-
Posts
193 -
Joined
-
Last visited
-
Days Won
129
Content Type
Profiles
Forums
Downloads
Posts posted by A H Royal
-
-
GBP-USD পেয়ারটি গত সপ্তাহে ১.৬৪৩৭ রেটে মার্কেট ওপেন হয়ে সেল এ ১.৬২৫১ পর্যন্ত আসে কিন্তু মার্কেট এর শেষ দিনে US ও Uk এর মিক্সড নিউজ এর ফলে ১.৬৪০৮ রেটে মার্কেট বাই এ ক্লোজ করে। যদিও উক্ত পেয়ারটি অনেক দিন ধরেই বাই এর দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। যদি আমরা টেকনিক্যাল এ্যনালাইসিস লক্ষ করি তবে উক্ত পেয়ারটি যে কোনো সময় সেল এ মোড় নেয়াটা স্বাভাবিক বলে আমি মনে করি।
আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে উক্ত পেয়ার এর সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স এবং বাই ও সেল এরিয়াগুলো জেনে নেই যাতে আমাদের এই সপ্তাহে GBP-USD পেয়ারটিতে ট্রেড করতে সুবিধা হয়।
উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ
সাপোর্ট সমুহঃ ১.৬৩৩৮, ১.৬২৪৭, ১.৬১২২ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৫৮৯৩।
রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৬৪৭৪, ১.৬৫৯০, ১.৬৬৯১ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৬৯০৯।
GBP-USD পেয়ারটি বাই/সেল এটা আমি বলবো না কারণ সেটা নির্ভর করবে আগামী বুধবার BOE Inflation Report এর উপর। সুতরাং সবাই আগামী বুধবার এই পেয়ারটিতে BOE Inflation Report নিউজ এর আগে ট্রেড করা থেকে বিরত থাকবেন এবং নিউজ ফ্ল্যাস হওয়ার পরই এই পেয়ারটিতে ট্রেড এর সিদ্ধান্ত নিবেন। তবে চাইলে পেন্ডিং অর্ডার দিয়ে রাখতে পারেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।
-
বন্ধুরা, আপনারা অনেকেই ফিবনাচ্চি (Fibonacci) সম্পর্কে জানেন আর অনেকে হয়তো জানেন না। ফিবনাচ্চি (Fibonacci) দিয়ে অনেকেই ট্রেড করেন আর অনেকে হয়তো ফিবনাচ্চি (Fibonacci) সম্পর্কে ভালোভাবে অবগত না। মূলত ফিবনাচ্চি (Fibonacci) হলো লং টাইম ট্রেড করার জন্য, বিশেষ করে যারা সাপ্তাহিক বা মাসিক ট্রেড করে থাকে তারাই ফিবনাচ্চি (Fibonacci) ব্যবহার করে থাকেন। ফিবনাচ্চি (Fibonacci) দিয়ে পৃথিবীর অনেক ট্রেডারই তাদের সাকসেস ট্রেড পদ্ধতি খুঁজে পেয়েছে এটা অস্বীকার করা অসম্ভব তেমনিই অনেক ট্রেডার আবার ফিবনাচ্চিকে(Fibonacci) তাদের ট্রেডের মূল উপাদান হিসেবে বেছে নিয়েছে। সুতারাং আজকে আমি আপনাদের সাথে ফিবনাচ্চি (Fibonacci) দিয়ে কিভাবে ট্রেড করবেন তাই শেয়ার করবো। তাহলে আসুন জেনে নেই ফিবনাচ্চি (Fibonacci) ট্রেডিং পদ্ধতি।
যে ভাবে ফিবনাচ্চি (Fibonacci) ট্রেডিং এবং এর সাথে প্রয়োজনীয় ইন্ডিকেটর সেটাপ করবেনঃ
টাইম ফ্রেম – ৪ঘন্টা।
পেয়ার – যে কোনো।
ইন্ডিকেটর সেটাপঃ
মনে রাখবেন ফিবনাচ্চি-ই(Fibonacci) আমাদের প্রধান উপকরণ। বাকী ইন্ডিকেটরগুলো শুধুমাত্র আমাদেরকে সহযোগিতা করবে।
EMA100 – Green (আপট্রেন্ড এর জন্য)।
SMA150 – Red (ডাউনট্রেন্ড এর জন্য)।
RSI (14) – ডে চার্ট এ।
আমারা ফিবনাচ্চি’র (Fibonacci) যে Retracement Levels গুলো ব্যবহার করবো সেগুলো হলো – ২৩.৬, ৩৮.২, ৬১.৮, ও ৭৫ এ।
স্টপ লস যেভাবে দিবেন –
এ পদ্ধতিতে আমারা প্রায় ১০০পিপস স্টপ লস দিব। অথবা বাই এর ক্ষেত্রে ফিবনাচ্চি’র (Fobonacci) লেভেল ০.২৩ এর নিচে আর সেল এর ক্ষেত্রে ফিবনাচ্চি’র (Fobonacci) লেভেল .৭৫ এ দিতে পারেন।
টেক প্রফিট যেভাবে দিবেন –
এ পদ্ধতিতে কোনো নির্দিষ্ট স্থানে টেক প্রফিট না দিয়ে দেখে শুনে ট্রেড ক্লোজ করলে ভালো হয়। তবে উক্ত কারেন্সির মার্কেট ট্রেন্ড দেখে ১৫০-২০০ পিপস দিতে পারেন।
ফিবনাচ্চি (Fibonacci) আঁকার নিয়ম –
বর্তমান মার্কেট এর কাছাকাছি (Price Wave) তরঙ্গ থেকে ৫০ পিপস উপরে ও ৫০পিপস নিচের (সর্বমোট ১০০পিপস) হাই/লো রেট বাছাই করুন। এবং ঐ ১০০ পিপস রেট এর মধ্যে ফিবনাচ্চি (Fibonacci) আঁকুন।
ফিবনাচ্চি (Fibonacci) লেভেল যখন .৩৮ ও .৬১ এর মধ্যে মার্কেট (Price Wave) তরঙ্গের সৃষ্টি হয় তখন আমরা সেটাকে Must Channel Area বলি।
ট্রেড এ এন্ট্রি করার নিয়ম –
ট্রেড এ এন্ট্রি করার জন্য সবসময় নিচের ইন্ডিকেটর গুলোর নিয়ম অনুস্মরণ করুন।
EMA এবং SMA যে নির্দেশনা দিবে সেটা অনুস্মরণ করুন। যেমনঃ EMA এবং SMA এর দুটি লাইনের মধ্যে যখন দেখবেন সবুজ( EMA) লাইনটি উপরে তখন বুঝে নিবেন যে মার্কেট আপট্রেন্ড আর লাল ( SMA) লাইনটি উপরে থাকলে ডাউনট্রেন্ড।
RSI নির্দেশনা – RSI লেভেল ৫০ এর নিচে হলে সেল ট্রেড করুন আর RSI লেভেল ৫০ এর উপরে হলে বাই ট্রেড করুন।
আমরা একটি তরঙ্গে ফিবনাচ্চি (Fibonacci) আঁকার পর মার্কেট রেট ১০০পিপস উপরে/নিচে গিয়ে যখন আরেকটি মার্কেট তরঙ্গের সৃষ্টি হবে (যেটাকে Must Channel Area বলে) শুধুমাত্র সে তরঙ্গেই এ পদ্ধতিতে ট্রেড ওপেন করবেন।
যদি বর্তমান মার্কেট এর পুরো ক্যান্ডেলটি (সেডো সহ) ফিবনাচ্চি (Fibonacci) .২৩ লেভেল এর নিচে ক্লোজ হয় তাহলে আমরা সেল ট্রেড ওপেন করবো, যদি ঐ অবস্থায় আপনার বাই ট্রেড থাকে তাহলে আমার মতে সেটা ক্লোজ করে দেয়াই ভালো নতুবা আপনার লস এর পরিমান আরো অনেক বেড়ে যেতে পারে।
আর যদি বর্তমান মার্কেট এর পুরো ক্যান্ডেলটি (সেডো সহ) ফিবনাচ্চি (Fibonacci) .৭৫ লেভেল এর উপরে ক্লোজ হয় তাহলে আমরা বাই ট্রেড ওপেন করবো, যদি ঐ অবস্থায় আপনার সেল ট্রেড থাকে তাহলে আমার মতে সেটা ক্লোজ করে দেয়াই ভালো নতুবা আপনার লস এর পরিমান আরো অনেক বেড়ে যেতে পারে।
নিচে চিত্রের সাহায্যে ফিবনাচ্চি (Fibonacci) ট্রেড দেখানো হলঃ
এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার বিধি-নিষেধঃ
- মার্কেট ট্রেন্ডকে গুরুত্ব দিন।
- স্টপ লস ব্যবহার করুন।
- মার্কেট ওপেনিং ও ক্লোজিং ডে তে এ পদ্ধতিতে ট্রেড থেকে বিরত থাকুন।
- অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করবেন যেহেতূ এ পদ্ধতিতে ট্রেড করতে হলে স্টপলস এর পরিমান বেশী ব্যবহার করতে হয়। এজন্য আমি বলবো ট্রেড ভলিউম কমিয়ে করুন।
জরুরীঃ ফিবনাচ্চি (Fibonacci) আঁকার পর যখন একবার ১০০পিপস এর বেশী একটা তরঙ্গ হয়ে যাবে তখন আবার নতুন করে পরবর্তী তরঙ্গে নতুন ফিবনাচ্চি (Fibonacci) আঁকুন।
ধন্যবাদ।
- mahmudnoman, Abu Monsur, A H Royal and 1 other
- 4
-
