Jump to content

Leaderboard

Popular Content

Showing content with the highest reputation on 03/07/2014 in all areas

  1. একজন সফল ফরেক্স ট্রেডার হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই অনেক পরিশ্রম, সময় ও মেধা খাটাতে হবে। নতুবা আপনি কখনো ফরেক্স ট্রেডার হিসেবে সফল হতে পারবেন না। একজন সফল ট্রেডার হওয়ার জন্য আজ আপনাকে কয়েকটি পরামর্শ দিব। ১। বেসিক ফরেক্স শিখাঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ফরেক্স এ সামান্য কিছু ধারনা নিয়ে একজন ভাল ট্রেডারের সফলতা দেখে বা কারো মুখে ফরেক্স এ সফলতার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে ট্রেড শুরু করে। এক্ষেত্রে আমি বলবো আগে আপনি ফরেক্স এর বেসিকটা ভালো করে শিখুন তারপর নুন্ন্যতম ৩মাস(বা যে পর্যন্ত ৭০% ট্রেড এ সফলতা না আসে) ডেমো প্রেক্টিচ করুন। ২। ট্রেড এ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করুনঃ অনেকেই কয়েকদিন প্রেক্টিচ করেই লাইভ একাউন্ট এ ট্রেড শুরু করে দেয় এবং কয়েকদিন এর মধ্যে একাউন্ট ক্লোজ হয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। আপনি যদি প্রথম দু-চারদিন ট্রেড এ প্রফিট করে মনে করেন আপনি ফরেক্স শিখে পেলেছেন, তাহলে ভুল মনে করলেন, কারণ ফরেক্স মার্কেট এ সফলতার একধাপ এগোনোর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমানে প্রেক্টিচ করতে হবে। নতুবা আপনি সফল ট্রেডার হতে পারবেন না। সুতারাং আগে ডেমোতে ৩-৬মাস ট্রেড করে নিজের সফলতা নিজেই বিবেচনা করুন। ৩। অভিজ্ঞ ট্রেডারদের কিছু কিছু পরামর্শ এড়িয়ে চলাঃ বিশেষজ্ঞদের মতামত বা পরামর্শ শুনবেন এটা অবশ্যই ঠিক। তবে কিছু কিছু ট্রেডার যারা নিজেকে অভিজ্ঞ দাবী করে আর আপনাকে ফরেক্স থেকে ১০০ভাগ আয় করার বিভিন্ন পন্থার আকশচুম্বি স্বপ্ন দেখায়। যেমনঃ · যে জাতিয় তথ্য উপাত্তে কোনো সফলতা আসেনা সেগুলো দেয়া। · কমার্শিয়াল ইন্ডিকেটর, রোবট ইত্যাদি কিনতে বলা। · বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিনসর্ট দিয়ে অন্যকে আকৃষ্ট করা, যেগুলো মিলিয়ে দেখলে দেখবেন অনেকটা অবাঞ্চিত ও ভুয়া। এ ধরনের এক্সপার্ট ট্রেডারদের বিভিন্ন প্ররোচনা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। কারণ এ ধরনের এক্সপার্টরা তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্যই আপনাকে সাহায্যের হাত বাড়াবে। ৪। নিজের এনালাইসিসঃ অন্যের এনালাইসিস/সিগন্যাল দেখে ট্রেড করবেন তো নিজে সারা জীবন অন্ধ ট্রেডার হিসেবেই থেকে যাবেন, কারণ অন্যের এনালাইসিস/সিগন্যাল এ ট্রেড করলে কখনো লাভ আবার