Jump to content

Leaderboard

Popular Content

Showing content with the highest reputation on 08/02/2015 in Posts

  1. আমি এখন যে পদ্ধতিটি সম্পর্কে আলোচনা করবো তা খুব সহজ ভালো কাজ করে, আমি পারসোনালি এই স্কেল্পিং পদ্ধতিতে এভারেজ সাকসেস ৭০% পেয়েছি। তাই পদ্ধতিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি আপনারা প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে আমার চেয়ে ভালো সাকসেস পাবেন। এবং ট্রেডিং শেষে আপাদের মতামত এবং এর সাকসেস রেইট সম্পর্কে প্লিজ শেয়ার করবেন। যা লাগবেঃ GBP/USD কারেন্সি৫ মিনিট চার্টজিগজাগ ডিফল্ট ইনডিকেটরশর্তঃপ্রাইস জিগজাগ টপ এবং বটম লেভেল হতে যেকোন দিকে হতে ৬০ পিপস মুভ করলে রিভার্স অর্ডার ।স্টপ লস এবং টেইক প্রফিট হবে ২০ পিপস।এন্ট্রি পয়েন্ট হতে প্রতি ১০ পিপস প্রাইস মুভমেন্টে আপনার স্টপ লস ও পরিবর্তন হবে। উদহারনঃ চিত্রটি খেয়াল করুন... দেখুন, ১.৫৫০৮ পয়েন্টে একটি পিক লেভেল হয়েছে শর্ত মোতাবেক সর্বচ্চ ৬০ পিপস এর ডাউনে রিভার্স অর্ডার অর্থাৎ বায় অর্ডার প্লেস করার কথা কিন্তু ৪০ পিপসে আরেকটি বটম লেভেল হয়েছে তাই ১.৫৪৬৮ পয়েন্টে বায় অর্ডার করা হয়েছে। স্টপ লস ২০ পিপস ১.৫৪৪৮ এবং টেইক প্রফিট ২০ পিপস ১.৫৪৮৮ সেট করে অর্ডার কমপ্লিট করে বায় প্রফিট। বি.দ্রঃ অর্ডার করার পরে টার্গেট পয়েন্টে পৌঁছানোর আগেই যদি জিগজাগ কোন লেভেল তৈরি হয়ে যায় তাহলে তখনি ট্রেড ক্লোজ করে দিন।
    1 point
  2. সাম্প্রতিক সময়ে গোল্ড ৫ বছরের সর্বনিম্ন প্রাইসে নেমে আসায়, অনেকেই ঝুঁকছেন গোল্ড কেনার প্রতি। আর আন্তর্জাতিক বাজারের মত দেশে স্বর্ণের দাম কমেনি বলে এবং অনলাইনে গোল্ড কেনার সুবিধা অনেক বেশি থাকায়, অনেকেই ঝুঁকছেন গোল্ড ট্রেডের প্রতি। তবে, এখনই গোল্ড কিনার আগে, একবার ভেবে দেখুন, আরেকটু অপেক্ষা করবেন কিনা। মার্কিন ডলার সামনের দিনগুলোতে আরো শক্তিশালী হবে, তাই কমতে পারে স্বর্ণের দাম : আগামী সেপ্টেম্বরে সুদের হার বাড়াতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক, ফলে ধারণা করা হচ্ছে, অন্যান্য কারেন্সিগুলোর পরিবর্তে আরো শক্তিশালী হবে ডলার। আর এর ফলে কমে যেতে পারে গোল্ডের দামও। কেননা, গোল্ডের দাম ডলারে নির্ধারিত হয় বলে, ডলার শক্তিশালী হলে, একই পরিমান গোল্ড কেনার জন্য অন্যান্য দেশের কারেন্সিতে বেশি অর্থের প্রয়োজন হবে। তাই চাহিদা কমে দাম কমে যেতে পারে গোল্ডের। এছাড়াও, সামনে ডলার শক্তিশালী হবে, এরকম আশায় অনেক ট্রেডারই তাদের ইনভেস্টমেন্ট গোল্ড থেকে ডলারে সরিয়ে নিতে চাইবেন অধিক লাভের আশায়, যা গোল্ডের দাম কমাতে সহায়ক হবে। মূল্যস্ফীতির আশঙ্কা কম সামনের দিনগুলোতে : স্বর্ণ কেনার আরেকটি কারন হল মূল্যস্ফীতির বিপরীতে নিজেকে সুরক্ষিত করা। অনেকেই সঞ্চিত অর্থ দিয়ে স্বর্ণ কিনে রাখতে চায়, সামনের দিনগুলোতে মূল্যস্ফীতির জন্য কারেন্সির মূল্য কমলেও স্বর্ণের দাম মূল্যস্ফীতির থেকেও বেশি বাড়বে এই আশায়। তাই বলা যেতে পারে, স্বর্ণ হল মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে এক ধরনের অস্ত্র। কিন্তু, বর্তমান সময়ে, গুরুত্বপূর্ণ কমোডিটি যেমন, তেল, গ্যাস, চিনি, লোহা সহ শিল্পোৎপাদনে প্রয়োজনীয় সব কিছুর দাম আগের থেকে অনেক কমে আশায় এবং ভবিষ্যতে এগুলোর দাম তেমন বাড়ার আশঙ্কা না থাকায়, সামনের দিনগুলোতে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির আশঙ্কা কম। তাই, স্বর্ণের চাহিদাও কমবে। ফলে, দাম আরো কমে প্রতি আউন্স এক হাজার ডলারের নিচে নেমে আসতে পারে।এমতাবস্হায় স্বর্নের দাম আপাতত বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নাই । উল্টে দাম কমে আউন্স প্রতি 1000 ডলারের নিচে নেমে আসতে পারে । আপনি যত কম দামে কিনতে পারবেন আপনার লাভ তত বেশি হবে । তাই এই পরিস্হিতিতে এখনই স্বর্ন না কিনে একটু অপেক্ষা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ ।
    1 point
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search