Jump to content

Rayhan07

Members
  • Posts

    285
  • Joined

  • Last visited

  • Days Won

    61

Everything posted by Rayhan07

  1. Forex trading ব্যাবসা ইসলামিক দৃষ্টিতে হালাল কি হারাম এ নিয়ে আসলে অনেক প্রশ্ন থাকে অনেকের । ফরেক্স ট্রেডিং হচ্ছে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা কেনা বেচা । সেসব দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক কর্তৃক তাদের মুদ্রার একটা ইন্টারেষ্ট রেট থাকে । আপনি ফরেক্স ট্রেড করলে আপনার বেলায়ও সেই ইন্টারেষ্ট রেট প্রযোজ্য হবে । এই ইন্টারেষ্ট মুসলিমদের জন্য হারাম । এই ঝামেলা দুর করার জন্য প্রায় সব ব্রোকার আজকাল ইন্টারেষ্ট ফ্রী একাউন্ট/ইসলামিক একাউন্ট/মুসলিম ফ্রেন্ডলি একাউন্ট সাপোর্ট করে । যেখানে ওই ইন্টারেষ্ট হিসাব হয়না । তাহলে সেন্ট্রাল ব্যাংক ইন্টারেষ্ট যেটা হারাম সেটা থেকে আমরা মুক্ত । এরপর আসি লেভারেজের ব্যাপারে লেভারেজ হচ্ছে ব্রোকার আপনাকে ট্রেড করার জন্য বিভিন্ন অনুপাতে সুদ বিহীন শর্ত ব্যাতীত ধার দিবে । যদি ব্রোকার ধার দিবার সময় কোনো সুদ/শর্ত দিত তাহলে সেটা হারামের পর্যায়ে পড়ত । বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটেও 1:2 অনুপাতে লোন দিয়া হয় । ফরেক্সে এক মুদ্রার বিপরীতে অন্য মুদ্রা ক্রয় বিক্রয় হয় তাই এতে হারাম কিছুই নেই । যদি ডলারের বিপরীতে ডলার ও ইউরোর বিপরীতে ইউরো কিনাবেচা হত তবে হারাম হত কারন কারন 1 ডলারের ভ্যালু সব সময 1 ডলার কেউ যদি 1 ডলারকে 2 ডলার দিয়ে কিনে সেটা সুদ হবে ।
  2. ধন্যবাদ সুন্দর একটি এ্যানালাইসিসের জন্য । আমার একটি এ্যানালাইসিস দিলাম সাপোর্ট: EUR/USD-S1: 1.0955, S2: 1.0894, S3: 1.0816 রেজিষ্ট্যান্স : R1: 1.1016, R2: 1.1092, R3: 1.1139 এবার দিলাম USD/CHF কারেন্সি পেয়ার এর সাপোর্ট : S1: 0.9603, S2: 0.9524, S3: 0.9467 রেজিষ্ট্যান্স :R1: 0.9641, R2: 0.9712, R3: 0.9770 তবে মার্কেট যে কোনো সময় মুভমেন্ট করতে পারে । তাই হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ গুলো সব সময় ফলো করুন । কারেন্সি যে দেশের সেই দেশের অর্থনৈতিক অবস্হার দিকে খেয়াল রাখুন ।
  3. EXNESS BROKER আপনাকে এক নতুন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছে : আমরা সবাই জানি যে, গড়ে, ফর্মূলা 1 ড্রাইভারের হার্ট প্রতি মিনিটে 180 বিট হারে স্পন্দিত হয়। EXNESS -তাদের এক নতুন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছে আপনাকে । এই প্রতিযোগিতাটি ইনফিনিটি রেড বুল রেসিং -এর সহযোগিতায় আয়োজন করা হচ্ছে। রেসের দৌড়ে কোনো ফর্মূলা ওয়ান ড্রাইভারের হার্ট যত দ্রুত স্পন্দিত হয় ঠিক তত দ্রুত হারে আপনার হার্ট আপনার জীবনে কখন স্পন্দিত হয়েছিল সেই স্মৃতির এক ফটো Exness এর সঙ্গে শেয়ার করুন।প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকে হয় ডেনিয়াল রিকার্ডো বা ডানিল কাভেতের ব্যক্তিগত হেলমেটের হুবহু এক প্রতিকৃতি জেতার সুযোগ পাবেন। https://www.exness.com/180bpm -এ EXNESS -এর ওয়েবসাইটে 27শে জুলাইয়ের ভিতরে প্রতিযোগিতায় আপনার ফটো জমা দিন। প্রতিযোগিতার বিজেতা বেছে নেওয়ার জন্য EXNESS এর প্যানেলে বিচারকের আসনে রয়েছেন - ডেভিড কোল্টহার্ড, রেড বুলের অ্যাম্বাসাডার; সেবাস্তিয়ান বুয়েমি, ইনফিনিটি রেড বুল রেসিংয়ের রিজার্ভ ড্রাইভার এবং পেত্র ভালোভ, EXNESS -এর CEO। তাই এই প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করে আপনিও হতে পারেন একজন ভাগ্যবান বিজয়ী । তাই দেরী না করে এখনি অংশগ্রহন করুন আজই সেই শেষ দিন প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহনের ।
  4. মুদ্রা কেনাবেচার বিশ্বের বৃহত্তম বিশ্ববাজার ফরেক্স ব্যাবসা । ফরেক্স শব্দটি আমাদের দেশে নতুনই বলা চলে ।বাংলাদেশে এ নিয়ে তেমন একটা কর্মচান্চল্য সৃষ্টি হয়নি । তবে দিনে দিনে ফরেক্স এর জনপ্রিয়তা বাড়ছে । আশাকরি খুব শীঘ্রই ফরেক্স একটা আলোড়ন সৃষ্টি করবে আমাদের দেশে । আমাদের বাংলা ওয়েবসাইট ও ব্লগ গুলোতে ব্যাপক ফরেক্স এর চর্চা হচ্ছে । ফরেক্স কারেন্সি এক্সচেন্জ মার্কেট সংক্ষেপে ফরেক্স বা FX কারেন্সি মার্কেট বলা হয় । এক স্পট ফরেক্স বা রিটেইল ফরেক্সও বলা হয় । শেয়ার মার্কেটে কোম্পানির শেয়ার কেনা বেচা করা হয় কিন্তু ফরেক্স বাজারে সব বৈদেশিক মুদ্রা কেনা বেচা করা হয় । আপনি এখানে একটি দেশের মুদ্রা বিক্রি করে আরেকটি দেশের মুদ্রা কিনতে পারবেন । ধরুন GBP/USD কারেন্সি পেয়ার এখানে আমেরকিান মুদ্রা ডলার