Jump to content

A H Royal

Members
  • Posts

    193
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    129

Everything posted by A H Royal

  1. ফরেক্স এর উপর এই প্রথম বাংলা ভাষায় কেউ সর্বোত্তম একটি বই লিখেছে আর তিনি হলেন বিডিফরেক্সপ্রো এর এডমিন জয় ভাই। আমি বইটি পুরোটাই পড়েছি, অসাধারণ লিখেছেন যা এর আগে বাংলায় কখনো পাইনি বা কেউ লিখেনি। আমার মতে এই বইটিতে ফরেক্স সম্পর্কে সবগুলো শিক্ষাই আছে। বইটি সম্পূর্ণ পড়লে আমার মনে হয় কারো কোনো ট্রেনিং সেন্টার এ গিয়ে টাকা খরচ করে ফরেক্স শিখতে হবে না। এ ধরনের একটি মহৎ, হ্যাঁ আমি মহৎ-ই বলবো কারণ অনেক ভালো ট্রেডার বা কোনো রকম ট্রেড শিখেই অনেকে ট্রেনিং সেন্টার দিয়ে টাকা ইনকাম এর উদ্দেশ্যে ট্রেনিং সেন্টার খুলে বসে পড়ে, এটা বিবেচনা করলে আমি বলবো জয় ভাই অনেক মহৎ একটি কাজ করেছেন, যা আমদের দেশের নতুন ট্রেডারদের অনেক উপকারে আসবে। তাই জয় ভাইকে ধন্যবাদ দিলে মনে হয় কম হবে তবে মহান আল্লাহর কাছে এটাই প্রাথনা করি আল্লাহ্‌ যেন তাকে সুস্থ ও সুন্দর জীবন দেন। আর তার সুন্দর সুন্দর ট্রেড আইডিয়াগুলো যেন আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
  2. একজন সফল ফরেক্স ট্রেডার হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই অনেক পরিশ্রম, সময় ও মেধা খাটাতে হবে। নতুবা আপনি কখনো ফরেক্স ট্রেডার হিসেবে সফল হতে পারবেন না। একজন সফল ট্রেডার হওয়ার জন্য আজ আপনাকে কয়েকটি পরামর্শ দিব। ১। বেসিক ফরেক্স শিখাঃ আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ফরেক্স এ সামান্য কিছু ধারনা নিয়ে একজন ভাল ট্রেডারের সফলতা দেখে বা কারো মুখে ফরেক্স এ সফলতার কথা শুনে তড়িঘড়ি করে ট্রেড শুরু করে। এক্ষেত্রে আমি বলবো আগে আপনি ফরেক্স এর বেসিকটা ভালো করে শিখুন তারপর নুন্ন্যতম ৩মাস(বা যে পর্যন্ত ৭০% ট্রেড এ সফলতা না আসে) ডেমো প্রেক্টিচ করুন। ২। ট্রেড এ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করুনঃ অনেকেই কয়েকদিন প্রেক্টিচ করেই লাইভ একাউন্ট এ ট্রেড শুরু করে দেয় এবং কয়েকদিন এর মধ্যে একাউন্ট ক্লোজ হয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়ে। আপনি যদি প্রথম দু-চারদিন ট্রেড এ প্রফিট করে মনে করেন আপনি ফরেক্স শিখে পেলেছেন, তাহলে ভুল মনে করলেন, কারণ ফরেক্স মার্কেট এ সফলতার একধাপ এগোনোর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমানে প্রেক্টিচ করতে হবে। নতুবা আপনি সফল ট্রেডার হতে পারবেন না। সুতারাং আগে ডেমোতে ৩-৬মাস ট্রেড করে নিজের সফলতা নিজেই বিবেচনা করুন। ৩। অভিজ্ঞ ট্রেডারদের কিছু কিছু পরামর্শ এড়িয়ে চলাঃ বিশেষজ্ঞদের মতামত বা পরামর্শ শুনবেন এটা অবশ্যই ঠিক। তবে কিছু কিছু ট্রেডার যারা নিজেকে অভিজ্ঞ দাবী করে আর আপনাকে ফরেক্স থেকে ১০০ভাগ আয় করার বিভিন্ন পন্থার আকশচুম্বি স্বপ্ন দেখায়। যেমনঃ · যে জাতিয় তথ্য উপাত্তে কোনো সফলতা আসেনা সেগুলো দেয়া। · কমার্শিয়াল ইন্ডিকেটর, রোবট ইত্যাদি কিনতে বলা। · বিভিন্ন ধরনের স্ক্রিনসর্ট দিয়ে অন্যকে আকৃষ্ট করা, যেগুলো মিলিয়ে দেখলে দেখবেন অনেকটা অবাঞ্চিত ও ভুয়া। এ ধরনের এক্সপার্ট ট্রেডারদের বিভিন্ন প্ররোচনা থেকে নিজেকে দূরে রাখুন। কারণ এ ধরনের এক্সপার্টরা তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্যই আপনাকে সাহায্যের হাত বাড়াবে। ৪। নিজের এনালাইসিসঃ অন্যের এনালাইসিস/সিগন্যাল দেখে ট্রেড করবেন তো নিজে সারা জীবন অন্ধ ট্রেডার হিসেবেই থেকে যাবেন, কারণ অন্যের এনালাইসিস/সিগন্যাল এ ট্রেড করলে কখনো লাভ আবার কখনো বিশাল ক্ষতি হতেই পারে। এজন্য নিজে ট্রাই করে এমন একটি স্টেটিজি তৈরি করুন যাতে ট্রেড এ ৭০-৮০ভাগ সফলতা আসে। নিজের সাকসেস স্টেটিজি ছাড়া লাইভ ট্রেড এর খাতায় নিজের নাম লিখাবেন না। ৫। লস এর পর বিরতিঃ আমারা অনেকেই আছি যে, আজকে যা লস করেছি তা আজকেই প্রফিট করে নিব এমন জেদ করে ট্রেড করে থাকি। না, এমন কাজ করবেন না যে দিন দেখবেন যে আপনার ২/৩টি ট্রেড পর পর লস এ ক্লোজ হয়ে গেছে সেদিন আপনি ট্রেড থেকে বিরত থাকুন। এবং পরবর্তী দিনের জন্য প্রস্তুতি নিন। ৬। নির্দিষ্ট পেয়ার এ ট্রেডঃ বেশীর ভাগ ট্রেডারই একসাথে একাধিক পেয়ার এ ট্রেড করে থাকেন যেটা সত্যিই বিপদজনক। সবসময় ১/২টি পেয়ার এ ট্রেড করার চেষ্টা করবেন, তাহলে ওই পেয়ার এর সম্বন্ধে আপনার একটা ভালো আইডিয়া থাকবে এবং খুব সহজে এনালাইসিস ও সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। ৭। টাইম ফ্রেমঃ একাধিক টাইম ফ্রেম এ ট্রেড করা একজন ট্রেডারের জন্য একটি খারাপ গুন। আপনি অবশ্যই ১টি ট্রেড করার আগে প্রত্যেকটা টাইম ফ্রেম এ দেখে সিদ্ধান্ত নিবেন তবে সব সময় একটি টাইম ফ্রেম এ ট্রেড করবেন। কারণ আপনি চার্টকে ডে চার্ট এ যেভাবে দেখবেন ১ঘন্টার চার্ট এ কিন্তু সে রকম দেখবেন না। আপনি আপনার স্টেটিজি ও ট্রেড এমাউন্ট এর সাথে মানাতে পারবে এমন একটি টাইম ফ্রেম এ ট্রেড করুন। ৮। নিখুঁত চার্টঃ ট্রেড এর ক্ষেত্রে ইন্ডিকেটর আমাদেরকে অনেক সহায়তা করে তাই বলে এই নয় যে আমরা যে পেয়ার এ ট্রেড করবো সে পেয়ার চার্ট এর উপর ইন্ডিকেটর এর মেলা বসিয়ে দিব। আমার মতে ট্রেড করার জন্য ২টির বেশী ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা ঠিক নয়/প্রয়োজন নেই। কারণ আপনি যত বেশী ইন্ডিকেটর ব্যবহার করবেন তত বেশী কনফিউসড হবেন আর ভুল সিদ্ধান্ত নিবেন। সুতারাং আপনার ভালো লাগে শুধুমাত্র এমন ২টি ইন্ডিকেটর দিয়ে চার্ট সাজান। ৯। টেক প্রফিট ও স্টপ লস ব্যবহার করাঃ আপনার প্রতিটি ট্রেড এ এনালাইসিস করে টেক প্রফিট ও স্টপ লস ব্যবহার করুন, নতুবা যে কোনো সময় আপনি বড় লসের সম্মুখীন হতে পারেন। ১০। মানি ম্যানেজমেন্ট করুনঃ অনেক ট্রেডারই আছে যারা মানি ম্যানেজমেন্ট করে না, এতে করে এক সময় নিঃস্ব হয়। ট্রেড করার সময় মানি ম্যানেজমেন্ট ও হিসেব করে ভলিউম ক্রিয়েট করে ট্রেড করুন। ১১। নিউজ এ চোখ রাখুনঃ যে কোনো পেয়ার এ ট্রেড করার পূর্বে উক্ত পেয়ার এ কোনো নিউজ আছে কিনা তা জেনে নিন। যদি ঐই পেয়ার এ নিউজ থাকে তাহলে নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগে উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন, নিউজ পাবলিশ হওয়ার পর নিউজ বুঝে ট্রেড করুন। এবং মেজর কারেন্সিগুলোর ব্যাংক ছুটির দিনে ঐই কারেন্সি পেয়ার এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন। উপোরের নিয়মগুলো মেনে চললে আশা করি আপনি অবশ্যই একজন ভালো ট্রেডার হতে পারবেন।
