Leaderboard
Popular Content
Showing content with the highest reputation on 04/02/2014 in all areas
-
উইন্ডো গ্যাপ ট্রেড (প্রথম অংশ)।
Abu Monsur reacted to A H Royal for a topic
গ্যাপ/উইন্ডো গ্যাপ হলো চার্ট এর মধ্যে স্টক/কারেন্সি পেয়ার এর দাম (মার্কেট প্রাইচ) হঠাৎ করেই (কোনো ট্রেড না হয়ে)পরিস্কারভাবে উপরে বা নিচে চলে আসে। এতে করে চার্টের ঐই স্থানে একটি শূন্যস্থানের তৈরি হয়, যাকে আমরা গ্যাপ/উইন্ডো গ্যাপ বলে থাকি। এ ধরণের গ্যাপ বেশীরভাগ সময় মার্কেট ওপেনিং ডে তে হয়ে থাকে। উইন্ডো গ্যাপেকে অনেক ট্রেডারই সফলভাবে কাজে লাগিয়ে থাকেন। কিভাবে উইন্ডো গ্যাপ হয় এবং কিভাবে উইন্ডো গ্যাপ ব্যবহার করে সফল/প্রফিট ট্রেড করবেন, আজকের লিখাটি থেকে আপনারা আশা করি সে আইডিয়াটি পেয়ে যাবেন। তাহলে আর দেরি না করে আজকের বিষয়ের আলোচনা শুরু করিঃ গ্যাপ বেসিকঃ মৌলিক বা প্রযুক্তিগত কারণে গ্যাপ/উইন্ডো গ্যাপ হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপঃ যদি একটি কোম্পানির/কারেন্সির অধিক আয়ের আশা করা হয়, তাহলে পরের দিন (বা ঐই দিনই) ঐই কোম্পানির স্টকের দামে উপরের দিকে দামের গ্যাপ হয়। এটার মানে হল স্টক এ যে উচ্চতর মূল্যের গ্যাপ হলো, ঐই কোম্পানিতে সেটা আগের দিনই হয়ে গেছে, তাই মার্কেট ওপেন হওয়ার সাথে সাথে সে পরিমাণ গ্যাপ তৈরি হয়েছে। ফরেক্স মার্কেটে ও ঠিক তেমনি একটি কারেন্সির বিভিন্ন ধরণের রিপোর্টের ফলে মার্কেট ওপেন অবস্থায় বা ওপেন হওয়ার পর বাই/সেল এ গ্যাপ তৈরি হয়ে থাকে, যা আপনারা সবাই জানেন। গ্যাপকে চার দলের মধ্যে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে: Breakaway Gaps: একটি মূল্য প্যাটার্ন শেষে ঘটবে এবং একটি নতুন প্রবণতা (ট্রেন্ড) শুরুর সংকেত দিবে। Exhaustion Gaps: একটি মূল্য প্যাটার্ন শেষ হওয়ার কাছাকাছি ঘটবে এবং নতুন হাই বা লো এ আঘাতের একটি চূড়ান্ত প্রয়াসের সংকেত দিবে। Common Gaps: এই গ্যাপকে কোনো মূল্য প্যাটার্ন এর মধ্যে ধরা যাবে না কারণ এ ধরণের গ্যাপ একটি নিদ্দিষ্ট মুল্যের এরিয়া তে তৈরি হয়ে থাকে। Runaway/Continuation Gaps: এ ধরণের গ্যাপ একটি মূল্য প্যাটার্ন এর মাঝামাঝি অবস্থানে তৈরি হয়ে ক্রেতা/বিক্রেতাদেরকে ব্যস্ত রেখে অন্তর্নিহিত ভবিষ্যৎ মুল্যের দিকে যেতে থাকে। গ্যাপ পূরণ করুক বা না করুকঃ কেউ যখন বলে যে গ্যাপটি পূরণ হয়েছে, এটার মানে হল স্টক মূল্য যে মুল্যে ছিল সে গ্যাপটি পূরণ করে তার আগের মুল্যে ফিরে এসেছে বা গ্যাপ পূরণ করেছে। এই গ্যাপ পূরণ করা স্বাভাবিক এবং যেসব কারনে গ্যাপ পূরণ করবে তা নিম্নলিখিতঃ Irrational Exuberance: সবকিছু মিলিয়ে প্রাথমিক ক্যান্ডেলটি হয়তো মাত্রাতিরিক্ত আশাবাদী বা হতাশাপূর্ণ হয়েছে, সে জন্য গ্যাপটি পূরণ করেছে। Technical Resistance: যখন একটি পেয়ার এর মূল্য নিখুঁতভাবে বাই/সেল এর দিকে আসে তখন ঐই পেয়ারটির মার্কেট মূল্য তার পেছনে কোনো Support ও Resistance তৈরি করেনা বা রেখে আসেনা। Price Pattern: Price patterns এ গ্যাপ শ্রেণীভুক্ত করা হয় এবং একটি গ্যাপ ভরাট করা বা না করা হলে আপনি বলতে পারেন। ধারাবাহিক এবং বিচ্ছিন্নতাকামী গ্যাপ উল্লেখযোগ্যভাবে কম সেগুলো বর্তমান প্রবণতার দিককে নিশ্চিত করতে ব্যবহার হয়, যেহেতু তারা একটি মূল্য প্রবণতার শেষে সংকেত দেয় যে গ্যাপ পূরণ হতে পারে,কারণ অবসাদ গ্যাপ বুঝা সাধারণত সবচেয়ে সহজ। একটি গ্যাপ হওয়ার পর যখন একই ট্রেডিং দিনে তা পূরণ হয় তখন তাকে Fading হিসেবে উল্লেখ করা হয়। উদাহরণস্বরূপঃ ধরুন একটি কোম্পানি এনাউন্স করলো যে তাদের শেয়ার এ এই মাসে সবচেয়ে বেশী আয় হয়েছে, এতে তাদের শেয়ারটি বাই এ গ্যাপ দিয়ে মার্কেট ওপেন হয়েছে (অর্থাৎ এটা তার পূর্ববর্তী ক্লোজ এর তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশী বাই এ)।দাম বাড়ার ফলে তাদের অনেক শেয়ার হোল্ডারই শেয়ারটি ক্যাশ ফ্লো দেখে বিব্রত হয়ে শেয়ারটি সেল করা শুরু করে এতে করে মার্কেট গত দিনের গ্যাপটি পূরণ করার সুযোগ পায়। অনেক ট্রেডার-ই গ্যাপ এ ভাল ট্রেড করে থাকেন। এই আলোচনাটি আকারে বড় হওয়ায় এর দ্বিতীয় অংশ আগামী কাল দেয়া হবে। দ্বিতীয় অংশে থাকবে - কিভাবে গ্যাপ এ ট্রেড করবেন।1 point -
সিম্পল মুভিং এভারেজ(Simple Moving Average): এই ইন্ডিকেটরটি দিয়ে পিরিয়ড এবং প্রাইস এর ভিত্তিতে একটি গাণিতিক হিসাব এর মাধ্যমে আপনি ট্রেন্ড ডিরেকশন সহ বায় এবং সেল সংকেত বা সিগনাল দিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কত দীর্ঘ মেয়াদী বা স্বল্প মেয়াদী ট্রেড করবেন তা নির্ভর করবে আপনি কত সময়ের মুভিং এভারেজ পছন্দ করছেন। তবে অভিজ্ঞ ট্রেডাররা ৩টি সময়ের মুভিং এভারেজ এর উপর ট্রেড করে থাকে। সেগুলো হলঃ ১। স্বল্পমেয়াদী (Short term) – ১০ দিনের মুভিং এভারেজ ২। মধ্যম মেয়াদী (Intermediate Term) – ৫০ দিনের মুভিং এভারেজ ৩। দীর্ঘ মেয়াদী (Long Term) – ২০০ দিনের মুভিং এভারেজ কিভাবে মুভিং এভারেজ বের করবেনঃ SMA = Adding the closing price of a number of time periods / number of periods উদহারন ১# ৫ দিনের মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২১৬৬, ১.২৩৪১, ১.২৩৯৮, ১.২৩৬৪, ১.২৩০৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ ; ১.২১৬৬ + ১.২৩৪১ + ১.২৩৯৮+ ১.২৩৬৪,+ ১.২৩০৫/৫ = ১.২৩১৪ উদহারন ২# ১০ ঘন্টার মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ; ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫/১০ = ১.২২৮২ কিভাবে ট্রেড করবেনঃ মুভিং এভারেজ প্রাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর উপরে হয় তাহলে বায় ট্রেড করবেন। এবং পাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর নিচে হয় তাহলে সেল ট্রেড করবেন।1 point
-
