Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'SMA'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 2 results

  1. ১ # ট্রেন্ড পর্যবেক্ষণ ইন্ডিকেটরঃ ফরেক্স ট্রেড ওপেন করার পূর্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনি সঠিক ট্রেন্ডে আছেন কিনা তা নিশ্চিত হওয়া। অনেকে আমরা ট্রেড ওপেন করার পরে অনুভব করি যে আমার ট্রেডটি মনে হয় পজেটিভ ট্রেন্ডে নাই কিন্তু ততক্ষনে আর কিছু করার থাকে না। এই ক্ষেত্রে আপনি সিম্পল মুভিং এভারেজ এর ক্রসওভার দিয়ে প্রাথমিক ভাবে ট্রেন্ডটি নিশ্চিত হতে পারেন। আপনার ট্রেডের সময়সীমা অনুসারে আপনি নির্দিষ্ট SMA তে দেখে নিন যে বর্তমান ট্রেন্ডটি এখন কোথায় আছে সেই অনুসারে অর্ডার করুন। ক্রসওভারে ট্রেন্ড কনফার্ম এর উপায় হল Short SMA যদি Long SMA কে নিচ দিয়ে ক্রস করে তাহলে ডাউনট্রেন্ড এবং Short SMA যদি Long SMA কে উপর দিয়ে ক্রস করে তাহলে আপট্রেন্ড। ২# ট্রেন্ড কনফার্ম ইন্ডিকেটরঃ প্রাথমিকভাবে ট্রেন্ড দেখে নেওয়ার পরে কাজ হচ্ছে ট্রেন্ডটি সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত হওয়া। SMA দিয়ে আপনি যে ট্রেন্ডটি চিন্তা করেছেন এখন সময় হল তা নিশ্চিত হওয়া। একটি কথা মনে রাখবেন ১০০% নিশ্চিত ট্রেন্ড আপনি কখনোই কোন ইন্ডিকেটরে পাবেন না, হ্যাঁ তবে আমরা যেসব স্ট্রেটিজি দেখবো সেগুলোতে আপনার প্রাকটিস আপনাকে সঠিক ট্রেন্ডটি ধরতে অনেক সাহায্য করবে। ট্রেন্ড কনফার্ম এর জন্য শক্তিশালী একটু টুল হচ্ছে MACD. MACD এর ডাইভারজন্সে সেল ট্রেন্ড এবং কনভারজন্সে বায় ট্রেন্ড কে শক্তিশালি ধরে ট্রেন্ড নিশ্চিত হউন। (MACD বোঝার জন্য আমার পড়ে নিতে পারেন।) ৩# ওভারবট এবং ওভারসল্ড ইন্ডিকেটরঃ বায় কিংবা সেল যে ট্রেডে থাকেন না কেন যখন মার্কেট কিছুদুর ট্রেন্ডে থাকার পর একটু ব্যাকে যায় এবং তা পরবর্তীতে পুল করবে কিনা এই ধরণের সংশয় দেখা দেয় ট্রেডের মাঝখানে, সেই ক্ষেত্রে দরকার হয় অতিরিক্ত বায় বা অতিরিক্তও সেল ইনডিকেটর এর মাধ্যমে বর্তমান ট্রেন্ডটির প্রতি অবিচল থাকা। তেমনি একটি ইন্ডিকেটর হল Relative Strength Index (RSI). ট্রেন্ড অনুযায়ী ট্রেড চালিয়ে জাওয়ার জন্য এই ইনডিকেটরটির কিছু বাহাদুরি আছে। ছবিটি খেয়াল করুন আপনার ট্রেন্ড এখন কোন পজিশনে আছে, বুঝতে পারবেন। ৪# প্রফিট ইনডিকেটরঃ শেষ এই টুলটি আসলে নতুন কিছু নয় যা আপনার লাগবে প্রফিট নিয়ে মার্কেট থেকে বের হয়ে যেতে। এই ক্ষেত্রে আপনি RSI ও ব্যাবহার করতে পারেন। ৮০ লেভেল এর উপরে গিয়ে থাকলে আপনি তখনকার মত বায় থেকে বের হয়ে যেতে পারেন আবার ২০ লেভেল এর নিচে গেলে সেল থেকে বের হয়ে যেতে পারেন। অন্যভাবে বলিঞ্জার বেন্ড দিয়ে ও তা করতে পারেন, আপনার বায় ট্রেডে বলিঞ্জার সেল ব্রেকআউটে ট্রেড থেকে বের হতে পারেন আবার সেল ট্রেডে বলিঞ্জার বায় ব্রেকআউটে ট্রেড থেকে বের হতে পারেন।