  3. খুবই সুন্দর একটি পোষ্ট লিখেছেন। যা ট্রেড করার ক্ষেত্রে অনেক বড় ভুমিকা রাখবে। ধন্যবাদ জয় ভাই আপনার সুন্দর এই পোষ্টের জন্য। আপনার কাছ থেকে এ ধরনের হেল্পফুল পোষ্ট সবসময় আশা করি।
  4. বন্ধুরা, যে কোনো পেয়ার এ ট্রেড করার আগে সে পেয়ার এর মার্কেট নিউজগুলো অবশ্যই দেখে নেয়া ভালো নতুবা বিপদে পড়তে পারেন। আমরা অনেকেই ট্রেড করার আগে মার্কেট নিউজগুলো ভালোভাবে দেখিনা, সে জন্যই অধিকাংশ সময় অনেকেই ট্রেড এ লস করি। কারণ নিউজ পাবলিশ হওয়ার পর কিন্তু টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস খুব একটা পজিটিভ কাজ করেনা, তখন নিউজ যেদিকে পজিটিভ হয় ট্রেড সে দিকেই যায়। এ সপ্তাহে মেজর কারেন্সিগুলোতে হাই ইমপ্যাক্ট এর অনেকগুলো নিউজ আছে, বিশেষ করে এ সপ্তাহে AUD, GBP, CAD ও USD কারেন্সিতে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ এর সংখ্যা বেশী। তাহলে আসুন এ সপ্তাহের হাই ইমপ্যাক্ট নিউজগুলো জেনে নেইঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি/দেশ হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ৩রা মার্চ সোমবার সকাল ৭.৪৫মিনিট CNY HSBC Final Manufacturing PMI ৩রা মার্চ সোমবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Manufacturing PMI ৩রা মার্চ সোমবার রাত ৮.০০মিনিট EUR ECB President Draghi Speaks ৩রা মার্চ সোমবার রাত ৯.০০মিনিট USD ISM Manufacturing PMI ৪ঠা মার্চ মঙ্গলবার সকাল ৬.৩০মিনিট AUD Building Approvals m/m ৪ঠা মার্চ মঙ্গলবার সকাল ৯.৩০মিনিট AUD Cash Rate ৪ঠা মার্চ মঙ্গলবার সকাল ৯.৩০মিনিট AUD RBA Rate Statement ৪ঠা মার্চ মঙ্গলবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Construction PMI ৫ই মার্চ বুধবার সকাল ৬.৩০মিনিট AUD GDP q/q ৫ই মার্চ বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Services PMI ৫ই মার্চ বুধবার সন্ধ্যা ৭.১৫মিনিট USD ADP Non-Farm Employment Change ৫ই মার্চ বুধবার রাত ৯.০০মিনিট CAD BOC Rate Statement ৫ই মার্চ বুধবার রাত ৯.০০মিনিট CAD Overnight Rate ৫ই মার্চ বুধবার রাত ৯.০০মিনিট USD ISM Non-Manufacturing PMI ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ৬.৩০মিনিট AUD Retail Sales m/m ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ৬.৩০মিনিট AUD Trade Balance ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.০০মিনিট GBP Asset Purchase Facility ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.০০মিনিট GBP Official Bank Rate ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.০০মিনিট GBP MPC Rate Statement ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬.৪৫মিনিট EUR Minimum Bid Rate ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.১৫মিনিট USD FOMC Member Dudley Speaks ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD Building Permits m/m ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট EUR ECB Press Conference ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ৬ই মার্চ বৃহস্পতিবার রাত ৯.০০মিনিট CAD Ivey PMI ৭ই মার্চ শুক্রবার ভোর রাত ৪.৩০মিনিট AUD RBA Gov Stevens Speaks ৭ই মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD Employment Change ৭ই মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD Trade Balance ৭ই মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD Unemployment Rate ৭ই মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Non-Farm Employment Change ৭ই মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Trade Balance ৭ই মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Rate বন্ধুরা উপরের নিউজগুলো দেখেই বুঝতে পারছেন যে, কোন কারেন্সিগুলোতে এ সপ্তাহে মার্কেট ভালো মুভমেন্ট হবে। হুম ঠিকই ধরেছেন এ সপ্তাহে EURUSD, GBPUSD, AUDUSD, USDCAD এই মেজর পেয়ারগুলোতে মার্কেট ভালো মুভমেন্ট হবে। সুতরাং নিউজ বুঝে সাবধানে ট্রেড ওপেন করুন। একই সময়ে একই পেয়ার এর দুটি কারেন্সিতেই হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ থাকলে সাবধানে ট্রেড ওপেন করুন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ নিউজগুলো বিভিন্ন ফরেক্স নিউজ সাইট থেকে আপনাদের জন্য সংগ্রহ করা হল। আশা করি উপকৃত হবেন।
  5. খুবই ভালো লিখেছেন। এভাবে সবাই সবার জ্ঞানের ঝুলিটা যদি অন্য সবার সাথে একটু একটু করে শেয়ার করে তাহলে আমার মনে হয় সবাই একদিন ভালো ট্রেডার হবেই হবে। ধন্যবাদ আপনাকে।
  6. GBPUSD - পেয়ারটি অনেক দিন ধরেই বাই এ ছিল। বিগত সপ্তাহ থেকে উক্ত পেয়াররের ট্রেন্ড পরিবর্তন হওয়া শুরু করে। বর্তমানে ডেইলি/৪ঘন্টা চার্ট দেখে বুঝবেন যে ট্রেন্ড পরিবর্তন হয়ে গেছে। ডে/৪ঘন্টা চার্ট এ ট্রেন্ড যেহেতু এখনো সেল এ আছে, এবং টেকনিক্যাল এনালাইসিস দেখে আমার মনে হচ্ছে উক্ত কারেন্সিটি এ সপ্তাহে সেলে-ই থাকবে তবে আরো ৫০-৮০পিপ্স বাই এ যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই আপনাদের যেন উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করতে সুবিধা হয় সে জন্য চিত্রের সাহায্যে উক্ত কারেন্সির সাপোর্ট, রেসিস্টেন্স, মার্কেট ট্রেন্ড এবং একটা ট্রেড আইডিয়া শেয়ার করলাম। GBPUSD ৪ঘন্টা চার্ট এ মার্কেট ট্রেন্ড চিত্রঃ GBPUSD ডে চার্ট এ মার্কেট ট্রেন্ড চিত্রঃ GBPUSD সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স চিত্রঃ উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৬৬৯৯, ১.৬৭৫৪, ১.৬৮৪৪, ১.৬৯০৯ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৭০৩৯। সাপোর্ট সমুহঃ ১.৬৫৮১, ১.৬৫৩৫, ১.৬৪৭২, ১.৬৩৯৩, ১.৬২৯৮ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৬১২৬। GBPUSD - পেয়ারটির এ সপ্তাহের (২৫-২৮তারিখ) হাই ইমপ্যাক্ট নিউজগুলো জেনে নিনঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ২৫ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার রাত ৯.