Search the Community
Showing results for tags 'forexnews'.
-
CADJPY H4 Chart Key Insights and Technical Analysis The CADJPY forex pair, representing the Canadian Dollar versus the Japanese Yen, is a critical currency pair in the forex market, frequently influenced by economic indicators from both Canada and Japan. The CADJPY forex pair is affected by various factors including commodity prices, economic policies, and trade relations between these two major economies. Traders often look at this pair to gauge risk sentiment and the overall health of the Canadian and Japanese economies. Today, the CADJPY chart price may experience significant movements due to several high-impact economic announcements from Canada. The Employment Change report, forecasted at 24.8K, is crucial as it reflects the number of employed people, and a higher-than-expected number would be favorable for the CAD. Additionally, the Unemployment Rate, predicted to be 6.2%, is another vital indicator, where a lower-than-expected rate would indicate a healthier economy, boosting the CAD. The Capacity Utilization Rate, though of low impact, provides insight into the efficiency of resource usage in the Canadian economy, and a higher rate is considered positive. On the Japanese side, household spending and leading indicators are expected to have a low impact, with forecasts of 0.6% and 111.6%, respectively, providing a backdrop for potential minor influences on the JPY currency. Chart Notes: • Chart time-zone is UTC (+03:00) • Candles’ time-frame is 4h. Analyzing the CADJPY H4 chart, we observe the pair trading within Bollinger Bands, recently moving from the lower band towards the middle band. The MACD indicator shows a recent bullish crossover, indicating a potential upward momentum. However, the last five candles, after touching the middle band, have turned red and bearish, suggesting some resistance near the middle band. The Bollinger Bands have slightly tightened, indicating a decrease in volatility, although they remain wider compared to the past two weeks. The overall trend appears cautiously optimistic, with the price oscillating around the middle band, hinting at a possible consolidation phase before a significant move. Capitalcore
- 46 replies
-
- capitalcore
- chart analysis
- (and 5 more)
-
