Search the Community
Showing results for tags 'trading strategy'.
-
আমি শর্ট টাইম ট্রেডিং করতে পছন্দ করি, এবং সেই জন্য আমি বলিঙ্গার এবং জিগজিগ ফলো করি। কিন্তু মাঝে মাঝে আমার স্ট্রেটিজি কাজ করে না, এখন এমন হচ্ছে যে বেশিরভাগ সময়ে এই স্ট্রেটিজি কাজ করছে না। ট্রেদার ভায়েরদের কাছে অনুরোধ শর্ট টাইম ট্রেডিং এর জন্য আপনাদের জানা এবং পরিক্ষিত কোন স্টাইল শেয়ার করেন।
-
আমরা যখন এনালাইসিস করতে জানি কিংবা ট্রেডের জন্য প্রস্তুতি থাকে, তখন একটা কাজ সবাই করে থাকি তা হল, অনেক গুলো চার্টকে সামনে রাখি তারপর নিজের এনালাইসিস এবং স্ট্রেটিজি যখন যে চার্টের সাথে মিলে যায় সেটাতেই ট্রেড ওপেন করে ফেলি, অনেক ক্ষেত্রে কয়েকটা কারেন্সি যদি এনালাইসিসে পড়ে যায় তাহলে কোনটাতেই ট্রেড ওপেন করতে ছাড়ি না। এটাই বেশীর ভাগ ট্রেডাররা করে থাকে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আপনি আপনার ট্রেড নিয়ে কতটা নিশ্চিত থাকতে পারেন, হয়ত যতক্ষণ ট্রেডগুলো ক্লোজ করতে পারেন না ততক্ষন ই আপনার মানসিক চাপ কমাতে পারেন না। তাহলে কি করবেন, একটি কারেন্সিতে যদি ট্রেড করতে যান তাহলে হয়ত বেশী ট্রেড করতে পারবেন না দৈনিক, যেখানে একাধিক কারেন্সি ফলো করলে অনেক অনেক ট্রেড করার সুযোগ থাকে। হ্যাঁ, বিষয়টা মিথ্যা নয়, তবে একজন ট্রেডার হিসেবে আপনার মুল লক্ষ্য কি থাকে? অবশ্যই নিরাপদে ট্রেড করে প্রফিট নেওয়া। তাই যদি হয় তাহলে আপনাকে একটা সিদ্ধান্তে আসতে হবে। হ্যাঁ মুলত আমি ইঙ্গিত দিচ্ছি আপনি রেগুলার বেসিস কয়টা কারেন্সিতে থাকবেন। সোজাভাবে বলে দিলে আমি বলব যত পারেন কারেন্সি বাড়াবেন না। চেষ্টা করবেন খুব বেশী হলে ২ টা কারেন্সিতে থাকার জন্য। ১ টি হলে আরো ভালো। অনেকটা জন্ম নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতির মত। ১টি হলে ভালো হয় ২টি হলে আর নয়। এই ১ বা ২ দুটির কি উপকারিতা আশা করি আপনাকে আর বোঝাতে হবে না। ভালো ট্রেডিং এর জন্য অনেকগুলো গোপন সূত্র আছে তার মধ্যে একটি বিশেষ সূত্র হল কারেন্সি টার্গেট । অনেক অনেক কারেন্সির মধ্যে সবগুলোর সব তথ্য আপনার জন্য অনেক জটিলতা তৈরি করতে পারে, কিন্তু আপনি যদি একটি কারেন্সিকে টার্গেট করেন এবং এই কারেন্সির আদি অন্ত জেনে নিয়ে ঐ কারেন্সিতেই ট্রেড করেন, ঐ নির্দিষ্ট কারেন্সির সকল আপডেট জানেন, কিংবা ঐ কারেন্সির সকল ট্রেডিং হিস্টোরি মাথায় রাখেন তাহলে আর যাই হউক আপনি লস করবেন না। একটি কারেন্সিতে ট্রেডের কি সুবিধাঃ আপনি জানেন কারেন্সিটির দৈনিক রেঞ্জ কত। গত ১০ বছরে কারেন্সিটির হাই-লো কত এখন কোথায় অবস্থান করছে এবং কেন। নিউজ আওয়ারে কারেন্সিটি কত পিপ পর্যন্ত চেঞ্জ করতে পারে। অন্য কারেন্সি ধারা এই কারেন্সিটি কতটা প্রভাবিত। সপ্তাহে এই কারেন্সিটির টোটাল টার্ন অভার কত। কারেন্সিটির কারেকশন রেইট কেমন। একটি ট্রেন্ড লাইনে কারেন্সিটি কতক্ষণ পর্যন্ত অবস্থান করে। হ্যাঁ উপরের প্রশ্ন গুলোর উত্তর জানা মানেই হল আপনি