-
Posts
758 -
Joined
-
Last visited
-
Days Won
445
Content Type
Profiles
Forums
Downloads
Everything posted by Mhafiz™
-
ধন্যবাদ ভাই, এতো সুন্দর করে পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য। আরো ভালো ভালো ভিবিন্ন রকম পোষ্ট দিবেন আশা করছি। বাংলাদেশ ফরেক্স ট্রেডিং কে আরো একধাপ এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্য , বিডিফরেক্সপ্রো'র সঙ্গী থাকবেন। ধন্যবাদ।
- 1 reply
-
- forex candlestick pattern
- Bearish Breakway
- (and 1 more)
-
ট্রেডিং স্টাইলঃ ফরেক্স মার্কেটে ট্রেডিং অনেক কঠিন আপনার জন্য যদি আপনার শক্তিশালী কোন ট্রেডিং ফর্মুলা বা ডিসিপ্লিন না থাকে, তাই স্ট্রেটিজি বা টেকনিক যতয় আপনি ভালো জানেন না কেন, একটি প্রপার ট্রেডিং সিস্টেম না জেনে ট্রেড করলে কখনো একজন সফল ট্রেডার হতে পারবেন না। মনে রাখবেন ফরেক্স থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করা যায় এটা সত্যি কিন্তু আপনার কাছে যদি সঠিক রসায়ন না থাকে তাহলে এই কথা আপনার জন্য মিথ্যা। অনেক ট্রেডার আছে যারা কয়েকটি টেকনিক শিখে বা না শিখে অন্ধাকারে কয়েকটি ঢিল কারেক্ট করে আর মনে করে সে বুঝি ফরেক্স বুঝে গিয়েছে। কিন্তু একজন ভালো ট্রেডার কখনো এমন মন্ত্রে চলে না, একজন ভালো ট্রেডার শিখতে অনেক সময় নেয় এবং তার ফলাফল লাভ করে সারাজীবন। তাই আপনারদের বলছি, তারাহুড়া না করে আগে সব গুলো বিষয় একটু সময় নিয়ে ভালো ভাবে আয়ত্ত করুন তারপর দেখুন আপনি সবচেয়ে ভালো করছেন। যাহোক কথা অনেক হল এখন আসি মূল আলোচনায়। আপনি কিভাবে বুঝবেন যে সিস্টেমে আপনি ট্রেড করছেন সেটি সঠিক ? নিচে কিছু পয়েন্ট দিলাম সেগুলোর সাথে আপনার ট্রেডিং সিস্টেম মিলিয়ে নিন। এবং আপনার ট্রেডিং স্টাইলটি নির্বাচন করুন। ফরেক্স টাইম ফ্রেম ট্রেডিং: অনেক ট্রেডাররা ট্রেডিং টাইমফ্রেম না বুঝে ট্রেড করার কারনে ট্রেডে লস করে। নতুন ট্রেডাররা অনেক বেশি উত্তেজিত হয়ে কম সময়ে লাভ করতে গিয়ে ভুল টাইম ফ্রেমে ট্রেড করে যা তাদের ট্রেডিং স্টেটিজির সাথে সামঞ্জস্য নয়। এবং শেষে বিপল হয়ে আস্থা হারিয়ে ফেলে। কারন ভিন্ন ভিন্ন টাইমফ্রেমে মার্কেট চার্ট ভিন্ন ভিন্ন ট্রেন্ড নির্দেশ করে, যেমন আপনি যদি ৫ মিনিটের চার্ট দেখেন হয়ত মার্কেট তখন আপ ট্রেন্ড নির্দেশ করছে আবার একই চার্ট যদি ১ ঘন্টার ফ্রেমে দেখেন তখন হয়ত এভারেজ ট্রেন্ড সেল ও হতে পারে, তাই অর্ডার এর পূর্বে আপনাকে অবশ্যই আপনার সাথে সামঞ্জস্য টাইমফ্রেমে ট্রেডে ঢুকতে হবে। তবে ফরেক্স মার্কেটে নিশ্চিতভাবে সময় কখনও মেলাতে পারবেন না। আপনাকে টাইম সিলেক্ট করতে হবে আপনার স্ট্রেটিজি এবং টার্গেট এর উপর ভিত্তি করে। মোটামুটি ৩ ধরণের টাইমফ্রেমে আপনার টার্গেট সেট করতে পারেন। ইনট্রাডে টাইমফ্রেম – ১-১৫ মিনিট শর্ট টাইমফ্রেম – ১-৪ ঘন্টা লং টাইমফ্রেম – ১ দিন বা তার বেশি ১। শর্ট টাইম ট্রেডিং: এই পদ্ধতিতে আপনি দু’ধরনের ট্রেড করতে পারেন • স্কেলপিং • ডে-ট্রেডিং ২। লং টাইম ট্রেডিং: এই পদ্ধতিতেও আপনি দু’ধরনের ট্রেড করতে পারেন • সুয়িং ট্রেডিং • পজিশন ট্রেডিং শর্ট টাইম ট্রেডিং- স্কেলপিং: এই ধরণের ট্রেডিং এ খুব সংক্ষিপ্ত সময়ে আপনাকে ট্রেডে ঢুকতে হবে এবং ট্রেড থেকে বের হতে হবে যা কয়েক সেকেন্ডও হতে পারে। যেহেতু খুব স্বল্প সময়ের ট্রেড তাই আপনাকে প্রচুর ট্রেড করতে হবে যার পরিমান দৈনিক ১০০ হতে পারে। প্রতি ট্রেডে খুব সিমিত প্রফিট করবেন যেমন ৩-৫ পিপস। ১ মিনিটের চার্টের উপর ভিত্তি করে একটি গতিশীল মার্কেট ট্রেন্ডে এই ট্রেড করবেন। স্কেলপিং ট্রেডের সুবিধাঃ • সামান্য রিস্কে ট্রেড । • হাই সিস্টেম একুরিসি। • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসের প্রয়োজন নাই। • হঠাত মার্কেটে পরিবর্তনেও রিস্ক থাকে না। • প্রতিদিন অনেক বার এই সুবিধা পাওয়া যায়। স্কেলপিং ট্রেডের অসুবিধাঃ • এই ট্রেডে প্রচুন্ড মানসিক অস্থিরতা কাজ করবে • ফাস্ট অর্ডার এক্সিকিউশন ব্রোকার হতে হবে। • ট্রান্সজেশন কস্ট অনেক বেশি দিতে হবে। (যদি দৈনিক ২০টা ট্রেড করেন ৬০পিপস স্প্রেড দিতে হবে)। শর্ট টাইম ডে-ট্রেডিং: এই ধরণের ট্রেড কয়েক মিনিট থেকে শুরু করে সারাদিন ব্যাপী হতে পারে। ট্রেডারদের এই সকল ট্রেডে ঢুকতে খুবই ডিসিপ্লিন এবং ধরজের সাথে মার্কেট ট্রেন্ডের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। এই ক্ষেত্রে বেশিরভাগ ট্রেডাররা টেকনিক্যাল স্ট্রেটিজি ফলো করেন। এই সিস্টেমে দৈনিক ট্রেডের সংখ্যা ১-৫টিহয়। ডে-ট্রেডিং ট্রেডের জন্য ৫-৩০ মিনিটের চার্টে ট্রেড করা উত্তম। ডে-ট্রেডের সুবিধাঃ • অতি মাত্রায় ইনকাম করা যায়। • স্বল্পমেয়াদী ট্রেন্ডে ট্রেড করতে পারা যায়। • মার্কেটে পরিবর্তনেও রিস্ক থাকে না। • সব সময় বিকল্প একটি পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। ডে-ট্রেডের অসুবিধাঃ • একটি সঠিক নিয়ম তান্ত্রিক পদ্ধতিতে ট্রেড করতে হয়। • ট্রেডিং আউটপুট পেতে অতিমাত্রায় দরঝ লাগে। • ভিন্ন ভিন্ন মার্কেটে ভিন্ন ভিন্ন স্ট্রেটিজি এপ্লাই করতে হয়। • প্রতিনিয়ত মার্কেট নিউজ আর সাথে আপডেট থাকতে হয়। লং টাইম – সুয়িং ট্রেডিং: এই প্রকার ট্রেডিং এর মেয়াদ ৩-৫ দিন আর মত হয়। মিডিয়াম টার্ম ট্রেন্ডে এই ট্রেড করার সুবিধা পাওয়া যায় এবং জেকোন সময়ে ট্রেডে ডোকা যায়। দিনে কয়েকবার ট্রেড মনিটর করতে হয় এবং ১-৪ ঘন্টার চার্টে এই ট্রেড করতে হয়। এই ট্রেডের জন্য স্ট্রেটিজি হিসেবে টেকনিক্যাল এনালাইসিসের ডাবল টপ/বটম , ট্রাইয়াঙ্গেল চার্ট প্যাটার্ন বেশি ব্যাবহার হয়। সুয়িং ট্রেডের সুবিধাঃ • এক ট্রেডে অনেক আয় আর সম্ভাবনা থাকে। • ডে-ট্রেডিং আর চেয়ে এই ট্রেডে রিটার্ন বেশি থাকে। • ট্রেডারদের লম্বা সময় তাল থাকে বলে মার্কেট ফলিং এ অস্থিরতা থাকে না। • ট্রানসেশন কস্ট কম। • মানসিক চাপ কম থাকে। সুয়িং ট্রেডের অসুবিধাঃ • লো ইনভেস্টমেন্ট করা যায় না। • দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হায় রিটার্ন আর জন্য। • এই ধরণের ট্রেডিং সিস্টেম একুরিসি ভাল নয়। • সেশন ব্রেকে রিস্ক থাকে। পজিশন ট্রেডিং: এটি হচ্ছে ফরেক্স মার্কেটের সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেডিং যা কয়েকদিন থেকে শুরু করে কয়েক মাস পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এই পদ্ধতিতে ট্রেডারদের সব সময় লং টাইম ফোরকাস্ট আর উপর ট্রেড করতে হয়। ৪ ঘন্টা – ডে-চার্ট এর উপর ভিত্তি করে এই ট্রেডে অর্ডার করতে হয়। এই ট্রেডে ডেইলি ২-১ বার মনিটরিং করলে চলে। দীর্ঘ সময়ের পিভট পয়েন্ট ব্রেকে এই ট্রেড করা যায়। পজিশন ট্রেডের সুবিধাঃ • ৫০০ পিপস এর বেশি রিটার্ন পাওয়া যায় । • মার্কেট নেগেটিভ মুভে ট্রেডার অস্থিরতা থাকে না। • ট্রানসেশন কস্ট কম। • মানসিক চাপ কম থাকে। পজিশন ট্রেডের অসুবিধাঃ • লো ইনভেস্টমেন্ট করা যায় না। • দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হায় রিটার্ন আর জন্য। • এই ধরণের ট্রেডিং সিস্টেম একুরিসি ৫০%। • সেশন ব্রেকে রিস্ক থাকে। কোন স্টাইলে ট্রেড করবেনঃ প্রত্যেক ট্রেডার এর একটি স্বাধীন চেতনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি , উদ্দেশ্য এবং সময় এর অভিরুচি থাকে, তাই কে কোন স্টাইলে ট্রেড করবেন তা একান্তই নির্ভর করছে আপনার টার্গেট এবং চাওয়ার উপর। যেমন, যেমন আপনি যদি একজন চাকুরীজীবী হউন তাহলে আপনার জন্য সুয়িং বা ডে-ট্রেডিং উত্তম হতে পারে। অথবা আপনি যদি প্রতিনিয়ত চার্টে চোখ রাখতে পারেন তাহলে স্কেল্পিং ভালো হতে পারে। কিংবা আপনি যদি ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসে ট্রেড করতে চান তাহলে আপনার জন্য লং টাইম বা পজিশন ট্রেড ভালো হতে পারে। তাই আপনার চাহিদা কি এবং কি ধরনের সময় ব্যায় করতে পারবেন ট্রেডিং এর জন্য সব হিসাব কষে তারপর সিদ্ধান্ত নিন কোন ট্রেডিং স্টাইলে আপনি ট্রেড শুরু করবেন। তবে সিদ্ধান্ত আপনার যা-ই হোক না কেন রিয়েল ট্রেডে যাওয়ার আগে অবশ্যই ডেমোতে আপনার স্টাইল পারফেক্ট প্রুভ করে নিবেন।
-
MACD মুভিং এভারেজ ডাইভারজন্স অ্যান্ড কনভারজন্স MACD কিঃ হল Moving Average Convergence Divergence। এটি টেকনিক্যাল এনালাইসিসের খুবই জনপ্রিয় এবং স্ট্রুং একটি ইনডিকেটর। সারা পৃথিবী জুড়ে বিপুল পরিমানে ফরেক্স ট্রেডারদের অন্যতম জনপ্রিয় একটি টুল। MACD হল মূলত Exponential Moving Average 12 এবং 26 পিরিয়ড এর মধ্যকার পার্থক্য। এই ক্ষেত্রে MACD 12EMA থেকে 26EMAমাইনাস করে যা পায় তাই হল মেইন MACD লাইন। MACD এর সাথে আরো একটি সিগনাল লাইন থাকে যা বায় এবং সেল সিগনাল দেয়। MACD কেন? মার্কেট ট্রেন্ড সনাক্ত করার জন্য এই ইনডিকেটরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেকে ভালো ট্রেড করি কিন্তু শুধুমাত্র সঠিক ট্রেন্ডে ট্রেড করতে না পারার কারনে ট্রেন্ড চেইঞ্জ এর কারনে অনেকে আবার বিরাট লসে পড়ে যায়। এই দিক থেকে MACD আপনাকে রাইট ট্রেন্ডে থাকতে সাহায্য করবে। MACD হল মুভিং এভারেজ SMA এবং EMA এর সাথে সম্পৃক্ত একটি ইনডিকেটর। তবে অনেক ট্রেডাররা শুধুমাত্র EMA (Exponential Moving Average) মেথ ব্যাবহারের মাধ্যমে ট্রেড করতে পছন্দ করে এবং সেই ক্ষেত্রে SMA SIGNAL LINE ভেলু নাল করে ট্রেড করতে হয়। যাদের SMA (Simple Moving Average) এবং EMA (Exponential Moving Average) ডেপিরিয়ড সম্পর্কে ধারণা নাই তারা ভালো হয় আগে SMA এবং EMA বুঝে নিলে। MACD পরিচিতি এবং প্রস্তুতিঃ MACD কে MAC-D (ম্যাক-ডি ) বলে থাকে অনেকে। এই ইনডিকেটর এর মূল কম্পোনেন্ট হল MACD Main Line এবং MACD Signal Line. তবে মেইন লাইনটি সরাসরি লাইন হিসেবে না থেকে (হিস্টোগ্রাম) অর্থাৎ বার গ্রাফ হিসেবে একটি হরাইজেন্টাল লাইন এর উপরে এবং নিচে করে বায় অ্যান্ড সিগনাল ট্রেন্ড হিসেবে থাকে। MACD 26 Day Period এবং 12 Day Period এর মধ্যকার