GBP/USD - এই পেয়ারটি অনেক দিন ধরেই বাই/বুলিশ ট্রেন্ড অনুসরণ করছে। বিগত সপ্তাহের শেষে (বর্তমানে) ৪ঘন্টা চার্ট দেখে বুঝবেন যে ট্রেন্ড মনে হয় পরিবর্তন হচ্ছে। কোনো প্রকার হাই ইমপ্যাক্ট এর নিউজ এর প্রভাব যদি না থাকে তবে টেকনিক্যাল এনালাইসিস দেখে আমার মনে হচ্ছে উক্ত কারেন্সিটি এ সপ্তাহে আবার বাই এ ১.৬৫৭০-১.৬৬০৫ পর্যন্ত গিয়ে তারপর সেল এ ব্যাক করবে কারন ডে চার্ট এ ট্রেন্ড কিন্তু এখনো বাই এ আছে।
তাই আপনাদের যেন উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করতে সুবিধা হয় সে জন্য চিত্রের সাহায্যে উক্ত কারেন্সির সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স এবং একটা ট্রেড আইডিয়া শেয়ার করলাম।
GBPUSD সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স চিত্রঃ
উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ
- সাপোর্ট সমুহঃ ১.৬৩৩৮, ১.৬২৭৫ ও ১.৬১৭৬।
- রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৬৫৩৫, ১.৬৬২২ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৬৭৪৭।
এই সপ্তাহে আপনি উক্ত কারেন্সিতে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ এ সপ্তাহে আপনার টার্গেট থাকবে সেল ট্রেড করা, বাই এ ও করতে পারেন তবে এ ক্ষেত্রে বেশী লাভের আশা করা আপনার জন্য ভুল হতে পারে। অবশ্যই মার্কেট যে কোনো একটা রেসিসট্যন্স এ গেলে তখন আপনি সেল ট্রেড ওপেন করবেন (নিউজ আওয়ার এ নয়)। আর সাপোর্ট/রেসিসট্যন্স দেখে অবশ্যই স্টপ লস ব্যবহার করবেন।
সবার জন্য শুভ কামনা।
বি.দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেডের যেকোন রুপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবেন। সেজন্য বিডিফরেক্সপ্রো" কোনভাবে দায়ি থাকবে না।
-
আপনারা ডেইলি চার্ট এ দেখেছেন যে EUR/USD পেয়ারটি বর্তমানে তার আগের সাপোর্টকে ক্রস করে ১.৩৪৮০ পর্যন্ত গিয়ে মার্কেট ক্লোজ হয়েছে। আপনি যে টাইম ফ্রেমেই দেখেননা কেন (৪ঘন্টা/দিন) উক্ত পেয়ার ট্রেন্ড কিন্তু সেল/ব্যারিশ এ আছে। এতে টেকনিক্যাল এনালাইসিস এর মাধ্যমে দেখা যাচ্ছে যে উক্ত পেয়ার এর ট্রেন্ড আগামী সপ্তাহেও সেল এ-ই থাকবে। তবে মার্কেট কারেকশান ও নিউজ এর কারনে কিছুটা (৮০-১৫০পিপস) বাই যেতে পারে।
আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে উক্ত পেয়ার এর সাপোর্ট ও রেসিসট্যন্স পয়েন্টগুলো জেনে নেই এবং মার্কেট কোন রেট এ গেলে সেল এ ট্রেড ওপেন করবো তা দেখে নেইঃ
উপরোক্ত চিত্রে আমার যা দেখতে পাচ্ছিঃ
রেসিসট্যন্স সমুহঃ ১.৩৫২০, ১.৩৫৯৬, ১.৩৬৪৬, ১.৩৬৯৮ ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৩৮৩২ এ।
সাপোর্ট সমুহঃ ১.৩৩৯৫, ১.৩৩৪৫, ১.৩২৯৫ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৩১৭০ এ।
এই সপ্তাহে আপনি উক্ত কারেন্সিতে যেভাবে ট্রেড করবেনঃ এ সপ্তাহে আপনার টার্গেট থাকবে সেল ট্রেড করা তবে নিউজ আওয়ার এ নয়। অবশ্যই মার্কেট যে কোনো একটা রেসিসট্যন্স এ গেলে তখন আপনি সেল ট্রেড ওপেন করবেন। আর সাপোর্ট/রেসিসট্যন্স দেখে অবশ্যই স্টপ লস ব্যবহার করবেন।
সবার জন্য শুভ কামনা।
বি.দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেডের যেকোন রুপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবেন। সেজন্য বিডিফরেক্সপ্রো" কোনভাবে দায়ি থাকবে না।
-
বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে যে স্ট্রেটেজিটা শেয়ার করবো তা বিশ্বজুড়ে অনেক ট্রেডারেরই প্রিয়। প্রিয় এ জন্য যে এর সাকসেস রেট অনেক ভালো। আপনারা অনেকেই RSI, Stochastic এবং SMA/MA(মুবিং এভারেজ) এই ইন্ডিকেটরগুলোর সাথে পরিচিত বা এগুলো দিয়ে ট্রেড করে থাকেন। আজকে আমি আপনাদেরকে এই তিনটি ইন্ডিকেটর এর সমন্বয়ে কিভাবে সাকসেস ট্রেড করবেন তা-ই বলবো। আসুন তাহলে এই সাকসেস স্ট্রেটেজিটা জেনে নেই।
এই স্ট্রেটেজিতে ট্রেড করতে যা যা করনীয়ঃ
টাইমফ্রেম : ৪ঘন্টা/ডেইলি।
কারেন্সি পেয়ার : যে কোনো পেয়ার এ।
ইন্ডিকেটর সেটাপ : SMA/MA পিরিওড ১৫০। RSI ইনপুট ভেলু ৩, লেভেল ২০ ও ৮০। Stochastic ইনপুট ভেলু ৬,৩,৩ এবং লেভেল ৩০ ও ৭০ এভাবে ইন্ডিকেটরগুলো সেটাপ করুন।
এই স্ট্রেটেজিতে ট্রেড করার নিয়মঃ
বাই/বুলিশ ট্রেন্ড এ যে ভাবে বাই ট্রেড ওপেন করবেন – যখন দেখবেন মার্কেট রেট SMA/MA পিরিওড ১৫০ এর উপরে এবং RSI ও Stochastic লেভেল যথাক্রমে ২০ এবং ৩০ এর নিচে তখনই আপনি বাই ট্রেড ওপেন করবেন।
সেল/ব্যারিশ ট্রেন্ড এ যে ভাবে সেল ট্রেড ওপেন করবেন - যখন দেখবেন মার্কেট রেট SMA/MA পিরিওড ১৫০ এর নিচে এবং RSI ও Stochastic লেভেল যথাক্রমে ৮০ এবং ৭০ এর উপরে তখনই আপনি সেল ট্রেড ওপেন করবেন।
যদি উপরোক্ত নিয়মগুলোর একটিও ব্যতিক্রম দেখেন তাহলে এ পদ্ধতিতে ট্রেড থেকে বিরত থাকুন।
নিচে চিত্রের সাহায্যে দেখানো হলঃ
স্টপ লস যেভাবে দিবেন – বাই এর ক্ষেত্রে - যে রেট এ বাই করেছেন তার আগের সুইং লো ক্যান্ডেল এর নিচে এবং সেল এর ক্ষেত্রে - যে রেট এ সেল ট্রেড ওপেন করেছেন তার আগের সুইং হাই ক্যান্ডেল এর উপরে স্টপ লস সেট করুন।
যে ভাবে টেক প্রফিট দিবেন – টেক প্রফিট দেয়ার জন্য আমি আপনাকে দুইভাবে পরামর্শ দিব।- Stochastic এর মাধ্যমে – বাই ট্রেড এর ক্ষেত্রে Stochastic এর প্রথম লাইনটি যখন লেভেল ৭০ টাচ করবে আর সেল ট্রেড এর ক্ষেত্রে যখন লেভেল ৩০ টাচ করবে তখনই প্রফিট নিয়ে ট্রেড থেকে বেরিয়ে যান।
- ট্রায়ালিং স্টপ এর মাধ্যমে – বাই ট্রেড এর ক্ষেত্রে Stochastic এর প্রথম লাইনটি যখন লেভেল ৭০ এর উপরে চলে যাবে আর সেল ট্রেড এর ক্ষেত্রে যখন লেভেল ৩০ এর নিচে যাবে তখন আপনি ট্রায়ালিং স্টপ এর মাধ্যমে অর্থাৎ বর্তমান মার্কেট রেট এর আগের ক্যান্ডেল এর নিচে (বাই ট্রেড এর ক্ষেত্রে) ও আগের ক্যান্ডেল এর উপরে (সেল ট্রেড এর ক্ষেত্রে) আপনার ট্রেডটির ১ম টেক প্রফিট বুক করে রাখবেন এবং এভাবে ধাপে ধাপে ২য় টেক প্রফিট ও ৩য় টেক প্রফিট নিতে পারেন। এজন্য আপনাকে অবশ্যই উক্ত পেয়ার এর মার্কেট ট্রেন্ড বাই/সেল এ কিনা তা বুঝতে হবে।
এই স্ট্রেটেজিতে কম ঝুঁকিতে অধিক লাভ করা সম্ভব যদি আপনি ভালো ভাবে মানি ম্যানেজমেন্ট করে সঠিক পয়েন্ট এ ট্রেড করতে সক্ষম হন। তবে অধিক লাভ নেয়ার জন্য অবশ্যই মার্কেট ট্রেন্ড ফলো করবেন। তাহলে আপনি ট্রায়ালিং স্টপ এর মাধ্যমে একটি ট্রেড থেকে ২০০-৩০০পিপস প্রফিট করতে সক্ষম হবেন।
