Search the Community
Showing results for tags 'অর্থনৈতিক প্রতিবেদন'.
-
১৬ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1759447357.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে বর্তমানে আসল বিষয় হচ্ছে—এই প্রতিবেদনের গুরুত্ব নয়, বরং মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনগুলোর প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে — এবং আদৌ কোনো প্রতিক্রিয়া জানাবে কি না সেটই আসল বিষয়। এটা আর কোন গোপন বিষয় নয় যে গত দুই মাস ধরে মার্কেটের ট্রেডাররা কার্যত কেবল "ট্রাম্প সংবাদের" ভিত্তিতেই ট্রেড করছে; বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তেজনা বৃদ্ধির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো ঘোষণা মার্কেটে আরও এক দফা ডলার বিক্রির সংকেত দিতে পারে। সেক্ষেত্রে আজকের প্রতিবেদনের প্রভাবে ডলারের মূল্য সামান্য ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, তবে সামগ্রিকভাবে প্রবণতার পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম। আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কোন মৌলিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার খুব বেশি প্রাসঙ্গিকতা এখন আর নেই। অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব, বড় দেশ ও জোটগুলোর শীর্ষ নেতাদের শুল্ক বিষয়ক বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করার জন্য। উদাহরণস্বরূপ, ইউরোজোনে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় "সামান্য অগ্রগতি" অর্জন করেছেন। তবে "সামান্য অগ্রগতি" ডলারকে সহায়তা করার জন্য যথেষ্ট নয়। এদিকে ট্রাম্প সেমিকন্ডাক্টরের ওপর শুল্ক আরোপের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, যা বিশ্বব্যাপী অনেক দেশকে প্রভাবিত করবে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বিরোধ এখনো অমীমাংসিত অবস্থাত রয়েছে এবং সেটিই এখন পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডারদের কাছে প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের স্থিতিশীল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, অন্যদিকে ইউরোর মূল্যের মূলত ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। আজকের নির্ধারিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে, তবে মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া একেবারেই অনিশ্চিত। টেকনিক্যাল লেভেলগুলোও ধারাবাহিকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে না এবং অনেক সময় একেবারেই উপেক্ষিত থাকছে। Read more: https://ifxpr.com/3YubUWY
-
১৬ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1759447357.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে বর্তমানে আসল বিষয় হচ্ছে—এই প্রতিবেদনের গুরুত্ব নয়, বরং মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনগুলোর প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে — এবং আদৌ কোনো প্রতিক্রিয়া জানাবে কি না সেটই আসল বিষয়। এটা আর কোন গোপন বিষয় নয় যে গত দুই মাস ধরে মার্কেটের ট্রেডাররা কার্যত কেবল "ট্রাম্প সংবাদের" ভিত্তিতেই ট্রেড করছে; বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তেজনা বৃদ্ধির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো ঘোষণা মার্কেটে আরও এক দফা ডলার বিক্রির সংকেত দিতে পারে। সেক্ষেত্রে আজকের প্রতিবেদনের প্রভাবে ডলারের মূল্য সামান্য ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, তবে সামগ্রিকভাবে প্রবণতার পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম। আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কোন মৌলিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার খুব বেশি প্রাসঙ্গিকতা এখন আর নেই। অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব, বড় দেশ ও জোটগুলোর শীর্ষ নেতাদের শুল্ক বিষয়ক বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করার জন্য। উদাহরণস্বরূপ, ইউরোজোনে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় "সামান্য অগ্রগতি" অর্জন করেছেন। তবে "সামান্য অগ্রগতি" ডলারকে সহায়তা করার জন্য যথেষ্ট নয়। এদিকে ট্রাম্প সেমিকন্ডাক্টরের ওপর শুল্ক আরোপের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, যা বিশ্বব্যাপী অনেক দেশকে প্রভাবিত করবে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বিরোধ এখনো অমীমাংসিত অবস্থাত রয়েছে এবং সেটিই এখন পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডারদের কাছে প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের স্থিতিশীল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, অন্যদিকে ইউরোর মূল্যের মূলত ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। আজকের নির্ধারিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে, তবে মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া একেবারেই অনিশ্চিত। টেকনিক্যাল লেভেলগুলোও ধারাবাহিকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে না এবং অনেক সময় একেবারেই উপেক্ষিত থাকছে। Read more: https://ifxpr.com/3YubUWY
-
১৬ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/510010845.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যার মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে বর্তমানে আসল বিষয় হচ্ছে—এই প্রতিবেদনের গুরুত্ব নয়, বরং মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনগুলোর প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে — এবং আদৌ কোনো প্রতিক্রিয়া জানাবে কি না সেটই আসল বিষয়। এটা আর কোন গোপন বিষয় নয় যে গত দুই মাস ধরে মার্কেটের ট্রেডাররা কার্যত কেবল "ট্রাম্প সংবাদের" ভিত্তিতেই ট্রেড করছে; বাণিজ্যযুদ্ধের উত্তেজনা বৃদ্ধির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যেকোনো ঘোষণা মার্কেটে আরও এক দফা ডলার বিক্রির সংকেত দিতে পারে। সেক্ষেত্রে আজকের প্রতিবেদনের প্রভাবে ডলারের মূল্য সামান্য ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, তবে সামগ্রিকভাবে প্রবণতার পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই কম। আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কোন মৌলিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার খুব বেশি প্রাসঙ্গিকতা এখন আর নেই। অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব, বড় দেশ ও জোটগুলোর শীর্ষ নেতাদের শুল্ক বিষয়ক বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করার জন্য। উদাহরণস্বরূপ, ইউরোজোনে কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনায় "সামান্য অগ্রগতি" অর্জন করেছেন। তবে "সামান্য অগ্রগতি" ডলারকে সহায়তা করার জন্য যথেষ্ট নয়। এদিকে ট্রাম্প সেমিকন্ডাক্টরের ওপর শুল্ক আরোপের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন, যা বিশ্বব্যাপী অনেক দেশকে প্রভাবিত করবে। চীনের সঙ্গে বাণিজ্য বিরোধ এখনো অমীমাংসিত অবস্থাত রয়েছে এবং সেটিই এখন পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডারদের কাছে প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের স্থিতিশীল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, অন্যদিকে ইউরোর মূল্যের মূলত ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যাচ্ছে। আজকের নির্ধারিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে, তবে মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া একেবারেই অনিশ্চিত। টেকনিক্যাল লেভেলগুলোও ধারাবাহিকভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে না এবং অনেক সময় একেবারেই উপেক্ষিত থাকছে। Read more: https://ifxpr.com/3YubUWY
-