০০মিনিট USD CB Consumer Confidence ২৬ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Second Estimate GDP q/q ২৬ই ফেব্রুয়ারী বুধবার রাত ৯.০০মিনিট USD New Home Sales ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core Durable Goods Orders m/m ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Prelim GDP q/q ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯.০০মিনিট USD Pending Home Sales m/m ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯.৩০মিনিট GBP BOE Gov Carney Speaks এই সপ্তাহে আপনি উক্ত কারেন্সিতে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ অবশ্যই মার্কেট যে কোনো একটা রেসিসট্যন্স এ গেলে তখন আপনি সেল ট্রেড ওপেন করতে/পেন্ডিং অর্ডার দিতে পারেন। আর সাপোর্ট/রেসিসট্যন্স দেখে অবশ্যই স্টপ লস ব্যবহার করবেন। আর হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ আওয়ার এ দেখে ও বুঝে ট্রেড করবেন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  7. চিত্র দেখে সুইং হাই ও সুইং লো বুঝে নিন। পিভট পয়েন্ট কি আর কিভাবে পিভট পয়েন্ট বের করবেন। A set of indicators developed by floor traders in the commodities markets to determine potential turning points, also known as "pivots". Forex pivot points are calculated to determine levels in which the sentiment of the market could change from "bullish" to "bearish." Currency traders see pivot points as markers of support and resistance. Forex pivot points are calculated as the average of the high, low and close from the previous trading session: Forex Pivot Point = (High + Low + Close) / 3 ধন্যবাদ।
  8. ১ম রেসিস্টেন্স টাচ করেছে, সেল ট্রেড এর জন্য সবাই প্রস্তুত হন। সেল টার্গেট ১.৩৭৮৫-১.৩৮১০ স্টপ লস ১.৩৮৪৫, টেক প্রফিট ১৫০পিপ্স। গুডলাক।
  9. বন্ধুরা, নতুন সপ্তাহের ট্রেড এর জন্য সবাই নিশ্চয়ই প্রস্তুতি নিচ্ছেন বা প্ল্যান সাজিয়ে রেখেছেন। আপনার ট্রেড প্ল্যানকে আরেকটু স্ট্রং করে সাজানোর জন্যই EURUSD মার্কেট আউটলুক লিখাটি। আপনারা সবাই দেখেছেন যে উক্ত পেয়ারটি ডে চার্ট এ এখনো বাই ট্রেন্ড এ আছে, তবে অনেক চেষ্টা করেও এই পেয়ারটি গত সপ্তাহে ১.৩৮৩২ রেসিস্টেন্সটি অতিক্রম করতে পারেনি যদি এ সপ্তাহে ১.৩৮৩২ রেসিস্টেন্সটি অতিক্রম করে তাহলে উক্ত পেয়ারটি আরো ১৫০থেকে২০০ পিপ্স পর্যন্ত যাওয়ার পসিবিলিটি আছে। আর যদি ১.৩৮৩২ রেসিস্টেন্সটি অতিক্রম করতে না পারে তাহলে EURUSD পেয়ার এর মার্কেট ট্রেন্ড সেল এ মোড় নিবে। এ সপ্তাহে EURUSD পেয়ার এ যেন ট্রেড করতে আপনাদের সুবিধা হয় সে জন্য উক্ত পেয়ারটির সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্সগুলো জেনে নিনঃ উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৩৭৬৯, ১.৩৮১০, ১.৩৮৩২, ১.৩৯৩৬ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৪১৭১। সাপোর্ট সমুহঃ ১.৩৬৯৪, ১.৩৬৫১, ১.৩৫৮২, ১.৩৫১৫, ১.৩৪১৫ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৩২৯৫। EUR-USD পেয়ার এর এ সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ২৪ই ফেব্রুয়ারী সোমবার দুপুর ৩.০০মিনিট EUR German Ifo Business Climate ২৫ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার রাত ৯.০০মিনিট USD CB Consumer Confidence ২৬ই ফেব্রুয়ারী বুধবার রাত ৯.০০মিনিট USD New Home Sales ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core Durable Goods Orders m/m ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার বিকাল ৪.০০মিনিট EUR CPI Flash Estimate y/y ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Prelim GDP q/q ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯.০০মিনিট USD Pending Home Sales m/m EUR-USD পেয়ার এ যে দিন নিউজ থাকবে সে দিন নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগ মুহূর্তে আপনারা অবশ্যই উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করবেন না এতে হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে। নিউজ পাবলিশ হওয়ার পরে নিউজ বুঝে ট্রেড করুন তাহলেই প্রফিট করতে সক্ষম হবেন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  10. বন্ধুরা, আমরা অনেকেই ট্রেড করার আগে মার্কেট নিউজগুলো ভালোভাবে দেখিনা, সে জন্যই অধিকাংশ সময় অনেকেই লস এ পড়েন। কারণ নিউজ পাবলিশ হওয়ার পর কিন্তু টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস খুব একটা পজিটিভ কাজ করেনা, তখন নিউজ যেদিকে পজিটিভ হয় ট্রেড সে দিকেই যায়। এ সপ্তাহে মেজর কারেন্সিগুলোতে হাই ইমপ্যাক্ট এর অনেকগুলো নিউজ আছে, বিশেষ করে এ সপ্তাহে USD কারেন্সিতে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ এর সংখ্যা বেশী। তাহলে আসুন এ সপ্তাহের হাই ইমপ্যাক্ট নিউজগুলো জেনে নেইঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ২৩ই ফেব্রুয়ারী রবিবার ALL G20 Meetings ২৪ই ফেব্রুয়ারী সোমবার দুপুর ৩.০০মিনিট EUR German Ifo Business Climate ২৫ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার রাত ৯.০০মিনিট USD CB Consumer Confidence ২৬ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Second Estimate GDP q/q ২৬ই ফেব্রুয়ারী বুধবার রাত ৯.০০মিনিট USD New Home Sales ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার ভোর রাত ৩.৪৫মিনিট NZD Trade Balance ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার ভোর ৬.৩০মিনিট AUD Private Capital Expenditure q/q ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core Durable Goods Orders m/m ২৭ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার ভোর ৬.০০মিনিট NZD ANZ Business Confidence ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার বিকাল ৪.০০মিনিট EUR CPI Flash Estimate y/y ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD GDP m/m ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Prelim GDP q/q ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯.০০মিনিট USD Pending Home Sales m/m ২৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯.৩০মিনিট GBP BOE Gov Carney Speaks বন্ধুরা উপরের নিউজগুলো দেখেই বুঝতে পারছেন যে, কোন কারেন্সিগুলোতে এ সপ্তাহে ভালো মুভমেন্ট হবে। হুম ঠিকই ধরেছেন এ সপ্তাহে USD কারেন্সির পেয়ারগুলোতে মার্কেট ভালো মুভমেন্ট হবে যেমন – EURUSD, GBPUSD, AUDUSD, NZDUSD এই মেজর পেয়ারগুলোতে। নিউজ বুঝে সাবধানে ট্রেড ওপেন করুন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ নিউজগুলো বিভিন্ন ফরেক্স নিউজ সাইট থেকে আপনাদের জন্য সংগ্রহ করা হল। আশা করি উপকৃত হবেন।
