Jump to content

MontuZaman

Members
  • Posts

    1,372
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    10

MontuZaman last won the day on May 31 2021

MontuZaman had the most liked content!

3 Followers

About MontuZaman

  • Birthday June 19

বিস্তারিত প্রোফাইল তথ্য

  • লিঙ্গ
    পুরুষ
  • ঠিকানা
    Uttara, Dhaka

Recent Profile Visitors

The recent visitors block is disabled and is not being shown to other users.

MontuZaman's Achievements

  1. ৩ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/921450007.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন সাধারণত শুক্রবার প্রকাশিত হয়, কিন্তু আগামীকাল যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হবে। তাই আজ উল্লিখিত মার্কিন প্রতিবেদনগুলো প্রকাশিত হবে এবং মার্কিন ট্রেডিং সেশনের সময় সবার আগ্রহ এই প্রতিবেদনগুলোর দিকেই থাকবে, পাশাপাশি ISM সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর ওপরও দৃষ্টি থাকবে। ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনের সময় কেবলমাত্র জার্মানি ও ইউরোজোনের সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর চূড়ান্ত অনুমান প্রকাশিত হবে—যা গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবে ফেডারেল রিজার্ভের সদস্য রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে; তবে এই সপ্তাহে ক্রিস্টিন লাগার্ড, অ্যান্ড্রু বেইলি এবং জেরোম পাওয়েল ইতিমধ্যে এতবার বক্তব্য দিয়েছেন যে মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত প্রয়োজনীয় সব তথ্য ইতোমধ্যে জেনে ফেলেছে। উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধানদের কাছ থেকে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বা নতুন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ক্রিস্টিন লাগার্ড উল্লেখ করেছেন যে, বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে মুদ্রাস্ফীতির ফের বাড়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং জেরোম পাওয়েল ভবিষ্যতের আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে শ্রমবাজারকে মূল নির্ধারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মার্কিন শ্রমবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনগুলো আজ প্রকাশিত হবে। মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য এখনো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, যার সমাধানের কোনো ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। স্বল্পমেয়াদে এই উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত (যুক্তরাজ্য ব্যতীত) কোনো বাণিজ্য চুক্তিতেই স্বাক্ষর করেননি। চীনের সঙ্গে করা চুক্তিটিও এখনো কার্যকর হিসেবে ধরা হচ্ছে না, কারণ এর বিস্তারিত এখনো অস্পষ্ট। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বললেও, তারা নিজেদের কিছু শর্ত উপস্থাপন করেছে, যা ট্রাম্প খুব সহজেই প্রত্যাখ্যান করতে পারেন। এছাড়াও, ইলন মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যকার চলমান দ্বন্দ্বের কথা ভুলে গেলে চলবে না, যা এমন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে যে তা গৃহবিক্ষোভ এমনকি বিপ্লবের রূপ নিতে পারে। এই ঘটনাগুলোর কোনোটিই মধ্যমেয়াদে মার্কেটের ট্রেডারদের ডলার ক্রয়ের আগ্রহকে স্পষ্টভাবে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে, যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যেতে যেতে পারে, কারণ মার্কিন প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর মুভমেন্টের দিক নির্ভর করছে। এছাড়া, এটা মনে রাখা জরুরি যে, যেকোনো সময় ট্রাম্প এমন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যা আবারো ডলারের ধস নামাতে পারে। "ওয়ান বিগ, বিউটিফুল বিল" পাস হয়ে গেছে, এবং এখন ইলন মাস্কের সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন করে দ্বন্দ্ব শুরু হতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/44H5GGJ
  2. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩ জুলাই। http://forex-bangla.com/customavatars/156969200.jpg ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই জিরো লাইনের অনেক নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1759-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করে তোলে। এই কারণে আমি ইউরো বিক্রি করিনি। ADP রিসার্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাতে 33,000 জন লোক চাকরি হারিয়েছে। এই তথ্যই মার্কিন ডলারের দরপতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায় এবং ইউরোকে শক্তিশালী করে তোলে। বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থানের পতন মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা আরও জোরদার করেছে, যা সম্ভবত ফেডারেল রিজার্ভকে নিকট ভবিষ্যতে পুনরায় সুদের হার কমাতে প্ররোচিত করতে পারে। মূলত ছোট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কর্মসংস্থান হ্রাসের প্রবণতা দেখা গেছে, যা পরিবর্তনশীল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মানিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে সম্ভাব্য সংকটের ইঙ্গিত দেয়। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, ADP থেকে নেতিবাচক পরিসংখ্যান প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও, এগুলো সবসময় শ্রমবাজারের সামগ্রিক পরিস্থিতিকে পুরোপুরিভাবে প্রতিফলিত করে না। মার্কিন শ্রম মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ফলাফল প্রায়শই ADP থেকে প্রকাশিত পরিসংখ্যানের তুলনায় ভিন্ন হয়। এই অফিসিয়াল প্রতিবেদন আজ প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে এবং দিনের দ্বিতীয়ার্ধের পূর্বাভাসে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। এদিকে, ইউরোপীয় সেশনের সময় ইউরোজোন দেশগুলোর পরিষেবা খাত সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। পাশাপাশি, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত বৈঠকের কার্যবিবরণীও প্রকাশিত হবে। বিনিয়োগকারীরা এই প্রতিবেদনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, কারণ এগুলো ইউরোজোনের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দিতে পারে। PMI সূচকগুলো অর্থনৈতিক কার্যকলাপের গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয় এবং প্রধান শিল্পখাতে ক্রয় ব্যবস্থাপকদের মনোভাব প্রতিফলিত করে। অন্যদিকে, ইসিবির মিনিট বা কার্যবিবরণী ব্যাংকটির অভ্যন্তরীণ আলোচনার বিষয়ে আরও বিস্তারিত ধারণা দেবে। ইসিবির মূল্যস্ফীতি ঝুঁকি ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি মূল্যায়নের ওপর বিশেষভাবে মনোযোগ দেওয়া উচিত। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1832-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1801-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1832-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের পুলব্যাকের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1785-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1801 এবং 1.1832-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1785-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1754-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1801-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1785 এবং 1.1754-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/44wyYGP
