Jump to content

মার্কিন জিডিপি এবং পিসিই প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেটে বড় ধরনের পরিবর্তন


Recommended Posts

মার্কিন জিডিপি এবং পিসিই প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেটে বড় ধরনের পরিবর্তন আনবে না (সম্ভাব্যভাবে #NDX এবং #SPX-এ পুনরায় ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে)

http://forex-bangla.com/customavatars/264670905.jpg
ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং তার সমর্থকদের কারণে সৃষ্টি চলমান বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি নিয়ে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই বেশ ক্লান্ত। পরিস্থিতি এখনো অত্যন্ত অনিশ্চিত রয়ে গেছে, ফলে মার্কেটের ট্রেডাররা এখন পুরোপুরিভাবে আজ প্রকাশিতব্য গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে — বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনের দিকে। মূল দৃষ্টি থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন জিডিপি এবং পিসিই সূচকের ওপর। সম্মিলিত পূর্বাভাস অনুযায়ী, গত বছরের তুলনায় প্রথম প্রান্তিকে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্য মন্থর হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। জিডিপি প্রবৃদ্ধি 2.4% থেকে কমে মাত্র 0.2%-এ নেমে আসতে পারে — এটি এতটাই নেতিবাচক ফলাফল, যা পরিসংখ্যানগত ত্রুটির মধ্যেই পড়ে, এবং এর মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকির ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, যার সঙ্গে যুক্ত থাকবে বিভিন্ন নেতিবাচক প্রভাব। আজ, মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের ক্লান্তিকর শুল্ক কাহিনি থেকে দৃষ্টি সরিয়ে মার্চ মাসের পিসিই (Personal Consumption Expenditures) মূল্য সূচকের দিকে মনোযোগ দেবে। এই সূচকটি বার্ষিক ভিত্তিতে 2.5% থেকে 2.2%-এ হ্রাস পাওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে এবং মাসিক ভিত্তিতে ফেব্রুয়ারির 0.3% বৃদ্ধির বিপরীতে এবার 0.0% পরিবর্তনের পূর্বাভাস রয়েছে। কোর PCE সূচকটিও বার্ষিক ভিত্তিতে 2.8% থেকে 2.6%-এ নামতে পারে এবং মাসিক প্রবৃদ্ধি 0.4% থেকে কমে 0.1%-এ নেমে আসতে পারে। এর পাশাপাশি আয় ও ব্যয়ের তথ্যও গুরুত্ব পাবে। ব্যক্তিগত আয় 0.8% থেকে 0.4%-এ নামার এবং ব্যয় 0.4% থেকে 0.6% বাড়ার পূর্বাভাস রয়েছে। ট্রেডার এবং মার্কিন ডলার এই প্রতিবেদনগুলোর প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে? জিডিপির পতন ঘটলে নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ট্রেজারি বন্ডের চাহিদা বাড়তে পারে। একই সময়ে, যদি সত্যিই PCE সূচকের পতন নিশ্চিত হয়, তাহলে স্থানীয় পর্যায়ে ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি হতে পারে। পূর্বেই যেমন বলা হয়েছে, এর প্রধান কারণ হবে মে অথবা জুনে 0.25% হারে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনার প্রতি ট্রেডারদের প্রত্যাশা বৃদ্ধি। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন স্টক মার্কেট সমর্থন পেতে পারে, কারণ সুদের হার কমার প্রত্যাশা ইক্যুইটির চাহিদা বাড়াতে পারে। তবে, ডলারের দরপতনের মাত্রা সম্ভবত সীমিত থাকবে। ডলার সূচক 99.00-এর নিচে নামলেও 98.00-এর উপরে থাকতে পারে। এর কারণ ইউরোজোনে প্রত্যাশিত মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস, যা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডকে আবারও সুদের হার কমাতে বাধ্য করতে পারে, ফলে ফেডের সঙ্গে সুদের হার পার্থক্য ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে। আজকের প্রতিবেদন গুরুত্বপূর্ণ হলেও এটি অ্যাসেটের মূল্যের উপর সীমিত প্রভাব ফেলতে পারে, কারণ ট্রাম্পকে ঘিরে চলমান বিশৃঙ্খলা সবকিছু ছাপিয়ে ফেলছে। অনিশ্চয়তাই এখনো মার্কেটের প্রধান চালক।
 

Read more: https://ifxpr.com/3GvTz5P

Link to comment
Share on other sites

Create an account or sign in to comment

You need to be a member in order to leave a comment

Create an account

Sign up for a new account in our community. It's easy!

Register a new account

Sign in

Already have an account? Sign in here.

Sign In Now
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search