Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'forex tools'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 3 results

  1. অনেক অনেক ফরেক্স ট্রেডাররা মনে করে টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর কাজ করে না, টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর আসলে ভুয়া। Moving average crossover, RSI, Stochastic সব ইন্ডিকেটর মার্কেট এর একটা নির্দিষ্ট অবস্থা নির্দেশ করে মাত্র যা প্রকৃতঅর্থে বায় অথবা সেল সিগন্যাল দিতে পারে না। তাহলে মেটাট্রেডারে এত সব ইন্ডিকেটর দেয়ার অর্থ কি কিংবা এত সব টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর এত গবেষণা কি দরকার? বিষয়টা আসলে পরিষ্কার হওয়া দরকার। কারেন্সি মুভমেন্ট স্ট্রেটিজি অনেক অভিজ্ঞ ট্রেডার নিয়মিত ভাবে তৈরি করছেন কেউ কেউ খুব ভালো ফল পেয়েছেন আবার কেউ কেউ দারুণ বিরক্ত। নির্দিষ্ট একটা গাণিতিক উপাদান দিয়ে তৈরি এই সব টুলস মার্কেট এর একটা অবস্থায় একটা ফরম্যাট এ অঙ্কিত হয় এভাবেই মুলত ইন্ডিকেটর নামক টেকনিক্যাল এনালাইসিস টুলস গুলো আচরণ করে থাকে। কিন্তু বর্তমান মার্কেটের আলোকে পরবর্তী মার্কেট কি তা বলার কতটুকু দক্ষতা আছে এই সব টুলুস এর যা অনেকের প্রশ্ন। টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটরের আসল সত্যতাঃ এই প্রশ্নের জবাব এক নিমিষে পাওয়া যায় যদি আপনি এই ইনডিকেটর কে সিগন্যাল সাইন না ধরে মার্কেট অবস্থান নির্দেশক হিসেবে মনে করেন। কারন টেকনিক্যাল টুলসগুলো সরাসরি কখনো বায় বা সেল সিগন্যাল দিতে পারে না বরঞ্চ এই সব টুলুস আপনাকে মার্কেট অবস্থা বলে দেয় তারপর আপনি ভালো বুঝবেন আপনি কি করবেন। আসুন বিষয়টা আরেকটু পরিষ্কার করে বলার চেষ্টা করি, যেমন ধরুন, RSI (14) Level 30 অর্থাৎ RSI ১৪ পিরিয়ডে মার্কেট এভারেজ লাভের চেয়ে লসের পরিমাণ বেশী, আবার যদি RSI (14) Level 60 তাহলে শেষ ১৪ পিরিয়ডে এভারেজ লসের চেয়ে লাভের পরিমাণ বেশী, এটা খুব সিম্পল একটা থিউরি এই টুলুস এর জন্য, কারন টুলসটা তৈরির ভিত্তি ছিল এমন একটা কেলকুলেশন অথচ আপনি কি করছেন এই লেভেল গুলো কে সিগন্যাল ধরে ট্রেডে নেমে যাচ্ছেন আর কখনো কাজ করছে কখন বা না। কেন RSI যদি ০ তে ও আসে তাহলে কি এভারেজ লাভের চেয়ে লস আরো কমতে পারে না ? কিংবা ১০০ ও যায় তাহলে ও কি এভারেজ লসের চেয়ে বেশী লাভের স্বাক্ষর রাখে না? তাই আপনি কখনোই বলতে পারেন না যে RSI এর লেভেল গুলো আপনার জন্য সিগন্যাল। নিচের চিত্রটি লক্ষ্য করুন RSI nearly of level 100, তাহলে কি আপনি বলবেন আপনার এখন সেল সিগন্যাল ? কারন RSI হচ্ছে মুলত অতিরিক্ত বায়/সেল তথ্য প্রদানকারী একটি টুলস যার আলোকে আপনি মুলত বুঝতে