কখনো বিশাল ক্ষতি হতেই পারে। এজন্য নিজে ট্রাই করে এমন একটি স্টেটিজি তৈরি করুন যাতে ট্রেড এ ৭০-৮০ভাগ সফলতা আসে। নিজের সাকসেস স্টেটিজি ছাড়া লাইভ ট্রেড এর খাতায় নিজের নাম লিখাবেন না। ৫। লস এর পর বিরতিঃ আমারা অনেকেই আছি যে, আজকে যা লস করেছি তা আজকেই প্রফিট করে নিব এমন জেদ করে ট্রেড করে থাকি। না, এমন কাজ করবেন না যে দিন দেখবেন যে আপনার ২/৩টি ট্রেড পর পর লস এ ক্লোজ হয়ে গেছে সেদিন আপনি ট্রেড থেকে বিরত থাকুন। এবং পরবর্তী দিনের জন্য প্রস্তুতি নিন। ৬। নির্দিষ্ট পেয়ার এ ট্রেডঃ বেশীর ভাগ ট্রেডারই একসাথে একাধিক পেয়ার এ ট্রেড করে থাকেন যেটা সত্যিই বিপদজনক। সবসময় ১/২টি পেয়ার এ ট্রেড করার চেষ্টা করবেন, তাহলে ওই পেয়ার এর সম্বন্ধে আপনার একটা ভালো আইডিয়া থাকবে এবং খুব সহজে এনালাইসিস ও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। ৭। টাইম ফ্রেমঃ একাধিক টাইম ফ্রেম এ ট্রেড করা একজন ট্রেডারের জন্য একটি খারাপ গুন। আপনি অবশ্যই ১টি ট্রেড করার আগে প্রত্যেকটা টাইম ফ্রেম এ দেখে সিদ্ধান্ত নিবেন তবে সব সময় একটি টাইম ফ্রেম এ ট্রেড করবেন। কারণ আপনি চার্টকে ডে চার্ট এ যেভাবে দেখবেন ১ঘন্টার চার্ট এ কিন্তু সে রকম দেখবেন না। আপনি আপনার স্টেটিজি ও ট্রেড এমাউন্ট এর সাথে মানাতে পারবে এমন একটি টাইম ফ্রেম এ ট্রেড করুন। ৮। নিখুঁত চার্টঃ ট্রেড এর ক্ষেত্রে ইন্ডিকেটর আমাদেরকে অনেক সহায়তা করে তাই বলে এই নয় যে আমরা যে পেয়ার এ ট্রেড করবো সে পেয়ার চার্ট এর উপর ইন্ডিকেটর এর মেলা বসিয়ে দিব। আমার মতে ট্রেড করার জন্য ২টির বেশী ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা ঠিক নয়/প্রয়োজন নেই। কারণ আপনি যত বেশী ইন্ডিকেটর ব্যবহার করবেন তত বেশী কনফিউসড হবেন আর ভুল সিদ্ধান্ত নিবেন। সুতারাং আপনার ভালো লাগে শুধুমাত্র এমন ২টি ইন্ডিকেটর দিয়ে চার্ট সাজান। ৯। টেক প্রফিট ও স্টপ লস ব্যবহার করাঃ আপনার প্রতিটি ট্রেড এ এনালাইসিস করে টেক প্রফিট ও স্টপ লস ব্যবহার করুন, নতুবা যে কোনো সময় আপনি বড় লসের সম্মুখীন হতে পারেন। ১০। মানি ম্যানেজমেন্ট করুনঃ অনেক ট্রেডারই আছে যারা মানি ম্যানেজমেন্ট করে না, এতে করে এক সময় নিঃস্ব হয়। ট্রেড করার সময় মানি ম্যানেজমেন্ট ও হিসেব করে ভলিউম ক্রিয়েট করে ট্রেড করুন। ১১। নিউজ এ চোখ রাখুনঃ যে কোনো পেয়ার এ ট্রেড করার পূর্বে উক্ত পেয়ার এ কোনো নিউজ আছে কিনা তা জেনে নিন। যদি ঐই পেয়ার এ নিউজ থাকে তাহলে নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগে উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন, নিউজ পাবলিশ হওয়ার পর নিউজ বুঝে ট্রেড করুন। এবং মেজর কারেন্সিগুলোর ব্যাংক ছুটির দিনে ঐই কারেন্সি পেয়ার এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন। উপোরের নিয়মগুলো মেনে চললে আশা করি আপনি অবশ্যই একজন ভালো ট্রেডার হতে পারবেন।
