Leaderboard
Popular Content
Showing content with the highest reputation on 01/11/2014 in Posts
-
ট্রেডপ্রিয় বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে ফরেক্স ট্রেড এর যে পদ্ধতিটি নিয়ে আলোচনা করবো তা হয়তো আপনাদের অনেকেরই জানা। কিন্তু কখনো চেষ্টা করে দেখেননি বা মাথায় আসেনি, যাই হোক আমি শুধুই আমার জানা অভিজ্ঞতাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, তার মানে এই নয় যে আমি আপনাকে শতভাগ নিশ্চয়তা দিচ্ছি, কারণ পৃথিবীতে এমন কোনো ট্রেড পদ্ধতি নেই যাতে শতভাগ লাভ করা সম্ভব তবে আপনি আমার ট্রেড পদ্ধতিগুলো লাইভ একাউন্ট এ করার আগে প্রয়োজনে নুন্যতম এক সপ্তাহ ডেমো একাউন্ট এ প্র্যাকটিস করুন এবং ফলাফল বিবরণী দেখে তারপর লাইভ একাউন্ট এ করুন। আমি পদ্ধটিতে ভালো ফলাফল পেয়েছি বলেই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। দৈনিক ৯৫পিপস লাভের এই পেন্ডিং পদ্ধতিটি আপনি প্রত্যেক দিনই করতে পারেন, যখন মার্কেট ডে ক্যান্ডেল শুরু হয়। যা সত্যিই লাভজনক একটি পদ্ধতি। আর এ পদ্ধতিটি সারা জীবন-ই কার্যকর থাকবে। আসুন পদ্ধতিটি জেনে নেইঃ এই ট্রেডিং পদ্ধতিটি ট্রেড করার সহজ ও লাভজনক একটি পদ্ধতি, এর জন্য কোনো ট্রেডিং এনালাইসিস এর প্রয়োজন হয়না, আপনি শুধুমাত্র আপনার মেটা ট্রেডারটি খুলুন আর এস এল ও টি পি সহ অর্ডার দিয়ে মেটা ট্রেডার বন্ধ করে দিন। এই পদ্ধতিটি শুধুমাত্র প্রতিদিনের ডে ক্যান্ডেল শেষ হওয়ার পর পরই করতে হয়। এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার সময় অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি অবলম্বন করবেন কেননা আপনি যে রকম লাভজনক পদ্ধতিতেই ট্রেড করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট নিয়ম মেনে ট্রেড করতে হবে। এ পদ্ধতিতে আপনি ৩০পিপস স্টপলস ব্যবহার করবেন এবং সপ্তাহের সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার এ পদ্ধতি অবলম্বন করবেন। যে ভাবে ট্রেড করবোঃ আমি আগেই বলেছি এই পেন্ডিং ট্রেড পদ্ধতিটি অনেক সহজ – বিগত দিনের ডে ক্যান্ডল এর উপরের/হাই প্রাইজ এর ৫পিপস উপরে এবং ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ এর ৫পিপস নিচে এ পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে হয়। আসলেই এটি অনেক সহজ আর দৈনিক ব্রেকআউট একটি পদ্ধতি এ পদ্ধতিতে সিক্রেট বলে কিছু নেই। শুধুমাত্র মানি ম্যানেজমেন্ট এর কথাটি মনে রাখবেন যেটা আমি আগেও বলেছি। এ পদ্ধতিতে আপনি দৈনিক ৫০পিপস উপরে বা নিচে গেলেই ৯৫পিপস নিতে পারবেন। চিন্তা করবেন না আমি পদ্ধতিটি দেখিয়ে দিচ্ছি। কখন এবং কিভাবে পেন্ডিং অর্ডারগুলো দিবেনঃ প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে যে কখন আপনার ব্রোকার এর দৈনিক ক্যান্ডেল (ডে ক্যান্ডল) শেষ/ক্লোজ হয়, কারণ বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল শেষ হবার পর পরই আপনাকে এই পেন্ডিং ট্রেড