Jump to content

Leaderboard

Popular Content

Showing content with the highest reputation on 01/29/2014 in all areas

  1. প্রিয় ট্রেডার বন্ধুর, আপনারা লক্ষ করেছেন যে ফরেক্স মার্কেট এ বেশীর ভাগ দিনেই ৩০-৬০পিপিস এর বেশী মুভমেন্ট হয়না, এতে করে অনেক ট্রেডারই ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা। তাই আমি অনেক দিন ধরেই ভাবছি যে আপনাদের সাথে (আমার পরীক্ষিত) এমন একটি ট্রেড স্ট্যাটিজি শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনারা প্রতিদিনই ট্রেড করে সফল হতে পারবেন। আজকের ট্রেড স্ট্যাটিজির কথা শুনে সবাই হয়তো আমাকে বোকা বলতে/ভাবতে পারেন। কারণ, আজকে আমি আপনাদের সাথে পাঁচ মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড করার একটা স্ট্যাটিজি শেয়ার করবো, যার দ্বারা আপনার হয়তো অনেক লাভ হবেনা কিন্তু মার্কেট যখন মুভমেন্ট কম থাকবে তখনও আপনি ট্রেড করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন। এটা হলো একধরনের স্কেল্পিং ট্রেড স্ট্যাটিজি, মার্কেটের মুভমেন্ট যখন কম থাকে আমি নিজেও এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করি এবং ৭৫-৮০% সফলতা পেয়ে থাকি। নিম্নে চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলঃ আপনারা উপরে যে চিত্রটি দেখতে পাচ্ছেন তা হলো ৫মিনিট এর একটি ক্যান্ডেলস্টিক চিত্র। আসুন ৫মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড এর নিয়মগুলো জেনে নেইঃ পাঁচ মিনিটের ক্যান্ডেলস্টিক চিত্র ব্যবহার করুন। এবং লক্ষ করুন যে পর পর তিনটি ক্যান্ডেল এর গন্তব্য একদিকে (বাই/সেল) কিনা। আর হলে ক্যান্ডেলগুলো নুন্যতম ৫-৭পিপস এর কিনা। তাহলেই আপনি ৫মিনিট এর টাইমফ্রেমে ট্রেড ওপেন করতে পারেন। কিভাবে ট্রেড ওপেন করবেনঃ যখন দেখবেন পর পর তিনটি ক্যান্ডেল এর গন্তব্য একদিকে (বাই/সেল) গিয়ে তৃতীয় ক্যান্ডেলটি শেষ হবে এবং চতুর্থ ক্যান্ডেলটি শুরু হয়ে ২-৪পিপস অফোসিট দিকে যাবে তখনই আপনি আপনার ট্রেডটি (তিনটি ক্যান্ডেল যে দিকে ছিল সে দিকে) ওপেন করুন। এবং ১০পিপস টেক প্রফিট ও ১৫পিপস স্টপ লস ব্যবহার করুন। যদিও টেক প্রফিট এর চেয়ে স্টপ লস বেশী তাতে কি ৭৫-৮০% সময়ই তো আপনার টেক প্রফিট এ ট্রেড ক্লোজ হচ্ছে। ৫মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড এর সতর্কতাঃ মার্কেট ট্রেন্ড (১ঘন্টায়) যে দিকে বিশেষ করে সে দিকে ট্রেড করার চেষ্টা করবেন। নিউজ আওয়ার এ ধরনের ট্রেড করবেন না। মার্কেট ওপেনিং ও ক্লোজিং টাইম এ ধরনের ট্রেড করবেন না। এই স্ট্যাটিজিতে কোন কোন পেয়ার এ ট্রেড করবেনঃ এক কথায় যে পেয়ারগুলোতে মুভমেন্ট ভালো সেগুলোতে যেমনঃ GBP/USD, GBP/JPY, EUR/USD, EUR/JPY, USD/CHF ও USD/CAD । এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করার জন্য কখনো স্লো মুভমেন্টের এবং মেজর ক্রস পেয়ার বাচাই করবেন না। এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করার আগে প্রয়োজনে ডেমোতে ট্রাই করুন, ডেমোতে ট্রাই করার পর আপনি যদি মনে করেন যে এ পদ্ধতিতে ভাল লাভ করা সম্ভব তখন আপনি মিনি ও মাইক্রো লাইভ একাউন্ট এ পদ্ধতি প্রয়োগ করুন। ধন্যবাদ।
