতে পেয়ারটি এ সপ্তাহেও সেলে থাকবে। এই সপ্তাহে আপনি উক্ত কারেন্সিতে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ (১) মার্কেট প্রথম রেসিস্টেন্স ১.৬৬১২ ক্রস করলে ১.৬৬৩৫ মুল্যে বাই ট্রেড করুন, স্টপ লস ১.৬৫৬০ টেকপ্রফিট ৬০-৮০পিপ্স দিন। (২) মার্কেট যদি বাই যায় তাহলে ১.৬৭৫০ এ সেল ট্রেড করুন, এক্ষেত্রে স্টপ লস দিন ১.৬৭৯০ আর টেক প্রফিট দিন ৮০-১২০ পিপ্স। (৩) মার্কেট যদি সেল এ যায় তাহলে প্রথম সাপোর্ট ১.৬৫৬৭ ক্রস করলে ১.৬৫৬০ মুল্যে সেল এন্ট্রি দিন আর স্টপ লস ১.৬৬১৫ টেক প্রফিট ৬০-৮০ পিপ্স দিন। (৪) এবং ১.৬৪৬০ থেকে ১.৬৪২০ এর মধ্যে যেকোনো মুল্যে বাই ট্রেড এ এন্ট্রি দিন আর স্টপ লস ১.৬৩৮৫ এবং টেক প্রফিট ১৫০-২০০পিপ্স দিন (যদি এ ট্রেডটিতে এন্ট্রি হয় তাহলে টেক প্রফিটের জন্য ১/২সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে)। উপরোক্ত ট্রেডগুলোর টেক প্রফিট ও স্টপলস আপনি চাইলে আপনার মত করে দিতে পারেন। তবে স্টপলস এর ক্ষেত্রে অবশ্যই সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স দেখে দিন। উপরোক্ত যে কোনো অর্ডার মেক করার পর যদি দেখেন যে আপনার ট্রেড প্রফিটে আছে কিন্তু নিউজ আপনার ট্রেড এর বিপরীতে তাহলে ঐই ট্রেডটি ক্লোজ করে দিবেন। ট্রেড এ উপস্থিত না থাকলে একটির বেশী পেন্ডিং অর্ডার দিবেন না। যদি আপনার একটি অর্ডার নিয়ে নেয় তাহলে সে অর্ডারটি ক্লোজ না করে আরেকটি অর্ডার দিবেন না। বিশেষ করে বাই সেল করে ট্রেড লক করবেন না। আর যারা স্ক্যাল্পিং করেন তারা অবশ্যই ট্রেন্ড এবং নিউজ ফলো করবেন। হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আওয়ার এ দেখে ও বুঝে ট্রেড করবেন। এই এ্যনালাইসিস সাপ্তাহিক ট্রেডাররা ফলো করলে ভালো, তবে ডেইলি ট্রেডাররা লট সাইজ আনুপাতিক হারে কমিয়ে করতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  12. বন্ধুরা, EURUSD পেয়ারটি গত সপ্তাহে ১.৩৫৯৯ রেট এ লসে এবং সাপ্তাহিক ৪৬% প্রফিটে মার্কেট ক্লোজ করে। বর্তমানে দৈনিক চার্ট দেখলে দেখবেন যে পেয়ারটির ট্রেন্ড সেল এ আছে। যদি পেয়ারটি সেল এ আসে তাহলে হয়তো ১.৩৫৩০/২০ থেকে বাই এর দিকে মোড় নিতে পারে। এ সপ্তাহে পেয়ারটির সম্ভাব্য সাপোর্ট হিসেবে ১.৩৫৩০ থেকে ১.৩৪০০ এবং রেসিস্টেন্স হিসেবে প্রথমে ১.৩৬৬৫ ও মেজর রেসিস্টেন্স হিসেবে পূর্বের সুইং টপ বা বিগত তিন মাসের এভারেজ রেসিস্টেন্স ১.৩৭৪০ কে ধরা যায়। এ সপ্তাহে উক্ত পেয়ারের দুটি কারেন্সিতেই অনেকগুলো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আছে। এ সপ্তাহে EURUSD পেয়ার এ যেন ট্রেড করতে আপনাদের সুবিধা হয় সে জন্য চিত্রের সাহায্যে উক্ত পেয়ারটির মার্কেট ট্রেন্ড, সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্সগুলো জেনে নিন এবং ছোট্ট একটা ট্রেড আইডিয়া দেখে নিনঃ EUR/USD পেয়ারটির দৈনিক চার্টের ট্রেন্ড চিত্রঃ EUR/USD পেয়ারটির সাপোর্ট, রেসিস্টেন্স ও ট্রেড আইডিয়া চিত্রঃ উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ উপরের চিত্র দেখে EURUSD পেয়ার এর ট্রেন্ড ও সাপোর্ট রেসিস্টেন্স সমূহ নিশ্চয়ই বুঝেছেন। চিত্রে ট্রেডিং টার্মিনালের গ্রাফে ডে চার্ট এর নিচের দিক দেখা না যাওয়াতে চিত্রের মাধ্যমে সাপোর্টগুলো দেখানো সম্ভব হয়নি। রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৩৬৬৫, ১.