Jump to content

Leaderboard

Popular Content

Showing content with the highest reputation on 02/20/2014 in all areas

  1. প্রতিদিনের ট্রেড শুরু করার ক্ষেত্রে একেক ট্রেডারের একেক স্টাইল থাকে, কেউ কারেন্সি টার্গেট করে রাখে কেউবা রেন্ডমলি চার্ট অবসার্ভ করে সুযোগ হলে নিজ স্ট্রেটিজির সাথে মিলে গেলে ঐ কারেন্সিতে ট্রেড শুরু করে। হ্যাঁ এটাই স্বাভাবিক এবং উচিৎ, তবে আমি কিছু পয়েন্টস নিয়ে আলোচনা করবো যেগুলোর মাধ্যমে আপনি একটু হলে সহজে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে আসলে আপনার কোন কারেন্সিতে ট্রেড করা উচিৎ। একটু চিন্তা করুনঃ আপনি নিয়মিত যেসব পেয়ারে ট্রেড করেন সেগুলো কি প্রতিদিন আপনার জন্য অনুকুল পরিবেশ তৈরি করে?কেমন হয় যখন আপনি লং অর্ডার করেন মার্কেট আরো লং ট্রেন্ডে যাওয়ার সম্ভাবনাতে, অথবা আপনি শর্ট অর্ডার করেন মার্কেট আরো ডাউন হওয়ার সম্ভাবনাতে?আপনার কি সুযোগ ছিল মার্কেট আপনার বিপরিতে যাওয়ার আরো আগেই ট্রেড থেকে বের হয়ে যাওয়ার?হ্যাঁ, এটাই হয়ত আপনার প্রতিদিনের ট্রেডের স্বাভাবিক চিত্র। আপনি দৈনিক এনালাইসিস কিভাবে করবেন? আপনার প্রথম কাজ হল, আপনি চার্টটিকে (1D) তে দেখে নেওয়া যে স্বাভাবিক ভাবে মার্কেট ট্রেন্ড কোনদিকে আছে, যেতে পারে। আপনি এমন দেখতে পারেন যে মার্কেট নির্দিষ্ট কিছু লেভেলেই ঘুরপাক খাচ্ছে, আরেকটু ডিটেল করে দেখলে এটা পরিস্কার বুঝবেন যে মার্কেট আসলে সুইং করছে কিছু স্টং লেভেলে। যা মার্কেট বেশিরভাগ সময় করে থাকে। যদি মার্কেট নির্দিষ্ট একটি লেভেল রেসিসটেন্স রিজেক্ট করে তাহলে মার্কেট নিচের দিকে নামতে শুরু করে এবং অগ্রসর হতে থাকে লাস্ট সাপোর্টকে হিট করার জন্য আবার মার্কেট যখন নির্দিষ্ট লেভেল সাপোর্ট রিজেক্ট করে তখন সে উপরের দিকে মুভ করে যতক্ষণ না লাস্ট রেসিসটেন্স লেভেলকে হিট করে। চিত্রটি লক্ষ্য করুন............। লং টাইম চার্ট থেকে রিজেক্ট জোন বের করা অনেক জটিল হয়ে যায় তাই এই ক্ষেত্রে ৪ ঘণ্টার চার্ট ব্যাবহার করতে পারেন, যখন মার্কেট একটি লেভেল (S/R) এর কাছাকাছি চলে আসে তখন আসলে জোন তৈরি হয় নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়ার। তাই এই মুহূর্তটি গুরুত্তপুর্ন। এই ক্ষেত্রে কিছু বিষয়ের মাধ্যমে আপনি সিদ্ধান্ত নিতে পারেন, চিত্রে যদি আপার গ্রিন লেভেল রেসিসটেন্স ব্রেক করে তাহলে মার্কেট লং ট্রিগিং হবে তাই বায় পজেটিভ ট্রেড চিন্তা করতে পারেন এবং প্রফিট নিতে পারেন। আর যদি লাওয়ার গ্রিন লেভেল সাপোর্ট ব্রেক করে তাহলে মার্কেট শর্ট টার্ন তাই সেল পজেটিভ ট্রেড চিন্তা করতে পারেন। আর এইভাবে প্রতিদিন ভিবিন্ন কারেন্সিতে এই রকম অনেক সুযোগ পাবেন ট্রেড করার, তবে বিশয়গুলো সম্পূর্ণ পরিস্কার এবং অভিজ্ঞ না হয়ে লাইভ ট্রেডে রিস্ক নিবেন না।