১৫ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/389305103.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা থাকলেও বর্তমান পরিস্থিতিতে এগুলো মার্কেটে খুব একটা প্রভাব বিস্তার করছে না। এই প্রতিবেদনগুলো স্বল্পমেয়াদি বা স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে প্রভাব ফেলতে পারে, তবে এটি সবাই জানে যে মার্কিন অর্থনীতি এতটা খারাপ অবস্থায় নেই যে ডলার শত শত বা হাজার হাজার পিপস দরপতনের শিকার হবে। আজ ইউরোজোনে ZEW ইকোনমিক সেনটিমেন্ট সূচক এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যুক্তরাজ্যে বেকারত্বের হার, জবলেস ক্লেইমস বা বেকার ভাতার আবেদন ও বেতন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যুক্তরাজ্যের এই পরিসংখ্যানগুলো ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের আর্থিক নীতিগত অবস্থানে প্রভাব ফেলতে পারে—তবে এখন কে-ই বা সে অবস্থানের দিকে মনোযোগ দিচ্ছে? ডলার এখনও দরপতনের শিকার হচ্ছে, এমনকি ফেডারেল রিজার্ভ তুলনামূলকভাবে কঠোর অবস্থানে থাকলেও। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ বাদে অন্য কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নিয়ে আলোচনা করার কোনো মানে হয় না। অনির্দিষ্টকাল ধরে ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। আমরা ট্রেডারদের প্রতি পরামর্শ দেব, বিশ্বের বৃহত্তম দেশ ও অর্থনৈতিক জোটগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের শুল্ক সংক্রান্ত বক্তব্যের দিকে মনোযোগ দিতে। ট্রাম্প বলেছেন, "অন্যায্যতা দূর করার" লক্ষ্যে তার নেওয়া পদক্ষেপের বিপরীতে যেকোনো প্রতিক্রিয়া নতুন নিষেধাজ্ঞা ও শুল্কের মাধ্যমে কঠোরভাবে মোকাবেলা করা হবে। একই সময়ে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট চীন বাদে সব দেশের জন্য ৯০ দিন শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা করেছেন, যার মধ্যে সমানভাবে ১০% আমদানি শুল্ক কার্যকর থাকবে। ট্রাম্পের মতে, এই সময়টি বাণিজ্য আলোচনা চালানোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। তবে আমরা আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা অত্যন্ত কম। চীনের ওপর শুল্ক বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, এবং চীন থেকে আপসমূলক উদ্যোগ আসবে বলে মনে করার কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। মার্কেটের ট্রেডারদের দৃষ্টিতে বর্তমানে চীন এবং ইউরোজোনের সঙ্গে মার্কিন বাণিজ্য সম্পর্কই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। মার্কেটে এখনও আতঙ্ক এবং বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাই বর্তমানে মূল্যের মুভমেন্টে কোনো যৌক্তিকতা দেখা যাচ্ছে না। প্রতিদিনই বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত খবর আসছে, এবং কখন এই ধরনের খবর আসবে বা ট্রাম্প পরবর্তীতে কী পদক্ষেপ নেবেন, তা অনুমান করা একেবারেই অসম্ভব। Read more: https://ifxpr.com/42eiT8U
-
১০ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব কমসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনই ট্রেডারদের জন্য এখনও কিছুটা গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি খুব একটা প্রভাব ফেলছে না, কারণ প্রায় সবাই আশা করছে 2025 সালে এটি দ্রুত বাড়বে। অতএব, আজ যদি মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা কমেও, তাও ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসবে না। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক শুধু বছরের দ্বিতীয়ার্ধে আবার বাড়ানোর জন্য এখন সুদের হার কমাবে—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। সারাদিনে আর কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/491975540.jpg[/IMG] [URL="https://ifxpr.com/4jwehRj"]ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: এখনো ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে আলোচনা করার তেমন কোনো অর্থ নেই। গত সপ্তাহের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের পরও ডলারের দরপতন অনির্দিষ্টকাল ধরে চলতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব যে তারা যেন কেবলমাত্র বৃহত্তম দেশ ও জোটগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের শুল্ক সংক্রান্ত বিবৃতির দিকেই মনোযোগ দেন। ট্রাম্প ইতোমধ্যে জানিয়েছেন, "অন্যায় দূর করার" লক্ষ্যে নেওয়া তার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিক্রিয়া জানালে, তার জবাবে নতুন নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপ করা হবে। একই সময়ে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট চীন ব্যতীত সকল দেশের জন্য ৯০ দিনের জন্য শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছেন, যার মধ্যে আমদানিকৃত সকল পণ্যের ওপর 10% হারে নির্ধারিত শুল্ক প্রযোজ্য হবে। ট্রাম্পের মতে, এই সময়টি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য নির্ধারিত। তবে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই যে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা চীনের সঙ্গে চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা এখনও অত্যন্ত কম। উপসংহার: এ সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে EUR/USD এবং GBP/USD—উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। মার্কেটে এখনো আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে, ফলে মূল্যের মুভমেন্টে কোনো স্পষ্ট যৌক্তিকতা দেখা যাচ্ছে না। কয়েক ঘণ্টা পরপরই বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কিত সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে, এবং আজ প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনও মার্কেটের মুভমেন্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। Rea[/URL]d more: [url]https://ifxpr.com/4jwehRj[/url]
-
১০ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব কমসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনই ট্রেডারদের জন্য এখনও কিছুটা গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি খুব একটা প্রভাব ফেলছে না, কারণ প্রায় সবাই আশা করছে 2025 সালে এটি দ্রুত বাড়বে। অতএব, আজ যদি মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা কমেও, তাও ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসবে না। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক শুধু বছরের দ্বিতীয়ার্ধে আবার বাড়ানোর জন্য এখন সুদের হার কমাবে—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। সারাদিনে আর কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/491975540.jpg[/IMG] [URL="https://ifxpr.com/4jwehRj"]ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: এখনো ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে আলোচনা করার তেমন কোনো অর্থ নেই। গত সপ্তাহের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের পরও ডলারের দরপতন অনির্দিষ্টকাল ধরে চলতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব যে তারা যেন কেবলমাত্র বৃহত্তম দেশ ও জোটগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের শুল্ক সংক্রান্ত বিবৃতির দিকেই মনোযোগ দেন। ট্রাম্প ইতোমধ্যে জানিয়েছেন, "অন্যায় দূর করার" লক্ষ্যে নেওয়া তার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিক্রিয়া জানালে, তার জবাবে নতুন নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপ করা হবে। একই সময়ে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট চীন ব্যতীত সকল দেশের জন্য ৯০ দিনের জন্য শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছেন, যার মধ্যে আমদানিকৃত সকল পণ্যের ওপর 10% হারে নির্ধারিত শুল্ক প্রযোজ্য হবে। ট্রাম্পের মতে, এই সময়টি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য নির্ধারিত। তবে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই যে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা চীনের সঙ্গে চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা এখনও অত্যন্ত কম। উপসংহার: এ সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে EUR/USD এবং GBP/USD—উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। মার্কেটে এখনো আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে, ফলে মূল্যের মুভমেন্টে কোনো স্পষ্ট যৌক্তিকতা দেখা যাচ্ছে না। কয়েক ঘণ্টা পরপরই বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কিত সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে, এবং আজ প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনও মার্কেটের মুভমেন্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। Rea[/URL]d more: [url]https://ifxpr.com/4jwehRj[/url]
-
