Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'ডোনাল্ড ট্রাম্প'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 1 result

  1. ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়লাভ করায় মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছে ডলার শক্তিশালী হচ্ছে এবং ইউরো দুর্বল হচ্ছে। আজ, ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফলের পর এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী বাউন্স হতে পারে, তবে উপরের সব কারণগুলো ফেডের সিদ্ধান্ত বা জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য যাই হোক না কেন কার্যকর থাকবে। সাম্প্রতিক ননফার্ম পে-রোল প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফলের কারণে ফেড যদি আরও নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তবে স্বল্পমেয়াদে ডলার দুর্বল হতে পারে। তবে, আমরা সামগ্রিকভাবে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার প্রত্যাশাই করে যাচ্ছি। ট্রাম্পের বিজয় নিয়ে আপাতত তেমন কিছু বলার নেই।সুস্পষ্টভাবেই ট্রাম্প জয়লাভ করেছেন, তবে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট হিসাবে ঘোষিত হবেন না। এর মধ্যে, কমলা হ্যারিসের দল নির্বাচনী ফলাফলের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের করতে পারে, কিছু অঙ্গরাজ্যে ভোট পুনর্গণনা হতে পারে। তবে বর্তমানে, ট্রাম্পের বিজয় অবিসংবাদিত মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, মার্কিন ভোটাররা চার বছর আগের পথ অনুসরণ করেছে: সেবার তারা ট্রাম্পকে বাদ দিয়ে বাইডেনকে ভোট দিয়েছিল। এখন, তারা আবার ট্রাম্পকেই ভোট দিতে প্রস্তুত ছিল। যদিও বাইডেন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীতা থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, অনেকেই কমলা হ্যারিসকে 'বাইডেনের বিকল্প' হিসেবে দেখেছেন, নিজস্ব শক্তিশালী রাজনীতিবিদ হিসেবে নয়। যাই হোক, আমেরিকানরা ডেমোক্রেটিকদের নেতৃত্বে অসন্তুষ্ট ছিল। এখন, তারা রিপাবলিকানদের শাসনের স্বাদ গ্রহণ করবে, কারণ রিপাবলিকানরা সিনেটেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। বুধবারের ট্রেডিং সেশনে EUR/USD কারেন্সি পেয়ার প্রায় ২৫০ পিপস দরপতনের শিকার হয়েছে। রাতেই এই পেয়ারের দরপতন শুরু হয় এবং সারা দিন ধরে চলতে থাকে। কেন এটি ঘটেছে তা নিয়ে তেমন কোনো প্রশ্ন নেই—শুধুমাত্র একটি বিষয়ই মার্কিন ডলারের মূল্যের এই তীব্র বৃদ্ধির প্রধান কারণ হতে পারে: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিজয়। সঠিকভাবে বললে, নির্বাচনের কারণেই মার্কেটে এই তীব্র মুভমেন্ট দেখা গেছে। আমরা বেশ কয়েকবার উল্লেখ করেছিলাম যে কমলা হ্যারিসের তুলনায় ট্রাম্পের নেতৃত্বে ডলার হয়তো চেয়ে ভাল পারফর্ম করবে। তবে ট্রাম্পের বিজয়ে ডলারের দর একদিনে ২.৫ সেন্ট বাড়বে, এটি আমরা কল্পনাও করিনি। অর্থাৎ, এমন একটি মুভমেন্টের পূর্বাভাস দেওয়া প্রায় অসম্ভব ছিল। তবে, এই ধরনের মুভমেন্ট সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত নয়। প্রথমত, ইউরো অতিরিক্ত ক্রয় করা হয়েছে এবং ডলার অতিরিক্ত বিক্রয় করা হয়েছে—যা আমরা ২০২৪ সালের শুরু থেকেই উল্লেখ করছি। দ্বিতীয়ত, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বৈশ্বিক প্রবণতা নিম্নমুখী রয়েছে, যা আমরা পুরো বছর ধরে বলে আসছি। তৃতীয়ত, মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই দুই বছর ধরে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি নমনীয়করণের প্রভাব মূল্যায়ন করেছে। এখন ফেড সুদের হার কমানো শুরু করেছে, তাই ডলারের দরপতনের জন্য কোনো কারণ নেই। চতুর্থত, আমরা বারবার উল্লেখ করেছি যে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের যেকোনো বৃদ্ধি কেবল একটি কারেকশন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে, যা যেকোনো সময় শেষ হতে পারে। সুতরাং, বুধবার ডলারের মূল্যের তীব্র বৃদ্ধি অপ্রত্যাশিত হলেও, মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের দরপতন প্রত্যাশিত ছিল। Read more: https://ifxpr.com/3YGSLQS
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search