এবং বৃটেন এর মুদ্রা পাউন্ড । আপনি ডলার বিক্রি করে পাউন্ড কিনতে পারবেন এবং পাউন্ড বিক্রি করে ডলার কিনতে পারবেন । আরো সহজ করে বলি ধরুন আপনি গ্রীসে বেড়াতে গেলেন সেখানে যাবার পর আপনার কিছু কেনার প্রয়োজন হলো আপনার কাছে আছে মার্কিন ডলার আপনি যদি দোকানদারকে ডলার দেন সে নিবেনা সে চাইবে ইউরো তখন আপনার প্রয়োজন হবে ইউরোর তখন আপনাকে ডলারের বিনিময়ে সংগ্রহ করতে হবে ইউরোর । মানি এক্সচেন্জের জন্য আপনার প্রয়োজন হবে মানি এক্সচেন্জ সেন্টার তার কাছে ধরুন 100 ডলার দিয়ে আপনি পেলেন 70 ইউরো । এখানে আপনি ইউরো কিনেছেন আর মার্কিন ডলার বিক্রি করেছেন । পৃথিবীর অন্যতম শেয়ার বাজার হচ্ছে নিউইয়র্ক ষ্টক এক্সচেন্জ প্রতিদিন প্রায় 7400 কোটি মার্কিন ডলারের লেনদেন হয় এই বাজারে । অর্থের পরিমান কি বেশি মনে হচ্ছে ফরেক্স মার্কেটের তুলনায় অতি নগন্য । ফরেক্স মার্কেটে দিনে প্রায় 4 ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের অর্থের লেনদেন হয় । ফরেক্স এর এমন কোনো সেন্টার বা প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে এতবড় অর্থের বাজার নিয়ন্ত্রন করতে পারে এই বিপুল অর্থের বিনিময় লেনদেন দেখাশোনা করা তাদের একার পক্ষে সম্ভবনা । প্রধানত বড় বড় ব্যাংক, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ও ব্রোকারদের মাঝে ইলেকট্রনিক বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিশাল এই বাজারে অর্থের বিনিময় হয়ে থাকে । ফরেক্স আগে বিভিন্ন দেশের বড় বড় ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল । সাধারন মানুষের প্রবেশ ছিলনা এই জগতে । কিন্তু প্রযুক্তির কল্যানে যোগাযোগ ব্যাবস্হা সহজ হওয়ায় ছোট ব্যাবসায়ীদের দোড় গোড়ায় এসে পৌছেছে ফরেক্স ।অনলাইন ইন্টারনেটের সাহায্যে যে কেউ প্রবেশ করতে পারে এই বিশাল মুদ্রা বাজারে খুব সহজেই । ফরেক্স এর পরিধি ও বিস্তৃতি এখন অনেক বড়। নিচে ফরেক্স (FX) মার্কেট , নিউইয়র্ক ষ্টক এক্সচেন্জ ( NYSE ) , টোকিও ষ্টক এক্সচেন্জ ( TSE ) ও লন্ডন ষ্টক এক্সচেন্জ ( LSE ) গড় বেচাকেনার পরিমানের একটি উদাহারন দেয়া হলো : এটি 2010 সালের অক্টোবর মাসের বাজারের অবস্হার একটি চিত্র : 2010 সালের ফরেক্স মার্কেটের গড় এ্যাভারেজ ট্রেডিং ভলিউম ছিল 398000 কোটি ডলার নিউইয়র্ক ষ্টক এক্সচেন্জের ছিল 7400 কোটি ডলার , টোকিও ষ্টক এক্সচেন্জের ছির 1800 কোটি ডলার , ও লন্ডন ষ্টক এক্সচেন্জের ছিল 700 কোটি ডলার ফরেক্স মার্কেট নিউইয়র্ক , টোকিও ও লন্ডন ষ্টক এক্সচেন্জে এর মার্কেটের চেয়ে যথাক্রমে 53, 221 ও 568 গুন বড় । আমরা যারা ছোটখাটো বিনিয়োগ করবো তাদের অর্থের পরিমান প্রায় 1.49 ট্রিলিয়ন ডলার । তাই বলা চলে ফরেক্স ই সেরা অনলাইন ব্যাবসা ।
  5. আমরা প্রত্যেকই প্রতি মানুষের একটা স্বপ্ন থাকে । প্রত্যেক ট্রেডারের একটা আশা থাকে । আপনি ফরেক্স থেকে কি কি স্বপ্ন পূরন করতে চান । ফরেক্স কি আপনার ভবিষৎ ক্যারীয়ার হতে পারে । আপনি ফরেক্স এর উপর কতটুকু নির্ভরশীল । ফরেক্স কি আপনার অর্থনৈতিক উপকারী বন্ধু । আপনি কি প্রফেশনাল ট্রেডার হতে চান । আপনি কত বছরে একজন সফল ট্রেডার হতে চান । ফরেক্স আপনাকে কি কি দিতে পারে । এই প্রশ্নটা আমার সব ট্রেডারদের কাছে । ফরেক্স এর ভবিষৎ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি ।
  6. যারা প্রথমদিকে নেটেলার মাস্টারকার্ড নিয়েছিলেন, তাদের অনেকের মাস্টারকার্ডের মেয়াদই শেষ হয়ে গেছে, বা কয়েক মাসের মধ্যেই শেষ হবে। তাই অনেকেই জানতে চেয়েছেন যদি আমাদের মাস্টারকার্ডের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়, তবে কিভাবে নতুন কার্ড পাবো? নতুন মাস্টারকার্ড পেতে হলে আপনাকে নতুন করে আবেদন করা লাগবে না। কার্ডের মেয়াদ শেষ হবার ২ মাস আগেই নেটেলারে লগিন করলে একটি পপ-আপ উইন্ডো আসবে. সেখানে আপনাকে জানানো হবে কবে আপনার কার্ডের মেয়াদ শেষ হবে। মেয়াদ শেষ হবার আগেই তারা আপনাকে নতুন কার্ড পাঠাবে। পপআপ উইন্ডোতে আপনাকে আপনার বর্তমান ঠিকানা ঠিকানা Confirm করার জন্য বলা হবে। সেখানে আপনার পূর্বের ঠিকানা দেখাবে এবং আপনি নতুন কোন ঠিকানায় কার্ড পেতে চাইলে ঠিকানা পরিবর্তন করে Confirm করতে হবে। মাস্টারকার্ডের নেয়ার জন্য যত ফি প্রযোজ্য হয় ($১৩ বা $১৫) একই পরিমান ফি কাটা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে। যদিও এখন আমার অ্যাকাউন্ট থেকে ফি কেটে নেয়নি। সম্ভবত তারা কার্ড পাঠানোর পর বা নতুন মেয়াদ কার্যকর হবার পর ফি কাটা হবে। আপনার কার্ডের নম্বর এবং পিন কোড পূর্বের ন্যায়ই থাকবে, শুধু মেয়াদ বাড়বে। পপআপ উইন্ডো থেকে কারো ঠিকানা পরিবর্তন করতে সমস্যা হলে সেটিংস থেকেও ঠিকানা পরিবর্তন করলে হবে। বাসা পরিবর্তন করায় নতুন বাসার ঠিকানায় কার্ড নিতে চাচ্ছিলাম, কিন্তু পপআপ থেকে আমার ঠিকানা সেভ নিচ্ছিলো না, তাই সেটিংস থেকে ঠিকানা পরিবর্তন করে পেইজ পুনরায় রিলোড দিলেই পপআপ উইন্ডোতে আপডেটেড ঠিকানা দেখাবে। এরপর শুধু Confirm করলেই কাজ শেষ। কার্ড Expire হবার আগেই প্রদানকৃত ঠিকানায় নতুন নেটেলার মাস্টারকার্ড পেয়ে যাবেন। আশাকরি আমার এই লেখাটি অনেকের উপকার হবে ।