  11. বন্ধুরা, ফরেক্সে ট্রেড করার একটা সুবিধা হল সপ্তাহে ৫ দিন ( শনি ও রবিবার বাদে ) ২৪ ঘণ্টাই মার্কেট খোলা থাকে । যেখানে প্রতিদিনের ট্রেডিং তিনটি সেশন এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয় । যথা – ইউরোপিয়ান , আমেরিকান , এশিয়ান সেশন । যা আবার লন্ডন , নিউ ইয়র্ক ও টকিও বা সিডনি সেশন নামেও পরিচিত । কারন ফরেক্সে লেনদেন এক জায়গা বা একয়ই সময়ে হয় না । যখন লন্ডন ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে । আবার যখন নিউ ইয়র্ক ট্রেডাররা ট্রেডিং থামিয়ে দেয় তখন সিডনি ট্রেডাররা ট্রেডিং শুরু করে । বিভিন্ন ট্রেডিং সেশন এর বৈশিষ্ট্যঃ প্রত্যেকটা ট্রেডিং সেশন এর আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে । আবার যখন কোন নির্দিষ্ট দেশের সেশন চালু থাকবে তখন ঐ দেশের কারেন্সির লেনদেন বেশি পরিমানে হবে । উদাহরণ স্বরূপ - যদি এশিয়ান সেশন খোলা থাকে তবে জাপান এর কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে জাপান এর কারেন্সি ইয়েন এর লেনদেন বেশি হবে , আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন খোলা থাকবে তখন ইউরোপ এর বিভিন্ন দেশের কোম্পানি গুলো অন্যান্য দেশের সাথে লেনদেন এ লিপ্ত হবে । ফলে ইউরোপ এর কারেন্সি ইউরো এর লেনদেন বেশি হবে । আবার যখন ইউরোপিয়ান সেশন বন্ধ হয়ে যায় তখন ঐ দেশের কোম্পানি গুলো লেনদেন কমিয়ে দেই , ফলে ইউরো এর লেনদেন কমে যায় । সুতরাং একটি নির্দিষ্ট দেশের কারেন্সির লেনদেন, মুভমেন্ট এর পরিমান একটি নির্দিষ্ট সেশন খোলা বা বন্ধের জন্য প্রভাবিত হতে পারে । ফরেক্স ট্রেডিং সেশন: আসলে কোনো সেশনই এক সপ্তাহ ধরে খোলা থাকে না । সপ্তাহ সিডনি সেশন দিয়ে শুরু হয় এবং শেষ হয় নিউ ইয়র্ক সেশন এর মাধ্যমে । এশিয়ান সেশনঃ এশিয়ান সিডনি সেশন শুরু হয় আমাদের সময় ৪.০০AM এ। সিডনি সেশন এ লেনদেন কম হওয়ার ফলে প্রাইস এর উঠা নামা কম । তবে ৬.০০ AM এ টকিও সেশন খুলে গেলে লেনদেন এর পরিমান বেড়ে যায় । US & UK এর তুলনাই এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া ছোট সাইজ এর মার্কেট । এ সমই স্প্রেড টা একটু বেশি হয় । এশিয়ান সেশন এ Au & Nzd ডলার এবং জাপানিজ yen এর লেনদেন বেশি পরিমানে হয় । সুতরাং এশিয়ান সেশন এ বেশি ট্রেডেড কারেন্সি গুলো হল - AUD/USD, AUD/JPY, AUD/NZD, JPY/USD, NZD/JPY ও NZD/USD. ইউরোপিয়ান সেশনঃ আমাদের সময় ২.০০PM এ লন্ডন সেশন শুরু হয় । এ সময় বিশাল অংকের ট্রেডার এ মার্কেট এ অংশগ্রহন করে । এশিয়ান সেশন এর সাথে তুলনা করতে গেলে এই মার্কেট এ বিশাল মুভমেন্ট হয়ে থাকে । অনেক DAY ট্রেডার এশিয়ান সেশন বন্ধের সময় তাদের ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেয়, যার ফলস্বরূপ ট্রেডাররা লন্ডন সেশন এ ট্রেড ওপেন করার সুযোগ পেয়ে যায় । যদিও আমাদের ব্রোকার গুলোর মাধ্যমে আমরা যেকোনো সময় ট্রেড ওপেন ও ক্লোজ করে থাকি । এই সেশন এ সব পেয়ার এই ভাল মুভমেন্ট লক্ষ্য করা যায় । আবার এই সময় স্প্রেড টাও কম থাকে । সকল সেশন এর মধ্যে লন্ডনই সবচেয়ে লিকুইড । লিকুইড এর দিক দিয়ে লন্ডন ৩৮% , নিউ ইয়র্ক ১৭ % , এশিয়ান ৬ % । নিউ ইয়র্ক সেশনঃ আমাদের সময় ৭.০০PM এ নিউ ইয়র্ক সেশন ওপেন হয় । এ সময় লন্ডন ও নিউ ইয়র্ক সেশন একই সাথে খোলা থাকে । ফলে এ সময় মার্কেট এ ট্রেডার এর সংখ্যা আসলে অনেক বেশি থাকে । ফলে প্রাইস মুভমেন্ট ও বেশি হয়ে থাকে । লন্ডন সেশন ক্লোজ হয়ে গেলে শুধু নিউ ইয়র্ক সেশন খোলা থাকে । আবার নিউ ইয়র্ক সেশন ক্লোজ হওয়ার পর নতুন দিন শুরু হবে সিডনিকে দিয়ে । নিউ ইয়র্ক সেশনে এশিয়ান সেশনের চেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ বর্তমান থাকে । যদিও লন্ডন সেশন ক্লোজ হওয়ার পর অনেক ট্রেডার তাদের পজিশন বা ট্রেড গুলো ক্লোজ করে দেয় । সেশন ওভারল্যাপঃ দুটি সেশন এক সাথে খোলা থাকলে একে সেশন ওভার ল্যাপ বলা হয়ে থাকে । টকিও ও লন্ডন এর মাঝে ২ঘণ্টা এবং নিউ ইয়র্ক ও লন্ডন এর মাঝে ৪ ঘণ্টা সেশন ওভার ল্যাপ হয়ে থাকে । এ সময় সবচেয়ে বেশি ট্রেডার মার্কেট এ উপস্থিত থাকে । এ সময় মার্কেট খুব লিকুইড থাকে বলে ট্রেডাররা বেশি পরিমানে ট্রেড করে থাকে । আবার এ সময় স্প্রেড টাও সবচেয়ে কম থাকে । এ সব কারনে এ সময়টাকে ট্রেড করার জন্য উত্তম বলা যেতে পারে । কিছু নির্দিষ্ট সময়ে সতর্কতা অবলম্বনঃ কিছু কিছু দিন US & UK এর ব্যাংক গুলো ছুটিতে থাকে । এ সময় ট্রেড করা থেকে বিরত থাকাই ভাল । কারন এ সময় মার্কেট মুভমেন্ট সেরকম হয় না । এ সময় মার্কেট কম লিকুইড থাকে । এ সময় বেশি ট্রেডার মার্কেট এ অংশগ্রহণ করে না । আবার এ সময় নিউজ গুলো বিশাল আকারে প্রভাব ফেলে । প্রাইস যে কোন দিকে নিউজ এর প্রভাবে বিশাল মুভ হবে আবার খুব তাড়াতাড়ি সেই প্রাইস ফিরে আসবে । সুতরাং যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ নিউজ রিলিজ হওয়ার আগেই সতর্ক হতে হবে । আবার এই বিপদজনক সময় এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকা যেতে পারে । এবার আপনি , ভেবে দেখুন কোন সময় আপনার জন্য সুবিধা জনক। অনেকেই স্পেশাল কিছু পেয়ারে ট্রেড করতে পছন্দ করেন , যেমন ধরা যাক AUD/JPY , তবে হ্যাঁ New York Session এসব পেয়ারে ট্রেড দিলে ভাল ফলাফল নাও পেতে পারেন। আপনার পছন্দের পেয়ারে দেখে নিন কোন সময় ভাল মুভমেন্ট হয় সেই সময় ট্রেড করুন। ধন্যবাদ। সংগৃহীত সংস্করণ।