পারেন মার্কেট এর বর্তমান অবস্থান। হ্যাঁ এটা অস্বীকার করার কারন নাই যে আমরা বলে থাকি RSI 70+ , Go for short and RSI 30+ Go for long. এই এথিকস টি আমি বলব না সম্পূর্ণরুপে মিথ্যা, তবে এটা সঠিক নয় যে এটা আপনার অর্ডার সিগন্যাল। তাহলে কি টেকনিক্যাল টুলস সম্পূর্ণরুপে মূল্যহীন ? না, মোটেই তা নয়, এই টূলস গুলো আপনাকে সাহায্য করবে মার্কেট অবস্থান, তারল্য, সম্ভাবনা এবং করনীয় ইত্যাদি বিষয় বুঝতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে। মনে রাখবেন টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর কখনোই ট্রেডিং সিগন্যাল ট্রিগার নয়। আপনি ট্রিগার নিজেই তৈরি করতে পারেন, যখন আপনি ক্যান্ডেলস্টিক, প্রাইস অ্যাকশন, ব্রেকআউট, রিট্রেসমেন্ট সহ নানা বিষয়গুলো জেনে মার্কেট অবসার্বে ট্রেডে শুরু করবেন আর ট্রেডিং এর আসল সূত্রই এটা। আশা করছি টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর বিষয়টা ভালোভাবেই বঝতে পেরেছেন। এখন কি ভাবছেন টেকনিক্যাল ইন্ডিকেটর কতটুকু উপকারী? আসলে ভাববার কোন অবকাশ নেই বরং পার্থক্যটা বুঝে নিয়ে ট্রেড করুন।
  2. [cPSM বা Currency Pair Strength Meter মাইক্রোসফট এক্সেলে তৈরি একটি এক্সটার্নাল রুলস। এটি MT4 টার্মিনালের সাথে লিঙ্ক তৈরি করে ফরেক্স মার্কেটের ৩০টি কারেন্সি পেয়ারের ডেইলি রেঞ্জ ও স্ক্যলপিংয়ের জন্য উপযুক্ত পেয়ারের রিকমেন্ডেশনসহ সেশন ওপেন ও ক্লোজ হতে অবশিষ্ট সময়ের হিসাব প্রদর্শন করে। cPSM ওপেন করার জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল ২০০৭ বা এর ঊর্ধ্বের কোনো ভার্সন ব্যবহার করুন।] আপনি একজন স্ক্যালপার। আপনি শর্ট টাইমফ্রেমে স্বল্প-সময়ের জন্য ট্রেড ওপেন করেন আর অল্প কিছু পিপস পেলেই ট্রেড ক্লোজ করে দেন। আপনি জানেন যে, আপনার কাছে খুব ভালো একটি স্ক্যালপিং স্ট্র্যাটেজি আছে। কিন্তু তারপরেও আপনি আশানুরূপ সাফল্য পাচ্ছেন না। আপনি যে বড় ভাইয়ের নিকট থেকে বা যাদের কাছ থেকে স্ট্র্যাটেজিটি সংগ্রহ করেছেন, এই একই স্ট্যাটেজি ব্যবহার করে তারা ৮৫%–৯০% সফলতা পাচ্ছে। কিন্তু আপনি পারছেন না। কেন? আপনি কি ভাবছেন আপনার সাথে ফরেক্স মার্কেটের পৈত্রিক আমলের শত্রুতা রয়েছে? নাকি আপনি ট্রেড করতে বসলেই মার্কেট আপনার সাথে ঠাট্টা-মশকরা শুরু করে দেয়? ফরেক্স মার্কেটে আপনার দুই–তিন বছরের অভিজ্ঞতা হয়ে গেল, অথচ তারপরেও মনমতো একটি প্রফিটেবল স্ট্যাটেজি দাড় করাতে পারছেন না এবং অন্যদের প্রফিটেবল স্ট্র্যাটেজিও আপনার হাতে পড়লেই পাগলামি শুরু করে দেয়। কি এর কারণ? উত্তর হচ্ছে আপনার কাছে একটি প্রফিটেবল স্ট্র্যাটেজি আছে ঠিকই। কিন্তু আপনি এর সঠিক ব্যবহার করতে পারছেন না। মার্কেট থেকে আপনি কিছু পিপস (পিপস = প্রফিট) আশা করেন, অথচ মার্কেটে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে ওঠানামা (মুভমেন্ট) না থাকে তাহলে পিপস কি আপনি হাওয়ার উপর দিয়ে পাবেন? নাকি আপনার স্ট্যাটেজি মার্কেটের মোড় ঘুরিয়ে দিয়ে মুভমেন্ট তৈরি করবে? মোটেও না। স্ট্র্যাটেজি মার্কেটের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়।