“VAULT MARKET PTY LIMITED” নামক অস্ট্রেলিয়া ভিত্তিক কোম্পানির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসাবে kiwifxbank 2012 সালের শেষের দিকে ফরেক্স মার্কেটে তাদের কার্যক্রম শুরু করে । গত ৮/৩/১৪ তারিখে kiwifxbank এর কার্য্যক্রম নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় । এই প্রতিবেদনের সূত্র ধরে আমরা ভুক্তভুগী এবং kiwifxbank এর এশিয়া ম্যানাজার মোঃ মুনিরুজ্জামান এর সহযোগিতায় এবং একটি পুর্নাঙ্গ তদন্তের মাধ্যমে সমস্যার স্বচ্ছতা খুজে পাওয়া গেছে । মনিরুজ্জামানের সাথে কথা বলে জানা গেছে গত ২৩-২-১৪ তারিখে kiwifxbank এর সার্ভার আপডেট এর ব্যাপারে ট্রেডারদের মেইল করে জানানো হয় । এ,পি,আই আপডেটের কাজ চলাকালীন সময় একজন ক্লায়েন্টের এম-টি-৪ ব্যালেন্স ছিল ৫৬.৫৫$+ , যার একাউন্ট নাম্বার 301285 এবং পাসওয়ার্ড k2f40x@ (এখানে ডিপোজিট এবং প্রোফিট দেখলেই বুঝা যায় যে সে সর্বোচ্চ ৯৬.৭১$ উত্তোলন করতে পারবে)। সে এম-টি-৪ টু ই-ওয়ালেট এ ট্রান্সফার দিলে ওয়ালেটে ডলার জমা হওয়া সত্ত্বেও এম-টি-৪ থেকে কোন ডলার কাটতেছিল না । এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তিনি ১০৬২ বার ট্রান্সফার দেয় মাত্র ৫-৬ ঘন্টার ভিতরে এবং তার মোট ওয়ালেট ব্যালেন্স দাড়ায় ১৭০০০$+ । তারপর সে তার পরিচিতদের মাঝে ইন্টারনাল ট্রান্সফারের মাধ্যমে বিক্রি করে । যার মূল রহস্য ক্রেতাদের অজানা থেকে যায় । এর মধ্যে অন্যতম ক্লায়েন্ট মোঃ জিসান আহমেদ তার কাছ থেকে ১৪০০০$+ ক্রয় করে । পাঁচদিন পর ইন্টারনাল ট্রান্সফার এর মাধ্যমে ক্রয় করা ডলার ব্যাবহারকারীদের একাউন্ট kiwifxbank ব্লক করে দেয় এবং এ ব্যাপারে kiwifxbank এর কাছ থেকে নির্ভরযোগ্য প্রতিশ্রুতি না পেয়ে আমাদের কাছে জিসান আহমেদ ব্যাপারটি জানান । এর ই ভিত্তিতে পুর্বের প্রতিবেদনটি করা হয় । এরপর উভয় পক্ষের সহযোগিতায় প্রকৃত তথ্য বেরিয়ে আসে । এ ব্যাপারে মুনিরুজ্জামান বলেন kiwifxbank একটি “ASIC” রেগুলেটেড , যা ক্লায়েন্টদের ফান্ডের পুর্নাঙ্গ নিরাপত্তা প্রদানে সক্ষম । তিনি আরও জানান পুর্বে তাদের kiwifxbank এর নামে “ASIC” রেগুলেশনটি থাকলেও বর্তমানে তা “VAULT MARKET PTY LIMITED” নামে করা হয়েছে ( https://connectonline.asic.gov.au/RegistrySearch/faces/landing/panelSearch.jspx?searchText=164458511&searchType=OrgAndBusNm&_adf.ctrl-state=1a9zqf0nuz_4 ) । বর্তমানে মুনিরুজ্জামান আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে জানান , আগামী ১০-১৫দিনের মধ্যে ভুক্তভুগীদের ওয়ালেটের প্রকৃত ফান্ড তাদের হাতে পৌঁছে দিয়ে kiwifxbank এর সুনাম অক্ষত রাখবে । সোর্সঃ http://www.bijoybarta24.com/?p=160191 point
-
দেশ ভিত্তিতে ব্রোকার সিলেকশন গুরুত্তপুর্ন, এমনিতে সারা পৃথিবীতে ব্রোকার আছে অসংখ্য যাদের মধ্যে সব ব্রোকারই মোটামুটি রেগুলেটেড এবং ভালো কারন এই পর্যন্ত এমন শোনা যায়নি যে ব্রোকার ভেগে গিয়েছে। যাহোক যেসব ব্রোকার রেগুলেটেড এবং বাংলাদেশে যারা সফলতার সাথে ব্যবসা করে যাচ্ছে তেমন কয়েকটি ব্রোকারের নাম জানাতে পারি সেখান থেকে আপনি বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দের ব্রোকার। 1. FBS 2. XM 3. IronFX 4. Hot Forex 5. Exness মোটামুটি এই ব্রোকারগুলো বাংলাদেশে বেশ ভালো সুনাম অর্জন করেছে। তাছাড়া রেগুলেটেড যেকোন ব্রোকারে আপনি ট্রেড করতে স্বাধীন।1 point
-
ফরেক্স বিগেনার টু প্রো
Abdus Samad reacted to Mhafiz™ for a file
1 point