পদ্ধতিটি প্রয়োগ করতে হবে এবং প্রতিদিন একই সময়ে এই পদ্ধতিতে অবলম্বন করবেন। বিগত দিনের দৈনিক ক্যান্ডেল (ডে ক্যান্ডল) শেষ/ক্লোজ হয়ে নতুন দিনের ক্যান্ডেল (ডে ক্যান্ডল) শুরু হওয়ার সাথে সাথেই ৬টি পেন্ডিং অর্ডার দিতে হবে। ৩টি বাইস্টপ এবং ৩টি সেলস্টপ পেন্ডিং। ৩টি বাইস্টপ পেন্ডিং অর্ডার যেভাবে দিবেন তা নিম্নরূপঃ [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বোচ্চ দাম/হাই প্রাইজ+ ৫পিপস। টেক প্রফিট=১৫পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বোচ্চ দাম/হাই প্রাইজ+ ৫পিপস। টেক প্রফিট=৩০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বোচ্চ দাম/হাই প্রাইজ+ ৫পিপস। টেক প্রফিট=৫০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। এবং ৩টি সেলস্টপ পেন্ডিং অর্ডার যেভাবে দিবেন তা নিম্নরূপঃ [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ - ৫পিপস। টেক প্রফিট=১৫পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ - ৫পিপস। টেক প্রফিট=৩০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ - ৫পিপস। টেক প্রফিট=৫০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। এভাবেই আপনি প্রতিদিন এই ছয়টি পেন্ডিং অর্ডার দিয়ে নিশিন্তে আপনার কাজ করতে পারেন। কারণ এই পদ্ধতিতে ট্রেড করলে মনিটরিং এর প্রয়োজন হয়না। এ পদ্ধতিতে ট্রেড করলে আপনার ট্রেড এর ফলাফল হবে নিম্নরুপঃ [*]যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলো যে কোনো একদিকের ট্রেড নিয়ে ৫০পিপস মুব করে ৩টি-ই টেক প্রফিট এ ক্লোজ হয় তাহলে আপনার ৯৫পিপস লাভ হবে। [*]যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলো যে কোনো একদিকের ট্রেড নিয়ে ৩টির মধ্যে ২টি টি পি (১৫+৩০) হিট করে এবং একটি স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার ফলাফলঃ ৪৫পিপস প্রফিট - ৩০পিপস লস =১৫পিপস লাভ। [*]আর যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলোর ১টি টি পি হিট করে আর বাকী ২টি স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার ফলাফল – ১ম টি পি ১৫পিপস আর ২টির স্টপলস ৬০পিপস= মোট ৪৫পিপস লস। [*] [*]আর যদি ৩টি ট্রেড ই স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার লস ৯০পিপস। এ পদ্ধতিতে মার্কেট যখন বিগত দিনের ক্যান্ডেল কে ছাড়িয়ে বাই/সেল এর দিকে মুব করে তখনই ফলাফল আসে। তবে এ পদ্ধিতিতে যখন আপনার যে কোনো এক দিকের ট্রেড ওপেন হবে তখন যদি লাভ/টি পি হিট করে তাহলে তো খুবই ভালো আর যদি স্টপলস এর দিকে যায় সে সময়ে আপনি ট্রেড এ উপস্থিত থাকলে স্টপলস হিট করার আগেই ট্রেড ক্লোজ করতে পারবেন। এতে করে আপনার লস অনেক কম হবে। এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার কিছু নিয়ম নিম্নরূপঃ [*]এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার সময় আপনার ট্রেড এমাউন্ট এর ৩% এর বেশী ব্যবহার করবেন না। [*]প্রতিটি