- ধন্যবাদ -
- Abu Monsur, A H Royal and Mhafiz™
- 3
-
ধন্যবাদ জয় ভাই, অনেক প্রয়োজনীয় একটা আইডিয়া আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
-
প্রিয় ট্রেডার বন্ধুর, আপনারা লক্ষ করেছেন যে ফরেক্স মার্কেট এ বেশীর ভাগ দিনেই ৩০-৬০পিপিস এর বেশী মুভমেন্ট হয়না, এতে করে অনেক ট্রেডারই ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা। তাই আমি অনেক দিন ধরেই ভাবছি যে আপনাদের সাথে (আমার পরীক্ষিত) এমন একটি ট্রেড স্ট্যাটিজি শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনারা প্রতিদিনই ট্রেড করে সফল হতে পারবেন।
আজকের ট্রেড স্ট্যাটিজির কথা শুনে সবাই হয়তো আমাকে বোকা বলতে/ভাবতে পারেন। কারণ, আজকে আমি আপনাদের সাথে পাঁচ মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড করার একটা স্ট্যাটিজি শেয়ার করবো, যার দ্বারা আপনার হয়তো অনেক লাভ হবেনা কিন্তু মার্কেট যখন মুভমেন্ট কম থাকবে তখনও আপনি ট্রেড করে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
এটা হলো একধরনের স্কেল্পিং ট্রেড স্ট্যাটিজি, মার্কেটের মুভমেন্ট যখন কম থাকে আমি নিজেও এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করি এবং ৭৫-৮০% সফলতা পেয়ে থাকি।
নিম্নে চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হলঃ
আপনারা উপরে যে চিত্রটি দেখতে পাচ্ছেন তা হলো ৫মিনিট এর একটি ক্যান্ডেলস্টিক চিত্র।
আসুন ৫মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড এর নিয়মগুলো জেনে নেইঃ
পাঁচ মিনিটের ক্যান্ডেলস্টিক চিত্র ব্যবহার করুন। এবং লক্ষ করুন যে পর পর তিনটি ক্যান্ডেল এর গন্তব্য একদিকে (বাই/সেল) কিনা। আর হলে ক্যান্ডেলগুলো নুন্যতম ৫-৭পিপস এর কিনা। তাহলেই আপনি ৫মিনিট এর টাইমফ্রেমে ট্রেড ওপেন করতে পারেন।
কিভাবে ট্রেড ওপেন করবেনঃ
যখন দেখবেন পর পর তিনটি ক্যান্ডেল এর গন্তব্য একদিকে (বাই/সেল) গিয়ে তৃতীয় ক্যান্ডেলটি শেষ হবে এবং চতুর্থ ক্যান্ডেলটি শুরু হয়ে ২-৪পিপস অফোসিট দিকে যাবে তখনই আপনি আপনার ট্রেডটি (তিনটি ক্যান্ডেল যে দিকে ছিল সে দিকে) ওপেন করুন। এবং ১০পিপস টেক প্রফিট ও ১৫পিপস স্টপ লস ব্যবহার করুন। যদিও টেক প্রফিট এর চেয়ে স্টপ লস বেশী তাতে কি ৭৫-৮০% সময়ই তো আপনার টেক প্রফিট এ ট্রেড ক্লোজ হচ্ছে।
৫মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেড এর সতর্কতাঃ- মার্কেট ট্রেন্ড (১ঘন্টায়) যে দিকে বিশেষ করে সে দিকে ট্রেড করার চেষ্টা করবেন।
- নিউজ আওয়ার এ ধরনের ট্রেড করবেন না।
- মার্কেট ওপেনিং ও ক্লোজিং টাইম এ ধরনের ট্রেড করবেন না।
এই স্ট্যাটিজিতে কোন কোন পেয়ার এ ট্রেড করবেনঃ
- এক কথায় যে পেয়ারগুলোতে মুভমেন্ট ভালো সেগুলোতে যেমনঃ GBP/USD, GBP/JPY, EUR/USD, EUR/JPY, USD/CHF
- ও USD/CAD
।
- এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করার জন্য কখনো স্লো মুভমেন্টের এবং মেজর ক্রস পেয়ার বাচাই করবেন না।
- এই স্ট্যাটিজিতে ট্রেড করার আগে প্রয়োজনে ডেমোতে ট্রাই করুন, ডেমোতে ট্রাই করার পর আপনি যদি মনে করেন যে এ পদ্ধতিতে ভাল লাভ করা সম্ভব তখন আপনি মিনি ও মাইক্রো লাইভ একাউন্ট এ পদ্ধতি প্রয়োগ করুন। ধন্যবাদ।
-
৩) মার্কেট ট্রেন্ড বুঝা ও ট্রেন্ডলাইন আঁকার শেষ পর্বে আজ আমি আলোচনা করবো বাই/বুলিশ ট্রেন্ডলাইন এবং সেল/ব্যারিশ ট্রেন্ডলাইন নিয়ে।
ট্রেন্ড হচ্ছে প্রত্যেক ট্রেডারের ট্রেড এর প্রকৃত বন্ধু। ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেড এর সঠিক পথ প্রদর্শক হলো ট্রেন্ডলাইন। ট্রেন্ড না বুঝে ট্রেড করলে যে কোনো সময় আপনার লস হওয়াটা স্বাভাবিক বলে আমি মনে করি।
অভিজ্ঞ ট্রেডাররা তখনই বাই করে যখন ট্রেন্ড বাই/বুলিশ এর দিকে থাকে আর সেল করে ট্রেন্ড যখন সেল/ব্যারিশ এর দিকে থাকে।
আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে বাই/বুলিশ ট্রেন্ড দেখে নেইঃ
উপরের চিত্রটিতে আপনি পরিস্কারভাবে দেখতে পাচ্ছেন যে উক্ত কারেন্সির ট্রেন্ড বাই এর দিকে, তাহলে এখানে সেল এ ট্রেড করা আপনার অবশ্যই বোকামিই হবে। তবে এ ও নয় যে আপনি উপরোক্ত চিত্রের ন্যায় ট্রেন্ড দেখে সাথে সাথে বাই এ ট্রেড ওপেন করবেন। উক্ত ট্রেন্ড এ তখনই বাই ট্রেড ওপেন করবেন যখন মার্কেট একটা নুন্যতম সাপোর্ট তৈরি করবে। সাপোর্ট/রেজিস্টেন্স বোঝার জন্য আপনি যে কোনো সাপোর্ট/রেজিস্টেন্স ইন্ডিকেটর (জিকজাক) ব্যাবহার করতে পারেন। সাপোর্ট এ বাই ট্রেড ওপেন করার পর যখন একটা রেজিস্টেন্স তৈরি হবে তখনই আপনার ট্রেডটি ক্লোজ করে প্রফিট নিয়ে ট্রেড থেকে বের হয়ে যাবেন।
সেল/ব্যারিশ ট্রেন্ডঃ
আপনি যখন একটা পেয়ার এ ট্রেন্ডলাইন আঁকার পর উপরের ন্যায় ট্রেন্ড দেখতে পাবেন তখনই বুঝে নিবেন যে উক্ত পেয়ার এর ট্রেন্ড সেল/ব্যারিশ, এখানে আপনি সেল ট্রেড করার জন্য অবশ্যই একটা রেজিস্টেন্স এর জন্য অপেক্ষা করবেন, আর রেজিস্টেন্স পয়েন্ট এ সেল ট্রেড ওপেন করার পর মার্কেট রেট সাপোর্ট এ আসলেই লাভ নিয়ে আপনার সেল ট্রেডটি ক্লোজ করে দিবেন।
ট্রেন্ডলাইন আঁকার নিয়মঃ- ট্রেন্ডলাইন আঁকার জন্য আপনার মেটা ট্রেডারের ভিউ - টুলবার - লাইন স্টাডিস এ ক্লিক করুন, এরপর দেখুন আপনার মেটা ট্রেডারের উপরের বার এর যে কোনো যায়গায় লাইন স্টাডিস টুলবারটি চলে এসেছে, উক্ত টুলবার এর ৫নং/আইকনগুলোর উপর মাউস নিয়ে চেক করলেই পেয়ে যাবেন ট্রেন্ডলাইন (ট্রেন্ডলাইন আঁকার টুলস)।
- যে কোনো পেয়ার এ ট্রেন্ডলাইন আঁকার জন্য (
- সর্বনিম্ন ১ঘন্টা টাইম ফ্রেমে) দুই বা ততোধিক সাপোর্ট/রেজিস্টেন্স রেট বাছাই করুন এবং উক্ত সাপোর্ট/রেজিস্টেন্স রেটগুলোতে ট্রেন্ডলাইন এঁকে আপনার ট্রেড পেয়ার এর ট্রেন্ড কোন দিকে তা বুঝে নিন।ট্রেন্ডলাইন আঁকা তেমন কঠিন কোনো কাজ নয়, ট্রেন্ডলাইন নিয়ে আমার ধারাবাহিক তিনটি পোষ্ট পড়লেই আপনার জন্য ট্রেন্ডলাইন আঁকা ও বুঝা আশা করি অনেক সহজ হবে এবং আপনার ট্রেডিং জীবনে অনেক উপকার এ আসবে। ট্রেন্ডলাইন আঁকতে ও বুঝতে পারলে আপনার ট্রেড এর প্রতি আত্মবিশ্বাস ও সফলতা অনেক গুন বাড়বে।
বিঃ দ্রঃ মানি ম্যানেজমেন্ট ছাড়া কেউ কখনো ট্রেড করবেন না। ফরেক্স মার্কেট লোভী ও উত্তেজিত মন মানুষিকতার ব্যাক্তির জন্য নয়।
সবার জন্য শুভ কামনা। ধন্যবাদ।
-
ata kon pair a valo kaj kore?