১০ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব কমসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনই ট্রেডারদের জন্য এখনও কিছুটা গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি খুব একটা প্রভাব ফেলছে না, কারণ প্রায় সবাই আশা করছে 2025 সালে এটি দ্রুত বাড়বে। অতএব, আজ যদি মুদ্রাস্ফীতি কিছুটা কমেও, তাও ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত অবস্থানে কোনো পরিবর্তন আসবে না। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক শুধু বছরের দ্বিতীয়ার্ধে আবার বাড়ানোর জন্য এখন সুদের হার কমাবে—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। সারাদিনে আর কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/491975540.jpg[/IMG] [URL="https://ifxpr.com/4jwehRj"]ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: এখনো ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে আলোচনা করার তেমন কোনো অর্থ নেই। গত সপ্তাহের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের পরও ডলারের দরপতন অনির্দিষ্টকাল ধরে চলতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব যে তারা যেন কেবলমাত্র বৃহত্তম দেশ ও জোটগুলোর শীর্ষ কর্মকর্তাদের শুল্ক সংক্রান্ত বিবৃতির দিকেই মনোযোগ দেন। ট্রাম্প ইতোমধ্যে জানিয়েছেন, "অন্যায় দূর করার" লক্ষ্যে নেওয়া তার পদক্ষেপের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিক্রিয়া জানালে, তার জবাবে নতুন নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপ করা হবে। একই সময়ে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট চীন ব্যতীত সকল দেশের জন্য ৯০ দিনের জন্য শুল্ক ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছেন, যার মধ্যে আমদানিকৃত সকল পণ্যের ওপর 10% হারে নির্ধারিত শুল্ক প্রযোজ্য হবে। ট্রাম্পের মতে, এই সময়টি বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা করার জন্য নির্ধারিত। তবে আমরা মনে করিয়ে দিতে চাই যে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা চীনের সঙ্গে চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা এখনও অত্যন্ত কম। উপসংহার: এ সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে EUR/USD এবং GBP/USD—উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। মার্কেটে এখনো আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খলা বিরাজ করছে, ফলে মূল্যের মুভমেন্টে কোনো স্পষ্ট যৌক্তিকতা দেখা যাচ্ছে না। কয়েক ঘণ্টা পরপরই বাণিজ্যযুদ্ধ সম্পর্কিত সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে, এবং আজ প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনও মার্কেটের মুভমেন্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। Rea[/URL]d more: [url]https://ifxpr.com/4jwehRj[/url]
-
৮ এপ্রিল কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। তবে বর্তমানে পরিস্থিতি এমন যে মার্কেটে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের প্রভাব প্রায় নেই বললেই চলে। এই মুহূর্তে মার্কেটে প্রচলিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের কোনো কার্যকারিতা নেই। মার্কেটের ট্রেডাররা এখন পুরোপুরিভাবে বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ বিষয়ক আলোচনায় ডুবে আছে—এবং প্রতিদিনই এই বিষয়টি আরও গতি পাচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বর্তমানে ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে আলোচনা করাই অর্থহীন। গত শুক্রবার মার্কিন ডলারের মূল্য কিছুটা বেড়েছিল ঠিকই, তবে এই প্রবণতা দীর্ঘস্থায়ী হবে কি না, তা বলা যাচ্ছে না। অনির্দিষ্টকাল ধরে ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। আমরা ট্রেডারদের পরামর্শ দেব, তারা যেন কেবলমাত্র বৃহত্তম দেশ ও জোটগুলোর নেতৃবৃন্দের পাল্টা শুল্ক সংক্রান্ত বিবৃতির দিকেই নজর রাখেন। ট্রাম্প স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, তিনি যেসব পদক্ষেপ নিচ্ছেন তা "অন্যায় দূর করার" জন্য, তার বিরুদ্ধে কেউ প্রতিক্রিয়া জানালে তার জবাবে আরও কঠোর নিষেধাজ্ঞা ও শুল্ক আরোপ করা হবে। যদি কেউ মনে করে থাকেন গত বুধবার ঘোষিত শুল্কই চূড়ান্ত, এবং শুল্কহার নির্ধারিত হয়ে গেছে—তাহলে তারা বড় রকমের ভুল করছেন। এখন একটি দীর্ঘ এবং জটিল আলোচনা পর্ব শুরু হতে যাচ্ছে, যেখানে সব "শুল্কপ্রাপ্ত" দেশগুলো যুক্ত থাকবে। বিশ্বের প্রধান অর্থনৈতিক শক্তিগুলোর পক্ষ থেকেও পাল্টা শুল্ক আরোপের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। এর শেষ কোথায় গিয়ে হবে তা কেউ জানে না। ট্রাম্প ইতোমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি চীনের ওপর অতিরিক্ত 50% শুল্ক আরোপের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অপরদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানিকৃত সকল পণ্যের ওপর 25% হারে শুল্ক আরোপের বিষয়টি বিবেচনা করছে। এবং এটিই যে শেষ অধ্যায়, এমনটা বলার কোনো উপায় নেই। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে। মার্কেটে এখনো আতঙ্ক ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে, ফলে মূল্যের মুভমেন্টে কোনো ধরনের যৌক্তিকতা দেখা যাচ্ছে। শুধুমাত্র 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে নির্ধারিত লেভেল অনুসরণ করে ট্রেডিং করা সম্ভব—কোনো নির্দিষ্ট প্রবণতার ওপর ভিত্তি করে নয়। তবে মনে রাখতে হবে, এই ধরনের মুভমেন্ট খুবই তীব্র ও বিপজ্জনক হয়ে থাকে। Read more: https://ifxpr.com/43KPmoy
-
২৭ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
২৭ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/616811613.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব অল্পসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত আছে, এবং এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত প্রতিবেদনের সংখ্যা আরও কম। একমাত্র যেটি কিছুটা গুরুত্ব রাখে তা হলো যুক্তরাষ্ট্রের গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপির তৃতীয় অনুমান। মার্কেটে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি 2.3% হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারে। যদি প্রকৃত ফলাফল এর চেয়ে কম হয়, তাহলে ডলার বিক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি তৈরি হতে পারে, যদিও তা খুব বেশি হবে না, কারণ বর্তমানে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ট্রেডারদের মূল মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু নয়। যুক্তরাষ্ট্র থেকে সাপ্তাহিক বেকার ভাতার আবেদন সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, তবে এই প্রতিবেদন খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয় এবং সাধারণত মূল ফলাফলে পূর্বাভাস থেকে তেমন বিচ্যুতি দেখা না। আজ জার্মানি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী একেবারেই কোন প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, ফেডারেল রিজার্ভ এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেশ কয়েকজন প্রতিনিধির বক্তব্য রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য। তবে মনে রাখা দরকার যে এই তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি তাদের নীতিগত বৈঠক সম্পন্ন করেছে, তাই মাত্র এক বা দুই সপ্তাহের ব্যবধানে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়েছে এমন সম্ভাবনা খুব কম। আবার, লাগার্দের বক্তব্য সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তাই দিনের বেলায় ট্রেডিং চলাকালীন সময়ে এটি কোনো প্রভাব ফেলবে না — এমনকি তাত্ত্বিকভাবেও নয়। উপসংহার: সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারেরই সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে শুরু হওয়া দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। উভয় পেয়ারের মূল্যই নিজ নিজ অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচে কনসোলিডেট করেছে, এবং ফেডের বর্তমান অবস্থান ডলারের পূর্বের দরপতন কিছুটা পুনরুদ্ধার করার সুযোগ দিচ্ছে। অবশ্য, কেউই জানে না ট্রাম্প কখন নতুন করে বাণিজ্য শুল্ক ঘোষণা করবেন বা সেগুলোর ধরণ কেমন হবে, তবে এই বিষয়টি বারবার ডলারের দরপতন ঘটানোর একমাত্র চালিকা শক্তি হতে পারে না। বর্তমানে নিম্নমুখী কারেকশনের চেয়ে ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের সাইডওয়েজ (ফ্ল্যাট) মুভমেন্ট হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। Read more: https://ifxpr.com/4l5RNYR -
১৯ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
