Search the Community
Showing results for tags 'bollinger band'.
-
১ # ট্রেন্ড পর্যবেক্ষণ ইন্ডিকেটরঃ ফরেক্স ট্রেড ওপেন করার পূর্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি সঠিক ট্রেন্ডে আছেন কিনা তা নিশ্চিত হওয়া। অনেকে আমরা ট্রেড ওপেন করার পরে অনুভব করি যে আমার ট্রেডটি মনে হয় পজেটিভ ট্রেন্ডে নাই কিন্তু ততক্ষনে আর কিছু করার থাকে না। এই ক্ষেত্রে আপনি সিম্পল মুভিং এভারেজ এর ক্রসওভার দিয়ে প্রাথমিক ভাবে ট্রেন্ডটি নিশ্চিত হতে পারেন। আপনার ট্রেডের সময়সীমা অনুসারে আপনি নির্দিষ্ট SMA তে দেখে নিন যে বর্তমান ট্রেন্ডটি এখন কোথায় আছে সেই অনুসারে অর্ডার করুন। ক্রসওভারে ট্রেন্ড কনফার্ম এর উপায় হল Short SMA যদি Long SMA কে নিচ দিয়ে ক্রস করে তাহলে ডাউনট্রেন্ড এবং Short SMA যদি Long SMA কে উপর দিয়ে ক্রস করে তাহলে আপট্রেন্ড। ২# ট্রেন্ড কনফার্ম ইন্ডিকেটরঃ প্রাথমিকভাবে ট্রেন্ড দেখে নেওয়ার পরে কাজ হচ্ছে ট্রেন্ডটি সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত হওয়া। SMA দিয়ে আপনি যে ট্রেন্ডটি চিন্তা করেছেন এখন সময় হল তা নিশ্চিত হওয়া। একটি কথা মনে রাখবেন ১০০% নিশ্চিত ট্রেন্ড আপনি কখনোই কোন ইন্ডিকেটরে পাবেন না, হ্যাঁ তবে আমরা যেসব স্ট্রেটিজি দেখবো সেগুলোতে আপনার প্রাকটিস আপনাকে সঠিক ট্রেন্ডটি ধরতে অনেক সাহায্য করবে। ট্রেন্ড কনফার্ম এর জন্য শক্তিশালী একটু টুল হচ্ছে MACD. MACD এর ডাইভারজন্সে সেল ট্রেন্ড এবং কনভারজন্সে বায় ট্রেন্ড কে শক্তিশালি ধরে ট্রেন্ড নিশ্চিত হউন। (MACD বোঝার জন্য আমার পড়ে নিতে পারেন।) ৩# ওভারবট এবং ওভারসল্ড ইন্ডিকেটরঃ বায় কিংবা সেল যে ট্রেডে থাকেন না কেন যখন মার্কেট কিছুদুর ট্রেন্ডে থাকার পর একটু ব্যাকে যায় এবং তা পরবর্তীতে পুল করবে কিনা এই ধরণের সংশয় দেখা দেয় ট্রেডের মাঝখানে, সেই ক্ষেত্রে দরকার হয় অতিরিক্ত বায় বা অতিরিক্তও সেল ইনডিকেটর এর মাধ্যমে বর্তমান ট্রেন্ডটির প্রতি অবিচল থাকা। তেমনি একটি ইন্ডিকেটর হল Relative Strength Index (RSI). ট্রেন্ড অনুযায়ী ট্রেড চালিয়ে জাওয়ার জন্য এই ইনডিকেটরটির কিছু বাহাদুরি আছে। ছবিটি খেয়াল করুন আপনার ট্রেন্ড এখন কোন পজিশনে আছে, বুঝতে পারবেন। ৪# প্রফিট ইনডিকেটরঃ শেষ এই টুলটি আসলে নতুন কিছু নয় যা আপনার লাগবে প্রফিট নিয়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে যেতে। এই ক্ষেত্রে আপনি RSI ও ব্যাবহার করতে পারেন। ৮০ লেভেল এর উপরে গিয়ে থাকলে আপনি তখনকার মত বায় থেকে বের হয়ে যেতে পারেন আবার ২০ লেভেল এর নিচে গেলে সেল থেকে বের হয়ে যেতে পারেন। অন্যভাবে বলিঞ্জার বেন্ড দিয়ে ও তা করতে পারেন, আপনার বায় ট্রেডে বলিঞ্জার সেল ব্রেকআউটে ট্রেড থেকে বের হতে পারেন আবার সেল ট্রেডে বলিঞ্জার বায় ব্রেকআউটে ট্রেড থেকে বের হতে পারেন।
- 2 replies
-
- indicators trader should know
- SMA
-
(and 3 more)
Tagged with:
-
