Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'eur/usd'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

  1. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৮ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/1119415433.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0475 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। কিছুক্ষণ পরেই 1.0475 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটে এবং সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোন থেকে পুনরুদ্ধার করছিল, যা পরিকল্পনা নং 2 অনুসারে ইউরো কেনার সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্য মাত্র ১০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত বিলম্বিত করার প্রয়োজনীয়তা সংক্রান্ত মন্তব্য ডলার ক্রেতাদের মধ্যে নতুন করে আশাবাদ তৈরি করেছে। এই নতুন তথ্য ফরেক্স মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে, এবং আজকের এশিয়ান ট্রেডিং সেশনে EUR/USD পেয়ারের ওপর চাপ দ্রুত বেড়ে যায়। বিনিয়োগকারীরা মার্কিন ডলারের শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা দেখে আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা স্বাভাবিকভাবেই এই পেয়ারের বিনিময় হারকে প্রভাবিত করেছে। আজ, জার্মানি থেকে বেশ কিছু অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং এই প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল ইউরোর ক্রেতাদের অবস্থান আরও নেতিবাচক করতে পারে। এই অঞ্চলের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে, বিশ্লেষকরা জার্মানির উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক মনোভাব আরও কমার পূর্বাভাস দিয়েছেন। যদি প্রকাশিত প্রতিবেদনে কোনো নেতিবাচক ফলাফল দেখা যায়, তবে এটি ইউরোর ব্যাপক বিক্রির কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি মূল্যস্ফীতি নিয়ে ইউরোর কঠোর অবস্থানের সাথে মিলে যায়। ইইউর অর্থমন্ত্রীদের বৈঠক এই অঞ্চলের রাজস্ব নীতির দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আরও গভীর অন্তর্দৃষ্টি দেবে। বিনিয়োগকারীরা এই কর্মকর্তাদের বক্তব্য নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, বিশেষ করে যখন উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং সুদের হার বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে সরকারগুলোর অতিরিক্ত অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করার প্রস্তুতি মূল্যায়ন করা হবে। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে মার্কেটের ট্রেডাররা কীভাবে ইইউ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জ্বালানি সংকটের সমাধান নিয়ে যেকোনো মতবিরোধের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানায়। এই ধরনের মতপার্থক্য বিনিয়োগকারীদের ইউরোর প্রতি আস্থাকে দুর্বল করতে পারে, যার ফলে মুদ্রাটির আরও দরপতন ঘটতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা নং 1 এবং পরিকল্পনা নং 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন মূল্য 1.0501-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0469-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0501-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর আরও দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0449-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0469 এবং 1.0501-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0449-এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0426-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন সামষ্টিক প্রতিবেদনের খুব দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0469-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0449 এবং 1.0426-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/413y82v
  2. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৮ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/1119415433.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0475 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। কিছুক্ষণ পরেই 1.0475 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট ঘটে এবং সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোন থেকে পুনরুদ্ধার করছিল, যা পরিকল্পনা নং 2 অনুসারে ইউরো কেনার সুযোগ তৈরি করেছিল। তবে, এই পেয়ারের মূল্য মাত্র ১০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছে। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তাদের সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত বিলম্বিত করার প্রয়োজনীয়তা সংক্রান্ত মন্তব্য ডলার ক্রেতাদের মধ্যে নতুন করে আশাবাদ তৈরি করেছে। এই নতুন তথ্য ফরেক্স মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে, এবং আজকের এশিয়ান ট্রেডিং সেশনে EUR/USD পেয়ারের ওপর চাপ দ্রুত বেড়ে যায়। বিনিয়োগকারীরা মার্কিন ডলারের শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা দেখে আরও সক্রিয় হয়ে ওঠে, যা স্বাভাবিকভাবেই এই পেয়ারের বিনিময় হারকে প্রভাবিত করেছে। আজ, জার্মানি থেকে বেশ কিছু অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং এই প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল ইউরোর ক্রেতাদের অবস্থান আরও নেতিবাচক করতে পারে। এই অঞ্চলের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে, বিশ্লেষকরা জার্মানির উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক মনোভাব আরও কমার পূর্বাভাস দিয়েছেন। যদি প্রকাশিত প্রতিবেদনে কোনো নেতিবাচক ফলাফল দেখা যায়, তবে এটি ইউরোর ব্যাপক বিক্রির কারণ হতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি মূল্যস্ফীতি নিয়ে ইউরোর কঠোর অবস্থানের সাথে মিলে যায়। ইইউর অর্থমন্ত্রীদের বৈঠক এই অঞ্চলের রাজস্ব নীতির দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আরও গভীর অন্তর্দৃষ্টি দেবে। বিনিয়োগকারীরা এই কর্মকর্তাদের বক্তব্য নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, বিশেষ করে যখন উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং সুদের হার বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে সরকারগুলোর অতিরিক্ত অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করার প্রস্তুতি মূল্যায়ন করা হবে। আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হবে মার্কেটের ট্রেডাররা কীভাবে ইইউ সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং জ্বালানি সংকটের সমাধান নিয়ে যেকোনো মতবিরোধের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানায়। এই ধরনের মতপার্থক্য বিনিয়োগকারীদের ইউরোর প্রতি আস্থাকে দুর্বল করতে পারে, যার ফলে মুদ্রাটির আরও দরপতন ঘটতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা নং 1 এবং পরিকল্পনা নং 2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন মূল্য 1.0501-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0469-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0501-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর আরও দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0449-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0469 এবং 1.0501-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0449-এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0426-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন সামষ্টিক প্রতিবেদনের খুব দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0469-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0449 এবং 1.0426-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/413y82v
  3. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৭ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/1981979383.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0477 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি উপযুক্ত এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য ৩০ পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছিল, তবে অল্পের জন্য মূল্য 1.0515 এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। সম্প্রতি প্রকাশিত মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল ফেডারেল রিজার্ভের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে, কারণ ফেডের কর্মকর্তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য উচ্চ সুদের হার বজায় রাখার পরিকল্পনা করছে। গত সপ্তাহের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এই উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। সুদের হার অতিরিক্ত উচ্চ পর্যায়ে রাখলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, যে বিষয়টি অর্থনীতিবিদদের মধ্যে ক্রমশ আলোচিত হচ্ছে। ডলারের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স থেকে বোঝা যাচ্ছে যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আজকের ট্রেডিং সেশনে ইউরোজোনের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। দিনটি শুরু হবে ইউরোজোন এবং ইতালির ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রকাশনার মাধ্যমে, এরপরে বুন্দেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং ইউরোগ্রুপের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এই ইভেন্টগুলো ট্রেডার এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে এসব ইভেন্ট মার্কেটে সীমিত প্রভাব বিস্তার করতে পারে, কারণ বর্তমানে বিনিয়োগকারীরা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবির) স্পষ্ট নীতিগত সংকেতের জন্য অপেক্ষা করছে। ট্রেডারদের দৃষ্টি মূলত ইসিবির কর্মকর্তাদের বক্তব্য এবং মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দিকে থাকবে, কারণ এসব উপাদান বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করবে। তবে, বুন্দেসব্যাংকের প্রতিবেদন জার্মান অর্থনীতি এবং ইউরোজোনের অর্থনৈতিক অবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রকাশ করতে পারে। যদি আসন্ন প্রতিবেদনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার বা মূল্যস্ফীতির চাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত থাকে, তাহলে এটি ইউরোর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। অন্যদিকে, ইউরোগ্রুপ বৈঠক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে, তবে এটি সাধারণত তাৎক্ষণিকভাবে কোনো নীতিগত পরিবর্তন আনে না। বরং, এই বৈঠক নীতিনির্ধারকদের অগ্রাধিকার ও পরিকল্পনা সম্পর্কে অতিরিক্ত অন্তর্দৃষ্টি পাওয়ার সুযোগ হিসেবে দেখা যেতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0547-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0507-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.054-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণবতার অংশ হিসেবে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর আরও দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0482-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0507 এবং 1.0547-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। http://forex-bangla.com/customavatars/462808925.jpg সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0482-এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0449-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0507-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0482 এবং 1.0449-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4b6dwLx