১৬,০৩,২০১৭ বৃহস্পতিবার , আজ রাত ১২ টায় Federal bank reserve-এর Bank interest rate ঘোষনার একটি বিশেষ মূহুর্ত চলতি বছরের শুরুতে ফেডের প্রধান প্রফেসর ড.ইলিয়ান ফেডের ব্যাংক সুদের হার ০.৫০% থেকে ০.৭৫% এ বৃদ্ধির সময় ঘোষনা করেছিলেন যে চলতি বছরে অর্থাৎ ২০১৭ সালে আরো তিন দফায় ব্যাংক সূদের হার বাড়ানো হবে সে হিসাবে আজকের FOMC মিটিং খুবই তাৎপর্যপূর্ন হিসাবে বিবেচনা করছি কারন গত মিটিংয়ে তারা ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা কে এগিয়ে রেখেছিলেন চলতি মাসের জন্য তাই আজ কে ফেড এবিষয়ে চূড়ান্ত একটি ফলাফল অবশ্যই প্রকাশ করবেন এটাই প্রত্যাশা - কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে ফেডের ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা কতটুকু ? যদি আমরা বিগত দিনের ইকোনমিকেল ইভেন্টস বা কী ইভেন্টসের দিকে তাকায়, তবে ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধির সম্ভাবনা ৯৮% বললেই চলে এক্ষেত্রে আমরা তাদের বিশেষ দুটি Key indicators কে মূল্যায়ন করতে পারি যেমন NFP (Nonfarm Payrolls) ও Unemployment Rate - US Department of Labor কতৃক পরিবেশিত Nonfarm Payrolls-এ দেখানো হয়েছে ফেব্রুয়ারি মাসে কারখানা, স্বাস্থ্যসেবা খাত, খনি ও নির্মাণ খাতে দুই লাখ ৩৫ হাজার (235K) নতুন কর্মসংস্থান হয়েছে যা প্রত্যাশা করা হয়েছিল 190K. এছাড়া জানুয়ারি মাসেও দুই লাখ ৩৮ হাজার নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছিল এসব খাতে ফলে বর্তমানে তাদের বেকারত্বের হারও ৪.৮% থেকে ৪.৭% এ নেমে এসেছে এক কথায় ২০১৭ অর্থ বছরের প্রথম ২ মাসে তারা যে সাফল্য পেয়েছে তাতে এটা পরিষ্কার যে, মার্কিন অর্থনীতি ট্রাম্প যোগে ভালই এগিয়ে যাচ্ছে সূতরাং ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধির পূর্ব ঘোষিত বিষয়টি আজকে প্রতিফলিত হবে এটাই স্বাভাবিক এবং ২০১৭ অর্থ বছরে ব্যাংক সূদের হার বৃদ্ধির এটাই উপযুক্ত সময় যা হতে পারে 0.75% থেকে 1.00% - ট্রেডিং মার্কেটে এর প্রভাব কি পড়তে পারে ? ফান্ডামেন্টাল মূল্যায়নে মার্কিন ডলার এগিয়ে আছে এবং টেকনিক্যাল মূল্যায়নেও মার্কেটে ডলারের প্রভাব পরিষ্কার সে দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা মেজর কয়েকটি মূদ্রাজোড়ের জন্য বিশেষ কিছু লেভেল ফিক্সড করতে পারি যেমন - 01] EUR/USD : Low Target 1.0530 02] GBP/USD: Low Target 1.2000 03] USD/CAD: Up 1.3600 - কিন্তু যদি FOMC (Federal Open Market Committee) ভাল কোন স্টেটমেন্ট দিতে না পারে ,তবে মার্কিন ডলার ট্রেডার সেন্টিমেন্টে কিছুটা পিছিয়েও যেতে পারে এক্ষেত্রে আমরা বিশেষ কয়েকটি মূদ্রাজোড়ের অবস্থান কি হতে পারে তার একটি টার্গেট সেট করতে পারি যেমন - 01] EUR/USD: High 1.0714 02] USD/JPY: Low 113.60 03] USD/CHF: Low 1.0000 04] USD/CAD: Low 1.3333 - সর্বপরি আজকের US TRADING SESSION-টি ট্রেডার হিসাবে আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ পাশিপাশি আগামীকাল টকিও সেশনও সমান গুরুত্ববহন করছে তবে ট্রেডিং সাপ্তাহের আগামী দুইদিনে মূদ্রাবাজারে অনেক উত্থানপতন হতে পারে যা ভাল একটি প্রফিটের সম্ভাবনা কে এগিয়ে দেয়ার পাশাপাশি সম্ভাব্য ঝুঁকিকেও তরান্বিত করছে সূতরাং ছোট ইনভেস্টরগন মার্কেটে খুবই সতর্ক ভাবে প্রবেশ করবেন এই প্রত্যাশা -------------------- Md Mohabbat E Elahi Analytical Expert: Global Forex Market Admin:Forex online training academy Bangladesh.