পার্থক্য বুঝতে হলে Insert>Indicators > Trend > Moving Average 26 Period EMA এবং 12 Period EMA সেট করে আপনার ট্রেডিং চার্টে নিয়ে আসুন। চিত্রটি লক্ষ্য করুন, চার্ট এর নিচের অংশে UP এবং DOWN বার জুড়ে যে লাল রেখাটি দেখা যাচ্ছে তা হল সিগনাল লাইন এবং বার বা হিস্টোগ্রাম মিলিয়ে হল MACD। ডিফল্টভাবে MACD Parameter 12 For Fast or Shorter EMA and 26 For Slow or Longer EMA হিসেবে সেট করা থাকে। এবং সিগনাল লাইন ভেলু SMA 9 Period সেট করা থাকে। কারণ MACD Formula ই হলঃ MACD Formula: MACD = shorter term moving average - longer term moving average. অর্থাৎঃ MACD = EMA for 12 periods – EMA of 26 periods. আর অনেক EA প্রোগ্রামাররা নিজেদের মত করে MACD এডিট করে নানা রকম সাজসজ্জয় রুপ দিয়ে বিভিন্ন রকম Parameters সেট করে থাকে। কিন্তু MACD যেমন সাজে দেখতে পাননা কেন মূল কনসেপ্ট এটাই। MACD Buy and Sell Signal: সাধারণভাবে মুভিং এভারেজ ক্রস ওভারেই বায় বা সেল সিগনাল পাওয়া যায়। যদি MACD লাইন 0 level এর উপরে থেকে 12 Period Faster EMA লাইন 26 Period Slower EMA কে ক্রস করে মার্কেট তখন বুলিশ। বিপরীতভাবে যদি MACD লাইন 0 Level এর নিচে থেকে 26 Period Slower EMA লাইন 12 Period Faster EMA ক্রস করে মার্কেট তখন বেয়ারিশ। এটা সাধারণ ফরমুলা যা অন্য ইনডিকেটর দিয়ে ও বুঝতে পারা যায়। তাহলে MACD কেন ব্যাবহার করবো? হ্যাঁ মজাটা এখানেই , পর্বেই বলেছিলাম MACD আপনাকে ট্রেডে মজবুত থাকতে সাহায্য করবে। আসুন কিভাবে দেখি... নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন......... মার্কেট আপ ট্রেন্ড এবং নিখুঁত সাপোর্ট লাইন দেখা যাচ্ছে আপনি হয়ত অপেক্ষা করছেন যে কখন সাপোর্ট লাইন ব্রেক করবে এবং আপনি শর্ট অর্ডার করবেন। কিন্তু আবার ভয় ও আছে ব্রেক হওয়ার পরে যদি আবার সাপোর্ট লাইনকে টাচ করে তাহলে ট্রেন্ড বাউন্স হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সেল ট্রেন্ড নিশ্চিত হওয়ার জন্য দেখবেন ট্রেন্ড ব্রেক হওয়ার আগেই MACD কয়েকটা রিভারসেল বার তৈরি করে ফেলেছে। যখন ক্যান্ডেলস্টিক সাপোর্ট লাইন এর নিচে ক্লোজ হয় ঠিক একই সময়ে MACD লাইন নিচের দিকে নামতে থাকে। যদিও MACD এখনো 0 লেভেলের উপরে কিন্তু ঠিক এই মুহূর্তে আপনি সেল অর্ডার দিতে পারেন এবং প্রফিট নিবেন পরবর্তী সাপোর্ট লেভেল পর্যন্ত। MACD ডাইভারজন্স: হল একটি আপট্রেন্ড মার্কেট এর শক্তিশালী ব্রেক পয়েন্ট ধরে ট্রেড করে নেওয়ার জনপ্রিয় একটি টেকনিক্যাল স্ট্রেটিজি। ট্রেন্ড ব্রেক আউট ট্রেন্ডে ট্রেডাররা সবচেয়ে বেশি প্রফিট করে থাকে। আপনিও এই পদ্ধতিতে অনেক প্রফিট নিতে পারেন যদি সঠিক সময়ে ট্রেডে প্রবেশ করতে পারেন এবং ট্রেন্ড ব্রেক নিশ্চিত হতে পারেন। আর এই ট্রেন্ড ব্রেকঅউট নিশ্চিত হওয়ার জন্য একেক ট্রেডার একেক ধরণের স্ট্রেটিজি ব্যাবহার করে থাকে, তবে অনেক ট্রেডারদের কাছে MACD Divergance ট্রেড ব্রেকঅউট স্ট্রেটিজিটি খুবি জনপ্রিয় কারণ এর ট্রেন্ড সিগনাল অনেক বেশি কার্যকর। এটি MACD বারের সমন্বয়ে তৈরি একটি জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী ট্রেন্ড সিগনাল। যা আমরা MACD Divergance নামে জানি। চিত্রটি লক্ষ্য করুন ... আপ মার্কেট যখন ট্রেন্ড উঁচু থেকে উচ্চতর (Higher High) ব্যাবধান করেছে ঠিক সেসময়ে MACD বার নিম্ন উচ্চতর (Lower High) বারের মাধ্যমে নিচে নামতে শুরু করে রিভার্সেল ট্রেন্ডের সিগনাল দিচ্ছে। এখন ট্রেন্ড নিশ্চিত হওয়ার পালা, যখন MACD বার নিম্নমুখী এবং ট্রেন্ড লাস্ট সাপোর্টকে ক্রস করল, এই মুহূর্তে মার্কেট রিভারসেল ট্রেন্ড নিশ্চিত হয়ে MACD Divergance ফর্ম ধরে নিশ্চিত সেল ট্রেড করা হয়। অর্থাৎ MACD Divargance স্ট্রেটিজিতে থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে বর্তমান আপট্রেন্ড মার্কেট এখনকার মত এখানেই শেষ সুতরাং আপনি বর্তমান ট্রেন্ডের ফ্রেন্ড হয়ে রিভার্সেল অর্ডার (সেল) ট্রেড করে ভালো প্রফিট করে নিতে পারেন। MACD কনভারজন্স: MACD কনভারজন্স হল ডাউনট্রেন্ড মার্কেটে এর ব্রেক পয়েন্ট ধরে ট্রেন্ডে চেঞ্জে রিভার্সেল অর্থাৎ বায় ট্রেড করা। এই ক্ষেত্রে MACD বার উপরের দিকে তৈরি হতে শুরু করে ট্রেন্ড চেঞ্জ করতে থাকবে। এটা আর বিস্তারিত না-ই বললাম। MACD Divergance অনুসারে বিপরীত মুখী ট্রেন্ড ধরে আশা করি বুঝে নিতে পারবেন। MACD Divergance এর বিপরীত ফর্মুলা ধরে স্ট্রেটিজিটা নিজেরাই বুঝে নিন। আশা করি পারবেন।
- 7 replies
-
- MACD
- MACD moving average
- (and 3 more)
-
অনেক ধন্যবাদ ।
-