এটা যে কোনো পেয়ার এ করতে পারেন। ধন্যবাদ।
-
২) ট্রেন্ডলাইন আঁকার সবচেয়ে সফল ও ভাল পদ্ধতি হলো দুইয়ের বেশি অর্থাৎ তিন বা ততোদিক হাই/লো পয়েন্ট। তবে আমি আগের পোষ্টটিতে বলেছি দুই বা ততোদিক সুইং লো থেকে সুইং লো অথবা সুইং হাই থেকে সুইং হাই, অবশ্যই আগের পদ্ধতিটি সঠিক, তবে আপনি যখন ট্রেন্ডলাইন আঁকতে গিয়ে দুটি পদ্ধতিই পাবেন তখন অবশ্যই তিন বা ততোদিক হাই/লো পয়েন্ট কে বেঁচে নিবেন কারন তিন বা ততোদিক হাই/লো পয়েন্ট এ ট্রেন্ড যেদিকে থাকে বেশিরভাগ (৯০%) সময় সে দিকেই থাকে।
যদিও অনেকটা সময় ট্রেন্ড এর গতিপথে চলার পর কিছু কিছু সময় ট্রেন্ড এর বিপরীতে প্রত্যেক হাই/লো পয়েন্ট পর পর ৩০%-৫০% রিকবার করে থাকে। তবে এ পদ্ধতিগুলোতে ট্রেন্ডলাইন আঁকার জন্য আপনি ৫০বার (আনুমানিক) পর পর হাই/লো পয়েন্ট বাচাই করলে ভালো হয়।
আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে দেখে নিই কিভাবে একটি সঠিক ট্রেন্ডলাইন সফলভাবে আঁকবোঃ
উপরের চিত্রটিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে মার্কেট রেট দুই বার প্রায় একই রেট এর কাছাকাছি পৌঁছেচে, এ ধরনের চিত্র আমরা প্রায় সময়ই দেখি যখন মার্কেট ট্রেন্ড একদিকেই থাকে কিন্তু আমরা ভয়ে ট্রেড করিনা, ভাবি এইবার বুঝি ট্রেন্ড পরিবর্তন হয়ে যাবে।
এক্ষেত্রে আমি বলবো এটাই (ট্রেন্ড যে দিকে আছে সেদিকে) ট্রেডে এন্ট্রি করার প্রকৃত সময়। তবে ঐ পয়েন্টগুলোতে ট্রেড এ এন্ট্রি করার পর অবশ্যই আগের পয়েন্টটির ১৫-২০পিপস উপরে স্টপলস ব্যবহার করবেন, যদি আপনার ইকুইটি কম থাকে বা যদি আপনি স্টপলস দিতে চান।
আমি মনে করি আপনি সঠিকভাবে ট্রেন্ডলাইন বুঝলে ও আঁকতে পারলে কোনো ইন্ডিকেটর ছাড়াই সফলভাবে ট্রেড করতে পারবেন, তবে অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট এর ব্যাপারটি মাথায় রাখবেন।
বিঃ দ্রঃ এই পোষ্টটির শেষ পর্ব আগামী দিন দেয়া হবে।
- Abu Monsur and A H Royal
- 2
-
It seems to be good system,is anybody using it?
Yes.
-
প্রিয় ট্রেডার বন্ধুরা, মার্কেট ট্রেন্ড আঁকা ও বুঝা ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যারা ট্রেন্ডলাইন বুঝে এবং আঁকতে পারে তারা যে কোনো টাইমফ্রেমে যে কোনো কারেন্সি পেয়ার/জোড় এ ট্রেড করে সফলতা অর্জন করতে সক্ষম। আজকে আমরা ৩টি ধাপে ট্রেন্ড লাইন আঁকা/বুঝা শিখবো যার মাধ্যমে আমরা কখন ট্রেড ওপেন করবো আর কখন সফলভাবে ট্রেড থেকে বের হব তা শিখতে পারবো।
ট্রেন্ডলাইন হলো সফল ফরেক্স ট্রেডারদের ট্রেড করার জন্য সবচেয়ে বড় কৌশল। আপনি যতই ইন্ডিকেটর ব্যাবহার করেননা কেন আপনি যদি ট্রেন্ডলাইন না বুঝেন তাহলে সফল ট্রেডার হওয়া আপনার জন্য অনেক কঠিন হবে। যে কোনো পেয়ার এ ট্রেন্ডলাইন আঁকার জন্য আপনাকে সে পেয়ার এর হাই রেট টু হাই রেট অথবা লো রেট টু লো রেট এ নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমে (১ঘন্টা, ৪ঘন্টা) আঁকতে হবে। তবে আমারমতে টাইমফ্রেম ১ঘন্টা হলে ভালো।
আসুন তাহলে পদ্ধতিগুলো জেনে নেই।
১) সুইং লো থেকে সুইং লো অথবা সুইং হাই থেকে সুইং হাই
আমরা দুই বা ততোদিক সুইং লো রেট ও দুই বা ততোদিক সুইং হাই রেট ক্যান্ডেল দুটির মধ্যে একটি রেখা আঁকবো যাতে আমরা বুঝতে পারি যে মার্কেট ট্রেন্ড কোন দিকে যাচ্ছে বা যে দিকে আছে তা ব্রেক করে ট্রেন্ড পরিবর্তন হচ্ছে কিনা। তাহলেই আমারা ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নিতে পারবো।
আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে দেখে নেই কিভাবে আমরা ট্রেন্ডলাইন আঁকবোঃ
ট্রেন্ডলাইন আঁকার ভুল পদ্ধতি নিম্নরূপঃ
ট্রেন্ডলাইন আঁকার সঠিক পদ্ধতি নিম্নরুপঃ
উপরোক্ত চিত্র দুটিতে ১ম চিত্রটি ট্রেন্ডলাইন আঁকার ভুল একটি পদ্ধতি যার ফলে আপনি ভুল ট্রেড করে ট্রেড এ লস দিতে পারেন আর ২য় চিত্রটি হলো সঠিক পদ্ধতি। আপনি যদি ২য় চিত্রটির মতো সঠিকভাবে ট্রেন্ডলাইন আঁকতে পারেন তাহলে দেরিতে হলেও সফলতা আপনার অবশ্যই আসবে।
বিঃ দ্রঃ এ পোষ্টটি আকারে বড় হওয়ায় বাকী দুইটি পদ্ধতি পর্ব আকারে দেয়া হবে।
- novelparadox and A H Royal
- 2
-
প্রিয় ট্রেডার বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সামনে আরেকটি চমৎকার ট্রেড স্ট্রাটেজি নিয়ে হাজির হয়েছি যার নাম কারেন্সি রিং এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও আকর্ষনীয় একটি ট্রেডিং স্ট্রাটেজি। অনেকেই এ পদ্ধতিতে ট্রেড করে ভালো সাফল্য পেয়েছে, তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছুক হলাম। এ পদ্ধতিতে আপনি একই সময়ে ৩টি পেয়ার/জোড়ায় একই সাথে ট্রেড করতে পারেন, এই ৩পেয়ার/জোড়াকে কারেন্সি রিং বলে। কারেন্সি রিং এর ৩টি পেয়ার/জোড়ার ২টি ৯০-৯৫ভাগ সময় এক দিকে এবং আরেকটি অর্থাৎ ক্রস কারেন্সিটি তাদের বিপরীত দিকে মুব করে থাকে। এতে করে কারেন্সি রিং এর পেয়ারগুলোতে ট্রেড করে ভালো লাভ/প্রফিট করা সম্ভব।
কারেন্সি রিং এ ক্রস কারেন্সি বা পেয়ার কিভাবে চিনবেন?