  4. ১৪ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/79882833.jpg বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যদিও সপ্তাহের শুরুতে যে কারণগুলো পেয়ারটির মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে সমর্থন করেছিল, তার তুলনায় এখন তুলনামূলকভাবে কম কারণ বিদ্যমান। চলতি সপ্তাহে ইউরোপীয় মুদ্রার ধারাবাহিক দর বৃদ্ধি দেখা গেছে। তবে, এই দর বৃদ্ধির মূল কারণ কী? জেরোম পাওয়েল দুইবার ফেডারেল রিজার্ভের হকিশ বা কঠোর অবস্থানের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সাম্প্রতিক মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন পাওয়েলের এই মতামতকে আরও জোরদার করেছে যে শীঘ্রই মূল সুদের হার কমানো উচিত হবে না। ইউরোজোন থেকে কয়েকটি তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, বিশেষ করে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদন, যা দীর্ঘদিন পর প্রথমবারের মতো পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করেছে। তবে, প্রশ্ন ওঠে যে শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদন কি ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ? আমরা পূর্বেই উল্লেখ করেছি যে দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন অব্যাহত রয়েছে, তবে ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে প্রবণতাগুলো বারবার পরিবর্তিত হচ্ছে, যা মার্কেটে এলোমেলো এবং কিছুটা অযৌক্তিক মুভমেন্ট সৃষ্টি করছে। একটি নতুন ট্রেন্ডলাইন তৈরি হয়েছে, যা ইউরোরকে সমর্থন প্রদান করছে, তবে এই লাইনটি যে কোনো মুহূর্তে, এমনকি আজও ব্রেক করা হতে পারে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার একাধিক ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। দিনের শুরুতে মূল্য 1.0433-1.0453 জোন থেকে দুবার বাউন্স করে, এরপর দিনের শেষে এটি এই লেভেলের নিচে নেমে যায়। প্রথম সেল সিগন্যাল এবং অপেক্ষাকৃত কম কার্যকর দ্বিতীয় সেল সিগন্যালটি শর্ট পজিশন ওপেন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারত। তবে, উভয় ক্ষেত্রেই এই পেয়ারের মূল্য নিকটবর্তী লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে। এর ফলে, যদিও এই ট্রেডগুলোতে কোনো ক্ষতি হয়নি, তবে মুনাফার সুযোগও সীমিত ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, র্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। স্থানীয় পর্যায়ে আগের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সমাপ্ত হয়েছে এবং নিম্নমুখী মুভমেন্ট আবার শুরু হয়েছে। ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণগুলো এখনো মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে। তবে, দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ ধরে চলতে পারে। শুক্রবার, কারেকশন চলমান থাকার কারণে এই পেয়ারের মূল্যের অনিয়মিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। তাই ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং টেকনিক্যাল লেভেলের উপর করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। শুক্রবার, ইউরোজোনে চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপির দ্বিতীয় অনুমান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শিল্প উৎপাদন এবং খুচরা বিক্রয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। জিডিপি প্রতিবেদন মার্কেটের পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করবে বলে মনে হচ্ছে না, তবে মার্কিন প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। http://forex-bangla.com/customavatars/433817910.jpg Read more: https://ifxpr.com/3QiKgrq
  5. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১২ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/1930186862.jpg উইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের প্রথমার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেকটা উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0367 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো ক্রয় করিনি। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা ও ইভেন্ট নির্ধারিত রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জানুয়ারির ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) ও মূল মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল ও FOMC সদস্য রাফায়েল বস্টিকের ভাষণ অনুষ্ঠিত। ট্রেডাররা মূলত ফেডারেল রিজার্ভের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার দিকে মনোযোগ দেবে। যদি মার্কিন মূল্যস্ফীতি ক্রমাগত বৃদ্ধির ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তাহলে ফেড সম্ভবত অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের অবস্থান গ্রহণ করবে এবং সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে। এটি ডলারকে আরও শক্তিশালী করবে, কারণ বিনিয়োগকারীরা স্থিতিশীল বা সম্ভাব্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়া সুদের হারের কারণে মার্কিন মুদ্রাকে আরও আকর্ষণীয় হিসাবে বিবেচনা করবে। অন্যদিকে, যদি মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তাহলে মুদ্রানীতি শিথিল করার সম্ভাবনা নিয়ে মার্কেটে আলোচনা শুরু হতে পারে, যা ডলারের উপর চাপ সৃষ্টি করবে। এই পরিস্থিতিতে, EUR/USD পেয়ারের জন্য ইতিবাচক পরিস্থিতি দেখা যাবে এবং নতুন করে ইউরো ক্রয়ের প্রতি আগ্রহ দেখা যাবে। অতএব, জানুয়ারির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল স্বল্পমেয়াদে কারেন্সি মার্কেটের মূল চালিকা শক্তি হবে। ট্রেডারদের সংবাদগুলো ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং আগামীকাল মাত্রা উচ্চ ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত। আমার দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি MACD সূচকের বর্তমান পূর্বাভাস নির্বিশেষে প্রধানত পরিকল্পনা #1 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব, কারণ আমি মার্কেটে শক্তিশালী ও দিকনির্দেশনামূলক মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0415-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0384-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0415-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে কম হলে এই পেয়ারের বুলিশ প্রবণতার সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0384 এবং 1.0415-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। http://forex-bangla.com/customavatars/304873458.jpg সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0331-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0365-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিয়ারিশ প্রবণতার চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0384-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0365 এবং 1.0331-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় সবুজ লাইন: টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় লাল লাইন:টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD সূচক: মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ: ফরেক্স মার্কেটে নতুন ট্রেডারদের মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে মার্কেটের বাইরে থাকাই ভাল। আপনি যদি সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে ক্ষতি কমাতে সর্বদা স্টপ অর্ডার সেট করুন। স্টপ অর্ডার না সেট করলে আপনি খুব দ্রুত আপনার সম্পূর্ণ ডিপোজিট হারাতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনি মানি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার না করেন এবং বড় ভলিউমে ট্রেড করেন। এবং মনে রাখবেন সফলভাবে ট্রেড করার জন্য আপনার ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে নির্ধারণ করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে ক্ষতির কারণ হতে পারে। *এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না। Read more: https://ifxpr.com/3CYi61N
  6. ১২ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1362666242.jpg মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, নতুন করে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয়েছে, যদিও এর জন্য কোনো স্থানীয় মৌলিক কারণ ছিল না। দিনের একমাত্র নির্ধারিত ইভেন্ট ছিল মার্কিন কংগ্রেসে জেরোম পাওয়েলের ভাষণ, যা সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবুও, সারাদিন ধরে ইউরোর মূল্য স্থিরভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা কম ছিল, এবং মূল্যের সামগ্রিক মুভমেন্ট কিছুটা এলোমেলো মনে হয়েছে। হায়ার টাইমফ্রেমে, এটি স্পষ্ট যে এই পেয়ার মূলত সাইডওয়েজ প্রবণতা ট্রেড করছে, যদিও এই মুহূর্তে কোনো সুস্পষ্ট রেঞ্জ নির্ধারিত নেই। এ ধরনের মুভমেন্ট অবাক করার মতো নয়। আমরা কয়েক সপ্তাহ আগে উল্লেখ করেছিলাম যে দৈনিক টাইমফ্রেমে একটি কারেকশন প্রয়োজন, এবং কারেকশনগুলো সাধারণত মূল্যের জটিল কাঠামোর মাধ্যমে ঘটে, যা স্বল্পমেয়াদী মুভমেন্টকে বিশ্লেষণ করা কঠিন করে তোলে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ফরেক্স মার্কেটে মূল্যের পরিবর্তনের জন্য সবসময় মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণের প্রয়োজন হয় না। তাই এই পেয়ারের মূল্যের সোমবারের মুভমেন্ট পুরোপুরি যুক্তিসঙ্গত না হলেও, এটি একেবারে অযৌক্তিকও ছিল না। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে কোনো কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র মার্কিন সেশনের শেষের দিকে (রাতের সময়) এই পেয়ারের মূল্য 1.0334–1.0359 রেঞ্জের উপরে কনসোলিডেট করেছে। তবে, রাতের বেলায় ট্রেডাররা সাধারণত নতুন পজিশন ওপেন করে না, এবং ব্রেকআউটটি দুর্বল ও অনির্ভরযোগ্য ছিল। ফলে, আমরা মনে করি না যে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট আজও অব্যাহত থাকবে। বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। যদিও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছু সময়ের জন্য বাধাগ্রস্ত হয়েছিল, তবে তা পুনরায় শুরু হয়েছে। আমরা আশা করছি যে ইউরোর মূল্য আবারও হ্রাস পেতে পারে, কারণ মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণগুলো এখনো মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। তবে, দৈনিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। বুধবার এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট অস্থির ও অনিশ্চিত হতে পারে, কারণ কারেকশন এখনো চলমান রয়েছে। তাই ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ টেকনিক্যাল লেভেলগুলোর উপর নির্ভর করা উচিত। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে পর্যবেক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269–1.0277, 1.0334–1.0359, 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, এবং 1.0845–1.0851। বুধবার, জেরোম পাওয়েল কংগ্রেসে তার দ্বিতীয় ভাষণ দেবেন। তার পূর্ববর্তী বক্তব্যে, তিনি সিনেট ব্যাংকিং কমিটির সামনে কোনো নতুন তথ্য উপস্থাপন করেননি, এবং আজকের বক্তব্য থেকেও উল্লেখযোগ্য কোনো অন্তর্দৃষ্টি পাওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে, আজ মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হয়। Read more: https://ifxpr.com/4jWqq2J