৩৭২২, ১.৩৭৭১, ১.৩৮১০ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৩৮৫০। সাপোর্ট সমুহঃ ১.৩৫৬০, ১.৩৫০২, ১.৩৪৪৩, ১.৩৪১৭, ১.৩৩৫৯ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৩২০৫। EUR-USD পেয়ার এর এ সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ ২৩ই জুন সোমবার দুপুর ১.০০মিনিট EUR French Flash Manufacturing PMI দুপুর ১.৩০মিনিট EUR German Flash Manufacturing PMI রাত ৮.০০মিনিট USD Existing Home Sales ২৪ই জুন মঙ্গলবার দুপুর ২.০০মিনিট EUR German Ifo Business Climate রাত ৮.০০মিনিট USD CB Consumer Confidence রাত ৮.০০মিনিট USD New Home Sales ২৫ই জুন বুধবার সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Core Durable Goods Orders m/m ২৬ই জুন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২৭ই জুন শুক্রবার All Day EUR German Prelim CPI m/m এ সপ্তাহে পেয়ারটি আশা করি আরেকটু সেল এ যাবে তবে এখন সময় হয়েছে বাই এ যাওয়ার। যেহেতু পেয়ারটি বিগত মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে বিগত সপ্তাহ পর্যন্ত সেল ছিল এবং ১.৩৫০০ সাপোর্ট লেভেলকে ক্রস করতে পারেনি, তাই আমি মনে করি পেয়ারটি বাই এ মোড় নেওয়ার সময় হয়েছে এখন। যাই হোক সেটা নির্ভর করবে পেয়ারটির এ সপ্তাহের নিউজগুলোর উপর। আমি শুধু আমার এ্যনালাইসিস এর কথা বললাম। EUR-USD পেয়ারটিতে এ সপ্তাহে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ চিত্রমতে দ্বিতীয় সাপোর্ট(১.৩৫০২) লেবেল ক্রস করলে ১.৩৪৯০ তে সেল আর ১.৩৬৩০ এ বাই ট্রেড করুন, যেহেতু পেয়ারটি বাই যাওয়ার একটি পসিবিলিটি আছে তাই ১.৩৫৫৫-১.৩৫৩০ এ আরেকটি বাই পেন্ডিং দিন। সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স দেখে বা আপনি আপনার মত এ্যনালাইসিস করে স্টফ লস দিন এবং টেক প্রোফিট দিন ৭০(টিপি১) থেকে ১২০(টিপি২) পিপ্স বা আপনি আপনার মত করে দিন। আর যারা স্ক্যাল্পিং করেন তারা অবশ্যই এ সপ্তাহে সাবধানে ট্রেড করবেন, যেহেতু উক্ত পেয়ারের দুটি কারেন্সিতেই নিউজ আছে। হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আওয়ার এ দেখে ও বুঝে ট্রেড করুন। এই এ্যনালাইসিস সাপ্তাহিক ট্রেডাররা ফলো করলে ভালো, তবে ডেইলি ট্রেডাররা লট সাইজ আনুপাতিক হারে কমিয়ে করতে পারেন। গুডলাক। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  13. ট্রেড প্রিয় বন্ধুরা, GBP-USD পেয়ারটি গত সপ্তাহে হয়তো অনেক ট্রেডারকেই লসের সম্মুখীন করেছে আর অনেকেই হয়তো এখনো লস (সেল) ট্রেড নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে আছেন। আতঙ্কিত হবারই কথা কারণ উক্ত পেয়ারটি গত সপ্তাহে ২০১১ইং সালের মে মাসের রেসিস্টেন্সকেও ক্রস করে সর্বমোট ৩৪০পিপস বাই এ গিয়ে মার্কেট ক্লোজ করছে। এ সপ্তাহেও উক্ত কারেন্সিটির নিউজগুলো দেখে মনে হচ্ছে মার্কেট ওপেন হওয়ার পর থেকেই এই পেয়ারটি বাই এর দিকে আরো যাবে, কারণ গত কাল অর্থাৎ ১৬তারিখ এ GBP এর হাই ইমপ্যাক্ট এর একটি নিউজ ছিল। যাই হোক সবাই নিউজ বুঝে মানি ম্যানেজমেন্ট করে স্টপ লস ইউজ করে ট্রেড করবেন। যাতে করে লস হলেও তা সহনীয় হয়। আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে উক্ত পেয়ার এর ট্রেন্ড ও সাপোর্ট-রেসিস্টেন্সগুলো জেনে নেই যাতে আমাদের এই সপ্তাহে GBP-USD পেয়ারটিতে ট্রেড করতে সুবিধা হয়। উপরের চিত্রে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে GBP-USD পেয়ারটি যেভাবেই দেখেন না কেন উক্ত পেয়ারটির মার্কেট ট্রেন্ড বাই এ দেখাচ্ছে, তবে নিউজ এর কারনে হয়তোবা কিছুটা সেল এ কারেকশান করতে পারে। উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ সাপোর্ট সমুহঃ ১.৬৬৯০, ১.৬৬০৭, ১.৬৫৩৪, ১.৬৪৭৩ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৬১২৫। রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৬৭৯১, ১.৬৮৩৪, ১.৬৯৯১ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৭১৮২। GBP-USD পেয়ার এর এ সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ১৬ই ফেব্রুয়ারী রবিবার দুপুর ৩টা GBP BOE Gov Carney Speak ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার দুপুর ৩টা GBP CPI y/y ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Claimant Count Change ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP MPC Asset Purchase Facility Votes ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP MPC Official Bank Rate Votes ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Unemployment Rate ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Building Permits ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD PPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ১.৩০মিনিট USD FOMC Meeting Minutes ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core CPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Philly Fed Manufacturing Index ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Fed Chair Yellen Testifies ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Retail Sales m/m ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯টা USD Existing Home Sales বন্ধুরা, উপরোক্ত নিউজগুলো দেখেই হয়তো এতক্ষণে বুঝে পেলেছেন যে এই পেয়ারটি এই সপ্তাহে ১০০% ট্রেডেবল হবে। প্রত্যেক ট্রেডার-ই চায় তার ভালো প্রফিট হোক হ্যাঁ সেটা আমিও চাই, তবে বেশী প্রফিট করতে গিয়ে নিউজ আওয়ার এ নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগেই ট্রেড ওপেন করে অনেকেই অধিক লসের সম্মুখীন হয়ে পড়েন। সুতরাং এ সপ্তাহে এই পেয়ারটিতে এ ধরনের কাজ করবেন না বিশেষ করে যারা স্কেল্পিং করেন তারাও সতর্ক হয়ে ট্রেড করবেন কারণ এই পেয়ারটির দুটি কারেন্সিতেই কিন্তু এই সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ এর পরিমান অনেক বেশী যা আপনাকে হয়তো রাজা নয়তো লুজার করে দিতে পারে। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search