কারেন্সি রিং এর ৩টি পেয়ার এ ২য় কারেন্সি হিসেবে যে কারেন্সিগুলো থাকে তাদের পেয়ার/জোড়ই হলো ক্রস কারেন্সি বা ক্রস পেয়ার।
যেমনঃ
AUD/JPY
AUD/USD
USD/JPY
এই কারেন্সি রিংটির প্রতিটি পেয়ার এ ২য় কারেন্সি হিসেবে আছে JPY, USD এই ২য় কারেন্সি ২টি মিলে যে পেয়ারটি হয় তাই হলো এই কারেন্সি রিং এর ক্রস কারেন্সি বা ক্রস পেয়ার/জোড়।
আসুন কারেন্সি রিং গুলো জেনে নিইঃ
AUD/JPY
AUD/USD
USD/JPY
CHF/JPY
CHF/USD
USD/JPY
EUR/JPY
EUR/AUD
AUD/JPY
EUR/USD
EUR/AUD
AUD/USD
GBP/JPY
GBP/USD
USD/JPY
EUR/CAD
EUR/USD
USD/CAD
EUR/CHF
EUR/GBP
GBP/CHF
EUR/CHF
EUR/USD
USD/CHF
NZD/JPY
NZD/USD
USD/JPY
EUR/JPY
EUR/GBP
GBP/JPY
EUR/USD
EUR/GBP
GBP/USD
EUR/JPY
EUR/USD
USD/JPY
GBP/CHF
GBP/USD
USD/CHF
GBP/JPY
GBP/CHF
CHF/JPY
আপনি উপরে দেখতে পাচ্ছেন যে প্রতিটি রিং ই ৩পেয়ার/জোড়ায় গঠিত এবং আপনি এ ও মনে রাখবেন যে প্রতিটি রিং এ ৩টি কারেন্সি থাকে। আর ৩টি পেয়ার এর একটি হলো ক্রস কারেন্সি। উক্ত রিং এর ক্রস কারেন্সিটির মার্কেট বেশীরভাগ সময়ই বিপরীত দিকে মুব করে থাকে।
যা চিত্রের মাধ্যমে নিম্নরূপঃ এই রিং এর পেয়ার/জোড় এ
EUR/USD
EUR/AUD
AUD/USD
আসুন আমরা একটি উদাহরণ এর সাহায্যে দেখে নিইঃ
আমরা যদি নিচের কারেন্সি রিংটাকে লক্ষ করি তাহলে আমরা এখানে ৩টি কারেন্সি দেখতে পাচ্ছি
GBP/JPY
GBP/CHF
CHF/JPY
এগুলো হল GBP, CHF এবং JPY. যখন আমরা GBP/CHF এবং GBP/JPY পেয়ার/জোড়া ২টি তে বাই করবো তখন আমরা এই কারেন্সি রিং এর ক্রস পেয়ার/জোড়া CHF/JPY তে সেল করবো।উদাহরণ স্বরূপঃ
- আপনি GBP/JPY তে ১ভলিউম বাই করলেন।
- আপনি GBP/CHF তে ১ভলিউম বাই করলেন।
- এবং আপনি আপনার একাউন্টটিকে স্থির রাখার জন্য CHF/JPY তে ও ০.৮ভলিউম এ সেল করবেন।
এ ধরনের (কারেন্সি রিং) ট্রেড করার পূর্বে আপনি ১ঘন্টা বা ৪ঘন্টার টাইম চার্ট এ ADR, Average Daily Range indicator দ্বারা উক্ত রিং এর পেয়ারগুলোর মুবমেন্ট দেখে নিন। Average Daily Range indicator এ যদি দেখেন যে উক্ত (আপনি যে রিং এ ট্রেড করতে চান) রিং এর পেয়ারগুলোর দৈনিক মুবমেন্ট ২৫-৩০% এ তখনই আপনি উক্ত রিং এর পেয়ারগুলোতে ট্রেড ওপেন করবেন আর যদি Average Daily Range indicator এ দেখেন যে উক্ত রিং এর পেয়ারগুলোতে ৭০-৭৫% মুবমেন্ট হয়ে গেছে তখন এ পদ্ধতিতে ট্রেড থেকে বিরত থাকবেন। আপনি যখন Average Daily Range indicator এ ২৫-৩০% এ ট্রেড ওপেন করার পর Average Daily Range indicator ৫০-৭০% এ মুব হবে তখনই আপনি আপনার ট্রেডগুলো ক্লোজ করে প্রফিট নিয়ে বেরিয়ে যাবেন। এ পদ্ধতির ট্রেড এ আপনি কখনো ফিক্সড প্রফিট এর জন্য অপেক্ষা করবেন না।
আপনি অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করে আপনার ভলিউম এ ট্রেড করবেন।
এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার জন্য আপনি যে সকল রিং এ দৈনিক মার্কেট বেশী মুব করে সেগুলোকেই বাচাই করুন। যেমনঃ GBP/USD, USD/JPY এবং GBP/JPY. বিশেষ করে মেজর কারেন্সির রিংগুলো বাচাই করুন।
এ পদ্ধতিতে আপনি একটি একাউন্টে একসাথে একাধিক রিং এ ট্রেড করবেন না এতে করে আপনার একাউন্ট ঝুঁকির দিকে যেতে পারে। সবসময় যে কোনো ১টি রিং (৩পেয়ার) এ ট্রেড করার জন্য চেষ্টা করবেন । আর যদিও করতে চান তার আগে দেখে নিবেন যে ২টি রিং ই একই দিকে মুব করছে কিনা, একই দিকে মুব করলে একাধিক রিং এ ট্রেড করা থেকে বিরত থাকুন।
এ পদ্ধতিতে ট্রেড এর সময় আপনার ভলিউম অবশ্যই কমিয়ে করুন, কেননা ১টি রিং এ ৩টি পেয়ার আর ৩টি পেয়ার এ আপনি যদি .৫০ভলিউম করে ট্রেড করেন তাহলে আপনার মোট ভলিউম দাড়াবে ১.৫০।
আমার মতে আপনার যদি ১০০০$ থাকে তাহলে আপনি .১০ভলিউম থেকে শুরু করুন(.১০*৩=.৩০)।
আগে ভলিউম কমিয়ে ট্রেড করে আপনার ব্যালেন্স ও ইকুইটি বাড়িয়ে নিন। আপনার ব্যালেন্স বাড়ার সাথে সাথে ভলিউম বাড়াতে পারেন।
আমি মনে করি আপনি এ পদ্ধতি গ্রহন করলে লাভবান হবেন। সুতরাং পোস্টটি ভালোভাবে সময় নিয়ে পড়ুন অতঃপর আগে ডেমোতে পরীক্ষা করুন। কোনো অংশে না বুঝলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
- Abu Monsur, admin, A H Royal and 1 other
- 4
-
ট্রেডপ্রিয় বন্ধুরা, আজকে আপনাদের সাথে ফরেক্স ট্রেড এর যে পদ্ধতিটি নিয়ে আলোচনা করবো তা হয়তো আপনাদের অনেকেরই জানা। কিন্তু কখনো চেষ্টা করে দেখেননি বা মাথায় আসেনি, যাই হোক আমি শুধুই আমার জানা অভিজ্ঞতাগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, তার মানে এই নয় যে আমি আপনাকে শতভাগ নিশ্চয়তা দিচ্ছি, কারণ পৃথিবীতে এমন কোনো ট্রেড পদ্ধতি নেই যাতে শতভাগ লাভ করা সম্ভব তবে আপনি আমার ট্রেড পদ্ধতিগুলো লাইভ একাউন্ট এ করার আগে প্রয়োজনে নুন্যতম এক সপ্তাহ ডেমো একাউন্ট এ প্র্যাকটিস করুন এবং ফলাফল বিবরণী দেখে তারপর লাইভ একাউন্ট এ করুন। আমি পদ্ধটিতে ভালো ফলাফল পেয়েছি বলেই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।
দৈনিক ৯৫পিপস লাভের এই পেন্ডিং পদ্ধতিটি আপনি প্রত্যেক দিনই করতে পারেন, যখন মার্কেট ডে ক্যান্ডেল শুরু হয়। যা সত্যিই লাভজনক একটি পদ্ধতি। আর এ পদ্ধতিটি সারা জীবন-ই কার্যকর থাকবে।
আসুন পদ্ধতিটি জেনে নেইঃ
এই ট্রেডিং পদ্ধতিটি ট্রেড করার সহজ ও লাভজনক একটি পদ্ধতি, এর জন্য কোনো ট্রেডিং এনালাইসিস এর প্রয়োজন হয়না, আপনি শুধুমাত্র আপনার মেটা ট্রেডারটি খুলুন আর এস এল ও টি পি সহ অর্ডার দিয়ে মেটা ট্রেডার বন্ধ করে দিন। এই পদ্ধতিটি শুধুমাত্র প্রতিদিনের ডে ক্যান্ডেল শেষ হওয়ার পর পরই করতে হয়। এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার সময় অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট পদ্ধতি অবলম্বন করবেন কেননা আপনি যে রকম লাভজনক পদ্ধতিতেই ট্রেড করেন না কেন আপনাকে অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট নিয়ম মেনে ট্রেড করতে হবে। এ পদ্ধতিতে আপনি ৩০পিপস স্টপলস ব্যবহার করবেন এবং সপ্তাহের সোমবার, মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার এ পদ্ধতি অবলম্বন করবেন।