ট্রেডই সমান ভলিউম এ করবেন। তবে আপনি চাইলে ১ম ট্রেড এর ভলিউম বেশী করে টি পি কমিয়ে দিতে পারেন তবে এস এল প্রত্যেকটি ট্রেড এর ৩০পিপস ই রাখবেন। এভাবে ১ম ট্রেড থেকে ২য় ট্রেড এর ভলিউম আরেকটু কমিয়ে টি পি বাড়িয়ে অর্থাৎ ৩০পিপস দিবেন। আর ৩য় ট্রেড এ ভলিউম আরো কমিয়ে দিতে পারেন। আপনি চাইলে এ পদ্ধতিটাকে আপনার মতো সাজিয়ে ও করতে পারেন তবে স্টপলস ৩০পিপস এর কম দিবেন না। সবার জন্য শুভ কামনা রইলো। ধন্যবাদ।1 point
-
কারেন্সি রিং কি, কিভাবে কারেন্সি রিং এ ট্রেড করবেন।
Abu Monsur reacted to A H Royal for a topic
প্রিয় ট্রেডার বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সামনে আরেকটি চমৎকার ট্রেড স্ট্রাটেজি নিয়ে হাজির হয়েছি যার নাম কারেন্সি রিং এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষনীয় একটি ট্রেডিং স্ট্রাটেজি। অনেকেই এ পদ্ধতিতে ট্রেড করে ভালো সাফল্য পেয়েছে, তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছুক হলাম। এ পদ্ধতিতে আপনি একই সময়ে ৩টি পেয়ার/জোড়ায় একই সাথে ট্রেড করতে পারেন, এই ৩পেয়ার/জোড়াকে কারেন্সি রিং বলে। কারেন্সি রিং এর ৩টি পেয়ার/জোড়ার ২টি ৯০-৯৫ভাগ সময় এক দিকে এবং আরেকটি অর্থাৎ ক্রস কারেন্সিটি তাদের বিপরীত দিকে মুব করে থাকে। এতে করে কারেন্সি রিং এর পেয়ারগুলোতে ট্রেড করে ভালো লাভ/প্রফিট করা সম্ভব। কারেন্সি রিং এ ক্রস কারেন্সি বা পেয়ার কিভাবে চিনবেন? কারেন্সি রিং এর ৩টি পেয়ার এ ২য় কারেন্সি হিসেবে যে কারেন্সিগুলো থাকে তাদের পেয়ার/জোড়ই হলো ক্রস কারেন্সি বা ক্রস পেয়ার। যেমনঃ AUD/JPY AUD/USD USD/JPY এই কারেন্সি রিংটির প্রতিটি পেয়ার এ ২য় কারেন্সি হিসেবে আছে JPY, USD এই ২য় কারেন্সি ২টি মিলে যে পেয়ারটি হয় তাই হলো এই কারেন্সি রিং এর ক্রস কারেন্সি বা ক্রস পেয়ার/জোড়। আসুন কারেন্সি রিং গুলো জেনে নিইঃ AUD/JPY AUD/USD USD/JPY CHF/JPY CHF/USD USD/JPY EUR/JPY EUR/AUD AUD/JPY EUR/USD EUR/AUD AUD/USD GBP/JPY GBP/USD USD/JPY EUR/CAD EUR/USD USD/CAD EUR/CHF EUR/GBP GBP/CHF EUR/CHF EUR/USD USD/CHF NZD/JPY NZD/USD USD/JPY EUR/JPY EUR/GBP GBP/JPY EUR/USD EUR/GBP GBP/USD EUR/JPY EUR/USD USD/JPY GBP/CHF GBP/USD USD/CHF GBP/JPY GBP/CHF CHF/JPY আপনি উপরে দেখতে পাচ্ছেন যে প্রতিটি রিং ই ৩পেয়ার/জোড়ায় গঠিত এবং আপনি এ ও মনে রাখবেন যে প্রতিটি রিং এ ৩টি কারেন্সি থাকে। আর ৩টি পেয়ার এর একটি হলো ক্রস কারেন্সি। উক্ত রিং এর ক্রস কারেন্সিটির মার্কেট বেশীরভাগ সময়ই বিপরীত দিকে মুব করে থাকে। যা চিত্রের মাধ্যমে নিম্নরূপঃ এই রিং এর পেয়ার/জোড় এ EUR/USD EUR/AUD AUD/USD আসুন আমরা একটি উদাহরণ এর সাহায্যে দেখে নিইঃ আমরা যদি নিচের কারেন্সি রিংটাকে লক্ষ করি তাহলে আমরা এখানে ৩টি কারেন্সি দেখতে পাচ্ছি GBP/JPY GBP/CHF CHF/JPY এগুলো হল GBP, CHF এবং JPY. যখন আমরা GBP/CHF এবং GBP/JPY পেয়ার/জোড়া ২টি তে বাই করবো তখন আমরা এই কারেন্সি রিং এর ক্রস পেয়ার/জোড়া CHF/JPY তে সেল করবো। উদাহরণ স্বরূপঃ আপনি GBP/JPY তে ১ভলিউম বাই করলেন।