  7. পরিচিত হন প্রাইস অ্যাকশান এর সাথেপ্রাইস অ্যাকশান ট্রেডিং খুবই সাধারণ সিস্টেম যা প্রফেশনাল ট্রাডাররা ব্যাবহার করে থাকে। প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডিং মূলত বর্তমান প্রাইস ডাটা এবং পরিস্কার চার্ট নিয়ে গঠিত। প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডারদের আছে কিছু প্যাটার্ন যা তারা দেখে মার্কেট এর যুক্তিযুক্ত লেভেল গুলোতে। প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডিং সিস্টেম কি?প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডিং হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যা প্রফেশনাল ফরেক্স ট্রাডাররা ব্যাবহার করে। বেশি ভাগ প্রফেশনাল ট্রাডার লজিকাল পদ্ধতি ব্যাবহার করে যা খুবই সহজ। অন্য দিকে নতুন ফরেক্স ট্রাডাররা ঝুলে থাকে হলি গ্রাইল এর জন্য যা তাদের রাতারাতি বড়লোক বানায় দিবে।প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডিং খুবই লজিকাল এবং পরিস্কার নিয়ম কানুন ট্রেড প্যালেস করার জন্য।অন্য দিকে ইন্ডিকেটর মানিয়ে নিতে পারেনা মার্কেট এর পরিবর্তন এর সময় গুলোকে। আর প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডিং সিগন্যাল গঠন করে বর্তমান মার্কেটের পরিস্থিতির উপর।প্রাইস অ্যাকশান কি?খুবই সহজ এবং সাধারণ : প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডিং হল এমন একটি দক্ষতা যা প্রাইস পড়তে এবং ট্রেড করতে সাহায্য যে কোন চার্ট এ, যে কোন মার্কেটে, যে কোন টাইমফ্রেমে এবং কোন ইন্ডিকেটর ছারাই। খুবই মৌলিক শর্তাবলী যে প্রাইস অ্যাকশান প্রকাশ করে একটি উপায় যার মাধ্যমে ট্রাডাররা দেখতে পায় মার্কেটে বর্তমানে কি ঘটছে। নির্ধারিত কিছু পেয়ার কি করছে বিশেষ কিছু টাইমফ্রেমে। উধারন, একটি ক্যান্ডলস্টিক বা বার আমাদের দেখাবে কত তুকু উপরে পেয়ার টি গিয়ে ছিল, কতটুকু নিচে পেয়ার গিয়েছিল এবং ওপেনিং ও ক্লসিং প্রাইস। বেশিভাগ প্লাটফর্ম এ আছে ক্যান্ডলস্টিক ও বার এর জন্য বিভিন্ন টাইমফ্রেম যা ১মিনিট থেকে ১মাস পর্যন্ত।অন্যভাবে যদি চিন্তা করি এর সম্বন্ধে, তবে প্রাইস অ্যাকশান হল যা ট্রাডাররা কি করতেছে এবং কিভাবে তারা ট্রেড করছে, তাই প্রকাশ করে থাকে চার্ট এর মাধ্যমে।আমরা কি দেখছি চার্টে এবং অন্যরা কি দেকছে তাদের চার্টে, এবং সবাই কি একি ধরণের চিন্তা করছে একি রকম উপকরণ ব্যাবহার এর মাধমে।নিচে ২টি চার্ট আছে পাশাপাশি, বাম পাশেরটি হচ্ছে পরিস্কার চার্ট যা শুধু প্রাইস বা প্রাইস অ্যাকশান শো করছে। এটি প্রাইস অ্যাকশান ট্রাডাররা ব্যাবহার করে থাকে তাদের ট্রাডিং এর জন্য। ডান পাশের চার্ট ইন্ডিকেটর দিয়ে ভর্তি, এই চার্ট সম্পূর্ণরুপে এলোমেলো এবং কনফিউসিং। প্রাইস অ্যাকশান এর জন্য আমাদের প্রয়োজন পরিস্কার চার্ট যা শুধু প্রাইস ছারা অন্য কিছু শো করবেনা,এমনকি কোন ইন্ডিকেটর ও না।কিভাবে ট্রেডাররা প্রাইস অ্যাকশান ব্যাবহার করবে প্রফিট করার জন্য?প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডাররা প্রাইস অ্যাকশান চার্ট হতে সঠিক তথ্য গ্রহণ করা অর্জন করতে পারবে এবং তাদেরতার উপর নির্ভর করে ট্রেডিং সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডারদের আছে key সিগন্যাল যা তারা লক্ষ্য করবে বর্তমান মার্কেটে ট্রেড করার জন্য।প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডারদেরকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবে, যা তারা প্রাইস দেখার মাধ্যমে পাবে।পেয়ারটি কি ট্রেন্ডে আছে?পেয়ারটি কি রেঞ্জে আছে?প্রাইস কি কোন সাপোর্ট বা রেজিস্টান্স লেভেলের কাছে আসে?প্রাইসে এমন কোন key সিগন্যাল গঠন করছে যা ইঙ্গিত করছে মার্কেট কথায় যেতে পারে?প্রাইস ডাটা ব্যাবহারের মাধ্যমে প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডাররা কৌশল রপ্ত করে কিভাবে সাপ্লাই এবং ডিমান্ড তৈরি করতে হয় তাদের চার্টে, এছারাও তারা জানতে পারে প্রাইস কোন দিকে ব্রেক করবে নাকি রিভার্স করবে, এই তথ্য গুলো ব্যাবহারের মাধ্যমে ট্রেড লাভ করার সম্ভাবনা বেরে যায়।