Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'অর্থনৈতিক প্রতিবেদন'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 8 results

  1. ৬ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বর্তমানে সেগুলোর বিশেষ প্রয়োজনও নেই। রাতে, মার্কিন নির্বাচনের প্রভাবে কয়েক ঘন্টার মধ্যে প্রধান দুটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ২০০ পিপসের মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এর ফলে, দিনের বাকি সময়েও মার্কেটে উভয় দিকে ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করতে পারে। নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস দেওয়া অসম্ভব, ঠিক তেমনি সময়ের সাথে সাথে ফলাফলে কী পরিবর্তন আসবে তা অনুমান করাও কঠিন। সুতরাং, সপ্তাহের বাকি অংশে সম্ভাব্য মুভমেন্টের পূর্বাভাস দেয়ার চেষ্টা করব না। ডলার এখনও নেতৃস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে কারণ বৈশ্বিক প্রবণতা নিম্নমুখী। আগামীকাল অনুষ্ঠিতব্য ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকগুলো মার্কেটে অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য রয়েছে। যদিও লাগার্ড সাধারণত এমন কিছু বলেন না যা ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়, তবে তিনি সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি ছিল। তবে, বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মনোযোগ ক্রিস্টিন লাগার্ড, ইসিবি বা এর মুদ্রানীতির দিকে নেই। সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ফেড ও ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের উপরই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট নির্ভর করবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য হঠাৎ করে উভয় দিকেই পরিবর্তিত হতে পারে। মার্কিন ডলারের মূল্যের রাতের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট বিভ্রান্তিকর হতে পারে, কারণ এটি কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কমলা হ্যারিস জয়লাভ করে বা ফেড আগামীকাল নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তবে ডলারের মূল্য সহজেই হ্রাস পেতে পারে। সুতরাং, কোনও ট্রেডিং পজিশন ওপেন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। Read more: https://ifxpr.com/4fADbxe
  2. ৫ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হল যুক্তরাষ্ট্রের ISM থেকে পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন। এটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। মার্কিন উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদনের ফলাফল আবারও হতাশাজনক ছিল, তাই দেশটির পরিষেবা খাত কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব প্রশমিত করতে সহায়তা করতে পারে। আজ যদি পরিষবা PMI সূচকের ফলাফলও দুর্বল হয়, তবে মার্কিন ডলার অব্যাহতভাবে দরপতনের শিকার হতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে মঙ্গলবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। লাগার্ডে সাধারণত তার বক্তব্যে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেন না, তবে এইবার তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা প্রত্যাশার তুলনায় বেশি ছিল। এটি সম্ভাব্যভাবে এই ইঙ্গিত দেয় যে ইসিবির অবস্থান কিছুটা হকিশ বা কঠোর হতে পারে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হবে। তবে উল্লেখ্য যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির নমনীয়করণের সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যেই মার্কেটে মূল্যায়িত হয়েছে, তাই EUR/USD পেয়ারের মূল্য সম্ভবত ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে কারণ এই পেয়ার ইউরোপীয় অঞ্চলের আর্থিক নীতিমালার সম্ভাব্য নমনীয়করণ দ্বারাও প্রভাবিত হবে। উপসংহার: এ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক কারণগুলো আবারও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। এই সপ্তাহটি বেশ উত্তেজনাপূর্ণ এবং অস্থিরতাসম্পন্ন হতে পারে, তাই পরবর্তী চার দিনে নির্ধারিত সব ইভেন্টের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, ফেডের বৈঠক, এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে অনিয়মিত এবং অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3AEZxyu
  3. ৩১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বাস্তবিক অর্থেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি সম্পর্কিত প্রতিবেদন। গতকাল জানা গেছে, জার্মানির মূল্যস্ফীতি ২% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই আজ আমরা যুক্তিসঙ্গতভাবে আশা করতে পারি যে ইউরোজোনের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি পূর্বাভাসকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণের কথা ভাবতে পারে। যদি নভেম্বরেও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়, তবে ইসিবি পরবর্তী কয়েকটি বৈঠকে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণ করতে পারে। এই পরিস্থিতি ইউরোকে সমর্থন যোগাবে। আমরা আশা করছি না যে এটি একাই ইউরোর মূল্যের দুই বছর ধরে চলা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরুজ্জীবিত করবে, তবে কমপক্ষে এটি একটি কারেকশনকে উদ্দীপিত করতে পারে। আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে রয়েছে পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচক, জবলেস ক্লেইমের সংখ্যা, এবং মার্কিনিদের ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন। আমরা মনে করি এগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন নয়, তবে PCE সূচকটির ফলাফল মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে বিশেষ কিছুই নেই। গতকাল জার্মানির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল ডিসেম্বর মাসে ইসিবির সুদের হার কমানো নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে, এবং আজকের ইউরোজোন মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন এ ব্যাপারে সঠিক অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। ইসিবি বা ফেডারেল রিজার্ভের তরফ থেকে কোনো বিবৃতি নির্ধারিত নেই। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনগুলোর ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, যে সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন ইউরোকে সমর্থন করতে পারে, যখন পাউন্ডের জন্য আবারও কঠিন সময় আসতে পারে। কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের PCE সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হলে পাউন্ডের মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3NLmOSj