পিভট-পয়েন্ট (Pivot-Point): হল গাণিতিক ভাবে হিসেবকৃত এক ধরণের সংখ্যা বা মান যা দিয়ে ভবিষ্যৎ মার্কেট প্রাইস লেভেল বা সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস নির্ধারণ পূর্বক বায় এবং সেল সিগনাল দেয়া পাওয়া যায়। এক দিনের মার্কেট High , Low এবং Closing Price এর মাধ্যমে পিভট-পয়েন্ট হিসেব করে একটি pivot-point (PP) ভেলু সহ তিনটি সাপোর্ট লেভেল ভেলু এবং তিনটি রেসিসটেনস লেভেল ভেলু নির্ণয় করা হয়। যদি মার্কেট প্রাইস PP ভেলুর উপরে থাকে তখন বুঝতে হয় মার্কেট আপট্রেন্ড এবং প্রাইস PP ভেলুর নিচে থাকে তখন বুঝতে হয় মার্কেট ডাউনট্রেন্ড। উপরের ছবিটি খেয়াল করুন... R1 = Resistance level one R2 = Resistance level two R3 = Resistance level three PP = Pivot Point S1 = Support level one S2 = Support level two S3 = Support level three কিভাবে Pivot Point বের করবেনঃ Previous Day high + Previous Day low + Previous Day closing / 3 কিভাবে Support & Resistance লেভেল বের করবেনঃ R1 = (2 x Pivot Point) – Low (previous period) S1 = (2 x Pivot Point) – High (previous period) R2 = (Pivot Point – Support 1) + Resistance 1 S2 = Pivot Point – (Resistance 1 – Support 1) R3 = (Pivot Point – Support 2) + Resistance 2 S3 = Pivot Point – (Resistance 2 – Support 2) তবে এই কেলকুলেশন নিয়ে চিন্তার কোন কারন নাই, অনলাইনে পিভট পয়েন্ট বের করার অনেক টুল পাওয়া যায় যা দিয়ে এক নিমিষে সবগুলো পয়েন্ট পেয়ে যাবেন। আমি একটি পিভট পয়েন্ট কেলকুলেটর লিঙ্ক দিলাম, এখান থেকে বের করতে পারেন। পিভট পয়েন্ট, সাপোর্ট এবং রেসিসটেনস ভেলু তো বের করলেন, এইবার চুলন কিভাবে এই পিভট পয়েন্টে ট্রেড করা হয়। কঠিন কোন বাক্যালাপে না গিয়ে সহজ ভাবে বলছি, পিভট পয়েন্ট ভেলু থেকে রেসিসটেনস তিনটিকে উপরের ৩টি সিঁড়ি এবং সাপোর্ট তিনটিকে নিচের তিনটি সিঁড়ির মত চিন্তা করুন, প্রাইস যখন বেড়ে উপরের প্রথম () সিঁড়িতে পৌঁছায় তখন পরবর্তীতে আরো বেড়ে ২য় এবং ৩য় সিঁড়িতে পৌঁছানোর একটি ট্রেন্ড থাকে । আবার প্রাইস যখন কমে নিচের প্রথম () সিঁড়িতে পৌঁছায় তখন পরবর্তীতে প্রাইস আরো কমে ২য় এবং ৩য় সিঁড়িতে পৌঁছানোর একটি ট্রেন্ড থাকে । এটি ঘটে যখন মার্কেট ভলাটিলিটি হাই থাকে, লো মার্কেট ভলাটিলিটিতে ৩টি লেভেল সব সময় ফীল আপ করে না। উপরের ছবিতে দেখুন, প্রাইস সাধারণত যখন pivot point ভেলুকে যে দিকে ক্রস করে ক্লোজ হয় পরবর্তীতে প্রাইস সেদিকেই মুভ করতে থাকে। উপরের চিত্র অনুসারে প্রাইস pivot point ক্রস করার পর আপনি যখন বায় অর্ডার করবেন তখন R1 হবে আপনার জন্য টেকপ্রফিট লেভেল, আবার যখন R1 ক্রস করবে R2 হবে আপনার জন্য টেক প্রফিট এবং R1 হবে স্টপ লস। এই পদ্ধতিতে ট্রেড করে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়, তবে মনে রাখবেন মাঝে মাঝে এইসব সিস্টেম ব্রেক করে তাই ভালো অনুশীলন না করে লাইভ মার্কেটে ট্রেড করতে যাবেন না।
-
প্রিয় ইউজার, আপনার পোস্ট এর জন্য ধন্যবাদ ! তবে ফোরাম পোস্টিং এ ফোরাম নীতিমালা তথা পোস্টিং এ বিস্তারিত তথ্য দিয়ে পোস্ট করুন। আপনার পোস্টগুলো এই রকম তথ্যবহুল আশা করছি ।
-
হাঁ , ভালো পোস্ট , চালিয়ে যান ধন্যবাদ ।
-
রিকোয়ারমেন্টসঃ Bollinger Band Parabolic SAR RSI & CCI (Optional) Stochastic Candlestick Chart All Major Currency Any Time Frameবায় অর্ডারঃ ডাউন্ট্রেন্ড মার্কেটে সেল কেন্ডেল যদি লো-বলিঙ্গার বেন্ডকে স্পর্শ করে বা লো-বলিঙ্গারের কাছাকাছি অবস্থান করে,ঠিক তার পরবর্তী ক্যান্ডেল যদি বায় ক্যান্ডেল হয় এবং Stockhastic যদি লো লেভেল অর্থাৎ ২০ লেভেল থাকে,Parabolic SAR যদি ক্যান্ডেল এর নিচে অবস্থান নেয় অর্থাৎ বায় নির্দেশ করে,তাহলে ৩য় ক্যান্ডেলের শুরুতে বায় অর্ডার করুন। টেক প্রফিটঃ ট্রেড থেকে বের হবেন বা ট্রেড ক্লোজ করবেন যতক্ষণ না ক্যান্ডেল Upper Bollinger হিট করে। অর্থাৎ Upper Bollinger পর্যন্ত প্রফিট নিতে পারবেন। স্টপ লসঃ প্রথম ক্যান্ডেল অর্থাৎ লাস্ট সেল ক্যান্ডেল এর লো-প্রাইস লেভেল স্টপ লস সেট করুন। সেল অর্ডারঃ আপট্রেন্ড মার্কেটে বায় কেন্ডেল যদি Upper Bollinger কে স্পর্শ করে বা Upper Bollinger কাছাকাছি অবস্থান করে,ঠিক তার পরবর্তী ক্যান্ডেল যদি সেল ক্যান্ডেল হয় এবং Stockhastic যদি হাই লেভেল অর্থাৎ ৮০ লেভেল থাকে,Parabolic SAR যদি ক্যান্ডেল এর উপরে অবস্থান নেয় অর্থাৎ সেল নির্দেশ করে,তাহলে ৩য় ক্যান্ডেলের শুরুতে সেল অর্ডার করুন। টেক প্রফিটঃ ট্রেড থেকে বের হবেন বা ট্রেড ক্লোজ করবেন যতক্ষণ না ক্যান্ডেল Lower Bollinger হিট করে। অর্থাৎ Lower Bollinger পর্যন্ত প্রফিট নিতে পারবেন। স্টপ লসঃ প্রথম ক্যান্ডেল অর্থাৎ লাস্ট Buy ক্যান্ডেল এর হাই-প্রাইস লেভেল স্টপ লস সেট করুন।
-
আপনি সমস্যা টি কখন থেকে ফেইস করছেন ? ইন্সটা ফরেক্স আর সাপোর্টে কথা বলতে পারেন। ওদের সাপোর্ট টীম বেশ স্ট্রং
-
আপনি ঠিক কি স্ট্রেটিজি ফলো করছেন আমি জানতে চাইছি আপনি কোন স্টাইলে ট্রেড করছেন তার একটি বর্ণনা দিন। তার পর ঠিক কোথায় আপনি ফেইলার হচ্ছেন তা পরিস্কার করুন। আশা করছি তারপর আপনাকে একটি গাইডলাইন দিতে পারবো। ধন্যবাদ !