, মার্কেট স্ট্র্যাটেজির উপর ভিত্তি করে মুভমেন্ট করে না। সুতরাং মুভমেন্টবিহীন, সাইডওয়ে এবং একদম স্বল্প-রেঞ্জের মার্কেটে আপনি আপনার স্ট্র্যাটেজি নিয়ে যতই পিপস শিকারে নামেন না কেন, আর ঘন্টার পর ঘন্টা চার্টের সামনে বসে থাকেন না কেন – স্প্রেডের কারণে এবং ভুল সময়ে ট্রেড করার কারণে আপনি শুধু ডিপোজিট হারাতেই থাকবেন। ভুল সময়ে ভুল ট্রেডের ফলে পাঁচ-সাতটি লসের ট্রেডের পরে চরম হতাশ হয়ে সমস্ত লস একবারে রিকভারি করার জন্য জেদের বসে চার-পাঁচ গুণ বড় লটে ট্রেড ওপেন করে পরিশেষে একাউন্ট জিরো করে তারপর মাথায় হাত দিয়ে তীব্র ক্ষোভ ও দুঃখের সাথে বলবেন, “প্রতিটি ট্রেডেই নিয়ম মানার পরেও ফরেক্স মার্কেট আমার সাথে এমন করে কেন? আমি ফরেক্স মার্কেটের কি ক্ষতি করেছি?” আসল কথা হচ্ছে, আপনি স্ক্যালপিং করার জন্য প্রতিবারই সঠিক সময়ে সঠিক কারেন্সি পেয়ারটি নির্বাচন করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। স্ক্যালপিং যেহেতু স্বল্প-সময়ের জন্য করা হয়ে থাকে, সেহেতু মার্কেট যে পেয়ারে পর্যাপ্তমাত্রায় মুভমেন্ট আছে সেই পেয়ারে ট্রেড করা একান্তু অপরিহার্য। ধরুন আজ সারাদিনে USDCHF পেয়ারটি মাত্র ৬০ পিপসের মধ্যেই ঘুরপাক খাচ্ছে। যে পেয়ারের আজকের রেঞ্জেই হলো মাত্র ৬০ পিপস, সে পেয়ারের নিজের আছে কি আর আপনাকেই বা দেবে কি! উল্টো আপনার থেকে আরো কেড়ে নেবে। ধরুন একই দিনে একই সময়ের মধ্যে অন্য আরেকটি পেয়ার (ধরা যাক, NZDJPY) ইতিমধ্যেই ৩০০+ পিপস মুভ করেছে। অথচ আপনি তা জানেনই না! কিন্তু আপনি যদি জানতেন তাহলে উক্ত পেয়ারের M5, M15 বা M30 চার্টে কি আপনি আপনার স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী একটি বা দুটি ভালে এন্ট্রি খুঁজে পেতেন না? আমরা বলতে পারি যে, পাওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর ছিল। অর্থাৎ আসল কথা হচ্ছে মার্কেটে ওঠানামা থাকলে সেখানে স্ক্যালপিং করে সাফল্য পাওয়া সম্ভব। কিন্তু সঠিক সময়ে সঠিক পেয়ার নির্বাচন করাটাই হলো মুশকিল। ট্রেডিংয়ের জন্য আপনার ব্রোকার আপনাকে ৩০/৪০ বা তারচেয়েও বেশি পেয়ার দিচ্ছে। এখান থেকে ট্রেডিংয়ের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত পেয়ারটি খুঁজে পেতে গেলে আপনাকে একটি একটি করে চার্ট ওপেন করে ডেইলি ক্যান্ডেল দেখতে হবে। তারপরে দেখতে হবে পেয়ারটির M5, M15 বা M30 টাইমফ্রেমের বর্তমান অবস্থা। তাও পাক্কা ৩০–৪০ মিনিটের কাজ! ততক্ষণে দু-একটি ভালো সেটআপ এসেও চলে গেছে। একেই বলে বিড়ম্বনা! এই পেয়ার বাছাবাছির কাজটি যদি কোনো টুলস দিয়ে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই করা যেত, তাহলে নিঃসন্দেহে একটি কাজের কাজ হতো! হ্যাঁ, আপনার এই মহা-ঝামেলার কাজটি করে দেবে আমার তৈরি cPSM মাত্র ০১ সেকেন্ডের মধ্যেই! cPSM মাইক্রোসফট এক্সেলে আমার তৈরি একটি টুলস। আপনি অবাক বিষ্ময়ে দেখবেন যে, যেসব পেয়ারগুলোতে আজকে প্রচুর মুভমেন্ট হয়েছে বলে মনে করছেন তারচেয়ে দুই-তিন গুণ বেশি মুভ করা পেয়ারও আছে। সুতরাং আপনি পরবর্তী এক মিনিটের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি মুভ করা চার-পাঁচটি চার্ট ওপেন করে আপনার নিজস্ব স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী ট্রেড এন্ট্রি নিতে পারবেন। যেহেতু এসব পেয়ারের মুভমেন্ট প্রচুর, তাই প্রফিটের জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা চার্টের সামনে বসে থাকতে হবে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কয়েক মিনিটের ভিতরে আপনার টার্গেট পূরণ হয়ে যাবে। তখন তাইরে – নাইরে গানে গাইতে গাইতে পিসি বন্ধ করে অন্য কাজে হাত দিতে পারবেন। cPSM কোনো ট্রেডিং স্ট্র্যাটেজি নয়। তবে এটি আপনার স্ক্যালপিং ট্রেডিং সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হওয়ার যোগ্যতা রাখে। আপনি ইচ্ছা করলে cPSM দ্বারা কোনো স্ক্যালপিং স্ট্র্যাটেজিও তৈরি করতে পারবেন। অথবা আপনার স্বল্প প্রফিটেবল স্ট্র্যাটেজি দ্বারাও cPSM এর সাহায্যে ভালো প্রফিট করতে পারবেন। cPSM আপনাকে সরাসরি যেসব বিষয়ে সাহায্য করবে তা হলো:– ১। সেকেন্ডের মধ্যেই জানিয়ে দেবে ৩০টি কারেন্সি পেয়ারের ডেইলি রেঞ্জ। ২। স্ক্যালপিংয়ের জন্য ট্রেডেবল পেয়ারের যোগ্যতাভিত্তিক পরিবর্তনশীল তালিকা। ৩। ট্রেডেবল পেয়ারের রিকমেন্ডেশন। ৪। খোলা থাকা সেশনের সাথে সমন্বয় করে সংশ্লিষ্ট দেশের কারেন্সি রিলেটেড পেয়ার নির্বাচনের সুযোগ। ৫। সেশন খোলার কত সময় অবশিষ্ট আছে তার ঘন্টা, মিনিট ও সেকেন্ড ভিত্তিক প্রতি মুহূর্তের আপডেট। ৬। সেশন বন্ধ হওয়ার কত সময় অবশিষ্ট আছে তার ঘন্টা, মিনিট ও সেকেন্ড ভিত্তিক প্রতি মুহূর্তের আপডেট। ৭। একই সাথে ব্রোকার ও স্থানীয় সময় প্রদর্শন। cPSM কি শুধুই স্ক্যলপারদের জন্য? cPSM স্ক্যালপারদেরকে ট্রেডের জন্য সঠিক পেয়ার নির্বাচনে দ্রুত সহায়তাকারী একটি এক্সটার্নাল টুলস। যারা লং টার্ম ট্রেডিং করেন, cPSM তাদেরকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো সাহায্য করবে না। তবে