  2. ফরেক্স ট্রেডিং জগতে টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস হিসেবে বলিঙ্গার বেন্ড (Bolinger Band) কতটা গুরুত্তপুর্ন এবং জনপ্রিয় একটি ট্রেডিং টুলস তা নতুন করে হয়ত বলার অপেক্ষা রাখে না, তারপরও নতুন ট্রেডারদের উদ্দেশে বলছি এবং যারা জানেন না তাদের বলছি এই টুলসটি যদি আপনি ট্রেডিং এর ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় মনে করেন বা এখনো ব্যাবহার না করে থাকেন তাহলে আপনি বলব আপনি আপনার ট্রেডকে এখনো অনেক খানি পিছিয়ে রেখেছেন। আমি বেক্তিগত ভাবে সব সময় এই টুলসটি ব্যাবহার করে থাকি , কারন এই টুলসটির বহুমুখী ব্যাবহার এবং ট্রেডিং স্ট্রেটিজি যা ছাড়া ট্রেডিং অসম্পূর্ণই মনে হয়। তাই এইবার এই টুলসটি নিয়ে ধারাবাহিক পোস্ট করবো A-Z ,আশা করি নিয়মিত এই টূলসটির ট্রেডিং স্ট্রেটিজি দিয়ে ট্রেডিং প্রফিট এবং ট্রেডকে অনেক পজেটিভ করে সাফল্যর সাথে ট্রেড পরিচালনা করতে পারবেন। আমি বলিঙ্গার বেন্ড নিয়ে আগে ও অনেক খন্ড খন্ড পোস্ট করেছি তবে এই সিরিজ পোস্টে একদম প্রাইমারি লেভেল থেকে আলোচনা শুরু করে চেষ্টা করবো আপনাদের বলিঙ্গার এক্সপার্ট হিসেবে তৈরি করে দিতে। বলিঙ্গার বেন্ড কিঃ হল ফরেক্স মার্কেট এর পাশাপাশি যে কোন অর্থ বাজারের জন্য জনপ্রিয় এবং গুরুত্তপুর্ন একটি টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস। একটি অর্থ বাজারের প্রাইস ভলাটিলিটি তথা মার্কেট একশন ফোরকাস্ট এর জন্য জন বলিঙ্গার নামক এক ব্যাক্তি ১৯৮০’র দিকে এই টুলস এর সুচনা করেন। বলিঙ্গার বেন্ড পরিচিতিঃ লক্ষ্য করুন , বলিঙ্গার বেন্ড মার্কেট প্রাইস এর সাথে সম্পর্কিত টানা তিনটি লাইন দ্বারা গঠিত একটি সেট যা মার্কেট ওভারবট/ overbought এবং ওভারসল্ড/ oversold লেভেল নির্ধারণের জনপ্রিয় একটি টূলস। এই ক্ষেত্রে মাঝখানের লাইনটি কে বলা হয় মিডল বলিঙ্গার (middle Bollinger) উপরের লাইনকে আপার(upper Bollinger) বলিঙ্গার এবং নিচের লাইনকে লাওয়ার (lower Bollinger)বলিঙ্গার বলা হয়ে থাকে। মিডল বলিঙ্গার ২০ পিরিয়ড মুভিং এভারেজে দুটি স্ট্যান্ডার্ড ডিভিয়েশনে আপার এবং লাওয়ার বলিঙ্গারকে কেন্দ্র করে ডিফল্টভাবে থাকে। মুভিং এভারেজ / Moving Average সহজভাবে, নির্দিষ্ট একটি সময়ের একটি কারেন্সির এভারেজ প্রাইস হল মুভিং এভারেজ। যেমন, ১০ দিনের কোন কারন্সির ক্লোজিং প্রাইস কে যদি ১০ দিয়ে ভাগ করেন তাহলে প্রতিদিনের একটি এভারেজ প্রাইস পেয়ে যাবেন এটাই হল সিম্পল মুভিং এভারেজ SMA. মুভিং এভারেজ প্রয়োজন হয় সঠিক এবং স্বচ্ছভাবে কোন একটি কারেন্সির সঠিক প্রাইস নির্ধারণ করে ঐ কারেন্সির ট্রেন্ড বুঝতে পারা। স্ট্যান্ডার্ড ডিভিয়েশন/Standard deviation: হল একটি পরিসংখ্যান পরিমাপের মাধ্যমে মার্কেট প্রাইস ভলাটিলিটির ভালো একটি প্রতিফলন তথা মার্কেট বিহেবিয়ার অথবা মার্কেট ইন্টারেস্ট বের করার একটি পদ্ধতি। বলিঙ্গার বেন্ডের ধারাবাহিক এই আলোচনায় বলিঙ্গার বেন্ড দিয়ে কমন এবং সহজ স্ট্রেটিজি থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে এডভান্স বলিঙ্গার স্ট্রেজির দিকে এগুবো। তাই বিডিফরেক্সপো’র সঙ্ঘেই থাকুন এবং হয়ে উঠুন একজন ফরেক্স বলিঙ্গার এক্সপার্ট। নিয়মিত আলোচনার মধ্যে কোন কিছু না বুঝলে মন্তব্যের মাধ্যমে জানান, চেষ্টা করবো পরিষ্কারভাবে বুঝিতে দিতে। খুব সিগ্রই পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হব। ধন্যবাদ;
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search