Jump to content

Mhafiz™

Moderators
  • Posts

    756
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    444

Everything posted by Mhafiz™

  1. ​আপনার প্রশ্নটি পরিষ্কার বুঝতে পারছি না, অনুগ্রহ করে আপনি আরেকট বুঝিয়ে বলুন আপনার সমস্যাটা কোথায়। ধন্যবাদ; আর আপনি বাংলা টাইপ করতে পারলে অনুগ্রহ করে ফোরাম পোস্ট বাংলাতে করুন, কারন এই ফোরামটি সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় পরিচালিত। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
  2. আজকের আলোচনাটা খুব গুররুপুর্ন , ট্রেডিং তো কম বেশী করছেন, ভালো করছেন বা খারাপ সব মিলিয়ে ধরে নিলাম ট্রেডিং চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কিছু মানসিক প্রস্তুতি যা ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে চরম প্রভাব ফেলে তা হয়ত না জেনেই ট্রেডিং এ প্রতিনিয়ত ভুল করছেন যা আশানুরূপ ফলাফল পাচ্ছেন না। হ্যাঁ আজকে আলোচনা করব সেই রকম কিছু সাইকোলজি নিয়ে যা আশা করছি আপনার ট্রেডিং এর প্রভাব আরো পজেটিভ করবে এবং ট্রেডিং হবে আরো উন্নত। ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে কেউ ই ১০০% পারফেক্ট নয়, এমন কি বিশ্বের যত নামীদামী ট্রেডার আছে তাদেরকে নিয়েই বলছি, কেউ তাদের ট্রেডকে ১০০% নিশ্চিত করতে পারে না। কারন মার্কেট বিসয়টি আপেক্ষিক। যে যত বেশী অভিজ্ঞ , যার ট্রেডিং অভিজ্ঞতা যত ভালো, যত বেশী সেই ততটা বেশী সুবিধার সাথে ট্রেড করতে পারেন, এটাই সত্যি। তাই বলছি সত্যি যদি ফরেক্স ট্রেডার হতে চান, নিয়মিত ভাবে ট্রেড করতে চান তাহলে প্লিজ অল্প বিদ্যা নিয়ে শুরু করবেন না, জানুন, বুঝুন, অনুশীলন করুন তারপর শুরু করুন। রুলস – ১ঃ ট্রেড করতে নিজেকে খুব বেশী স্মার্ট ভাবা বা খুব বেশী স্মার্ট হওয়ার চেষ্টা করবেন না; আপনি অনেক জ্ঞানী কিংবা অনেক বুদ্ধিমান সম্পুর্ন কিন্তু তাই বলে ফরেক্স ট্রেডিং এ শুরু করেই আপনি পেয়ে যাবেন সফলতা এমনটি ভাবার দরকার নেই। কারন বুদ্ধিমত্তা এবং ফরেক্স ট্রেডিং এই দুটি বিষয়ের পারস্পরিক কোন সম্পর্ক নেই। একজন অসম্পূর্ণ অতিরিক্ত স্মার্ট ট্রেডার যেমন ট্রেডের ক্ষেত্রে ঝুকিপুর্ন তেমনি একজন স্বাভাবিক মানের ট্রেডার তার চেয়ে অনেক প্রগতিশীল। আপনার ফরেক্স ট্রেডিং পারফর্মেন্স এর জন্য ইন্টেলিজেন্সি’র প্রভাব সামান্য কারন ফরেক্স মার্কেট পরিচালিত হয় স্বাভাবিক দিনের মানুষের উপর ভিত্তি করে। তাই ট্রেডার যদি হতেই হয় স্বাভাবিক, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং অনুশীলন দিয়েই শুরু করুন। রুলস -২ঃ ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস জেনে বুঝে ট্রেড করুন; ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস বলতে আপনি কি বোঝেন, ইকোনোমিক ক্যালেন্ডার ডাটা দেখে প্রাইস আপ/ডাউন পয়েন্টে ট্রেড ওপেন করা ? তাহলে আমি বলব আপনি সম্পূর্ণই ভুল। আর ইনস্ট্যান্ট পয়েন্ট পাবলিশে সত্যি ট্রেড করতে পারেন? ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসে যদি ট্রেড করতে চান তাহলে নিউজ এনালাইসিস করুন, কোন কারেন্সির নিউজ, নিউজটি কি, বর্তমান ইকোনোমিক কন্ডিশন অনুসারে এই নিউজটির প্রভাব কি হতে পারে , এইভাবে স্টাডি করে তারপর নিউজ ইফেক্ট নিজেই আগে অবগত হয়ে যান এবং সময় মত সেই অনুসারে ট্রেড ওপেন করুন, এটাই ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস এর সঠিক নিয়ম। রুলস -৩ঃ সব সময় নিজেকে সঠিক রাখতে জোর করবেন না; আপনি যখন ট্রেড করেন তখন সব গুলো ট্রেড আপনার টার্গেট হিট করে না, আপনি তো সময় নিয়ে, সঠিকভাবে এনালাইসিস করেই ট্রেড ওপেন করেছেন যেখানে আপনার সবগুলো ট্রেড পজেটিভ হওয়ার কথা ছিল আপনার সাইকোলজি অনুসারে। ঠিক তখন মনে মার্কেট আপনার সাথে বেঈমানি করেছে, এমনটি তো হওয়ার কথা ছিল না, ইত্যাদি, ইত্যাদি। এই ক্ষেত্রে একটা টেকনিক এপ্লাই করতে পারেন, কখনো নির্দিষ্ট একটি ট্রেডকে এক্সট্রা জোর দিবেন না, যেমন একটি ট্রেডকে হাই সাইজে ওপেন করে অনেক বেশী কনফিডেন্ট থেকে নির্দিষ্টভাবে একটি ট্রেডকে গাইড করা ইত্যাদি। বরং সবগুলো ট্রেডকে এভারেজ সেইম ভলিয়মে রেখে ট্রেড চালিয়ে যাওয়া এতে করে আপনার এভারেজ ট্রেড পজেটিভ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশী থাকে। রুলস – ৪ঃ ট্রেডিং এর জন্য মুল লার্নিং পিরিয়ডেই দক্ষতা অর্জন করে নিন; বেশীরভাগ ট্রেডার ট্রেড শুরু করে, তারপর লার্ন করে। বুঝতে পারে না যে ট্রেড শুরু করার আগে যে দক্ষতা দরকার তা ট্রেড শুরু করার পর ক্ষতি ছাড়া আসে না। লার্নিং এর ক্ষেত্রে যখন দু’তিনটি টুলস এর মাধ্যমে বায়/সেল সিগন্যাল পেয়ে যায় তখন ই লার্নিং বন্ধ করে দেয়। বডি বিল্ডিং এর ক্ষেত্রে যেমন , মাসল, শোল্ডার, চেস্ট, থাই সব নানা অঙ্গের সঠিক অনুশীলন জরুরি, মাসল বড় করতে কার্লিং মারার সময় উভয় হাতের ব্যাল্যান্স যেমন জরুরি নচেৎ একটা মাসল বড় আরেকটা ছোট হয়ে যাবে, এবং ব্যায়ামটাই অনর্থক মনে হবে। ঠিক তেমনি ট্রেডিং লার্নিং এর সময় মৌলিক বিষয়গুলোতে দক্ষতা নিয়েই ট্রেড শুরু করতে হবে; রুলস – ৫ঃ যেকোন কিছুই ঘটতে পারে সবসময় এই মানসিক প্রস্তুতি রাখা। যেহেতু এটা একটা বর্ডারলেস মার্কেট, এখানেই বৃত্তই দেখবেন সীমারেখা দেখবেন না। অর্থাৎ মার্কেটটি যেহেতু সম্পূর্ণ এনালাইসিস এবং অর্থনৈতিক নির্ভর তাই এইখানে মুদ্রার প্রভাবে অনেক সময় অনেক কিছুই ঘটতে পারে। তাই ট্রেডের ক্ষেত্রে সব সময় নিজের লিমিট/রিস্ক ঠিক রেখে ট্রেড করুন। আপনার ক্ষমতার বাইরে থেকে কিছুই চিন্তা করবেন না বা করবেন না। রুলস -৬ঃ দৌড়ানোর আগে হাটার অভ্যাস করুন; হেডলাইন দেখেই অনেক কিছু বুঝে নিয়েছেন আসা করছি, হ্যাঁ আমি তাই বলছি শুরুতেই কখনো এক লাফে গাছের গোড়া থেকে আগায় উঠতে চেষ্টা করবেন না। আস্তে আস্তে ছোট ছোট ট্রেড থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজের ট্রেডিং স্ট্রেটিজি সফলতা, অভিজ্ঞতা কে এক সুতোই বেঁধে আস্তে আস্তে সব গুলো সিড়ি বেয়ে উপরে উঠতে থাকুন। এতে করে আপনার কিছু বাদ পড়ার সম্ভবনা থাকবে না, আর যার সুফল আপনি এখনকার চেয়ে পরে আরো ভালো পাবেন। উপরের পয়েন্টস গুলো খুব কার্যকরীভাবে নিজের ভেতর চিন্তা করুন এবং যদি মনে হয় যে আপানার মাঝে এমন কিছু আছে তাহলে ভুল থেকে শিখে সঠিক নিয়মে এগুতে থাকুন অবশ্যই সফল হবেন।
  3. সোমবারঃ ২৫ মে কোন হাই নিউজ নেই, ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবারঃ ২৬ মে ভোর ৪.৪৫ NZD Trade Balance সন্ধ্যা ৬.৩০ USD Core Durable Goods Orders m/m রাত ৮.০০ USD CB Consumer Confidence বুধবারঃ ২৭ মে দুপুর ১২.০০ পর সব কারেন্সিতে G7 Meetings রাত ৮.০০ CAD BOC Rate Statement রাত ৮.০০ CAD Overnight Rate বৃহস্পতিবারঃ ২৮ মে সকাল ৭.৩০ AUD Private Capital Expenditure q/q দুপুর ২.৩০ GBP Second Estimate GDP q/q দুপুর ২.৩০ পর সব কারেন্সিতে G7 Meetings সন্ধ্যা ৬.৩০ USD Unemployment Claims শুক্রবারঃ ২৯ মে সকাল ৭.৩০ NZD ANZ Business Confidence দুপুর ৩.০০ পর সব কারেন্সিতে G7 Meetings সন্ধ্যা ৬.৩০ CAD GDP m/m সন্ধ্যা ৬.৩০ USD Prelim GDP q/q কারেন্সি ফোরকাস্ট EUR/USD – Go Short Price range: 1.1000 – 1.0850 USD/CHF – Go Long Price range: 0.9300 - 0.9700 GBP/USD – Go Long Price range: 1.5300 – 1.5650
  4. প্রথম পর্বে আমি আলোচনা করেছিলাম, বলিঙ্গার বেন্ড পরিচিত, মুভিং এভারেজ এবং ডিভিয়েশন সম্পর্কে। তারই ধারাবাহিক আলোচনা হিসেবে আজ শিখবো বলিঙ্গার বাউন্স ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, মনে রাখবেন বলিঙ্গার বেন্ড ভালোভাবে বুঝে গেলে অনেক ভালো ভাবে ট্রেড করতে পারবেন এই টুলসটি দিয়ে। বলিঙ্গার বাউন্সঃ বলিঙ্গার বেন্ড দিয়ে আপনি যখন ট্রেড করবেন তখন দেখবেন প্রাইস মেক্সিমাম টাইম বলিঙ্গার বেন্ড ডিবিয়েশন ২ এর মধ্যে থাকে, হ্যাঁ কারন ১৫-২০% সময় বলিঙ্গার বেন্ড পেনিট্রেশন বা অনুপ্রবেশ হয় অর্থাৎ বেন্ড এর বাইরে প্রাইস চলে যায়। বাকি সময়টা প্রাইস বলিঙ্গার বেন্ডের মধ্যই আপ/ডাউন করে থাকে। যেহেতু মেক্সিমাম সময়ে প্রাইস বলিঙ্গার বেন্ড সীমানার মধ্যই অবস্থান করে, তাই বেন্ড ট্রেডিং এর একটি সফল স্ট্রেটিজি হল, প্রাইস যখন লাওয়ার বলিঙ্গারকে টাচ করে তখন মার্কেট বায় করুন এবং সেল করুন প্রাইস যখন আপার বলিঙ্গারকে টাচ করে। উপরের চিত্রটি দেখুন তার অনেকগুলো উদহারন আছে, লক্ষ্য করুন, প্রাইস যখন আউটার বেন্ড টাচ করে তখন তা আবার রিট্রেস করে বা বাউন্স করে আপজিট ডিরেকশনে চলে যাচ্ছে, এটাই কিন্তু মেক্সিমাম সময় ঘটে থাকে। যাহোক এইখানেই শেষ নয়, এই আমরা দেখবো আরো ২-১টি টুলস কে কাজে লাগিয়ে কিভাবে বলিঙ্গার বাউন্স ট্রেডকে আরো শক্তিশালী এবং সফল করা যায়। RSI এবং Candlestick দিয়ে বলিঙ্গার বাউন্স ট্রেডিং স্ট্রেটিজিঃ উপরে