Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'হেজিং স্ট্রেটিজি সম্পর্কে'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 1 result

  1. সাধারন কথায় হেজিং বলা হয় একটি কারেন্সি পেয়ারেই একদিকে বাই অন্যদিকে সেল ওপেন করাকে । হেজিং একটি রিস্কি পদ্বতি । তবে কৌশল খাটিয়ে ভালোভাবে ব্যাবহার করতে জানলে লাভবান হওয়া যায় । হেজিং করার জন্য যেসব ব্যাপারে ধারনা থাকতে হবে তা হলোঃ ১. ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন ২. নিউজ ট্রেডিং ৩. মানি ম্যানেজম্যান্ট ৪. মাল্টি টাইমফ্রেম এনালাইসিস ৫. পেন্ডিং অর্ডার ৬. সাপোর্ট-রেসিস্ট্যান্স আমরা জানি প্রতিটি ট্রেন্ডেই একটি বিপরীতমূখী ট্রেন্ড থাকে যেমন ডাউনট্রেন্ডে ছোট ছোট আপট্রেন্ড এবং আপট্রেন্ডে ছোট ছোট ডাউনট্রেন্ড থাকে। হেজিং করার সময় আমরা এই ছোট ছোট ট্রেন্ডগুলো কাজে লাগাতে পারি। হেজিং করার জন্য যা যা প্রয়োজনঃ ১. কারেন্সী পেয়ার নির্দিষ্ট একটি ২. পাঁচ মিনিট, এক ঘন্টা ও ৪ ঘন্টার টাইম ফ্রেম ৩. মুভিং অ্যাভারেজ (ভ্যালু ৫০) ৪. স্টকেস্টিকস (ভ্যালু ডিফল্ট) কিভাবে হেজিং করা হয়ঃ হেজিং সাধারনত দুটো উপায়ে করা যায়। যেমন, ১. একটি ট্রেড অপেন করার পর যদি সেটি বিপরীত দিকে যায় তবে সেদিকে একই লটের আরো দুটো ট্রেড অপেন করা এবং এই তিনটি ট্রেডএর যোগফল প্রফিটে এলে প্রফিট নিয়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে যাওয়া । ২. একটি ট্রেড ওপেন করার পর সেটি যদি বিপরীত দিকে যায় তবে সেদিকে একই লটের একটি ট্রেড অপেন করা এবং যেখান থেকে মার্কেট আবার বিপরিত দিকে ব্যাক করবে ঠিক সেখানে ২য় ট্রেডটি প্রফিটে ক্লোস করে সেখান থেকে মার্কেট কিছুটা সরে এলে তাতে সেইম লটের একটি পেন্ডিং অর্ডার দেওয়া। সুবিধা ও অসুবিধা : হেজিং স্ট্র্যাটেজি সবচেয়ে ভালো সুবিধা দেয় সাইডওয়ে মার্কেটের ক্ষেত্রে তবে ট্রেন্ডিং মার্কেটে হেজিং করা প্রচুর রিস্কি। আমি এখানে হেজিং এর অসুবিধার কথাগুলো বলছি। যেমন, ১ম পদ্ধতিঃ ১. এখানে আমাদের প্রথম এ্যানালাইসিস যদি ঠিক হয়ে থাকে এবং আমরা ২য় বার দুটো ট্রেড অপেন করায় তা প্রথম ট্রেডের দিকে মুভ করতে থাকলে আমাদের লসের পরিমানটুকু বেড়ে যাবে। ২. আমাদের প্রথমদিকে যদি তখন আবারো দুটো ট্রেড অপেন করি এবং সেটি যদি আবারো বিপরীত দিকে মুভ করে তবে আমাদের রিস্ক পার্সেন্টিজ বেড়ে যাবে এবং একসময় আমও যাবে ছালাও যাবে। ২য় পদ্ধতিঃ ১. অনেক সময় মার্কেট আমাদের প্রথম অপেনকৃত ট্রেডটির কাছে ফিরে আসতে আসতে দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ কিংবা মাসের পর মাসও লেগে যেতে পারে। ২. আমাদের মনে হতে থাকবে এই বুঝি মার্কেট আমাদের প্রথম ট্রেডের দিকে গেল। এই ভেবে আমাদের ২য় ট্রেডটি অল্প অল্প প্রফিটেই ক্লোজ করে দিতে ইচ্ছা হবে এবং মার্কেট তার নিজস্ব গতিতে চললে আমাদের পেন্ডিং অর্ডার বারবার ধরতে থাকবে, আমাদের ব্যালান্স বাড়তে থাকবে কিন্তু আমাদের ইকুইটি কমতে থাকবে । কিভাবে হেজিং করে প্রফিটেবল ট্রেড করা যায়ঃ হেজিং করেই আমরা প্রফিট করব এমন চিন্তা থাকা আমাদের উচিত নয়। কারণ হেজিং করে হয়ত লাভ করা যেতে পারে কিন্তু ভালো ট্রেডার হওয়া যায় না। তবে বিপদের মুহুর্ত্বে আমরা হেজিং করে মার্কেটে টিকে থাকতে পারি। তাই আসুন দেখি হেজিং করে কিভাবে প্রফিটেবল ট্রেড করা যায়। আমাদের কারেন্সী