Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'loss'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 10 results

  1. আজ ডলারের নিম্নমুখী এক নাগাড়ে পতন শুরু হয়েছে যেন। কিন্ত কেন? এভাবে নিচের দিকে পড়ার মত কিছু কি ঘটেছে আমেরিকার বিশ্বে? মনে হয় না। আল কায়দা বিমান হামলাও করেনি, আইএস এর প্রধানকে আমেরিকার বন্ধু বলেও প্রমান করা যায়নি এখনও। সৌদী আরবও বলেনি যে আমেরিকার সাথে সকল লেনদেন বন্ধ!! রাশিয়াও ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালায়নি এমনকি ইরানও পরমাণুর বোমা তাক করেনি!! ওদিকে উত্তর কোরিয়াও যথেষ্ট চুপ চাপ। তাহলে? এসবের কোন কিছুই না হওয়া সত্ত্বেও কেন ডলার এই অধোঃপতন?? এবার আসি মুল বিষয়ে। ফরেক্স এর চার্ট বা বিভিন্ন ব্যাংকের রিপোর্টের বাইরে বিশ্বের অর্থবাজারের মুভমেন্টের জন্য আরেকটি বিশাল জায়গা রয়েছে, যার উপর ভিত্তি করে এমন বড় বড় মুল্যের উঠানামা হয়ে থাকে। তার নাম রিউমার। বাংলায় যাকে বলব গুজব। হুজুগে শুধু বাঙালিই নয়। হুজুগে শব্দটার সাথে সারা বিশ্বের সকল জায়গার মানুষ জড়িত। সবাই গুজবে মাতে, সবাই চিলে কান নিয়েছে শুনে চিলের পিছনেই দোউড়ায়। কান কানের জায়গায় ঠিকঠাক আছে কিনা তা দেখারও প্রয়োজন পড়েনা। আর এই রিউমারের প্রভাব অর্থবাজারে বেশ জোড়েশোরেই পড়ে। আজ ইউএস ডলারের উপর এমনই শনির দশা পড়েছে। কারন, আজ সিরিয়ায় হামলা ইস্যুতে রাশিয়া ও আমেরিকা বেশ ভালভাবেই তর্কাতর্কি করেছে, আর বোঝাই যাচ্ছে তাতে রাশিয়ার যৌক্তিকতাই বেশি ছিল কারন সিরিয়ার আসাদ কিন্ত সিরিয়ান জনগনের গণভোটে নির্বাচিত ছিলেন। তাহলে নির্বাচিত এক সরকার প্রধানকে উতখাত করতে আমেরিকার এতো মাথাব্যাথা কেন?? এর আগে ইরাকে মিথ্যা রাসায়নিক অস্ত্রের অযুহাতে সাদ্দামকে ফাসী দিয়ে বেশ বড় ভুল করেছিল আমেরিকা, সেই উদাহরন টেনে এনে আমেরিকাকে তর্কাতর্কির সময় এক পর্যায়ে চুপ করিয়ে দিয়েছিলেন রাশিয়ান প্রতিনিধি। যদিও ইতোপুর্বে যুক্তরাজ্যে গুপচরকে নার্ভ গ্যাস প্রয়োগে হত্যার অভিযোগের ইস্যুতে রাশিয়া ও আমেরিকা যার যার দেশের ৫০ জনেরও বেশি জন করে কুটনৈতিককে দেশে পাঠিয়ে দেবার বিষয় তো ছিলই এখানে!! এতেই আমেরিকার আগ্রাসী ভুমিকায় যে বেশ বড় ধাক্কা লেগেছে তা বলাই যায়। এই আলোচিত ঘটনাকে ছাপিয়ে এবার রমরমে একটা বিষয় সামনে এসে দাড়িয়েছে আজ। তা হচ্ছে, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এর চারিত্রিক সনদ নিয়ে কারও কোন মাথা ব্যাথা যদিও নেই, তবুও আজ এফবিআই এর বেশ কিছু সদস্য ট্রাম্প এর ব্যক্তিগত আইনজীবীর অফিসে ব্যাপক তল্লাসী চালিয়েছে। তারা নির্বাচন কালীন কোন এক পর্ন অভিনেত্রীর সাথে ইটিশ-পিটিশ করার কথা ধামাচাপা দিতে যে বেশ বড় অংকের টাকা দিয়েছিলেন, সেই সংক্রান্ত নথিপত্রও নাকি খুজে পেয়েছেন!! অর্থাৎ ট্রাম্প সাহেব বেশ বড় ধরনের ঝামেলাতেই পড়তে যাচ্ছেন বলাই যায়। আর কোন দেশের প্রেসিডেন্ট এর এমন নারী কোলেংকারী জনিত ঝামেলায় পড়া মানে সেই দেশের অর্থবাজারে বেশ বড় রকমেই ধ্বস নেমে আসা। এখন দেখার বিষয় আমেরিকার সিনেট বোর্ড কিভাবে বিষয়টা সামাল দেন। আজ ডলারের বিপক্ষে বেইজ কারেন্সী হয়ে থাকা সকল পেয়ার শুধু উড়েই চলেছে যেন। একটু ব্যতিক্রম ছিল জাপানী ইয়েন। ভাব দেখে মনে হচ্ছিল যে ইয়েনের দশা ডলার থেকেও খারাপ তাই এই চরম সংকটের মুহুর্তেও ডলার একমাত্র ইয়েনের বিপক্ষে একটু হলেও মাথা তুলে রাখতে পেরেছে। আজকের অফ টপিকের এনালাইসিস কি আপনাদের একটু হলেও বোধগম্য হয়েছে? তাহলে আমিও একটু মাথা তুলে দাড়াতে পারতাম আমি চেষ্ঠা করছি রেগুলার বিডিফরেক্সপ্রো সাইটে আমার ট্রেড এনালাইসিস আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। এই লেখাটি আপনি আপনার ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক ওয়ালে বা আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন যাতে সকলেই সামান্য হলেও উপকৃত হতে পারে। সকলের সাফল্য কামনায়। আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়েও আমার সঙে থাকতে পারেন। ফেসবুক পেজ লিঙ্কঃ bmfxanalyst