  12. আসিফ ভাই, আমি লিখাটার শুরুতেই বলেছি যে যারা স্ক্যাল্পিং করতে পছন্দ করেন বা যারা এপিলিয়েট এ কমিশন নেয়ার জন্য ব্রোকার স্প্রেড দিয়ে লাভ ০তে(শুন্য) আসলেই ট্রেড ক্লোজ করে থাকেন লিখাটি মূলত তাদের জন্যই। আর আপনি যদি এই স্টেটেজিটা ফলো করতে চান তাহলে উক্ত লিখাটায় জয় ভাইয়ের কমেন্টসটা ভালো করে পড়ে দেখুন। সবার শেষে বলবো আপনি একটা ডেমোতে এই স্টেটেজিতে মিনিমাম ১সপ্তাহ ট্রেড করে দেখুন ফলাফলটা নিজেই দেখবেন। বিঃ দ্রঃ সকল স্টেটেজি যে কোনো একাউন্ট ব্যালেন্স এর সাথে মিলে না। সুতারাং আপনার ব্যালেন্স এর সাথে মিলে এমন স্টেটেজিতে ট্রেড করুন। ধন্যবাদ।
  13. বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে খুবই সিম্পল একটা ট্রেড স্ট্রেটেজি শেয়ার করবো। যদি আপনাদের উপকারে আসে তাহলে আমার লিখাটা সার্থক হবে। আমরা অনেকেই আছি যারা স্ক্যাল্পিং করতে পছন্দ করি আবার অনেকে আছি যারা এপিলিয়েট এ কমিশন নেয়ার জন্য ব্রোকার স্প্রেড দিয়ে লাভ ০তে(শুন্য) আসলেই ট্রেড ক্লোজ করে দিই। মূলত তাদের জন্যই আজকের এই স্ট্রেটেজিটি লিখা। তাহলে আসুন জেনে নেই আজকের সিম্পল স্ক্যাল্পিং ট্রেড স্ট্রেটেজি। RSI সম্পর্কে আপনারা সবাই আশা করি জানেন আর অনেকেই RSI দিয়ে ট্রেড করে থাকেন তবে হয়তো বা আমার মতো করে কখনো করেননি। হ্যাঁ আমি আজকে যে স্টেটেজিটা শেয়ার করবো তা RSI দিয়েই। ইন্ডিকেটরঃ RSI(১৪) লেভেল- ৩০ ও ৭০। টাইম ফ্রেমঃ ১৫মিনিট পেয়ারঃ USDJPY (পরীক্ষিত)। অন্য পেয়ার এ করতে চাইলে নিজ দ্বায়ীত্তে আগে ডেমোতে ট্রাই করে নিন। স্ট্রেটেজিঃ এই স্ট্রেটেজিতে আমরা নুন্ন্যতম ৩-৫পিপস এর জন্য স্ক্যাল্পিং করবো আর সর্বোচ্চ লাভ নিতে চাইলে মার্কেট ট্রেন্ড, নিউজ আর টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস দেখে সেটা আপনি নিজ দায়িত্বে সিদ্ধান্ত নিবেন। এ পদ্ধতিতে আপনি দিনে নুন্নতম ৩-৫ বার ট্রেড করার সুযোগ পাবেন। বাই ট্রেড যেভাবে করবেনঃ যখন একটি সেল ক্যান্ডেল শেষ হবে আর তখন যদি RSI(১৪) লেভেল ৩০ এ বা এর নিচে থাকে তখনই বাই ট্রেড ওপেন করুন। নিচে চিত্রের সাহায্যে বাই ট্রেড দেখানো হলোঃ সেল ট্রেড যেভাবে করবেনঃ যখন একটি বাই ক্যান্ডেল শেষ হবে আর তখন যদি RSI(১৪) লেভেল ৭০ এ বা এর উপরে থাকে তখনই সেল ট্রেড ওপেন করুন। নিচে চিত্রের সাহায্যে সেল ট্রেড দেখানো হলোঃ টেক প্রফিটঃ টেক প্রফিট ৩-৫পিপ্স দিন। অথবা আপনি চাইলে মার্কেট ট্রেন্ড, নিউজ আর টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস দেখে নিজ দায়িত্বে নিজের মতো করে দিন। স্টপ লসঃ এই স্ট্রেটেজিতে আমি কাখনো স্টপ লস ব্যবহার করিনি কারণ আমি দেখেছি যে উক্ত স্টেটেজিতে ট্রেড লস এ গেলেও ৬০-১০০পিপস এর বেশী যায় না। আর লস এ গেলেও ১-৪দিনের মধ্যে প্রফিট এ চলে আসে। সুতারাং আপনি যদিও স্টপ লস দিতে চান তাহলে আপনার মতো করে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স দেখে দিন। এই স্টেটেজিতে ট্রেড করার সময় যে সাবধানতা অবলম্বন করবেনঃ শুধুমাত্র নিউজ পাবলিশ টাইম এ এই স্টেটেজিতে ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন। আর মানি ম্যানেজমেন্ট করে ট্রেড করুন। বন্ধুরা আমি শুধু আমার বাস্তব অভিজ্ঞতাটা আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। তবে আপনারা আগে অবশ্যই ডেমোতে পরীক্ষা করে দেখে নিবেন। কারণ সকল ট্রেডার এর মন-মানুসিকতা এক নয়। ধন্যবাদ।
  14. বন্ধুরা, পেয়ারটি বর্তমানে স্পট ট্রেড করার মতো কোনো অবস্থা আমি দেখছিনা, তবে চাইলে ডে চার্ট অনুসারে পেন্ডিং অর্ডার দিতে পারেন আর তা না হলে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স এরিয়া ব্রেক করলে স্পট ট্রেড করতে পারেন। নিচে চিত্রের সাহায্যে দেখানো হল: ধন্যবাদ।
  15. পলাশ ভাই, GBPUSD সেল এ উপরের চিত্রে দেওয়া সাপোর্ট ২/৩ এ আসার সম্ভবাবনা আছে। ধন্যবাদ।
  16. ট্রেড প্রিয় বন্ধুরা, GBP-USD পেয়ারটি গত সপ্তাহে হয়তো অনেক ট্রেডারকেই লসের সম্মুখীন করেছে আর অনেকেই হয়তো এখনো লস (সেল) ট্রেড নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে আছেন। আতঙ্কিত হবারই কথা কারণ উক্ত পেয়ারটি গত সপ্তাহে ২০১১ইং সালের মে মাসের রেসিস্টেন্সকেও ক্রস করে সর্বমোট ৩৪০পিপস বাই এ গিয়ে মার্কেট ক্লোজ করছে। এ সপ্তাহেও উক্ত কারেন্সিটির নিউজগুলো দেখে মনে হচ্ছে মার্কেট ওপেন হওয়ার পর থেকেই এই পেয়ারটি বাই এর দিকে আরো যাবে, কারণ গত কাল অর্থাৎ ১৬তারিখ এ GBP এর হাই ইমপ্যাক্ট এর একটি নিউজ ছিল। যাই হোক সবাই নিউজ বুঝে মানি ম্যানেজমেন্ট করে স্টপ লস ইউজ করে ট্রেড করবেন। যাতে করে লস হলেও তা সহনীয় হয়। আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে উক্ত পেয়ার এর ট্রেন্ড ও সাপোর্ট-রেসিস্টেন্সগুলো জেনে নেই যাতে আমাদের এই সপ্তাহে GBP-USD পেয়ারটিতে ট্রেড করতে সুবিধা হয়। উপরের চিত্রে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে GBP-USD পেয়ারটি যেভাবেই দেখেন না কেন উক্ত পেয়ারটির মার্কেট ট্রেন্ড বাই এ দেখাচ্ছে, তবে নিউজ এর কারনে হয়তোবা কিছুটা সেল এ কারেকশান করতে পারে। উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ সাপোর্ট সমুহঃ ১.৬৬৯০, ১.৬৬০৭, ১.৬৫৩৪, ১.৬৪৭৩ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৬১২৫। রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৬৭৯১, ১.৬৮৩৪, ১.৬৯৯১ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৭১৮২। GBP-USD পেয়ার এর এ সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ১৬ই ফেব্রুয়ারী রবিবার দুপুর ৩টা GBP BOE Gov Carney Speak ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার দুপুর ৩টা GBP CPI y/y ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Claimant Count Change ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP MPC Asset Purchase Facility Votes ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP MPC Official Bank Rate Votes ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Unemployment Rate ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Building Permits ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD PPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ১.