  7. ১১ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1109413089.jpg সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের খুবই মন্থর মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সারাদিন ট্রেডারদের জন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ছিল না। উইকেন্ডে, জানা যায় যে ডোনাল্ড ট্রাম্প স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়াম আমদানির উপর নতুন করে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা "সমস্ত দেশের" জন্য প্রযোজ্য হবে, তবে এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নের সময়সূচি এখনো অস্পষ্ট। মার্কেটের ট্রেডাররা এবার তুলনামূলকভাবে শান্ত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। সেশন শুরু হওয়ার সাথে সাথে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছিল এবং গ্যাপ সৃষ্টি হয়েছিল, তবে দৈনিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা কম থাকায় গ্যাপ দ্রুত কভার হয়ে যায়। অতিরিক্তভাবে, সোমবার ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য নির্ধারিত ছিল, তবে খবর অনুযায়ী, তিনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি, যা প্রত্যাশিত ছিল। ফলস্বরূপ, EUR/USD পেয়ারের মূল্য মূলত স্থিতিশীল ছিল এবং ট্রেডাররা নতুন প্রভাবকের জন্য অপেক্ষা করছে। ইউরোর দরপতন অব্যাহত রয়েছে, তবে দৈনিক টাইমফ্রেমে এখনো কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/393795150.jpg EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, সোমবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য 1.0334 লেভেল থেকে বাউন্স করেছিল, তারপর প্রায় ২০ পয়েন্ট কমে যায়। এই নিম্নমুখী প্রবণতা আজও অব্যাহত থাকতে পারে, তাই এই ট্রেড হোল্ড করে রাখার এবং ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মাঝারি-মেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, স্থানীয় পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আগেই সমাপ্ত হয়েছিল কিন্তু পুনরায় শুরু হয়েছে। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে, তাই ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। মঙ্গলবার, তুলনামূলকভাবে এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং ইউরোর মূল্য যেকোন দিকেই যেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলসমূহ: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। আজকের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হিসেবে জেরোম পাওয়েলের কংগ্রেসে বক্তব্য প্রদান অনুষ্ঠান রয়েছে। এই ইভেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখনো স্পষ্ট নয় যে সিনেটররা ফেডের চেয়ারম্যানকে কী ধরনের প্রশ্ন করবে। কিছু প্রশ্ন বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, যা মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। চলমান প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/3QjRpYp
  8. ১১ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1109413089.jpg সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের খুবই মন্থর মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সারাদিন ট্রেডারদের জন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ছিল না। উইকেন্ডে, জানা যায় যে ডোনাল্ড ট্রাম্প স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়াম আমদানির উপর নতুন করে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা "সমস্ত দেশের" জন্য প্রযোজ্য হবে, তবে এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নের সময়সূচি এখনো অস্পষ্ট। মার্কেটের ট্রেডাররা এবার তুলনামূলকভাবে শান্ত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। সেশন শুরু হওয়ার সাথে সাথে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছিল এবং গ্যাপ সৃষ্টি হয়েছিল, তবে দৈনিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা কম থাকায় গ্যাপ দ্রুত কভার হয়ে যায়। অতিরিক্তভাবে, সোমবার ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য নির্ধারিত ছিল, তবে খবর অনুযায়ী, তিনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি, যা প্রত্যাশিত ছিল। ফলস্বরূপ, EUR/USD পেয়ারের মূল্য মূলত স্থিতিশীল ছিল এবং ট্রেডাররা নতুন প্রভাবকের জন্য অপেক্ষা করছে। ইউরোর দরপতন অব্যাহত রয়েছে, তবে দৈনিক টাইমফ্রেমে এখনো কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/393795150.jpg EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, সোমবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য 1.0334 লেভেল থেকে বাউন্স করেছিল, তারপর প্রায় ২০ পয়েন্ট কমে যায়। এই নিম্নমুখী প্রবণতা আজও অব্যাহত থাকতে পারে, তাই এই ট্রেড হোল্ড করে রাখার এবং ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মাঝারি-মেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, স্থানীয় পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আগেই সমাপ্ত হয়েছিল কিন্তু পুনরায় শুরু হয়েছে। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে, তাই ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। মঙ্গলবার, তুলনামূলকভাবে এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং ইউরোর মূল্য যেকোন দিকেই যেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলসমূহ: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। আজকের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হিসেবে জেরোম পাওয়েলের কংগ্রেসে বক্তব্য প্রদান অনুষ্ঠান রয়েছে। এই ইভেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখনো স্পষ্ট নয় যে সিনেটররা ফেডের চেয়ারম্যানকে কী ধরনের প্রশ্ন করবে। কিছু প্রশ্ন বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, যা মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। চলমান প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/3QjRpYp
  9. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১০ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/1931543112.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.0372 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি তখন ইউরো বিক্রি করিনি। কিছুক্ষণ পরেই দ্বিতীয়বারের মতো 1.0372 এর লেভেলের পরীক্ষা হয়েছিল, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুসারে ইউরো ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করেছিল। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য ২০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছিল। শুধুমাত্র মার্কিন অর্থনৈতিক প্রপ্তিবেদনের প্রকাশের পর, 1.0372 লেভেলের আরেকটি টেস্ট হয়েছিল, তখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরুর করেছিল। এটি একটি সঠিক সেল এন্ট্রি নিশ্চিত করেছিল, যার ফলে মূল্য 1.0320 পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক হুমকি, যেখানে তিনি সমস্ত দেশের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরোপের কথা বলেছেন, আজ নতুন করে ইউরোর দরপতন সৃষ্টি করেছে। ট্রাম্পের মন্তব্য বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে, যা ইতোমধ্যেই ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার প্রভাব সামলানোর চেষ্টা করছে। উচ্চ শুল্ক বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য যুদ্ধের সূচনা করতে পারে, সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত করতে পারে, এবং মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি কমিয়ে দিতে পারে। যেহেতু ইউরো বৈশ্বিক বাণিজ্যের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত একটি প্রধান মুদ্রা, তাই এটি এ ধরনের খবরে বিশেষভাবে সংবেদনশীল। ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতা কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে, মার্কিন ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ইউরোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করছে। ট্রাম্পের অনিশ্চিত নীতিমালা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে, কারণ এটি পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন করে দিচ্ছে যে কোন দেশ ও কোন শিল্পখাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আসন্ন ঘটনাগুলো এবং তাদের সম্ভাব্য প্রভাব আজকের ক্যালেন্ডারে ইউরোজোনের সেন্টিক্স ইনভেস্টর কনফিডেন্স ইনডেক্স এবং ECB প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে এই ইভেন্টগুলো প্রভাব মাঝারি মাত্রার হতে পারে। Sentix সূচক বিনিয়োগকারীদের মনোভাব পরিমাপের একটি কার্যকরী নির্দেশক হলেও, এটি সচরাচর মার্কেটে বড় ধরনের মুভমেন্ট সৃষ্টি করে না। মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসের মতো মূল বিষয়গুলোর ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। লাগার্দের ভাষণ থেকে কোনো বড় চমক আসার সম্ভাবনা কম, কারণ ইসিবির ধারাবাহিকভাবে ইইউ-এর অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করে যাচ্ছে। তবে, যদি তিনি ভবিষ্যতে আরও উদ্দীপনামূলক পদক্ষেপের ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর আরও দুর্বলতার কারণ হতে পারে। আজকের ট্রেডিংয়ের কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0358-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0318-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0358-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0278-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0318 এবং 1.0358-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0278-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0247-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0318-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0278 এবং 1.0247-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4aQzodK
