EUR/USD এই পেয়ারটি প্রাইস লেভেল ১.১০৫০ – ১.১১০০ তে বেশ স্ট্রং একটি সাপোর্ট লাইন তৈরি করেছে। গত সপ্তাহের ট্রেডিং রেজাল্ট অনুসারে এই কারেন্সিটি নিম্নগামি হতে পারে মার্কেট কারেকশন পারেস্পেক্টিভ থেকে। বর্তমান পিভট পয়েন্ট লেভেল হল ১.১৪৪৬। তাই এই সপ্তাহে শর্ট ট্রেড হিসেবে পিভট পয়েন্ট লেভের নিচে ১.১০৯০ পর্যন্ত ট্রেডিং ফ্লো হতে পারে। বিপরীতভাবে আবার পিভট পয়েন্ট লেভেল ১.১৪৪৬ ব্রেকআউটে বায় ফ্লো বেড়ে প্রাইস ১.১৫০০ – ১.১৬০০ পর্যন্ত ট্রেডিং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিত্রটি লক্ষ্য করুন, ৪ ঘণ্টার টাইম ফ্রেমে ৩য় লেভেল প্রাইস ১.১৪৪৬ এক্সটেন্ড করে ১.১৪৬৫ পর্যন্ত ট্রেডিং হয়েছে গত সপ্তাহে। এবং ৪র্থ লেভেল থেকে প্রাইস পুনরায় ডাউন শুরু হয়েছে। তাই এই সপ্তাহের মার্কেট যদি নিম্নমুখী থাকে এবং প্রাইস যদি ক্রিটিকেল লেভেল ১.১৪৪৬ ব্রেক না করে তাহলে প্রাইস ডাউন হয়ে ১.১১০০ পর্যন্ত ট্রেড হওয়ার সম্ভাবনা আশা করা যাচ্ছে। মুলত এই সপ্তাহের টেকনিক্যাল মার্কেট বিহেবিয়ার শর্ট তারপর ও পিভট এবং ক্রিটিকেল লেভেল ব্রেকআউটের দিকে খেয়াল রেখে ট্রেড করলে ভালো করবেন। আরো কিছু কারেন্সির এই সপ্তাহের ট্রেডিং হেল্পঃ GBP/USD ডাউনপ্রেসারে আছে এই কারেন্সিটিও, পিভট পয়েন্ট লেভেল ১.৫৮২০ । এই পেয়ারে কারেকশন লেভেলের নিচে সেল ট্রেডে ১.৫৫০০ পর্যন্ত প্রাইস পোঁছাতে পারে। বিপরীতভাবে পিভট লেভেল ব্রেকআউটে প্রাইস ১.৬০০০ পর্যন্ত সম্ভাবনা আছে। AUD/USD পিভট পয়েন্ট লেভেল ০.৭৯৫৮। মার্কেট ট্রেন্ড বায় প্রেসার। পিভট লেভেলের উপরের বায় করে .৮৪০০ পর্যন্ত প্রফিট নিতে পারেন এই কারেন্সিতে। বিপরীতভাবে সেল প্রেসার মার্কেটে .৭৫০০ পর্যন্ত ট্রেডিং রেঞ্জ তৈরি হতে পারে। USD/JPY এই কারেন্সিটর সেল কারেকশন মোটামুটি সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। তাই কারেন্সিটি বায় প্রেসারে ট্রেড করার সম্ভাবনা আছে। পিভট পয়েন্ট লেভেল ১১৮.৪৮। বায় ট্রেডিং এ পজেটিভ উক্ত কারেন্সিটি, ১২২.০০ পর্যন্ত বায়িং প্রেসার থাকতে পারে এই সপ্তাহে। আবার, সেল ডিরেকশনে মার্কেট প্রাইস ১১৭.০০ পর্যন্ত আস্তে পারে উক্ত কারেন্সির ট্রেডিং ভলিয়াম।