    2 points
  2. প্রথম পর্বে আলোচনা করেছিলাম ক্যান্ডেলস্টিক প্রাইস ট্রেডিং অ্যাকশন সম্পর্কে। আসলে একটি সফল প্রাইস অ্যাকশন বোঝার জন্য সম্পূর্ণ চার্টটি গুরুত্তপুর্নতার সাথে দেখতে হয় প্রতিটি বিষয় অতি সুক্ষতার সাথে দেখে যত বেশি প্রাইস মার্ক করা যায় আপনি ততই প্রাইস গতিবিধি ভালো বুঝবেন। ফরেক্স প্রাইস অ্যাকশনের একটি গুরুত্তপুর্ন বিষয় হল ট্রেন্ড ট্রেডিং প্রাইস অ্যাকশন। স্বাভাবিকভাবে আমারা সব ট্রেডাররাই ট্রেন্ড কম-বেশি বুঝি এবং ট্রেড করার সময় সবার প্রথম নজর থাকে বর্তমান ট্রেন্ডটির দিকে। আমার সবাই একটি কমন টেল জানি, “Trend is your friend until it bends ” আসলেই সত্যি এবং সফল ট্রেড গুলোর পেছনের গল্প হল সঠিক ট্রেন্ড ধরে ট্রেড করা। কিন্তু সমস্যা হল সব সময় আমরা সঠিক ট্রেন্ডটি ধরতে পারি না। বেশিরভাগ সময় এমন হয় যে মার্কেট রেঞ্জ বাউন্ড করে মুভ করে ফলে ধরা যায় না বা বুঝতে অনেক অসুবিধা হয়ে যায় যে বর্তমান ট্রেন্ডটি আসলে কি। কিন্তু ট্রেন্ড প্রাইস অ্যাকশন বিষয়টি যদি আপনার পরিস্কার থাকে তাহলে মার্কেট যতই রেঞ্জ বাউন্ড করুক না কেন আপনি ঠিকই ধরতে পারবেন যে মার্কেট আসলে কোন ট্রেন্ডি। তাই এখন আমরা বুঝতে চেষ্টা করব প্রাইস অ্যাকশন ট্রেন্ড ট্রেডিং। প্রাইস সাথে ট্রেন্ড বুঝতে হলে প্রথমত আপনার চার্টটিকে পরিস্কার করে নিন। তারপর একটি উর্ধগামি বা নিম্নগামী ,আপ ট্রেন্ড বা ডাউন ট্রেন্ড চার্ট দেখতে পাবেন। প্রথমত নিশ্চিত হউন যে আপনি ঠিক কোন ট্রেন্ডে আছেন, কারন আপনি কোন অরডার দিবেন কিংবা কতটুকু প্রাইস আপ বা ডাউন অ্যাকশনে যাবেন তা বোঝার জন্য ঐ চার্টটিকে আরো কিছু কারুকাজে সাজাতে হবে অর্থাৎ আপনাকে টেন্ড লাইন ড্র টুল দিয়ে লাইন ড্র করতে হবে, এতে করে বর্তমান ট্রেন্ড সম্পর্কে আপনি একটি ক্লিয়ার কন্সেপ্ট পেয়ে যাবেন এবং ছোট/বড় যে কোন ট্রেডের জন্য নিজেকে কনফিডেন্ট করতে পারবেন। আর এই বিষয়টি ভালো ভাবে বোঝার জন্য সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স একটি গুরুত্তপুর্ন ভুমিকা রাখবে মুলত এই সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিস্টেন্স আর মাধ্যমেই আপনি প্রাইস এর আসল অ্যাকশন মার্ক করবেন এবং সেই মত ট্রেড স্টপ বা প্রফিট সেট পয়েন্ট তৈরি করবেন। এই রকম একটি আপট্রেন্ড চার্টকে আরো নিখুত ভাবে ভাংলে পেয়ে যাবেন সাপোর্ট ও রেসিসটেন্স সহ আপনার ট্রেড টার্গেটেড এরিয়া এবং ঠিক এই পজিশনে ড্র করে ফেলুন ৩টি করে সাপোর্ট ও রেসিসটেন্স ব্লক যার প্রতিটি পয়েন্ট এক এক করে নির্দেশ দিবে ট্রেন্ড কোন দিকে ছুটছে।
    1 point
