Jump to content

২৫ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?


Recommended Posts

২৫ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?

http://forex-bangla.com/customavatars/1762003475.jpg
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবারের কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এগুলো এখন আর তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো 90% প্রকাশিত প্রতিবেদনকে উপেক্ষা করে চলেছে। আজকের তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাজ্যের খুচরা বিক্রয় (রিটেইল সেলস) এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান কনজ্যুমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদন। তিন মাস আগে হলে এই প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করত, কিন্তু এখন আর তেমনটা হচ্ছে না। বর্তমানে, সবকিছুই একমাত্র ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত ও মন্তব্যের উপর নির্ভর করছে।

ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ ছাড়া অন্য কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করার কোনো মানে নেই। ট্রাম্প যদি নতুন করে শুল্ক আরোপ করতে থাকেন বা বিদ্যমান শুল্ক বাড়িয়ে দেন, তাহলে অনির্দিষ্টকাল ধরে ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। বাণিজ্য যুদ্ধের উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলে সেটি ডলারের আরও দরপতনের কারণ হতে পারে, অন্যদিকে উত্তেজনা প্রশমনের যেকোনো সংকেত ডলারের শক্তিশালীকরণে সহায়তা দিতে পারে। এই সপ্তাহে ট্রাম্প চীনের প্রতি তার অবস্থান কিছুটা নমনীয় করেছেন, তবে এটিকে এখনো উত্তেজনা প্রশমন হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। মার্কিন প্রেসিডেন্টকে জানা মতে, আমরা অবাক হব না যদি চীনের উপর শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা দেওয়ার পর তিনি আবার তা বাড়িয়ে দেন। ট্রাম্প জানিয়েছেন যে তিনি চীনের ওপর বাণিজ্য শুল্ক 145% স্তরে রাখার পরিকল্পনা করছেন না, যা সব মার্কেটে স্বস্তির ঢেউ সৃষ্টি করেছে। তবে একই সময়ে, চীন জানিয়েছে যে ট্রাম্পের সাথে কোনো আলোচনা বর্তমানে চলছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে যে আলোচনা চলছে, তবে ইউরোপীয় কমিশন এখনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবিগুলো বুঝতে পারছে না। সুতরাং, আমরা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রধান অংশীদারের সাথে আলোচনা হয়তো হচ্ছে না, অথবা আলোচনা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। ডলারের জন্য ইতিবাচক খবর ইতোমধ্যে মার্কেটে বিবেচিত হয়েছে, তাই এখন উভয় পেয়ারের নতুন করে বড় ধরনের দরপতনের আশা করা কঠিন। ইউরোর মূল্যের 1.1275 লেভেল পর্যন্ত নামার সম্ভাবনা রয়েছে, তবে আরও দরপতনের সম্ভাবনা এখন সন্দেহজনক। ব্রিটিশ পাউন্ডও ইউরোর পথ অনুসরণ করতে পারে, তবে ট্রাম্প যেকোনো মুহূর্তে নতুন করে মার্কেটে ডলার বিক্রির প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারেন।
 

Read more: https://ifxpr.com/3YLd806

Link to comment
Share on other sites

Create an account or sign in to comment

You need to be a member in order to leave a comment

Create an account

Sign up for a new account in our community. It's easy!

Register a new account

Sign in

Already have an account? Sign in here.

Sign In Now
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search