৩০মিনিট USD FOMC Meeting Minutes ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core CPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Philly Fed Manufacturing Index ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Fed Chair Yellen Testifies ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Retail Sales m/m ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯টা USD Existing Home Sales বন্ধুরা, উপরোক্ত নিউজগুলো দেখেই হয়তো এতক্ষণে বুঝে পেলেছেন যে এই পেয়ারটি এই সপ্তাহে ১০০% ট্রেডেবল হবে। প্রত্যেক ট্রেডার-ই চায় তার ভালো প্রফিট হোক হ্যাঁ সেটা আমিও চাই, তবে বেশী প্রফিট করতে গিয়ে নিউজ আওয়ার এ নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগেই ট্রেড ওপেন করে অনেকেই অধিক লসের সম্মুখীন হয়ে পড়েন। সুতরাং এ সপ্তাহে এই পেয়ারটিতে এ ধরনের কাজ করবেন না বিশেষ করে যারা স্কেল্পিং করেন তারাও সতর্ক হয়ে ট্রেড করবেন কারণ এই পেয়ারটির দুটি কারেন্সিতেই কিন্তু এই সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ এর পরিমান অনেক বেশী যা আপনাকে হয়তো রাজা নয়তো লুজার করে দিতে পারে। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  17. প্রিয় ট্রেডার বন্ধুরা, যারা যারা বিডিফরেক্সপ্রো তে আমার দেয়া প্রতি সপ্তাহের মার্কেট আউটলুক পোষ্টগুলো পড়েন বা ফলো করেন আশা করি তারা সবাই ট্রেড করার ক্ষেত্রে ভালো আইডিয়া ও প্রফিট করে থাকেন। কারণ আমি সাধ্যমত চেষ্টা করি যে মার্কেট আউটলুক পোস্টটি যেন ৯০%+ কার্যকর হয়। উদাহরণ স্বরূপ বলতে গেলে বলতে হয় আপনি চাইলে গত সপ্তাহে EURUSD পেয়ার এ আমার দেয়া মার্কেট আউটলুক পোষ্টটি ডে চার্ট এর সাথে মিলিয়ে দেখতে পারেন যে আমার কথা কতটুকু সত্য। যাই হোক এবার আসল কথায় আসি, গত সপ্তাহে EURUSD পেয়ার মার্কেট ১.৩৭১৪ তে গিয়ে ১.৩৬৯২ তে উক্ত পেয়ারটির মার্কেট ক্লোজ হয়, যা আপনারা দেখেছেন। তবে ডে চার্ট এ লক্ষ করলে দেখবেন যে উক্ত পেয়ারটির ট্রেন্ড কিন্তু এখনো বাই এ পজিটিভ মনে হচ্ছে। এ সপ্তাহে EURUSD পেয়ার এ যেন ট্রেড করতে আপনাদের সুবিধা হয় সে জন্য উক্ত পেয়ারটির সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্সগুলো জেনে নিনঃ উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ সাপোর্ট সমুহঃ ১.৩৬৪৭, ১.৩৬১৮, ১.৩৫৮১,১.৩৪৭৪ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৩২৯৫। রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৩৭১৬, ১.৩৭৬৯, ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৩৮৩২। উপরের চিত্রগুলো দেখে EURUSD পেয়ার এর ট্রেন্ড ও সাপোর্ট রেসিস্টেন্স সমূহ বুঝতে নিশ্চয়ই আপনার অসুবিধা হচ্ছে না। EUR-USD পেয়ার এর এ সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ তারিখ বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার বিকাল ৪টা EUR German ZEW Economic Sentiment ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Building Permits ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD PPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ১টা USD FOMC Meeting Minutes ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা EUR French Flash Manufacturing PMI ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার দুপুর ২.৩০মিনিট EUR German Flash Manufacturing PMI ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core CPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Philly Fed Manufacturing Index ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Fed Chair Yellen Testifies ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯টা USD Existing Home Sales EUR-USD পেয়ার এর জন্য এই সপ্তাহটি আশা করি অনেক ট্রেডেবল হবে, আপনারা অবশ্যই যে দিন নিউজ থাকবে সে দিন নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগ মুহূর্তে উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করবেন না এতে হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে। নিউজ পাবলিশ হওয়ার পরে নিউজ বুঝে ট্রেড করুন তাহলেই প্রফিট করতে সক্ষম হবেন। তবে টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস এর মাধ্যমে ট্রেড করতে চাইলে উপরোক্ত চিত্র ফলো করতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
  18. বন্ধুরা, আমরা অনেকেই ট্রেড করার আগে নিউজগুলো ভালোভাবে দেখিনা, সে জন্যই অধিকাংশ সময় অনেকেই লস এ পড়েন। কারণ নিউজ পাবলিশ হওয়ার পর কিন্তু টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস খুব একটা পজিটিভ কাজ করেনা, তখন নিউজ যেদিকে পজিটিভ হয় ট্রেড সে দিকেই যায়। তাই আপনাদেরকে এ সপ্তাহের হাই ইমপ্যাক্ট নিউজগুলো জানানোর জন্যই আজকের এই লিখা। এ সপ্তাহে মেজর কারেন্সিগুলোতে (GBP, NZD, AUD, JPY, EURO, USD ও CAD) হাই ইমপ্যাক্ট এর অনেকগুলো নিউজ আছে, বিশেষ করে এ সপ্তাহে GBP মার্কেট ওপেন হওয়ার আগের দিনই হাই ইমপ্যাক্ট এর একটি নিউজ আছে। মার্কেট ওপেন হওয়ার পর GBP কারেন্সির যে পেয়ারগুলো আছে সেগুলো যে কোনো দিকে (বাই/সেল) যেতে পারে। তাহলে আসুন দেখে নেই আগামী সপ্তাহের হাই ইমপ্যাক্ট নিউজগুলোঃ তারিখ, বার ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ ১৬ই ফেব্রুয়ারী রবিবার দুপুর ৩টা GBP BOE Gov Carney Speak ১৭ই ফেব্রুয়ারী সোমবার ভোর রাত ৩.৪৫মিনিট NZD Retail Sales q/q ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার ভোর ৬.৩০মিনিট AUD Monetary Policy Meeting Minutes ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার JPY Monetary Policy Statement ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার JPY BOJ Press Conference ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার দুপুর ৩টা GBP CPI y/y ১৮ই ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার বিকাল ৪টা GBP German ZEW Economic Sentiment ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Claimant Count Change ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP MPC Asset Purchase Facility Votes ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP MPC Official Bank Rate Votes ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Unemployment Rate ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Building Permits ১৯ই ফেব্রুয়ারী বুধবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD PPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ১.