  3. ২ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1391520897.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর মধ্যে কোনো প্রতিবেদনই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নয়। ইউরোজোনে বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং যুক্তরাষ্ট্রে ADP প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থানের পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে—এই প্রতিবেদনটিকে নন-ফার্ম পে-রোলসের সমতুল্য হিসেবে ধরা হয়। নতুন ট্রেডারদের মনে রাখা প্রয়োজন যে, ADP এবং নন-ফার্ম পে-রোল সংক্রান্ত প্রতিবেদন সাধারণত পরিসংখ্যান বা প্রবণতার দিক থেকে মেলে না। প্রায় একই ধরনের পরিসংখ্যান প্রতিফলিত করলেও, এই দুই প্রতিবেদন একেবারে বিপরীত ফলাফল দেখাতে পারে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা এ বিষয়টি ভালোভাবে জানে এবং তারা নন-ফার্ম পে-রোল প্রতিবেদনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের উল্লেখযোগ্য ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের আরও একটি ভাষণ অনুষ্ঠিত হবে, যিনি গত দেড় সপ্তাহ ধরে প্রায় প্রতিদিনই বক্তব্য রাখছেন, এবং ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেইনের একটি ভাষণও অনুষ্ঠিত হবে। তবে আগের মতোই, আমরা ইসিবির প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি প্রত্যাশা করছি না। মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য যুদ্ধ, যার সমাপ্তি বা প্রশমনের কোনো লক্ষণ এখনও দেখা যাচ্ছে না। নিকট ভবিষ্যতে পরিস্থিতি আরও চরমে পৌঁছাতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত একটি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেননি (যুক্তরাজ্য ছাড়া)। চীনের সাথে যে চুক্তির কথা বলা হচ্ছে, সেটিকে এখনও বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে না, কারণ এটি আসলে কেমন ধরনের চুক্তি—তা এখনও স্পষ্ট নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানা গেছে, তবে তারা এমন কিছু দাবি উপস্থাপন করেছে, যেগুলো ট্রাম্প খুব সহজেই প্রত্যাখ্যান করতে পারেন। এছাড়াও, মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্বের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যা ভবিষ্যতে চরম আকার ধারণ করতে পারে। এই ধরনের সকল ঘটনা স্পষ্টভাবেই মার্কেটে ডলার কেনার প্রবণতা কমিয়ে দেয়। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং, উভয় কারেন্সি পেয়ার—EUR/USD এবং GBP/USD—মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্য এখনও চলমান, এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত ও বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছেন যেগুলোর ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আশা করা কঠিন। নিকট ভবিষ্যতে ট্রাম্প অনেক দেশের ওপর আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে দিতে পারেন, কারণ কোনো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের লক্ষণ এখনও দেখা যাচ্ছে না। আমরা আগেই উল্লেখ করেছি, বাণিজ্য চুক্তি মানেই যে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করবে—তা নয়। Read more: https://ifxpr.com/40mFw9V
  4. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২ জুলাই http://forex-bangla.com/customavatars/405369732.jpg ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই জিরো লাইনের অনেক নিচে অবস্থান করছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1800-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রির সিদ্ধান্ত নেইনি। এই লেভেলের দ্বিতীয় টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা এই পেয়ারের বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 কার্যকর করার সুযোগ দেয়; তবে, এই ট্রেড থেকে লোকসান হয়, কারণ ইউরোর দরপতন চলমান ছিল। গতকালের ISM ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডেক্স বা উৎপাদন সূচক সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল ডলারের জন্য সহায়ক ছিল। ফেডারেল রিজার্ভ চেয়ারম্যান পাওয়েল বলেন যে ট্রাম্প প্রশাসনের বর্তমান বাণিজ্যনীতি এখনো সুদের হার কমানোর মতো পরিস্থিতি তৈরি করেনি—এটিও ডলারের দর বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে। আজ আমরা ইউরোজোনের বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যের প্রত্যাশা করছি। এই প্রতিবেদন ও ইভেন্ট এই পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা তীব্রভাবে বাড়াতে পারে। বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন ইউরোপীয় অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়, যা অর্থনৈতিক পরিস্থিতির স্থিতিশীলতা বা সম্ভাব্য দুর্বলতা প্রতিফলিত করে। বেকারত্বের হার কমলে এটি ইউরোজোনের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির প্রতি আস্থা বাড়াতে পারে এবং ইউরোকে সমর্থন দিতে পারে। লাগার্দের ভাষণে যদি আর্থিক নীতিমালা নিয়ে আলোকপাত করা হয়—তাহলে এটি ট্রেডারদের ভবিষ্যৎ পরিস্থিতির ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দেবে। বিনিয়োগকারীরা তার বক্তব্য গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবে, যাতে সুদের হার পরিবর্তনের সম্ভাব্য সংকেত খুঁজে পাওয়া যায়। যদি ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার কারণে ইসিবি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াই আরও জোরদার করার ইঙ্গিত দেয়, তবে EUR/USD পেয়ারের দরপতন হতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। http://forex-bangla.com/customavatars/1579645737.jpg বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1859-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1811-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1859-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের পুলব্যাকের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1789-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1811 এবং 1.1859-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1789-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1742-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1811-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1789 এবং 1.1742-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3I7yu2t
