Jump to content

Leaderboard

Popular Content

Showing content with the highest reputation on 06/06/2017 in Posts

  1. ১। বেসিক থেকে শুরু করুন। খুব সহজে বলতে হয় যে একজন ট্রেডার হতে হলে প্রথমে আপনাকে ফরেক্স মারকেট বেসিক টার্মগুলো জানতে হবে। রেগুলার অর্থাৎ ডেইলি বেসিসে আপনি আস্তে আস্তে বিষয় গুলো শিখবেন কোন রকম তাড়াহুড়ো ছাড়া। একদিনে একসাথে সব গুলো বিষয় শিখে বিশাল জ্ঞানী হওয়ার চিন্তা বাদ দিন। সময় নিন , খুব বেশি এক্সসাইটেড হবেন না। ২। দ্রুত লাভ করার চিন্তা ত্যাগ করুন, অভিজ্ঞতা তৈরি করে আস্তে আস্তে লাভ করতে শিখুন। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে ফরেক্স হল শর্টকাটে এবং কম সময়ে ধনী হওয়ার একমাত্র পথ তাহলে আপনি ভুল করছেন। প্রথমে বিষয়টা ভালো ভাবে আয়ত্তে আনুন অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। শুধু মাত্র ফরেক্স নয় যেকোন ক্যারিয়ারে আপনি যত সময় ব্যয় করবেন আপনি তত বেশি লাভবান হবেন। আপনার বন্ধু যে সময়ে ১০০ পিপস অর্জন করে ঠিক একই সময়ে আপনি মাত্র কয়েক পিপস মেইক করেন, পার্থক্যটা কি? পার্থক্যটা হল অভিজ্ঞতা ! আপনার বন্ধু গত ৫ বছর ধরে ট্রেড করে আর আপনি সেই কয়েকদিন হল শুরু করেছেন। মনে রাখবেন ফরেক্স হল একটি ক্যারিয়ার , রাতারাতি বড়লোক হওয়ার কোন স্কিম নয়। ৩। এক্সপার্ট হউন। শিখার শুরুতে অনেকে প্রথমেই খুজে বেড়ান এক্সপার্টদের, ভাবেন একজন এক্সপার্ট এর ছায়া পেলে বুঝি অল্প সময়ে আপনিও এক্সপার্ট হয়ে উঠবেন, বিষয়টা পুরোপুরি অস্বীকার করছি না। তবে এক্সপার্ট হওয়ার সুপ্ত বাসনায় আপনার এক্সপার্ট হওয়ার পথে একধাপ। দিনে দিনে আপনার স্বাভাবিক শিখার ফলাফলই হচ্ছে এক্সপার্ট এর আরেক রুপ। কারন অভিজ্ঞতার আলোকেই এক্সপার্ট হওয়া যায় তাই নিজ অভিজ্ঞতা গুনে আপনার স্বপ্ন সফল করুন। এক্সপার্ট এর অভিজ্ঞতা তার সম্পূর্ণ নিজের আপনি যতক্ষণ পর্যন্ত নিজে ঐ পথ পাড়ি দিবেন না ততক্ষণ পর্যন্ত তা কেবল আপনার স্বপ্নই থেকে যাবে। ৪। নিজের এনালাইসিস ব্যাবহার করুন। অন্ধের মত আরেকজনকে ফলো করা আপনাকে অন্ধই করে তুলবে। আপনার লক্ষ্য হল একজন সফল ট্রেডার হওয়া তাই এনালাইসিস মেথডগুলো ভালো ভাবে রপ্ত করে নিজেই নিজের ট্রেড এনালাইসিস করুন। নিজের আনালাইসিসে ট্রেড করতে সমর্থ হলে আপনার এনালাইসিসই আপনাকে প্রফেশনাল ট্রেডার করে তুলবে। স্ব – ঘোষিত কোন গুরুকে অন্ধের মত ফলো করলে গুরু যখন তার টিপস প্রদান বন্ধ করে দিবে তখন আপনি কিভাবে ট্রেড করবেন। তাই নিজেই নিজের গুরু হুউন। ৫। ডেমো সব কথার শ্রেষ্ঠ কথা হল ডেমো ট্রেডিং। ডেমো ট্রেডিং আপনাকে আপনার নতুন ট্রেডিং এর ভুল গুলো ধরিয়ে দিবে এবং ট্রেডিং এ খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে সাহায্য করবে। ডেমো ট্রেড ভিবিন্ন ব্রোকারের লাইভ ট্রেড থেকে সুপার যেমন ভালো আক্সিকিউশন স্পীড। প্রত্যেক ট্রেডিং মেথড এর টেস্ট