  10. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১০ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/1931543112.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.0372 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি তখন ইউরো বিক্রি করিনি। কিছুক্ষণ পরেই দ্বিতীয়বারের মতো 1.0372 এর লেভেলের পরীক্ষা হয়েছিল, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুসারে ইউরো ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করেছিল। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য ২০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছিল। শুধুমাত্র মার্কিন অর্থনৈতিক প্রপ্তিবেদনের প্রকাশের পর, 1.0372 লেভেলের আরেকটি টেস্ট হয়েছিল, তখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরুর করেছিল। এটি একটি সঠিক সেল এন্ট্রি নিশ্চিত করেছিল, যার ফলে মূল্য 1.0320 পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক হুমকি, যেখানে তিনি সমস্ত দেশের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরোপের কথা বলেছেন, আজ নতুন করে ইউরোর দরপতন সৃষ্টি করেছে। ট্রাম্পের মন্তব্য বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে, যা ইতোমধ্যেই ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার প্রভাব সামলানোর চেষ্টা করছে। উচ্চ শুল্ক বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য যুদ্ধের সূচনা করতে পারে, সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত করতে পারে, এবং মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি কমিয়ে দিতে পারে। যেহেতু ইউরো বৈশ্বিক বাণিজ্যের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত একটি প্রধান মুদ্রা, তাই এটি এ ধরনের খবরে বিশেষভাবে সংবেদনশীল। ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতা কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে, মার্কিন ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ইউরোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করছে। ট্রাম্পের অনিশ্চিত নীতিমালা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে, কারণ এটি পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন করে দিচ্ছে যে কোন দেশ ও কোন শিল্পখাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আসন্ন ঘটনাগুলো এবং তাদের সম্ভাব্য প্রভাব আজকের ক্যালেন্ডারে ইউরোজোনের সেন্টিক্স ইনভেস্টর কনফিডেন্স ইনডেক্স এবং ECB প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে এই ইভেন্টগুলো প্রভাব মাঝারি মাত্রার হতে পারে। Sentix সূচক বিনিয়োগকারীদের মনোভাব পরিমাপের একটি কার্যকরী নির্দেশক হলেও, এটি সচরাচর মার্কেটে বড় ধরনের মুভমেন্ট সৃষ্টি করে না। মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসের মতো মূল বিষয়গুলোর ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। লাগার্দের ভাষণ থেকে কোনো বড় চমক আসার সম্ভাবনা কম, কারণ ইসিবির ধারাবাহিকভাবে ইইউ-এর অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করে যাচ্ছে। তবে, যদি তিনি ভবিষ্যতে আরও উদ্দীপনামূলক পদক্ষেপের ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর আরও দুর্বলতার কারণ হতে পারে। আজকের ট্রেডিংয়ের কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0358-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0318-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0358-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0278-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0318 এবং 1.0358-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0278-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0247-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0318-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0278 এবং 1.0247-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4aQzodK
  11. EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ৭ ফেব্রুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/1542440041.jpg EUR/USD পেয়ারের 5-মিনিটের চার্টের বিশ্লেষণ টানা তিন দিন দর বৃদ্ধির পর বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের সামান্য দরপতন দেখা যায়। গতকাল খুব কম সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল এবং মার্কেটের ট্রেডাররা ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলকে মূলত উপেক্ষা করেছিল। ফলস্বরূপ, ইউরোপীয় মুদ্রা মূলত অপ্রভাবিত ছিল। তবে, খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করেছে। যদিও প্রতিবেদনটির ফলাফলকে সম্পূর্ণরূপে হতাশাজনক হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায় না, তবে এই সূচকের প্রকৃত পরিসংখ্যান আবারও প্রত্যাশার চেয়ে কম ছিল। ফলস্বরূপ, ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে ইউরোর দরপতন এবার সম্পূর্ণরূপে ন্যায্য ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে, আসুন প্রতি ঘণ্টার চার্টের প্রযুক্তিগত চিত্রটি তুলে ধরা যাক। প্রথমে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে দৈনিক টাইমফ্রেমে একটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন এখনও চলছে। আমরা লক্ষ্য করেছি যে এই কারেকশনটি প্রতি ঘণ্টার টাইমফ্রেমে পর্যায়ক্রমে ধারাবাহিক প্রবণতা হিসাবে প্রকাশ পেতে পারে এবং ঠিক এটিই ঘটছে। দ্বিতীয়ত, এই পেয়ারের মূল্য একটি ডিসেন্ডিং ট্রেন্ড লাইন অতিক্রম করেছে কিন্তু তারপরে আবার এটির নিচে নেমে গেছে, যা একটি ফলাফল ব্রেকআউটের ইঙ্গিত দেয়। তবে, আমরা বিশ্বাস করি যে ব্রেকআউটটি আসল। 1.0340–1.0366 জোন অথবা ক্রিটিক্যাল লাইন থেকে নতুন করে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে শুরু করতে পারে। অবশ্যই, আজকের নন-ফার্ম পে-রোল প্রতিবেদন এবং মার্কিন বেকারত্বের হার এই পরিস্থিতিকে ব্যাহত করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল ডলারকে সমর্থন করে, তাহলে শুক্রবার আমরা এই প্রত্যাশিত মুভমেন্ট দেখতে পাব। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, গতকাল মাত্র দুটি সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল এবং এই পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা কম ছিল। রাতারাতি, এই পেয়ারের মূল্য সেনকৌ স্প্যান বি লাইন অতিক্রম করেছিল, কিন্তু ইউরোপীয় সেশন শুরুর সময়, ট্রেডাররা সেল অর্ডার এন্ট্রি করতে পারত। এরপর মূল্য 1.0366-এ নেমে আসে, যেখানে দিনের সমস্ত মুভমেন্ট স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। প্রযুক্তিগতভাবে, এই লেভেল থেকে একটি রিবাউন্ড দেখা গিয়েছিল, তবে যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, বৃহস্পতিবার এই পেয়ারের মূল্যের মূলত শান্ত মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/1364890175.jpg COT রিপোর্ট সর্বশেষ COT রিপোর্টটি ২৮ জানুয়ারী প্রকাশিত হয়েছে। চার্টটিতে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে যে নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নেট পজিশনের সংখ্যা দীর্ঘ সময় ধরে ঊর্ধ্বমুখী ছিল; তবে, এখন নেট পজিশনের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। দুই মাস আগে, কমার্শিয়াল ট্রেডারদের শর্ট পজিশনের সংখ্যা তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল, যার ফলে দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো নেট পজিশনের সংখ্যা নেতিবাচক মানে পৌঁছায়। বাজার পরিস্থিতির এই পরিবর্তন এই ইঙ্গিত দেয় যে এখন ইউরো ক্রয়ের চেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে, ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে সমর্থন দিতে পারে এমন কোন মৌলিক কারণ নেই। সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে ইউরোর মূল্যের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট খুব কমই লক্ষণীয় এবং এটি কেবল একটি সাধারণ পুলব্যাক হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। যদিও আরও কয়েক সপ্তাহ ধরে এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশন হতে পারে, তবে এটি ১৬ বছরের নিম্নমুখী প্রবণতার পরিবর্তন ঘটাবে না। বর্তমানে, লাল এবং নীল লাইনগুলো আপেক্ষিক অবস্থান অতিক্রম করেছে এবং পরিবর্তন করেছে, যা মার্কেটে নিম্নমুখী প্রবণতা প্রবণতা নির্দেশ করে। গত সপ্তাহের রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল গ্রুপে লং পজিশনের সংখ্যা 14,000 কমেছে, যেখানে শর্ট পজিশনের সংখ্যা 9,900 কমেছে। ফলস্বরূপ, নেট পজিশনের সংখ্যা আরও 4,100 টি কন্ট্র্যাক্ট হ্রাস পেয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/1164384448.jpg EUR/USD পেয়ারের 1H চার্টের বিশ্লেষণ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা শেষ হয়েছে, মূল্য ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করেছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে এই পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকবে, কারণ ফেডারেল রিজার্ভ ২০২৫ সালে মাত্র ১-২ বার সুদের হার কমানোর আশা করছে। এটি ট্রেডারদের পূর্বাভাসের চেয়ে অনেক বেশি হকিশ বা কঠোর অবস্থান নির্দেশ করে। তবে, স্বল্পমেয়াদে, আমরা এক বা দুটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে ইউরোর দর বৃদ্ধির কোন শক্তিশালী কারণ নেই, তবে চলমান কারেকশন এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করছে। ৭ ফেব্রুয়ারির জন্য, গুরুত্বপূর্ণ ট্রেডিং লেভেলগুলো হল: 1.0124, 1.0195, 1.0269, 1.0340-1.0366, 1.0461, 1.0524, 1.0585, 1.0658-1.0669, 1.0757, 1.0797, এবং 1.0843। এছাড়া, সেনকৌ স্প্যান বি (1.0437) এবং কিজুন-সেন (1.0327) লাইন পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে ইচিমোকু সূচকের লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে, যা ট্রেডিং সিগন্যাল সনাক্ত করার সময় বিবেচনা করা উচিত। সিগন্যালটি ভুল প্রমাণিত হলে সম্ভাব্য লোকসানের হাত থেকে সুরক্ষা পেতে এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত দিকে 20 পিপস মুভমেন্টের পর ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। শুক্রবার, ইউরোপীয় ইউনিয়নে জার্মানির শিল্প উৎপাদনের উপর শুধুমাত্র স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। বিপরীতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নন-ফার্ম পে-রোল, বেকারত্বের হার, মজুরি এবং কনজিউমার সূচক সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। ফলস্বরূপ, বিকেলে মার্কেটে উল্লেখযোগ্য মুভমেন্টের প্রত্যাশা করা হচ্ছে এবং বাজার পরিস্থিতি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। উল্লেখিত প্রতিবেদনগুলোর প্রকৃত ফলাফল অনিশ্চিত হতে পারে এবং আগে থেকে পূর্বাভাস দেয়া যায় না। Read more: https://ifxpr.com/4huTBZo