  5. পহেলা জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/384491625.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। প্রথমে ইউরোজোনের ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং যুক্তরাষ্ট্রের ISM উৎপাদন সূচকের দিকে নজর দেওয়া উচিত। গতকাল জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি কমে 2%-এ নেমে এসেছে, তাই আজ ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে এমন সম্ভাবনা কম। এর ফলে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) 2025 সালেও তাদের মুদ্রানীতির নমনীয়করণ অব্যাহত রাখতে পারে। তবে, আমরা বহুবার উল্লেখ করেছি, ইউরোর বিনিময় হারের উপর এই উপাদানটির কোনো বাস্তব প্রভাব নেই। যুক্তরাষ্ট্রের ISM ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডেক্স বা উৎপাদন সূচক বেশ গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এটি ডলারের কী ধরনের সহায়তা দিতে পারে? 50-পিপসের দর বৃদ্ধি ঘটাতে পারে? সেটি মার্কেটে কী এমন পরিবর্তন আনবে? ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ক্রিস্টিন ল্যাগার্ড এবং জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এগুলো সম্ভবত বেশ গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হতে পারে, তবে আমরা পাঠকদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে বর্তমানে ইসিবির এবং ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি নিয়ে তেমন কোনো নতুন প্রশ্ন নেই। উভয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠক সম্প্রতি শেষ হয়েছে, ফলে তারা ইতোমধ্যেই প্রাসঙ্গিক সব তথ্য জানিয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি, স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে গত সপ্তাহেই পাওয়েল এবং লাগার্ড একাধিকবার বক্তব্য দিয়েছেন—তবে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছুই বলেননি। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য এখনও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, এবং এই বিষয়ে এখনো কোনো সমাধান বা অগ্রগতির ইঙ্গিত নেই। পরিস্থিতি শিগগিরই চরম আকার ধারণ করতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো কোনো বাণিজ্য চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেননি (যুক্তরাজ্য ব্যতীত)। চীনের সঙ্গে চুক্তিকে এখনো বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে না, কারণ এর বিস্তারিত এখনও অস্পষ্ট। এখন পর্যন্ত ট্রাম্পের "সমঝোতা" মানে হচ্ছে সব শুল্ক বহাল রাখা। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান রয়েছে, এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন যা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা দেয় না। নিকট ভবিষ্যতে ট্রাম্প বহু দেশের উপর শুল্কের মাত্রা বাড়াতে পারেন, যেহেতু এখনো কোনো নতুন বাণিজ্য চুক্তির স্বাক্ষরের ইঙ্গিত দেয়া হয়নি। আমরা ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছি যে বাণিজ্য যুদ্ধ মানেই এই নয় যে যুক্তরাষ্ট্র তাদের আমদানি শুল্ক বাতিল করবে। Read more: https://ifxpr.com/3G7apZ0
  6. পহেলা জুলাই কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1806931846.jpg সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত ছিল। এটি সম্ভবত অবাক করার মতো কিছু নয়, যদিও দিনের সামগ্রিক মৌলিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ইউরোর দর বৃদ্ধির পরিবর্তে দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি ছিল। জার্মানিতে কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক 2%-এ নেমে এসেছে, যা প্রত্যাশার বিপরীত ফলাফল, এবং রিটেইল সেলস বা খুচরা বিক্রয় ট্রেডারদের পূর্বাভাসের তুলনায় বেশি পরিমাণে কমেছে। তবুও, দিনের প্রথমার্ধে এই পেয়ারের মূল্য একটি শক্তিশালী সাইডওয়েজ রেঞ্জে আটকে ছিল এবং দ্বিতীয়ার্ধে ধীরে ধীরে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয় যা পরবর্তীতে বজায় ছিল। এটি আবারও প্রমাণ করে যে, মার্কেটে বর্তমানে কেউই কোনো পরিস্থিতিতেই ডলার কিনতে আগ্রহী নয়। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ডলারের দরপতনের জন্য কোনো নির্দিষ্ট বা স্থানীয় কারণের প্রয়োজন নেই। গতকাল নতুন করে ডলার বিক্রির জন্য কোনো উদ্দীপক ছিল না, তবে আসল কারণ গত পাঁচ মাস ধরেই বিদ্যমান—ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট এই বিষয়টিই দরপতনের জন্য যথেষ্ট। http://forex-bangla.com/customavatars/918881619.jpg EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, সোমবার দুটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য 1.1740–1.1745 এরিয়ায় বাউন্স করেছিল, তবে মার্কেট ফ্ল্যাট অবস্থার মধ্যে থাকায় এই পেয়ারের মূল্য মাত্র ২০ পিপস হ্রাস পেয়েছিল। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1740–1.1745 এরিয়া ব্রেক করে উপরের দিকে উঠে যায়, যা নতুন ট্রেডারদের লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ তৈরি করে। আজ সকালে, এই পেয়ারের মূল্য 1.1802 এর নিকটবর্তী লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছেছে। মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ১-ঘণ্টার টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, যা ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর শুরু হয়েছিল এবং সম্ভবত পরবর্তী মার্কিন প্রেসিডেন্টের অধীনেও এটি চলমান থাকবে। ডলারের স্থিতিশীল দরপতনের মূল কারণ হলো, ট্রাম্প এখনও মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এমনকি ট্রাম্প সম্পর্কিত কোনো নতুন সংবাদ না থাকলেও, এই তথ্যটিই ডলারের দরপতন ঘটানোর জন্য যথেষ্ট। বাণিজ্য যুদ্ধ, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি, এবং ট্রাম্প ও ফেডারেল রিজার্ভের মধ্যকার দ্বন্দ্ব—সবই ডলারের উপর আস্থা কমিয়ে দিয়েছে—এবং এর বাইরে আর কোনো কারণের প্রয়োজন নেই। মঙ্গলবার, সম্ভবত EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। এটি ঘটতে হলে, কেবলমাত্র এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1800-এর লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে যাওয়া প্রয়োজন। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, নিম্নোক্ত লেভেলগুলোর দিকে দৃষ্টি দেয়া উচিত: 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1561–1.1571, 1.1609, 1.1666, 1.1740–1.1745, 1.1802, 1.1851, 1.1908। মঙ্গলবার, বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে এবং সেইসাথে উল্লেখযোগ্য কিছু প্রতিবেদন প্রকাশেরও কথা রয়েছে। ইউরোজোনে একাধিক মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনও থাকবে। এছাড়া, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রে, ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল ভাষণ দেবেন এবং গুরুত্বপূর্ণ ISM ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। http://forex-bangla.com/customavatars/240711397.jpg Read more: https://ifxpr.com/4kiMqUz
  7. এই বসন্তকাল InstaForex টিমের জন্য বেশ ঘটনাবহুল ছিল – একের পর এক বড় ইভেন্টের মাধ্যমে আমরা বৈশ্বিক আর্থিক অঙ্গনে নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করেছি। এই পথচলার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক ছিল ট্রেডার্স ফেয়ার ফিলিপাইনস ২০২৫, যেখানে InstaForex গ্র্যান্ড স্পন্সর হিসেবে অংশগ্রহণ করে। ট্রেডার্স ফেয়ার ফিলিপাইনস হচ্ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ ও মর্যাদাপূর্ণ ফাইন্যান্সিয়াল সামিট। এটি ২৪ মে ম্যানিলায় অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে হাজার হাজার ট্রেডার, বিনিয়োগকারী, ব্রোকার এবং ফিনটেক প্রফেশনালরা অংশ নেন। তারা চলমান প্রবণতা নিয়ে আলোচনা করতে, ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে তুলতে এবং এই ইন্ডাস্ট্রির নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের সর্বশেষ অন্তর্দৃষ্টি সম্পর্কে ধারণা পেতে একত্রিত হয়েছিলেন। এই এক্সিবিশনে আমাদের M18 স্টল ছিল সবচেয়ে বেশি পরিদর্শিত ও নজরকাড়া বুথগুলোর একটি। ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ টিমের সদস্যদের মাধ্যমে আমরা প্রত্যেক অতিথির সঙ্গে খোলামেলা ও ফলপ্রসূ আলোচনা করতে সক্ষম হই। আমরা আমাদের কোম্পানির প্রোডাক্টগুলো নিয়ে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেছি, একান্ত পরামর্শ প্রদান করেছি এবং পার্টনারশিপের সুযোগ ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেছি। এই এক্সিবিশনের একটি প্রধান আকর্ষণ ছিল আমাদের প্রতিনিধি হাফিজ ওমরের বক্তৃতা। ট্রেডার্স ফেয়ারের মঞ্চে তিনি InstaForex-এর মিশন, আমাদের ব্র্যান্ডের বৈশ্বিক সম্প্রসারণ এবং কোম্পানির পক্ষ থেকে বিশ্বব্যাপী গ্রাহক ও পার্টনারদের জন্য যে সুযোগ রয়েছে তা তুলে ধরেন। নিশ্চিতভাবেই, এক্সিবিশনটি একটি চমকপ্রদ সারপ্রাইজ দিয়ে শেষ হয়েছে – দিনশেষে আমরা $100,000-এর একটি লটারি র‌্যাফেল করি, যা এই ব্যস্ত দিনের এক আনন্দঘন ও স্মরণীয় উপসংহার এনে দেয়। ট্রেডার্স ফেয়ার ফিলিপাইনস-এ অংশগ্রহণ InstaForex-এর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক, যা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার অন্যতম প্রতিশ্রুতিশীল বাজারে আমাদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে। আমরা সকল দর্শনার্থীর প্রতি কৃতজ্ঞ, যারা আমাদের স্টলে এসেছিলেন, আমাদের টিমের সঙ্গে কথা বলেছেন এবং এই চমৎকার দিনের অংশ হয়েছেন। সামনে আরও অনেক নতুন এক্সিবিশন অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে আপনি আরও নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পারবেন। আমাদের সঙ্গে থাকুন – এবং সবার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে থাকুন! কোম্পানি সংবাদ: https://ifxpr.com/3I4Cyk1
  8. ৩০ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1360753227.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনটি হচ্ছে যুক্তরাজ্যের প্রথম প্রান্তিকের চূড়ান্ত জিডিপি প্রতিবেদন। উল্লেখযোগ্য যে, প্রাথমিক দুইটি অনুমান অনুসারে 2025 সালের প্রথম প্রান্তিকে ব্রিটিশ অর্থনীতি 0.7% হারে তুলনামূলকভাবে আত্মবিশ্বাসী প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছিল। চূড়ান্ত ফলাফল সামান্য বেশি বা কম হলেও, ইতিবাচক প্রবণতা ইতোমধ্যেই বেশ স্পষ্ট। এটি ব্রিটিশ পাউন্ডের জন্য আরেকটি ইতিবাচক কারণ হিসেবে কাজ করছে। ইউরোজোনে, শুধুমাত্র জার্মানির খুচরা বিক্রয় ও মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের দিকে মনোযোগ সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। তবে এই প্রতিবেদনগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয় এবং ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতিও এখন আর বিনিয়োগকারীদের দুশ্চিন্তায় ফেলছে না। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনো মুদ্রানীতি নমনীয় করার পথেই রয়েছে এবং সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলের মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি অবস্থান করছে। যুক্তরাষ্ট্রে, সোমবার স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে, সোমবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের একটি বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে, তবে তিনি গত সপ্তাহে দুবার বক্তব্য দিয়েছিলেন এবং কোনোবারই মুদ্রানীতি নিয়ে কিছু বলেননি। বর্তমানে ইসিবির মুদ্রানীতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, আর্থিক নীতিমালা নমনীয়করণের এই চক্র সমাপ্তির পথে রয়েছে এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রয়োজন অনুযায়ী মূল সুদের হার আরও এক বা দুইবার কমানো হতে পারে, তবে তা নির্দিষ্ট বিরতির পর করা হবে। এখনো ট্রেডারদের জন্য সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, যার মীমাংসা বা হ্রাসের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। আগামী দিনগুলোতে উত্তেজনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো কোনো বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেননি (যুক্তরাজ্য ছাড়া)। শুক্রবার, কিছু সংবাদমাধ্যম চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক যুদ্ধবিরতির কথা জানালেও, বিস্তারিত তথ্য খুবই সীমিত এবং যুদ্ধবিরতির ধরন ভিন্ন হতে পারে। http://forex-bangla.com/customavatars/1918022598.jpg উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে, এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে চলেছেন যা মার্কিন অর্থনীতির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আস্থা জাগায় না। শীঘ্রই এটি স্পষ্ট হবে যে, ট্রাম্প কতটি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে সক্ষম হবেন। আগামী কয়েক সপ্তাহে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে এবং এই প্রেক্ষাপটে মার্কিন ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3ThBDyV