    2 points
  2. ফরেক্স এমন একটি বাজার যেখানে আপনার ঝুঁকি রয়েছে ১০০% আর লাভ রয়েছে ১০০০%+। কি বিষয়টা বুঝলেন না? আচ্ছা ধরুন আপনি বিনিয়োগ করেছেন ১০০০ ডলার তাহলে আপনার লস হলে ১০০০ ডলার ই তো লস হবে মানে ১০০% কিন্তু এই ১০০০ ডলার দিয়ে আপনি ১০০০০০ ডলার বা আনলিমিটেড আয় করার সুযোগ পাবেন। হ্যাঁ, এটাই সত্যি, একটুও মিথ্যা নয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই মার্কেট কতটা জনপ্রিয়। কারন এখানে আছে আনলিমিটেড আয়ের সুযোগ। আর এই সুযোগটা নিয়মিতভাবেই নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ ট্রেডার। যে যার দক্ষতায় ও মেধায় আয় করে নিচ্ছেন সেই পরিমাণ। ফরেক্স ট্রেডিং নিয়মিত, অনিয়মিত কিংবা পার্ট টাইম বা ফুল টাইম উভয়ে করা যায়। এই মার্কেটে আপনি কখনই বাঁধা নন। ২৪ ঘন্টা সপ্তাহে ৫ দিন নন-স্টপ এই মার্কেটে আছে সব পেশাজীবীদের সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ। সপ্তাহে ৫ দিন একটানা বিরতিহীনভাবে এই মার্কেট চালু থাকে বলে যেকোন সময়েই যেকোন অবস্থান থেকেই ট্রেড করার সুযোগ পাবেন। ট্রেডিশনাল স্টক মার্কেট এর সাথে কিছুটা মিল থাকলেও ফরেক্স মার্কেট বহুগুনে এগিয়ে ট্রেডিশনাল স্টক মার্কেট থেকে। শুধু একটাই শর্ত আপনাকে ট্রেডিং পদ্ধতি জানতে হবে, শিখতে হবে এবং থাকতে হবে ভালো অভিজ্ঞতা। নচেৎ ১০০% লস-ই আপনার জন্য প্রযেজ্য হয়ে যেতে পারে। ব্যবসাটি সম্পূর্ণরুপে অনলাইন ভিত্তিক হওয়াতে স্বয়ংক্রিয় প্রোগ্রামের মাধ্যমে আপনি নিজেই বায়/সেল ইত্যাদি করে থাকবেন। আর বাজারটির দৈনিক টার্ন ওভার ৩ ট্রিলিয়ন ডলার এর বেশি হওয়াতে কোন নির্দিষ্ট ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিশেষ এই বাজারের বিন্দু মাত্র প্রভাব ফেলার কোন সুযোগ পান না। তাই আপনি স্বাধীনভাবে কোন রকম প্রভাবিত না হয়ে নিজেই নিজের ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারেন। ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে বিনিয়োগে কোন বিশেষ শর্ত নেই বলে নিজের সামর্থ্য মত মূলধন ৫ ডলার দিয়েও শুরু করতে পারেন। স্পট ট্রেডিং পদ্ধতির এই বাজারে মুহূর্তেই বায়/সেল করতে পারেন কোন রকম মেচিউরিটির জন্য অপেক্ষা করতে হয়না। সর্ব সাময়িক অবস্থা তথা বিশ্বের বর্তমান অর্থ তারল্যর অবস্থার সাথে নির্ভরশীল এই মার্কেটে নিজের