প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডাররা ধারাবাহিক ভাবে পরিমাপ করতে পারে প্রাইসকে এবং যে কোন সিগন্যাল তারা ব্যাবহার করতে পারে ট্রেড করার জন্য বা ওপেন ট্রেড মেনেজ করার জন্য। প্রাইস অ্যাকশান ট্রেডার ব্যাবহার করে key কেন্ডলস্টিক প্যাটার্ন key এরিয়াতে তাদের চার্টে ট্রেড এন্টার করার জন্য। যেমন; প্রাইস অ্যাকশান সিগন্যাল হচ্ছে পিনবার।একটি পিনবারে যা থাকতে হবে;ওপেন এবং ক্লোজ আগের ক্যান্ডলের মধ্যে হতে হবে,ক্যান্ডলের লওয়ার শেড ৩গুন বড় হবে ক্যান্ডলের বডী থেকে,দীর্ঘ শেড থাকবে যা অন্যান্য বার গুলোকে ছারিয়ে যাবে, আমি প্রাইস অ্যাকশান সম্পর্কে কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করছি মাত্র তাই আশাকরি কিছু উপকার হবে যারা প্রাইস অ্যাকশান সম্পর্কে জানেননা । বিন্দু মাত্র কারো উপকার হলে আমার লেখা সার্থক হবে ।
  8. একজন সফল ট্রেডার হওয়া খুব সহজ নয় । সফল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে অনেক ধৈর্য ধরতে হবে লংটার্ম ট্রেডার হতে হবে দেখুন : ১. একটা পেয়ার এ বাই / সেল এন্ট্রি নেবার সময় অন্তত ১ বার চিন্তা করা উচিত যে এই পেয়ার টা এখন ঊর্ধ্বমুখী নাকি নিম্নমুখী ? সেটা কি আমি সঠিক ভাবে বের করতে পারি? না পারলে বাঁশ ...... ২. নিজেকে প্রশ্ন করুন / বাই সেল এন্ট্রি নেবার সময় অন্তত ১ বার চিন্তা করি ,আমি কি গুরুত্বপূর্ণ ema/ma চিনি ? এর ব্যাবহার জানি ? যদি না চিনি না জানি তাহলে শিখা শুরু করি । আর না জেনে ট্রেড এ গেলে ২ দিন আগে পরে সর্বনাশ। ৩. আমি কি ফিবু আঁকতে পারি সঠিক ভাবে ? সঠিক টাইম ফ্রেমে ? এর ব্যাবহার জানি ? যদি জানি তাহলে ট্রেড দেবার আগে ফিবু দিয়ে কি পেয়ার টা দেখি ? আর যদি না জানি তাহলে আজকেই ফিবু নিয়ে পড়াশুনা শুরু করি । ফিবু না জানলে দীর্ঘ মেয়াদে এই মার্কেট এ টিকে থাকা মুশকিল। ৪. mt4 এ আমি কি শর্ট টাইম ফ্রেম দেখি নাকি লং টাইম ফ্রেম দেখি । যদি শর্ট টাইম ফ্রেম দেখি তাহলে আজকে থেকে অভ্যাস বদলে লং টাইম ফ্রেম দেখা সুরু করি নইলে থাকতে হবে সারাদিন বাঁশের উপর । ৫. আমি কি পিভট পয়েন্ট বের করতে পারি , না পারলে এর একটি সুন্দর ইনডিকেটর আছে আজকেই সেট করে ফেলি mt4 এ । আর sup/res গুলো higher টাইম ফ্রেম এ মার্ক করে রাখি । strong sup/res দেখে টিপি এস এল বসায়। না হলে বাঁশ দিয়ে মার্কেট আপ আবার বাঁশ দিয়ে মার্কেট ডাউন। ৬. ট্রেড দেবার আগে আমি কি ১ বারের জন্য হলেও ট্রেনড লাইন আঁকি ? আর আমি কি সঠিক ভাবে ট্রেনড লাইন আঁকতে পারি ? ট্রেনড লাইন ব্রেকআউট বুঝি ? না জানলে না বুঝলে শিখার জন্য প্রস্তুত হই। ৭. যে কোন পেয়ার এর আর একটা পেয়ার এর সাথে কো- রিলেশন থাকে এই কো- রিলেশন এর মানে কি সেটা কি আমি কখনও খুজার চেষ্টা করি ? না করলে আজকেই খুজা শুরু করি । তাহলে হইত কমবে বাঁশ .......। ৮. গুরুত্বপূর্ণ নিউজ এর আর্টিকেল গুলো কি মনোযোগ সহকারে পড়ি ? নাকি শুধু নিউজ দেখে খুশিতে ট্রেড করি । “আমার মত বেবিদের নিউজ ট্রেড না করায় ভাল”. নিউজ রিলিজ হবার পর যখন আমি সিওর হব কারেন্সি strong or weak তখনি কি আমি ট্রেড করি নাকি না জেনেই এন্ট্রি নিয়ে থাকি ? না জেনে করলে বাঁশ। ৯. আমি কি জানি কোন কোন নিউজ এ মার্কেট ট্রেনড বদলে যেতে পারে ? বেশি মুভমেন্ট করে ? জানলে ভাল , না জানলে এর একটা চার্ট আছে কালেক্ট করে রাখি । আর যেই বড় ভাইরা নিউজ এর পরবর্তী পদক্ষেপ ভাল বোঝে তাদের সাথে খাতির করি । এবং শিখার চেষ্টা করি। ১০. আমি কি খালি চোখে মার্কেট দেখে চার্ট প্যাটার্ন আঁকতে পারি ? চার্ট প্যাটার্ন বুঝি ? না বূঝলে আজকেই চার্ট প্যাটার্ন এড় বই পি ডি এফ জোগাড় করি। দেখা আরম্ভ করি ১১. আমি কি আমার নিজের মতো করে একটা STRONG ট্রেডিং সিস্টেম তৈরি করতে পেড়েছি ? পাড়লে আমার তৈরি সিস্টেম এ আমি কি GAINER নাকি LOSSER ? যদি LOSSER হয়ে থাকি তাহলে সিস্টেম টাকে আপডেট করে ফেলি ডেমোতে যতো দিন লাগে লাগুক। ১২. আমার ভেতর কোন গুনটা আছে ? শর্ট এস এল শর্ট টি পি ? নাকি লঙ এস এল লঙ টি পি ? নাকি স্টেপ বাই স্টেপ ট্রেডিং ? নিজের মনের কাছে প্রশ্ন করি । একজন মানুষের পক্ষে সব ধরনের ট্রেড করা অসম্ভব । যার মনের সাথে যেটা খাপ খায় সেটাই বেছে নেয়া উচিৎ। নইলে বাঁশ আর বাঁশ। ১৩. আমি কি রিস্ক রেসিও মেনে চলি ? নাকি গেম্লিং এর চাঞ্চ এ থাকি ? যদি রিস্ক রেসিও মানি তাহলে এই টা তে আমি একদিন না একদিন সফল হবই ...। আর না মানলে হই রাজা