  4. ৩০ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে এবং এগুলোর সবগুলোই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানিতে বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি এবং জিডিপি সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। ইউরোজোনে জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপি প্রতিবেদনের পাশাপাশি ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ মার্কেটের বেশ কার্যকর মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর জন্য শক্তিশালী সমর্থনের আশা করা কঠিন, কারণ এই অঞ্চলের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সম্ভবত পূর্বাভাস ছাড়াবে না, এদিকে জার্মানির বেকারত্বের হার খুব প্রভাবশালী সূচক নয় এবং জার্মানির মুদ্রাস্ফীতির সামান্য ত্বরণ ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করবে বলে মনে হয় না। তবে, দুপুরের দিকে প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেট সেন্টিমেন্টকে শক্তিশালীভাবে প্রভাবিত করতে পারে। আজ উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ইভেন্ট হল ইসিবি'র ইসাবেল শ্ন্যাবেলের বক্তব্য। তবে, যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, ইসিবির কৌশল ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে: আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ অব্যাহত থাকবে এবং ডিসেম্বরে সুদের হার আরও 0.25% কমানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই, শ্ন্যাবেল আজ নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হচ্ছে না। যাই হোক না কেন, মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের দিকে নজর রাখবে। উপসংহার: এই সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, ফলে পূর্বাভাস দেয়া কঠিন। আমরা মনে করি ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা কম, তবে মার্কিন প্রতিবেদনের মাধ্যমে সমর্থন পেলে তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে যদি সেগুলোর ফলাফল গতকালের JOLTs থেকে প্রতিবেদনের ফলাফল মতো হয়। তাই, ইউরো এবং পাউন্ডের ট্রেডাররা সম্ভাব্য সমর্থনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের দিকে তাকিয়ে আছে। Read more: https://ifxpr.com/4fqXk8z
  5. ২৯ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে দুটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে জার্মানির GFK কনজিউমার কনফিডেন্স সূচক, যা উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব বহন করে না, কারণ এটি অপেক্ষাকৃত ছোটখাট একটি প্রতিবেদন। তবে দ্বিতীয় প্রতিবেদন বেশি গুরুত্ব বহন করে: এটি যুক্তরাষ্ট্রের সেপ্টেম্বরের JOLTs কর্মসংস্থান সৃষ্টি সংক্রান্ত প্রতিবেদন। আগস্টের তুলনায় এই প্রতিবেদনের ফলাফল সামান্য নিম্নমুখী হবে বলে পূর্বাভাস রয়েছে, তবে যেহেতু সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্বের হার কমেছে, তাই JOLTs-এর মূল পরিসংখ্যানের ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যেতে পারে। এটি আজকের একমাত্র প্রতিবেদন যা মার্কেট সেন্টিমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো উল্লেখযোগ্য মৌলিক ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না। ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের প্রতিনিধিদের নতুন কোনো বক্তব্য অনুষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনা নেই, যদিও বর্তমানে সেগুলো বিশেষ প্রয়োজনীয় নয়, কারণ ইসিবির পরবর্তী বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে এখনও পাঁচ সপ্তাহ বাকি। ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের কাছ থেকেও কোনো বক্তব্যের আশা করা হচ্ছে না, কারণ ৬-৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকের আগে তারা আর্থিক নীতিমালা নিয়ে কোন ধরনের আলোচনা করতে পারবেন না। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সম্ভবত ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হতে পারে, যখন ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। বাস্তবে, আজ এই কারেন্সিগুলোর মূল্যের বিপরীতমুখী মুভমেন্ট দেখা যাবে না বলেই মনে হচ্ছে, শুধুমাত্র JOLTs থেকে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই, উভয় কারেন্সি পেয়ারের জন্য একই দিকনির্দেশনায় বাই বা সেল সিগন্যালের অপেক্ষা করা সম্ভবত বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত হবে, যেন সেগুলো একে অপরের বিপরীত না হয়। Read more: https://ifxpr.com/3BZeEmK