আপনি GBP/CHF তে ১ভলিউম বাই করলেন।এবং আপনি আপনার একাউন্টটিকে স্থির রাখার জন্য CHF/JPY তে ও ০.৮ভলিউম এ সেল করবেন। এভাবে যে কোনো একটি রিং এ আমরা ট্রেড করে অপেক্ষা করবো যে, কখন পেয়ারগুলো মুব করে আমাদের ট্রেডগুলো প্রফিট এর দিকে যায়, আর যখনই আমাদের ট্রেডগুলো (যে কোনো একটি রিং এ) মোটামুটি ভালো প্রফিট এর দিকে যাবে তখনই আমরা আমাদের ট্রেডগুলো একসাথে ক্লোজ করে দিবো। এ ধরনের (কারেন্সি রিং) ট্রেড করার পূর্বে আপনি ১ঘন্টা বা ৪ঘন্টার টাইম চার্ট এ ADR, Average Daily Range indicator দ্বারা উক্ত রিং এর পেয়ারগুলোর মুবমেন্ট দেখে নিন। Average Daily Range indicator এ যদি দেখেন যে উক্ত (আপনি যে রিং এ ট্রেড করতে চান) রিং এর পেয়ারগুলোর দৈনিক মুবমেন্ট ২৫-৩০% এ তখনই আপনি উক্ত রিং এর পেয়ারগুলোতে ট্রেড ওপেন করবেন আর যদি Average Daily Range indicator এ দেখেন যে উক্ত রিং এর পেয়ারগুলোতে ৭০-৭৫% মুবমেন্ট হয়ে গেছে তখন এ পদ্ধতিতে ট্রেড থেকে বিরত থাকবেন। আপনি যখন Average Daily Range indicator এ ২৫-৩০% এ ট্রেড ওপেন করার পর Average Daily Range indicator ৫০-৭০% এ মুব হবে তখনই আপনি আপনার ট্রেডগুলো ক্লোজ করে প্রফিট নিয়ে বেরিয়ে যাবেন। এ পদ্ধতির ট্রেড এ আপনি কখনো ফিক্সড প্রফিট এর জন্য অপেক্ষা করবেন না। আপনি অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করে আপনার ভলিউম এ ট্রেড করবেন। এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার জন্য আপনি যে সকল রিং এ দৈনিক মার্কেট বেশী মুব করে সেগুলোকেই বাচাই করুন। যেমনঃ GBP/USD, USD/JPY এবং GBP/JPY. বিশেষ করে মেজর কারেন্সির রিংগুলো বাচাই করুন। এ পদ্ধতিতে আপনি একটি একাউন্টে একসাথে একাধিক রিং এ ট্রেড করবেন না এতে করে আপনার একাউন্ট ঝুঁকির দিকে যেতে পারে। সবসময় যে কোনো ১টি রিং (৩পেয়ার) এ ট্রেড করার জন্য চেষ্টা করবেন । আর যদিও করতে চান তার আগে দেখে নিবেন যে ২টি রিং ই একই দিকে মুব করছে কিনা, একই দিকে মুব করলে একাধিক রিং এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন। এ পদ্ধতিতে ট্রেড এর সময় আপনার ভলিউম অবশ্যই কমিয়ে করুন, কেননা ১টি রিং এ ৩টি পেয়ার আর ৩টি পেয়ার এ আপনি যদি .৫০ভলিউম করে ট্রেড করেন তাহলে আপনার মোট ভলিউম দাড়াবে ১.৫০। আমার মতে আপনার যদি ১০০০$ থাকে তাহলে আপনি .১০ভলিউম থেকে শুরু করুন(.১০*৩=.৩০)। আগে ভলিউম কমিয়ে ট্রেড করে আপনার ব্যালেন্স ও ইকুইটি বাড়িয়ে নিন। আপনার ব্যালেন্স বাড়ার সাথে সাথে ভলিউম বাড়াতে পারেন। আমি মনে করি আপনি এ পদ্ধতি গ্রহন করলে লাভবান হবেন। সুতরাং পোস্টটি ভালোভাবে সময় নিয়ে পড়ুন অতঃপর আগে ডেমোতে পরীক্ষা করুন। কোনো অংশে না বুঝলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।1 point