  2. Pair: GBPUSD Short trade idea for 28+ pips only..... First learn, then earn.... আমি চেষ্ঠা করব রেগুলার বিডিফরেক্সপ্রো সাইটে আমার ট্রেড এনালাইসিস আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। এই লেখাটি আপনি আপনার ফেসবুক গ্রুপ, ফেসবুক ওয়ালে বা আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিন যাতে সকলেই সামান্য হলেও উপকৃত হতে পারে। সকলের সাফল্য কামনায়। আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়েও আমার সঙে থাকতে পারেন। ফেসবুক পেজ লিঙ্কঃ bmfxanalyst
  3. bmfxanalyst: দেশের সকল ট্রেডার বন্ধুদের মাঝে আসতে পেরে নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করছি। একই সাথে নিজের প্রথম পোস্টটাও করে ফেলছি সবাইকে নিয়েই। তাহলে শুরু করা যাক, আমরা যারা কিছু কর্ম করি, তা চাকুরী হোক বা ব্যবসা, সব কর্মের পিছনেই একটা অভিন্ন উদ্দেশ্য থাকে। তা হল আয় রোজগার করা। এই আয় রোজগারের সাথেই আমাদের জীবনের সকল চাওয়া পাওয়া সরাসরি সম্পর্ক বিদ্যমান। একইভাবে ফরেক্স এ বেশিরভাগ মানুষই আসে অন্যের কথা শুনে বা অন্যের গালভরা গল্প শুনে, তবে সেই গল্পগুলো হয় কাড়ি কাড়ি টাকা ইনকাম করার। মানুষের সহজাত স্বভাব দিয়ে এতে আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। আর কুয়োর ব্যাঙের সাগরে পড়ার মত নাকানিচুবানী খেয়ে কোনমতে উঠে পড়ে, আর নয়তো কেউ কেউ বেঘোরে তার শেষ সম্বলটুকুও হারায়। কিন্ত কেন? কেন হবে এই অবস্থা? আসুন একটু জেনে নেই আগে, এরপর আমরা জেনে নেব এর সমাধান। ধরুন, আপনি দেশে কোন জায়গায় চাকুরী করেন। প্রাথমিক অবস্থায় বেতন হবে ৮-১০ হাজার টাকার মত, খুব ভাল হলে ১৫-২০ হাজার হতে পারে। অথচ এর পিছনে আপনার মুলধন কি? বিগত ১৬-১৭ বছরের একটানা পড়াশোনা ও সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া।এতো দীর্ঘ সময়ের বিনিময়ে আপনি মাত্র ৮-১০ বা ১৫-২০ হাজারের বেতনেই সন্তষ্ট হচ্ছেন। তাই নয় কি? এবার আসি কাজের কথায়, ফরেক্স শব্দটাই আপনি কারও কাছে শুনেছেন ২ মাসও হয়নি। এর ভিতর আপনি ডিপোজিট থেকে শুরু করে সকল প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছেন এমনকি মাসে লাখ লাখ টাকা, নুন্যতম ৪০-৫০ হাজার টাকা আয়ের স্বপ্নও দেখে ফেলছেন!! আদৌ স্বপ্নটা বাস্তব কিনা ভেবেছেন কখনও?? টানা ৫ বছর ট্রেড করে প্রফিট করেছেন, এমন ট্রেডার বাংলাদেশে হাতে গোনা কয়জন পাওয়া যাবে আমি জানিনা। তবে কথায় কথায় জ্ঞান দেবার মত বেশ কিছু ট্রেডারভাই আছেন যারা আইবী কমিশন বেশ ভালো পায়। কিন্ত আইবী কমিশন ফরেক্সের একটা পার্ট মাত্র। ফরেক্স এর মুলধারা নয়। মুলধারা হচ্ছে ট্রেড করে প্রফিট বের করে আনা মার্কেট থেকে। কারন আইবীতে অন্যের ট্রেডের স্প্রেড কমিশনের একটা অংশ নেওয়া হয়, কিন্ত মুল মার্কেটের কিছুই বের করে আনা হয়না। আমাদের উদ্দেশ্য ফরেক্স মার্কেট থেকে মুল প্রফিট বের করে আনা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন জায়গায় দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করলে আপনার ট্রেডিং এর রেজাল্টেও পরিবর্তন চলে আসবে। প্রথমেই বলব একটা নির্দিষ্ট স্ট্রাটেজী বের করতে। আন্দাজের উপর ভর করে কখনো ট্রেড করবেন না। অনেক উপরে উঠে গেছে এবার সেল দেই, বা অনেক নিচে নেমে গেছে এবার বাই দেই, এমন করবেন না। হুজুগের বশে নিজের পয়সা হারানোর কোন মানেই হয়না। ভেবে চিনতে বা গুগলে সার্চ দিলেও অনেক অনেক স্ট্রাটেজী পাবেন, সেগুলো ভালভাবে দেখে ঘোষামাজা করে আপনার নিজের মত করে একটা ট্রেডিং সিস্টেম তৈরী করে ফেলুন। এবার আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজীকে নির্দিষ্ট কোন এক টাইম ফ্রেমে (এইচ ফোর এর উপরের কোন একটা) বসিয়ে একের পর এক পেয়ার ধরে ধরে যাচাই করে নিন। কোন এক মাস ধরে ধরে লাভ লস মিলিয়ে হিসেব বের করুন। এভারেজ কেমন প্রফিট আসে আর প্রতি দশটা ট্রেডে এভারেজ কতটা প্রফিটে থাকে এই হিসেব করে ফেলুন। সব হিসেব শেষে বের করুন কোন পেয়ারে ভাল রেজাল্ট এসেছে সব দিক দিয়ে।