  6. ২২ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2067113111.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, যার মানে মার্কেটে পর্যবেক্ষণ করার মতো কোন প্রতিবেদন থাকবে না। তবে, গতকাল এই পরিস্থিতি মার্কেটে সারাদিন ধরে নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি করতে বাধা দেয়নি। অবশ্যই, এটা ভাবা বোকার মতো কাজ হবে যে আজকের পরিস্থিতি গতকালের মতোই হবে, তবে মার্কেটে এখনও শক্তিশালী নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তাই সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা ছাড়াই ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি প্যাট্রিক হার্কার, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড এবং ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেনের বক্তব্যকে উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তাত্ত্বিকভাবে, এদের তিনজনই এমন কিছু নতুন তথ্য দিতে পারেন যা ইউরো এবং ডলারের এক্সচেঞ্জ রেটকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে, এর সম্ভাবনা খুবই কম। ফেডের প্রতিনিধিরা প্রায় প্রতিদিনই বক্তব্য দিয়ে থাকেন এবং তাদের বক্তব্যের মধ্যে বেশ বৈচিত্র্য দেখা যায়। শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত নতুন প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। ক্রিস্টিন লাগার্ডও গত সপ্তাহের ইসিবির বৈঠকের পর মুদ্রানীতির বিষয়ে আলোচনা থেকে বিরত থাকতে পারেন, মার্কেটের ট্রেডাররা ইসিবির বৈঠক থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য পেয়েছিল। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ট্রেন্ড লাইনের থেকে রিবাউন্ড করেছে, তাই আবারও নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। তবে উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা আবারও কম থাকতে পারে। লাগার্ডের বক্তব্য ইউরোর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়ায় তিনি মুদ্রানীতির বিষয়ে মৌলিকভাবে নতুন কোনো তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হয় না। Read more: https://ifxpr.com/4eStKZY
  7. ২১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, তাই মার্কেটে মনোযোগ দেওয়ার মতো খুব বেশি কিছু নেই। খুব সম্ভবত আমাদের সামনে একটি শান্ত দিন রয়েছে, যেখানে মূল্যের ন্যূনতম পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। এটি আবারও উভয় পেয়ারের মূল্যের কারেকশন করার একটি ভালো সুযোগ হতে পারে, তবে এই মুহূর্তে, কোনো পেয়ারের মূল্যই ট্রেন্ডলাইন ভেদ করতে পারেনি। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি লরি লোগান এবং নিল কাশকারির ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে নতুন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন ছাড়া বা সাম্প্রতিককালে ফেড থেকে নতুন কিছু প্রকাশিত না হলে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে আমরা আর কী আশা করতে পারি? আমরা মনে করি FOMC-এর কর্মকর্তারা শুক্রবারের তাদের সহকর্মীদের মতোই মার্কেটে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবেন না। তারা সন্ধ্যার শেষের দিকে কথা বলবেন, এবং দিনের বেলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা পরিকল্পিত নেই। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ড উভয়েরই পুনরায় দরপতন শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি উভয় পেয়ারের মূল্যের ট্রেন্ডলাইন থেকে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, তাহলে নতুন করে দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, মূল্যের ভোলাটিলিটি কম থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং ফ্ল্যাট মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হতে পারে। মনে রাখবেন, ফ্ল্যাট মার্কেটে বেশিরভাগ সিগন্যালই ফলস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। সুতরাং, এমনকি মূল্য ট্রেন্ডলাইন ভেদ করলেও এটিকে ভবিষ্যৎ দর বৃদ্ধির নিশ্চয়তা হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/4f8Oyfq
  8. ৯ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। একদিকে, এর অর্থ হলো উভয় প্রধান কারেন্সি পেয়ারের আরও দরপতনের জন্য কোনও অতিরিক্ত চাপ নেই। অন্যদিকে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য কারেকশন করার সুযোগ পেয়েছিল, কিন্তু সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। তাই, কারেকশন ছাড়াই উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে নতুন প্রযুক্তিগত সিগন্যালের প্রয়োজন। যেকোনো ক্ষেত্রেই, আজ কোন উল্লেখযোগ্য মুভমেন্টের আশা করা যাচ্ছে না। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে, ফেডারেল রিজার্ভের মনিটারি কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্যের বক্তব্যের ওপর দৃষ্টি দেওয়া যেতে পারে, যার মধ্যে লরি লোগান, থমাস বারকিন, অস্টান গুলসবি ও অন্যান্য কয়েকজন কর্মকর্তার বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা নভেম্বরে সুদের হার ০.৫% কমানোর বিষয়টিকে সমর্থন করছেন, তবে সবাই নয়। তাই মার্কেটের ট্রেডাররা এই বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যে, আর কারা "ডোভিশ বা নমনীয়" অবস্থানের পক্ষে আছেন। ফেডের যত বেশি সদস্য ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের পক্ষে থাকবে, ভবিষ্যতে ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা তত কমে যাবে। তবে এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই আসন্ন আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণের পুরো চক্রটি আংশিক বা পুরোপুরি মূল্যায়ন করে ফেলেছে। ডলারের দরপতনের জন্য নতুন কোন কারণ নেই। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে। তবে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনেও একই সুযোগ ছিল কিন্তু সেটি ঘটেনি। মার্কেটে স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করছে এবং নভেম্বর মাসে ফেডের সুদের হার ০.৫% কমানোর সম্ভাবনা ডলারের ওপর কোন চাপ সৃষ্টি করছে না। যদি কার্যকর সেল সিগন্যাল পাওয়া যায়, তবে কারেকশন ছাড়াই উভয় কারেন্সি পেয়ারের আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/4h0QmZU
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search