  12. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৬ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/978417466.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও, বিকেলে আমি উল্লেখিত লেভেলগুলোর কোনো টেস্ট দেখতে পাইনি, যার ফলে কোনো ট্রেড ওপেন করা হয়নি। হোয়াইট হাউসের শুল্ক সংক্রান্ত পরবর্তী পদক্ষেপের অনিশ্চয়তা বিবেচনায়, ইউরোর চাহিদার হ্রাস পুরোপুরি স্বাভাবিক একটি বিষয়। বিনিয়োগকারীরা গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন শ্রমবাজার সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশের আগে সতর্কতা অবলম্বন করছে, যা বাজারের প্রবণতায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। যদিও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশন প্রত্যাশিত ছিল, তবুও আরও গভীর দরপতনের সময় বিক্রয়ের বিষয়টির ব্যাপারে এই মুহূর্তে আগেভাগে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতির ক্ষেত্রে সতর্কভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন, কারণ ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি বা হ্রাস পাওয়া নির্ভর করবে শুধুমাত্র শ্রমবাজারের প্রতিবেদনের ওপর নয়, বরং ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ওপরও। আজকের ইউরোজোনের খুচরা বিক্রির প্রতিবেদন ভোক্তাদের চাহিদা ও মনোভাব সম্পর্কে মূল্যবান ইঙ্গিত দিতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনে বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়, তাহলে এটি ভোক্তা আস্থা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে এবং অঞ্চলটির অর্থনৈতিক শক্তিশালীকরণে অবদান রাখতে পারে। তবে, চলমান মুদ্রাস্ফীতি এবং অনিশ্চয়তার কারণে ভোক্তাদের আচরণ এখনও অস্থির থাকতে পারে। এছাড়া, জার্মানির শিল্প উৎপাদন আদেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিনের প্রথমার্ধে প্রকাশিত হবে, যা ট্রেডারদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে। জার্মানি ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ায়, এই প্রতিবেদনের ফলাফল গুরুত্বপূর্ণ। আদেশের পরিমাণ হ্রাস উৎপাদন খাতে গভীর সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে, যেমন সরবরাহ শৃঙ্খলের ব্যাঘাত এবং কাঁচামালের ঘাটতি। এই পরিস্থিতি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং বিনিয়োগের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0427-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0400-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0427-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0380-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0400 এবং 1.0427-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0380-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0347-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0400-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0380 and 1.0347-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3WS1nnQ
  13. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৫ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/18427335.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0351-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি কোনো বাই ট্রেড এ এন্ট্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি এবং মার্কেটে অন্যান্য এন্ট্রি পয়েন্টের জন্য অপেক্ষা করিনি। গতকাল ডলারের মূল্য হ্রাস পেলেও, ট্রেডাররা মনে করেন যে এই দরপতন সম্ভবত অস্থায়ী হবে। এর কারণ হলো, মার্কিন অর্থনীতি অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং বাণিজ্য যুদ্ধ-সংক্রান্ত ঝুঁকিগুলো, যা বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ধাবমান করতে পারে। ডলারের দরপতন হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো ও কানাডার উপর শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা। একই সঙ্গে, ফেডারেল রিজার্ভের সাম্প্রতিক মন্তব্য ট্রেডারদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে, যেখানে নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আজ ইউরোজোনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল শক্তিশালী হয়, তাহলে এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে উৎসাহিত করতে পারে, যার ফলে ইউরোর মূল্য ডলারের বিপরীতে এবং অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় বৃদ্ধি পেতে পারে। পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্সের (PMI) ইতিবাচক ফলাফল এই ইঙ্গিত দিতে পারে যে ইউরোজোনের পরিষেবা খাত পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার লক্ষণ হতে পারে। তবে, বাহ্যিক কারণগুলো বিবেচনায় নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা বা নতুন করে মার্কিন বাণিজ্য শুল্ক আরোপ মার্কেটকে প্রভাবিত করতে পারে এবং PMI সূচকের শক্তিশালী ফলাফলের ইতিবাচক প্রভাবকে ক্ষুণ্ন করতে পারে। আজ ইউরোজোনে উতপাদক মূল্য সূচক (PPI) প্রকাশিত হবে। যদি সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়, তাহলে এটি মুদ্রাস্ফীতির চাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেবে, যা ভবিষ্যতে আরও নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। সামগ্রিকভাবে, আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টের অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0444-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0402-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0444-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0369-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0402 এবং 1.0444-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0369-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0321-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0402-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0369 এবং 1.0321-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3WPghuR
  14. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৫ ফেব্রুয়ারী http://forex-bangla.com/customavatars/18427335.jpg ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0351-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি কোনো বাই ট্রেড এ এন্ট্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি এবং মার্কেটে অন্যান্য এন্ট্রি পয়েন্টের জন্য অপেক্ষা করিনি। গতকাল ডলারের মূল্য হ্রাস পেলেও, ট্রেডাররা মনে করেন যে এই দরপতন সম্ভবত অস্থায়ী হবে। এর কারণ হলো, মার্কিন অর্থনীতি অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং বাণিজ্য যুদ্ধ-সংক্রান্ত ঝুঁকিগুলো, যা বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ধাবমান করতে পারে। ডলারের দরপতন হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো ও কানাডার উপর শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা। একই সঙ্গে, ফেডারেল রিজার্ভের সাম্প্রতিক মন্তব্য ট্রেডারদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে, যেখানে নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আজ ইউরোজোনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল শক্তিশালী হয়, তাহলে এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে উৎসাহিত করতে পারে, যার ফলে ইউরোর মূল্য ডলারের বিপরীতে এবং অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় বৃদ্ধি পেতে পারে। পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্সের (PMI) ইতিবাচক ফলাফল এই ইঙ্গিত দিতে পারে যে ইউরোজোনের পরিষেবা খাত পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার লক্ষণ হতে পারে। তবে, বাহ্যিক কারণগুলো বিবেচনায় নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা বা নতুন করে মার্কিন বাণিজ্য শুল্ক আরোপ মার্কেটকে প্রভাবিত করতে পারে এবং PMI সূচকের শক্তিশালী ফলাফলের ইতিবাচক প্রভাবকে ক্ষুণ্ন করতে পারে। আজ ইউরোজোনে উতপাদক মূল্য সূচক (PPI) প্রকাশিত হবে। যদি সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়, তাহলে এটি মুদ্রাস্ফীতির চাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেবে, যা ভবিষ্যতে আরও নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। সামগ্রিকভাবে, আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টের অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0444-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0402-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0444-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0369-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0402 এবং 1.0444-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0369-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0321-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0402-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0369 এবং 1.0321-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3WPghuR
  15. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ http://forex-bangla.com/customavatars/33539751.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0234 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা নিম্নমুখী প্রবণতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। তবে, 20-পয়েন্ট দরপতনের পর এই পেয়ারের ওপর চাপ কিছুটা হ্রাস পায়। জার্মানি এবং ইউরোজোনের উৎপাদন খাতের চূড়ান্ত PMI সূচকের ইতিবাচক ফলাফল ইউরোর স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আরও দরপতন রোধ করতে সহায়তা করেছে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরূপ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি ISM সূচক 50 পয়েন্টের ওপরে যায়, তাহলে এটি মার্কিন উৎপাদন খাতে প্রবৃদ্ধির সংকেত দেবে, যা মার্কিন অর্থনীতি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের আশাবাদ বৃদ্ধি করতে পারে। এই পরিস্থিতিতে, মার্কিন ডলারের আরও শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এবং ইউরোর ওপর চলমান চাপের কারণে এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেতে পারে। FOMC-এর সদস্য রাফায়েল বোস্টিকের বক্তব্যও গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। তার অর্থনীতি এবং মুদ্রানীতির দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে মন্তব্য ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে আরও ইঙ্গিত দিতে পারে। যদি তিনি সুদের হার উচ্চ স্তরে বজায় রাখার পক্ষে মত দেন, তাহলে এটি মার্কিন ডলারের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। যেহেতু ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন যে ফেড গত সপ্তাহে সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত বন্ধ রেখে সঠিক কাজ করেছে, তাই স্বল্প-মেয়াদে নীতিমালা শিথিলতার সম্ভাবনা আরও কমে গেছে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0317-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0267-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0317-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন মার্কিন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের পরে আজ ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0235-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0267 এবং 1.0317-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0235-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0194-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে, বিশেষ যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক পরিসংখ্যানের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পর। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0267-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0235 এবং 1.0194-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3Q9Up9H