    2 points
  2. Instant Pip Profit - বিশ্ব বিখ্যাত ফরেক্স ট্রেইনার এবং এক্সপার্ট Kishor M এর ফরেক্স ট্রেডিং স্ট্রেটিজি -১ Instant Pip Profit কিশোর.এম সম্পর্কে জানেন না ফরেক্সে এই ধরনের ট্রেডার কম আছে। তিনি ফরেক্স গুরু এবং একজন আন্তর্জাতিক ফরেক্স ট্রেইনার এবং এক্সপার্ট। আন্তর্জাতিকভাবে বেশ খ্যাতি আছে তার। যাহোক তার এই স্ট্রেটিজিতে খুব সহজে ট্রেড করে প্রফিট নেওয়া সম্ভব, তার এই পদ্ধতিতে বলা হয়েছে সব টাইম ফ্রেমেই ট্রেড করা যাবে। তারপর ও আমি আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি শর্ট টাইম থেকে লং টাইম ফ্রেমে এই পদ্ধতিতে ভালো এবং স্ট্রং ফলাফল পাবেন। সেট আপঃ যা লাগবেঃ ১। Bolinger Bands ২। Relative strength index(RSI) ৩। Commodity channel index(CCI) ৪। Stochastic Oscilators ৫। Parabolic SAR উপরের ইন্ডিকেটরগুলো আপনার চার্টে তাদের ডিফল্ট ভেলুতে সেট আপ করে নিন। RSI, CCI এবং Stochastic এর মধ্য যেকোন দুটা থাকলে চলবে। চাইলে তিনটিই রাখতে পারেন। বায় ট্রেড অর্ডারঃ মুলত এই সিস্টেমে ট্রেড করার জন্য আপনাকে টার্গেট পয়েন্ট ভিজিবল পর্যন্ত চার্টের দিকে চোখ রাখতে হবে। অর্থাৎ সেট পয়েন্টে অর্ডার করার মাধ্যমে আপনি প্রতি ট্রেড থেকে ১০০+ পিপ প্রফিট নিতে পারবেন। বায় সেট পয়েন্টঃ প্রথমে চার্টটি ন্যূনতম ১ ঘন্টার টাইমফ্রেমে সেট করুন। পদ্ধতিটির ফুল ফোকাস হচ্ছে Bollinger Bands এবং SAR । প্রথম শর্তঃ মার্কেট সেল ট্রেন্ড হতে হবে। বলিঙ্গার বেন্ডস এর তিনটি লাইন এর মধ্যে ক্যান্ডেলস্টিক লাওয়ার বলিঙ্গারকে স্পর্শ করবে অথবা লাওয়ার বলিঙ্গার এর খুব কাছাকাছি থাকবে। দ্বিতীয় শর্তঃ মার্কেট সেল ট্রেন্ড এর শেষ ক্যান্ডল সেল ক্যান্ডেল (প্রথম) হতে হবে এবং পরবর্তী ক্যান্ডেল্টি (দ্বিতীয়) বায় ক্যান্ডেল হতে হবে তার পরের ক্যান্ডেল্টিও বায় ক্যান্ডেল হতে হবে এবং Parabolic SAR তৃতীয় ক্যান্ডেল এর নিচে ভিজিবল হতে হবে। নিচের চিত্র অনুসারে খেয়াল করুন। তৃতীয় শর্তঃ Stochastic, RSI বা CCI 20 লেভেল থেকে উপরে উঠা শুরু করবে। উপরের এই তিনটি কন্ডিশন পজেটিভ করে তৃতীয় ক্যান্ডলের শুরুতে বায় অর্ডার ট্রেড ওপেন করার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিতভাবে সেল মার্কেট থেকে বায় ট্রেড করে প্রফিট নিতে পারেন। প্রফিট এবং স্টপঃ যখনি এই পদ্ধতিতে ট্রেড ওপেন করে ফেললেন সাথে সাথে স্টপ এবং প্রফিট এরিয়াও সেট করে দিন। আপনার প্রফিট পয়েন্ট হবে ক্যান্ডেলস্টিক যতক্ষণ পর্যন্ত না আপার বলিঙ্গারকে স্পর্শ করে। অর্থাৎ মার্কেট বায় মুভমেন্ট করে আপার বলিঙ্গার লাইন এর হিট পয়েন্টে প্রফিট সেট করে দিন। রিস্ক ফ্রি থাকার জন্য প্রয়োজনে আপার বলিঙ্গার এরিয়ার ৫-১০ পিপস আগেই প্রফিট সেট করে নিন। এইবার স্টপ সেট করুন প্রথম ক্যান্ডেল এর শুরুর ভেলুতে। চিত্রের প্রথম ক্যান্ডেল এর স্টার্ট ভেলুতে স্টপ লস সেট করুন। সেল ট্রেডঃ যদি বায় স্ট্রেটিজিটা বুঝতে পারেন তাহলে ঠিক তার বিপরীত চিন্তা করে সেল ট্রেড করতে পারেন। আশা করি সেল ট্রেডটি এর বর্ণনা করতে হবে না। তারপর ও যদি সেল ট্রেড নিয়ে প্রশ্ন থাকে কিংবা বুঝতে অসুবিধা হয় কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।