  9. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৩০ জুন http://forex-bangla.com/customavatars/2115413119.jpg ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই জিরো লাইনের বেশ ওপরে ছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1732-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই আমি ইউরো ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেইনি। পরবর্তীতে দ্বিতীয়বার এই লেভেলের টেস্ট হওয়ার সময় MACD সূচকটি ওভারবট জোনে ছিল, যার ফলে এই পেয়ারের সেল সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয় এবং পেয়ারটির মূল্য 30 পয়েন্ট হ্রাস পায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মে মাসের কোর পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচক, যা মূলত মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক, 0.2% বেড়েছে, যা অর্থনীতিবিদদের প্রত্যাশার তুলনায় সামান্য বেশি। একইসাথে, মার্কিন আয় ও ব্যয়ের প্রতিবেদনে মুদ্রাস্ফীতির চাপ দুর্বল হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে, যা ডলারের চাহিদা হ্রাসের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদিও PCE সূচক পূর্বাভাসের চেয়ে সামান্য বেশি এসেছে, সামগ্রিক চিত্রে এটি ধীরে ধীরে মুদ্রাস্ফীতির হ্রাসের দিকেই ইঙ্গিত করছে। আজ মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ইউরোজোনের প্রধান অর্থনীতিগুলোর ভোক্তা চাহিদা ও মুদ্রাস্ফীতিকে প্রতিফলিত করা সূচকের দিকে মনোযোগ দেবেন। ফ্রান্স ও জার্মানিতে প্রকাশিতব্য ভোক্তা মূল্যসূচক (CPI) ইউরোজোনে মূল্যস্ফীতির গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে ধারণা দেবে। বিশ্লেষকরা এই প্রতিবেদনগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পর্যবেক্ষণ করবেন যাতে বোঝা যায় ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কতটা কার্যকর ভূমিকা পালন করছে। পূর্বাভাস থেকে প্রকৃত ফলাফলের যেকোনো বিচ্যুতি মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে এবং ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে। এছাড়াও, আজ ইউরোজোনের বেসরকারি খাতের ঋণগ্রহণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই সূচকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও পরিবারগুলোর দ্বারা গৃহীত ঋণের পরিমাণ প্রতিফলিত করে এবং এটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হয়। ঋণগ্রহণের পরিমাণ বাড়লে তা ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের প্রসার ও ভোক্তাদের আস্থার বৃদ্ধি নির্দেশ করতে পারে, অন্যদিকে সূচকটি হ্রাস পেলে তা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতার ইঙ্গিত দিতে পারে। সম্মিলিতভাবে, এই সকল প্রতিবেদন ইউরোপীয় অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ধারণা দেবে এবং বিনিয়োগকারীদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও মুদ্রাস্ফীতির সম্ভাবনা সম্পর্কে একটি স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি গঠনে সহায়তা করবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। http://forex-bangla.com/customavatars/2011596384.jpg বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1795-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1746-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1795-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের পুলব্যাকের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরো ক্রয় করা পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1712-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1746 এবং 1.1795-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1712-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1650-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1746-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1712 এবং 1.1650-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4nwEW3e
  10. এনভিডিয়ার শেয়ারের মূল্য সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে http://forex-bangla.com/customavatars/453563718.jpg গতকাল নাসডাক টেক সূচকে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সাথে দৈনিক লেনদেন শেষ হয়েছে, যার প্রধান কারণ ছিল এনভিডিয়া কর্পোরেশনের শেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা, যা ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছেছে। এআই চিপ ও সেমিকন্ডাক্টরের শীর্ষ প্রস্তুতকারক এনভিডিয়ার স্টকের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম অব্যাহত রয়েছে এবং আবারও এটি বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানির শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধার করেছে। এনভিডিয়ার শেয়ারের দর 4.3% বৃদ্ধি পেয়ে $154.31-এ পৌঁছায়, যা এ বছরের জানুয়ারিতে নির্ধারিত পূর্বের সর্বোচ্চ রেকর্ডকে অতিক্রম করেছে। এপ্রিলের নিম্নমুখী স্তর থেকে কোম্পানিটির শেয়ারের দর 63% বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে কোম্পানিটির বাজার মূলধন প্রায় $1.5 ট্রিলিয়ন বেড়েছে। সর্বশেষ এই প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে এনভিডিয়ার বাজারমূল্য পৌঁছেছে প্রায় $3.77 ট্রিলিয়নে, যা মাইক্রোসফট কর্পোরেশনকে ছাড়িয়ে গেছে, যার বাজারমূল্য বর্তমানে $3.66 ট্রিলিয়ন। এনভিডিয়ার সর্বশেষ আয়ের প্রতিবেদন বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছে, যেখানে টেকসই প্রবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও শক্তিশালী অবস্থান বজায় থাকবে বলে আভাস মিলেছে—যদিও ট্রাম্পের আরোপিত বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপের কারণে চীনে উন্নত সেমিকন্ডাক্টরের বিক্রিতে চাপ পড়ছে। কোম্পানিটির শেয়ারের মূল্যের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কয়েক মাসব্যাপী শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির চূড়ান্ত ফলাফল, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক উন্নয়নে ব্যবহৃত আধুনিক প্রযুক্তির প্রতি অসীম চাহিদা দ্বারা চালিত হয়েছে। এই দ্রুত বিকাশমান খাতে লাভবান হওয়ার প্রত্যাশায় বিনিয়োগকারীরা এনভিডিয়া ভবিষ্যতের এআই খাত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে দেখছেন। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এনভিডিয়ার এই সাফল্য কেবল সৌভাগ্যের উপর নির্ভরশীল নয়—কোম্পানিটি বছরের পর বছর গবেষণা ও উন্নয়নে বিপুল বিনিয়োগ করেছে, যা আজকের এই নেতৃস্থানীয় ভিত্তি গড়ে দিয়েছে। তাদের GPU আর্কিটেকচার এখন মেশিন লার্নিং এবং ডিপ লার্নিং-এর জন্য ডি-ফ্যাক্টো স্ট্যান্ডার্ড হয়ে উঠেছে, যা স্টার্টআপ থেকে শুরু করে বড় বড় টেক জায়ান্টদের জন্য অপরিহার্য। এনভিডিয়ার বুধবারের শেয়ারহোল্ডারদের সভায় সিইও জেনসেন হুয়াং বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করেছেন যে চাহিদা এখনও শক্তিশালী রয়েছে। তিনি আবারও বলেছেন, কম্পিউটিং শিল্প বর্তমানে একটি বিশাল পরিকাঠামোগত রূপান্তরের শুরুতে রয়েছে, যার চালিকা শক্তি হচ্ছে AI। মাত্র কয়েক বছর আগেও অচেনা থাকা এনভিডিয়া এখন ঘরে ঘরে পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে এবং সম্ভবত ওয়াল স্ট্রিটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শেয়ার হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে—যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাথে সম্পর্কিত প্রায় সবকিছুর প্রতিচ্ছবি। এই বছরে এনভিডিয়ার শেয়ারের দর 15% বেড়েছে, যা 2024 সালে 170% বৃদ্ধির এবং 2023 সালে প্রায় 240% বৃদ্ধির পর এসেছে। বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, এমন শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির পরেও কোম্পানিটি এখনও আকর্ষণীয় অবস্থানে রয়েছে। এনভিডিয়ার শেয়ার বর্তমানে পূর্বাভাস্কৃত ১২ মাসের আয় অনুযায়ী 31.5 গুণে ট্রেড করছে—যা তাদের গত ১০ বছরের গড় থেকে কম এবং নাসডাক 100-এর গড় 27-এর খুব কাছাকাছি। শেয়ারের PEG অনুপাত—যা প্রবৃদ্ধির তুলনায় মূল্যায়ন বোঝায়—প্রায় 0.9, যা "ম্যাগনিফিসেন্ট" কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন। উচ্চ প্রবৃদ্ধি এবং যৌক্তিক মূল্যায়নের এই সমন্বয়ই এনভিডিয়া সম্পর্কে ওয়াল স্ট্রিটের ট্রেডারদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির মূল কারণ। বড় বড় অনেক বিশ্লেষক প্রতিষ্ঠান এখনও এনভিডিয়ার শেয়ার কেনার পরামর্শ দিচ্ছে, কারণ এটি এখনো বিশ্লেষকদের মূল্যের গড় লক্ষ্যমাত্রা থেকে প্রায় 12% নিচে ট্রেড করছে—যা ভবিষ্যতেও বুলিশ মোমেন্টামের ইঙ্গিত দিচ্ছে। ব্যাংক অব আমেরিকার তথ্য অনুযায়ী, দীর্ঘমেয়াদি ফান্ডগুলোর মধ্যে 74% এনভিডিয়ার শেয়ার ধরে রেখেছে, যা অ্যামাজন, অ্যাপল, এবং মাইক্রোসফটের পিছনে রয়েছে—যেখানে মাইক্রোসফটের হোল্ডিং 91%। Read more: https://ifxpr.com/3IgFTw9
  11. ২৭ জুন কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মূলত সাইডওয়েজ মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে, যদিও সামান্য ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা গেছে। ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অটুট রয়েছে। এই সপ্তাহে, অত্যন্ত অপ্রচলিত পদ্ধতিতে ইউরোর ট্রেড করা হয়েছে, যেখানে ট্রেডাররা একটি অস্বাভাবিক মৌলিক প্রেক্ষাপটের মধ্যে ট্রেডিং কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, সপ্তাহের প্রথমার্ধে মার্কেটে "মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ বন্ধ করো এবং নোবেল পুরস্কার জেতো" এই বিষয়টিই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প সংঘাত থামাতে যা যা সম্ভব সব করেছেন। শেষ পর্যন্ত, সংঘাত সাময়িকভাবে থেমেছে, তবে যেকোনো সময় তা আবার শুরু হতে পারে। ট্রেডাররা যৌক্তিকভাবেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ডলার এখনো ধরে রাখার মতো কিছু নয়—বিশেষত যখন ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি হ্রাস পেয়েছে এবং নিরাপদ বিনিয়োগের আর প্রয়োজন নেই। সপ্তাহের দ্বিতীয়ার্ধে, পরিস্থিতি পাল্টে যায়। নতুন আলোচ্য বিষয় হয় "পাওয়েলকে বরখাস্ত করো, ফেডের সমালোচনা করো"। স্বাভাবিকভাবেই, পাওয়েল বরখাস্ত হবেন না—কারণ এই সিদ্ধান্ত কেবল কংগ্রেসের এখতিয়ারভুক্ত, আর ট্রাম্প কংগ্রেসের সাথে কাজ করতে পছন্দ করেন না। ট্রেডাররা এই নতুন "পাওয়েল বরখাস্ত হবে কি হবে না" নাটক দেখেছে এবং আবার ডলার বিক্রি করা শুরু করেছে। http://forex-bangla.com/customavatars/1542548824.jpg EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, বেশ অস্থিরতার সাথে ট্রেডিং করা হয়েছে, কারণ মার্কেটে সাইডওয়েজ কনসলিডেশন এবং আকস্মিকভাবে এই পেয়ার ক্রয়ের প্রবণতা পরিলক্ষিত হয়েছে, যার মাঝে তেমন কোনো ধারাবাহিকতা ছিল না। এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টগুলো সকল ক্ষেত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনের সাথে সম্পর্কিত ছিল না। গতকাল বেশ কয়েকটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে মূল লেভেলটি 1.1700 থেকে সরিয়ে 1.1740-এ নির্ধারণ করা হয়েছে। উল্লেখযোগ্য যে, বর্তমান লেভেলগুলো কিছুটা পুরাতন, কারণ এখন এই পেয়ারের মূল্য তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লেভেলে অবস্থান করছে। http://forex-bangla.com/customavatars/458945045.jpg শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক চার্টে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে যা ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর শুরু হয়েছিল, এবং সম্ভবত যতক্ষণ না নতুন একজন প্রেসিডেন্ট দায়িত্ব গ্রহণ করেন ততক্ষণ এই প্রবণতা চলমান থাকবে। বাস্তবিক অর্থে, ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই তথ্যটাই ডলারের দরপতন হওয়ার জন্য যথেষ্ট। এমনকি যখন ট্রাম্পের পক্ষ থেকে কোনো খবর থাকে না, তার মানে এই নয় যে ডলারের দরপতন হবে না। শুক্রবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্য আরও ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, যেখানে নির্দিষ্ট কোনো কারণের প্রয়োজন নেই। উল্লেখযোগ্য কোনো বড় ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না, তাই ট্রেডিংয়ের জন্য টেকনিক্যাল সিগন্যাল ব্যবহার করা যেতে পারে। ৫ মিনিটের চার্ট অনুযায়ী ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.1132–1.1140, 1.1198–1.1218, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413, 1.1455–1.1474, 1.1527, 1.1561–1.1571, 1.1609, 1.1666, 1.1740, 1.1802, 1.1851। শুক্রবার তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কোর পিসিই প্রাইস ইনডেক্স বা এবং মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিতব্য কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন তুলে ধরা যায়। Read more: https://ifxpr.com/4lbHH8r