আমি একটি কথা বলেছি যে আপনার বলিঙ্গার টাচ করলে সেল ট্রেড এবং লাওয়ার বলিঙ্গার টাচ করলে বায় ট্রেড , হ্যাঁ মিথ্যা নয় তবে সময় সময় এই পদ্ধিতিতে ট্রেড সুফল নয়, কারন স্ট্রং ট্রেন্ড অনেক্ষন একটা বেন্ডে রাইড করে বা কন্টিনিউ করে তখন আপনার সেল/বায় ট্রেড কিন্তু আপনার ট্রেডিং গতিতে উল্টো বিহেইব করতে পারে। তখন প্রাইস মুভিং এর মাধ্যমে বলিঙ্গার বেন্ড টাচ বা এক্সিড করার মাধ্যমে একটার পর একটি হাই এবং একটার পর একটা লো তৈরি করে। তাই এই স্ট্রং ট্রেন্ড ট্রেডিং হলে আমরা আমাদের ট্রেড কনফার্ম এর জন্য RSI এবং কিছু ক্যান্ডেল ব্যাবহার করব। আপনি যদি বাউন্স ট্রেড করতে চান, আপনার ট্রেডকে নিশ্চিত করার জন্য RSI এর ব্যাবহার গুরুত্তপুর্ন। অনেক ক্ষেত্রে বাউন্স ট্রেডে আমরা RSI’র দিকে খেয়াল করি না যে RSI কি অভারবট/অভারসল্ড। যার কারন আপনার ট্রেডটি নেগেটিভ হয়ে যায়। ট্রেড অর্ডার এর আগে অবশ্যই খেয়াল করতে হবে বর্তমান ট্রেন্ডে প্রাইস কতটা স্টং বা উইক। কার্যকারী অপশন ১ তাই সেল/বায় ট্রেডের ক্ষেত্রে লক্ষ্য করবেন প্রাইস যদি আপার বলিঙ্গার কে টাচ/ছেদ করে এবং RSI প্রাইস উইকনেস লেভেল ৫০-৮০ তে ফলিং থাকে সেই ক্ষেত্রে সেল ট্রেড করতে পারেন, আবার বিপরীতভাবে, প্রাইস যদি লাওয়ার বলিঙ্গারকে টাচ/ছেদ করে এবং RSI স্ট্রেনথ যদি ৩০-৫০ তে রাইজিং থাকে তাহলে বায়/লং ট্রেড করতে পারেন। কার্যকারী অপশন ২ আরো অপেক্ষা করে ক্যান্ডেলস্টিক রিভার্সেল কনফার্ম এর মাধ্যমে বলিঙ্গার বাউন্স ট্রেডকে করতে পারেন আরো শক্তিশালী । এই ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন ক্যান্ডেল যদি আপার বেন্ড ছেদ করে এবং ক্যান্ডেলটি বেয়ারিশ কিনা, আবার লাওয়ার বেন্ড ছেদ করলে ক্যান্ডেল্টি বুলিশ কিনা। এর যদি মার্কেট নতুন হাই/লো তৈরি করে তাহলে ঐ সময়ে ট্রেডে এন্টার না করাই উত্তম। ক্যান্ডেলস্টিক যখন বেয়ারিশ/বুলিশ ফরমেশন পাবেন তখনি ট্রেডে এন্টার করবেন। ক্যান্ডেলটি যদি LONG FILL বডি হয় বা LONG UPPER SHADOW হয় তাহলে শর্ট/সেল ট্রেড করবেন। আর যদি ক্যান্ডেলটি লং EMPTY বডি হয় এবং LONG LOWER SHADOW হয় তাহলে লং/বায় ট্রেড করবেন। বলিঙ্গার বাউন্স টাইম ফ্রেইমঃ বলিঙ্গার বাউন্স যে কোন টাইম ফ্রেমেই করতে পারেন। চার্টে আপনি এই ধরনের অনেক সুযোগ পাবেন ট্রেড করার জন্য। বেন্ড যত বেশী স্ট্রং হবে আপনার ট্রেডটি ততবেশি সফল হবে। শর্ট টাইম ফ্রেইম বুলিঙ্গার বাউন্স থেকে লং টাইম ফ্রেইম বলিঙ্গার বাউন্স অনেক বেশী কার্যকারী। এই ক্ষেত্রে ৪ ঘন্টার টাইম ফ্রেম হতে পারে সবচেয়ে সন্তোষজনক। এই চুলুন দেখা যাক উপরোক্ত আলোচনার আলোকে কিভাবে বলিঙ্গার বাউন্স ট্রেডে এন্টার এবং ইক্সিট করবেন তার একটা সারাংশ দেখা যাক। বুলিশ বাউন্স ট্রেড এন্টারঃ কারেন্সিটি আপট্রেন্ড হতে হবে।কারেন্সি লাওয়ার বলিঙ্গার এর খুব নিকটে বা টাচ করেছে।RSI লেভেল ৩০-৫০ এর নিচে এবং উর্ধমুখী।ক্যান্ডেল প্যাটার্ন বুলিশ রিভার্সেল।বুলিশ বাউন্স ট্রেড এক্সিট লাওয়ার বলিঙ্গার এর ২০ পিপস নিচে স্টপ লস সেট করবেন, যা আনুমানি ৫০-৮০ পিপস হতে পারে।১০০-১৫০ পিপস পর্যন্ত ট্রেইক প্রফিট সেট করবেন তবে অবশ্যই আরেকটি বলিঙ্গার রিভার্স তৈরি হওয়ার আগে।বেয়ারিশ বাউন্স ট্রেড এন্টারঃ কারেন্সিটি ডাউনট্রেন্ড হতে হবে।কারেন্সি আপার বলিঙ্গার এর খুব নিকটে বা টাচ করেছে।RSI লেভেল ৫০-৮০ এর উপরে এবং নিম্নমুখী।ক্যান্ডেল প্যাটার্ন বেয়ারিশ রিভার্সেল।বেয়ারিশ বাউন্স ট্রেড এক্সিটঃ আপার বলিঙ্গার এর ২০ পিপস উপরে স্টপ লস সেট করবেন, যা আনুমানি ৫০-৮০ পিপস।১০০-১৫০ পিপস পর্যন্ত ট্রেইক প্রফিট সেট করবেন তবে অবশ্যই আরেকটি বলিঙ্গার রিভার্স তৈরি হওয়ার আগে। বি.দ্রঃ উক্ত স্ট্রেটেজিতে বলিঙ্গার বাউন্স ট্রেডিং দৈনিক ১-২ টির বেশী ট্রেড করবেন না।
  5. ভাই না বোঝার কি আছে, লেভেল ২ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে । উপরের চিত্রে চার্টের শুরুতে দুটি সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেন্স ই তো লেভেল ২ ইন্ডিকেট করছে, এবং চিত্রের শেষের সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেন্স লেভেল কিন্তু ২।
  6. ​পিভট পয়েন্টস ট্রেডিং রেঞ্জ বা স্ট্রেটিজির জন্য একটি গানিতিক সমাধান, যা চার্ট টাইম এর উপর ভেরি করে। আপনার কাছে আমার প্রশ্ন পিভট পয়েন্টের ভিন্নতার উপর ব্রোকারে নির্ভরযোগ্যতা কিভাবে প্রকাশ করে একটু বলবেন ?