  16. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৩১ জানুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/932558514.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0415 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 1.0451 এর লক্ষ্যমাত্রা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। বিকেলের পূর্বাভাস অনুযায়ী, 1.0451 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের ভিত্তিতে এই পেয়ার বিক্রি করার ফলে প্রায় ৩০ পিপস লাভ করা গেছে। মার্কিন জিডিপি প্রবৃদ্ধির দুর্বল ফলাফল সাময়িকভাবে ইউরোকে শক্তিশালী করেছিল, কারণ এটি মার্কিন ডলারের উপর চাপ সৃষ্টি করে। ট্রেডাররা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পুনরুদ্ধারের ওপর বাজি ধরতে শুরু করে, বিশেষ করে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) বৈঠকের পর। তবে পরিস্থিতি দ্রুত বদলে যায়, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্য শুল্ক সম্পর্কিত নতুন হুমকি প্রদান করেন, যা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ওপর চাপ বৃদ্ধি করে এবং ডলারের চাহিদা পুনরুদ্ধার করে। এই ধরনের হুমকি, আগের মতোই, মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, যা বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে মনোনিবেশ করতে বাধ্য করেছে। ডলারের রিজার্ভ কারেন্সির মর্যাদা থাকার কারণে, এটি আবারও শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে এবং ইউরোর বিপরীতে এটির মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা নতুন সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছে, যা বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে। ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রতিবেদন এবং রাজনৈতিক বিবৃতি EUR/USD-এর মূল্যের প্রবণতা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি কি একটি চূড়ান্ত বিপরীতমুখী প্রবণতা, নাকি চলমান সাইডওয়েজ মুভমেন্টের ধারাবাহিকতা, তা সময়ই বলে দেবে। বর্তমানে ইউরোপের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে জার্মানির অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করে, আজ প্রকাশিতব্য জার্মানির বেকারত্বের হার এবং ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) ফলাফল বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশক হতে পারে। যদি বেকারত্বের হার হ্রাস পায় এবং মূল্যস্ফীতি কমে যায়, তবে এটি অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতির সংকেত দিতে পারে, তবে একইসাথে ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অন্যদিকে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং স্থায়ী বেকারত্ব ইউরোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা কারেন্সি মার্কেটে নেতিবাচক মনোভাব আরও বাড়িয়ে তুলবে। এই পরিস্থিতিতে, ইউরো মার্কিন ডলারের বিপরীতে মূল্য হারাতে পারে। আমি মূলত পরিকল্পনা No.1 এবং No.2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন মূল্য 1.0430-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0399 এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0430 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা কঠিন বলে মনে হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0381-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0399 এবং 1.0430-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0381 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0353-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0399-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0381 এবং 1.0353-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4hu63Iw
  17. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৩০ জানুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/2058657780.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.0388 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। তবে, অল্প সময়ের মধ্যে 1.0388 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্টটি ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল। এটি বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 অনুসারে ট্রেডিংয়ের সুযোগ তৈরি করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য 35-পিপস বৃদ্ধি পায়। ইউরো এখনো চাপের মধ্যে রয়েছে এবং এটির মূল্য একটি সংকীর্ণ ট্রেডিং রেঞ্জের মধ্যে ওঠানামা করছে, যা গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক মনোভাবকে নির্দেশ করে। ফেডারেল রিজার্ভের গতকালের বৈঠকের পর, যেখানে ট্রেডারদের অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের কৌশল পুনরায় নিশ্চিত করা হয়েছিল, অনেক ট্রেডার ফরেক্স মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া আশা করেছিল, তবে শেষ পর্যন্ত তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। আজ, ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে এমন প্রধান বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইউরোজোনের GDP প্রতিবেদন। বিনিয়োগকারীরা এই প্রতিবেদনের ফলাফল নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, কারণ এটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সুদের হারের ব্যাপারে আরও নমনীয় নীতি গ্রহণ করতে প্ররোচিত করতে পারে। এছাড়াও, এই অঞ্চলের কিছু দেশের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। যদি অর্থনৈতিক সূচকের দুর্বলতা পরিলক্ষিত হয়, তাহলে এটি ইউরোর উপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে, অন্যদিকে ইতিবাচক ফলাফল ইউরোর প্রতি আস্থা পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারে। আজ, ইসিবি মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে, যেখানে সুদের হার 2.9% এ নামিয়ে আনার প্রত্যাশা রয়েছে। ইসিবির সুদের হারের এই হ্রাস ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে, যা ইউরোর বিনিময় হার এবং বন্ডের ইয়েল্ডকে প্রভাবিত করতে পারে। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হল ইউরোজোনের অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করা, যা বর্তমানে প্রবৃদ্ধিতে শ্লথগতির সম্মুখীন হয়েছে। এছাড়াও, ভবিষ্যতে সুদের হার কবে কমতে পারে, সে সম্পর্কে ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি পরিকল্পনা 1 এবং 2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0476-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0433 এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0476 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা কঠিন বলে মনে হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0414-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0433 এবং 1.0476-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0414 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0370-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0433-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0414 এবং 1.0370-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4aItIT5
  18. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৯ জানুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/1659216090.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.0421 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। অল্প সময়ের মধ্যে 1.0421-এর লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট সংঘটিত হয়, তখন MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী এই পেয়ার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করে এবং ২০-পয়েন্টের মূল্য বৃদ্ধি ঘটায়। বর্তমান ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে সতর্ক মনোভাব প্রতিফলিত হচ্ছে। মার্কেটের ট্রেডাররা অপেক্ষা করছে, বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বিশ্লেষণ করছে, যা EUR/USD পেয়ারের তারল্য (liquidity) এবং অস্থিরতার (volatility) উপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। FOMC-এর বৈঠকের আগে, যা ঐতিহ্যগতভাবে বাজার পরিস্থিতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, ট্রেডাররা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গতকাল, বিক্রেতারা ইউরোর ওপর চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করলেও এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, কারণ মূল্য একটি শক্তিশালী সাপোর্ট লেভেলের সম্মুখীন হয় যা আরও নিম্নমুখী কারেকশন প্রতিরোধ করে। ট্রেডারদের মনোযোগ প্রধান অর্থনৈতিক সূচকের দিকে থাকবে, বিশেষ করে জার্মানির কনজিউমার ক্লাইমেট ইনডেক্সের দিকে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল বাজার পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে এবং সম্ভাব্যভাবে ইউরোকে শক্তিশালী করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল উন্নতি নির্দেশ করে, তাহলে এটি ভোক্তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ইউরোকে আরও সমর্থন দেবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হলো ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধি। এই সূচকের বৃদ্ধি ঋণ কার্যক্রম ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখীতার সংকেত দিতে পারে, যা ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়াতে পারে। ব্যক্তিগত খাতে ঋণের বৃদ্ধি যদি M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধির সাথে সমন্বিত হয়, তাহলে এটি ক্রেতাদের ইতিবাচক মনোভাব আরও দৃঢ় করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0491-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0453-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0491 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0453 এবং 1.0491-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0427 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0387-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0453-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0387-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42xYg85