হল ডেমো। ডেমো সাকসেস রেইট ভালো হলে তা লাইভ ট্রেডে ব্যাবহার করুন। আপনার যত স্টাইল আছে তা সর্বপ্রথম ডেমোতে ব্যাবহার করুন। যেমন ইচ্ছে ট্রেড গুলো ডেমোতে ফলান। তারপর সিলেক্ট করুন কোন স্ট্রেটিজি গুলো রিয়েল ট্রেডে ব্যবহার করুন। ৬। ভুল থেকে শিখুন প্রতিবারের টেস্ট ট্রেড গুলোর সাকসেস এবং ফেইলার নোট নিন। পরপর তিনটি ব্যর্থ ট্রেডে কিছু সময়ের জন্য (আরো বেশি হতে পারে) ট্রেড থেকে অবসর নিন। এবং ব্রেকের পরে ঠান্ডা মাথায় আবার সময় দিন। তিনবার লস ট্রেডিং মেথড এ চতুর্থ বারের সাকসেস চিন্তা করে লাইভ করতে জাবেন না। লস ট্রেডগুলো নিয়ে এনালাইসিস শুরু করেন, ভুলটা কোথায় ছিল বা কেনো ঠিক কাজ করেনি। যথাঝথ কারন বের করে ভুল গুলো শুদ্রে পরবর্তী ট্রেডে অগ্রসর হউন। ৭। ভালো মেথড তৈরি করুন। নতুন বেশিরভাগ ট্রেডাররা প্রথমে লস করে। কারন হল অধিক উত্তেজনা, অতিরিক্ত চাহিদা এবং প্রপার সময়ের আগে ট্রেড করা। তাই বলছি, অধিক পরিমানে উত্তেজিত হয়ে ট্রেড না করে, আগে বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্তে আনুন, অভিজ্ঞতা নিন এবং মিনিমাম রিস্কে ট্রেড শুরু করুন। প্রতিবার ট্রেড করার পূর্বে ঠিক করুন এবং চেক করে নিন ট্রেডিং হাতিয়ার(স্ট্রেটিজি) ঠিক আছে কিনা। ট্রেডটি থেকে কত আশা করেন ইত্যাদি সবকিছু। ৮। নিজের মেথডে স্ট্রিক থাকুন। প্রত্তেক ট্রেডিং মেথডের ভালো এবং খারাপ আছে। কোন ট্রেডিং মেথডই ১০০% প্রফিটেবল নয়। আপনার ট্রেডিং মেথডের ১০টি ট্রেডের মধ্যে ৭টি প্রফিট এবং ৩ টি লস আছে, আপনি সাকসেস। কখনো আপনার ট্রেডিং সাকসেস রেইট আরো কমে জেতে পারে সেই ক্ষেত্রে নিরাশ বা উত্তেজিত না হয়ে মারকেট চেঞ্জ বুঝে স্ট্রেটিজি আপডেট করুন এবং নিজের স্ট্রেটিজিতে স্ট্রিক থাকুন কারন আপনার স্ট্রেটিজি কতটুকু ফলফ্রুস তা কেবল আপনিই জানেন। ৯। সবকিছু সহজভাবে চিন্তা করুন। আপনার ট্রেডিং কে কোনভাবেই খুব বেশি কঠিন ভাবার কোন কারন নেই। সহজ ভাবে শুরু করুন দেখবেন আসলেই সহজ, মনে অঝথা কোন ভিতি সৃষ্টি দরকার নেই। নিজের সুবিধামত সময় নির্ধারণ করে ট্রেডে সময় দিন। সময় কম দিন কিন্তু তা জেনো ইফেক্টিভ হয়। অর্থাৎ যদি সময় বেশি দিতে না পারেন তাহলে যতটুকু দিবেন তা শুধু ট্রেডিং আর জন্য ব্যায় করুন। নতুন কোন স্ট্রেটিজির সূচনা করতে চাইলে আগে তা সময় নিয়ে সহজভাবে চিন্তা করুন, এনালাইসিস করে ঠিক করুন, ডেমোতে ফলাফল নিশ্চিত হউন। এবং সিদ্ধান্ত নিন। ১০। একটি পেয়ারে ট্রেড করুন। অনেকগুলো ট্রেড একসঙ্গে শুরু করে নিজের রিস্ক লেভেল এবং মাথায় অতিরিক্ত চাপ নিবেন না। তাই শুধুমাত্র একটি পেয়ার পছন্দ করুন ট্রেডিং আর জন্য। অনেক গুলো কারেন্সিই একসাথে ট্রেডের উপযোগী বলে মনে হতে পারে, কিন্তু ঐ কারেন্সি পেয়ার নিয়ে ট্রেড করুন যার সম্পর্কে আপনার ধারনা ভাল। একসাথে যদি ৪-৫টি পেয়ার নিয়ে ট্রেড করেন তাহলে আপনি ভালভাবে কোন পেয়ারের ক্যারেক্টার বুঝতে পারবেন