Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'ব্যাংক অব ইংল্যান্ড'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 1 result

  1. ব্যাংক অব ইংল্যান্ড সুদের হার কমাতে প্রস্তুত http://forex-bangla.com/customavatars/1351343408.jpg ব্যাংক অব ইংল্যান্ড আজ 0.25 পয়েন্ট সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে এবং জুনে আরও একবার সুদের হার কমানোর ইঙ্গিত দিতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। যদি এই পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হয়, তাহলে এটি ২০০৯ সালের পর প্রথমবারের মতো পরপর দুইবার সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হবে, কারণ মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। চার্টে দেখা যাচ্ছে, এই পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ পাউন্ড যথেষ্ট নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে। অর্থনীতিবিদরা ধারণা করছেন যে যুক্তরাজ্যের নীতিনির্ধারকেরা মূল সুদের হার ৪.৫০% থেকে ৪.২৫%-এ নামিয়ে আনবেন, এবং মুদ্রানীতি কমিটির নয়জন সদস্যের মধ্যে অন্তত একজন সুদের হার 0.50 পয়েন্ট কমানোর পক্ষে ভোট দিতে পারেন। ফিউচার মার্কেটেও সুদের হার 0.25 কমানোর সম্ভাবনা মূল্যায়ন করা হয়েছে এবং পরবর্তী বৈঠকে আরেকবার সুদের হার কমানোর ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। মনে রাখা দরকার, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড গত বছরের আগস্ট থেকে শুরু করে তিনবার সুদের হার কমিয়েছে এবং ট্রাম্পের শুল্কনীতির ঝুঁকি এবং মুদ্রাস্ফীতির ঊর্ধ্বগতির কারণে ফেব্রুয়ারি থেকে তা অপরিবর্তিত রেখেছে। তবে, এখন যেহেতু মুদ্রাস্ফীতি ধীরে ধীরে কমছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, এখন অর্থনীতিকে সমর্থন দেওয়াই শ্রেয়, অপেক্ষা না করে ভবিষ্যতে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধের অনিশ্চিত প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হওয়াই উচিত। এই সিদ্ধান্ত পাউন্ডের ওপর অবশ্যই প্রভাব ফেলবে এবং স্বল্পমেয়াদে কিছুটা ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে। তাছাড়া, এটি অন্যান্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোকে অনুপ্রাণিত করতে পারে যাতে তারা বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে তাদের অর্থনীতিকে সহায়তা করতে একই ধরনের পদক্ষেপ নেয়। তবে, এটা জানা জরুরি যে সুদের হার কমানো কোনো সর্বজনীন সমাধান নয়। এর কার্যকারিতা অনেকাংশেই নির্ভর করে ব্যবসায়িক বিনিয়োগের আগ্রহ এবং ভোক্তাদের খরচের প্রস্তুতির উপর। যদি অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকে, তাহলে সুদের হার কমিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানো সম্ভব নাও হতে পারে। যদিও আজকের সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত সর্বসম্মত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, তবুও কিছু সদস্য আরও আক্রমণাত্মকভাবে সুদের হার হ্রাসের পক্ষে ভোট দিতে পারেন। এটি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সদস্যদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থানের প্রতি শক্তিশালী সমর্থনের সংকেত দেবে। ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সবচেয়ে ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণকারী সদস্য স্বাতী ধিংরা, অ্যালান টেইলর এবং ক্যাথরিন ম্যান এর আগে অস্বাভাবিকভাবে সুদের হার 0.50 পয়েন্ট হ্রাসের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন, তবে সাম্প্রতিক বৈঠকগুলোতে তারা সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠদের সঙ্গে যুক্ত হন। পরবর্তী দিকনির্দেশনার ক্ষেত্রে, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড ফেব্রুয়ারির পর থেকে তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করেনি, যখন তারা বিনিয়োগকারীদের সতর্ক এবং ধীরগতিতে সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা করতে বলেছিল। "সতর্কতা" শব্দটি যুক্ত করা হয়েছিল, যাতে কমিটি ট্রাম্পের শুল্ক নীতির প্রভাব মূল্যায়নের জন্য সময় পায়। যদি আজকের বিবৃতে থেকে সেই শব্দটি বাদ দেওয়া হয়, তাহলে বোঝা যাবে যে মুদ্রাস্ফীতির চেয়ে মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঝুঁকি বেশি—যা আবারও ইঙ্গিত দেবে যে সুদের হার কমানোর প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। এই পরিস্থিতি নিঃসন্দেহে ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা সংকেত, এবং এটি দীর্ঘমেয়াদে পাউন্ডের মূল্যের বুলিশ প্রবণতার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। টেকনিক্যাল চিত্র: GBP/USD পাউন্ডের ক্রেতাদের প্রথমে মূল্যকে 1.3365 এর নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবল তখনই তারা 1.3399 লেভেলের দিকে লক্ষ্যমাত্রা স্থির করতে পারবে, যেটি ব্রেকআউট করে মূল্যের উপরের দিকে যাওয়া কঠিন হতে পারে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.3437 লেভেল। যদি এই পেয়ারের মূল্য হ্রাস পায়, তাহলে বিক্রেতারা মূল্যকে 1.3285 লেভেল পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করবে। যদি তারা সফল হয়, তাহলে GBP/USD পেয়ারের মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে 1.3260 এর নিম্ন লেভেল এবং সম্ভবত 1.3235 পর্যন্ত নেমে যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3F5ouW3
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search