-
প্রত্যেক কাজের সফলতার মুল হল একটি ভালো প্ল্যানিং। ফরেক্স মার্কেটে ও ভালো ট্রেডার যারা তাদের সফলতার মুলে রয়েছে একটা প্রপার ট্রেডিং প্ল্যান। আপনি অনেক কিছুই জানেন এবং ভালো ট্রেড করেন কিন্তু আপনার ট্রেডগুলো যদি কোন পরিকল্পনা মাপিক না হয় তাহলে অনেক ক্ষেত্রেই আপনাকে বেগ পেতে হয়। একটি সঠিক ট্রেডিং প্ল্যান আপনাকে আপনার লক্ষ্য পৌছাতে একটি সুন্দর ও সুশৃঙ্খল নির্দেশনা প্রদান করে। এবং আপনার ট্রেডগুলো এলোমেলো হয় না। আমাদের অনেক ট্রেডারদের একটি বড় সমস্যা হল ইচ্ছেমত ট্রেড করা, আমরা যখন মার্কেটে প্রবেশ করি তখন অনেকেই ভুলে যায় মিনিমাম এনালাইসিসের কথা, চিন্তা করি না বর্তমান মার্কেট অনুযায়ী এখন কোন স্ট্রেটিজি এপ্লাই করা উচিত এবং পরিশেষে ট্রেডিং লস করি। কিন্তু আপনি যদি প্ল্যান মোতাবেক ট্রেড শুরু করেন তাহলে আপনার ট্রেডিং এ এইসব এলোমেলো ভাব থাকবে না এবং লস ট্রেডিং এর সুযোগ থাকবে না। লক্ষ্য > টার্গেট কারেন্সি > প্রিপারেশন > টাইমফ্রেম > স্ট্রেটিজি > মেজর ইভেন্ট এবং সতর্কতা । লক্ষ্যঃ ট্রেডে প্রবেশ করার আগে আপনাকে ডিসিশন নিতে হবে আপনি দৈনিক কত পিপ এভারেজ প্রফিট করতে চান। যেমন আপনি ঠিক করলেন আপনি দৈনিক ১৫ পিপস প্রফিট করবেন। তাহলে আপনার লক্ষ্য হল আপনি দৈনিক ৫০ পিপস প্রফিট করবেন। টার্গেট কারেন্সিঃ আপনি যখন স্থির করলেন যে আপনি দৈনিক ১৫ পিপস প্রফিট চান, এখন আপনার দ্বিতীয় কাজ হল, আপনি কোন কারেন্সিতে ট্রেড করবেন তা ঠিক করা। কারেন্সি সিলেকশন করার ক্ষেত্রে কো-রিলেটেড কারেন্সি বাদ দিয়ে কারেন্সি সিলেক্ট করুন। যেমনঃ আপনি ঠিক করলেন আপনি আপনার লক্ষ্য পুরনের জন্য তিনটি কারেন্সিতে ট্রেড করবেন। EUR/USD, GBP/CHF, AUD/JPY। মার্কেটঃ কারেন্সি সিলেক্ট করার পর আপনি ঘুরে আসুন কোন কারেন্সি মার্কেটটি আপনার ট্রেডিং উপযোগী । অর্থাৎ আপনাকে আপনার পছন্দ করা কারেন্সি চার্ট ঘুরে আসতে হবে এবং দেখতে হবে ঐ নির্দিষ্ট কারেন্সি মার্কেট সেশন কতক্ষণ একটিভ এবং ঐ সময়ের মধ্যে আপনি ট্রেডে প্রবেশ করে আপনার ট্রেড শেষ করতে পারবেন কিনা। প্রিপারেশনঃ আপনি লক্ষ্য এবং টার্গেট কারেন্সি ঠিক করলেন এখন আপনার কাজ হল ট্রেডিং এ প্রবেশ করার জন্য প্রিপারেশন নেওয়া। ফাইনালি ট্রেডে প্রবেশ করার ইকোনমিক ক্যালেন্ডার দেখুন আপনার পছন্দ করা কারেন্সিতে আজকে কোন নিউজ আছে কিনা যা ঐ কারেন্সিকে ইফেক্ট করতে পারে। এবং সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লেভেল নির্ধারণ করে নিন। টাইমফ্রেমঃ এই স্টেজে আপনি কোন ধরনের ট্রেড করবেন তার উপর ভিত্তি করে টাইম সিলেক্ট করতে হবে। যেমন আপনি যদি শর্ট ট্রেড করেন তাহলে ১৫ মিনিট এবং ১ ঘন্টার চার্ট ট্রেন্ড মোতাবেক মুভ করুন। দৈনিক ১৫ পিপস এর টার্গেটে আপনি প্রতি ট্রেড থেকে ৫ পিপস আশা করে শর্ট ট্রেড করতে পারেন। আবারো বলছি টাইমফ্রেম সিলেকশন হবে আপনার টার্গেট পিপস এর উপরে। স্ট্রেটিজিঃ এইবার ট্রেডে প্রবেশ করার পালা। সব কিছুই মোটামুটি ঠিক করে নিলেন, এইবার একটু এনালাইসিস করতে হবে। মার্কেট ট্রেন্ড ডিরেকশন যদি আপনার কাছে স্পষ্ট না হয় তাহলে অপেক্ষা করুন মার্কেট নতুন একটি ফরমেশন তৈরি করা পর্যন্ত এবং মার্কেট মুভিং এভারেজ সহ সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস লেভেল ভালোভাবে দেখে ট্রেডে প্রবেশ করুন। এরপর পূর্বে যা যা শিখলেন যেমন, টেক প্রফিট, স্টপ লস সহ আনুষঙ্গিক সব কিছু করুন। মেজর ইভেন্ট এবং সতর্কতাঃ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের বক্তৃতার সময় ট্রেড করবেন না। যেমনঃ ব্যাংক অব ইংল্যান্ড,ফেডারাল রিসার্ভ, সাক্সো ব্যাংক ব্রোকার রিভিউ রিলিসে ট্রেড করার দরকার নেই। কারন ঐসব সময়ে মার্কেট ভলাটিলিটি খুব বেশি থাকে তাই আপনি যদি ট্রেন্ডের বিপরীতে থাকেন তাহলে বিশাল ক্ষতির সম্ভাবনা আছে। কোনদিন যদি আপনার টার্গেট কারেন্সিতে মার্কেট মুভমেন্ট ভালো না দেখেন জোর করে ট্রেড করতে যাবেন না, ঐ দিনের মত ট্রেড সমাপ্তি ঘোষণা করুন। জোর করে টার্গেট ফিলাপ করতে যাবেন না। ধন্যবাদ, আশা করি নতুন এবং পুরাতন সব ট্রেডারের কাজে লাগবে !