    1 point
  3. সাধারনভাবে আমরা জানি যে অর্থনীতির চাকার সাথে টাকার ভেলুর একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। যখন অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হয় তখন একটি প্রতিষ্ঠান লাভ করে সাথে সাথে উন্নতি হয় ঐ প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের। ফরেক্স ট্রেডাররা এই ধরনের কিছু অর্থনৈতিক অবস্থার উপর তাদের ট্রেডকে সাজিয়ে সুন্দর প্রফিটেবল ট্রেড করে থাকে। ইন্টারেস্ট রেইট বাড়ার বা কমার সাথে সাথে ঐ কারেন্সির ও পরিবর্তন হয় এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংক ভিন্ন ভিন্ন কারেন্সির ইন্টারেস্ট রেইট এর উঠানামার সাথে সাথে ঐ কারেন্সির ভেলু ও পরিবর্তন করে থাকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাধারণত মুদ্রাস্ফীতি হলে consumer price index (CPI) এবং producers price index (PPI) এর মাধ্যমে কারেন্সি ইন্টারেস্ট রেইট বাড়িয়ে থাকে। মুদ্রাস্ফীতি হলে কি হয়? অর্থনীতি যত শক্ত হবে কর্মচারীদের ডিমান্ড তত হাই হবে। তাদের ডিমান্ড যত বেড়ে যাবে মজুরীও তত বেড়ে যাবে। মজুরী বেড়ে গেলে সাথে সাথে খরচ ও বেড়ে যায় ফলে ভিবিন্ন পন্যর বিক্রয় ও বেড়ে যায় এবং ঐ পণ্যটির দাম ও বেড়ে যায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো (CPI) এবং (PPI) এর উপর ভিত্তি করে তাদের ডিসিশন তৈরি করে আর (CPI) এবং (PPI) এর জন্য তারা মুল চারটি ইন্ডিকেটর নিউজ কে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। তাই জেনে নেই কিভাবে একটি কারেন্সির ভেলু বাড়ে অথবা কমে এবং সেই কারেন্সিকে আপনার মূল্যয়ন কেমন হবে। Gross domestic product (GDP) Payroll Employment Durable goods orders Retail sales Gross domestic product (GDP): হল সমষ্টিগত অর্থনৈতিক কার্যকলাপ এর বিস্তৃত পরিমাপ। অর্থাৎ একটি সময়ে সারা দেশের সার্বিক GDP বৃদ্ধিই হল অর্থনীতির মুল শক্তি। GDP একটি নির্দিষ্ট সময়ের একটি দেশের ব্যাক্তিগত, ব্যবসায়িক কিংবা সরকারি সকল প্রকার আভ্যন্তরীণ উৎপাদন এবং ক্রয়ের মোট মূল্যর হার প্রকাশ করে থাকে প্রতি চার মাস অন্তর অন্তর। তাই প্রতি রিপোর্টে পূর্বের ভলাটিলিটি এবং হার বছরের পর বছর পর্যালোচনা করা হয় পরিবর্তনের ট্রেন্ড বা গতি বোঝার জন্য এবং অর্থনীতির ভারসাম্য রক্ষা বা অর্থ শক্তির মাত্রা বোঝার জন্য। ক্রমানগতিক High GDP এর ফলে ইনটারেস্ট রেইট ও বাড়তে থাকে। Payroll Employment: কর্মসংস্থান পরিসংখ্যান ফরেক্স ট্রেডিং এর জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ যারা ব্যাক্তিগতভাবে ট্রেড করে। এটি একটি দেশের অর্থনীতির বিশেষ ইনডিকেটর হিসেবে কাজ করে যার প্রভাব ফরেক্স মার্কেটে খুব ভালো ভাবে