পেয়ার বেছে নিলাম GPB/USD। এই পেয়ারে একটি ট্রেড অপেন করার আগে প্রথমে আমরা দেখে নিলাম মান্থলী চার্ট বলছে এটি ডাউনওয়ার্ড মুখী সাইডওয়ে, তারপর উইকলি, ডেইলি, ৪ ঘন্টা সবগুলো চার্টই বলছে এটি ডাউনওয়ার্ড। তাই আমরা GPB/USD তে একটি সেল ট্রেড অপেন করলাম এবং স্টপ লস ও টেক প্রফিট যথাক্রমে ৫০ ও ১০০ পিপস নির্ধারন করলাম। ট্রেডটি অপেন করার পর দুর্ভাগ্যবশত মার্কেট আমাদের বিপরীতদিকে মুভ করতে শুরু করল এবং আমাদের স্টপ লসের প্রায় কাছাকাছি চলে এলো । যেহেতু সবগুলো চার্টই বলছে মার্কেট ডাউনওয়ার্ডে যাবে সেক্ষেত্রে আমাদের ট্রেডটি যদি স্টপ লস হিট করে তাহলে শুধু শুধু আমরা আমাদের ডলার হারালাম মার্কেট তারপর আবারো ডাউনওয়ার্ডে যাবে। আমরা আমাদের এই লসটুকু এড়ানোর জন্য স্টপলসটি তুলে দিয়ে ৫ মিনিটের চার্টে চলে গেলাম। সেখানে ইন্ডিকেটর স্টকেস্টিক্স এর অবস্থানটি দেখে নতুন সিদ্ধান্ত নিব। স্টকেস্টিক্স যদি ওভারবওট বা ৮০ লেভেলের উপরে অবস্থান করে তাহলে আমরা তা ওভারসোল্ড বা ২০ লেভেলে না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করব। সেটি ওভারসোল্ড এরিয়ায় এলে আমরা একই লটের দুটো বাই ট্রেড অপেন করলাম। যার একটির মানে হলো আমরা এতটুকু লস মেনে নিয়েছি। এখন মার্কেট যেদিকেই যাবে তাতে আমরা যদি আমাদের একটি বাই ও একটি সেল ট্রেড একসাথে ক্লোজ করি তাহলে আমাদের এতটুকু লস হবে। এবং অন্যটি আমাদের প্রফিট করার জন্য। আমাদের মনে রাখতে হবে এগুলো কিন্তু আমরা আমাদের ট্রেডের বিপরীতে গিয়ে ট্রেড করছি তাই এগুলোর স্টপলস দিতে হবে তবে আমরা প্রথমেই তা দিবনা। কারণ মার্কেটের একটি স্বভাব হলো কাছাকাছি স্টপলস পেলে তা খেয়ে আবার ঠিক একই পথে চলে। তাই নতুন দুটো ট্রেড কিছুটা প্রফিটে এলে আমরা ওদের ব্রেকইভেনএ স্টপলস সেট করব। টিপি কতটুকু থাকবে? একটি বাই ট্রেড এর টিপিকে আমরা রেসিস্টেন্স ১ পর্যন্ত দিতে পারি কিন্তু অন্য বাই ট্রেড এর টিপি দিব না। আমাদের একটির টিপি হিট করার আগেই যদি মার্কেটে কোন রিভার্সাল ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন তৈরী হতে দেখি তাহলে আমরা আমাদের একটি বাই ট্রেড ক্লোস করে দিব এবং অন্যটির স্টপলস ব্রেকইবেন থেকে কিছুটা প্রফিটে এনে রাখব। মার্কেট কিছুটা রিভার্স করার পর আমরা যে অবস্থানে আগের ট্রেডটি ক্লোজ করেছি ঠিক সেখানে বাই স্টপ পেন্ডিং অর্ডার দিয়ে রাখব যার টিপি থাকবে তারপরের রেসিস্টেন্স। মার্কেট আরো নিচে নেমে এলে আমরা আমাদের পেন্ডিং অর্ডারটিকেও মার্কেট থেকে নির্দিষ্ট দুরত্ব বজায় রেখে নিচে নামাতে থাকব এবং স্টপলস সেট করে দিব। মার্কেট যখন আরো নিচে নামতে থাকবে তখন আমরা আমাদের বাকি বাই ট্রেডটিকে প্রফিটে ক্লোজ করে দিয়ে নতুন আরেকটি পেন্ডিং অর্ডার সেট করব আগের পেন্ডিং অর্ডার এর সাথে। এখন মার্কেট যদি আমাদের প্রথম সেল ট্রেডটিকে প্রফিটে নিয়ে আসতে পারে তাহলে ভালো অন্যথায় আবারো আমাদের পেন্ডিং বাইগুলো আমাদের প্রফিট করতে সাহায্য করবে। যদি আমাদের সেল ট্রেডটি প্রফিটে আসে তাহলে আমরা আমাদের পেন্ডিং অর্ডারগুলো ক্লোজ করে দিব।তাই অবশেষে হেজিং করার আগে আমাদের প্রত্যেককে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে হেজিং সম্পর্কে ও ব্রোকার কতটুকু সমর্থন করবে হেজিং এর ব্যাপারে তাও জানতে হবে ।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search