-
টাইটেল দেখেয় নিশ্চয় বুঝে নিয়েছেন যে আমার প্রশ্নটা কি, হ্যাঁ আমি এই বিষয়টা নিয়ে খুব সন্দিহানে আছি। আমরা যারা মুসলিম তাদের ক্ষেত্রে হালাল এবং হারাম এর বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জীবনের সর্বক্ষেত্রে। আর ফরেক্স বিজনেস কনসেপ্টে আমি আসলে কিছুটা প্রশ্নবিদ্ধ আমার মনে হয় এই প্রশ্নটা অনেকের আছে, না থাকলেও আমার মনে প্রত্যেক মুসলিম ট্রেডার দের বিষয়টি অবগত হয়ে ট্রেড করা উচিত। তাই অনুরোধ করছি এই বিষয়টা সম্পর্কে অনুগ্রহ করে সঠিক আলোচনার মাধ্যমে পরিষ্কার করুন। যে আদো ফরেক্স হালাল না হারাম ? ধন্যবাদ ! View the full article
-
GBP/USD - 5min চার্ট স্কেল্পিং স্ট্রেটিজি !
Mhafiz™ replied to Mhafiz™'s topic in মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
হ্যাঁ আসলে তাই, সর্বচ্চ ৬০ পিপস হল আপনার টার্গেট পয়েন্টস, এর ভেতর যত পয়েন্টে জিগজাগ লেভেল তৈরি করবে আপনি সেখান থেকে রিভার্স করতে পারবেন , উপরের উদহারনে ৪০ পিপসে জিগজাগ লেভেল তৈরি হয়েছিল তাই ওখানেই রিভার্স অর্থাৎ বায় অর্ডার করা হয়েছে। তবে কম পয়েন্টে যদি জিগজাগ লেভেল সাদৃশ্য হয় সে ক্ষেত্রে অর্ডার না করায় ভালো। তবে মনে রাখবেন যে কোন স্ট্রেটিজির বিস্তারিত জানার পর নিজের মত করে ডেমোতে ব্যাবহার করে , নিজের অভিজ্ঞতায় ট্রেড করবেন ঐ স্ট্রেটিজির উপর, তাতে করে লসের সম্ভাবনা কম থাকে। -
আমি এখন যে পদ্ধতিটি সম্পর্কে আলোচনা করবো তা খুব সহজ ভালো কাজ করে, আমি পারসোনালি এই স্কেল্পিং পদ্ধতিতে এভারেজ সাকসেস ৭০% পেয়েছি। তাই পদ্ধতিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি আপনারা প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে আমার চেয়ে ভালো সাকসেস পাবেন। এবং ট্রেডিং শেষে আপাদের মতামত এবং এর সাকসেস রেইট সম্পর্কে প্লিজ শেয়ার করবেন। যা লাগবেঃ GBP/USD কারেন্সি৫ মিনিট চার্টজিগজাগ ডিফল্ট ইনডিকেটরশর্তঃপ্রাইস জিগজাগ টপ এবং বটম লেভেল হতে যেকোন দিকে হতে ৬০ পিপস মুভ করলে রিভার্স অর্ডার ।স্টপ লস এবং টেইক প্রফিট হবে ২০ পিপস।এন্ট্রি পয়েন্ট হতে প্রতি ১০ পিপস প্রাইস মুভমেন্টে আপনার স্টপ লস ও পরিবর্তন হবে। উদহারনঃ চিত্রটি খেয়াল করুন... দেখুন, ১.৫৫০৮ পয়েন্টে একটি পিক লেভেল হয়েছে শর্ত মোতাবেক সর্বচ্চ ৬০ পিপস এর ডাউনে রিভার্স অর্ডার অর্থাৎ বায় অর্ডার প্লেস করার কথা কিন্তু ৪০ পিপসে আরেকটি বটম লেভেল হয়েছে তাই ১.৫৪৬৮ পয়েন্টে বায় অর্ডার করা হয়েছে। স্টপ লস ২০ পিপস ১.৫৪৪৮ এবং টেইক প্রফিট ২০ পিপস ১.৫৪৮৮ সেট করে অর্ডার কমপ্লিট করে বায় প্রফিট। বি.দ্রঃ অর্ডার করার পরে টার্গেট পয়েন্টে পৌঁছানোর আগেই যদি জিগজাগ কোন লেভেল তৈরি হয়ে যায় তাহলে তখনি ট্রেড ক্লোজ করে দিন।
-
আপনি যদি ট্রেডিং সিগনাল বের করতে চান, তাহলে প্রথমে আপনাকে ভালো একজন এনালিস্ট হতে হবে। এর সেই জন্য আপনাকে প্রচুর স্টাডি করতে হবে, জানতে হবে বিভিন্ন টুলস সম্পর্কে কারণ একক কোন পদ্ধতিতে আপনি আপনার টার্গেট ফিলাপ করতে পারবেন না। বরং কয়েকটি বিষয় আয়ত্ত পূর্বক সেগুলোর কম্বিনেশনে আপনি আপনার লক্ষ্য পৌছাতে পারবেন। সেইক্ষেত্রে আপনাকে আস্তে আস্তে এগুতে হবে, অর্থাৎ আপনি যদি বিগেনিং কিছু বিষয় টুল ব্যাবহার করতে পারেন এবং এদের বিহেবিয়ার ভালো ভাবে বোঝেন তাহলে আপনি এক পর্যায়ে এডভান্স ট্রেডিং ফর্মুলা তৈরি করতে পারবেন। বিগেনিং থেকে শুরু করতে আমি সাজেস্ট করবো আগে বেসিক বিষয় জেমনঃ চার্ট, ট্রেন্ড, সাপোর্ট অ্যান্ড রেসিসটেনস, মুভিং আভারেজ সহ বেসিক বিষয় গুলো জেনে নিন এই লিঙ্ক থেকেঃ আশা করছি ভালো করবেন। ধন্যবাদ।
-
ধন্যবাদ, সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করে বিষয়টি বোঝানোর জন্য !