নই ফকির। ১৪. নিজের মনের কাছে প্রশ্ন রাখি ্‌্‌্‌, আসলেই কি ফরেক্স আমার দ্বারা হবে ? এতদিন এর হিসাব কিতাব মিলাই কত লস কত লাভ । মন যদি বলে হবে না তাহলে এইটা আমার আর না করায় ভাল ...........................।। ১৬. আমি কি কারো সিগনাল দেখে ট্রেড করি? নাকি সিগনাল দেখে নিজের সাথে মিলায়। নাকি কারো এনালায়সিস দেখি? তার পর মিলাই? নাকি সিগনাল কিনি? নাকি বড় ভাইদের কাছ থেকে জিজ্ঞাসা করি? আমি যায় করিনা কেন নিজের সিস্টেম এর সাথে না মিললে আমি ট্রেড দিবনা। প্রতিজ্ঞা করি আজ থেকে। নইলে বাঁশ। ১৫. আমি যেই ফরেক্স গুরুদের ফলো করি আমি কি জানি উনি আসলেই ফরেক্স এ গেইনার? আমি কি জানি উনি যা লিখে সেটা তার নিজের কথা নাকি কপি টু পেস্ট ? ইংলিশ কে বাংলিশ করা? ওয়েব এর চার্ট দেখে সেই রকম চার্ট একে নিজের বলে প্রচার করা? গুরুদের লাইভ এন্ট্রি ট্রেড কি দেখেছি কখনও? গেন রেসিও হিসাব যে একটা যায়গাই দেখা যাই সেটা কি আমি জানি? কোন কিছুই না জানলে গুরু মানার আগে সব কিছু জানার চেষ্টা করি। তাহলেই সম্ভভ কারও কাছ থেকে শিখে নিজে গুরু হওয়া। নইলে নিজে কষ্ট করি ১০ বছর পর গুরু হয়। ১৬. আমি কি রোবট ট্রেড করি? আমি কি জানি রোবট সারা মাস /বছর যা দেয় তা এক ঘণ্টায় নিয়ে যায়। না জানলে গভীর ভাবে খোঁজ করে দেখি ..। এই প্রশ্নগুলি নিজের সাথে আলোচনা করুন । মনে রাখবেন তাড়াতাড়ি বড় লাভ বা বড়লোক হবার চাইতে অল্প লাভ বা আস্তে আস্তে বড়লোক হওয়া অনেক উত্তম ফরেক্স থেকে ।
  9. আবারও আশাহত হতে হল, এবারও দেখা মিলছে না পেপ্যালের। তবে পেপ্যাল না আসলেও আসছে পেপ্যালের সহযোগী মানি ট্রান্সফার ফার্ম জুম কর্পোরেশন। এ বছরের সেপ্টেম্বরের মধ্যেই বাংলাদেশে জুম কার্যক্রম চালু করতে যাচ্ছে। আজ পেপ্যালের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক শেষে এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। পেপ্যাল শীর্ষ নির্বাহীর সাথে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বেসিস প্রেসিডেন্ট শামীম আহসান। ফেসবুক স্ট্যাটাসে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, "পেপ্যাল ভাইস প্রেসিডেন্টের সাথে আমাদের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন নীতিমালা এবং বাংলাদেশে তাদের ব্যবসায়িক সম্ভাবনা সম্পর্কে এই বৈঠকে আমরা বিস্তারিত তুলে ধরেছি।" তবে এখনই তারা বাংলাদেশে পেপ্যালের কার্যক্রম চালু করছে না জানিয়ে তিনি বলেন, "তারা বাংলাদেশে জুমের কার্যক্রম চালুর ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশে পাপ্যালের কার্যক্রম চালুর ব্যাপারটিও গুরুত্ব সহকারে দেখবে বলে আশ্বস্ত করেছে।" আগে হোক কিংবা পরে হোক, পেপ্যালকে বাংলাদেশে আনার ব্যাপারে সবধরনের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। এ বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের প্রিয় টেককে জানান, "বাংলাদেশে প্রাথমিকভাবে জুম চালু করতে সম্মত হয়েছে পেপ্যাল। এর পাশাপাশি পেপ্যাল চালুর বিষয়ে আরও যাচাই বাছাই করবে প্রতিষ্ঠানটি। সবদিক মিলে গেলে এ বছরের মধ্যেই বাংলাদেশের মানুষ পেপ্যাল ব্যবহারের সুযোগ পাবে।" প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মানি ট্রান্সফার সার্ভিস জুমকে এ মাসের শুরুতে অধিগ্রহণ করে পেপ্যাল।
  10. EXNESS আপনাকে আনন্দের ঈদ-উল-ফিতরের শুভাচ্ছে জানাচ্ছে : প্রিয় গ্রাহক ও সহযোগীগণ, EXNESS BROKER গোষ্ঠী আপনাকে আনন্দের সঙ্গে ঈদ-উল ফিতরের শুভেচ্ছা জানাচ্ছে এবং আপনাকে "রমজান 2015" বোনাস প্রোগ্রামের অধীনে বোনাস ফান্ড পাওয়ার সুযোগ স্মরণ করাচ্ছে। ঈদ-উল ফিতরের মাধ্যমে কঠোর রোজার পর্ব শেষ হয় এবং প্রত্যেক ইমানদার ব্যক্তির জন্য এটি একটি চমৎকার এবং আনন্দের সময়। EXNESS আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা, সমৃদ্ধি ও শান্তি কামনা করে । EXNESS আপনাকে "রমজান 2015" বোনাস প্রোগ্রামের সুবিধা নেওয়ার জন্য আনন্দের সঙ্গে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে । 17 ই জুলাই 2015 -এর ভিতরে একটি মিনি ট্রেডিং একাউন্ট খুলে ও এই বোনাস প্রোগ্রামটি বেছে নিয়ে, আপনি প্রতি অর্থরাশি জমার ক্ষেত্রে 75% পর্যন্ত বোনাস লাভ করতে পারবেন । আপনার ট্রেডিং পরিমাণের উপর ভিত্তি করে বোনাস বাড়বে এবং এটি হল আপনার অ্যাকাউন্টে এমনকি রমজানের পরেও অতিরিক্ত অর্থ পাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ । বোনাস প্রোগ্রামের বিস্তারিত শর্তাবলী EXNESS এর ওয়েব সাইট ভিজিট করে সম্পূর্ন জানুন । শুভ ঈদ উল-ফিতর!