  12. ২৬ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/707705049.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব অল্পসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, এবং চলতি সপ্তাহে মার্কেটে স্পষ্টভাবে গত পাঁচ মাস ধরে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য ছাড়া—যা মূলত মঙ্গলবারের বক্তব্যের হুবহু পুনরাবৃত্তি ছিল—মার্কেটে নতুন করে উল্লেখযোগ্য কোনো তথ্য আসেনি। তবুও ডলার আরও 100 পিপস দরপতনের শিকার হয়েছে। তাই আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন জিডিপি এবং ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন মার্কেট সেন্টিমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে, এমনটা আমরা আশা করছি না। এই প্রতিবেদনগুলো প্রকাশের সময় স্থানীয়ভাবে মার্কিন ডলার কিছুটা সহায়তা পেতে পারে, তবে সেটারই বা কী গুরুত্ব রয়েছে? শুধুমাত্র এই কারণে যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়ে কম সংকুচিত হয়েছে, তাই বলে কি ডলারের পাঁচ মাসব্যাপী চলমান দরপতন থেমে যাবে? এমন সম্ভাবনা কম। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য, যিনি ইতোমধ্যেই সপ্তাহের শুরুতে বক্তব্য দিয়েছেন কিন্তু কোনো গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেননি। একই কথা ক্রিস্টিন লাগার্দের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, যিনি এই সপ্তাহেই বক্তব্য রেখেছেন কিন্তু উল্লেখযোগ্য কিছুই জানাননি। যুক্তরাষ্ট্রে, ফেডারেল রিজার্ভের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে, এবং সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকে জুলাই মাসে সুদের হার কমানোর পক্ষে মত দিচ্ছেন। স্পষ্টতই, যত বেশি এই ধরনের মতামত সামনে আসবে, ডলারের দরপতনের সম্ভাবনাও তত বেশি হবে। এখনো মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, এবং এখন পর্যন্ত যার কোনো সমাধান বা উত্তেজনা প্রশমনের ইঙ্গিত নেই। পরিস্থিতি খুব দ্রুত উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো পর্যন্ত (যুক্তরাজ্য বাদে) একটি বাণিজ্য চুক্তিও স্বাক্ষর করতে পারেননি। তার রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা বর্তমানে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/331772031.jpg উপসংহার: এ সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য আরও বাড়তে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ শেষ হয়েছে কিন্তু বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ এখনো চলমান রয়েছে। খুব শিগগিরই বোঝা যাবে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ছাড়া অন্য কোনো দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করবে কি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ অভেন্ট সামনে রয়েছে, এবং ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকার ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3HYHc2Y
  13. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৬ জুন http://forex-bangla.com/customavatars/2006117978.jpg ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1622-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণে, আমি ইউরো কিনিনি এবং এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টটি কাজে লাগাতে পারিনি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের প্রতি আরও বেশি অসন্তুোষ প্রকাশ করেছেন, যার ফলে ইউরোর বিপরীতে মার্কিন ডলার দুর্বল হয়েছে। ফেডের প্রধানের বিরুদ্ধে ট্রাম্প পুনরায় সমালোচনা করায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাতন্ত্র্যতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। এ ধরনের মৌখিক অভিযোগ এমন একটি নজির স্থাপন করেছে যা মুদ্রানীতির প্রতিষ্ঠিত নীতিমালাকে দুর্বল করছে এবং এর দীর্ঘমেয়াদি কার্যকারিতা নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে। তবে উল্লেখযোগ্য যে, প্রথম মেয়াদেও ট্রাম্প পাওয়েলের কর্মদক্ষতা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন এবং প্রায়শই ফেডের সমালোচনা করতেন। মার্কিন রিয়েল এস্টেট খাত—যা ঐতিহ্যগতভাবে মার্কিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত—গতকাল মন্দার লক্ষণ দেখিয়েছে। নতুন আবাসন নির্মাণ শুরু ও আবাসন বিক্রির হ্রাস ভোক্তা কার্যক্রমের হ্রাস এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতির অবনতি নির্দেশ করে। বাণিজ্য যুদ্ধ ও ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তার সাথে মিলে এই আবাসন খাতের দুর্বল ফলাফল অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে তোলে, যার ফলে বিশ্লেষকরা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস সংশোধন করে নিম্নমুখী করছেন। আজকের দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য আরো ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, কারণ একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানিতে জুন মাসের GfK কনজিউমার ক্লাইমেট ইনডেক্স প্রকাশিত হবে। এই সূচকটি জার্মানির ভোক্তাদের মনোভাব প্রতিফলিত করে, যা ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতির সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সংকেত প্রদান করতে পারে। যদি সূচকটির মান পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি হয়, তাহলে এটি ইউরোপীয় অর্থনীতির স্থিতিশীলতার প্রতি আস্থা জোরদার করতে পারে এবং এর ফলে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সমর্থন পেতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের দিকে দৃষ্টি দেব। http://forex-bangla.com/customavatars/2080004564.jpg বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1741-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1690-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1741-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1665-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1690 এবং 1.1741-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1665-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1623-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ার বিক্রয়ের প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1690-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1665 এবং 1.1623-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/46dB4ha