  19. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৯ জানুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/1659216090.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.0421 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। অল্প সময়ের মধ্যে 1.0421-এর লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট সংঘটিত হয়, তখন MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী এই পেয়ার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করে এবং ২০-পয়েন্টের মূল্য বৃদ্ধি ঘটায়। বর্তমান ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে সতর্ক মনোভাব প্রতিফলিত হচ্ছে। মার্কেটের ট্রেডাররা অপেক্ষা করছে, বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বিশ্লেষণ করছে, যা EUR/USD পেয়ারের তারল্য (liquidity) এবং অস্থিরতার (volatility) উপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। FOMC-এর বৈঠকের আগে, যা ঐতিহ্যগতভাবে বাজার পরিস্থিতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, ট্রেডাররা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গতকাল, বিক্রেতারা ইউরোর ওপর চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করলেও এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, কারণ মূল্য একটি শক্তিশালী সাপোর্ট লেভেলের সম্মুখীন হয় যা আরও নিম্নমুখী কারেকশন প্রতিরোধ করে। ট্রেডারদের মনোযোগ প্রধান অর্থনৈতিক সূচকের দিকে থাকবে, বিশেষ করে জার্মানির কনজিউমার ক্লাইমেট ইনডেক্সের দিকে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল বাজার পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে এবং সম্ভাব্যভাবে ইউরোকে শক্তিশালী করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল উন্নতি নির্দেশ করে, তাহলে এটি ভোক্তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ইউরোকে আরও সমর্থন দেবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হলো ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধি। এই সূচকের বৃদ্ধি ঋণ কার্যক্রম ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখীতার সংকেত দিতে পারে, যা ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়াতে পারে। ব্যক্তিগত খাতে ঋণের বৃদ্ধি যদি M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধির সাথে সমন্বিত হয়, তাহলে এটি ক্রেতাদের ইতিবাচক মনোভাব আরও দৃঢ় করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0491-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0453-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0491 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0453 এবং 1.0491-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0427 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0387-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0453-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0387-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42xYg85
  20. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৯ জানুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/1659216090.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.0421 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। অল্প সময়ের মধ্যে 1.0421-এর লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট সংঘটিত হয়, তখন MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী এই পেয়ার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করে এবং ২০-পয়েন্টের মূল্য বৃদ্ধি ঘটায়। বর্তমান ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে সতর্ক মনোভাব প্রতিফলিত হচ্ছে। মার্কেটের ট্রেডাররা অপেক্ষা করছে, বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বিশ্লেষণ করছে, যা EUR/USD পেয়ারের তারল্য (liquidity) এবং অস্থিরতার (volatility) উপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। FOMC-এর বৈঠকের আগে, যা ঐতিহ্যগতভাবে বাজার পরিস্থিতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, ট্রেডাররা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গতকাল, বিক্রেতারা ইউরোর ওপর চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করলেও এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, কারণ মূল্য একটি শক্তিশালী সাপোর্ট লেভেলের সম্মুখীন হয় যা আরও নিম্নমুখী কারেকশন প্রতিরোধ করে। ট্রেডারদের মনোযোগ প্রধান অর্থনৈতিক সূচকের দিকে থাকবে, বিশেষ করে জার্মানির কনজিউমার ক্লাইমেট ইনডেক্সের দিকে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল বাজার পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে এবং সম্ভাব্যভাবে ইউরোকে শক্তিশালী করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল উন্নতি নির্দেশ করে, তাহলে এটি ভোক্তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ইউরোকে আরও সমর্থন দেবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হলো ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধি। এই সূচকের বৃদ্ধি ঋণ কার্যক্রম ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখীতার সংকেত দিতে পারে, যা ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়াতে পারে। ব্যক্তিগত খাতে ঋণের বৃদ্ধি যদি M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধির সাথে সমন্বিত হয়, তাহলে এটি ক্রেতাদের ইতিবাচক মনোভাব আরও দৃঢ় করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0491-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0453-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0491 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0453 এবং 1.0491-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0427 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0387-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0453-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0387-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42xYg85
  21. ২৮ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/435376470.jpg সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মিশ্র মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। প্রথমে মূল্য কিছুটা হ্রাস পায়, এরপর আবার বৃদ্ধি পায়, এবং পরে আরও উল্লেখযোগ্য হ্রাস দেখা যায়। কোনো মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ছাড়াই এই পেয়ারের মূল্যের এই ওঠানামাগুলো ঘটেছে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, সর্বদা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বা গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারকদের বক্তব্যের প্রভাবে টেকনিক্যাল কারেকশনে হয় না। বর্তমানে, মার্কেটে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রভাব ফেলছে, যিনি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন খবরের শিরোনাম হচ্ছেন। তবে, ট্রেডাররা কীভাবে এই খবরগুলোর প্রতিক্রিয়া দেখাবে তা অনুমান করা কঠিন, কারণ ট্রাম্প একদিনে দুইটি বিপরীতমুখী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তাই, শুধুমাত্র মৌলিক প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে পূর্বাভাস দেওয়া এখন খুব একটা কার্যকর হবে না। বরং চলমান কারেকশন এবং টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারেকশনটি উর্ধ্বমুখী ট্রেন্ডলাইনে নির্দেশিত হয়েছে। আগামীকাল FOMC-এর বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকায় চলমান প্রবণতার পরিবর্তন ঘটতে পারে। পাশাপাশি, বৃহস্পতিবারের ইসিবির বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, সোমবার দুটি প্রায় নিখুঁত ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য প্রায় 1.0451 লেভেল থেকে কোনো বিচ্যুতি ছাড়াই রিবাউন্ড করে এবং 1.0526 লেভেল পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। একই লেভেলে আবার রিভার্সাল ঘটে এবং রাতে মূল্য 1.0433-1.0451 রেঞ্জে ফিরে আসে। নতুন ট্রেডাররা এই দুটি ট্রেড থেকে প্রায় 80-100 পিপস লাভ করতে পারত। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন চলমান রয়েছে। এখনও ইউরোর দরপতনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে। তবে, আমরা এই উর্ধ্বমুখী কারেকশনের সমাপ্তির জন্য অপেক্ষা করব, যা মূল্য ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে নিচের দিকে গেলে নিশ্চিত হবে। মঙ্গলবার, এই পেয়ারের দরপতন পুনরায় শুরু হতে পারে কারণ কোনো নিম্নমুখী কারেকশন ছাড়াই মূল্য যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, আজ এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে টেকনিক্যাল কারেকশনের উপর নির্ভর করবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে দৃষ্টি দেওয়া উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। মঙ্গলবার তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে মার্কিন ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এছাড়াও, ক্রিস্টিন লাগার্ডের একটি বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে; তবে, তার বক্তব্য থেকে কোনো বড় চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে না। Read more: https://ifxpr.com/3PW7FPn
  22. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৭ জানুয়ারি http://forex-bangla.com/customavatars/468196513.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যেতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0481 এর লেভেল টেস্ট করে, যা মার্কেটে একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে, এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্য প্রায় 20 পিপস হ্রাস পায়, তারপরে ইউরোর চাহিদা পুনরায় ফিরে আসে। পুনরায় ইউরোর চাহিদা ফিরে আসার কারণ ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল, বিশেষত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস হ্রাস এবং পরিষেবা দুর্বল কার্যকারিতা, যা ডলারের ওপর চাপ বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি, ভূরাজনৈতিক ঝুঁকিগুলোও মার্কেটকে প্রভাবিত করছে। ইউরোর মূল্যের উল্লেখযোগ্য কারেকশনের পরে, ক্রেতাদের অর্থনৈতিক সূচক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবৃতির দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আজ IFO প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, যা ট্রেডার এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বৃদ্ধি করতে পারে। বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্সের পতন জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা বিশেষ করে উচ্চ জ্বালানি খরচের কারণে সমস্যার সম্মুখীন জার্মান কোম্পানিগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করতে পারে। যদি এই প্রবণতা অব্যাহত থাকে, তবে এটি ইউরোর দরপতনের পাশাপাশি পুরো ইউরোজোনের জন্য আরও গুরুতর পরিণতি বয়ে আনতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করার জন্য আরও নমনীয় পদক্ষেপ বিবেচনা করতে প্ররোচিত করতে পারে। তবে, অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন যে বর্তমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার পরিপ্রেক্ষিতে এই ধরনের পদক্ষেপ কার্যকর নাও হতে পারে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0513-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0469-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0513 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0448-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0469 এবং 1.0513-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0448এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0416-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0469-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0448 এবং 1.0416-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় সবুজ লাইন: টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় লাল লাইন:টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD সূচক: মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ: মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে ট্রেডিং না করাই উচিত। সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করলে, ঝুঁকি কমাতে সর্বদা স্টপ-লস অর্ডার সেট করুন। স্টপ-লস অর্ডার বা মানি ম্যানেজমেন্টের কৌশল ছাড়াই ট্রেড করলে আপনার ডিপোজিট দ্রুত শেষ হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে বড় ভলিউমে ট্রেড করার সময়। সফলভাবে ট্রেড করার জন্য ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে প্রদর্শন করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে লোকসান বয়ে নিয়ে আসতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3Efpuq8