-
ধন্যবাদ সুন্দর পোস্ট এর জন্য !
-
ধন্যবাদ ভাই কমেন্টের জন্য। আপনাদের মত কিছু সবল পোস্টার আসলে খুব বেশি সময় নিবে না দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ।
-
সিম্পল মুভিং এভারেজ(Simple Moving Average): এই ইন্ডিকেটরটি দিয়ে পিরিয়ড এবং প্রাইস এর ভিত্তিতে একটি গাণিতিক হিসাব এর মাধ্যমে আপনি ট্রেন্ড ডিরেকশন সহ বায় এবং সেল সংকেত বা সিগনাল দিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কত দীর্ঘ মেয়াদী বা স্বল্প মেয়াদী ট্রেড করবেন তা নির্ভর করবে আপনি কত সময়ের মুভিং এভারেজ পছন্দ করছেন। তবে অভিজ্ঞ ট্রেডাররা ৩টি সময়ের মুভিং এভারেজ এর উপর ট্রেড করে থাকে। সেগুলো হলঃ ১। স্বল্পমেয়াদী (Short term) – ১০ দিনের মুভিং এভারেজ ২। মধ্যম মেয়াদী (Intermediate Term) – ৫০ দিনের মুভিং এভারেজ ৩। দীর্ঘ মেয়াদী (Long Term) – ২০০ দিনের মুভিং এভারেজ কিভাবে মুভিং এভারেজ বের করবেনঃ SMA = Adding the closing price of a number of time periods / number of periods উদহারন ১# ৫ দিনের মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২১৬৬, ১.২৩৪১, ১.২৩৯৮, ১.২৩৬৪, ১.২৩০৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ ; ১.২১৬৬ + ১.২৩৪১ + ১.২৩৯৮+ ১.২৩৬৪,+ ১.২৩০৫/৫ = ১.২৩১৪ উদহারন ২# ১০ ঘন্টার মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ; ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫/১০ = ১.২২৮২ কিভাবে ট্রেড করবেনঃ মুভিং এভারেজ প্রাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর উপরে হয় তাহলে বায় ট্রেড করবেন। এবং পাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর নিচে হয় তাহলে সেল ট্রেড করবেন।
-
সিম্পল মুভিং এভারেজ(Simple Moving Average): এই ইন্ডিকেটরটি দিয়ে পিরিয়ড এবং প্রাইস এর ভিত্তিতে একটি গাণিতিক হিসাব এর মাধ্যমে আপনি ট্রেন্ড ডিরেকশন সহ বায় এবং সেল সংকেত বা সিগনাল দিতে পারবেন। এই ক্ষেত্রে আপনি কত দীর্ঘ মেয়াদী বা স্বল্প মেয়াদী ট্রেড করবেন তা নির্ভর করবে আপনি কত সময়ের মুভিং এভারেজ পছন্দ করছেন। তবে অভিজ্ঞ ট্রেডাররা ৩টি সময়ের মুভিং এভারেজ এর উপর ট্রেড করে থাকে। সেগুলো হলঃ ১। স্বল্পমেয়াদী (Short term) – ১০ দিনের মুভিং এভারেজ ২। মধ্যম মেয়াদী (Intermediate Term) – ৫০ দিনের মুভিং এভারেজ ৩। দীর্ঘ মেয়াদী (Long Term) – ২০০ দিনের মুভিং এভারেজ কিভাবে মুভিং এভারেজ বের করবেনঃ SMA = Adding the closing price of a number of time periods / number of periods উদহারন ১# ৫ দিনের মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২১৬৬, ১.২৩৪১, ১.২৩৯৮, ১.২৩৬৪, ১.২৩০৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ ; ১.২১৬৬ + ১.২৩৪১ + ১.২৩৯৮+ ১.২৩৬৪,+ ১.২৩০৫/৫ = ১.২৩১৪ উদহারন ২# ১০ ঘন্টার মার্কেট ক্লোজিং প্রাইস যথাক্রমে ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫ এর যোগফলকে ঐ সময় পিরিয়ড দিয়ে ভাগ; ১.২২৮১, ১.২২৭৬, ১.২২৭১, ১.২২৬৫, ১.২২৭১, ১.২২৬১, ১.২৩১৩, ১.২২৯৬, ১.২২৯৩, ১.২২৯৫/১০ = ১.২২৮২ কিভাবে ট্রেড করবেনঃ মুভিং এভারেজ প্রাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর উপরে হয় তাহলে বায় ট্রেড করবেন। এবং পাইস যদি বর্তমান মার্কেট প্রাইস এর নিচে হয় তাহলে সেল ট্রেড করবেন।
-
নিজে নিজে ফরেক্স শিখে কতটা সফল হওয়া সম্ভব !?
Mhafiz™ replied to salmansam's topic in ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
ভালো ট্রেডিং এর জন্য আপনার ইচ্ছে শক্তিই আপনার প্রথম হাতিয়ার। আর তার সাথে সাথে দরকার অধ্যাবসায়, নিয়মিত ট্রেডিং করা নতুন নতুন স্ট্রেটিজি এপ্লাই করা। যা জানবেন তা ভালোভাবে জানতে চেষ্টা করবেন এবং তা বাস্তবে পরিনত করবেন। প্রত্যেকটা স্ট্রেটিজিকে নিজের মত করে সেট করে ট্রেড করবেন। আপনার লাভ এবং লস উভয় ট্রেডের রেকর্ড রাখুন তারপর সময় করে উভয় ট্রেড কে আবার একটু পর্যালোচনা করুন, কেন ট্রেডটি লস করলো আর কেনই বা ট্রেডটি লাভ করলো। উপযুক্ত কারণ বের করে তা থেকে শিক্ষা নিন। আর কোন বিষয় যদি খুব বেশি ভাবিয়ে তোলে তাহলে ফোরামে প্রশ্ন করুন অনেক এক্সপার্ট ট্রেডার আছে যারা আপনার সমস্যার যথার্থ সমাধান দিবেন। আশা করছি আপনি অবশ্যই ভালো করবেন। ধন্যবাদ। -
কত ডলার দিয়ে আমার শুরু করা উচিত?