৩০মিনিট USD FOMC Meeting Minutes ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সকাল ৭.৪৫মিনিট CNY HSBC Flash Manufacturing PMI ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা EURO French Flash Manufacturing PMI ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার দুপুর ২.৩০মিনিট EURO German Flash Manufacturing PMI ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Core CPI m/m ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট USD Unemployment Claims ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Philly Fed Manufacturing Index ২০ই ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার রাত ৯টা USD Fed Chair Yellen Testifies ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার দুপুর ৩.৩০মিনিট GBP Retail Sales m/m ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD Core CPI m/m ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার সন্ধ্যা ৭.৩০মিনিট CAD Core Retail Sales m/m ২১ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাত ৯টা USD Existing Home Sales বন্ধুরা উপরের নিউজগুলো দেখেই বুঝতে পারছেন যে, কোন কারেন্সিগুলোতে এ সপ্তাহে ভালো মুভমেন্ট হবে। হুম ঠিকই ধরেছেন এ সপ্তাহে EURO, USD, GBP এ সপ্তাহে এই কারেন্সিরগুলোর পেয়ারগুলোতে মার্কেট ভালো মুভমেন্ট হবে বলে আমি মনে করি। তবে সবছেয়ে বেশী চোখ রাখবেন GBP এর পেয়ারগুলোতে কারণ এই কারেন্সিটিতেই এই সপ্তাহে অনেক বেশী হাই ইমপ্যাক্ট এর নিউজ আছে। নিউজ বুঝে সাবধানে ট্রেড ওপেন করুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। ধন্যবাদ সবাইকে। বিঃ দ্রঃ নিউজগুলো বিভিন্ন ফরেক্স নিউজ সাইট থেকে আপনাদের জন্য সংগ্রহ করা হল। আশা করি উপকৃত হবেন।
  19. আসিফ ভাই, আমি EURUSD ও GBPUSD পেয়ার ৮০-৯০% সফলতা পেয়েছি তবে অন্য পেয়ারগুলোতে আমি ট্রাই করিনি আপনি চাইলে ট্রাই করে দেখতে পারেন। প্রয়োজনে আগে .০১ বা .০২ লট এ ট্রাই করে দেখুন ফলাফলটা নিজেই দেখবেন। ধন্যবাদ।
  20. প্রশ্নটি করার জন্য ধন্যবাদ আসিফ ভাই, আমি জানিনা আপনি ট্রেডার হিসেবে কেমন যদি আপনার ৭০-৮০% ট্রেড প্রফিট এ ক্লোজ হয় তাহলে আপনি ৫% পর্যন্ত রিস্ক নিতে পারেন। আর ৬০-৭০% এর মধ্যে হলে ২% রিস্ক নিন। তবে ২% হলো পুরোপুরি নিরাপদ। ২% রিস্ক এর ক্ষেত্রে আপনি ভলিউম কমিয়ে টেক প্রফিট ও স্টপ লস তুলনামূলক হারে বাড়িয়ে দিতে পারেন।
  21. বন্ধুরা, ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআউট এ অনেকেই ট্রেড করেন, যারা করেন তারাতো জানেন যে ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআউট ট্রেড এ প্রফিট কেমন আর যারা জানেন না আজকের লিখাটা তাদের জন্য। এই পদ্ধতিতে সঠিক ভাবে ট্রেন্ড লাইন আঁকলে অতি দ্রুত ও সহজে ৯০ভাগ সফলতা পাওয়া যায় সেটা নিশ্চিত। তাহলে আসুন সহজেই জেনে নেই ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআউট ট্রেড পদ্ধতিঃ যে পেয়ার এ ট্রেড করবেনঃ মেজর পেয়ারগুলোকে গুরুত্ব দিন যেমনঃ EURUSD ও GBPUSD (পরীক্ষিত)। আপনি চাইলে অন্যান্য পেয়ার এ ও করতে পারেন তবে সে ক্ষেত্রে আগে ডেমোতে যাচাই করুন। সময়ঃ ১ঘন্টা। ইন্ডিকেটরঃ ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআউট এ ট্রেড করার জন্য কোনো ইন্ডিকেটরের প্রয়োজন হয়না। ট্রেন্ড লাইনঃ এ পদ্ধতিতে ট্রেড করতে হলে মুলত আপনাকে সঠিকভাবে ট্রেন্ড লাইন আঁকতে হবে। ট্রেডিং সেটাপ যেভাবে করবেনঃ এ পদ্ধতিতে সঠিকভাবে ট্রেড করতে হলে একজন ট্রেডারকে সুইং হাই ও সুইং লো সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে এবং ঐই নির্বাচিত সুইং হাই ও সুইং লো পয়েন্ট এ ট্রেন্ড লাইন আঁকতে হবে। পিভট পয়েন্টগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে। এই বিষয়গুলো আমি মনে করি সকল ট্রেডারই পারেন। এই পদ্ধতিতে আমাদের কাজের পরিসীমা হবে ৫টি ক্যান্ডেল এর মধ্যেঃ এই পদ্ধতিতে ট্রেন্ড লাইন আঁকতে আমাদেরকে মধ্যরাত থেকে ৪টাAM-EST ক্যান্ডেল সহ মোট ৫টি(যে কোনো) ক্যান্ডেল এর মধ্যে আঁকতে হবে। এর চেয়ে বেশী হলেও সমস্যা নেই তবে চেষ্টা করবেন যেন ৫টি ক্যান্ডেল এর মধ্যে যেন আঁকা যায়। বৈকল্পিক/অন্য ভাবে: Draw a midnight vertical line for a visual aid. যে ৫টি ক্যান্ডেলের মধ্যে ট্রেন্ড লাইনটি আঁকবেন অবশ্যই লক্ষ রাখবেন যে সেগুলোতে valid সুইং লো ও হাই প্রাইচ আছে কিনা। এখন এমন একটি ডাউনট্রেন্ড ট্রেন্ড লাইন আঁকুন যেটা আপনার বর্তমান সুইং হাই ও আগের দিনের সুইং হাই মিলেই হয়। লক্ষ রাখবেন যেন ডাউনট্রেন্ড ট্রেন্ড লাইন এর ২য় সুইং হাইটি যেন ১ম সুইং হাই থেকে নিচে থাকে। না হলে আপনার ডাউনট্রেন্ড ট্রেন্ড লাইন আঁকা হয়নি/হবেনা। আপট্রেন্ড ট্রেন্ড লাইন আঁকার জন্য ঠিক তার উল্টোটা করুন, শুধু লক্ষ রাখবেন যে আপট্রেন্ড ট্রেন্ড লাইন এর ২য় সুইং লো যেন ১ম সুইং লো থেকে উপরে থাকে। ট্রেন্ড লাইন আঁকার পর যখন দেখবেন বর্তমান ক্যান্ডেলটি তার আগের সুইং হাই/সুইং লো ক্যান্ডেল কে অতিক্রম করে আপ/ডাউন এ যাচ্ছে তখনই ট্রেড এ এন্ট্রি করবেন (যে দিকে যাবে)। চিত্রের মাধ্যমে দেখে নিনঃ যে ভাবে প্রফিট ও লস নির্ধারণ করবেনঃ এ পদ্ধতিতে আপনি ১ঘন্টার টাইম ফ্রেমে ৩টি ক্যান্ডেল শেষ হলেই (৩ঘন্টা শেষে) প্রফিট বা লস যা-ই হোক ট্রেড ক্লোজ করে দিন বা আপনি সাপোর্ট রেসিস্টেন্স দেখে আপনার মত করে দিন। এ পদ্ধতিতে ট্রেড এর কতিপয় নিয়মঃ ট্রেন্ড লাইন valid / সঠিক না হলে এ পদ্ধতির ট্রেড থেকে বিরত থাকুন। সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্সকে গুরুত্ব দিন। এন্যালাইসিস কম বুঝলে ৩ঘন্টার বেশী ট্রেড রাখবেন না। যে টাইম দিয়েছি সে টাইম ছাড়া ট্রেন্ড লাইন এঁকে এ পদ্ধতিতে ট্রেড করবেন না, বিশেষ করে এ পদ্ধতিতে দিনে একবার ট্রেড করা ভালো। কম লট এ ট্রেড করুন, আগে ডেমোতে ট্রাই করুন। সর্বশেষ আমি যে কথাটি সব সময় বলি তা হল অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করুন। আপনারা অবশ্যই আগে ডেমোতে ট্রাই করবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