১৯ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/648560458.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার খুব কম সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা ইঙ্গিত দেয় যে সন্ধ্যা পর্যন্ত উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা কম থাকতে পারে। মার্কিন ডলার দুর্বল হওয়ার লক্ষণ দেখিয়ে যাচ্ছে, তবে সামনে কী হতে পারে? বুধবার ইউরোজোনে ফেব্রুয়ারির মুদ্রাস্ফীতির দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে; তবে, এই ফলাফলে সাধারণত প্রাথমিক প্রতিবেদনের তুলনায় খুব বেশি পার্থক্য দেখা যায় না, তাই মার্কেটে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে না। আজ অন্য কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হবে ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠক। মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত অনুমানযোগ্য হলেও, জেরোম পাওয়েলের সংবাদ সম্মেলন এবং "ডট প্লট" চার্ট মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি দিতে পারে। বর্তমানে, ট্রেডারদের কাছে মুদ্রানীতি প্রধান আলোচ্য বিষয় নয়, তবে এই ইভেন্টটি মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। পূর্ববর্তী "ডট প্লট" পূর্বাভাস অনুসারে, 2025 সালে দুইবার সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা ছিল। যদি আজকের চার্টে প্রত্যাশিত সুদের হারের পরিবর্তন দেখা যায়—কম বা বেশি—তবে এটি মার্কিন ডলারের সঙ্গে সম্পর্কিত ট্রেডিং কৌশলগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে। পাওয়েলের বক্তব্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে—যদি তিনি আরও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করেন, তবে এটি ডলারকে আরও দুর্বল করতে পারে। তবে, আমরা আশা করছি যে বৃহস্পতিবারের মধ্যে মার্কেটে আবারও মূল প্রবণতায় ফিরে আসবে, যা ডলারের বিক্রির দিকে পরিচালিত করবে, যা মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্পের নীতির কারণে হয়েছে। উপসংহার: বুধবার দিনভর, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের যেকোনো দিকে মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেটে আবেগ দ্বারা ট্রেডিং পরিচালিত হচ্ছে, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প মূল প্রভাবক হিসেবে কাজ করছেন। সন্ধ্যায় স্বল্পমেয়াদে মার্কেটে "ঝড়" উঠতে পারে, যা সাময়িকভাবে ডলারকে শক্তিশালী করতে পারে। তবে, ফেডের মুদ্রানীতিও এই মুহূর্তে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য নির্ধারণের প্রধান উপাদান নয়। মার্কেটের ট্রেডাররা যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্ভাব্যভাবে সম্পূর্ণ বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা অব্যাহতভাবে মার্কিন ডলারের নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি করছে। Read more: https://ifxpr.com/3Y1OlV8 -
১৮ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
১৮ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/844910002.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার একাধিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর কোনোটিই গুরুত্বপূর্ণ নয়। উদাহরণস্বরূপ, ইউরোজোন এবং জার্মানিতে ZEW ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট বা অর্থনৈতিক মনোভাব সূচক প্রকাশিত হবে, যা আমাদের মতে ট্রেডারদের উপর কোনো উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, হাউজিং স্টার্টস, বিল্ডিং পারমিট এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এসব প্রতিবেদন ডলারের মূল্যের দৈনিক মুভমেন্টের উপর সামান্য প্রভাব ফেলতে পারে, তবে এর বেশি কিছু ঘটবে না। সোমবারের ট্রেডিংয়ে দেখা গেছে যে, কোনো সংবাদ বা প্রতিবেদনের প্রভাব ছাড়াই মার্কিন ডলারের দরপতন হতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছুই নেই। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর প্রতিনিধিদের কাছে খুব বেশি প্রশ্ন নেই। ফেডারেল রিজার্ভ এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ড এই সপ্তাহে বৈঠকে বসবে, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা প্রায় নিশ্চিত যে কোনোভাবেই মুদ্রানীতি পরিবর্তন করা হবে না। তাই মূল পরিস্থিতি অ্যান্ড্রু বেইলি এবং জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের উপর নির্ভর করছে। তবে, বৈঠকের দুই দিন আগে, মুদ্রানীতি কমিটির কোন সদস্যই সাক্ষাৎকার দিতে বা বর্তমান পরিস্থিতি এবং আসন্ন সিদ্ধান্ত সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারেন না। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেটে সম্পূর্ণরূপে আবেগের সাথে ট্রেডিং পরিচালিত হচ্ছে এবং এর একমাত্র পরিচালক হলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন নিষেধাজ্ঞা বা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তাহলে ডলার পুনরায় চাপের মুখে পড়তে পারে। যদি ট্রাম্পের কাছ থেকে কোনো নতুন সংবাদ না আসে, তবুও ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এখন শুধুমাত্র টেকনিক্যাল লেভেলের ভিত্তিতে ট্রেডিং করা উচিত। Read more: https://ifxpr.com/4iByEw7 -
১৭ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1097473178.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার খুব অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, যার মধ্যে একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন। তবে, গত দুই সপ্তাহে মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি বেশ কম প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এর পরিবর্তে, তারা মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্পর্কিত তথ্য এবং ডলারের জন্য নেতিবাচক এমন যেকোনো বৈশ্বিক সংবাদের প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এই সপ্তাহে, মার্কিন ডলার উল্লেখযোগ্য দরপতন এড়াতে সক্ষম হয়েছে, তবে এটি এখনো পুনরুদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়েছে। মনে হচ্ছে, মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের নতুন শুল্ক সংক্রান্ত ঘোষণার (যেমন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের উপর শুল্ক আরোপ) জন্য অপেক্ষা করছে, যা ডলারের আরও বিক্রির প্রবণতার অনুঘটক হতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তৃতা। তবে, লাগার্ড প্রায়শই বক্তৃতা দিয়ে থাকেন, তাই মার্কেটে নতুন কোন তথ্য আসার সম্ভাবনা নেই। ইসিবির মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থান ইতোমধ্যেই স্পষ্ট: মূল সুদের হার আরও কমানো হতে পারে, কারণ মুদ্রাস্ফীতি এখন আর উদ্বেগের কারণ নয় এবং গত ২.৫ বছরে ইউরোপীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অত্যন্ত দুর্বল ছিল। তাই, ইসিবির প্রেসিডেন্ট সোমবার নতুন কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবেন এমন সম্ভাবনা কম। উপসংহার: সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেটে আবেগের সাথে ট্রেডিং করা হচ্ছে, যার প্রধান অনুঘটক ডোনাল্ড ট্রাম্প। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন করে নিষেধাজ্ঞা বা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তাহলে ডলার আবারও চাপের মুখে পড়তে পারে। বিপরীতে, যদি ট্রাম্পের পদক্ষেপের ব্যাপারে নতুন কোনো তথ্য না আসে, তাহলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যেরই হয় হালকা কারেকশন দেখা যেতে পারে অথবা সাইডওয়েজ মুভমেন্ট বজায় থাকতে পারে। এখনো পাউন্ডের মূল্যের কারেকশনের তেমন কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। Read more: https://ifxpr.com/3DYvseW
-
১৪ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
১৪ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1074177591.jpg[/IMG] [URL="https://ifxpr.com/3DHkDhk"]সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার বেশ কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর কোনোটিই গুরুত্বপূর্ণ নয়। যুক্তরাজ্য জিডিপি এবং শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে কোন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে না। পাশাপাশি, GDP প্রতিবেদনটিতে প্রান্তিক ভিত্তিকের পরিবর্তে মাসিক ভিত্তিক ফলাফল প্রকাশিত হবে, তাই ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া খুবই সীমিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। জার্মানিতেও মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, তবে এটি ট্রেডারদের কাছ থেকে খুব বেশি আগ্রহ আকর্ষণ করবে না। এর প্রধান কারণ হলো এটি ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় অনুমান এবং এটি শুধুমাত্র ইউরোপীয় ইউনিয়নের 27টি দেশের মধ্যে একটি দেশের মুদ্রাস্ফীতির চিত্র উপস্থাপন করে। গত দুই সপ্তাহে, ট্রেডাররা আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনও উপেক্ষা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভোক্তা মনোভাব সূচক প্রকাশ করা হবে, তবে এটিকেও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে না। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: যদিও শুক্রবার নির্ধারিত কোন গুরুত্বপূর্ণ ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নেই, মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত এবং বিবৃতির প্রতি প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে। বর্তমানে আলোচনার মূল বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিরুদ্ধে শুল্ক আরোপ, কানাডার সঙ্গে সম্ভাব্য বাণিজ্য যুদ্ধ, এবং ইউক্রেনের সামরিক সংঘাতের সমাধান। ফলে, এই বিষয়গুলো সম্পর্কে কী ধরনের নতুন খবর প্রকাশিত হতে পারে তা আগে থেকে অনুমান করা অসম্ভব। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই যেতে পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেট আবেগ দ্বারা চালিত হচ্ছে, যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্প মূল প্রভাবক হিসেবে কাজ করছেন। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন করে নিষেধাজ্ঞা বা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তাহলে ডলার আবারও চাপের মুখে পড়তে পারে। বিপরীতে, যদি ট্রাম্পের কাছ থেকে কোনো মন্তব্য না আসে, তবে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের সামান্য কারেকশন দেখা যেতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, এই মুহূর্তে পাউন্ডের মূল্যের কারেকশন হওয়ার কোনো ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে না।[/URL] Read more: [url]https://ifxpr.com/3DHkDhk[/url] -