জ্ঞানের প্রতিফলনে হতে পারেন হিরো। ধ্যর্য, বিনম্রতা, শিক্ষা এই তিনটি বিষয়ের সঠিক সন্নিবেশনে আপনি সফল হতে পারেন এই বিশ্ব অর্থ বাজারে, পরিবর্তন করতে পারেন নিজেই নিজের ভাগ্য, হতে পারেন আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী। ফরেক্স বিগেনার টু প্রো’ হল বাংলাদেশের সর্বপ্রথম অধ্যায় ভিত্তিক ফরেক্স শিক্ষার সম্পূর্ণ একটি বই। সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় ফরেক্স নিয়ে লিখিত এই বইটি নূতন থেকে শুরু করে প্রফেশনাল ট্রেডার রুপে গড়ে উঠতে স্টেপ বাই স্টেপ ফর্মুলা অনুসারে সাজানো হয়েছে। প্রত্যেকটি অধ্যায় সাজানো হয়েছে উপযুক্ত টপিক নিয়ে, ফরেক্স সম্পর্কে যারা একেবারেই অজ্ঞ তাদের জন্য বইটি হতে পারে সেরা পছন্দ। বেসিক টার্মস, চার্ট প্যাটার্ন, টেকনিক্যাল এনালাইসিস, ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস ও ট্রেডিং টার্মস এবং প্ল্যান সহ নানা রকম গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বইটি আপনার ফরেক্স শিক্ষার একটি শক্তিশালী পছন্দ হবে আশা করছি। ৮০ পৃষ্ঠার সেরা এই বইটি ফরেক্স শিক্ষার জন্য একটি পুর্নাঙ্গ গাইডলাইন হবে আপনার। যে সকল মুল অধ্যায় দিয়ে সাজানো হয়েছে বইটিঃ লেসন # ১ - আন্তর্জাতিক মুদ্রার বাজার লেসন # ২ - কারেন্সি ট্রেডিং বেসিক কনসেপ্ট লেসন # ৩ - ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস লেসন # ৪ - টেকনিক্যাল এনালাইসিস লেসন # ৫ - ট্রেডিং সিস্টেম ডিভেলপমেন্ট লেসন # ৬ - ট্রেডিং প্ল্যান লেসন # ৭ - ফরেক্স ব্রোকার রেগুলেটরি তাই যদি সঠিকভাবে এবং সহজ উপায়ে ফরেক্স ট্রেডিং শিখতে চান তাহলে অবশ্যই বই টি ডাউনলোড করে নিন।
    2 points
  3. আমরা যারা অনেকদিন ধরে ট্রেড করছি এবং ভিবিন্ন কারেন্সি সম্পর্কে মোটামুটি আইডিয়া আছে তারা হয়ত একটা বিষয় লক্ষ করেছেন যে কিছু কিছু কারেন্সি আছে যেগুলোর সাথে সাথে অন্য কিছু কারেন্সি সম্পর্কিত, অর্থাৎ একটি কারেন্সি যখন মার্কেট লং এ যায় বিপরীতভাবে আরেকটি কারেন্সি মার্কেট শর্ট এ যায়। আবার দেখবেন একটি কারেন্সি লং এ গেলে সাথে সাথে অন্য আরেকটি কারেন্সি ও লং এ যায়, কারেন্সি একটি দ্বারা আরেকটি কপি হয়। যেমন লক্ষ করবেন EUR/USD এবং USD/CHF হল তেমনি দুটি কারেন্সি পেয়ার যাদের একজন মার্কেটের যেদিকে যাবে অপরজন তার বিপরীত দিকে অবস্থান নিবে, আবার EUR কারেন্সির সাথে কিছু কারেন্সি তাকে ফলো করবে, এই বিষয়টাকেই বলা হচ্ছে কারেন্সি কো-রিলেশন বা পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত কারেন্সি। এই রকম অনেক কারেন্সি পেয়ার আছে যারা একেক জনের