  14. ২৫ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1502583635.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। গত দুই দিনে ইউরো ও পাউন্ডের উল্লেখযোগ্য দর বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে, নতুন করে ডলারের দরপতনই যার মূল কারণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তবে গতকাল (বিশেষ করে ইউরোর ক্ষেত্রে) অস্থিরতার মাত্রা কিছুটা কমে এসেছে, তাই আজ (যদি নতুন কোনো উচ্চ প্রভাবসম্পন্ন খবর না আসে) মার্কেটের ট্রেডাররা বিরতি নিতে পারে। ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য ৩ বছরের মধ্যে নতুন সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছেছে এবং সামগ্রিকভাবে ডলারের বিপরীতে আরও ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার জন্য প্রস্তুত। গত দুই সপ্তাহে মধ্যপ্রাচ্য সংঘাত একাধিকবার ডলারকে সহায়তা করেছিল, কিন্তু এই সহায়তা সত্ত্বেও মার্কিন কারেন্সির মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে ব্যর্থ হয়েছে। এই সপ্তাহে জেরোম পাওয়েল, ক্রিস্টিন লাগার্দ ও অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য থেকে নতুন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে কেবল কংগ্রেসের সামনে পাওয়েলের দ্বিতীয় বক্তব্যই কিছুটা গুরুত্বসম্পন্ন। স্মরণ করিয়ে দিই যে, পাওয়েলের প্রথম বক্তব্য গতকাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ফেডের চেয়ারম্যান শুধু সেই সকল বিষয়েরই পুনরাবৃত্তি করেছেন, যেগুলো ট্রেডাররা অনেক আগে থেকেই জানে: নিকট ভবিষ্যতে মূল সুদের হার কমানো হবে না; নতুন মার্কিন বাণিজ্য নীতিমালা অর্থনীতিতে কী ধরনের প্রভাব ফেলছে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা পর্যবেক্ষণ করছে; এবং নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হচ্ছে। আজ পাওয়েল নতুন কিছু বলবেন—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের কাছে এখনো বাণিজ্য যুদ্ধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, যার শেষ কোথায় তা স্পষ্ট নয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রায় সব ঘটনাই কোনো না কোনোভাবে মার্কিন ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েল-ইরান সংঘাতের সুযোগে ডলার কিছুটা সহায়তা পেতে পারত, কিন্তু সেই পরিস্থিতি থেকে যতটুকু সুবিধা নেওয়া সম্ভব ছিল, তা ইতোমধ্যেই নেওয়া হয়ে গেছে। যদি বিনিয়োগকারীরা "নিরাপদ বিনিয়োগ" হিসেবে ডলারের প্রতি আস্থা না রাখে, তাহলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার সময়েও ডলারের মূল্য বাড়বে না। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যেরই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, কিন্তু বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ এখনো চলমান রয়েছে। নিকট ভবিষ্যতে এটি স্পষ্ট হয়ে যাবে যুক্তরাজ্য ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্য কোনো দেশের সাথে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে কি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট সামনে অপেক্ষা করছে, তবে আজ কোনোই গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। Read more: https://ifxpr.com/4k4FbPW
  15. EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৫ জুন http://forex-bangla.com/customavatars/840155348.jpg ইউরোর ট্রেডিংয়ের বিশ্লেষণ এবং টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1621-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো ক্রয় করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য মাত্র 12 পিপস বেড়েছিল, তারপরই ইউরোর চাহিদা কমে যায়। এই পেয়ারের মূল্য মাসিক উচ্চতার কাছাকাছি থাকা অবস্থায় খুব কম সংখ্যক ক্রেতাই এটির ক্রয়ের ক্ষেত্রে আগ্রহ দেখিয়েছিল। যদিও ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল গতকাল সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি, তবে তিনি জোর দিয়ে বলেছিলেন আরও প্রতিবেদন প্রয়োজন—যাতে বোঝা যায়, শুল্ক বৃদ্ধির ফলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির গতি ত্বরান্বিত হবে কি না। পাওয়েল উল্লেখ করেন, পরিস্থিতি অনুকূলে থাকার মুদ্রানীতি দ্রুত নমনীয় করা হবে। এই অস্পষ্ট অথচ আশাব্যঞ্জক অবস্থান ফাইন্যান্সিয়াল মার্কেটে আশাবাদের ঢেউ সৃষ্টি করে। বিনিয়োগকারীরা ফেডের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার ইঙ্গিতকে ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটসহ ইউরো ক্রয়ের জন্য সবুজ সংকেত হিসেবে দেখেছে। আজ গুরুত্বপূর্ণ কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত না হওয়ায় EUR/USD-এর মূল্যের স্থিতিশীলতা এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। এই পেয়ারের দর বৃদ্ধিতে সম্ভাব্য বিরতি পরবর্তী দর বৃদ্ধির জন্য সূচনালগ্ন হিসেবেও কাজ করতে পারে, কারণ বর্তমান টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটরগুলোর বিশ্লেষণে ইতিবাচক প্রবণতাই প্রতিফলিত হচ্ছে। তবে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলোর কথাও মনে রাখতে হবে। অপ্রত্যাশিত রাজনৈতিক বিবৃতি বা ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা এই পেয়ারের মূল্যের বর্তমান গতিপথ বদলে দিতে পারে। তাই মৌলিক প্রেক্ষাপটের দিকে সজাগ দৃষ্টি এবং মার্কেট সেন্টিমেন্টে পরিবর্তনের প্রতি দ্রুত প্রতিক্রিয়াই সফলতার চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপরই মনোযোগ দেব। http://forex-bangla.com/customavatars/1670371731.jpg বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1684-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1634-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1684-এর লেভেলে গেলে, আমি লং পজিশন ক্লোজ করার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1602-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1634 এবং 1.1684-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1602-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1531-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1634-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1602 এবং 1.1531-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/45zLrvz
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search