১২ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
১২ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1688835148.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার খুব অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে বর্তমানে অন্যান্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের মতোই এটিও তেমন গুরুত্ব পাচ্ছে না। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ট্রেড করছে এবং অন্যান্য বিষয়গুলোকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উপেক্ষা করছে। এমনকি যদি মার্কিন মূল্যস্ফীতি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পায়—যা 2025 সালে ফেডারেল রিজার্ভের আরও কঠোর আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের ইঙ্গিত দিতে পারে—তবুও এর প্রভাবে ডলারের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির সম্ভাবনা খুবই কম। ডলারের দর হয়তো 50-60 পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে, তবে আরেকবার ডলার বিক্রির প্রবণতার মধ্যে এই বৃদ্ধি কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মিলিয়ে যেতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের গুরুত্বপূর্ণ ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্য রয়েছে, যেখানে ক্রিস্টিন লাগার্ডে, ফিলিপ লেন এবং জোয়াকিম নাগেলের বক্তৃতা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তবে, মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও মূলত ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত ও ঘোষণার দিকেই নজর দিচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিরতিহীনভাবে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। গত শুক্রবার, তিনি কানাডাকে ১৯০৮ সালে প্রণীত সীমান্ত চুক্তি পুনর্বিবেচনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন এবং দাবি করেছিলেন যে মার্কিন-জাপান বাণিজ্য চুক্তি প্রধানত জাপানের জন্য লাভজনক। মঙ্গলবার, তিনি কানাডার স্টিল ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানির ওপর দ্বিগুণ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ, সকল দেশের স্টিল ও অন্যান্য আমদানিকৃত পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক কার্যকর হতে যাচ্ছে। যেকোনো মুহূর্তে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পণ্যের উপর নতুন শুল্ক আরোপের ঘোষণা আসতে পারে। উপসংহার: এই সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকেই ওঠানামা করতে পারে, কারণ বর্তমান মার্কেট মূলত আবেগ দ্বারা চালিত হচ্ছে এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের কার্যক্রম দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হচ্ছে। যদি মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারও নিষেধাজ্ঞা বা শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন, তাহলে ডলার আরও চাপের মধ্যে পড়তে পারে। বিপরীতে, যদি মার্কিন মূল্যস্ফীতি কমে যায়, তাহলে এটি ডলার বিক্রির আরও একটি কারণ হিসেবে কাজ করবে। Read more: https://ifxpr.com/420fwlG -
৬ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/586020973.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে সেগুলো মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে মনে হচ্ছে না। এই সপ্তাহে ইতোমধ্যেই প্রচুর সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যা ইউরো, পাউন্ড বা ডলারের উপর খুব বেশি প্রভাব বিস্তার করেনি। মার্কিন ডলারের দরপতন অব্যাহত রয়েছে, যা মূলত ট্রেডারদের আতঙ্ক এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মার্কিন বৈদেশিক নীতির সাথে সম্পর্কিত আবেগপ্রবণ প্রত্যাশার ফলাফল বলে মনে হচ্ছে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হতে পারে, তবে এটি সম্ভবত একটি স্বল্পমেয়াদী কারেকশন হবে, যা সামগ্রিক শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের মূল ইভেন্ট হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) বৈঠক; তবে, এটি বাজার পরিস্থিতির উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। ইসিবি আবারও মূল সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে, যা তাত্ত্বিকভাবে ইউরোর জন্য নেতিবাচক হওয়া উচিত। তবে, বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে ট্রেডিং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অন্যান্য বিষয়গুলো বেশি প্রভাব ফেলছে। যদিও ইসিবির ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের সম্ভাবনা বেশ স্পষ্ট, তবুও কারেন্সি মার্কেটে ট্রাম্পের প্রভাব অনেক বেশি দৃশ্যমান। ফলস্বরূপ, আজ মার্কিন ডলার কিছুটা শক্তিশালী হতে পারে, তবে সামগ্রিকভাবে বর্তমানে মার্কেটের মুভমেন্টে কোন যৌক্তিক ধারাবাহিকতা দেখা যাচ্ছে না। মার্কেটের ট্রেডাররা কতদিন ধরে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মকাণ্ডের কারণে ডলার বিক্রি করতে থাকবে, তা এখনো অনিশ্চিত। উপসংহার: সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে আবেগপ্রবণ হয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে এবং এই আবেগের প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিভিন্ন বক্তব্য। ইউরো, পাউন্ড এবং ডলারের জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত মূল বিষয় নয়, বরং ট্রেডাররা কীভাবে সেগুলো ব্যাখ্যা করছে সেটাই মূল আলোচ্য বিষয়। বর্তমানে, মার্কেটের ট্রেডাররা এসব সিদ্ধান্তকে নেতিবাচকভাবে দেখছে। Read more: https://ifxpr.com/3DnaAhl
-
৬ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/586020973.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে সেগুলো মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে মনে হচ্ছে না। এই সপ্তাহে ইতোমধ্যেই প্রচুর সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যা ইউরো, পাউন্ড বা ডলারের উপর খুব বেশি প্রভাব বিস্তার করেনি। মার্কিন ডলারের দরপতন অব্যাহত রয়েছে, যা মূলত ট্রেডারদের আতঙ্ক এবং ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মার্কিন বৈদেশিক নীতির সাথে সম্পর্কিত আবেগপ্রবণ প্রত্যাশার ফলাফল বলে মনে হচ্ছে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হতে পারে, তবে এটি সম্ভবত একটি স্বল্পমেয়াদী কারেকশন হবে, যা সামগ্রিক শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার অংশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের মূল ইভেন্ট হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) বৈঠক; তবে, এটি বাজার পরিস্থিতির উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে কিনা তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। ইসিবি আবারও মূল সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে, যা তাত্ত্বিকভাবে ইউরোর জন্য নেতিবাচক হওয়া উচিত। তবে, বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে ট্রেডিং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে অন্যান্য বিষয়গুলো বেশি প্রভাব ফেলছে। যদিও ইসিবির ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের সম্ভাবনা বেশ স্পষ্ট, তবুও কারেন্সি মার্কেটে ট্রাম্পের প্রভাব অনেক বেশি দৃশ্যমান। ফলস্বরূপ, আজ মার্কিন ডলার কিছুটা শক্তিশালী হতে পারে, তবে সামগ্রিকভাবে বর্তমানে মার্কেটের মুভমেন্টে কোন যৌক্তিক ধারাবাহিকতা দেখা যাচ্ছে না। মার্কেটের ট্রেডাররা কতদিন ধরে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মকাণ্ডের কারণে ডলার বিক্রি করতে থাকবে, তা এখনো অনিশ্চিত। উপসংহার: সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে আবেগপ্রবণ হয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে এবং এই আবেগের প্রধান চালিকাশক্তি হচ্ছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিভিন্ন বক্তব্য। ইউরো, পাউন্ড এবং ডলারের জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত মূল বিষয় নয়, বরং ট্রেডাররা কীভাবে সেগুলো ব্যাখ্যা করছে সেটাই মূল আলোচ্য বিষয়। বর্তমানে, মার্কেটের ট্রেডাররা এসব সিদ্ধান্তকে নেতিবাচকভাবে দেখছে। Read more: https://ifxpr.com/3DnaAhl