যে ভাবে ট্রেড করবোঃ
আমি আগেই বলেছি এই পেন্ডিং ট্রেড পদ্ধতিটি অনেক সহজ – বিগত দিনের ডে ক্যান্ডল এর উপরের/হাই প্রাইজ এর ৫পিপস উপরে এবং ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ এর ৫পিপস নিচে এ পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে হয়। আসলেই এটি অনেক সহজ আর দৈনিক ব্রেকআউট একটি পদ্ধতি এ পদ্ধতিতে সিক্রেট বলে কিছু নেই। শুধুমাত্র মানি ম্যানেজমেন্ট এর কথাটি মনে রাখবেন যেটা আমি আগেও বলেছি। এ পদ্ধতিতে আপনি দৈনিক ৫০পিপস উপরে বা নিচে গেলেই ৯৫পিপস নিতে পারবেন। চিন্তা করবেন না আমি পদ্ধতিটি দেখিয়ে দিচ্ছি।
কখন এবং কিভাবে পেন্ডিং অর্ডারগুলো দিবেনঃ
প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে যে কখন আপনার ব্রোকার এর দৈনিক ক্যান্ডেল (ডে ক্যান্ডল) শেষ/ক্লোজ হয়, কারণ বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল শেষ হবার পর পরই আপনাকে এই পেন্ডিং ট্রেড পদ্ধতিটি প্রয়োগ করতে হবে এবং প্রতিদিন একই সময়ে এই পদ্ধতিতে অবলম্বন করবেন।
বিগত দিনের দৈনিক ক্যান্ডেল (ডে ক্যান্ডল) শেষ/ক্লোজ হয়ে নতুন দিনের ক্যান্ডেল (ডে ক্যান্ডল) শুরু হওয়ার সাথে সাথেই ৬টি পেন্ডিং অর্ডার দিতে হবে। ৩টি বাইস্টপ এবং ৩টি সেলস্টপ পেন্ডিং।
৩টি বাইস্টপ পেন্ডিং অর্ডার যেভাবে দিবেন তা নিম্নরূপঃ- [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বোচ্চ দাম/হাই প্রাইজ+ ৫পিপস। টেক প্রফিট=১৫পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বোচ্চ দাম/হাই প্রাইজ+ ৫পিপস। টেক প্রফিট=৩০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বোচ্চ দাম/হাই প্রাইজ+ ৫পিপস। টেক প্রফিট=৫০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস।
এবং ৩টি সেলস্টপ পেন্ডিং অর্ডার যেভাবে দিবেন তা নিম্নরূপঃ
- [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ - ৫পিপস। টেক প্রফিট=১৫পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ - ৫পিপস। টেক প্রফিট=৩০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস। [*]এন্ট্রি= বিগত দিনের ডে ক্যান্ডেল এর সর্বনিম্ন/লো প্রাইজ - ৫পিপস। টেক প্রফিট=৫০পিপস, স্টপলস=৩০পিপস।
এভাবেই আপনি প্রতিদিন এই ছয়টি পেন্ডিং অর্ডার দিয়ে নিশিন্তে আপনার কাজ করতে পারেন। কারণ এই পদ্ধতিতে ট্রেড করলে মনিটরিং এর প্রয়োজন হয়না।
এ পদ্ধতিতে ট্রেড করলে আপনার ট্রেড এর ফলাফল হবে নিম্নরুপঃ-
[*]যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলো যে কোনো একদিকের ট্রেড নিয়ে ৫০পিপস মুব করে ৩টি-ই টেক প্রফিট এ ক্লোজ হয় তাহলে আপনার ৯৫পিপস লাভ হবে।
-
[*]যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলো যে কোনো একদিকের ট্রেড নিয়ে ৩টির মধ্যে ২টি টি পি (১৫+৩০) হিট করে এবং একটি স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার ফলাফলঃ ৪৫পিপস প্রফিট - ৩০পিপস লস =১৫পিপস লাভ।
- [*]আর যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলোর ১টি টি পি হিট করে আর বাকী ২টি স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার ফলাফল – ১ম টি পি ১৫পিপস আর ২টির স্টপলস ৬০পিপস= মোট ৪৫পিপস লস। [*] [*]আর যদি ৩টি ট্রেড ই স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার লস ৯০পিপস।
-
[*]যদি আপনার পেন্ডিং অর্ডারগুলো যে কোনো একদিকের ট্রেড নিয়ে ৩টির মধ্যে ২টি টি পি (১৫+৩০) হিট করে এবং একটি স্টপলস হিট করে তাহলে আপনার ফলাফলঃ ৪৫পিপস প্রফিট - ৩০পিপস লস =১৫পিপস লাভ।
এ পদ্ধতিতে মার্কেট যখন বিগত দিনের ক্যান্ডেল কে ছাড়িয়ে বাই/সেল এর দিকে মুব করে তখনই ফলাফল আসে।
তবে এ পদ্ধিতিতে যখন আপনার যে কোনো এক দিকের ট্রেড ওপেন হবে তখন যদি লাভ/টি পি হিট করে তাহলে তো খুবই ভালো আর যদি স্টপলস এর দিকে যায় সে সময়ে আপনি ট্রেড এ উপস্থিত থাকলে স্টপলস হিট করার আগেই ট্রেড ক্লোজ করতে পারবেন। এতে করে আপনার লস অনেক কম হবে।
এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার কিছু নিয়ম নিম্নরূপঃ- [*]এ পদ্ধতিতে ট্রেড করার সময় আপনার ট্রেড এমাউন্ট এর ৩% এর বেশী ব্যবহার করবেন না। [*]প্রতিটি ট্রেডই সমান ভলিউম এ করবেন। তবে আপনি চাইলে ১ম ট্রেড এর ভলিউম বেশী করে টি পি কমিয়ে দিতে পারেন তবে এস এল প্রত্যেকটি ট্রেড এর ৩০পিপস ই রাখবেন। এভাবে ১ম ট্রেড থেকে ২য় ট্রেড এর ভলিউম আরেকটু কমিয়ে টি পি বাড়িয়ে অর্থাৎ ৩০পিপস দিবেন। আর ৩য় ট্রেড এ ভলিউম আরো কমিয়ে দিতে পারেন।
আপনি চাইলে এ পদ্ধতিটাকে আপনার মতো সাজিয়ে ও করতে পারেন তবে স্টপলস ৩০পিপস এর কম দিবেন না।
সবার জন্য শুভ কামনা রইলো। ধন্যবাদ।
- munna, mahmudhos123, salmansam and 1 other
- 4
-
ট্রেড প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই ? জানি কেউ হয়তো ভালো আর কেউ লস ট্রেড নিয়ে অনেক দুশ্চিন্তায় আছেন। যাই হোক আজকে আপনাদেরকে আমার ট্রাই করা একটা (৯০-৯৫ভাগ) সফল ট্রেড সিস্টেম এর ট্রিপস দেব।
আমারা যারা ট্রেডার তারা সবাই কম বেশী জানি যে প্রত্যেকটা কারেন্সি পেয়ার-ই মার্কেট কম বেশী কারেকশন করে থাকে । অর্থাৎ মার্কেট যদি যে কোনো কারেন্সিতে ১০০পিপস বাই এ যায় অন্ত্যত ৩০পিপস থেকে ৫০পিপস সেল এ কারেকশন করে থাকে (যদি একচেটিয়া বাই বা সেল এর কোনো নিউজ না থাকে)। আমরা সে সুযোগটাই কাজে লাগাবো।
কি ভাবে????????????????????????????????