  7. EUR/USD এই পেয়ারটি প্রাইস লেভেল ১.১০৫০ – ১.১১০০ তে বেশ স্ট্রং একটি সাপোর্ট লাইন তৈরি করেছে। গত সপ্তাহের ট্রেডিং রেজাল্ট অনুসারে এই কারেন্সিটি নিম্নগামি হতে পারে মার্কেট কারেকশন পারেস্পেক্টিভ থেকে। বর্তমান পিভট পয়েন্ট লেভেল হল ১.১৪৪৬। তাই এই সপ্তাহে শর্ট ট্রেড হিসেবে পিভট পয়েন্ট লেভের নিচে ১.১০৯০ পর্যন্ত ট্রেডিং ফ্লো হতে পারে। বিপরীতভাবে আবার পিভট পয়েন্ট লেভেল ১.১৪৪৬ ব্রেকআউটে বায় ফ্লো বেড়ে প্রাইস ১.১৫০০ – ১.১৬০০ পর্যন্ত ট্রেডিং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চিত্রটি লক্ষ্য করুন, ৪ ঘণ্টার টাইম ফ্রেমে ৩য় লেভেল প্রাইস ১.১৪৪৬ এক্সটেন্ড করে ১.১৪৬৫ পর্যন্ত ট্রেডিং হয়েছে গত সপ্তাহে। এবং ৪র্থ লেভেল থেকে প্রাইস পুনরায় ডাউন শুরু হয়েছে। তাই এই সপ্তাহের মার্কেট যদি নিম্নমুখী থাকে এবং প্রাইস যদি ক্রিটিকেল লেভেল ১.১৪৪৬ ব্রেক না করে তাহলে প্রাইস ডাউন হয়ে ১.১১০০ পর্যন্ত ট্রেড হওয়ার সম্ভাবনা আশা করা যাচ্ছে। মুলত এই সপ্তাহের টেকনিক্যাল মার্কেট বিহেবিয়ার শর্ট তারপর ও পিভট এবং ক্রিটিকেল লেভেল ব্রেকআউটের দিকে খেয়াল রেখে ট্রেড করলে ভালো করবেন। আরো কিছু কারেন্সির এই সপ্তাহের ট্রেডিং হেল্পঃ GBP/USD ডাউনপ্রেসারে আছে এই কারেন্সিটিও, পিভট পয়েন্ট লেভেল ১.৫৮২০ । এই পেয়ারে কারেকশন লেভেলের নিচে সেল ট্রেডে ১.৫৫০০ পর্যন্ত প্রাইস পোঁছাতে পারে। বিপরীতভাবে পিভট লেভেল ব্রেকআউটে প্রাইস ১.৬০০০ পর্যন্ত সম্ভাবনা আছে। AUD/USD পিভট পয়েন্ট লেভেল ০.৭৯৫৮। মার্কেট ট্রেন্ড বায় প্রেসার। পিভট লেভেলের উপরের বায় করে .৮৪০০ পর্যন্ত প্রফিট নিতে পারেন এই কারেন্সিতে। বিপরীতভাবে সেল প্রেসার মার্কেটে .৭৫০০ পর্যন্ত ট্রেডিং রেঞ্জ তৈরি হতে পারে। USD/JPY এই কারেন্সিটর সেল কারেকশন মোটামুটি সম্পূর্ণ হয়ে গিয়েছে। তাই কারেন্সিটি বায় প্রেসারে ট্রেড করার সম্ভাবনা আছে। পিভট পয়েন্ট লেভেল ১১৮.৪৮। বায় ট্রেডিং এ পজেটিভ উক্ত কারেন্সিটি, ১২২.০০ পর্যন্ত বায়িং প্রেসার থাকতে পারে এই সপ্তাহে। আবার, সেল ডিরেকশনে মার্কেট প্রাইস ১১৭.০০ পর্যন্ত আস্তে পারে উক্ত কারেন্সির ট্রেডিং ভলিয়াম।
  8. ​আপনি যদি বলিঙ্গার মুভিং এভারেজ ব্যাবহার করে থাকেন তাহলে মিডল বলিঙ্গার , অর্থাৎ বলিঙ্গার এর তিনটি রেখার মাঝখানের টার কথা বলা হয়েছে।
  9. লেভেল ২ না দেখতে পারার কারণটা আমি বুঝলাম না, আপনি টাইমফ্রেম পরিবর্তন করে দেখতে পারেন, অবশ্য সেটাও কোন সমস্যা নয়, আপনি পোস্ট করার পরে আমি 3 Level ZZ দিয়ে চার্ট টেস্ট করেছি, নিচের চিত্রটি দেখুন, ভায়োলেট রাউন্ড বক্সে লেভেল ২ ইন্ডিকেট করছে। তারপর ও যদি দেখা না যায় তাহলে ইন্ডিকেটরে কোন সমস্যা থাকতে পারে, ইন্ডিকেটরটি আবার আপলোড করলাম, নতুন করে ডাউনলোড করে আগের টা বাদ দিয়ে দেখতে পারেন। 3_Level_ZZ_Semafor.mq4 তারপর ও সমস্যা হলে জানাবেন। ধন্যবাদ;
  10. IronFX স্ক্যাম ব্রোকার, সাবধান! IronFX একটি স্ক্যাম ব্রোকার । ২০১৪ সাল থেকে চাইনিজ ইনভেস্টররা তাদের ইনভেস্টেড টাকা পাচ্ছে না, উইথড্র করতে গেলে তাদের একাউণ্ট ব্লক করে দেওয়া হচ্ছে। চাইনা’র সব IronFX অফিস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।এবং ম্যানেজাররা headquarter in Cyprus পালিয়ে গিয়েছে। কিছু কিছু ইনভেস্টর অনেক হয়রানির পর কিছু টাকা পেয়েছে। চাইনিজ এক বেক্তি তাদের অফিস থেকে মারামারি করে টাকা নিত সক্ষম হয়েছে। এই ব্রোকারে যারা ইতিমধ্যে ইনভেস্ট করেছেন তাদের ভবিষ্যৎ কি জানিনা, আর যারা ইনভেস্ট করবেন বলে চিন্তা করছেন। তাদেরকে সতর্ক করছি সাবধান। উপরের ছবিটি সেই কথাই বলে। সুত্রঃ লিঙ্ক
  11. প্রিয় সদস্য অতনু সাগর, পোস্ট এর ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা অনুসরণ করুন। ধন্যবাদ;