এবার শুধুমাত্র সেই এক পেয়ার নিয়েই ট্রেড করতে থাকুন। ভুলেও ৫-৬ বা ১০-১২ টা কারেন্সী পেয়ার নিয়ে ট্রেড করতে যাবেন না। মনে রাখবেন সমুদ্রে জেলিফিস ধরার জাল দিয়ে আপনি হাঙ্গর বা তিমি মাছ ধরতে পারবেন না। তেমনি একটা স্ট্রাটেজী দিয়ে আপনি আমেরিকা, বৃটেন এমনকি ইউরোপকেও যদি কন্ট্রোলে রাখতে চান তাহলে ভুল করার সম্ভাবনাটাই বেশি হবে। কারন প্রতিটি দেশের অর্থনৈতিক মুভমেন্ট একই ধারায় চলে না। এবার বাছাইকৃত সেই পেয়ারের ব্যাকটেস্ট করুন মাসের পর মাস ধরে ধরে। একটা ভাল আইডিয়া পেয়ে যাবেন। কোন কোন পরিস্থিতিতে রেজাল্ট খারাপ বা ভাল আসে তার ব্যাপারেও পরিস্কার ধারনা পেয়ে যাবেন তাহলে। এটাই আপনাকে সাহায্য করতে আপনার রেগুলার প্রফিট বের করে আনতে। মাসে ২-৫ হাজার পিপ্স এর আশা বাদ দিয়ে ২-৩ শত পিপ্সের সন্তষ্ট থাকেন। মনে রাখবেন এমন ট্রেডারও আছে যারা মাসে ১০০ পিপ্স এ মিলিয়ন ডলারও আয় করে। ধীরে ধীরে ব্যালান্স বাড়ান। তবে বার বার ডিপোজিট করে নয়। প্রফিট করে করে। বাড়তি কোন পেয়ারে যাবার প্রয়োজন নেই। একটা পেয়ারেই স্থির থাকুন। আর এক বারে একটা ট্রেডের বেশি ট্রেড ভুলেও নেবেন না। একটা ট্রেড শেষ হলে এরপর পরের ট্রেডে যাবেন। স্পেসিফিক টেকপ্রফিট ও স্টপ লস সেট করবেন। এবার ফলাফল হাতে নাতে দেখুন। পরিশেষে, লেখাটি ধৈর্য্য ধরে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। তাহলে শুরু করুন আপনার সফল ট্রেডিং অধ্যায় এখনই একটি ভাল ব্রোকারের সাথেঃ নতুন একাউন্ট আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমার এনালাইসিস এর সঙেই থাকুন। ফেসবুক লিংকঃ bmfxanalyst
  4. আজকাল সকল ফরেক্স ট্রেডারদের একই ধরনের আক্ষেপ্‌ কেন প্রফিট করতে পারছিনা, অথবা প্রফিট করলেও ধরে রাখতে পারছিনা, অথবা একদিন প্রফিট করি তো পরের তিনদিন লসের মুখ দেখি। এমন সকল হতাশামুলক কথাবার্তার ট্রেন্ডের বাইরেই যেন আসতে পারছেনা আমাদের ট্রেডার ভাইবোনেরা। যার পরিনতিতে তৈরী হচ্ছে অনেক নেগেটিভ ধারনা। অনেক ট্রেডার আজ আর কাউকেই বিশ্বাস করতে পারছেনা। অনেক ভাইবোনেরা অনেকের ট্রেডিং সিগনাল ফলো করে, অনেককেই একাউন্ট ম্যানেজ করতে দেয়। এসবের পরেও যখন লস করতে থাকে, তখন তাদের মানসিক অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়। এসবের একটাই কারন, নিজের উপর বিশ্বাস না থাকা। আপনার নিজের উপর পরিপুর্ণ কনফিডেন্স থাকলে আপনি কখনই অন্য কাউকে আপনার কষ্টের টাকা দিয়ে ট্রেড করতে দ্দিতেন না। আপনি আগে ভালো করে শিখতেন, এরপর নিজেই ট্রেড করার প্র্যাকটিস করতেন। মনে রাখবেন, আপনার কষ্টার্জিত অর্থের মুল্য আপনিই ভালো বুঝবেন। অন্য কেউ নয়। সুতরাং আসুন নিজে নিজে প্রাকটিস করি, আর এ বিষয়ে যারা অভিজ্ঞ তাদের সহোযোগীতা প্রয়োজন হলেও তার মাধ্যমে নিজে শেখার চেষ্ঠা করি। আজ আমি আলোচনা করব মুভিং এভারেজের একটা কার্যকরী স্ট্রাটেজী নিয়ে। যাতে করে এন্ট্রি খুব বেশি না পেলেও অথবা এন্ট্রি পেতে বেশ অপেক্ষা করতে হলেও যখন এন্ট্রিগুলো পাওয়া যায়, তখন সেগুলোর প্রফিটের সম্ভাবনা অনেক অনেক বেশি থাকে। আর এ স্ট্রাটেজীর টিপি অনেক বড় হয় এবং এসএল অনেক অল্প পিপস দিয়েই করে সেট করা যায়। মুভিং এভারেজের অনেক ধরনের স্ট্রাটেজীই ফলো করে ট্রেডারেরা। আমি আজ যেটা নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি তা সকলের কাছেই পরিচিত 200EMA নামে। যা জানা অত্যন্ত দরকারঃ যখন মার্কেট প্রাইস 200EMA এর নিচে থাকব, তখন ধরে নিবেন মার্কেট ডাউনট্রেন্ডে আছে।যখন মার্কেট প্রাইস 200EMA এর উপরে থাকবে তখন ধরে নিবেন মার্কেট আপট্রেন্ডে আছে। যেভাবে এন্ট্রি পয়েন্ট বের করবেনঃ প্রথমত 200EMA আপনার MT4 চার্টে সেট করুন। এরপর D1 চার্ট ওপেন করুন। দেখুন এটা আপট্রেন্ড নাকি ডাউনট্রেন্ড। D1 চার্টই প্রকৃত ট্রেন্ড নির্দেশ করে।