আসুন দেখা যাকঃ ধরুন মার্কেট এর কোনো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ নেই তারপরও Euro/Usd পেয়ার এ ৩০থেকে৫০পিপস বাই এ মুব করেছে (উক্ত কারেন্সির মার্কেট ট্রেন্ড কিন্তু সেল এ)।
এমতাবস্তায় আপনি .১০ভলিউম এ একটি সেল ট্রেড ওপেন করবেন, কিছুক্ষণ পর যদি দেখেন যে আরো ও ৫০পিপস বাই এ মুব করেছে তখন আপনি আপনার আগের ভলিউম এর চেয়ে দিগুন ভলিউম এ অর্থাৎ অবশ্যই .২০ভলিউম এ আরেকটি সেল ট্রেড ওপেন করুন, এরপরও যদি দেখেন যে উক্ত পেয়ার এ আরো ৩০-৫০পিপস বাই এ মুব করেছে এমতাবস্তায় আপনি হতাশ না হয়ে আরেকটি .৪০ভলিউম এ সেল ট্রেড ওপেন করুন, কারন আমরা জানি যে নরমাল ট্রেডিং টাইম এ মার্কেট কখনো ৫০-১০০পিপস এর বেশী পরিবর্তন হয়না, যদি কোনো হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ না থাকে। তাহলে অবশ্যই আমাদের ট্রেডগুলো লাভ এ ক্লোজ করা সম্ভব।
এখন আসুন কিভাবে লাভ/প্রফিট নিয়ে উক্ত ট্রেডগুলো থেকে বের হবেন-
প্রথম .১০ভলিউম এর ট্রেডটি যদি আপনি সাধারণ নিয়মে প্রফিট নিয়ে বের হয়ে যেতে পারেন তাহলে তো আর ২য় ও ৩য় ট্রেডগুলো করার প্রয়োজন পড়ে না কিন্তু প্রথম ট্রেডটি যদি লস এ যায় তাহলে অবশ্যই পর্যায়ক্রমে ২য় এবং ৩য় ট্রেডটি ওপেন করবেন যদি দেখেন যে আপনার প্রথম দুটি ট্রেডই লস এ। ৪০পিপস পর পর ট্রেড ওপেন করলে আপনার প্রত্যেকটি ট্রেড এর লস পর্যায়ক্রমেঃ
- প্রথম ট্রেড ওপেন ১.৩৬৫০ ৩য় ট্রেড ওপেন এর সময় ৮০পিপস লস .১০ভলিউম -৮$
- ২য় ট্রেড ওপেন ১.৩৬৯০ ৩য় ট্রেড ওপেন এর সময় ৪০পিপস .২০ভলিউম -৮$
- ৩য় ট্রেড ওপেন ১.৩৭৩০ শেষ ট্রেড লস ০পিপস .৪০ভলিউম ০$।
মোট লস (১ম ট্রেড৮০+২য় ট্রেড৪০)১২০পিপস -১৬$।
আপনার এ ধারাবাহিক ট্রেডগুলোর পেয়ারটিতে যদি সেল এ ৪০পিপস কারেকশন করে তাহলে আপনার ট্রেডগুলোর রেজাল্ট হবে নিম্নরূপঃ
- প্রথম ট্রেড ওপেন ১.৩৬৫০ .১০ভলিউম এ লাভ/লস -৪০পিপস অর্থাৎ -৪$ (৩য় ট্রেড যখন ৪০পিপস প্রফিট)।
- ২য় ট্রেড ওপেন ১.৩৬৯০ .২০ভলিউম এ লাভ/লস ০পিপস (৩য় ট্রেড যখন ৪০পিপস প্রফিট)।
- ৩য় ট্রেড ওপেন ১.৩৭৩০ .৪০ভলিউম এ লাভ ৪০পিপস অর্থাৎ ১৬$।
এখন আপনি আপনার সবগুলো ট্রেড ক্লোজ করে দিন তাহলে আপনার ট্রেড এর ক্লোজিং ফলাফল হবে (৩য় ট্রেড.৪০ভলিউম এ ৪০পিপস প্রফিট১৬$ বাদ ১ম ট্রেড .১০ভলিউম এ -৪০পিপস লস -৪$)=১২$ প্রফিট। এভাবে আপনি ধাপে ধাপে ট্রেড করে প্রফিট নিতে পারেন।
উপরোক্তমতে ট্রেড করার কিছু নিয়ম নিম্নরুপঃ
- হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ থাকলে ঐ সময়ে এ পদ্ধতিতে ট্রেড করবেন না।
- আপনি অবশ্যই মানি ম্যানেজমেন্ট করে ভলিউম নির্ধারণ করবেন (আমার মতে ১০০০$ এ সর্বমোট ১ভলিউম)।
- এ পদ্ধতিতে আপনি ৩০ থেকে ৫০পিপস পরপর ধাপে ধাপে ট্রেড ওপেন করবেন। তবে ৫০ পিপস পরপর করলে ভালো।
- এ পদ্ধতিতে আপনি প্রত্যেক ট্রেড পরপর ভলিউম দিগুণ করে করবেন, যেমন- .১০ .২০ .৪০ভলিউম।
- যদি ৪ঘন্টা বা ১ দিনের টাইম চার্ট এ উক্ত কারেন্সির মার্কেট ট্রেন্ড পরিবর্তন হয়ে যায় (আপনার করা ট্রেড এর বিপরীতে) তাহলে সবগুলো ট্রেড ক্লোজ করে দিবেন।
- এ পদ্ধতিতে শুধুমাত্র মেজর কারেন্সিগুলোতে ট্রেড করার চেষ্টা করবেন। তবে একসাথে একাধিক পেয়ার এ নয়।
আশা করি এ পদ্ধতিতে ট্রেড করলে আপনি লাভ করতে সক্ষম হবেন। এ পদ্ধতিতে ট্রেড সম্পর্কিত আর কিছু জানতে চাইলে বা না বুঝে থাকলে কমেন্টস এর মাধ্যমে জানাবেন।
ধন্যবাদ।
-
আমরা যারা ফরেক্স ট্রেড করি তারা সবাই কম বেশি জানি যে প্রত্যেকটি ট্রেড-এ লাভ করা সম্ভব নয়। প্রত্যেক ক্রিয়ার যেমন বিপরীত ক্রিয়া থাকে তেমনি আপনার করা ট্রেড এ যেমন লাভ হবে তেমনি লস ও হতে পারে, এটা আপনাকে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। আমরা এ বিষয়টা যেনেও লোভের বশবর্তী হয়ে বা আগের করা ট্রেড এর লস পুষিয়ে নেয়ার জন্য অনেক উত্তেজিত হয়ে ভুল ট্রেড করে অথবা বাই-সেল করে ট্রেডকে আটকে রেখে নিজের একাউন্টটাকে বিপদের দিকে ঠেলে দিই। এতে করে আমাদের মধ্য থেকে অনেক ট্রেডারই অল্প সময়েই নিঃস্ব হয়ে যায়। আর আমরা হারানোর পরই আমাদের ভুলটা বুঝতে পারি, কিন্তু শিক্ষা নিই না বা পরবর্তীকালে ট্রেড করার সময় আগের ভুলের কথা আর মনে রাখিনা, এটাই আমাদের দোষ। আমার ট্রেড অভিজ্ঞতামতে পৃথিবীর কোনো ট্রেডারই শতভাগ লাভ করতে পারেনা, হ্যাঁ তবে অবশ্যই ৭০-৮০% ট্রেড প্রফিট এ থাকা বাঞ্জনীয় নতুবা ট্রেড করার স্বার্থকতা কি, তাই না? এতক্ষণ যাই বললাম তা আমাদের সবারই জানা, আসলে উপরের কথাগুলো না বললে আপনার হয়তো আমার লিখাটা পড়ার আগ্রহ আসতো না।
যাই হোক এবার আমি যা বলতে চাই সে কথায় আসি, আপনি হয়তো অনেকটা সিওর হয়ে একটা ট্রেড (স্টপ লস না দিয়ে) ওপেন করলেন, যে কোনো নিউজ/দুর্ভাগ্যবশত আপনার ট্রেডটি হুট করে আপনার ট্রেড এর বিপরীত দিকে অর্থাৎ লোকসানের দিকে যেতে শুরু করে কিন্তু লস এর পরিমান বেড়ে যাওয়ায় (আপনি যেহেতু স্টপলস দেননি) আপনি আপনার ট্রেডটি ক্লোজ করতে চাচ্ছেন না, এতে করে আপনি হতাশ হয়ে পড়েন এবং উত্তেজিত হয়ে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে থাকেন, আআর এক সময়ে এসে আপনার ভুল সিদ্ধান্তের কারনে আপনার একাউন্টটি আপনার চোখের সামনেই শূন্য হয়ে যায়। তখন হয়তো আপনার তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছুই করার থাকেনা। ব্যাপারটা আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বুঝাই, তাহলে হয়তো আপনার বুঝতে আরেকটু সহজ হবে-
যেমনঃ ধরা যাক আপনার ব্যালেঞ্ছ/ইকুইটি ৫০০$ আপনি Eur/Usd পেয়ার এ ১.৩৭৫৫ রেট এ ১ ভলিউম এ একটি বাই ট্রেড ওপেন করলেন, দেখা গেলো যে
কোনো কারণে আপনার ট্রেডটি ৬৫ পিপস মাইনাস এ চলে গেলো, এক্ষেত্রে আপনি আপনার লোকসান পুষিয়ে নেয়ার জন্য তড়িগড়ি করে কোনো কিছু না ভেবে আরো ১ ভলিউম বাই এ নিয়ে নিলেন, আপনি হয়তো ভাবলেন যে ৩০পিপস বা এর বেশী কারেকশান হলে সামান্য প্রফিট নিয়ে বা লস শূন্যতে আসলেই দূটো ট্রেডই এক সাথে ক্লোজ করে দিবেন কিন্তু কিছুক্ষণ পর দেখলেন যে আপনার ট্রেড আরো ৭০ পিপস মাইনাস এ চলে গেলো, তখন আপনি কোনো উপায় না পেয়ে আপনার একাউন্ট বাঁচানোর জন্য সেল এ ২ ভলিউম ট্রেড নিয়ে আপনার একাউন্টটিকে লক করে পেললেন। এখন আপনার মোট ট্রেড ভলিউম ৪।