  12. Pinbar Trading Strategy: Pinbar Trading strategy is an easier and profitable strategy in Forex market against any others strategy. Most of the traders try to trade by following this strategy. But anyone can not know that how many trade show profit? Some of traders say about 50-60% gain of their trade. But If you follow some conditions then you can be gain 90-95% of your all trades. Those conditions are given below………….. 1) In the time of bullish pinbar candle, you never open any buy trade when this pinbar candle is stopped and new candle is run. Just wait for next candle. If next candle go up for 5-10 pips, then you can open a buy trade. 2) In the time of bearish pinbar candle, you never open any sell trade when this pinbar candle is stopped and new candle is run . Just wait for next candle. If next candle go down for 5-10 pips, then you can open a sell trade. NB: this strategy is more effective only for H4, D1 time frame. To know more strategy for more profit, join with me in facebook: https://www.facebook.com/otonu.shagor View the full article
  13. ​বিষয়টি নির্ভর করবে আপনার স্ট্রেটিজির উপর। ডিফল্টভাবে যে ভেলু থাকে তা যদি আপানার স্ট্রেটিজির সাথে ম্যাচ করে তাহলে চেঞ্জ করার দরকার নাই, আর আপনার স্ট্রেটিজি যদি কাস্টম ভেলুর দরকার হয় তাহলে চেঞ্জ করে স্ট্রেটিজি সেট করতে পারেন।
  14. ফরেক্স ট্রেডিং জগতে টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস হিসেবে বলিঙ্গার বেন্ড (Bolinger Band) কতটা গুরুত্তপুর্ন এবং জনপ্রিয় একটি ট্রেডিং টুলস তা নতুন করে হয়ত বলার অপেক্ষা রাখে না, তারপরও নতুন ট্রেডারদের উদ্দেশে বলছি এবং যারা জানেন না তাদের বলছি এই টুলসটি যদি আপনি ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় মনে করেন বা এখনো ব্যাবহার না করে থাকেন তাহলে আপনি বলব আপনি আপনার ট্রেডকে এখনো অনেক খানি পিছিয়ে রেখেছেন। আমি বেক্তিগত ভাবে সব সময় এই টুলসটি ব্যাবহার করে থাকি , কারন এই টুলসটির বহুমুখী ব্যাবহার এবং ট্রেডিং স্ট্রেটিজি যা ছাড়া ট্রেডিং অসম্পূর্ণই মনে হয়। তাই এইবার এই টুলসটি নিয়ে ধারাবাহিক পোস্ট করবো A-Z ,আশা করি নিয়মিত এই টূলসটির ট্রেডিং স্ট্রেটিজি দিয়ে ট্রেডিং প্রফিট এবং ট্রেডকে অনেক পজেটিভ করে সাফল্যর সাথে ট্রেড পরিচালনা করতে পারবেন। আমি বলিঙ্গার বেন্ড নিয়ে আগে ও অনেক খন্ড খন্ড পোস্ট করেছি তবে এই সিরিজ পোস্টে একদম প্রাইমারি লেভেল থেকে আলোচনা শুরু করে চেষ্টা করবো আপনাদের বলিঙ্গার এক্সপার্ট হিসেবে তৈরি করে দিতে। বলিঙ্গার বেন্ড কিঃ হল ফরেক্স মার্কেট এর পাশাপাশি যে কোন অর্থ বাজারের জন্য জনপ্রিয় এবং গুরুত্তপুর্ন একটি টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস। একটি অর্থ বাজারের প্রাইস ভলাটিলিটি তথা মার্কেট একশন ফোরকাস্ট এর জন্য জন বলিঙ্গার নামক এক ব্যাক্তি ১৯৮০’র দিকে এই টুলস এর সুচনা করেন। বলিঙ্গার বেন্ড পরিচিতিঃ লক্ষ্য করুন , বলিঙ্গার বেন্ড মার্কেট প্রাইস এর সাথে সম্পর্কিত টানা তিনটি লাইন দ্বারা গঠিত একটি সেট যা মার্কেট ওভারবট/ overbought এবং ওভারসল্ড/ oversold লেভেল নির্ধারণের জনপ্রিয় একটি টূলস। এই ক্ষেত্রে মাঝখানের লাইনটি কে বলা হয় মিডল বলিঙ্গার (middle Bollinger) উপরের লাইনকে আপার(upper Bollinger) বলিঙ্গার এবং নিচের লাইনকে লাওয়ার (lower Bollinger)বলিঙ্গার বলা হয়ে থাকে। মিডল বলিঙ্গার ২০ পিরিয়ড মুভিং এভারেজে দুটি স্ট্যান্ডার্ড ডিভিয়েশনে আপার এবং লাওয়ার বলিঙ্গারকে কেন্দ্র করে ডিফল্টভাবে থাকে। মুভিং এভারেজ / Moving Average সহজভাবে, নির্দিষ্ট একটি সময়ের একটি কারেন্সির এভারেজ প্রাইস হল মুভিং এভারেজ। যেমন, ১০ দিনের কোন কারন্সির ক্লোজিং প্রাইস কে যদি ১০ দিয়ে ভাগ করেন তাহলে প্রতিদিনের একটি এভারেজ প্রাইস পেয়ে যাবেন এটাই হল সিম্পল মুভিং এভারেজ SMA. মুভিং এভারেজ প্রয়োজন হয় সঠিক এবং স্বচ্ছভাবে কোন একটি কারেন্সির সঠিক প্রাইস নির্ধারণ করে ঐ কারেন্সির ট্রেন্ড বুঝতে পারা। স্ট্যান্ডার্ড ডিভিয়েশন/Standard deviation: হল একটি পরিসংখ্যান পরিমাপের মাধ্যমে মার্কেট প্রাইস ভলাটিলিটির ভালো একটি প্রতিফলন তথা মার্কেট বিহেবিয়ার অথবা মার্কেট ইন্টারেস্ট বের করার একটি পদ্ধতি। বলিঙ্গার বেন্ডের ধারাবাহিক এই আলোচনায় বলিঙ্গার বেন্ড দিয়ে কমন এবং সহজ স্ট্রেটিজি থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে এডভান্স বলিঙ্গার স্ট্রেজির দিকে এগুবো। তাই বিডিফরেক্সপো’র সঙ্ঘেই থাকুন এবং হয়ে উঠুন একজন ফরেক্স বলিঙ্গার এক্সপার্ট। নিয়মিত আলোচনার মধ্যে কোন কিছু না বুঝলে মন্তব্যের মাধ্যমে জানান, চেষ্টা করবো পরিষ্কারভাবে বুঝিতে দিতে। খুব সিগ্রই পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব। ধন্যবাদ;