-
৫ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
৫ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1027212449.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার, বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, বিশেষ করে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, এবং ইউরোজোনে সার্ভিস সেক্টর বা পরিষেবা খাতের PMI সূচক প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ISM সূচক। এছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রে ADP থেকে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা শ্রম বাজার পরিস্থিতির প্রতিফলন ঘটায়। তবে, এই প্রতিবেদনটি সাধারণত নন-ফার্ম পেরোলস (NFP) প্রতিবেদনের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা ট্রেডারদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়। যাই হোক, বর্তমান পরিস্থিতিতে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনকে ট্রেডাররা বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছে না, কারণ তারা মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তৃতার ওপর প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের উল্লেখযোগ্য ইভেন্টগুলোর মধ্যে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি এবং প্রধান অর্থনীতিবিদ হু পিলের বক্তৃতা রয়েছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে যে উভয় কর্মকর্তাই মুদ্রানীতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করবেন এবং যুক্তরাজ্যের সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি ও জিডিপি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন। তাদের বক্তব্য ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে; তবে বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে মার্কিন ডলার এবং মার্কিন স্টক বিক্রির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ট্রাম্প যত বেশি বক্তব্য দিচ্ছেন, ডলার তত বেশি দুর্বল হচ্ছে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্য অস্থিরতার সম্মুখীন হতে পারে, কারণ বর্তমানে আবেগপ্রবণভাবে ট্রেডিং করা হচ্ছে এবং ট্রাম্প এর প্রধান কারণ। ইউরো, পাউন্ড, এবং ডলারের জন্য মূল বিষয় শুধু ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত নয়, বরং ট্রেডাররা কীভাবে সেগুলো ব্যাখ্যা করছে। বর্তমানে, মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের সিদ্ধান্তগুলোকে নেতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করছে। Read more: https://ifxpr.com/4bpbO8p -
৫ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
৫ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1027212449.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার, বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, বিশেষ করে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, এবং ইউরোজোনে সার্ভিস সেক্টর বা পরিষেবা খাতের PMI সূচক প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের ISM সূচক। এছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রে ADP থেকে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা শ্রম বাজার পরিস্থিতির প্রতিফলন ঘটায়। তবে, এই প্রতিবেদনটি সাধারণত নন-ফার্ম পেরোলস (NFP) প্রতিবেদনের তুলনায় অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা ট্রেডারদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হিসেবে বিবেচিত হয়। যাই হোক, বর্তমান পরিস্থিতিতে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনকে ট্রেডাররা বেশি অগ্রাধিকার দিচ্ছে না, কারণ তারা মূলত ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তৃতার ওপর প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের উল্লেখযোগ্য ইভেন্টগুলোর মধ্যে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি এবং প্রধান অর্থনীতিবিদ হু পিলের বক্তৃতা রয়েছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে যে উভয় কর্মকর্তাই মুদ্রানীতি এবং যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক সংক্রান্ত নীতিমালা নিয়ে আলোচনা করবেন এবং যুক্তরাজ্যের সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি ও জিডিপি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন। তাদের বক্তব্য ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে; তবে বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে মার্কিন ডলার এবং মার্কিন স্টক বিক্রির প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ট্রাম্প যত বেশি বক্তব্য দিচ্ছেন, ডলার তত বেশি দুর্বল হচ্ছে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্য অস্থিরতার সম্মুখীন হতে পারে, কারণ বর্তমানে আবেগপ্রবণভাবে ট্রেডিং করা হচ্ছে এবং ট্রাম্প এর প্রধান কারণ। ইউরো, পাউন্ড, এবং ডলারের জন্য মূল বিষয় শুধু ট্রাম্পের সিদ্ধান্ত নয়, বরং ট্রেডাররা কীভাবে সেগুলো ব্যাখ্যা করছে। বর্তমানে, মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের সিদ্ধান্তগুলোকে নেতিবাচকভাবে মূল্যায়ন করছে। Read more: https://ifxpr.com/4bpbO8p -
৪ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/990983561.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার খুব কম সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, যেখানে একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে ইউরোজোনের বেকারত্বের হার প্রকাশ করা হবে। তবে, এই প্রতিবেদনের ফলাফল সাধারণত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেকারত্বের হারের মতো ট্রেডারদের ওপর শক্তিশালী প্রভাব ফেলে না, তাই সম্ভাব্যভাবে ট্রেডাররা এটিকে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপেক্ষা করতে পারে। এছাড়াও, আজ জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার তেমন কোন উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: যদিও মঙ্গলবার উল্লেখযোগ্য কোনো ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নেই, তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন একটি ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে। সোমবার, তিনি ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিবৃতি দেবেন, যা সন্ধ্যার দিকে মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। গত পরশু, হোয়াইট হাউসে ঘটে যাওয়া উত্তপ্ত পরিস্থিতির পর ডলারের তীব্র দরপতন পরিলক্ষিত হয়েছে। পরে, ট্রাম্প ঘোষণা করেন যে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সহায়তা প্রদান করা বন্ধ করবে এবং চীনের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপ করবে। এই পরিস্থিতির আলোকে, যদি মার্কিন ডলার আজ থেকে পুনরায় শক্তিশালী হতে শুরু করে, তবে এটি আশ্চর্যের কিছু হবে না। তবে, ট্রাম্পের অপ্রত্যাশিত নীতিগুলোর কারণে ট্রেডাররা ডলার কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় থাকতে পারেন। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য যেকোনো দিকে যেতে পারে, কারণ বর্তমানে মার্কেটে আবেগপ্রবণ মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই পরিস্থিতির প্রধান কারণ। ইউরো, পাউন্ড এবং ডলারের ক্ষেত্রে শুধু মার্কিন প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তই গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং ট্রেডাররা এই সিদ্ধান্তগুলোকে কীভাবে ব্যাখ্যা করে সেটিও সমান গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ, শুক্রবার হোয়াইট হাউসে সৃষ্ট মতবিরোধ মার্কেটে ডলার বিক্রির সরাসরি কারণ ছিল বলে মনে হয় না। Read more: https://ifxpr.com/41DIqrH
-