এরপর H4 চার্ট ওপেন করুন এবং দেখুন আপ নাকি ডাউনট্রেন্ড নির্দেশ করছে। এটা কি আগেরটার মতই ট্রেন্ড নির্দেশ করছে কিনা।এরপর H1 চার্ট ওপেন করুন এবং দেখুন আপ নাকি ডাউন ট্রেন্ড নির্দেশ করছে। একই সাথে এটি আগের D1, H4 এর সঙ্গে একই ট্রেন্ড নির্দেশ করছে কিনা। যদি তিনটিও টাইম ফ্রেমে একই ট্রেন্ড নির্দেশ করে থাকে তবে আপনি এন্ট্রি নেবার জন্য প্রস্তুত হয়ে যান।কখন ও কোথায় এন্ট্রি নেবেনঃ প্রথমে দেখুন D1 টাইমফ্রেম, এটা কি আপট্রেন্ড? নাকি ডাউনট্রেন্ড? এরপর দেখুন H4 টাইমফ্রেম। এটাও ডেইলি টাইমফ্রেমের মত একই ট্রেন্ড নির্দেশ করছে কিনা। এবার দেক্ষুন H1 টাইমফ্রেম। এটাও আগের দুটোর মতো একই ট্রেন্ড নির্দেশ করছে কিনা। ভালো ভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে যে, আগের দুইটা টাইমফ্রেম ও এই এক ঘন্টার টাইমফ্রেম একই ট্রেন্ড নির্দেশ করতে হবে। যদি নির্দেশ কর, তবে পরের ধাপে যান। উপরের চিত্রের মত, এবার অপেক্ষা করুন প্রাইস কখন 200EMA লেভেল টাচ করে এবং এর পরের ক্যান্ডেল আবার সেই লাইনকে বাউন্স করে। ঠিক তখন আপনি এন্ট্রি নিয়ে নিবেন। উপরের চিত্রটি আবার দেখুন। স্টপ লস সেট করবেন 200EMA লেভেলের ১৫-২০ পিপ্স পরে আর টিপি সেট করবেন আগের লো বা আগের হাই প্রাইস দেখে। বিঃ দ্রঃ এখানে সকল চিত্রটি সেল এন্ট্রির উপযোগী করে দেওয়া হয়েছে। আপনি একই ভাবে বাই এন্ট্রি পেলেও অনায়াসে এন্ট্রি নিয়ে নিবেন। আশা করা যায়, আজ থেকেই আপনার ফরেক্স নামের মার্কেটটা বন্ধুসুলভ আচরন করতে থাকবে। (রেফারেন্সঃ http://swing-trading-strategies.com/200-ema-trading-strategy/) অফটপিকঃ আমার পরিচিত সকল ফরেক্স ট্রেডারদের নিয়ে তৈরী করা আমার নিজস্ব একটা কমিউনিটি আছে, যেখানে আমি আমার এনালাইসিস, ট্রেড এন্ট্রি সিগনাল প্রোভাইড করে থাকি। আপনি চাইলে আমার ট্রেডার কমিউনিটিতে যোগ দিতে পারেন। তবে এটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী হলে সরাসরি আমায় নক করুন। ফেসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/otonu.shagor স্কাইপীতে আমিঃ otonu.shagor আমার নিজস্ব এনালাইটিক্যাল পারফর্মার পেজঃ https://www.facebook.com/bestforexxm সবাই ভালো থাকুন, সবাই ভালো ট্রেড করুন। আর পরিশেষে আমার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ্‌ হাফেয।
  5. ফরেক্স এমন একটি মার্কেটের নাম যেখানে রয়েছে ট্রেডারদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনা। ভালো-মন্দ দুই অর্থেই কথাটা সঠিক। এই মার্কেটে প্রতিদিন ৪ ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি লেনদেন হচ্ছে। এই মার্কেটে কেউ মিলিওনার হচ্ছে আবার কেউ নিমিষেই একটু ভুলের কারনে একদম জিরো হয়ে পথে বসছে। আপনি কোনটা হতে চান? মিলিইওনিয়ার? নাকি পথের ভিখারী? আমি জানি আপনি কি বলবেন। সবাই আপনার কথাই বলবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এটা হওয়া কি এতোই সহজ? আর কিভাবেই বা আপনি তা হতে পারবেন? নতুন যারা ফরেক্স-এ আসছেন, আর যারা অনেকদিন ধরে ফরেক্স-এ আছেন, তাদের মধ্যে একটাই তফাত। একজন কোন ভাবনা ছাড়াই ট্রেড ওপেন করে। আরেকজন ভেবেচিন্তে অনেক দিক বিবেচনা করে ট্রেডে এন্ট্রি নেয়। কোনটার ফলাফল কি? প্রথমজন দুই একটা ট্রেদ ভালো প্রফিট পেতে পারে, কিন্ত পরক্ষনেই সব শেষ করে ফেলে। ব্যালান্স জিরো। অপরজন ভালো ফলাফল না পেলেও, আরও ভেবে নিয়ে আবাএর ট্রেড নেই, মানি ম্যানেজমেন্ট ফলো করে। এরফলে এভারেজে সে ঠিকই প্রফিট বের করে আনে। আপনি কোন দলে থাকতে চান? ফরেক্স একটি বিশুদ্ধ ব্যাবসায়িক প্লেস। এখানে আপনাকে পুরোদস্তুর ব্যাবসায়ী বনে যেতে হবে। এখানে কোন ইমোশনের মুল্য নেই। ভেবে কাজ করতে হবে। কাজ শুরু করে ভাবার অবকাশ নেই। আপনি আগে নিজেকে তৈরী করুন, এরপর মার্কেটে নিজের পয়সা ঢালুন। অযথা এটাকে যাদু বা ম্যাজিক মার্কেট ভাববেন না। তাহলে যাদুর মতোই নিজে ভ্যানিশ হয়ে যাবেন। অনেকের প্রশ্ন, ডেমোতে ভালো প্রফিট পাই, রিয়েলে পাইনা কেন? রিয়েলে ট্রেড ওপেন করবার সময় আর ট্রেড ওপেন করবার পরের অবস্থা কল্পনা কুরুন। কেমন টেনশনে থাকেন তাই না? একটু প্রফিট হলেই কেটে দেন? আর লস যত হয়, আপনি আপনার স্টপলস আরও বাড়িয়ে দেন? তাহলে শুনুন, এভারেজে আপনার প্রুফিটই থাকত কিন্তু আপনি আগেই ট্রেড ক্লোজ করে দিয়েছেন যে। যে কাজটা আপনি মোটেও ডেমোতে করেন না! নতুন ট্রেডের শুরুতেই ভালো প্রফিট করছেন? বেশি উত্তেজিত হবেন না। কারন পরক্ষনেই আপনি লসে যেতে পারেন। প্রথম থেকেই লস করছেন? ঘাবড়াবেন না। ফরেক্স কে ভালো করে শেখার প্রত্যয় নিন। প্রফিট আপনার হাতে ধরা দেবেই। অনেকেই আমাকে শুরুতেই জিজ্ঞেস করেন, আপনি ফরেক্স-এ কতদিন হলো আছেন? বা আপনি মাসে কত করে প্রফিট করেন? এমন প্রশ্নের কোন উত্তর হয়না। কারন অনেকেই আছে, যারা ৬-৭ বছর ফরেক্স করেও লসের গন্ডিই পেরোতে পারেনি। আবার অনেকে ১-২ বছরের ভিতরেই ভালো প্রফিট করছে। এর প্রধান কারন হল, সবার আগে টাকা বা প্রফিটের কথা না ভেবে আগে শেখার চেষ্ঠা করুন। মার্কেটকে আপনি বুঝতে পারলে প্রফিট অনেক সহজ হয়ে যাবে আপনার জন্য। নয়তো ফরেক্স মানেই এক বিভিষিকা মনে হবে আপনার কাছে। অনেকে আছে যারা নিজেরা রিস্ক নিতে ভয় পায়। আর সেজন্য তারা সিগনাল কেনে। মনে রাখবেন বেশিরভাগ সিগনাল প্রভাইডাররাই লস করে থাকে। কয়েকজন আছে যারা প্রফিট করে। আমারও একটা সিগনাল গ্রুপ আছে। অনেক ফলোয়ার তা ফলোও করছে, প্রফিটও করছে। কিন্ত আদতেই তাতে কোন লাভ হচ্ছে কি? সাময়িক সময়ের জন্য তারা প্রফিট পাচ্ছে ঠিক, কিন্তু সারাজীবনের জন্য তারা পরনির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। কারন সিগনাল প্রোভাইডার লস ট্রেড নিলে তারাও লস করছে, আবার লাভের ট্রেড নিলে তারাও লাভ করছে। সবার আগে তাদের উদ্দেশ্যেই আমার কথাগুলো যারা আসলেই ফরেক্সে প্রফিট করতে চায়, প্রথমে সাপোর্ট-রেসিস্ট্যান্স চিনুন। পিভট কাকে বলে জানুন, বিভিন্ন ক্যান্ডেলের কোনটার কোন অবস্থা জানুন। ট্রেন্ড লাইন সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখুন। নিউজ সমপর্কে আপডেট ধারনা নিয়ে রাখুন। এরপর ফরেক্স করতে শুরু করুন। মার্কেট কোথায় কেমন করছে, কোন অবস্থায় কেমন আচরন করছে জানার চেষ্ঠা করুন। পারলে নোট করে রাখুন। আর সবচেয়ে যে বিষয়টি আপনাকে স্থায়ীভাবে মনে গেঁথে রাখতে হবে, তা হল মানি-ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে পরিস্কার ধারনা। এর উপরই নির্ভর করবে ফরেক্স মার্কেটে আপনার টিকে থাকা। এসব বিষয়ে মোটামুটি দক্ষ হতে পারলে ফরেক্স আপনার জন্য অনেক ইজি হয়ে যাবে। সবচেয়ে ভালো হয়, এসব বিষয়ে কোন অভিজ্ঞ কারও সহচর্য নেবার চেষ্ঠা করুন। একজন সফল ট্রেডারই পারে আপনাকে সফলতার সিড়িতে পা রাখতে। অভিজ্ঞদের মতামতকে গুরুত্ব দিতে শিখুন। কার কাছে কোন ইনফরমেশন আছে আপনার জন্য তা আপনি ভাবতেও পারবেন না। তাই সবাইকে সমোঝে চলুন। পরিশেষে সবার উজ্জ্বল ভবিষ্যত কামনায়ঃ ফেসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/otonu.shagor স্কাইপীতে আমিঃ otonu.shagor আমার নিজস্ব এনালাইটিক্যাল পেজঃ https://www.facebook.com/bestforexxm সবাইকে ধন্যবাদ।
  6. ভাই ফরেক্স কি?, আপনি কেন ফরেক্স করছেন? ভাই ফরেক্স করে যদি প্রফিট করেন, তবে বিল গেটস হচ্ছেন না কেন? ভাই ফরেক্স করে আয় করা যায় তো? আপনি কত আয় করেছেন? কতদিন হলো ফরেক্স করেন ভাই? ফরেক্স চলে যাবে না তো? ভাই ফরেক্স যদি বৈধ হতো, তবে বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক কেন তা বৈধ করে না এখনও? কিছু কিছু ট্রেডার আছে, তারা শুধু এনালাইসিসই করে, নিজেরা মার্কেট থেকে প্রফিট করতে পারেনা বলে ধান্দা করে এনালাইসিস করে এটা ওটা প্রোভাইড করে। কিন্তু কেন ভাই? নিজের দেশের ভাইদের ফ্রিতে শিখালে অসুবিধা কোথায়? আমরা ভাই ভাই তো? ভাই ফরেক্স ইসলামে হালাল তো? এতো টাকা ফরেক্স কোথা থেকে পায়? এটা আবার জুয়া নয় তো? ভাই, সবাই যদি প্রফিট করে তবে এতো টাকা ফরেক্স কোথা থেকে দিবে? ফরেক্স