না। এবং মিসগাইড হয়ে শেষ পর্যন্ত ট্রেড লস করবেন। ১১। একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে ট্রেড করুন। একটি নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে ট্রেড প্রাকটিস করবেন , কারন সিঙ্গেল টাইমফ্রেমে ট্রেডের অনেকগুলো সুবিধা আছে যেমন, একক টাইমফ্রেমে ট্রেডিং এ আপনি পুরোপুরি মনোযোগ দিতে পারবেন যেখানে অনেকগুলো টাইমফ্রেম আপনাকে কিছুটা হলে কনফিউসড করতে পারে। একটি টাইমফ্রেম আপনাকে এনালাইসিসে ও হেল্প করবে প্রপার ডিসিশন নিতে, কারন একই চার্ট ভিন্ন ভিন্ন টাইমফ্রেমে ভিন্ন ভিন্ন এনালাইসিস আর সূচনা করবে, তাই বিশেষ করে নতুনদের জন্য একটি টাইমফ্রেমে ট্রেডিং খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । ১২। ট্রেডিং চার্ট পরিষ্কার রাখুন। অনেক নতুন ট্রেডাররা মনে করে চার্টে যত বেশি ইনডিকেটর রাখা যায় তত ভালো, আসলে বিষয়টা এমন নয়, চার্টে ২-৩টির বেশি ইন্ডিকেটর রেখে চার্টকে এলোমেলো করে ট্রেডিং করাটা বুদ্ধিমানের কাজ নয় বরং অনেকগুলো ইনডিকেটর আপনাকে মিসগাইড করবে, আপনি ডিসিশন নিতে পারবেন না, তাই ২-৩ টি ইন্ডিকেটর আর ক্যারেক্টার বুঝে অভিজ্ঞতার আলোকে ফাইনাল করুন। মুলত ট্রেডে ইন্ডিকেটর ব্যবহার আপনার জন্য বাধ্যতামূলক নয়, এটা শুধুমাত্র ব্যবহার হয় আপনার ট্রেডিং ডিসিশনকে স্মুথ করার জন্য। কারন অনেক অনেক ট্রেডার আছে যারা কোন ইন্ডিকেটর ব্যবহার না করেই ট্রেডিং সাকসেস রেইট ৮০% এ ট্রেড করছে। আপনাকে বলছি না যে আপনি সব ইন্ডিকেটর রিমুভ করে ট্রেড করুন, ভালো ট্রেডার হতে হলে প্রথম পর্যায়ে আপনাকেও ২-৩টি ইন্ডিকেটর ব্যবহার করতে হবে। ভালো ট্রেডিং আর জন্য সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লাইন গুলো ভালোভাবে বুঝুন।
    1 point
  2. কারেন্সি ইনডেক্স কিঃ একটি দেশের মুদ্রার বিপরীতে সর্বচ্চ পরিমানে অন্যান্য দেশের মুদ্রার যে ট্রেডিং ভলিয়ম কিংবা ট্রেডিং ওয়েট ভেলু তাই হল একটি কারেন্সির ইনডেক্স। যা ১৯৭৩ সাল থেকে অফিশিয়ালি ফরেক্স বেস কারেন্সির কে টার্গেট করে হিসাব করা হয়ে থাকে। তাই সবচেয়ে হায়েস্ট বেস কারেন্সি হল USD যার ইনডেক্সিং হিসার বের করতে পারলে অনন্যা কারেন্সির দোর পরিমাপ পারবেন। তাই আজকের কারেন্সি ইনডেক্স আলোচনায় ইনডেক্স কারেন্সি হল USD অর্থাৎ USD ইনডেক্স USDX. ৬ টি মুল কারেন্সি কে ধরে মোট ২২ টি দেশের কারেন্সির USD এর বিপরীতে ট্রেডিং ভেলু কে নিয়ে USDX হিসাব করা হয়। কারেন্সি গুলো হলঃ Euro (EUR)Yen (JPY)Pound (GBP)Canadian dollar (CAD)Krona (SEK)Franc (CHF)এখন প্রশ্ন হল ৬টি কারেন্সিতে ২২ টি দেশের অন্তর্ভুক্তি কিভাবে? হ্যাঁ, বলছি আমারা জানি ইউরোপিয়ান জোনের মোট দেশ ১৭ টি যাদের সবার একক কারেন্সি হল EUR এবং জাপান, ব্রিটেন, কানাডা, সুইডেন এবং সুইজারল্যান্ড এর একক কারেন্সির বিপরীতে USD এর ট্রেন্ডিং ভেলু আছে বলে এই ২২ টি দেশের মুল কারেন্সিকে ধরে USD ইনডেক্স করা করা হয়। সহজ কথা হল ভিবিন্ন কারেন্সির বিপরিতে USD এর দোড় কতটুকু তাই বের করার একটি উপায় যাকে Indexing বলা হয়ে থাকে, যেহেতু USD এর ইনডেক্স বের করব তাই একে বলা হয় USDX. USDX কারেন্সি কান্ট্রিঃ আসুন এইবার জেনে নেই USDX এর জন্য কোন কোন কারেন্সি বেশি পরিমানে জড়িত অর্থাৎ কোন কারেন্সির কতভাগ ট্রেডিং এর জন্য USDX হয়। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুনঃ চিত্রমতে EUR একটি বিরাট অংশ USDX এর জন্য। দ্বিতীয় স্থানে আছে জাপান তারপর আছে গ্রেট ব্রিটেন এইভাবে দেশ ভিত্তিক কারেন্সির একটি রেশিও দেখতে পাচ্ছেন, অর্থাৎ USD কারেন্সি ট্রেডিং এর ৫০% এর ও বেশি ট্রেডিং হয় EUR’র বিপরীতে। চার্টের বাইরে বাকি ৩০% ট্রেড হয় অনন্য কারেন্সির সাথে। USDX ডলার এর জন্য EUR’র ভুমিকা সবচেয়ে বেশি এবং EUR’র কারনে USD বেশি প্রভাবিত হয়। তাই USDX কে "Anti-Euro Index" বলা হয়। USDX যে কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে হিসাব করা হয় তা কিন্তু নয় বরং বড়বড় যেসব আর্থিক সংগঠন আছে তারা নিজেদের প্রয়োজনে তাদের ট্রেড বা ইকোনমি ব্যালেন্স করার জন্য USDX হিসাব করে থাকে। যেহেতু USDX একটি গ্লোবাল কনসেপ্ট তাই মোটামুটি অনেক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এই ফর্মুলা ব্যাবহার করে তাদের ইকোনমি ঠিক রাখার জন্য বা সেই অনুযায়ী ব্যবসা ধরে রাখার জন্য। সেই রকম একটি প্রতিষ্ঠান হল Federal Reserve. USDX হিসার করার জন্য তারা "trade-weighted U.S. dollar index" নামে হিসাব করে থাকে। আশা করি USDX সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা পেয়ে গেছেন। USDX Formula: USDX = EUR * 0.576 x JPY * 0.136 x GBP * 0.119 x CAD * 0.091 x SEK * 0.042 x CHF * 0.036 · যখন USDX নামতে শুরু করে তারমানে হল এক্সচেঞ্জ ট্রেডাররা USD সেল করে দিচ্ছে· বিপরীতভাবে USDX যখন উঠতে শুরু করে তখন এক্সচেঞ্জ ট্রেডাররা USD বায় করতে শুরু করে।কিভাবে USDX চার্ট পড়বেনঃ USDX চার্ট অনন্য কারেন্সি চার্ট এর মত এক প্রকার চার্ট যার Index প্রতিদিন এবং সাপ্তাহিক ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। এই ক্ষেত্রে INDEX General ভেলু 100.00 কে Base ধরে হিসাব করা হয়ে থাকে। যেমনঃ যখন USDX উপরের দিকে যায় তখন USD ভেলু বাড়ে। যদি USDX 110 হয় তখন USD ভেলু বাড়ে 10%. আবার যখন USDX কমে 90 হয় তখন USD ভেলু কমে 10%. মনে রাখবেন যেহেতু আমরা USDX নিয়ে কথা বলছি তাই এর প্রতিফলন কিন্তু USD কারেন্সিকে ঘিরে হবে, যার কারনে জখনি USDX বাড়ছে বা কমছে তার প্রতিফলন কিন্তু আমার USD কারেন্সিতেই দেখছি। এখন পর্যন্ত USDX লেভেল সর্বচ্চ 160 এবং সর্বনিম্ন 78 পর্যন্ত পোঁছছে। কেন ব্যাবহার করবেনঃ আগেই বলেছি USD ইনডেক্স এর মাধ্যমে অনন্য কারেন্সির সাথে USD এর ট্রেডিং ওয়েট মাপা