  15. ফরেক্স ট্রেডিং জগতে টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস হিসেবে বলিঙ্গার বেন্ড (Bolinger Band) কতটা গুরুত্তপুর্ন এবং জনপ্রিয় একটি ট্রেডিং টুলস তা নতুন করে হয়ত বলার অপেক্ষা রাখে না, তারপরও নতুন ট্রেডারদের উদ্দেশে বলছি এবং যারা জানেন না তাদের বলছি এই টুলসটি যদি আপনি ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় মনে করেন বা এখনো ব্যাবহার না করে থাকেন তাহলে আপনি বলব আপনি আপনার ট্রেডকে এখনো অনেক খানি পিছিয়ে রেখেছেন। আমি বেক্তিগত ভাবে সব সময় এই টুলসটি ব্যাবহার করে থাকি , কারন এই টুলসটির বহুমুখী ব্যাবহার এবং ট্রেডিং স্ট্রেটিজি যা ছাড়া ট্রেডিং অসম্পূর্ণই মনে হয়। তাই এইবার এই টুলসটি নিয়ে ধারাবাহিক পোস্ট করবো A-Z ,আশা করি নিয়মিত এই টূলসটির ট্রেডিং স্ট্রেটিজি দিয়ে ট্রেডিং প্রফিট এবং ট্রেডকে অনেক পজেটিভ করে সাফল্যর সাথে ট্রেড পরিচালনা করতে পারবেন। আমি বলিঙ্গার বেন্ড নিয়ে আগে ও অনেক খন্ড খন্ড পোস্ট করেছি তবে এই সিরিজ পোস্টে একদম প্রাইমারি লেভেল থেকে আলোচনা শুরু করে চেষ্টা করবো আপনাদের বলিঙ্গার এক্সপার্ট হিসেবে তৈরি করে দিতে। বলিঙ্গার বেন্ড কিঃ হল ফরেক্স মার্কেট এর পাশাপাশি যে কোন অর্থ বাজারের জন্য জনপ্রিয় এবং গুরুত্তপুর্ন একটি টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস। একটি অর্থ বাজারের প্রাইস ভলাটিলিটি তথা মার্কেট একশন ফোরকাস্ট এর জন্য জন বলিঙ্গার নামক এক ব্যাক্তি ১৯৮০’র দিকে এই টুলস এর সুচনা করেন। বলিঙ্গার বেন্ড পরিচিতিঃ লক্ষ্য করুন , বলিঙ্গার বেন্ড মার্কেট প্রাইস এর সাথে সম্পর্কিত টানা তিনটি লাইন দ্বারা গঠিত একটি সেট যা মার্কেট ওভারবট/ overbought এবং ওভারসল্ড/ oversold লেভেল নির্ধারণের জনপ্রিয় একটি টূলস। এই ক্ষেত্রে মাঝখানের লাইনটি কে বলা হয় মিডল বলিঙ্গার (middle Bollinger) উপরের লাইনকে আপার(upper Bollinger) বলিঙ্গার এবং নিচের লাইনকে লাওয়ার (lower Bollinger)বলিঙ্গার বলা হয়ে থাকে। মিডল বলিঙ্গার ২০ পিরিয়ড মুভিং এভারেজে দুটি স্ট্যান্ডার্ড ডিভিয়েশনে আপার এবং লাওয়ার বলিঙ্গারকে কেন্দ্র করে ডিফল্টভাবে থাকে। মুভিং এভারেজ / Moving Average সহজভাবে, নির্দিষ্ট একটি সময়ের একটি কারেন্সির এভারেজ প্রাইস হল মুভিং এভারেজ। যেমন, ১০ দিনের কোন কারন্সির ক্লোজিং প্রাইস কে যদি ১০ দিয়ে ভাগ করেন তাহলে প্রতিদিনের একটি এভারেজ প্রাইস পেয়ে যাবেন এটাই হল সিম্পল মুভিং এভারেজ SMA. মুভিং এভারেজ প্রয়োজন হয় সঠিক এবং স্বচ্ছভাবে কোন একটি কারেন্সির সঠিক প্রাইস নির্ধারণ করে ঐ কারেন্সির ট্রেন্ড বুঝতে পারা। স্ট্যান্ডার্ড ডিভিয়েশন/Standard deviation: হল একটি পরিসংখ্যান পরিমাপের মাধ্যমে মার্কেট প্রাইস ভলাটিলিটির ভালো একটি প্রতিফলন তথা মার্কেট বিহেবিয়ার অথবা মার্কেট ইন্টারেস্ট বের করার একটি পদ্ধতি। বলিঙ্গার বেন্ডের ধারাবাহিক এই আলোচনায় বলিঙ্গার বেন্ড দিয়ে কমন এবং সহজ স্ট্রেটিজি থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে এডভান্স বলিঙ্গার স্ট্রেজির দিকে এগুবো। তাই বিডিফরেক্সপো’র সঙ্ঘেই থাকুন এবং হয়ে উঠুন একজন ফরেক্স বলিঙ্গার এক্সপার্ট। নিয়মিত আলোচনার মধ্যে কোন কিছু না বুঝলে মন্তব্যের মাধ্যমে জানান, চেষ্টা করবো পরিষ্কারভাবে বুঝিতে দিতে। খুব সিগ্রই পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব। ধন্যবাদ; View the full article
  16. ফরেক্স মার্কেটে নিয়মিত/অনিয়মিত ট্রেডিং যারা করে থাকেন তাদের নতুন করে বোঝাতে হবে না যে ব্রেকআউট কি, এবং এর গুরুত্ত কতটুকু। ট্রেডের হিসেবে আপনি যেমনই হউন না কেন ট্রেড ব্রেকআউটেই মুলত মুল প্রফিট নির্ভর করে তা নিশ্চয়ই জানেন। এবং এটাও সত্যি যে ফলস ব্রেকাউটে পড়ে গেলে কি পরিমান ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। সাধারনভাবে মার্কেট একটি শক্তিশালী এবং গুরুত্তপুর্ন সাপোর্ট/রেসিসটেন্স লেভেল থেকে ব্রেক হয়ে কয়েকটি ক্যান্ডেল এর পর পুনরায় যখন ব্যাক করে একই রেঞ্জে চলে আসে তখনই হয় একটি ফলস ব্রেকআউট। হর হামেশাই এটা ঘটে থাকে তাই