  11. ভাই আপনি যেটা বোঝাতে চেয়েছেন ভিন্ন নামে Deposit করা হয় মানে আপনার নিজের নামের কথা বলেছেন তাই যদি হয় তাহলে শুনুন । অাপনার উত্তর আমি দিয়ে দিচ্ছি । জেনারেল পেমেন্ট সিষ্টেমে নিজের নামের সাথে Exness এর নামের মিল থাকতে হবে । কিন্তু তা ডিপেন্ড করে পেমেন্ট সিষ্টেম এর উপর । ব্যাংক কার্ড থেকে ডিপোজিট করতে চাইলে নাম same হতে হবে মিল থাকতে হবে । এবং ইলেকট্রনিক পেমেন্ট সিষ্টেম হলে নাম ভিন্ন ডিফারেন্ট হলে ডিপোজিট করতে পারবেন কিছু কিছু পেমেন্ট সিষ্টেম থেকে । কিন্তু ফান্ড withdraw করতে হবে ওই same পেমেন্ট সিষ্টেমে যেখানে থেকে ডিপোজিট করা হয়েছে । Neteller and Skrill Moneybookers থেকে নাম ভিন্ন হলে same না হলেও ডিপোজিট হবে । ডিপোজিট করতে পারবেন ফান্ড রিফান্ড হবেনা্ । Exness রিকমান্ড করেনা তবে client এর নিজের নামের একাউন্ট হওয়া উত্তম ভালো । আশাকরি আপনার উত্তর পেয়ে গেছেন ।
  12. বিশ্বের ১৯৪তম দেশ হিসেবে অনলাইনে অর্থ লেনদেনের সুযোগ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। ইতিমধ্যেই ক্যালিফোর্নিয়ায় পেপ্যালের প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস প্রেসিডেন্ট-এর সাথে সোম ও মঙ্গলবার দু' দফা বৈঠকও করেছেন। বাংলাদেশে ২০১১ সালে পেপ্যাল আসার কথা থাকলেও তার চূড়ান্ত বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে চলতি বছরেই। বিশ্বের ১৯৪তম দেশ হিসেবে অনলাইনে অর্থ লেনদেনের সুযোগ পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। এ বিষয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। ইতিমধ্যেই ক্যালিফোর্নিয়ায় পেপ্যালের প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির ভাইস প্রেসিডেন্ট-এর সাথে সোম ও মঙ্গলবার দু' দফা বৈঠকও করেছেন। তবে কি আলোচনা হয়েছে তা তিনি দেশে ফিরেই জানাবেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) দেশে পেপ্যাল নিয়ে আসার জন্য উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালে এসে এটি বাস্তবায়নের জন্য নানান ভাবে চেষ্টা করতে থাকে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা। সে বছর সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশে পেপ্যাল চালু হচ্ছে বলে ঘোষণাও দেওয়া হয়েছিল। তৎকালে বেসিসের সভাপতি মাহবুব জামান এই প্রতিবেদককে বলেছিলেন, আগামী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (বছরের তৃতীয় প্রান্তিক) মাসের মধ্যে বাংলাদেশে পেপ্যাল তাদের কার্যক্রম শুরু করবে। তবে তা চালু হয়নি। একই বছরের ডিসেম্বরে এটুআই এর পলিসি অ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরী এই প্রতিবেদককে বলেন, পেপ্যাল বা পেপ্যালের মত যেসব প্রতিষ্ঠান, গুগলের অ্যাডসেন্স তারাও বলেছে যে মানি ট্রান্সফারের ব্যাপারটা তাদের কাছেও গুরুত্বপূর্ণ কেননা যারা গুগলের অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ করে তাদের জন্য টাকা নেয়াটা খুবই কঠিন এবং গুগলের জন্য টাকা দেয়া বা নেয়াটা কষ্টকর। তাই টাকা বাংলাদেশে আনা বা বাংলাদেশ থেকে পাঠানো দুটোই বিবেচনার বিষয়। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু নীতিমালা রয়েছে সেগুলো মাথায় রেখেই আমাদের কাজ করতে হবে। এগুলো সব কিছু মিলিয়ে আমি বলব বাংলাদেশ ব্যাংক খুব নিবিড় ভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং পেপ্যালও খুব দ্রুত বাংলাদেশে আসবে এবং ফ্রিল্যান্সারদের জন্য মানি ট্রান্সফারে যেসব জটিলতা রয়েছে সেগুলো কয়েক মাসের মধ্যে অনেকাংশে সমাধান হবে বলে আমি মনে করছি। এর কয়েকদিন পরেই দেশের প্রথম ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড মেলায় প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, আগামী বছরেই (২০১৩ সালে) দেশে পেপ্যাল চালু হবে। ২০১৩ সালের এপ্রিলের শুরুতে সিলেটে ই-বাণিজ্য মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, আগামী দেড় মাসের মধ্যে দেশে পেপ্যাল চালু হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমানও কয়েক দফায় জানিয়েছিলেন দেশে পেপ্যাল আসছে। কিন্তু এর আগে ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পেপ্যালের আন্তর্জাতিক সদর দফতর থেকে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করেন। তারা ওই সময় বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈঠকও করেন। সে সময় তারা আইনগত নানা দিক পর্যালোচনা করেন। বাংলাদেশে অনলাইন পেমেন্টের ঝুঁকি পর্যালোচনা করে একটি মতামত