- 4 replies
-
- forexnews
- forexbangladesh
-
(and 2 more)
Tagged with:
-
আগামী ২০ই জানুয়ারি শুক্রবার(12:00PM ET (17:00GMT) on Friday in Washington, D.C) মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করতে চলেছে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।ট্রাম্পের হাতে ক্ষমতা অর্পণ করেই বিদায় নেবেন আমেরিকার ইতিহাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট বারাক হোসেন ওবামা।সমাপ্তি ঘটবে কৃষ্ণাঙ্গ এ প্রেসিডেন্টের দীর্ঘ আট বছরের রাজত্ব। হোয়াইটহাউস ইতোমধ্যে ওবামার শেষ ভাষণের প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কেমন হবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাষ্ট্র পরিচালনা….? তিনি কি সর্বক্ষেত্রে বিগত প্রেসিডেন্টদের পথেই হাঁটবেন, নাকি মার্কিনিদের জন্য নতুন কোন ইতিহাস সৃষ্টি করবেন? **/** ট্রাম্পের রাষ্ট্র পরিচালনা বিষয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ও বর্তমানে উইলসন সেন্টারের সিনিয়র ফেলো উইলিয়াম বি মাইলাম বলেন।--“ইটস টু আর্লি টু কমেন্ট”। কেননা ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে আমরা কিছুই জানি না। তবে ট্রাম্পের ক্ষমতাগ্রহনের পর পররাষ্ট্র বিভাগে কারা কাজ করছেন সেটা জানা গেলে অন্তত আমরা ডনাল্ড ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ে কিছুটা আঁচ করতে পারবো--- সূতরাং ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহন, রাষ্ট্র পরিচালনা ও পরারাষ্ট্রনীতি বিষয়ে মার্কিনীদের সাথে সমগ্র বিশ্বও সম্পূর্ণ অন্ধকারেই থেকেগেছে। **/** এছাড়া সবচেয়ে আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে তার বহুরূপী আচরন। নির্বাচনের পূর্বে নবনির্বাচিত এ প্রেসিডেন্ট যেসব বক্তব্য দিয়ে হিলারি ক্লিন্টন কে বেকায়দায় ফেলার পাশাপাশি সমগ্র বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিলেন, নির্বাচন পরবর্তিতে সেসব বক্তব্য থেকে তিনি সম্পূর্ণ সরে এসেছেন। উদাহরণস্বরূপ ফ্লোরিডার এক আলোচনা সভায় তিনি ওবামা ও হিলারি ক্লিনটনকে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক জিহাদী সংগঠন আইএস এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে উল্লেখ করে সমগ্র বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছিলেন।ঠিক এমনই আরেকটি মন্তব্যছিল হিলারি ক্লিনটনকে নিয়ে। তিনি বলেন, “রাশিয়া, তোমরা কি শুনছ আমায় ? আশা , হিলারির যে ৩০ হাজার ইমেলের কোনো খোঁজ নেই, তার হদিস তোমরাই দিতে পারবে” যা পরবর্তিতে এফবিআই-এর তদন্তে মিথ্যা প্রমানিত হয়েছে। কিন্তু সমগ্র বিশ্বে হেডলাইন হওয়া এসব বক্তব্য বিষয়ে ট্রাম্প পরবর্তিতে সুর পাল্টিয়ে এক টুইটার বার্তায় বলেন, 'আমি তো এসব মজা করে বলেছিলাম। বিষয়টা নিয়ে মিডিয়াই বাড়াবাড়ি করছে। ওরা মজাই বোঝে না।' **/** তার এমন ডিগবাজি মূলক আচরন এখন মার্কিন নীতিনির্ধারকদের দারুন ভোগাচ্ছে। যার ফলে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতি বোদ্ধারা ডনাল্ড ট্রাম্পের সম্পর্কে এরুপ মন্তব্য করেছেন যে“ আমরা এখন পর্যন্ত যা জানি তা ‘ভীতিকর’; আর এখনো যা জানি না হতে পারে তা আরো ভয়ঙ্কর” সূতরাং এটা পরিস্কার যে মার্কিন এ প্রেসিডেন্টর গতিবিধি সন্দেহ জনক।