এটিও ট্রেডের একটি অংশ। তাই আপনি চেষ্টা করবেন কিভাবে এই ধরনের ফলস ব্রেকআউট থেকে মুক্তি পেতে পারেন অর্থাৎ ফলস ব্রেকআউট এড়িয়ে চলতে পারেন, আপনাকে জানতে হবে ঠিক কখন এই ধরনের ফলস ব্রেকআউট ঘটে এবং এদের নেচার কি ইত্যাদি ইত্যাদি। যখন মার্কেটে বায়ার এবং সেলার এর মধ্য হিস্র একটি যুদ্ধ ঘটে অর্থাৎ বায়/সেল ফ্লো ঘটে থাকে তখন মার্কেট ট্রেন্ড একীভূত হয় যাকে আমরা থাকি। কিছু কিছু সময় বায়ার এবং সেলার ইচ্ছুক থাকে এবং অপেক্ষা করে একটি নির্দিষ্ট এবং গুরুত্ত পূর্ণ লেভেল ট্রেড নেওয়ার এবং দেখার যে কি পরিমান ট্রেডের নির্দিষ্ট একটি লেভেলে অবস্থান করছে বা করে। এর ভিত্তিতে দুটি ফলাফল আসে। ১। যখন অনেক ট্রেডার একটি শক্তিশালী অবস্থানে থাকে এবং তারা মার্কেট পুল ব্যাক করে আগের মার্কেট রেঞ্জে চলে আসে তখনি একটি ফলস ব্রেকআউট ঘটে। ২। আর যখন অনেক ট্রেডার নির্দিষ্ট কোন স্ট্রেন্থে থাকে না তখন মার্কেট একটি স্বাভাবিক গতিতে থেকে ব্রেকআউট করে আর ওটাই হয় একটি ভেলিড বা সঠিক ব্রেকআউট। তাই এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কখন জানবেন যে মার্কেটে একটি শক্তিশালী বায়ার/সেলার ফ্লো আছে এবং আপনি এই রকম ফলস ব্রেকআউট থেকে নিজের ট্রেডকে দূরে রাখবেন। হ্যাঁ , যখন আপনি দেখবেন মার্কেট ট্রেডার লম্বা একটি সময় ধরে একটি গুরুত্তপুর্ন লেভেলে অবস্থান করছে তখনি মার্কেটে বায়ার এবং সেলার স্ট্রেনথ তৈরি হয় আর ঠিক তখনি এই ধরনের ফলস ব্রেকআউট ঘটে। View the full article
  17. ফরেক্স মার্কেটে নিয়মিত/অনিয়মিত ট্রেডিং যারা করে থাকেন তাদের নতুন করে বোঝাতে হবে না যে ব্রেকআউট কি, এবং এর গুরুত্ত কতটুকু। ট্রেডের হিসেবে আপনি যেমনই হউন না কেন ট্রেড ব্রেকআউটেই মুলত মুল প্রফিট নির্ভর করে তা নিশ্চয়ই জানেন। এবং এটাও সত্যি যে ফলস ব্রেকাউটে পড়ে গেলে কি পরিমান ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। সাধারনভাবে মার্কেট একটি শক্তিশালী এবং গুরুত্তপুর্ন সাপোর্ট/রেসিসটেন্স লেভেল থেকে ব্রেক হয়ে কয়েকটি ক্যান্ডেল এর পর পুনরায় যখন ব্যাক করে একই রেঞ্জে চলে আসে তখনই হয় একটি ফলস ব্রেকআউট। হর হামেশাই এটা ঘটে থাকে তাই এটিও ট্রেডের একটি অংশ। তাই আপনি চেষ্টা করবেন কিভাবে এই ধরনের ফলস ব্রেকআউট থেকে মুক্তি পেতে পারেন অর্থাৎ ফলস ব্রেকআউট এড়িয়ে চলতে পারেন, আপনাকে জানতে হবে ঠিক কখন এই ধরনের ফলস ব্রেকআউট ঘটে এবং এদের নেচার কি ইত্যাদি ইত্যাদি। যখন মার্কেটে বায়ার এবং সেলার এর মধ্য হিস্র একটি যুদ্ধ ঘটে অর্থাৎ বায়/সেল ফ্লো ঘটে থাকে তখন মার্কেট ট্রেন্ড একীভূত হয় যাকে আমরা থাকি। কিছু কিছু সময় বায়ার এবং সেলার ইচ্ছুক থাকে এবং অপেক্ষা করে একটি নির্দিষ্ট এবং গুরুত্ত পূর্ণ লেভেল ট্রেড নেওয়ার এবং দেখার যে কি পরিমান ট্রেডের নির্দিষ্ট একটি লেভেলে অবস্থান করছে বা করে। এর ভিত্তিতে দুটি ফলাফল আসে। ১। যখন অনেক ট্রেডার একটি শক্তিশালী অবস্থানে থাকে এবং তারা মার্কেট পুল ব্যাক করে আগের মার্কেট রেঞ্জে চলে আসে তখনি একটি ফলস ব্রেকআউট ঘটে। ২। আর যখন অনেক ট্রেডার নির্দিষ্ট কোন স্ট্রেন্থে থাকে না তখন মার্কেট একটি স্বাভাবিক গতিতে থেকে ব্রেকআউট করে আর ওটাই হয় একটি ভেলিড বা সঠিক ব্রেকআউট। তাই এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কখন জানবেন যে মার্কেটে একটি শক্তিশালী বায়ার/সেলার ফ্লো আছে এবং আপনি এই রকম ফলস ব্রেকআউট থেকে নিজের ট্রেডকে দূরে রাখবেন। হ্যাঁ , যখন আপনি দেখবেন মার্কেট ট্রেডার লম্বা একটি সময় ধরে একটি গুরুত্তপুর্ন লেভেলে অবস্থান করছে তখনি মার্কেটে বায়ার এবং সেলার স্ট্রেনথ তৈরি হয় আর ঠিক তখনি এই ধরনের ফলস ব্রেকআউট ঘটে।
  18. নিচের সিগন্যাল গুলোর সাকসেস রেশিও প্রায় ৭০%। অর্থাৎ প্রায় প্রতি ১০টা ট্রেডে ৭ টিই পজেটিভ হয়। স্ট্রেটিজি বিস্তারিতঃ ফুল টাইম এবং পার্ট টাইম বেসিস ব্যাবহার করা যাবে। স্টপ লসঃ ১০০ পিপস টেইক প্রফিটঃ ২০০ পিপস পজিশনঃ প্রতি ২০০০ ডলারের একাউন্টে 0.০১ লট প্রতি ট্রেডে ঝুকিঃ ০.৫% রিস্ক রেশিওঃ ১:২ EURUSD: Sell EURCAD: Sell EURAUD: Sell EURNZD: Sell EURJPY: Sell EURCHF: Sell EURGBP: Sell ফরেক্স মার্কেট একটি হাই রিস্ক সম্পূর্ণ মুদ্রা বিনিময় বাজার। যেকোন বিষয়ের ভিত্তিতে মার্কেট পরিবর্তন খুব স্বাভাবিক। তাই উপরোক্ত সিগন্যাল গুলো ব্যাবহারে সাবধানতা পালন করা অতিব জরুরি। উক্ত সিগন্যাল গুলো মার্কেট পরিমিত এবং ট্রেডিং শিক্ষা সুরূপ সমাদৃত। তাই এই ক্ষেত্রে নিজ দায়িত্তে এবং নিজ রিস্কে ব্যাবহারের অনুরোধ করা গেল।