কোনো লং ট্রেডার প্রতিদিনের ৩০টি পেয়ারের ডেইলি মুভমেন্টের তালিকা একত্রে পেয়ে টেকনিক্যাল এনালাইসিস করতে চাইলে তার এরূপ চাহিদা পূরণে cPSM নিঃসন্দেহে ফলদায়ক বিবেচিত হবে। ১৭/১০/২০১৪ ইং তারিখের রিলিজ ডেট হতে আগামী ০১ মাসের জন্য cPSM এর ট্রায়াল ভার্সন সবার জন্য উন্মুক্ত করা হলো। আগামী ১৬/১১/২০১৪ ইং তারিখে ট্রায়াল পিরিয়ড শেষ হবে। তাই এখনি নিচের লিঙ্ক হতে cPSM ডাউনলোড করুন এবং স্ক্যালপিং করার জন্য সঠিক কারেন্সি পেয়ার নির্বাচনে cPSM এর সহায়তা নিন। ডাউনলোড লিঙ্ক: http://www.mediafire.com/download/x6e837nny1y5jyd/cPSM+%28Scalper%27s+Guide%29.rar#39;s_Guide).rar স্ক্যালপারদের স্ক্যাল্প ট্রেডিংয়ে ধারাবাহিক সাফল্য কামনা করি। বিঃ দ্রঃ cPSM ব্যবহার করার পূর্বে ইউজার ম্যানুয়াল ভালোভাবে পড়ে নির্দেশনা মোতাবেক MT4 প্লাটফর্মের সেটিংস প্রদান করতে হবে।
  3. আমরা যদি ট্রেন্ড লাইন থিওরিকে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাই এবং আপ ট্রেন্ড বা ডাউন ট্রেন্ড লাইনের সাথে একইদিকে সমান্তরাল ভাবে আরেকটি লাইন অাঁকি ,তবে একটি চ্যানেল তৈরী হবে । চ্যানেল হল টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিসের আরেকটি টুলস যা বাই ও সেল করার জন্য ভালো প্রাইস নির্ধারন করতে আমাদেরকে সাহায্য করে । উর্ধমুখী চ্যানেল অাঁকার জন্য আপট্রেন্ড লাইনের সমান্তরালে একটি লাইন অাঁকতে হবে এবং তা সাম্প্রতিক বটম পয়েন্টগুলোর সাথে কানেক্ট করতে হবে । ট্রেন্ড লাইন অাঁকার সময়ই এই লাইনটি অাঁকতে হবে । নিম্নমুখী চ্যানেল অাঁকার জন্য ডাউনট্রেন্ড লাইনের সমান্তরালে একটি লাইন অাঁকতে হবে এবং তা সাম্প্রতিক টপ পয়েন্টগুলোর সাথে কানেক্ট করতে হবে । ট্রেন্ড লাইন অাঁকার সময়ই এই লাইনটি অাঁকতে হবে । যখন প্রাইস নিচের ট্রেন্ড লাইনকে হিট করবে তখন আপনি বাই করতে পারেন আর যদি প্রাইস উপরের ট্রেন্ড লাইনকে হিট করে তবে আপনি সেল করতে পারেন । চ্যানেল 3 প্রকার : (1) উর্ধমুখী চ্যানেল (Higher highs and higher lows) (2) নিম্নমুখী চ্যানেল (Lower highers and lower lows) (3) সমান্তরাল বা সাইডওয়ে চ্যানেল (Ranging) চ্যানেল সম্পর্কে জরুরী কিছু তথ্য : চ্যানেল অাঁকার সময় দুটি ট্রেন্ড লাইনই সমান্তরাল হতে হবে চ্যানেলের নিচের অংশটা বাই জোন এবং উপরের অংশটা সেল জোন হিসাবে বিবেচিত হয় । ট্রেন্ড লাইন অাঁকার মত চ্যানেল অাঁকার সময়েও জোর করে চ্যানেল অাঁকার চেষ্টা করবেননা তাহলে তা ভূল ট্রেডের নির্দেশনা দিতে পারে । তাই চ্যানেল সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে আমাদের তার প্রয়োগ করতে হবে ।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search