তার প্রকৃত চরিত্র এখনো অজনা? ++/++ বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্য সংকট সহ সমগ্র বিশ্বে যে অর্থনৈতিক সংকট সৃষ্টি হতে চলছে তা কিভাবে দেখছেন নবনিবার্চিত এই প্রেসিডেন্ট তার সম্ভাব্য বিভিন্ন দিকে নিয়ে বিশ্লেষকগন অনেকটাই অভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন।তবে এক্ষেত্রে আমার ব্যাক্তিগত মূল্যায়ন হচ্ছে ট্রাম্পের গতিবিধি খুবই ভয়ংকর এবং সমগ্র বিশ্ব কে একটি কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি দাড় করাবে এতে কোন সন্দেহ নেই যা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বার উন্মুক্ত করবে। আমি যে কয়টি বিষয় পয়েন্ট আউট করেছি তা হচ্ছে... ০১) সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে কাজ করার ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন ট্রাম্প। তিনি সিরিয়া সংকট সমাধানে বাশার আল আসাদ কে নিরাপদ মনে করেন যা আরব গালফ মেনে নিবেনা।সূতরাং পরিস্থিতি আরো জটিল হবে। ০২) ট্রাম্প মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসির সাথে সম্পর্ক উন্নায়নে গুরুত্ব আরোপের ইঙ্গিত দিয়েছেন যা মিশরের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সমূলে ধংস করে দিবে। ০৩)ইরান নীতিতে তিনি আঙ্কারা,কায়রো এবং রিয়াদ কে নিয়ে মার্কিন সমর্থিত “সুন্নি ট্রায়েঙ্গেল” তৈরি করতে তাদের বিশ্বস্ত মিত্র সৌদিকে প্রলুব্ধ করতে পারেন।যা ইরান ও রাশিয়া কখনো মেনে নিবেনা। অর্থাৎ সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করলে অনেকটা নিশ্চিত করে বলা যায় যে মধ্যপ্রাচ্য সংকট সমাধানের কোন সম্ভাবনায় নেই বরং তা আরো উস্কে দিতে পারেন নব নির্বাচিত এই প্রেসিডেন্ট। **/** তবে তার বিগত দিনের বক্তব্যগুলোর মাঝে শুধু মাত্র দুটি বিষয় কেবল সন্তুষ্ট জনক বলে মনে করছি। আর তা হচ্ছে,ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন করে আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের আভাস দিয়েছেন।যা দুই পরাশক্তির মধ্যে স্নায়ু যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে সহাবস্থানে বা সৃষ্ট দৃরুত্ব কমাতে সম্ভাবনা তৈরি করবে। আপর দিকে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির জন্য ভবিষ্যত চ্যালেঞ্জ ,অপ্রতিরোধ্য চীনের সাথেও তিনি কাজ করতে আগ্রহী বলে ঘোষনা দিয়েছে। তবে এক্ষেত্রে চীন থেকেও সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন এবং তিনি একক চীন নীতি ঘোষনারও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। **/** অতএব একজন ফরক্স ট্রেডার হিসেবে আমাদের উচিত চিন্তা-ভাবনা শুধু মাত্র ট্রেডিং প্লাটফর্ম কেন্দ্রিক সীমাবদ্ধ না রেখে বিশ্বের প্রতিটি বৃহৎ ঘটনা প্রবাহ মূল্যায়নের প্রতি গুরুত্ব দেয়া। যেন উদ্ভূত যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করা আমাদের পক্ষে সহজ হয় এবং বৃহৎ আর্থিক ক্ষতি থেকে আমরা নিরাপদ থাকতে পারি। এটি হচ্ছে ব্যবসায়িক কৌশল।সূতরাং ট্রেডিং একাউন্টের নিরাপত্তার প্রতি গুরুত্ব আরোপের পাশাপাশি ফান্ডামেন্টাল গবেষণার পরিধিও বিস্তৃত করা এখন সময়ের দাবি।কারন ফরেক্স হচ্ছে গ্লোবাল গেইম। এটি সম্পূর্ন চ্যালেঞ্জিং ব্যবসা। ------------------------------------------------------------------------------ Md Mohabbat E Elahi Admin: Forex online training academy Bangladesh