  19. আপনার মেসেজ বক্স চেইক করুন কোড সেন্ড করা হয়েছে।
  20. শুধুমাত্র পোস্ট লিঙ্ক অনুযায়ী তৈরি করা একাউন্ট $২৫ বোনাস কোড পেয়ে থাকবেন। ধন্যবাদ;
  21. $25 Free ! এইবার ডিপোজিট ছাড়াই ট্রেড করুন ! No Deposit Needed ! হ্যাঁ Bdforexpro আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে দারুন এক সুযোগ, FBS ব্রোকারের নির্দিষ্ট কিছু কুপন কোড এর মাধ্যমে পাচ্ছেন $25 বোনাস। কোন ডিপোজিট করা ছাড়াই পাবেন এই বোনাস এমাউন্ট। যা একাউন্ট ওপেন এর পরে বিডিফরেক্সপ্রো’র মাধ্যমে পেয়ে থাকবেন। Register to get $25 উপরের ব্যানার লিঙ্ক এর মাধ্যমে একাউন্ট ওপেন করে, আপনার একাউন্ট নাম্বারটি আপনার বিডিফরেক্সপ্রো প্রোফাইল থেকে মডারেটর ‘জয়’ অথবা সাইট কন্টাক্ট এর মাধ্যমে মেসেজ করুন। আপনাকে কুপন কোডটি সেন্ড করা হবে, তারপর আপনি আপনার FBS লগ ইন করে Promotions and bonuses > Promo Cards অপশনে গিয়ে Promo Card Code ফিল্ডে কোডটি টাইপ করে Activate বাটনে ক্লিক করে আপনি $২৫ বোনাস নিশ্চিত করে ট্রেড শুরু করুন। অফারটি সীমিত সময়ের জন্য। তাই আজই আপনার ফ্রী $২৫ বোনাস এমাউন্ট নিয়ে নিন। Offer validity: 10 June, 2015 শর্ত সমুহঃ ১। একাউন্ট ভেরিফাইড হতে হবে। ২। অবশ্যই একাউন্টটি সেন্ট একাউন্ট টাইপ হতে হবে। ৩। ৭ স্ট্যান্ডার্ড লট ট্রেডের পরে যেকোন সময় প্রফিট উইথড্র করে নিতে পারবেন।
  22. যারা Retracement বোঝেন না তাদের জন্যই শুরুতেই বলে নিচ্ছি Retracement বা Pullback ট্রেড কি, Retracement হল ট্রেন্ডের এমন একটি অবস্থা বা এমন একটি রেঞ্জ লেভেল যেখান থেকে মার্কেট ব্রেক হয় এবং পুনরায় আবার ফিরে আসে সেখানে বা তার কাছাকাছি। সাধারণ ভাবে যখন মার্কেট একটি রেঞ্জ থেকে ব্রেকআউট করে এবং পুনরায় ঐ লেভেল টি টাচ/রিটেস্ট/ব্রেক করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটা একটা ফলস রিট্রেসমেন্ট বা ফলস ব্রেক হয়। তাই যখন ঐ লেভেলটি থেকে মার্কেট রিজেক্ট হয়ে আসে তখনি একটি কনফার্ম ব্রেকআউট সিগনাল পাওয়া যায় এবং পরবর্তীতে রিট্রেসমেন্ট সিগনাল অনুসারে ট্রেড করার সুযোগ তৈরি হয়ে যায়। এখন প্রশ্ন হল আমরা এভাবে কতগুলো রিট্রেসমেন্ট ফলো করবো ? আসলে কতগুলো রিট্রেসমেন্ট এর সুযোগ আপনি নিবেন তা নির্ভর করবে আপনার উপর তবে আমরা চেষ্টা করব কিছু বিষয় এর সমন্বয়ে আপনার রিট্রেসমেন্ট ট্রেডকে সফল করতে, এই জন্য আপনাকে নিচের তিনটি পয়েন্টস এর উপর কড়া নজর দিতে হবে, যেমনঃ ট্রেড প্রেসার গুরুত্তপুর্ন লেভেল এবং গুরুত্বতার উপর আসুন এইবার পয়েন্টগুলো একটি ভালোভাবে আলোকপাত করি, ট্রেড প্রেসারঃ দুই ধরনের ট্রেড প্রেসার ফরেক্স মার্কেটে পরিলক্ষিত হয়, যখন মার্কেট বুলিশ কন্ট্রোল থাকে তখন হয় আপওয়ার্ড প্রেসার আর যখন মার্কেট বেয়ারিশ ডমিনেন্স থাকে তখন হয় ডাউনওয়ার্ড প্রেসার। নিচের ছবিটি ভালোভাবে দেখুন, অনেকটা ইংরেজী V শেইফ এ আপওয়ার্ড প্রেসার অথবা তার বিপরীত হতে পারে ডাউনওয়ার্ড প্রেসার। প্রথম ক্যান্ডেলটি নিচের দিকে (লাল এরো) বেয়ার ডমিনেন্স ঠিক ঐ সময়ে মার্কেট বুলিশ কনফিডেন্ট অর্থাৎ মার্কেট কনট্রোল করছে বুলিশ ক্যন্ডেল (নীল এরো)। এখন যদি দুটি অ্যারোকে একসাথে করা হয়ে তাহলে মার্কেট আভারেজ ট্রেন্ড বুলিশ ডমিনেন্স বা বুলিশ কন্ট্রোল মার্কেট। V প্যাটার্নটি অনেকের কাছে ক্যান্ডেলস্টিক piercings, hammers, shooting stars, etcএই প্যাটার্ন গুলো ও মনে হতে পারে। তবে আপাতত এই রিট্রেসমেন্ট আলোচনায় দুটোকে একসাথে মিলাবেন না। যাহোক এইবার ঠিক বিপরীতভাবে V বুলিশ প্রেসার মার্কেট রিভার্স করে নিজের মাইন্ড সেট করে চিন্তা করে নিন বেয়ারিশ প্রেসারটা কেমন হবে এবং প্যাটার্নটা কেমন হবে। আজকে আর আলোচনা করব না, পরের আলোচনায় বাকি দুটি পয়েন্টস এর আলোচনার মাধ্যমে টোটাল স্ট্রেটিজিতা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তাই ততক্ষন পর্যন্ত মিসগাইড না হয়ে দুটি আলোচনাকে একসাথ করে ট্রেডিং শুরু করবেন। ধন্যবাদ;
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search