একেক জনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এতে করে ট্রেডারদের যা লাভ তা হল অর্ডার করার ক্ষেত্রে মিসগাইড হয় না, ট্রেডার যখন একাধিক কারেন্সি নিয়ে এক সাথে ট্রেড করে তখন এই পদ্ধতি তাকে সাহায্য করবে যে কোন কারেন্সির প্রভাব কোন কারেন্সির সাথে কত বেশী, কোণ কারেন্সির অর্ডার কোনটি হলে ভালো হয় এবং ট্রেড পজেটিভ থাকবে এইভাবে ট্রেড ওপেন করতে সাহায্য করে। ভিবিন্ন কারেন্সির সাথে ভিবিন্ন কারেন্সির সম্পর্কের কিছু ধারা আছে অর্থাৎ কিছু কারেন্সি অন্য কারেন্সির সাথে ১০০% সম্পর্কযুক্ত আবার কিছু তার ও কম। কিছু কারেন্সি Opposite Directional আবার কিছু আছে Same Directional. ভিবিন্ন কারেন্সির সম্পর্ক বোঝার জন্য আমরা তিন ধরণের সংকেত ব্যাবহার করব। যেমন, পজেটিভ কোরিলেশনঃ ( +1 ) প্লাস ওয়ান , এই সংকেত যেসব কারেন্সি পেয়ারের সাথে দেখবো আমরা বুঝে নিব যে ঐ দুটি কারেন্সি Same Directional. অর্থাৎ একটি যেদিকে যাবে অপরটিও সেদিকেই যাবে। নেভেটিভ কোরিলেশনঃ ( -1 ) মাইনাস ওয়ান , এই সংকেত যেসব কারেন্সি পেয়ারের সাথে দেখবো আমরা বুঝে নিব যে ঐ দুটি কারেন্সি Opposite Directional. অর্থাৎ একটি যেদিকে যাবে অপরটি তার বিপরীত দিকে যাবে। নো কোরিলেশনঃ ( 0 ) শূন্য , এই সংকেত যেসব কারেন্সি পেয়ারের সাথে দেখবো আমরা বুঝে নিব যে ঐ দুটি কারেন্সির একটির সাথে আরেকটির কোন সম্পর্ক নাই। তারা তাদের যেকোন ডিরেকশনে স্বাধীন। আমরা মানবজাতি যেমন নিজেরদের ভেতর সারাবছর সম্পর্ক এক রকম রাখতে পারিনা, তেমনি কারেন্সি গুলোর পারস্পরিক সম্পর্ক সারা বছর এক থাকে না, সময়ে সময়ে তার কিছু পরিবর্তন থাকে, কম বেশী হয়। নিচের ভিবিন্ন কারেন্সির কোরিলেশন চার্টগুলো দেখুন... EUR/USD Correlations: AUD/USD Correlations: EUR/GBP Correlations: EUR/JPY Correlations: GBP/USD Correlations: NZD/USD Correlations: USD/CAD Correlations: USD/CHF Correlations: USD/JPY Correlations: উদহারনঃ ১ # EUR/USD Correlation, চার্টে দেখুন USD/JPY -0.23 এই পেয়ারে কারেন্সি কো-রিলেশন কি? হ্যাঁ, এই পেয়ারে কারেন্সি কো-রিলেশন Opposite Directional. অর্থাৎ EUR/USD এর সাথে USD/JPY কারেন্সি বছরের প্রথম সপ্তাহে খুব বেশী বিপরীত ট্রেন্ডে যাবে না, ১০০ তে ২৩ % এর মত বিপরীত মুভমেন্ট থাকবে। যা বছরের শেষের দিকে ৬৯% পর্যন্ত যাবার ইঙ্গিত আছে । আবার USD/CHF এর সাথে মোটামুটি সারাবছর জুড়েই ১০০% বিপরীত মুভমেন্টে যাবার ইঙ্গিত আছে । উদহারনঃ ২ # এইবার আসুন, GBP/USD Correlation, চার্টে দেখুন EUR/USD 0.94 এই পেয়ারে কারেন্সি কো-রিলেশন কি? হ্যাঁ, এই