-
হার্ড নাকি সফ্ট- কোন ব্রেক্সিটের দিকে এগুচ্ছে বৃটেন? হার্ড নাকি সফ্ট- কোন ব্রেক্সিটের দিকে এগুচ্ছে বৃটেন? সে জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটতে চলেছে খুব শীগ্রই। আমরাও চেয়ে আছি থেরেসা মে’র সিদ্ধান্তের দিকে।তার এসিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করছে বৃটেন ও সমগ্র ইউরোপের ভবিষ্যত। এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার প্রয়োজন অনুভব করছিনা । কারন কম-বেশি সকল ফরেক্স ট্রেডারই ইউরোজোনে চলমান সংকট বিষয়ে অবগত আছেন। তথাপি চলুন আমরা এ বিষয়ে সংক্ষিপ্ত পরিসরে কিছু আলোচনা করি। */* হার্ড বা সফ্ট ব্রেক্সিট বলতে আমরা কি বুঝি ? উত্তরঃ হার্ড ব্রেক্সিট হচ্ছে ইইউ ত্যাগ করে নিজস্ব জাতিস্বত্বা ও জনগনের ভোটের প্রতি শ্রদ্ধা ও সংবিধান সমুন্নত রেখে “একলা চল” নীতিতে হাঁটা। অর্থাৎ এক্ষেত্রে ইইউ থেকে সর্ম্পূন বেরিয়ে যাওয়া।অপর দিকে সফ্ট ব্রেক্সিট বলতে আমরা বুঝি একক বাজার নীতি ও জাতীয় গুরুত্বপূর্ন ইস্যুতে ইইউর সাথে ঐক্যবদ্ধ থাকা যা ইইউপন্থিদের দাবি। --/-- কিন্তু প্রকৃতপক্ষে বৃটেন কোন পথে হাঁটবে সে বিষয়ে চুড়ান্ত ফলাফল না পাওয়া পর্যন্ত সঠিক কিছু বলা সম্ভব নয়। তবে বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র অতীত উক্তি হচ্ছে “ব্রেক্সিট ইজ ব্রেক্সিট” অর্থাৎ জনগণের রায় এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই। সে দৃষ্টিকোন থেকে বৃটেন হার্ড ব্রেক্সিটের দিকেই এগুচ্ছে তাতে কোন সন্দেহ নেই। তবে বৃটেনের জন্য চরম হতাশা যে ইইউ থেকে সম্পূর্ন বেরিয়ে যাওয়া তাদের জন্য কখনো সুখকর হবেনা এবং তাদের কে এর জন্য অবশ্যই চড়া মূল্য দিতে হতে পারে, যা ইতোমধ্যেই আমরা পাউন্ডের অবস্থান দেখলেই বুঝতে পারি। তবে আশ্চর্যজনক বিষয় হচ্ছে পূর্বে যারা ব্রেক্সিটের বিষয়ে শক্ত অবস্থানে ছিলেন বর্তমানে তাদের অনেকেই এখন নিরব দর্শকের ভুমিকায়। অবশ্যই এর পিছনে অনেকগুলো যৌক্তিক কারনও রয়েছে যা বাস্তবায়ান করা বর্তমানে তাদের জন্য একটি কঠিন চ্যালেঞ্জও বটে। প্রাথমিক অবস্থায় তারা বিষয়টি যতটা সহজ হবে বলে বিশ্বাস করেছিল বর্তমানে তা শুধু মাত্র কল্পনাছাড়া আর কিছুই নয়। এক্ষেত্রে যে কয়েটি বিষয়ে আমরা দৃষ্টি দিতে পারি, ০১) অভিবাসন সমস্যা। ০২) অভিবাসিদের সস্তা শ্রমের ফলে নিজেদের বেকারত্বের হার বৃদ্ধি। ০৩) সিঙ্গেল কারেন্সি ব্যবহার অথবা ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সঙ্গে অবাধ বাণিজ্যনীতি।যা হার্ড ব্রেক্সিট নীতি বিরোধী। ০৪) স্কটলান্ডের স্বাধীনতা ইস্যু মাথাচাড়া দিয়ে উঠা সহ ইত্যাদি সমস্যা ---//--- কিন্তু গুরুত্বপূর্ন এসব ইস্যু ছাড়াও বৃটেনের নিরাপত্তা ও ফরেন ফলিসিতে একক ভাবে মার্কিন নির্ভর হয়ে যাওয়াটিও তাদের জন্য বড় একটি চ্যালেঞ্জ । যা ইউরো জোনের ভিতর রাজনৈতিক সংঘাত সৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে। অতএব সার্বিক ভাবে এটা বলা কঠিন যে বৃটেন ইইউ থেকে হার্ড ব্রেক্সিটে বেরিয়ে খুব একটি সুবিধা করতে পারবে । তাছাড়া বর্তমান গ্লোবাল ক্রাইসিসে একচ্ছত্র মার্কিন আধিপত্য বিরাজ করার ফলে বৃটেন যদি মার্কিন নির্ভর হয়ে পড়েও তবে তা কখনো সুখকর হবেনা। এক্ষেত্রে উভয় মুদ্রার মাঝে অদূর ভবিষ্যতে পেয়ারিটিও সৃষ্টি করতে পারে। তবে বৃটেনের জন্য সান্তনা হলো মার্কিন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ড.