Mhafiz™ replied to mabforumposting's topic in ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
ট্রেড করার জন্য আসলে $৫০-$১০০ কিংবা তারও বেশি প্রয়োজন বিষয়টি এমন না ভেবে বরং ভাবেন আপনি কতটুকু শিখলেন এবং আপনার ডেমো একাউন্ট এভারেজ সাকসেস রেইট কত। প্রথম শর্ত হলে আপনি যদি ডেমো ট্রেডে মিনিমাম ৮০% সাকসেস রেইট নিতে পারেন তাহলে এইবার আসবে আপনি কত দিয়ে শুরু করবেন। এই ক্ষেত্রে আমি বলব আপনার চাওয়ার উপর অনেকখানি নির্ভর করবে আপনার ডেপোজিট বা স্টাটিং ট্রেডিং এমাউন্ট কত হবে। আপনার ডিপোজিট যাই হোক না কেনো আপনি যেটা করবেন তা হল একেবারে মিনিমাম লট থেকে শুরু করে স্কিল ডেভেলোপ এবং ট্রেডিং সাকসেস এর সাথে সাথে ভলিয়ম বাড়ানো তবে হুট করে ০.১০ থেকে ১ চলে যাবেন না, এই ক্ষেত্রে আপনি ০৫ করে বাড়াতে পারেন তবে তাও নির্ভর করছে আপনার ব্যালেন্স এর উপর। সোজা কথা হল আপনি আপনার ব্যালেন্স এর উপর খুব বেশি হলে ১০% মার্জিন ব্যাবহার করতে পারেন। এর বেশি হলে আপনি রিস্কে যাবেন। বিষয়টি আরো ভালো ভাবে বুঝতে হলে আপনাকে মানি ম্যানেজমেন্ট ধারণাটি নিতে হবে। ধন্যবাদ ! -
LiteForex ব্রোকারটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত জনপ্রিয় একটি ফরেক্স ব্রোকার। এই ব্রোকারটি জেকোন লেভেলের ট্রেডারদের জন্য উপযোগী বর্তমানে ২৫০,০০০ একটিভ গ্রাহক নিয়ে এগিয়ে চলেছে এবং মাসিক ৭০০০,০০০ অর্ডার পরিচালনার মাধ্যমে দিন দিন আরো জনপ্রিয় হচ্ছে। এই ব্রোকারটি “The most stable broker in Asia 2010” নামক একটি নমিনেশনে জয়লাভ করে। আসুন এইবার জেনে নেই এই ব্রোকার এর পদত্ত কিছু ট্রেডিং সুবিধাঃ ১। নামঃ LiteForex ২। প্রতিষ্ঠাঃ 2005 ৩। রেগুলেশনঃ Seychelles International Business Authority ৪। দেশঃ Seychelles ৫। অফিসঃ IndonesiaMalaysiaRussian Federation৬। মিন.ডিপোজিটঃ $1 ৭। পেইমেন্ট মেথডঃ MoneybookersWebMoneyWire Transfer৮। প্লাটফর্মঃMetaTrader 4MetaTrader 5৯। মাক্স.লিভারেজঃ 1:500 ১০। বোনাসঃ 30% Welcome Bonus15% on Every Deposit১১। মিন.স্প্রেডঃ 2 ১২। একাউন্ট টাইপঃ LITEForex AccountsREALForex AccountsFloating Spread Accounts১৩। একাউন্ট কারেন্সিঃEuroRussian roubleSwiss francUnited States dollar১৪। ইসলামিক একাউন্টঃ আছে। ১৫। ভাষাঃ English, Russian, Chinese, Malaysian, German, Portuguese, Brazilian, Spanish, French, Turkish and Greek ১৬। কাস্টোমার সাপোরটঃ 24 hours a day, 5 days a week.
-
ফরেক্স ব্রোকারদের মধ্যে 4XP হল টপ রেইটেড একটি ব্রোকার। এই ব্রোকারটি প্রতিষ্ঠিত হয় প্রফেশনালি অনলাইন এবং অফলাইন ট্রেডিং এর জন্য। World Finance Magazine এর মতে 4XP হল ২০১১ এর সর্বশ্রেষ্ঠ ফরেক্স ট্রেডিং প্লাটফর্ম। 4XP ব্রোকারের টার্গেট কাস্টোমার হলঃ Forex and Commodity traders, portfolio managerInvestorsForex Beginners 4XP ব্রোকারের ট্রেডিং সুবিধাগুলো হলঃ ১। নামঃ Forex Place ২। প্রতিষ্ঠাঃ ২০০৭ ৩। ট্রেডিং প্লাটফর্মঃ MetaTrader 4, MetaTrader 5 ৪। একাউন্টঃ Demo Account, Real Account, ECN, Account, Binary Options ৫। বোনাসঃ 30% up to $500 ৬। মিনিমাম ডেপোজিটঃ $100 ৭। পেইমেন্ট অপশনঃ Credit Card, Diner, Wire Transfer, Neteller, Moneybookers, Webmoney, Eco Card, Liberty Reserve ৮। স্প্রেডঃ 1 - 3 pips ৯। লিভারেজঃ 1:300 ১০। কারেন্সি পেয়ারঃ 50+ ১১। ট্রেডাবল ইন্সট্রুমেন্টঃ ১৭০+ ১২। কমোডিটিঃ Oil, Gold, Silver, Stocks, Indices, Commodities ১৩। ওয়েবট্রেডারঃ Oil, Gold, Silver, Stocks, Indices, Commodities ১৪। এডুকেশনঃ ফ্রী ১৫। অনলাইন সাপোর্টঃ 24H ১৬। ওয়েবসাইট:http://www.4xp.com/
-
Oanda হল বিশ্বের সব জনপ্রিয় ফরেক্স ব্রোকারদের একটা। এই ব্রোকারের কারেন্সি পেয়ার অনেক বেশি যেখানে ইন্ডিয়ান রুপীতে পর্যন্ত ট্রেড করা যায়। এটি হল নো-ডিলিং ডেস্ক ব্রোকার তাই আপনার ট্রেড ওপেন হবে আরো স্বচ্ছ। অন্যান্য ব্রোকারদের সব সুবিধার পাশাপাশি এই ব্রোকারের রয়েছে কিছু সুবিধা তার সাথে রয়েছে কিছু অসুবিধাও। আসুন এক নজরে দেখে নেই এই ব্রোকারের সব ট্রেডিং সুবিধা এবং অসুবিধা। নামঃ OANDA Corporation ওয়েবসাইটঃ http://www.oanda.com/ হেডকোয়াটারঃ New York, N.Y., U.S.A. ফাউন্ডেডঃ ১৯৯৫ রেগুলাটিং অথোরিটিঃ CFTC, NFA, Monetary Authority of Singapore, Dubai Financial Services Authority, Investment Industry Regulatory Organization of Canada, FS:১ মেক্সিমাম লিভারেজঃ অফিসঃ Canada Japan Singapore Switzerland United Arab Emirates United Kingdom United States সুবিধাঃ লিভারেজঃ ৫০:১ ডেপোজিট অপশনঃ Paper Check, PayPal, Bankwire, Credit Card উইথড্র অপশনঃ Paper Check, Bankwire, Credit Card মিনিমাম ডিপোজিটঃ $1 স্প্রেডঃ EUR/USD 0.9 pips USD/JPY 0.9 pips USD/CHF 1.3 pips AUD/USD 1.4 pips EUR/JPY 1.5 pips GBP/USD 1.6 pips NZD/USD 2 pips GBP/JPY 2.2 pips এডুকেশনঃ ফ্রী মোবাইল প্লাটফর্মঃ iPhone, iPad, Android, Blackberry স্কেল্পিংঃ আছে। কাস্টোমার সাপোর্ট ঃ ২৪/৭ অসুবিধাঃ ইসলামিক একাউন্টঃ নাই হেজিংঃ নাই CFD’s ট্রেডিংঃ নাই বোনাসঃ নাই OCO অর্ডারঃ নাই 1 ক্লিক ট্রেডিংঃ নাই