Jump to content

Leaderboard

Popular Content

Showing content with the highest reputation on 02/01/2015 in all areas

  1. অনেক ট্রেডারের সাধারণ এবং কমন একটি ট্রেডিং মিথ হল, টপ মার্কেটে লো রিস্ক সেল ট্রেড এবং বটম মার্কেটে লো রিস্ক বায় ট্রেড। কখনো এমন হয় যে আপনি একটি লং ট্রেডে আছেন মার্কেট ও লং কিন্তু সহসায় একটি বিপরীত বাক নিয়ে নিমিষে আপনাকে লসের মুখে ঠেলে দেয় , মুহূর্তেই নষ্ট হয়ে যায় আপনার সম্পূর্ণ ট্রেডিং পরিকল্পনা। আবার এমন ও হয় আপনি দেখতে পাচ্ছেন খুব সুন্দর একটা লং অথবা শর্ট ট্রেন্ড হচ্ছে ঠিক এই জায়গায় যদি একটি ট্রেড ওপেন করা যায় তাহলে নিশ্চিত ভালো একটা প্রফিট নিতে পারবেন কিন্তু আবার ভয় হয় যদি অর্ডার করার পর মার্কেট বিপরীত দিকে চলে যায় ? কেউ কেউ হয়ত আমার এই লিখার প্রথম দু-তিনটি লাইনেই নিজেদের ট্রেডিং অভিজ্ঞতায় একমত হয়েছেন, যা হউক আজকে আপনাদের সাথে মুলত এই বিষয়গুলো শেয়ার করবো এবং বলার চেস্টা করবো কিভাবে এই সকল পরিস্থিতিতে ট্রেড করবেন কিংবা ট্রেড করা কতটকু লাভ বা লসের। পিপস ডাইভারজন্স ট্রেডিং পদ্ধিতিতে আমরা শিখব কিভাবে এই অবস্থায় ট্রেড করা যায়। এবং প্রফিট নিতে পারা যায়। ডাইভারজন্স কিঃ মার্কেট প্রাইস অ্যাকশন মেজার এবং ইন্ডিকেটর এর মুভমেন্টের ভিত্তিতে ডাইভারজন্স ট্রেড করা হয়ে থাকে, পিপস ডাইভারজন্স এর জন্য MACD ও STOCHASTIC এই দুটি ইন্ডিকেটর বেশ গুরুত্তপুর্ন এবং ভালো তবে আপনি চাইলে অন্য ইন্ডিকেটর দিয়ে ডাইভারজন্স বের করে নিতে পারেন। সঠিক ডাইভারজন্স ব্যাবহারের মাধ্যমে টপ মার্কেটে সেল এবং বটম মার্কেটে বায় ট্রেড করে বেশ ভালো প্রফিট নিতে পারেন সব সময়। যারা নিয়মিত ট্রেড করেন তারা খুব ভালো ভাবেই জানেন যে প্রাইস এবং মোমেন্টাম সাধারনত সমানভাবেই এগুতে থাকে, অর্থাৎ, প্রাইস যদি Higher Highs থাকে তাহলে অসসিলেটর (ইন্ডিকেটর) ও Higher Highs তৈরি করে বিপরীতভাবে প্রাইস যদি Lower Lows থাকে তাহলে অসসিলেটর (ইন্ডিকেটর) ও Lower Lows তৈরি করে। কিন্তু... লাল রঙের মার্ক করা দুটি লাইন যদি সত্যি না হয় অর্থাৎ প্রাইস মুভ এর সাথে সাথে যদি অসসিলেটর মুভিং সমান না থাকে বা বিপরীত দিকে যায় বা কোন পার্থক্য তৈরি করে তাকেই ডাইভারজন্স বলা হয়। ডাইভারজন্স খুব সুন্দর এবং চমৎকার একটি ট্রেডিং পদ্ধতি তবে এই পার্থক্যটা খুব সুক্ষ যা ভালো ভাবে মননিবেশ না করলে ধরতে পারা যাবে না এবং ভুল ট্রেড করবেন। ডাইভারজন্স ব্যাবহার করে ট্রেন্ডে উইকনেস এবং রিভার্সেল পয়েন্ট ধরে ট্রেড করা যায় এবং সিগনাল দিতে পারা যায়। আগামী পর্বে আলোচনা করব রেগুলার এবং হিডেন এই দু’ধরনের ডাইভারজন্স সম্পর্কে। ধন্যবাদ।
    1 point
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search