ট্রাম্প Times of London newspaper কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বৃটেনর ইইউ থেকে বেরেয়ে যাওয়া কে স্বাগতম জানিয়ে বলেছে “Trump said that Britain's exit from the European Union would turn out to be a great thing and promised to strike a swift bilateral trade deal with the United Kingdom” --/-- কারেন্সি ট্রেডারদের সতর্ক দৃষ্টি চলতি সাপ্তাহে একদিকে হার্ড ব্রেক্সিট,অপর দিকে ফেডের ব্যাংক সূদের হার বৃদ্ধি বিষয়ে আলোচনা ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহন-এর মত গুরুত্বপূর্ন ইভেন্টস সমূহ। যা ট্রেডারদের জন্য খুবই চ্যালেঞ্জিং । তবে প্রচুর তারল্যের সম্ভাবনা কে সামনে রেখে ট্রেডারদের জন্য ইভেন্টসগুলো হয়ে উঠতে পারে খুবই লাভজনক। কিন্তু নতুনদের জন্য চলতি সপ্তাহ খুবই বিপজ্জনকও বটে। মার্কেট পজিশন বিশ্লেষনের ক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের GBP/USD,EUR/GBP উক্ত দুটি মুদ্রা কে তুলনামূলক ভাবে এগিয়ে রাখতে হবে এবং ব্যাক্তিগত মূল্যায়নে আমি মার্কিন ডলারের বিপক্ষে থাকার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছি। ------------------------ Md Mohabbat E Elahi Aanlytical Expert: Global Forex Market.
-
০৯-২১-২০১৬ রাত ১১ টা ৫৯ মিনিটে ঘোষনা হতে যাচ্ছে বহু প্রতিক্ষিত Economical Events ফেডারেল রিজার্ভের ব্যাংক Interest. পাশাপাশি এর সাথে রয়েছে Fed's Monetary Policy Statement ও FOMC Economic Projections এর মত High impact economy যা আজকে প্রতিটি মেজর মূদ্রা কে প্রভাবিত করবে। আজকের এ ইভেন্টসে আমাদের প্রত্যাশা কি ? -------------------------------------------------- আজকে প্রতিটি Market participant Fed Interest Rate এর দিকে তাকিয়ে আছে কারন পূর্বে থেকেই এ বিষয়ে ফেড নিজেদের অবস্থান জানান দিয়ে আসছেন। সূতরাং সে দৃষ্টিকোন থেকে মার্কিন ডলারের প্রতি সবার দৃষ্টি থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু চিন্তার বিষয় হচ্ছে যদি ফেড তাদের ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধি না করে তবে ? এক্ষেত্রে জটিল একটি সমীকরন সৃষ্টি হবে এতে কোন সন্দেহ নেই। কারন ইতোমধ্যেই USD/JPY এমন টি ইঙ্গিত করছে । সূতরাং অন্যসব মূদ্রা এক্ষেত্রে মার্কিন ডলারের বিপরীতে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নেয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে। ব্যাক্তিগত ভাবে আজকে আমি Fed Interest Rate পূর্বের রেকর্ড থেকে বৃদ্ধি না হলে টেকনিকেল কে সামনে রেখে মূদ্রা জোড় অনুপাতে ভিন্ন ভিন্ন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থাৎ EUR, GBP, CAD উক্ত মেজর মূদ্রা জোড়ে মার্কিন ডলারের বিপক্ষে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অপর দিকে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হলে