৩ মার্চ কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/973292476.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, যার মানে কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ওপর ব্যাপকভাবে অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রভাব পড়বে। যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদন খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হবে। প্রতিটি সূচকেরই নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে; তবে, মার্কিন ISM সূচক সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এছাড়াও, ইউরোজোনে ফেব্রুয়ারির ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) প্রকাশ করা হবে, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সূচক। তাই, সোমবার অত্যন্ত অস্থির ট্রেডিং দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের দিক থেকে, সোমবারের জন্য তেমন কোনো বড় ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। তবে, উইকেন্ডে ঘটে যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা মার্কেটে শক্তিশালী প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে। শনিবার রাতে, হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির মধ্যে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। দুর্ভাগ্যবশত, এই দুই নেতা কোনো চুক্তিতে পৌঁছাতে ব্যর্থ হন। আলোচনায় উভয় দেশের প্রধানের মধ্যে মতোবিরোধ সৃষ্টি হয় এবং তারা যে চুক্তি স্বাক্ষরের জন্য ওয়াশিংটনে গিয়েছিলেন, সেটি শেষ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়নি। জেলেনস্কি হতাশ হয়ে ওয়াশিংটন ত্যাগ করেন, এবং ট্রাম্প তাৎক্ষণিকভাবে ইউক্রেনের জন্য সকল প্রকার আর্থিক ও সামরিক সহায়তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। আমরা মনে করি যে মার্কেটে ট্রেডিং শুরু হওয়ার মুহূর্ত থেকেই, অথবা সোমবার এশিয়ান সেশনে ফরেক্স মার্কেটে এই ঘটনাটি প্রভাব ফেলতে পারে। উপসংহার: সামগ্রিকভাবে, সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ বেশিরভাগ বিষয়ই নিম্নমুখী প্রবণতার দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। তবে, মার্কেটে সেশন শুরু হওয়ার সময় ট্রেডারদের সম্ভাব্য গ্যাপ এবং এশিয়ান সেশনের উচ্চ অস্থিরতার ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। দৈনিক ট্রেডিংয়ের পুরোটা সময় জুড়ে অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল বাজার পরিস্থিতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, যার ফলে সোমবার কিছুটা অনিশ্চিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের ভিত্তিতে, ইউরো এবং পাউন্ডের আরও দরপতনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে। Read more: https://ifxpr.com/3QH8ufa
-
২৭ ফেব্রুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1770388425.jpg[/IMG] [URL="https://ifxpr.com/41g4XJQ"]সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী বৃহস্পতিবার তুলনামূলকভাবে কম সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে আজ কিছু উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোজোনে কিছু স্বল্প প্রভাব বিস্তারকারী কিছু অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা মার্কেটে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করার সম্ভাবনা কম। তবে, আজ যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, যার মধ্যে রয়েছে চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপির চূড়ান্ত অনুমান, ডিউরেবল গুডস বা টেকসই পণ্যের অর্ডার এবং জবলেস ক্লেইমস বা বেকার ভাতার আবেদনের সংখ্যা সংক্রান্ত দাবির প্রতিবেদন। বেকার ভাতার আবেদনের সংখ্যা সংক্রান্ত প্রতিবেদনটির প্রতি ট্রেডারদের বিশেষ মনোযোগ দেয়ার সম্ভাবনা কম। জিডিপি প্রতিবেদনটির ফলাফল পূর্ববর্তী অনুমানের কাছাকাছি থাকতে পারে, যা সম্ভবত মার্কেটে বড় ধরনের কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে না। আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হবে টেকসই পণ্যের অর্ডার, যা ইতিবাচক ফলাফল প্রদান করতে পারে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তার—বার, বার্কিন এবং বোম্যানের বক্তৃতা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। তবে, আমরা ইতোমধ্যেই একাধিকবার উল্লেখ করেছি যে, যুক্তরাজ্য, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রানীতির বিষয়ে ট্রেডাররা তুলনামূলকভাবে সব কিছুই জানে। ব্যাংক অব ইংল্যান্ড এখনো নজরদারির মধ্যে রয়েছে, কারণ যুক্তরাজ্যের সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনের ফলাফল ২০২৫ সালে পদক্ষেপ গ্রহণের ক্ষেত্রে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের নীতিগত অবস্থানের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তবে, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের কর্মকর্তারা এখনো এই প্রতিবেদন সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করেননি, তাই তাদের নীতিগত অবস্থানে পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। এদিকে, ফেডারেল রিজার্ভ সম্ভবত ২০২৫ সালে পূর্ব পরিকল্পিত দুইবারের চেয়েও কম সুদের হার হ্রাস করতে পারে। উপসংহার: আজকের ট্রেডিংয়ে, EUR/USD এবং GBP/USD উভয় পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং মূল্য সাম্প্রতিক স্থিতিশীল রেঞ্জ থেকে বেরিয়ে আসতে পারে। আমরা মনে করি যে গত সপ্তাহেই ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন শুরু হওয়া উচিত ছিল। তবে, আজকের মুভমেন্ট মূলত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করবে। যদিও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য এখনো ঊর্ধ্বমুখী হতে চাপের সম্মুখীন হচ্ছে, মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে মূলত ক্রয়ের প্রবণতা বজায় রাখছে, যদিও ক্রয়ের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম।[/URL] Read more: https://ifxpr.com/41g4XJQ
-
২৫ ফেব্রুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/201967038.jpg[/IMG] [URL="https://ifxpr.com/4bkSLfh"]সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং এগুলোর সবগুলোই গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। প্রথম নজরে, জার্মানির জিডিপি প্রতিবেদনের ফলাফল গুরুত্বপূর্ণ মনে হতে পারে, তবে এটি মূলত চতুর্থ প্রান্তিকের তৃতীয় এবং চূড়ান্ত অনুমান। প্রকৃত ফলাফল ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, তবে এমনকি -0.1% পর্যন্ত উন্নতি হলেও এটি অর্থনৈতিক সংকোচন নির্দেশ করবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে জার্মানির অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধির কোনো সম্ভাবনা নেই। সুতরাং, এই প্রতিবেদন থেকে ইউরোর জন্য কোনো সমর্থন আসার সম্ভাবনা কম। যুক্তরাজ্য, ইউরোজোন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মঙ্গলবার কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, এমনকি গৌণ গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশের কথা নেই। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রতিনিধিদের ভাষণ, বিশেষ করে হিউ পিল এবং ইসাবেল স্নাবেল, পাশাপাশি ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের মধ্যে থমাস বার্কিন এবং লরি লোগানের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। তবে, পূর্বে উল্লেখিত মতানুসারে, মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে মুদ্রানীতির বিষয়ে জরুরি প্রশ্ন নিয়ে ব্যতিব্যস্ত নয়, কারণ তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকই তাদের অবস্থান সম্পর্কে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে। একমাত্র সম্ভাব্য পরিবর্তন ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের দিক থেকে হতে পারে, যারা সর্বশেষ মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের সুদের হার সংক্রান্ত নীতিমালার পুনর্মূল্যায়ন করতে পারে। এটি উল্লেখযোগ্য যে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের এখন মুদ্রাস্ফীতি থেকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বিষয়টিকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। তবে, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রধান অর্থনীতিবিদ হিউ পিলের বক্তব্য আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, সর্বাধিক সম্ভাব্য দৃশ্যপট হলো মার্কেটে স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করবে। মৌলিক প্রেক্ষাপট দুর্বল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট আরও দুর্বল হতে পারে। বর্তমানে, স্থানীয় পর্যায়ে ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার বিরাজ করছে, যখন দৃশ্যত কোনো শক্তিশালী ভিত্তি ছাড়াই ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা আশা করছি যে এই স্থানীয় প্রবণতাগুলো শীঘ্রই শেষ হবে, কারণ বিশেষ করে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি বজায় থাকার মতো কোনো শক্তিশালী কারণ নেই।[/URL] Read more: [url]https://ifxpr.com/4bkSLfh[/url]