  22. যারা এই টপিক্সটি ফলো করেছেন আশা করি সেল ট্রেড এ প্রফিট এ আছেন। কে কে ফলো করেছেন কমেন্ট করেন।
  23. প্রিয় ট্রেডার বন্ধুরা, আজকে স্বল্প লিখার মাধ্যমে আপনাদেরকে মানি/রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে কিছু বলবো আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে, আমরা অনেকেই মনে করি যে ফরেক্স হলো টাকার মেশিন, এখানে মূলধন খাটালেই অধিক পরিমান লাভ করা যায়। হ্যাঁ এটা সত্য যে ফরেক্স টাকা বানানোর মেশিন, তবে কিভাবে টাকা বানাবেন সেটা আপনাকে জানতে হবে নতুবা যা ইনভেস্ট করবেন তাই লস হবে। কারণ ফরেক্স মার্কেট এ লস লিমিটেড আর লাভ আনলিমিটেড। লস লিমিটেড এই জন্য যে আপনার একাউন্ট এ যা টাকা আছে তার বেশী আপনার লস হওয়া সম্ভব নয়। তাই কেউ কোনরকম দু-চার দিন পরিচিত জন থেকে বা অনলাইন থেকে শিখেই ইনভেস্ট করে বসে আর ১০০$কে এক সপ্তাহ বা দুই সপ্তাহে ২০০$-৩০০$ করে আবার ২০দিনের মাথায় একাউন্ট ০$/ক্লোজ হয়ে যায়, পরে মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকে আর ভাবে যে এ আমি কি করলাম। ফরেক্স মার্কেট এ লস হওয়ার পিছনে আমি সুনিদ্দিষ্ট কিছু কারণ বলতে চাই সেগুলো হলঃ পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও প্রেক্টিচ এর অভাব।সঠিকভাবে মানি ম্যানেজমেন্ট না করা। অতিরিক্ত লেভারেজ ব্যবহার করা। সঠিকভাবে মার্কেট এ্যনালাইসিস না করা। নিজের কোনো সাকসেস স্ট্রেটেজি ছাড়া ট্রেড করা ।সারাদিন ট্রেড করা।আমি মনে করি যে উপরোক্ত কারণগুলো না মানার ফলেই বেশীর ভাগ ট্রেডার ফরেক্স এ লস দিয়ে থাকেন। তবে যারা ট্রেডার হয়েও প্রতিনিয়ত লস দিচ্ছেন আমি বলবো তাদের বড় সমস্যা মানি ম্যানেজমেন্ট, তারা সঠিকভাবে মানি ম্যানেজমেন্ট না করার কারনেই ফরেক্স তাদেরকে প্রতি নিয়তই নিঃস্ব করে চলেছে। আসুন স্বল্প পরিসরে মানি/রিস্ক ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে জেনে নেইঃ মানি ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে বলতে গেলে আগে লেভারেজ সম্পর্কে একটু বলতে হয়, ফরেক্স মার্কেট এর সব চেয়ে বড় সুবিধা হলো লেভারেজ, অনেক ব্রোকার-ই ১ঃ৫০০-১০০০ লেভারেজ দিয়ে থাকেন, এর ফলে খুব কম ক্যাপিটাল নিয়েও অনেক লট ট্রেড ওপেন করা যায়। তার মানে এই নয় যে আপনি ১ঃ১০০০ লেভারেজ নিয়ে নিবেন। কারণ লেভারেজ যত বেশী নিবেন আপনি ততো বেশী লট ট্রেড করার সুবিধা পাবেন এতে করে আপনার রিস্কও কিন্তু বেড়ে যাবে কারণ আপনি যদি ১ঃ১০০ এর যায়গায় ১ঃ১০০০ লেভারেজ নেন তখন আপনি ট্রেড ভলিউম বাড়ালে আপনাকে কেউ বাধা দিবে না। এ জন্য আমি বলবো ৫০০-১০০০$ এর একাউন্ট এ ১০০-৩০০ এর বেশী লেভারেজ নেয়া ঠিক নয়। আমরা অনেকেই রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এ পিপ লস এবং পিপ গেইন এর কথা বলি কিন্ত এটা হওয়া উচিৎ আপনার ইকুইটি ও লট এর উপর নির্ভর করে। একটি স্ট্যান্ডার্ড একাউন্ট এর দুই লট এ ($২০০০০০) প্রতি পিপ ভেলু পরিবর্তন হলে ২০$ হয়। একটি মিনি একাউন্ট এর দুই লট এ ($২০০০০) প্রতি পিপ ভেলু পরিবর্তন হলে ২$ হয়। আর একটি মাইক্রো একাউন্ট এর দুই লট এ ($২০০০)প্রতি পিপ ভেলু পরিবর্তন হলে .২০$ হয়। এটা আপনারা সবাই কম বেশি জানেন যে, কিছু কিছু পেয়ার এ পিপ ভেলুর পরিবর্তন হয়। এখন আপনার ইনভেস্টমেন্ট যদি ১০০০$ হয় লেভারেজ নিয়ে আপনি চাইলে এই সব লট এই ট্রেড করতে পারেন, ১ / ৩ রিস্ক রিওয়ার্ড এ ৩০/৫০ পিপ ফিক্সড ও করতে পারি কিন্ত একবার ভেবে দেখা উচিৎ যে, হাই লেভারেজ নিয়ে আপনি যে ট্রেড ভলিউম ওপেন করলেন সেটা যদি একটু ৩০/ ৫০ পিপ (৩০০/৫০০ পিপস) মুভ করে তাহলে আপনার একাউন্ট এর কি হতে পারে। ধরুন আপনার ইনভেস্টমেন্ট ৫০০$ লেভারেজ ১ঃ৫০ এ ক্ষেত্রে আপনি ট্রেড করতে পারবেন ২৫০০০$ এর অর্থাৎ ২ টা মিনি। এতে যদি আপনার ৩০ পিপ প্রফিট / লস হয় তাহলে তা হবে ৬০$। ফলে আপনার উক্ত ট্রেডটিতে রিস্ক হবে ইনভেস্টমেন্ট এর ১২%। বাস্তবে ৩০ পিপ এর চেয়ে অনেক বেশী পিপ পরিবর্তন হয়। তাই লেভারেজ নেয়ার আগে ক্যালকুলেশন করে নিবেন যে আপনি মার্কেট এ কত ভলিউম/লট ট্রেড ওপেন রাখবেন এবং সেই রিস্ক নেয়ার সামর্থ্য আপনার আছে কিনা। যে সব ট্রেডাররা বর্তমানে প্রপেশোনাল আমার জানা মতে তারা তাদের এমাউন্ট এর বিপরীতে সবোচ্ছ ২%-৫% রিস্ক নিয়ে থাকেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে ইনভেস্টমেন্ট অনুযায়ী লেভারেজ নিতে হবে আর সেই অনুপাতে ক্যালকুলেশন করে রিস্ক নিতে হবে। আর এই রিস্ক ক্যালকুলেশন করার জন্য আপনাদেরকে একটা অংক শিখিয়ে দেই সেটা হলোঃ আপনার ইনভেস্টমেন্ট * রিস্ক % = $ রিস্ক ১০০০*৫%=৫০$ কত পিপ এর জন্য রিস্ক ? ($রিস্ক / পিপ)*১০০০০ = লট সাইজ ($৫০/৫০)*১০০০০= $৫০০০০ পাচঁ মাইক্রো লট। তাহলে যদি আপনি আপনার বেশীর ভাগ ট্রেড এ ১০০০$ ইনভেস্টমেন্ট এ ৫০ পিপস মুভমেন্ট এ ৫০$ প্রফিট বা লস করতে চান তাহলে ৫ মাইক্রো লট এর বেশী আসলে নেয়া আপনার ঠিক হবে না। ফরেক্স মার্কেট এ অনেক সময়ই ৫০-৭০ পিপস এর বেশী মুভমেন্ট করে তারপর মার্কেট স্থির হয়। সেই ক্ষেত্রে লট সাইজ আরও কমিয়ে করার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে নিউজ আওয়ার এ। তাহলে আপনার রিস্ক এর পরিমান কম হবে। এ জন্য ট্রেন্ড লাইন আর সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স ভালো করে বুঝে নিবেন যাতে করে আপনার ট্রেড ৭০-৮০% সময়ই টেক প্রফিট এ ক্লোজ হয়। হয়তো আপনাদেরকে মানি ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে অনেক কিছু বলতে বা বুঝাতে পারিনি তবে এতো কম পরিসরে যতটুকু দিতে পেরেছি ততোটুকু বুঝলেই আপনি/ আপনাদের ট্রেড এ আশা করি সফলতা আসবে। আমি শুধুমাত্র আমার জানা/অর্জিত আইডিয়াগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, তাই বলে কেউ আবার আমাকে সবজান্তা ভাববেন না। ফরেক্স এ সবজান্তা বলে কিছু নেই। আমিও আপনাদের আইডিয়াগুলো জানার ইচ্ছায় ও আমার আইডিয়াগুলো জানানো প্রয়োজন মনে করি বলেই আপনাদের সাথে শেয়ার করি। কারণ বিন্দু বিন্দু পানি থেকেই অথৈই জলরাশি হয়। তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ নিজেদের আইডিয়াগুলোও সবার সাথে শেয়ার করবেন। এতে করে একদিন না একদিন যে কোনো ট্রেডারের-ই ট্রেড এ সফলতা আসবে। সবার ট্রেড এ সফলতা আসুক এই কামনাই রইলো। ধন্যবাদ।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search