NZD, AUD ও JPY তে মার্কিন ডলার কে সমর্থন করছি। Position বিশ্লেষন ---------------------- EUR/USD:Long ( Buy stop: 1.1170) Target 1.1233 GBP/USD:Long ( Buy stop: 1.3000)Target 1.3115 USD/JPY: Long ( Buy stop: 101.24) Target 102.00 AUD/USD:Short ( Sell stop: 0.7550) Target 0.7491 USD/CAD:Short ( Sell stop: 1.3144) Target 1.3027 ----------- মার্কেট বিশ্লেষনঃ Fundamental Analysis: Sentiment Currency Pair: Major 5 Sentiment: USD bearish with EUR,GBP, CAD -------------------------------------------------------------------- MD Mohabbat E-Elahi Analytical Expert: Forex & CFD Market. Writer: The Insider secret of global Forex Market (বিঃদ্রঃ আমার ব্যাক্তিগত মার্কেট মূল্যায়ন ট্রেডিং মার্কেটে শতভাগ প্রফিটের নিশ্চয়তা প্রদান করেনা )
-
সম্মানিত ফরেক্স ট্রেডার বৃন্দ আজ Sydney session-এ ঘোষনা হতে যাচ্ছে আস্ট্রিলিয়ান মূদ্রার ব্যাংক ইন্টারেস্ট রেট যা একটি দীর্ঘ মেয়াদী পরিবর্তনের সম্ভবনা কে এগিয়ে দিচ্ছে কারন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তাদের ব্যাংক সুদের হার কমানোর পরেও মার্কিন ডলার তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে ফলে অন্যসব মূদ্রার মতই অস্ট্রিলিয়ান ডলারও কিছুটা অপরিবর্তিত আছে । বিশেষ করে প্রফেসার ড.ইয়েলেনের বক্তব্যের পর আস্ট্রিলিয়ান মূদ্রা US dollar-এর বিপরিতে দূর্বল হয়ে পড়েছিলো । তবে মেজর দুটি ইকনমীতে US Dollar 01) Non-farm payroll.Previous:275K,Consensus:180K,Actual: 151K 02) Unemployment Rate:Previous: 4.9%,Consensus:4.8%, Actual:4.9% কিছুটা দুর্বল হওয়ার ফলে পুনরাই AUD আবারও কিছুটা এগিয়েছে। সে হিসাবে আজ কে RBA Interest Rate Decision ঘোষনা টি খুবই তাৎপর্য বহন করছে। কিন্তু আস্ট্রিলিয়ান মূদ্রার ব্যাংক সুদের হার পূর্বের ২.৫ থেকে বর্তমানে ১.৫ এ অবস্থান করছে যা দীর্ঘস্থায়ী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে আস্ট্রিলিয়ান মুদ্রা আরও পিছিয়ে যেতে পারে বলে আমি ধারনা করছি। এছাড়া Thursday, Sep 08, 2016 ঘোষনা হতে যাওয়া ইকনমী Trade Balance গতবারের মতই (-3195M,-2800M) পতন অবস্থায় রয়েছে। সে হিসাবে আস্ট্রিলিয়ান ডলার দূর্বল হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। সূতরাং আজ কে একটি ভাল এন্ট্রি আমরা প্রত্যাশা করতে পারি, পাশাপাশি দীর্ঘ মেয়াদী ট্রেন্ড পরিবর্তনের সম্ভাবনাই বেশি। অপর দিকে RBA Interest Rate বৃদ্ধি করতে সক্ষম হলে ইউএসডলার কিছুটা পিছিয়ে যেতে পারে তবে সার্বিক ভাবে ইউএসডি শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবানাই বেশি। ---------------------------------------------------------------------------------- মার্কেট বিশ্লেষনঃ Fundamental & Technical Analysis: Symmetrical triangle & Raising channel Sentiment: Short 0.7560 Change Target: 75 ------------------------------------------------------------------------------------ MD Mohabbat E-Elahi Analytical Expert: Forex & CFD Market. Writer: The Insider secret of global Forex Market
-