  3. বন্ধুরা, ফরেক্সে ট্রেড করার একটা সুবিধা হল সপ্তাহে ৫ দিন ( শনি ও রবিবার বাদে ) ২৪ ঘণ্টাই মার্কেট খোলা থাকে । যেখানে প্রতিদিনের ট্রেডিং তিনটি সেশন এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয় । যথা – ইউরোপিয়ান , আমেরিকান , এশিয়ান সেশন । যা আবার লন্ডন , নিউ ইয়র্ক ও টকিও বা সিডনি সেশন নামেও পরিচিত । কারন ফরেক্সে লেনদেন এক জায়গা বা একয়ই সময়ে হয় না । যখন লন্ডন ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে । আবার যখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন সিডনি ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে । বিভিন্ন ট্রেডিং সেশন এর বৈশিষ্ট্যঃ প্রত্যেকটা ট্রেডিং সেশন এর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে । আবার যখন কোন নির্দিষ্ট দেশের সেশন চালু থাকবে তখন ঐ দেশের কারেন্সির লেনদেন বেশি পরিমানে হবে । উদাহরণ স্বরূপ - যদি এশিয়ান সেশন খোলা থাকে তবে জাপান এর কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে জাপান এর কারেন্সি ইয়েন এর লেনদেন বেশি হবে , আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন খোলা থাকবে তখন ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশের কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে ইউরোপ এর কারেন্সি ইউরো এর লেনদেন বেশি হবে । আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন বন্ধ হয়ে যায় তখন ঐ দেশের কোম্পানি গুলো লেনদেন কমিয়ে দেই , ফলে ইউরো এর লেনদেন কমে যায় । সুতরাং একটি নির্দিষ্ট দেশের কারেন্সির লেনদেন, মুভমেন্ট এর পরিমান একটি নির্দিষ্ট সেশন খোলা বা বন্ধের জন্য প্রভাবিত হতে পারে । ফরেক্স ট্রেডিং সেশন: আসলে কোনো সেশনই এক সপ্তাহ ধরে খোলা থাকে না । সপ্তাহ সিডনি সেশন দিয়ে শুরু হয় এবং শেষ হয় নিউ ইয়র্ক সেশন এর মাধ্যমে । এশিয়ান সেশনঃ এশিয়ান সিডনি সেশন শুরু হয় আমাদের সময় ৪.০০AM এ। সিডনি সেশন এ লেনদেন কম হওয়ার ফলে প্রাইস এর উঠা নামা কম । তবে ৬.০০ AM এ টকিও সেশন খুলে গেলে লেনদেন এর পরিমান বেড়ে যায় । US & UK এর তুলনাই এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া ছোট সাইজ এর মার্কেট । এ সমই স্প্রেড টা একটু বেশি হয় । এশিয়ান সেশন এ Au & Nzd ডলার এবং জাপানিজ yen এর লেনদেন বেশি পরিমানে হয় । সুতরাং এশিয়ান সেশন এ বেশি ট্রেডেড কারেন্সি গুলো হল - AUD/USD, AUD/JPY, AUD/NZD, JPY/USD, NZD/JPY ও NZD/USD. ইউরোপিয়ান সেশনঃ আমাদের সময় ২.