পেয়ারে কারেন্সি কো-রিলেশন Same Directional. অর্থাৎ GBP/USD এর সাথে EUR/USD কারেন্সি বছরের প্রথম সপ্তাহে ভালো সঙ্গী হবে (একই দিকে যাবে), ১০০ তে ৯৪ % এর মত একই মুভমেন্ট থাকবে। যা বছরের শেষের একটু কমে ৮৮% পর্যন্ত থাকবে। মোটামুটি সারা বছর জুড়েই GBP/USD এর সাথে EUR/USD কারেন্সির একই মুভমেন্ট থাকবে কিছুটা বেশী বা কম এর মাধ্যমে। আজ আপাতত এইটুকুই থাকবো, আগামীদিন এই Currency Correlations নিয়ে আরো কিছু নিয়ে আসবো। সঙ্গেই থাকুন। নিজের ফরেক্স অভিজ্ঞতা শেয়ার করুণ, অন্যকে ভালো ট্রেড করতে সাহায্য করুণ। ধন্যবাদ ।
    1 point
  4. ভালো পোস্ট এবং দরকারি সব পয়েন্টস, সব ট্রেডারদেরই পয়েন্টস গুলো জেনে রেখে ট্রেড করা উচিৎ, তাতে করে ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে অনেক জটিলতা এবং লসের হাত থেকে নিরাপদ থাকা যাবে। আশা করছি সব ট্রেডারদের জন্য উপকারের হবে। ধন্যবাদ;
    1 point
  5. আপনি লিখেছেন-কিছু কিছু কারেন্সি আছে যেগুলোর সাথে সাথে অন্য কিছু কারেন্সি সম্পর্কিত, অর্থাৎ একটি কারেন্সি যখন মার্কেট লং এ যায় বিপরীতভাবে আরেকটি কারেন্সি মার্কেট শর্ট এ যায়। আবার দেখবেন একটি কারেন্সি লং এ গেলে সাথে সাথে অন্য আরেকটি কারেন্সি ও লং এ যায়, কারেন্সি একটি দ্বারা আরেকটি কপি হয়। যেমন লক্ষ করবেন EUR/USD এবং USD/CHF হল তেমনি দুটি কারেন্সি পেয়ার যাদের একজন মার্কেটের যেদিকে যাবে অপরজন তার বিপরীত দিকে অবস্থান নিবে, আবার EUR কারেন্সির সাথে কিছু কারেন্সি তাকে ফলো করবে, এই বিষয়টাকেই বলা হচ্ছে কারেন্সি কো-রিলেশন বা পারস্পরিক সম্পর্কযুক্ত কারেন্সি। এই রকম অনেক কারেন্সি পেয়ার আছে যারা একেক জনের একেক জনের সাথে সম্পর্কযুক্ত। এতে করে ট্রেডারদের যা লাভ তা হল অর্ডার করার ক্ষেত্রে মিসগাইড হয় না, ট্রেডার যখন একাধিক কারেন্সি নিয়ে এক সাথে ট্রেড করে তখন এই পদ্ধতি তাকে সাহায্য করবে যে কোন কারেন্সির প্রভাব কো ন কারেন্সির সাথে কত বেশী, কোণ কারেন্সির অর্ডার কোনটি হলে ভালো হয় এবং ট্রেড পজেটিভ থাকবে এইভাবে ট্রেড ওপেন করতে সাহায্য করে। আবার লক্ষ্য > টার্গেট কারেন্সি > প্রিপারেশন > টাইমফ্রেম > স্ট্রেটিজি > মেজর ইভেন্ট এবং সতর্কতা । টপিকসে “কারেন্সি সিলেকশন করার ক্ষেত্রে কো-রিলেটেড কারেন্সি বাদ দিয়ে কারেন্সি সিলেক্ট করুন।” লিখেছেন। আমার প্রশ্ন একাধিক কারেন্সি নিয়ে এক সাথে ট্রেড একাধিক ট্রেড ওপেন করার ক্ষেত্রে কারেন্সি সিলেকশন করার ক্ষেত্রে কো-রিলেটেড কারেন্সি সিলেক্ট করা উচিত নয় কী?
    1 point
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search