-
২৪ ফেব্রুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/339718257.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার খুব কম সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত রয়েছে, এবং এর মধ্যে কোনোটিই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। গত দুই সপ্তাহ ধরে, মার্কেটের ট্রেডাররা মূলত মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল উপেক্ষা করেছে। গত সপ্তাহে যুক্তরাজ্যের বেকারত্ব এবং মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হলেও মার্কেটের ট্রেডাররা তাতে খুব বেশি প্রতিক্রিয়া দেখায়নি। বরং তার পরদিনই, তেমন কোন উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়া সত্ত্বেও, পাউন্ডের মূল্য ১০০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছিল। সোমবার, ইউরোজোনে জানুয়ারির মুদ্রাস্ফীতির দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে এবং জার্মানিতে IFO বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স প্রকাশিত হবে। সাধারণত, মুদ্রাস্ফীতির দ্বিতীয় অনুমান প্রথম অনুমানের সঙ্গে মিলে যায়, তাই মার্কেটে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা কম। IFO ইনডেক্সকে গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা মার্কেট সেন্টিমেন্টের উপর খুব সামান্য প্রভাব ফেলে থাকে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ড (BoE)-এর প্রতিনিধিদের বক্তব্য নির্ধারিত রয়েছে, যার মধ্যে লম্বার্ডেলি, বাল্জ, রামসডেন এবং ধিংগ্রা বক্তব্য দেবে। তবে, আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে মুদ্রানীতি সম্পর্কে কোনো জরুরি প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে না। তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকই তাদের অবস্থান স্পষ্টভাবে প্রকাশ করেছে। সর্বশেষ যুক্তরাজ্যের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পর, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড সুদের হারের বিষয়ে তাদের অবস্থান সামান্য পরিবর্তন করতে পারে। তবে, এই পর্যায়ে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের ক্ষেত্রে মুদ্রাস্ফীতির চেয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে অগ্রাধিকার দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, মার্কেটে স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। মৌলিক কারণ এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট দুর্বল থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমানে স্থানীয় পর্যায়ে ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে, এবং ইউরোর মূল্যও বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে, আমাদের ধারণা এই স্থানীয় প্রবণতাগুলো খুব শীঘ্রই শেষ হবে, বিশেষ করে ইউরোর ক্ষেত্রে, কারণ ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার জন্য কোন শক্তিশালী কারণ নেই। Read more: https://ifxpr.com/3F1yVcO
-
১৪ ফেব্রুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1581715845.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার প্রকাশিতব্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের সংখ্যা খুব বেশিও না আবারও খুব কমও না। ইউরোজোনে চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপি প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশিত হবে করবে, যা বস্তুত প্রথম বা তৃতীয় অনুমানের তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে, এই প্রতিবেদনের প্রভাবে মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম। জার্মানি এবং যুক্তরাজ্যে আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হচ্ছে না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প উৎপাদন এবং খুচরা বিক্রয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে; দুটিই তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন, তবে এগুলোর প্রভাবে মার্কেটে বিশেষভাবে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টির আশা করা হচ্ছে না। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, তবে ঘন ঘন পুনরুদ্ধার বা কারেকশন দেখা যাচ্ছে। আজকের দিনও এর ব্যতিক্রম না হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: শুক্রবার কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নেই, কারণ কোনো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের বক্তব্য নির্ধারিত নেই। তবে, এই মুহূর্তে ট্রেডারদের এসব বক্তৃতার প্রয়োজন নাও হতে পারে। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, এবং ফেডারেল রিজার্ভের অবস্থান বেশ স্পষ্ট এবং শিগগিরই তার কোন পরিবর্তন হবে বলে মনে হচ্ছে না। ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন অব্যাহত রয়েছে, যা মূলত টেকনিক্যাল কারণেই ঘটছে এবং এটি প্রায় ৮০% সম্পন্ন হয়েছে। আমরা আশা করছি এই কারেকশন আরও এক মাস চলতে পারে, তারপর নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হতে পারে, যা দৈনিক টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে মার্কেটে সম্পূর্ণ অনিশ্চিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। মার্কেটে এখনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তাই যৌক্তিক মুভমেন্ট আশা করা উচিত নয়। ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য টানা তিন দিন ধরে ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে, তবে আজ সহজেই দরপতন শুরু হতে পারে। কারেকশন সবসময়ই জটিল গঠন অনুসরণ করে, যেখানে ঘন ঘন পুনরুদ্ধার এবং অভ্যন্তরীণ মুভমেন্ট দেখা যায়। Read more: https://ifxpr.com/3CF9eON
-
১২ ফেব্রুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1100949265.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবারের জন্য খুবই অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আজকের প্রধান প্রতিবেদন হলো যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন, যা ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির উপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ফেডের সুদের হার কমানোর কোনো তাৎক্ষণিক পরিকল্পনা নেই, যা জেরোম পাওয়েল গতকাল পুনরায় নিশ্চিত করেছেন। যদি মাঝারি মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে—যা গত তিন মাস ধরে বৃদ্ধি পাচ্ছে—তাহলে ২০২৫ সালে অন্তত দুই দফা সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা আরও হ্রাস পাবে, যেমনটি ট্রেডাররা প্রাথমিকভাবে প্রত্যাশা করেছিল। তাই যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতির উচ্চ হার সাধারণত ডলারের জন্য বেশি ইতিবাচক। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের প্রধান ইভেন্ট হিসেবে মার্কিন কংগ্রেসে জেরোম পাওয়েল দ্বিতীয়বারের মতো বক্তব্য দেবেন। এটি উল্লেখযোগ্য যে সাম্প্রতিক সময়ে তিনটি প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠান, তাই মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থানের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা কম। গতকাল কংগ্রেসে পাওয়েল সিনেটরদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন, তবে তিনি কোনো নতুন বা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি। যদিও আজ আইনপ্রণেতাদের প্রশ্ন কিছুটা ভিন্ন হতে পারে, তবে পাওয়েলের বক্তব্য ফেডের বর্তমান নীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকার সম্ভাবনা বেশি। ফলে, আজ পাওয়েলের বক্তব্য থেকে এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনা কম যা মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে মার্কেটে অত্যন্ত অনিশ্চিত মুভমেন্ট যেতে পারে। ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতারত মাত্রা বেশি থাকতে পারে, এবং দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের হলো যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন, যা মূল্যের ওঠানামার মাত্রা আরও বৃদ্ধি করতে পারে। যদি যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়, তাহলে বিকালের দিকে ডলারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যদিকে, যদি মূল্যস্ফীতি কমে যায়, তাহলে ডলারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3ECJH9y