এতে করে আপনার একাউন্টের ইকুইটি এসে দাঁড়ায় (প্রথম বাই ১ ভলিউম এর ৬৫পিপস+ পরের ও আগের বাই মিলিয়ে মোট ২ ভলিউম এর (৭০*২)১৪০পিপস+ পরের সেল ২ ভলিউম এর ব্রোকার স্প্রেড ৬পিপস) ২৮৯$ আর সর্বমোট লস ২১১পিপস/২১১$।
এমতাবস্থায় আপনি আর কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না, কারন আপনি আপনার একান্টটিকে বাই ও সেল ভলিউম সমান করে লক করে পেলেছেন। এখন ট্রেড যেদিকেই যাক আপনার লস কিন্তু ২১১পিপস/২১১$।
উপোরের ট্রেডগুলোতে আপনার কি কি ভুল ছিলোঃ
- আপনি সঠিক ভাবে মানি ম্যানেজমেন্ট করেননি।
- আপনি স্টফ লস ব্যবহার করেননি।
- আপনি নিউজ ও টেকনিক্যাল এনালাইসিস সঠিক ভাবে ফলো করেননি।
- সর্বোপরি আপনি আপনার ব্যালেঞ্ছ অনুযায়ী ভলিউমের পরিমান অনেক বেশী করেছেন, যেখানে আপনার ব্যালেঞ্ছ অনুপাতে ভলিউম শুরু হওয়া উচিৎ ছিল .১০।
- আমার অভিজ্ঞতামতে আপনি ৫০০$ পরিবর্তে সবোচ্চ .৫০ ভলিউম এ ট্রেড ওপেন করতে পারেন, এতে করে আপনি আসা করি রিস্ক ফ্রী থাকবেন। অর্থাৎ আপনি এক বা একাধিক পেয়ার এ ট্রেড করুন সেটা কোনো ব্যাপার নয়, সর্বমোট ভলিউম এর পরিমান যেন .৫০ই থাকে।
- আপনি যেহেতু কম এমাউন্ট নিয়ে ট্রেড করছেন সেহেতু আপনাকে অবশ্যই টেকনিক্যাল এনালাইসিস অর্থাৎ সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যন্ট পয়েন্ট বুঝে স্টফ লস ও টেক প্রফিট দিতেই হবে। না হয় নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনবেন।
- নিউজ আওয়ার এ নিউজ না বুঝলে ট্রেড না করাই ভালো, তবে সাপোর্ট ও রেসিস্ট্যন্ট পয়েন্ট দেখে (অবশ্যই এস এল ও টি পি দিয়ে) বাই/সেল পেন্ডিং অর্ডার দিতে পারেন।
- মনে রাখবেন ভুলেও কখনো একই পেয়ার এ বাই ও সেল করে আপনার একাউন্ট লক করবেন না, এতে করে আপনি এ ট্র্যাপ থেকে লস না দিয়ে কোনোভাবেই বের হতে পারবেন না। যদি আপনার ট্রেড এর তুলনায় আপনার এমাউন্ট ভালো না হয় বা আপনার লাক আপনাকে ফেবার না করে।
- মার্কেট ওপেন ও ক্লোজিং ডে তে মোটামুটি সিউর না হয়ে কোনো ট্রেড ওপেন করবেন না। বিশেষ করে ঐ দুই দিন শতভাগ সতর্কতার সহিত ট্রেড করুন।
আমি যতটুকু জানি এ ধরনের ট্রেড থেকে বের হওয়ার দুটি উপায় আছে। ১ম টি হলো টেকনিক্যাল এনালাইসিস অর্থাৎ সাপোর্ট রেসিস্ট্যন্ট ও ৪ঘন্টা বা ১দিন টাইম ফ্রেম এ ট্রেন্ড যে দিকে আছে সুযোগ বুঝে তার অফোজিট ট্রেডগুলো ১ভলিউম ১ভলিউম করে ক্লোজ করে দিন, আর অন্য ট্রেডটি এনালাইসিস ও নিউজ ফলো করে যতটুকু প্রফিট নেয়া যায় তা নিয়ে বের হয়ে যান, এতে করে অন্তত আপনার একাউন্টটির একটু হলে ইকুইটি বাড়বে।
২য় পদ্ধতি হলোঃ এ পদ্ধতিটি অনেকটা ধরয্যে ও সময়ের ব্যাপার, তা হল আপনার বাই/সেল ট্রেডগুলোর এস এল ও টি পি এমন ভাবে দিন যাতে কোনোটাই টাচ/হিট করতে না পারে, এবার আপনি আপনার যা ইকুইটি আছে তা দিয়ে ধীরে ধীরে ট্রেড করে ইকুইটি বাড়িয়ে নিন, ইকুইটি যা হলে আপনার মনে হবে যে, যে কোনো এক দিকের ট্রেড ক্লোজ করলেও আপনার একাউন্ট ক্লোজ হওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা। এরপর আপনার লক ট্রেডগুলো ছাড়া অন্য সকল ট্রেড ক্লোজ করা হলে টেকনিক্যাল এনালাইসিস ও ৪ঘন্টা বা ১দিন টাইম ফ্রেম দেখে নেগেটিভ দিকের বাই/সেল ট্রেডটি ক্লোজ করে দিন। এবং আপনার বাকি ট্রেডটিতে এনালাইসিস করে টেক প্রফিট দিয়ে দিন এবং খেয়াল রাখুন। এ পদ্ধতিতে আশা করি আপনার ট্রেডটির লস অনেক কমে আশবে এবং আপনি বাই/সেল ট্র্যাপ থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন।
উপরের আলোচনায় আপানারা ট্রেডাররা যদি সামান্যতম উপকৃত হতে পারেন আমার এই লিখা সার্থকতা পাবে। মন্তব্য করে আপনাদের মতামত শেয়ার করবেন যেন ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো আইডিয়া শেয়ার করার প্রেরণা পাই।
ধন্যবাদ।
EUR-USD মার্কেট আউটলুক ফেব্রুয়ারী ১০ থেকে ১৪ তারিখ।
in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
Posted
আপনারা লক্ষ করেছেন যে EUR-USD পেয়ার গত সপ্তাহের প্রথম চার দিনই সেল এ ছিল কিন্তু শেষের দিন (শুক্রবার) নিউজ এর কারনে অনেকটা বাই যায়। এই সপ্তাহে বিশেষ করে মঙ্গল, বুধ,বৃহস্পতি ও শুক্রবার অনেকগুলো হাই ইমপ্যাক্ট এর নিউজ আছে তাই এ সপ্তাহে উক্ত পেয়ারটি বাই/সেল যে দিকেই যাক আমি মনে করি ভালো একটা মুভমেন্ট হবে।
আসুন আমরা চিত্রের সাহায্যে উক্ত পেয়ার এর সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স এবং বাই ও সেল এরিয়াগুলো জেনে নেই যাতে আমাদের এই সপ্তাহে EUR-USD পেয়ারটিতে ট্রেড করতে সুবিধা হয়।
উপরোক্ত চিত্রে সাপোর্ট ও রেসিস্টেন্স সমুহঃ
সাপোর্ট সমুহঃ ১.৩৫৯৪, ১.৩৫১৩, ১.৩৪১২,১.৩২৯৪ ও স্ট্রং সাপোর্ট ১.৩১৬৫।
রেসিস্টেন্স সমুহঃ ১.৩৬৪৭, ১.৩৭০২, ও স্ট্রং রেসিস্টেন্স ১.৩৮৩২।
EUR-USD পেয়ার এর এ সপ্তাহে হাই ইমপ্যাক্ট যে নিউজগুলো আছে তা নিম্নরুপঃ
দিন ও বাংলাদেশ সময় কারেন্সি নিউজ
মঙ্গলবার রাত ৯.০০ USD Fed Chair Yellen Testifies.
বুধবার রাত ৯.৩০ EUR ECB President Draghi Speaks.
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭.৩০ USD Core Retail Sales m/m.
।। USD Retail Sales m/m.
।। USD Unemployment Claims.
বৃহস্পতিবার রাত ৯.০০ USD Fed Chair Yellen Testifies.
শুক্রবার রাত ৮.৫৫ USD Prelim UoM Consumer Sentiment.
EUR-USD পেয়ার এর জন্য এই সপ্তাহটি আশা করি অনেক ট্রেডেবল হবে, আপনারা অবশ্যই যে দিন নিউজ থাকবে সে দিন নিউজ পাবলিশ হওয়ার আগ মুহূর্তে উক্ত পেয়ার এ ট্রেড করবেন না এতে হিতে বিপরীত হয়ে যেতে পারে। নিউজ পাবলিশ হওয়ার পরে নিউজ বুঝে ট্রেড করুন তাহলেই প্রফিট করতে সক্ষম হবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
বিঃ দ্রঃ ফরেন এক্সচেঞ্জ একটি হাই রিস্ক লেভেল ট্রেডিং মার্কেট যা সকল ইনভেস্টর বা ট্রেডারদের জন্য যথাযোগ্য নয়। কারেন্সি ট্রেডিং এ ট্রেডারদের ট্রেড এর যে কোনরূপ পরিবর্তন ট্রেডাররা নিজ দায়িত্বে বহন করবে। সে জন্য বিডিফরেক্সপ্রো কোনো প্রকার দায়ী থাকিবে না।