প্রথমে Janet L. Yellen কে পরিচয় করিয়ে দিয়ে আলোচনা শুরু করছি। প্রফেসার ড.ইয়েলেন হচ্ছেন ইউ এস ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমের গভর্নিং বোর্ডের প্রধান, পাশাপাশি তিনি ফেডারেল ওপেন মার্কেট কমিটির ও প্রধান,তিনি ফেব্রুয়ারী ০৩-২০১৪ সাল থেকে চার বছরের জন্য নিযুক্ত হয়েছেন, তার মেয়াদ শেষ হবেফেব্রয়ারী ০৩-২০১৮ সালে। ------------------------------- ২৬ আগষ্ট শুক্রবার রাত ৮ টায় তিনি ফেডারেল রিজার্ভের ব্যাংক সূদের হার ও মূদ্রাস্পীতি বিষয়ে ভাষন দিবেন। ২০১৬ তে ব্যাংক সুদের হার দিত্বীয় বারের মত ফেডারেল রিজার্ভ বৃদ্ধি করা না করার বিষয়ে পরিস্কার বক্তব্য ও একটি সম্ভাব্য চুরান্ত তারিখ আজ প্রকাশিত হতে পারে। পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক সার্বিক অবস্থাও উক্ত ভাষনে উঠে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ------------------------------- তবে মার্কিন ডলারের সুদের হার বৃদ্ধি করন ( সম্ভাব্য) বিষয়ক বক্তব্য কে সামনে রেখে ইতোমধ্যেই অনেকেই মার্কেটে প্রবেশের প্রস্তুতি নিচ্ছে যা US Index-এ দেখা যাচ্ছে। তবে এটি সম্ভাব্য একটি বিষয় যা সরাসরি প্রফেসার ড.ইয়েলেনের ভাষনে উঠে না ও আসতে পারে। ------------------------------- কিন্তু যদি তিনি ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধি করন বিষয়ে একটি নির্দিষ্ট সময়ের কথা উল্লেখ করেন তবে সেটা হবে ইউএস ডলারের জন্য বড় একটি সাফল্য, যা অন্যসব মূদ্রা কে দারুন ভাবে প্রভাবিত করবে। বিপরিতে যদি তিনি অপরিবর্তিত সুদের হারের বিষয়ে ইঙ্গিত প্রদান করেন তবে মার্কিন ডলার অন্যসব মূদ্রার লো ব্যাংক রেট কে কাজে লাগিয়েও নিজের অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে বলে আমি প্রাথমিক ভাবে ধারনা করছি। কারন ইতোমধ্যেই তাদের বেকারত্মের হার ও কর্ম সংস্থান রিপোর্ট গুলো এমনই ইঙ্গিত বহন করছে পাশাপাশি প্রেসিডেন্ট বারাক হুসেন ওবামাও দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন। ------------------------------ অতএব আজকের ই-ইভেন্টস Gross Domestic Product Annualized ও Goods Trade Balance, Janet L. Yellen এর বক্তব্য প্রকাশের পূর্বে হওয়াতে মার্কেট অস্থিরতা বজায় থাকতে পারে যা সাপ্তাহের শুরু থেকেই চলে আসছে ফলে Janet L. Yellen এর বক্তব্য ও Reuters/Michigan Consumer Sentiment Index ঘোষনা না হওয়া পর্যন্ত মার্কেটে প্রবেশের সিদ্ধান্ত সঠিক হবে বলে আমি মনে করি না, কারন আজ কে তৈরি হওয়া ট্রেন্ড আগামী সাপ্তাহের NFP কেও প্রভাবিত করতে পারে, সূতরাং যদি মার্কিন ডলার জিডিপি সহ বাকি ইকুনমীতে পজিটিভ না হয় সে ক্ষেত্রে মার্কিন ডলার কিছুটা পিছিয়েও যেতে পারে। এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। তবে সার্বিক ভাবে আমি মার্কিন ডলার কে সমর্থন করছি। ------------------------------------------------------ মার্কেট বিশ্লেষনঃ Fundamental Sentiment: USD Bullish Change Target: 100 pips with all Major ---------------------------------------------------------------------------------------- MD Mohabbat E-Elahi Analytical Expert: Forex & CFD Market. Writer: The Insider secret of global Forex Market