ফরেক্স মার্কেটে যত ধরনের স্ট্র্যাটেজী আছে, তার মাঝে বুলিঙ্গার ব্যান্ড অন্যতম নির্ভরশীল এক স্ট্র্যাটেজীর মাধ্যম। অত্যন্ত কার্যকরী এই ইন্ডিকেটর দিয়ে অনেক ধরনেরই স্ট্র্যাটেজী বানানো যায়। আমার নিজেরই প্রায় কয়েক ধরনের স্ট্র্যাটেজী আছে এই বুলিঙ্গার ব্যান্ড নিয়ে। সে যাই হোক, আপনাকে ফরেক্স মার্কেটে ভালো কিছু করতে হলে, সবার আগে আপনার ধৈর্য্য নিয়ে মনোঃ সংযোগ তৈরী করতে হবে। আমি আমার আগের পোস্টগুলোর ফিডব্যাকে অনেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, আমি দেখেছি সবাই কেমন যেন অস্থির একটা ভাব নিয়ে থাকেন। ফরেক্স আপনার অস্থিরতাকে কানা কড়িও মুল্য দেয়না। সুতরাং আপনাকে ফরেক্স এর ভাব বুঝে নিয়ে ট্রেড করতে হবে। আজ আমি আপনাদের অত্যন্ত কার্যকরী একটা স্ট্র্যাটেজী শিখাতে যাচ্ছি, আশা করছি যারা নতুন আছেন, বা অনেক দিন ধরে ট্রেড করছেন কিন্তু ভালো প্রফিট করতে পারছেন না, তারা খুব ভালো উপকার পাবেন। তবে একটা কথা আগেই বলে রাখি, সকল স্ট্র্যাটেজীই ভালো, এটা আপনি যত নিজের মতো করে ভালোভাবে আয়ত্ব করতে পারবেন। ফরেক্স ততোই আপনার কথা শুনবে। আপনার ঝুলিতে এসে জমা হবে ফরেক্স সাফল্য। এবার স্ট্র্যাটেজীর কথায় আসিঃ বুলিঙ্গার ব্যান্ডের সেট আপঃ প্রথমে আপনার MT4 চার্ট হতে ইন্ডিকেটর অপশনে যেয়ে বুলিঙ্গার ব্যান্ড খুজে বের করুন। ডেভিয়েশানঃ ২ পিরিয়ডঃ ২০ দিবেন, তবে ১৪ তেও মোটামুটি ভালো রেজাল্ট পাওয়া যায়। স্ট্র্যাটেজী ফলো করবার নিয়মঃ যদি মার্কেট প্রাইস বুলিঙ্গার ব্যান্ডের মাঝের লাইনের নিচে থাকে তবে মার্কেট ডাউন ট্রেন্ডে আছে বুঝতে হবে। যদি মার্কেট প্রাইস বুলিঙ্গার ব্যান্ডের মাঝের লাইনের উপরে থাকে তবে মার্কেট আপ ট্রেন্ডে আছে বুঝতে হবে। যদি মার্কেট প্রাইস বুলিঙ্গার ব্যান্ডের মাঝের লাইন টাচ করে তবে ট্রেড নেবার পজিশান এসে গেছে বুঝতে হবে। এবার অপেক্ষা শুধু পারফেক্ট সেট আপ নেবার। কখন সেল নিবেনঃ যখন মার্কেট ডাউনট্রেন্ডে থাকবে আর প্রাইস বুলিঙ্গার ব্যান্ডের মাঝের লাইন টাচ করবে নিচে থেকে, তখন আপনি রেডী হয়ে যাবেন এন্ট্রী নেবার জন্য। মাঝের লাইন টাচ করার সঙ্গে সঙ্গে আপনি টাচ করা ক্যান্ডেলের ৩-৫ পিপ্স নিচে একটা সেল স্টপ দিয়ে রাখুন, অথবা অপেক্ষা করুন মারকেট প্রাইসের রিভার্স করা ক্যান্ডেলের জন্য যা আগের ক্যান্ডেলের ৩-৫ পিপ্স নিচে ঘুরে নামবে। তখন একটা সেল এন্ট্রি নিন।বুলিঙ্গার ব্যান্ডের মাঝ লাইন টাচ করা ক্যান্ডেলের ৫-১০ পিপ্স উপরে স্টপ লস দিয়ে রাখুন। আর টেক প্রফিটের ক্ষেত্রে বুলিঙ্গার ব্যান্ডের নিচের লাইন বরাবর দিয়ে রাখুন। নিচের ছবিটা দেখে নিন। কখন বাই এন্ট্রি নিবেনঃ বাই এন্ট্রি সেল এন্ট্রির ঠিক উল্টোটা হবে। এখানে মারকেট উপর থেকে নিচে নেমে মাঝের লাইন টাচ করবে। আর একই ভাবে স্টপ লস আর টেক প্রফিট ব্যবহার করবেন। আর এ সংক্রান্ত এনালাইসিস দিয়ে ট্রেড করতে বা পুরোপুরি বুঝতে কারও কোন সমস্যা হলে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনঃ ফেসবুকে আমিঃ https://www.facebook.com/otonu.shagor স্কাইপীতে আমিঃ otonu.shagor আমার নিজস্ব এনালাইটিক্যাল পেজঃ https://www.facebook.com/bestforexxm সবাই ভালো থাকুন, সবাই ভালো ট্রেড করুন। আর পরিশেষে আমার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ্ হাফেয।