ঐ কারেন্সির সব কিছু সম্পর্কে অবগত, তাহলে আপনি এটা নিশ্চয় আমার সাথে এখন এক মত হবেন যে, শত্রুর যত বেশী দুর্বল দিক বা তার সম্পর্কে যত বেশী তথ্য আপনার জানা থাকবে আপনি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ক্ষেত্রে তত বেশী শক্তিশালী হবেন। তাই যদি ফরেক্স মার্কেটে নিয়মিত ভাবে ট্রেড করতে চান এবং সফলতার সাথে প্রফিট নিতে চান তাহলে আমি বলব একটি কারেন্সিতে থাকুন। এবং ঐ কারেন্সিতে এক্সপার্ট হয়ে উঠুন। নিজেকে এক্সট্রিম কন্ট্রোল করুন। একাধিক কারেন্সিতে ট্রেড করা খারাপ আমি তা সরাসরি বলছি না, কিন্তু আমার এই সিঙ্গেল কারেন্সির সাজেশন টা একটু এপ্লাই করে দেখুন তো আগের চেয়ে ভালো করেন কিনা। তারপর জানাবেন অবশ্যই।
- 12 replies
-
- trading strategy
- one currency trading
- (and 1 more)
-
bmfxanalyst: দেশের সকল ট্রেডার বন্ধুদের মাঝে আসতে পেরে নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করছি। একই সাথে নিজের প্রথম পোস্টটাও করে ফেলছি সবাইকে নিয়েই। তাহলে শুরু করা যাক, আমরা যারা কিছু কর্ম করি, তা চাকুরী হোক বা ব্যবসা, সব কর্মের পিছনেই একটা অভিন্ন উদ্দেশ্য থাকে। তা হল আয় রোজগার করা। এই আয় রোজগারের সাথেই আমাদের জীবনের সকল চাওয়া পাওয়া সরাসরি সম্পর্ক বিদ্যমান। একইভাবে ফরেক্স এ বেশিরভাগ মানুষই আসে অন্যের কথা শুনে বা অন্যের গালভরা গল্প শুনে, তবে সেই গল্পগুলো হয় কাড়ি কাড়ি টাকা ইনকাম করার। মানুষের সহজাত স্বভাব দিয়ে এতে আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। আর কুয়োর ব্যাঙের সাগরে পড়ার মত নাকানিচুবানী খেয়ে কোনমতে উঠে পড়ে, আর নয়তো কেউ কেউ বেঘোরে তার শেষ সম্বলটুকুও হারায়। কিন্ত কেন? কেন হবে এই অবস্থা? আসুন একটু জেনে নেই আগে, এরপর আমরা জেনে নেব এর সমাধান। ধরুন, আপনি দেশে কোন জায়গায় চাকুরী করেন। প্রাথমিক অবস্থায় বেতন হবে ৮-১০ হাজার টাকার মত, খুব ভাল হলে ১৫-২০ হাজার হতে পারে। অথচ এর পিছনে আপনার মুলধন কি? বিগত ১৬-১৭ বছরের একটানা পড়াশোনা ও সফলভাবে উত্তীর্ণ হওয়া।এতো দীর্ঘ সময়ের বিনিময়ে আপনি মাত্র ৮-১০ বা ১৫-২০ হাজারের বেতনেই সন্তষ্ট হচ্ছেন। তাই নয় কি? এবার আসি কাজের কথায়, ফরেক্স শব্দটাই আপনি কারও কাছে শুনেছেন ২ মাসও হয়নি। এর ভিতর আপনি ডিপোজিট থেকে শুরু করে সকল প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছেন এমনকি মাসে লাখ লাখ টাকা, নুন্যতম ৪০-৫০ হাজার টাকা আয়ের স্বপ্নও দেখে ফেলছেন!! আদৌ স্বপ্নটা বাস্তব কিনা ভেবেছেন কখনও?? টানা ৫ বছর ট্রেড করে প্রফিট করেছেন, এমন ট্রেডার বাংলাদেশে হাতে গোনা কয়জন পাওয়া যাবে আমি জানিনা। তবে কথায় কথায় জ্ঞান দেবার মত বেশ কিছু ট্রেডারভাই আছেন যারা আইবী কমিশন বেশ ভালো পায়। কিন্ত আইবী কমিশন ফরেক্সের একটা পার্ট মাত্র। ফরেক্স এর মুলধারা নয়। মুলধারা হচ্ছে ট্রেড করে প্রফিট বের করে আনা মার্কেট থেকে। কারন আইবীতে অন্যের ট্রেডের স্প্রেড