দেওয়া হয় প্রতিষ্ঠানটির সদর দফতর ক্যালিফোর্নিয়ায়। মূলত ওই প্রতিনিধি দলের মতামতের ভিত্তিতে ২০১৩ সালের শেষ দিকে পেপ্যাল সদর দফতর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আপাতত তারা বাংলাদেশে আসছে না। সম্প্রতি বাংলাদেশে পেপ্যাল না আসার অফিসিয়ালি সিদ্ধান্তের ব্যাপারে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মোঃ মাহফুজুর রহমান। তিনি বলেন, এটা ঠিক পেপ্যাল আপাতত বাংলাদেশে আসছে না। তবে কোনো দুর্বলতার জন্য এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। তিনি বলেন, আমাদের সব নীতি তাদের মানের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি আমাদের জানিয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার জন্য আলাদা সফটওয়্যার করে তারপর আমাদের দেশে আসবে। এমন কথা জানিয়ে পেপ্যালের প্রধান নির্বাহী আমাদের চিঠি দিয়েছে। তবে আমরা চেষ্টা করব যত দ্রুত সম্ভব পেপ্যালকে দেশে নিয়ে আসতে। ২০১৪ সালে কয়েকবার সজীব ওয়াজেদ জয় আশ্বাস দিয়ে বলেন, পেপ্যাল দেশে আনার জন্য আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। সেই আশার আলোর প্রদীপ জ্বালাতে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। প্রসঙ্গত, পেপ্যাল বর্তমানে পৃথিবীর ১৯৩টি দেশে কাজ করছে। পেপ্যাল ২৬টি মুদ্রায় গ্রাহকদের অর্থ পাঠাতে, গ্রহণ করতে ও অর্থ সংরক্ষণ করার সুযোগ দিয়ে থাকে। এই মুদ্রাগুলো হল অস্ট্রেলিয়ান ডলার, ব্রাজিলের রিয়েল, কানাডার ডলার, চীনের ইউয়ান (শুধু কিছু চীনা একাউন্টে ব্যবহারযোগ্য), ইউরো, পাউন্ড স্টার্লিং, জাপানি ইয়েন, চেক ক্রোনা, ডেনিশ ক্রোন, হং কং ডলার, হাঙ্গেরীর ফ্রইন্ট, ইসরাইলের নতুন শেকেল, মালেশিয়ার রিঙ্গিত, মেক্সিকোর পেসো, নিউ জিল্যান্ডের ডলার, নরওয়ের ক্রোন, ফিলিপাইনের পেসো, পোল্যান্ডের যোলটি, সিঙ্গাপুরের ডলার, সুইডেনের ক্রোনা, সুইস ফ্যাঙ্ক, নতুন তাইওয়ানের ডলার, থাই ভাত এবং যুক্তরাষ্ট্রে মার্কিন ডলার। এছাড়া পেপ্যাল স্থানীয়ভাবে ২১টি দেশে কাজ করে। ১৯৯৩ সালে ইউরোপে কার্যক্রম শুরু করা এ আর্থিক সংস্থাটি। পেপাল আমাদের দেশে আসলে অনেক ফ্রীল্যান্সারের স্বপ্ন পূরন হবে অনেক উপকার হবে আমাদের অনেক দিনের আশা পেপাল আসুক আমাদের দেশে ।
  13. ঠিক ধন্যবাদ আমিও আপনার সাথে একমত জয় ভাই । এই সাইটটি পুরো ফেক স্ক্যাম এই সাইট সম্পর্কে অনেক ট্রেডারদের সাথে আমার কথা হয়েছে । তারা অনেক ডলার লস করেছে এই Buyforexsignals.com সিগনাল ব্যাবহার করে । আপনারা যারা নতুন তারা সাবধান এই Buyforexsignals.com সাইট থেকে মনের ভূলেও এই সাইটে যাবেননা । আমার কথা হলো আপনি যদি সত্যিকারের ভালো সফল ট্রেডার হতে চান অবশ্যই কোনো সিগনাল সাইট ব্যাবহার করবেননা । সবচেয়ে উত্তম আপনার সিগনাল আপনি নিজেই তৈরী করুন । আপনার টেকনিক্যাল ও ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিসের উপর নির্ভর করুন তাহলে ভালো ট্রেডার হতে পারবেন । সিগনাল সব সময় সঠিক হয়না ।
  14. ফরেক্স ব্যাবসা আসলে যেমন লাভজনক তেমন ঝুকিপূর্ন । আমি প্রায় 8 বছর ফরেক্স ট্রেড করি এখানে আমার অনেক ব্যক্তিগত-আভিজ্ঞতা তৈরী হয়েছে । অনেক দেখেছি কিভাবে হাই ইমপ্যাক্ট নিউজ এর সময় মার্কেট হঠাৎ করে উত্তাল হয়ে যায় 20 সেকেন্ড এর মধ্যে মার্কেট 200 থেকে 250 পিপস আপ ডাউন করে আবার কোনো নিউজ ছাড়াই মার্কেট অনেক বড় মুভ করে । ফরেক্স মার্কেটে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে ট্রেডারদের ইমোশন । যারা এই ইমোশন কন্ট্রোল করতে পারে তারা সফল ট্রেডার হতে পারে । আর ট্রেড করার জন্য সবচেয়ে প্রধান 2 টা জিনিস হলো : (1) টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিস ও (2) ফান্ডামেন্টাল এ্যানালাইসিস ।
  15. EUR/USD পেয়ার এর ডেইলি টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিস দেখুন : S1: 1.1050, S2: 1.0902, S3: 1.0700- R1: 1.1277, R2: 1.1348, R3: 1.1466/ GBP/USD-পেয়ার এর ডেইলি টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিস দেখুন : S1: 1.5250, S2: 1.5085, S3: 1.4960-R1: 1.5578, R2: 1.5705, R3: 1.5878 এই দুইটা কারেন্সি পেয়ার এর টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিস দিলাম এটা আমার । তবে আপনি যখন ট্রেড করবেন অবশ্যই নিজের তৈরী করা টেকনিক্যাল এ্যানালাইসিস এর নির্ভর করা ভালো উত্তম । মনে রাখবেন ফরেক্স যেমন লাভজনক তেমন রিস্কি ঝুকিপূর্ন ।