দেখা জায়। এই ক্ষেত্রে Nonfarm Payroll নামক একটি নিউজ ফরেক্স মার্কেটে বেশ ভালো ইমপ্যাক্ট এনে দেয়। যা United States Bureau of Labor Statistics এর মাধ্যমে হিসাব করা হয়ে থাকে। এটি সরকারি, ব্যাক্তিগত এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠান এর কর্মচারী ছাড়া বাকি সব কর্মসংস্থান এর কর্মচারীদের মোট বেতনের হাররের উপর ভিত্তি করে হিসেবে করা হয়ে থাকে। প্রতি মাসের প্রথম শুক্রবারে প্রকাশিত এই রিপোর্টে ঐ মাসের মোট অর্জিত আয় এবং কাজের ঘণ্টা অনুসারে সার্বিক পরিস্থিতি বোঝায় এবং প্রতি পূর্বের সূক্ষ্মতম পরিবর্তনে মার্কেট একটা ভালো ফ্লাকচুয়েশন ঘটে। এই নিউজ এর মুল যে সব কারেন্সিগুলোর ভালো পরিবর্তন হয় সেগুলো হলঃ EUR, GBP এবং JPY. Durable goods orders: এটি হল অর্ডার এর ভিত্তিতে মোট উৎপাদিত পণ্য। যেখানে নির্দিষ্ট মাসের মোট উৎপাদিত পণ্যর USD রেইট নির্ণয় করে ভবিষ্যৎ বাজারে এর ভেলু তথা ঐ কারেন্সির একটি অবস্থা বা কার্যকলাপ এর একটি বিশেষ নির্দেশক। এই রিপোর্টটি প্রতি মাসের শেষ সপ্তাহে (২৬ তারিখে) প্রকাশিত হয় এবং মোট উৎপাদিত পণ্যর হিসাব করা হয়ে থাকে যে উৎপাদনের তুলনায় এর বিক্রির হার কেমন, কিংবা যে হারে উৎপাদন হচ্ছে তা ভোক্তার চাহিদা মেটাতে সক্ষম কিনা, কিংবা আদো বাজারে পণ্যর চাহিদা বেড়েছে কিনা ইত্তাদির ভিত্তিতে USD কারেন্সির একটি ভেলু কমার বা বাড়ার একটি প্রবনতা দেখা দেয় এবং শেষে যা ফরেক্স মারেক্টে USD কারেন্সি গুলোর একটি পরিবর্তন আনে। সাধারন ভাবে যদি পূর্বের তুলনায় বর্তমান অর্ডার রেইট কম থাকে তাহলে বুঝতে হয় যে ভোক্তার চাহিদার পরিবর্তন ঘটেছে বা পণ্যর প্রতি ভোক্তার নেগেটিভ কোন প্রভাব পড়েছে যার ভিত্তিতে US কারেন্সির সমসাময়িক পরিবর্তন আসে। Retail sales: US. Census Bureau and the Department of Commerce এর মাধ্যমে এই ডাটা রিপোর্টটি মাসিক ভিত্তিকে মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রকাশ হয়ে থাকে, যেখানে উল্লেখ থাকে যে বিগত মাসের মোট আনুমানিক বিক্রিত পণ্যর পরিমান কিংবা এর বাজার অবস্থা। মুলত এই ডাটাটি তৈরি করা হয়ে থাকে সকল রিটেইলারদের সার্বিক বিক্রিত পণ্যর রিসিট এর মাধ্যমে। যেখানে শুদু বিগত মাসের হিসাবি নয় বরং বাৎসরিক ভিত্তিতে প্রতি মাসের মোট বিক্রির হারের একটি তুনলামুলক চার্ট বা গ্রাফ করা থাকে যা দেখে খুব ভালো ভাবেই বোঝা যায় যে আসলে বাজার এর অবস্থা কি এবং সেই অনুসারে কি কি পদক্ষেপ নেওয়া দরকার বিক্রি বাড়ানো কিংবা ভোক্তার চাহিদা মেটানোর। এই ডাটা রিপোর্টটি Gross domestic product (GDP) সাথে সম্পর্কিত একটি টোটাল সেলস রিপোর্ট যার প্রভাব ফরেক্স মার্কেটে খুবই পরিবর্তন সাধিত হয়। তাই ট্রেডারদের সতর্ক থাকতে হয় এই সকল ডাটা নিউজ প্রকাশের সময়। যেমন USD এর নেগেটিভ পরিবরতনের সময় কেমন মুভমেন্ট কিংবা পজেটিভ পরিবর্তনের সময় মভমেন্ট কেমন ইত্যাদি বুঝে ট্রেড চালিয়ে যেতে হয় খুব সতর্কতার সহিত।
    1 point
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search