০০PM এ লন্ডন সেশন শুরু হয় । এ সময় বিশাল অংকের ট্রেডার এ মার্কেট এ অংশগ্রহন করে । এশিয়ান সেশন এর সাথে তুলনা করতে গেলে এই মার্কেট এ বিশাল মুভমেন্ট হয়ে থাকে । অনেক DAY ট্রেডার এশিয়ান সেশন বন্ধের সময় তাদের ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেয়, যার ফলস্বরূপ ট্রেডাররা লন্ডন সেশন এ ট্রেড ওপেন করার সুযোগ পেয়ে যায় । যদিও আমাদের ব্রোকার গুলোর মাধ্যমে আমরা যেকোনো সময় ট্রেড ওপেন ও ক্লোজ করে থাকি । এই সেশন এ সব পেয়ার এই ভাল মুভমেন্ট লক্ষ্য করা যায় । আবার এই সময় স্প্রেড টাও কম থাকে । সকল সেশন এর মধ্যে লন্ডনই সবচেয়ে লিকুইড । লিকুইড এর দিক দিয়ে লন্ডন ৩৮% , নিউ ইয়র্ক ১৭ % , এশিয়ান ৬ % । নিউ ইয়র্ক সেশনঃ আমাদের সময় ৭.০০PM এ নিউ ইয়র্ক সেশন ওপেন হয় । এ সময় লন্ডন ও নিউ ইয়র্ক সেশন একই সাথে খোলা থাকে । ফলে এ সময় মার্কেট এ ট্রেডার এর সংখ্যা আসলে অনেক বেশি থাকে । ফলে প্রাইস মুভমেন্ট ও বেশি হয়ে থাকে । লন্ডন সেশন ক্লোজ হয়ে গেলে শুধু নিউ ইয়র্ক সেশন খোলা থাকে । আবার নিউ ইয়র্ক সেশন ক্লোজ হওয়ার পর নতুন দিন শুরু হবে সিডনিকে দিয়ে । নিউ ইয়র্ক সেশনে এশিয়ান সেশনের চেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ বর্তমান থাকে । যদিও লন্ডন সেশন ক্লোজ হওয়ার পর অনেক ট্রেডার তাদের পজিশন বা ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেয় । সেশন ওভারল্যাপঃ দুটি সেশন এক সাথে খোলা থাকলে একে সেশন ওভার ল্যাপ বলা হয়ে থাকে । টকিও ও লন্ডন এর মাঝে ২ঘণ্টা এবং নিউ ইয়র্ক ও লন্ডন এর মাঝে ৪ ঘণ্টা সেশন ওভার ল্যাপ হয়ে থাকে । এ সময় সবচেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ উপস্থিত থাকে । এ সময় মার্কেট খুব লিকুইড থাকে বলে ট্রেডাররা বেশি পরিমানে ট্রেড করে থাকে । আবার এ সময় স্প্রেড টাও সবচেয়ে কম থাকে । এ সব কারনে এ সময়টাকে ট্রেড করার জন্য উত্তম বলা যেতে পারে । কিছু নির্দিষ্ট সময়ে সতর্কতা অবলম্বনঃ কিছু কিছু দিন US & UK এর ব্যাংক গুলো ছুটিতে থাকে । এ সময় ট্রেড করা থেকে বিরত থাকাই ভাল । কারন এ সময় মার্কেট মুভমেন্ট সেরকম হয় না । এ সময় মার্কেট কম লিকুইড থাকে । এ সময় বেশি ট্রেডার মার্কেট এ অংশগ্রহণ করে না । আবার এ সময় নিউজ গুলো বিশাল আকারে প্রভাব ফেলে । প্রাইস যে কোন দিকে নিউজ এর প্রভাবে বিশাল মুভ হবে আবার খুব তাড়াতাড়ি সেই প্রাইস ফিরে আসবে । সুতরাং যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রিলিজ হওয়ার আগেই সতর্ক হতে হবে । আবার এই বিপদজনক সময় এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকা যেতে পারে । এবার আপনি , ভেবে দেখুন কোন সময় আপনার জন্য সুবিধা জনক। অনেকেই স্পেশাল কিছু পেয়ারে ট্রেড করতে পছন্দ করেন , যেমন ধরা যাক AUD/JPY , তবে হ্যাঁ New York Session এসব পেয়ারে ট্রেড দিলে ভাল ফলাফল নাও পেতে পারেন। আপনার পছন্দের পেয়ারে দেখে নিন কোন সময় ভাল মুভমেন্ট হয় সেই সময় ট্রেড করুন। ধন্যবাদ। সংগৃহীত সংস্করণ।
    1 point
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search