কমিশনের একটা অংশ নেওয়া হয়, কিন্ত মুল মার্কেটের কিছুই বের করে আনা হয়না। আমাদের উদ্দেশ্য ফরেক্স মার্কেট থেকে মুল প্রফিট বের করে আনা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন জায়গায় দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করলে আপনার ট্রেডিং এর রেজাল্টেও পরিবর্তন চলে আসবে। প্রথমেই বলব একটা নির্দিষ্ট স্ট্রাটেজী বের করতে। আন্দাজের উপর ভর করে কখনো ট্রেড করবেন না। অনেক উপরে উঠে গেছে এবার সেল দেই, বা অনেক নিচে নেমে গেছে এবার বাই দেই, এমন করবেন না। হুজুগের বশে নিজের পয়সা হারানোর কোন মানেই হয়না। ভেবে চিনতে বা গুগলে সার্চ দিলেও অনেক অনেক স্ট্রাটেজী পাবেন, সেগুলো ভালভাবে দেখে ঘোষামাজা করে আপনার নিজের মত করে একটা ট্রেডিং সিস্টেম তৈরী করে ফেলুন। এবার আপনার ট্রেডিং স্ট্রাটেজীকে নির্দিষ্ট কোন এক টাইম ফ্রেমে (এইচ ফোর এর উপরের কোন একটা) বসিয়ে একের পর এক পেয়ার ধরে ধরে যাচাই করে নিন। কোন এক মাস ধরে ধরে লাভ লস মিলিয়ে হিসেব বের করুন। এভারেজ কেমন প্রফিট আসে আর প্রতি দশটা ট্রেডে এভারেজ কতটা প্রফিটে থাকে এই হিসেব করে ফেলুন। সব হিসেব শেষে বের করুন কোন পেয়ারে ভাল রেজাল্ট এসেছে সব দিক দিয়ে।এবার শুধুমাত্র সেই এক পেয়ার নিয়েই ট্রেড করতে থাকুন। ভুলেও ৫-৬ বা ১০-১২ টা কারেন্সী পেয়ার নিয়ে ট্রেড করতে যাবেন না। মনে রাখবেন সমুদ্রে জেলিফিস ধরার জাল দিয়ে আপনি হাঙ্গর বা তিমি মাছ ধরতে পারবেন না। তেমনি একটা স্ট্রাটেজী দিয়ে আপনি আমেরিকা, বৃটেন এমনকি ইউরোপকেও যদি কন্ট্রোলে রাখতে চান তাহলে ভুল করার সম্ভাবনাটাই বেশি হবে। কারন প্রতিটি দেশের অর্থনৈতিক মুভমেন্ট একই ধারায় চলে না। এবার বাছাইকৃত সেই পেয়ারের ব্যাকটেস্ট করুন মাসের পর মাস ধরে ধরে। একটা ভাল আইডিয়া পেয়ে যাবেন। কোন কোন পরিস্থিতিতে রেজাল্ট খারাপ বা ভাল আসে তার ব্যাপারেও পরিস্কার ধারনা পেয়ে যাবেন তাহলে। এটাই আপনাকে সাহায্য করতে আপনার রেগুলার প্রফিট বের করে আনতে। মাসে ২-৫ হাজার পিপ্স এর আশা বাদ দিয়ে ২-৩ শত পিপ্সের সন্তষ্ট থাকেন। মনে রাখবেন এমন ট্রেডারও আছে যারা মাসে ১০০ পিপ্স এ মিলিয়ন ডলারও আয় করে। ধীরে ধীরে ব্যালান্স বাড়ান। তবে বার বার ডিপোজিট করে নয়। প্রফিট করে করে। বাড়তি কোন পেয়ারে যাবার প্রয়োজন নেই। একটা পেয়ারেই স্থির থাকুন। আর এক বারে একটা ট্রেডের বেশি ট্রেড ভুলেও নেবেন না। একটা ট্রেড শেষ হলে এরপর পরের ট্রেডে যাবেন। স্পেসিফিক টেকপ্রফিট ও স্টপ লস সেট করবেন। এবার ফলাফল হাতে নাতে দেখুন। পরিশেষে, লেখাটি ধৈর্য্য ধরে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে। তাহলে শুরু করুন আপনার সফল ট্রেডিং অধ্যায় এখনই একটি ভাল ব্রোকারের সাথেঃ নতুন একাউন্ট আমার ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে আমার এনালাইসিস এর সঙেই থাকুন। ফেসবুক লিংকঃ bmfxanalyst
- 2 replies
-
- trading strategy
- ফরেক্স
-
(and 8 more)
Tagged with: