Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'বরিস জনসন'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 1 result

  1. মার্কিন স্টক মার্কেটে পতন শুরু হতে যাচ্ছে। বরিস জনসন আস্থা ভোটে জয়লাভ করেছেন। সোমবার ডাও জোন্স, নাসডাক এবং S&P 500 সূচকের পতন হয়েছে। সামগ্রিকভাবে, মৌলিক ঘটনার অভাবে বাজার বেশ শান্ত ছিল। মার্কিন স্টক সূচকসমূহ যথেষ্ট ভালভাবে ফিরে এসেছে। অতএব, এই সপ্তাহে নতুন করে নিম্নমুখী প্রবণতা আবির্ভূত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামীকাল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করা হবে। বর্তমানে, মুদ্রাস্ফীতির হার ত্বরান্বিত বা মন্থর হচ্ছে কিনা তা বিবেচ্য নয়। ফেডারেল রিজার্ভ জুন এবং জুলাই মাসে সুদের হার 0.5% বৃদ্ধি করবে। এছাড়াও, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক কিউটি (QT) প্রোগ্রামের (গুণগত কঠোরতা আরোপ) অধীনে তার ব্যালেন্স শীট হ্রাস শুরু করবে। এরই আলোকে শেয়ারবাজারে নিম্নমুখী প্রবণতা প্রসারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এদিকে সোমবার অনাস্থা ভোটে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বেঁচে গেছেন। বেশ কয়েক মাস আগে, লকডাউন চলাকালীন সময়ে ডাউনিং স্ট্রিটে পার্টি আয়োজন করা হয়েছিল এমন অভিযোগে তিনি সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিলেন। ইউক্রেনীয় সংঘাতের কারণে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি ব্রিটিশ জনগণের মনোযোগে ভাটা পড়েছিল। তা সত্ত্বেও, তার দলের সদস্যরা ভেবেছিলেন যে জনসন আর নেতৃত্বে থাকতে পারবেন না কারণ 54 জন টোরি এমপি অনাস্থার চিঠি জমা দিয়েছিলেন। গতকাল, জনসন কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হন। তার নেতৃত্ব বজায় রাখতে এবং অফিসে থাকার জন্য, তাকে কমপক্ষে 180 টোরি এমপির সমর্থন জয় করার প্রয়োজন ছিল। সামগ্রিকভাবে, 148 জন সংসদ সদস্য জনসনের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন, এবং 211 জন প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তাদের সমর্থন দিয়েছেন। সুতরাং, সোমবারের ভোটে বরিস জনসনের জয়ের মাধ্যমে তার নেতৃত্ব নিশ্চিত হয়েছে এবং এক বছরের জন্য তাকে আর অনাস্থা প্রস্তাবের মুখোমুখি করা যাবে না। অবশ্য, ভোটের ফলাফল এখনও প্রধানমন্ত্রীর জন্য ভালো নয় বলেই মনে করা হচ্ছে। এটি মনে করে দেখা যেতে পারে যে, 2018 সালে, ব্রেক্সিট আলোচনা স্থগিত হয়ে গেলে আরও এমপি থেরেসা মেকে সমর্থন করেছিলেন। অতএব, ধারণা করা যেতে পারে যে জনসনের জনপ্রিয়তা কনজারভেটিভ পার্টির মধ্যে নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। এই আলোকে আগামী নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারেন কিনা সেটাই দেখার বিষয়। *মার্কেট এর নিউজ ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, কিন্তু আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কিত নির্দেশ প্রদান করবে না। ইকোনমিক নিবন্ধ পেতে ভিজিট করুন: https://ifxpr.com/3tie2l0
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search