যায়। যেহেতু অনেকগুলো কারেন্সির Combination ই হল USDX. তাই USDX এর মাধ্যমে ঐসব কারেন্সির Forecast ও করা সম্ভব। USDX চার্ট এর শক্তিশালি বা দুর্বল আচরণ এর প্রভাব অনন্য কারেন্সির Forecast এর ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে। আমরা যেভাবে Support and Resistance, Candlestick pattern , technical analysis বা আরো বিভিন্ন স্ট্রেটিজি ব্যাবহার করি ট্রেন্ড লাইন তথা প্রাইস ফোরকাস্ট এর ক্ষেত্রে, তেমনি USDX এর প্রভাব বা এই চার্ট এর ফ্লো’ মাধ্যমেও ওই সব কারেন্সির ট্রেন্ডিং ট্রেন্ড বুঝতে পারা যায়। কিভাবে ব্যাবহার করবেনঃ যেহেতু USDX এর ইনডেক্স চার্ট হয় EUR/USD,GBP/USD, USD/CHF,USD/JPY, USD/CAD এর সাথে ট্রেডিং ভলিয়ম ভিত্তিতে। USD এর বিপরিতে এই সব কারেন্সি এর ট্রেডিং স্ট্রেন্থ হল USDX. তাই লক্ষ্য করবেন যখন EUR/USD দৈনিক চার্টে ট্রেন্ড ডাউন থাকে তখন USDX চার্টে ট্রেন্ড বিপরীত থাকে। এইবার দেখুন EUR/USD Daily Chart উপরের দুটি চার্টকে বিবেচনা করলে দেখবেন একটু আরেকটির মোটামুটি বিপরীত। কারন আমরা পুরবেই জেনেছি USDX চার্ট এর মুল ট্রেডেড কারেন্সি হল EUR তাই এই কারেন্সিই বেশী হিট করে USDX চার্টকে। এইভাবে দেশ ভিত্তিক এবং তাদের কারেন্সির সাথে USD এর ট্রেডেড ভলিয়ম অনুযায়ী চার্ট গুলোর পরবর্তী মুভমেন্ট আন্দাজ করা হয়ে থাকে। এই বিষয়টা পরিষ্কার করতে আলোচনা করতে হবে কারেন্সি কো-রিলেশন নিয়ে। এবং USDX এর সাথে অনন্য কারেন্সির সমন্বয় পূর্বক তাদের Forecast পাওয়ার জন্য ভিবিন্ন Currency Strength Indicator ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। কারন্সি কো-রিলেশন বুঝলে ম্যাজিক পেয়ে যাবেন কিভাবে USDX এর একটি চার্টের বিপরীতে ৪-৫ টা কারন্সি চার্ট বিপরীত ট্রেন্ড তৈরি করে। আজ USDX সম্পর্কে চেষ্টা করেছি একটা ভালো ধারনা দেওয়ার জন্য। আগামিতে কারন্সি কো-রিলেশন সম্পর্কে বৃহৎ আলোচনা করব। ------------------------------------------------------------------------------------------------------------------- USDX চার্ট আপনি আপনার Meta Trader এ দেখতে পারবেন, সেই ক্ষেত্রে আপনাকে দুটি ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করতে হবে। প্রথমে ইনডিকেটর গুলো ডাউনলোড করে নিনঃ USDX.zip ১. আপনার Meta trader\experts\indicators এ কপি করে নিন। ২. এইবার Meta Trader ওপেন করে EUR/USD চার্টে Create$$USDX ইনডিকেটরটি এনে Input variable থেকে যে টাইম ফ্রেমে USDX চার্ট দেখতে চান সেই টাইমফ্রেম ভেলু দিয়ে দিন, 15M, 30M, 45M 1H ইচ্ছে মত। ৩. File মেনু থেকে Open offline এ গিয়ে আপনার বানানো চার্টটি নিয়ে আসুন। (মুলত offline chart লিখা থাকলে ও এটা কিন্তু live চার্ট) ----------------------------- ধন্যবাদ।
    1 point
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search