  23. ২৪ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/316662762.jpg বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য 1.0451 লেভেলে ফিরে এসেছে। স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অটুট রয়েছে কারণ মূল্য ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়েছে। গতকাল ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য কোনো মৌলিক কারণ ছিল না; তবে, কারেকশন চলাকালীন সময়ে এমন কারণের প্রয়োজন হয় না। কারেকশন মূলত এমন একটি সময় যখন মার্কেটের ট্রেডাররা মুনাফা নিশ্চিত করতে তাদের ট্রেড ক্লোজ করে। সরবরাহ এবং চাহিদার ভারসাম্য পরিবর্তিত হয়, যার ফলে মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যায়। এই ক্ষেত্রে, বর্তমানে নতুন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ট্রেড ওপেন করার পরিবর্তে পজিশন ক্লোজ করার বিষয়টি বেশি দেখা যাচ্ছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না। ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশকে পরামর্শ দিয়ে চলেছেন যে কীভাবে তারা মার্কিন "কালো তালিকাভুক্ত" হওয়া এড়াতে পারে, তবে ট্রেডাররা তার মন্তব্যের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানানো বন্ধ করে দিয়েছে। ফলস্বরূপ, কারেকশন চলমান রয়েছে এবং এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার কোনো ইঙ্গিত নেই। http://forex-bangla.com/customavatars/1645311120.jpg EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0433-1.0451 এরিয়ার কাছ থেকে বাউন্স করেছিল তবে উল্লেখযোগ্য কোনো নিম্নমুখী মোমেন্টাম প্রদর্শন করেনি। সিগন্যালটি দিনের শেষভাগে গঠিত হয়েছিল, যা বেশিরভাগ ট্রেডার এটি কাজে লাগাতে পারেনি। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিদ্যমান। পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউরোর দরপতন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। মার্কেটে বর্তমানে একটি কারেকশন হচ্ছে যা ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে সমর্থিত। যখন মূল্য এই ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে যাবে তখন এই কারেকশনের সমাপ্তি নিশ্চিত হবে। শুক্রবার মার্কেটে তুলনামূলকভাবে দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং ধীরগতিতে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। যদি ইউরোর মূল্য 1.0451 লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে যায়, তাহলে এটি এই পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টামের দিকে নিয়ে যেতে পারে। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য র্যালি বা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা কম। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত ট্রেডিং লেভেলগুলো পর্যবেক্ষণ করা উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, and 1.0845-1.0851। এছাড়াও, শুক্রবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা এবং উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ এবং এগুলোর ফলাফল ইউরোপীয় ও মার্কিন ট্রেডিং সেশনে মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/42sLdVE
  24. ২৩ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/778584028.jpg বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তুলনামূলকভাবে দুর্বল ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। মূল্য স্থানীয় ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়ে গেছে এবং গতকাল কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংবাদ ছিল না। একমাত্র ইভেন্ট যা ট্রেডারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে তা হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য। এটি উল্লেখযোগ্য যে লাগার্ডে কোন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি। তিনি উল্লেখ করেছেন যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্ভাব্য মার্কিন শুল্ক নিয়ে শঙ্কিত হওয়া উচিত নয় এবং শুল্ক আরোপ হলে তার জবাব দিতে প্রস্তুত থাকা উচিত। তবে, তিনি ট্রাম্পের প্রথম দিনে কোনো শুল্ক আরোপ না করার বিষয়টিকে "যৌক্তিক পদক্ষেপ" হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে তিনি বলেছেন যে ইসিবি 2025 সালের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি 2%-এ স্থিতিশীল করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা স্পষ্ট ও পূর্বানুমেয় করে তোলে। সামগ্রিকভাবে, তার বক্তব্যে নতুন কোন তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। চার মাসের দরপতনের বিপরীতে ইউরোর মূল্যের কারেকশন চলমান রয়েছে, এবং এই কারেকশন এখনো শেষ হয়নি। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0433-1.0451 এরিয়া থেকে রিবাউন্ড করেছিল, তবে উল্লেখযোগ্য কোনো নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবার সকালে, ট্রেডাররা ব্রেকইভেন পয়েন্টে স্টপ লস স্থাপন করে শর্ট পজিশনে থাকার কথা বিবেচনা করতে পারেন। http://forex-bangla.com/customavatars/529950879.jpg বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, যদিও স্থানীয় পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও বিদ্যমান। আমরা আশা করছি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হবে এবং ডলারের সঙ্গে প্যারিটি লেভেলে পৌঁছাবে। বিদ্যমান মৌলিক এবং সামষ্টিক কারণ অনুযায়ী ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি, যা মার্কিন ডলারের মূল্যকে ঊর্ধ্বমুখী করছে। এই পেয়ারের মূল্যের বর্তমান কারেকশন একটি ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে সহায়তা পাচ্ছে, এবং মূল্য এই লাইনটি ব্রেকআউট করে নিচের দিকে গেলে কারেকশনের সমাপ্তি নির্ধারণ করা যেতে পারে। বৃহস্পতিবার, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে কারণ ডলার সপ্তাহের শুরুর দরপতন পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করতে পারে। এই সময়ে, ট্রেন্ডলাইন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। বৃহস্পতিবার প্রকাশের জন্য একমাত্র নির্ধারিত প্রতিবেদন হলো যুক্তরাষ্ট্রের আনএমপ্লয়মেন্ট ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদনt। তবে, এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এটির ফলাফল আজ এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা যাচ্ছে না। Read more: https://ifxpr.com/40pvbsR
  25. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২২ জানুয়ারি। http://forex-bangla.com/customavatars/1500676453.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা হওয়া শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0372 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা একটি সঠিক মার্কেট এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আজকের ডলারের মূল্যের উত্থান আংশিকভাবে নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে হয়েছে, কারণ ট্রাম্প প্রশাসনের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ফরেক্স মার্কেটে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। এর পাশাপাশি, শক্তিশালী মার্কিন অর্থনীতি, উচ্চ সুদের হার, এবং বিশ্বব্যাপী প্রধান রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থান এটির আরও দর বৃদ্ধি সম্ভাবনাকে শক্তিশালী করছে, যা ইউরোসহ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিরুদ্ধে প্রভাব ফেলছে। আজ ট্রেডাররা বুন্দেসব্যাংকের প্রতিবেদন এবং ক্রিস্টিন লাগার্ডের মন্তব্যের দিকে দৃষ্টি রাখবে, যা মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। যদি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) প্রেসিডেন্ট আরও সতর্ক আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। বিনিয়োগকারীরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ট্রাম্পের নতুন নীতিমালার মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে স্পষ্ট সংকেতের প্রত্যাশা করছেন। বর্তমান পরিস্থিতি ইসিবিকে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে নমনীয়তা বজায় রাখতে বাধ্য করছে। যদিও 0.5% সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত অধিক নমনীয় মনে হতে পারে, তবে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সমর্থন করার জন্য এমন পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে। অর্থনৈতিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে যে অনেক খাত এখনও চাপের মধ্যে রয়েছে, যা ইসিবিকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে পারে। তাই, নমনীয় আর্থিক নীতিমালার সমর্থকেরা লাগার্ডের বক্তব্যের প্রতি ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। যদি তার মন্তব্য ইতিবাচক হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়, তবে ইউরোর দরপতন হতে পারে। আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব। http://forex-bangla.com/customavatars/1760867974.jpg বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0476-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0427-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0476 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকায় দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0393-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0476-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0393 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0347-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0393 এবং 1.0347-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4h9ApAg
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search