Jump to content

২৮ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?


Recommended Posts

২৮ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?

http://forex-bangla.com/customavatars/195306966.jpg
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। গত সপ্তাহে মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখায়নি, তাই সোমবারও বিশেষ কিছু প্রত্যাশা করার নেই। অবশ্য, ডোনাল্ড ট্রাম্প যেকোনো মুহূর্তে এমন কোনো বক্তব্য দিতে পারেন, যা আবার ট্রেডারদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করবে, তবে স্বাভাবিকভাবেই, আমরা এটি অনুমান করতে পারি না যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট কখন কি ঘোষণা দিতে পারেন।

ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ ছাড়া অন্য কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করার তেমন কোনো মানে নেই। ট্রাম্প যদি নতুন করে শুল্ক আরোপ করে বা বিদ্যমান শুল্ক বাড়িয়ে দেন, তাহলে অনির্দিষ্টকাল ধরে ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। যেকোনো ধরনের উত্তেজনা বৃদ্ধি নতুন করে ডলারের দরপতনের কারণ হতে পারে। আবার, উত্তেজনা প্রশমনের যেকোনো সংকেত ডলারের দর বৃদ্ধির জন্য সহায়ক হতে পারে। গত সপ্তাহে ট্রাম্প চীনের প্রতি তার অবস্থান নমনীয় করেছেন, তবে এটিকে এখনো উত্তেজনা প্রশমনের প্রক্রিয়া বলা যাবে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে যতটুকু জানি, আমরা এতে অবাক হব না যদি চীনের উপর আরোপিত শুল্কে ছাড়ের ঘোষণা দেওয়ার পরে তিনি আবার তা বাড়িয়ে দেন। ট্রাম্প জানিয়েছেন যে তিনি চীনের ওপর আরোপিত শুল্ক 145% এর স্তিরে রাখার পরিকল্পনা করছেন না, যা সব মার্কেটেই স্বস্তিজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। তবে একই সাথে চীন জানিয়েছে যে বর্তমানে ট্রাম্পের সাথে কোনো আলোচনা চলছে না। ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে কিছু আলোচনা চলছে, তবে ইউরোপীয় কমিশন এখনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি বুঝতে পারছে না। সুতরাং, আমরা আত্মবিশ্বাসের সাথে বলতে পারি যে যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রধান অংশীদারের সাথে হয়তো কোনো আলোচনা চলছে না, অথবা তা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তাই, খুব শীঘ্রই ডলার শক্তিশালী হওয়ার কোনো কারণ নেই, কারণ এখন পর্যন্ত যেসব খবর পাওয়া যাচ্ছে তা বাস্তবিক অর্থে বাণিজ্য সংঘাতের উত্তেজনা প্রশমনের সম্ভাবনা প্রতিফলিত করছে না।

উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, তবে ফ্ল্যাট মার্কেট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কেবলমাত্র ট্রাম্পের মাধ্যমে প্রবণতাভিত্তিক মুভমেন্ট শুরু হতে পারে। নতুবা, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা এবং সাইডওয়েজ মুভমেন্টের প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

 

Read more: https://ifxpr.com/4jPkCXZ

Link to comment
Share on other sites

Create an account or sign in to comment

You need to be a member in order to leave a comment

Create an account

Sign up for a new account in our community. It's easy!

Register a new account

Sign in

Already have an account? Sign in here.

Sign In Now
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search