এতোই ভালো হলে সবাই লস খায় কেন? ............................................................... (e. t. c) এমন আরও হাজারো প্রশ্নের সম্মুখিন হয়েও যখন আপনি মাথা ঠান্ডা রেখে উত্তর দেবার প্রয়াস খুজবেন নিজের ভিতর কোন রকম কনফিউশান তৈরী না করেই, তবে আপনি বুঝবেন আসলেই আপনি ফরেক্স ট্রেডিং এর জন্য উপযুক্ত। একজন ট্রেডার টানা কয়েক বছর সাধনার পর যখন সফলতার মুখ দেখতে শুরু করে, এটা ওই ট্রেডারের একান্তই অভিজ্ঞতার ফসল। হতে পারে এর পেছনে তার কোন ভালো গাইডলাইনও থাকতে পারে। কারন সামনে কোন গাইড থাকলে সহজেই পথ হারাবার ভয় থাকে না। আর এই ট্রেডার যখন ফরেক্স করতে ইচ্ছুক অন্য কাউকে অতি দ্রুত (৩-৪ দিনের ভিতর) তার সমস্ত অভিজ্ঞতা শিখিয়ে দিতে অপরাগ হয় বা এই পরিশ্রমের পিছনে সামান্য কিছু দাবী করে তখনই তার সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে কেউ কেউ মুখ কালো করা ফালতু বাণী ফেসবুক পোস্টে ছেড়ে দেয়, যেন ফরেক্স কোন জুসের গুড়া। গুলিয়ে খেলেই শেখা যাবে। কেন ভাই, শুধু সেই ফরেক্স ট্রেডারদের দোষ দিচ্ছেন কেন? লাখ লাখ টাকা কামানো বড় বড় আউটসোর্সাররা তাহলে নানা ধরনের আইটি ফার্ম খুলে কিসের বিনিময়ে ট্রেনিং করানো শুরু করেছে? তারা নিজেরাও তো প্রফিট করে অনলাইন থেকে। কারও পরিশ্রমের মুল্য দিতে শেখা উচিত সবারই। তা না হলে আপনি আশা করেন ফরেক্স থেকে হাজার হাজার, লাখ লাখ টাকা কামাবেন, আর ভালো কোথাও থেকে শিখার চেষ্ঠা করবেন না। সরকারী রিলিফ ফান্ডের মত ফ্রী ফ্রি হাতড়ে বেড়াবেন। তাহলে এক্ষেত্রে শুধু আপনি কেন, কোন অবলা শিশুও এক কথায় বলে দেবে, আপনাকে দ্বারা ফরেক্স শেখা কখনোই সম্ভব হবে না। এখানে একটা বিষয় লক্ষ্যনীয় যে, আপনি যার কাছে শিখতে যাচ্ছেন, উনি নিজে ফরেক্স ভালোভাবে বোঝেন তো? বর্তমানে এটা নিয়ে ব্যপক প্রতারণা শুরু হয়েছে। কিছু কিছু লাওক আছে, যারা ট্রেড করে লস করে বলে এসব ধান্দাবাজী করে যা পায় তাই দিয়ে চলার চেষ্টা করে। এদের থেকে সবারই সাবধান থাকা আশু প্রয়োজন। আবার অনেকেই আছে যারা ফরেক্স কে টাকার গাছ মনে করে ট্রেড করা শুরু করে। কিন্তু লস খেয়ে উলটা পালটা বকতে থাকে। যারা ফরেক্স করে প্রফিট করছে তারা কেন বিল গেটস হচ্ছেনা ইত্যাদি ইত্যাদি। তাদের বলি, ভাই ফরেক্স টাকার কল নয়। এটা একটা ব্যাবসা। হতে পারে এটা কারেন্সীর ব্যবসা। সুতরাং ফরেক্স কেন, যেকোন ব্যাবসায় টানা প্রফিট করলে আপনিও বিল গেটস হতে পারবেন। এর মাঝে ফরেক্স কে টানার দরকার কি? একটা কথা মন দিয়ে জেনে রাখবেন, ফরেক্স অন্যান্য ব্যবসার মত একটা ব্যবসা। সুতরাং অন্য কোন ব্যবসা কতে যেমনটি আপনাকে করতেই হতো ঠিক তেমনই সুনির্দিষ্ট টার্গেট নিয়ে আপনার ট্রেডিং প্লান সাজান। এরপর ধীরে ধীরে এগোতে থাকেন। বিভিন্ন জায়গা থেকে নানান ধরনের স্ট্র্যাটেজী, ইনফরমেশান জোগাড় করে সেগুলো নিয়ে প্র্যাকটিস করতে থাকুন। একসময় মার্কেট আপনার কাছেও সহজ হয়ে আসবে। আপনার পছন্দের কোন স্ট্র্যাটেজী নিয়ে প্র্যাকটিস করতে থাকুন। অন্যের কোন স্ট্যাটেজীর দিকে ভুকেও তাকাবেন না। মনে রাখবেন সকল স্ট্র্যাটেজীই ভালো যদি আপনি তাতে ভালোভাবে লেগে থাকেন। দেখবেন, আপনিও প্রফিট করা শুরু করে দিয়েছেন। একসময় আপনিও সফল হবেন। আর মনে রাখবেন, সফল হওয়া মানেই বিল গেটস হয়ে যাওয়া নয়। আগে নিজের কর্মক্ষেত্র চিনুন। তারপর আপনি নিজের অবস্থান ঠিকই জানতে পারবেন। সবাইকে ধন্যবাদ। ফেসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/otonu.shagor
  7. ছোটবেলা থেকেই আমি প্রচন্ড রকমের একজন স্বপ্নবাজ মানুষ। কোন কাজ শুরু করবার আগে সেই কাজকে ঘিরে বিশাল বিশাল সব স্বপ্ন দেখতাম। জীবনে নানান ধরনের কাজ করার চেষ্ঠা করেছি, সকল কাজেই আমার মনোনিবেশ করার চেষ্ঠা করেছি। ধরে রাখতে পারিনি। কোন না কোন কারন এসে আমার কাজের গতি থামিয়ে দিত। ফলাফল কখনই ভালো হতো না। কাজগুলোর সফলতার আশে পাশেও যেতে পারতাম না। স্বপ্নগুলোও অধরা থেকে যেত প্রতিনিয়ত। এরপর একসময় আসলাম অনলাইন জগতে। SEO নিয়ে শুরু করলাম আমার যাত্রা। মোটামুটি আয়ত্ত করে ফেললাম ব্যাকলিঙ্কের কাজগুলো। একসময় আগ্রহ হারিয়ে ফেললাম এখানেও। বায়ারের কথা আর কাজের কোন মিল পাচ্ছিলাম না। আর রাত জেগে কাজ করতে থাকার ফলে আমার পড়াশোনাও খারাপ হতে শুরু করল। তখন এটাও বাদ দিয়ে পড়াশোনায় মনোযোগ দিলাম। এর ফাঁকে একসময় পরিচিত হলাম আর্টিকেল রাইটিং জগতের সঙ্গে। লেখালেখির অভ্যাস আগে থেকেই ছিল বলে এখানে বেশ ভালো করা শুরু করলাম। এর মধ্যে ইতালিয়ান এক বায়ারের ২০০০ ডলারের প্রজেক্টেও কাজ করা শেষ করে ফেলেছি। এই কাজেও আমার আগ্রহ হারালাম সেদিন যখন বায়ার আমাকে অযাচিতভাবে অপমান করল। অথচ দোষ আমার ছিলনা কিছুতেই। আমি আমার আশেপাশের কিছু ছোট ভাইদের আমার আর্টিকেল লিখার কাজে নিয়োগ দিলাম। কিন্ত তাদের লেখা দিনে দিনে এতোই খারাপ হতে থাকল যে বায়ারের চাপও বাড়তে থাকল। আমি তাদের আরও যত্নশীল হতে বলার পরও তারা যেন আরও খারাপ করতে থাকল লেখার কোয়ালিটিতে। তাদের প্লাগারিজম, গ্রামার সব দিক দিয়েই ভুল বাড়তে থাকল। একসময় বায়ার আমার উপর অসুন্তষ্ট হয়ে গেল। আমি এটা বুঝে আবার নিজেই লেখা শুরু করতে থাকলাম। কিন্তু বায়ারের কি যে হল বুঝলাম না। আমার নির্ভুল লেখাগুলোও কপি পেস্ট বলা শুরু করল, আমার ১০০% প্লাগারিজম ফ্রী লেখাগুলোকেও আটকে দিতে শুরু করল। এর ফাঁকে কাজের পেমেন্টও দিতে গড়িমসি শুরু করল। যদিও আমি তার কাছে আমার ভুলগুলো স্বীকার করেছিলাম। তার কাছে এটাও বলেছিলাম যে আমি কাউকে দিয়ে আর আর্টিকেল লেখাবনা। এর পরেও একের পর এক অসুবিধাজনক আচরন করা শুরু করল। একদিন আমি ক্লিয়ার করে এসবের কারন জানতে চাইলে উনি আমায় বললেন, বাংলাদেশীদের দিয়ে কিছুই করা যায় না। এর থেকে ইন্ডিয়ানরা ভাল। অনেক সিনসিয়ার হয়ে কাজ করে। এবার বুঝলাম উনার সমস্যা। উনি আমার থেকেও সস্তা দরের কোন রাইটার পেয়েছেন। তাই আর কিছুই বললামনা। বাই বলে তার সাথে কাজ করা ছেড়ে দিলাম। এর ফাকে একটু একটু পরিচয় হল ফরেক্স এর সাথে। যার মাধ্যমে পরিচয় উনি আমার থেকে ১৫ হাজার টাকাই নিলেন শুধু। কাজের কিছুই শেখালেন না। একদিন দেক্ষলাম উনি নিজেই লস করেন নিয়মিত। একসময় উনাকেও ছাড়তে হল। তবে আমি এটা বুঝেছিলাম যে এই ফরেক্স মার্কেটে বায়ারের কোন ঝামেলা নেই। কর্মক্ষেত্র সবসময় রেডী। শুধু আমাকে কস্ট করে কাজ শিখতে হবে। এবার ফরেক্স নিয়ে শুরু করলাম। আর্টিকেল লেখা নিয়ে আমার স্বপ্নও ঝাপসা হতে শুরু করল। অনলাইন থেকে ফরেক্স এর অনেক আর্টিকেল পড়া শুরু করলাম। ধীরে ধীরে আকর্ষন বাড়তে থাকল। এরপর আরেকজনের সাক্ষাত পেলাম, উনি ৮০০০ টাকা নিয়ে নিলেন কাজ শেখাবেন বলে। কিন্তু উনি আমায় বেসিকের কিছু ফাইল দিয়ে ৫০০ ডলার ইনভেস্ট করতে বলেন। বলেন ইনভেস্ট না করলে প্রফিট করা যাবেনা। এমন আরও অনেকের কাছে ঘোরাঘুরি শেষে যখন হতাশা ঘিরে ধরছিল প্রায়, এমন সময় ফেসবুকে পরিচিত হলাম ওলিদ নামের এক ভাইয়ের সঙ্গে। উনি আরব আমিরাতের ছিলেন। উনার কাছে থেকে খবর পেলাম নো ডিপোজিট বোনাস, ফোরাম পোস্টিং এমন সব আইডিয়া। উনার গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ করা শুরু করলাম। উনার হাত ধরেই শিখলাম সাপোর্ট রেসিস্ট্যান্স, পিভট, চ্যানেল, ট্রেন্ড লাইন, ক্যান্ডল প্যাটার্ন ইত্যাদি। আর এসবের সব কিছু শিখলাম অনলাইনে। এর মাঝে এক সড়ক দুর্ঘটনায় ওলিদ ভাইয়ের মৃত্যুর খবরও পেলাম। আমি হারালাম আমার ফরেক্স গুরু কে। আমার ফরেক্স জগতের এক একমাত্র অলিদ ভাইকেই বিশ্বাস করতাম। এরপর শুরু হল নিজে নিজে করে এনালাইসিস করা। ওলিদ ভাইয়ের দেখানো স্ট্র্যাটেজীতে এনালাইসি করা শুরু করলাম। প্রথম প্রথমে অনেক সমস্যা হচ্ছিল মার্কেট বুঝতে। ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠতে লাগলাম তা। এর মাঝে পরিচয় হল অনেক ট্রেডারদের সাথে। কেউ আসলেই ভালো প্রফিট করছে, আবার কেউ ফাঁকা বুলি আউড়িয়ে নিজেকে বড় করবার ধান্দায় মেতে আছে। এরা নানান ধরনের পেইড গ্রুপ খুলে ফরেক্স শেখাবার নামে ধান্দাবাজী করছে। অনেকে আবার প্রকৃতই ফরেক্স শেখানোর কাজ করছে। যারা প্রকৃত ফরেক্স শেখাচ্ছে এরা কখনই কোন লোভনীয় প্রস্তাব আপনাকে দেবেনা। এরা আপনাকে ফরেক্স এর প্রকৃত দিকটা তুলে ধরার চেষ্ঠা করবে। আজ আমি আমার অধরা স্বপ্নগুলোর পুরণ করা শুরু করেছি। আর এর সব কিছুই আমাকে ফরেক্স দিতে শুরু করেছে। আমি জানি মহান আল্লাহ রহমত করলে আমার সবগুলো স্বপ্নই পুরন হতে থাকবে। ফরেক্স এমনই এক মার্কেট যা চাইলে সবই পারে। বুঝতেই পারলাম না দেখতে দেখতে কখন ৬ টি বছর পার হয়ে গেল। এর মাঝে কত ফরেক্স পন্ডিত গেলো এলো .................... আমি আমিই থাকলাম। আরও যেন ভাল করতে পারি, এজন্য সকলের দোয়া চাই। সবাই ভালো থাকবেন। অফটপিকঃ আমার পরিচিত সকল ফরেক্স ট্রেডারদের নিয়ে তৈরী করা আমার নিজস্ব একটা কমিউনিটি আছে, যেখানে আমি আমার এনালাইসিস, ট্রেড এন্ট্রি পয়েন্ট শেয়ার করে থাকি। আপনি চাইলে আমার ট্রেডার কমিউনিটিতে যোগ দিতে পারেন। তবে এটা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত বিষয়। (এখানে নামকাওয়াস্তে এক শর্ত প্রযোজ্য!!!) এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী হলে সরাসরি আমায় নক করুন। ফেসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/otonu.shagor স্কাইপীতে আমিঃ otonu.shagor আমার নিজস্ব এনালাইটিক্যাল পারফর্মার পেজঃ https://www.facebook.com/bestforexxm সবাই ভালো থাকুন, সবাই ভালো ট্রেড করুন। আর পরিশেষে আমার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ্‌ হাফেয।
  8. হলি গ্রেইল স্ট্র্যাটেজী কি? এটি এমন এক স্ট্র্যাটেজী, যেখানে আপনি নিশ্চিন্তে বেশ ভালো ভালো প্রফিটেবল এন্ট্রি নিতে পারবেন। ফরেক্স মার্কেটে আমরা শুধু লসই করি ভালো ভালো এন্ট্রি না দেবার কারনে। হলি গ্রেইল আপনাকে এমন সকল এন্ট্রি পেতে সাহায্য করবে। বর্তমানে ফরেক্স বিশ্বে এটি একটি অন্যতম স্ট্র্যাটেজী হয়ে দাড়িয়েছে। এই স্ট্র্যাটেজীর প্রতিষ্ঠাতা এমন নিশ্চয়তাও দিয়েছেন যে, আপনি চাইলে আপনার বাসার পোষা কুকুরও যদি এই পদ্ধতিতে ট্রেড করে তবে সেও প্রফিট পেতে থাকবে। সুতরাং এটির গুরুত্ব আপনি ঠিকই বুঝতে পারছেন আশা করছি। আসুন জেনে নেওয়া যাক এই স্ট্র্যাটেজীর আদ্যপান্ত। যেভাবে কাজ করে এই স্ট্র্যাটেজীঃ টাইমফ্রেমঃ আমার মতে মিনিমাম ১৫ মিনিটের টাইমফ্রেম ব্যবহার করা উচিত। তবে এর বেশি টাইমফ্রেম ব্যবহার করা ভালো। কোন কোন পেয়ারঃ আমি সাধারনত EUR/USD, USD/CHF, GBP/USD এবং USDJPY পেয়ারে খুব ভালো রেজাল্ট লক্ষ্য করেছি। অন্যান্য পেয়ারেও কাজ হতে পারে তবে তা কেমন প্রফিট আনতে পারে এটা আমার জানা নেই। আপনারা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। সিস্টেমঃ যখন সবুজ রঙের বাই চিহ্ন আসবে তখন বাই দিবেন। আর লাল রঙের সেল চিহ্ন সলে সেল মারবেন। স্টপলসঃ স্টপলস ১০-১৫ পিপ্স দিবেন, তবে এখানে সাপোর্ট-রেসিস্ট্যান্স ভালোভাবে ফলো করার চেষ্ঠা করবেন। টেকপ্রফিটঃ এখানে নির্দিষ্ট টেক প্রফিটের কোন বাধ্যবাধকতা নেই। তবে একবার বাই এন্ট্রি দিলে, পরবর্তী আরেকটা এন্ট্রি এলে তবেই আগের ট্রেড ক্লোজ করে পরের ট্রেড ওপেন করতে পারেন। তবে এটাও একান্তই আপনার উপর নির্ভর করবে। আপনি চাইলে ৩০, ৪০ বা ৫০ পিপসেও টেক প্রফিট সেট করে দিতে পারেন। এখানেও সাপোর্ট রেসিস্ট্যান্স একটু বেশিই লক্ষ্যনীয়।ডাউনলোড করুন হলি গ্রেইলের বিখ্যাত ও কার্যকরী দুইটি টুলস এখান থেকেঃ Billah_Holy_Grail_templets.tpl, Billah_grail_indicator__ex4.d1579aeb0c3e1ad9b3354433edfbe9bd আর দেখুন ক্যামনে কি হয়......... উপরের ছবিটা দেখলেই আশা করি বুঝতে পারবেন সব কিছু। তবে এর পরও কারও বুঝতে অসুবিধা হলে আমার সংগে যোগাযোগ করতে পারেন। আমার ফেসবুক আইডীঃ https://www.facebook.com/otonu.shagor আমার ফেসবুক গ্রুপ আইডীঃ https://www.facebook.com/groups/321449841392778/ ধন্যবাদ সবাইকে। ভালো থাকবেন এই কামনায় আজ এ পর্যন্তই......
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search