  16. ফরেক্স-প্রশিক্ষন-কোর্স আসলে খুব গুরুত্বপূর্ন ফরেক্স খুব রিস্কি ব্যাবসা আপনি যদি না বুঝে ফরেক্স ব্যাবসা শুরু করেন অল্পতেই সব শেষ হবার সম্ভাবনা থাকে । এই ফরেক্স-প্রশিক্ষন-কোর্স আপনি নিজেও করতে পারেন অথবা দেখুন আপনার শহরের আশে পাশে কোনো ফরেক্স ট্রেনিং সেন্টার আছে কিনা । আমার জানা মতে খুলনা, ঢাকা, চিটাগাং এ সব জায়গাতে ফরেক্স-প্রশিক্ষন-কোর্স ট্রেনিং সেন্টার আছে । আর আপনার জেলাতে যদি ফরেক্স-প্রশিক্ষন-কোর্স ট্রেনিং সেন্টার যদি না থাকে তাহলে অবশ্যই কোনো না কোনো স্নিয়ার ফরেক্স ট্রেডার আপনার শহরে একজন অবশ্যই পাবেন । কারন ফরেক্স এখন এত জনপ্রিয় যে বাংলাদেশের সব জেলাতেই কিছু না কিছু অল্প হলেও স্নিয়ার ফরেক্স ট্রেডার পাবেন তাদের কাছ থেকে সাহায্য নিতে পারেন ফরেক্স-প্রশিক্ষন-কোর্স তাদের কাছ থেকে করতে পারেন ।
  17. ধন্যবাদ জয় ভাইকে আমি মনে করি আপনি যদি নতুন স্কালপিং ট্রেড করেন আপনার ব্যালান্স যদি কম থাকে আর যদি দেখেন ধরুন আপনি সেল দিছেন একটা টার্গেট পিপসে হঠাৎ করে দেখলেন যে মার্কেট বড় ধরনের মুভ করার সম্ভাবনা আছে আপনার এ্যানালাইসিসে দেখলেন যে মার্কেট হঠাৎ করে বড় ধরনের বাই তে যাবার সম্ভাবনা আছে তখন সাথে সাথে আংশিক প্রফিটে ট্রেড ক্লোজ করা ভালো । অার যদি মনে করেন আপনার অনেক বড় ডিপোজিট ব্যালান্স আছে আপনার কয়েক হাজার পিপস ব্যাকআপ আছে তখন আপনি ষ্টপ লস ব্যাবহার না করে টার্গেট প্রফিটের জন্য অপেক্ষা করতে পারেন ।
  18. সাপোর্ট ও রেজিষ্ট্যান্স খুব গুরুত্বপূর্ন ও উপকারী অনেকে ট্রেডার আছে যারা সাপোর্ট ও রেজিষ্ট্যান্স ধরেই বাই সেল মারে । তাই সাপোর্ট ও রেজিষ্ট্যান্স সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝার চেষ্টা করুন । আজকে আমি কিছু কারেন্সির সাপোর্ট ও রেজিষ্ট্যান্স দিবো : EUR/USD : S1: 1.0968, S2: 1.0818, S3: 1.0661/ R1: 1.1056, R2: 1.1277, R3: 1.1466 GBP/USD : S1: 1.5543, S2: 1.5408, S3: 1.5247/ R1: 1.5607, R2: 1.5730, R3: 1.5929 এই সবগুলি আমার নিজের তৈরী করা সাপোর্ট ও রেজিষ্টা্ন্স আপনিও তৈরী করুন চেষ্টা করুন । এখানে একটা টেকনিক আছে যেটা আমি মাঝে মাঝে ব্যাবহার করি । যেমন ধরুন EUR/USD কারেন্সিতে ধরুন S3 বা S2 যা আছে সেটা যদি ব্রেক করে তখন সেখান থেকে আমি বাই দি আবার ধরুন R2 বা R3 যদি টাচ করে বা ব্রেক করে সেখান থেকে সেল দি ।
  19. স্কালপিং ট্রেড বর্তমানে খুব পপুলার নতুনদের কাছে । আমার জানা মতে বেশিরভাগ নতুন ট্রেডার স্কালপিং ট্রেড করে । স্কালপিং হলো শর্ট ট্রেড ছোট প্রফিট ছোট লস । উপরে উল্রেখিত জয় ভাই যে পোষ্ট দিছে খুব উপকারী আমিও তার সাথে একমত । স্কালপিং করতে হলে আপনাকে কিছু দিক খেয়াল রাখতে হবে আপনি যদি ষ্টপ লস ও টেক প্রফিট ব্যাবহার করেন স্কালপিং করার সময় তাহলে টেক প্রফিট কখনোই বেশি দিবেননা সর্বোচ্চ 10 থেকে 15 পিপসই ভালো । বলিঙ্গার বেন্ড এর ব্যাবহার খুব ভালোভাবে বুঝে এ্যানালাইসিস করে তারপর স্কালপিং করবেন । কারন স্কালপিং এর জন্য বলিঙ্গার বেন্ড অতুলনীয় উপকারী । তাই এই বলিঙ্গার বেন্ড এর উপযুক্ত ব্যাবহার করুন । স্কালপিং করতে করতে আপনি দেখবেন একসময় প্রফেশনাল ট্রেডার হয়ে গেছেন ।
  20. SELL URGENT SKRILL MONEYBOOKERS 200$ খুব তাড়াতাড়ি 200 ডলার মানিবুকারস সেল করতে চাই বিক্রয় হবে । অতি তাড়াতাড়ি সেল হবে । ডলার রেট- 76 টাকা করে । যোগাযোগ করুন : খুলনা বিভাগ, বাগেরহাট জেলা- 01717744636
  21. Neteller পেমেন্ট প্রসেসরই বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় ও খুব ভালো হাই সিকিউরেটেড । বর্তমানে আমরা যত ট্রেডার আছি তাদের বেশিরভাগই নেটেলার ব্যাবহার করে । আপনি নেটেলারে অনেক কিছু দিয়ে খুব সহজেই ডিপোজিট করতে পারবেন যেমন- Bitcoin, Master card, Visa Card তবে সবচেয়ে সহজ ও সুবিধা ও সবাই আমাদের দেশে বেশি ডিপোজিট কর নেটেলারে Bitcoin একাউন্ট থেকে । সর্ব প্রথম আপনার নেটেলার একাউন্টটি ফুল ভেরিফােইড করে নিন তারপর ডিপোজিট করুন । বিট কয়েনে একাউন্ট করে ভেরিফাইড করে কারো কাছ থেকে বিট কয়েন কিনে নিয়ে ডিপোজিট করুন । ডিপোজিট করা খুব সহজ প্রথমে আপনার নেটেলার একাউন্টে লগইন করুন তারপর বাম পাশে দেখতে পাবেন Money In option আচে ওখানে ক্লিক করুন তারপর পেজ ওপেন হলে ডিপোজিট করার জন্য অনেক অপশন আছে আপনি যেটা দিয়ে ডিপোজিট করবেন সেটায় ক্লিক করুন ধরুন বিটকয়েন থেকে করবেন তাহলে বিটকয়েনে ক্লিক করুন তারপর পেজ ওপেন হলে কি করতে হবে আপনি নিজেই বুঝে যাবেন ।
  22. এটা একটা খুব গুরুত্বপূর্ন প্রশ্ন তাই ভালো ব্রোকার চেনার কয়েকটা উপায় আছে । যেমন : ব্রোকার এর EU REGULATED কিনা , লাইসেন্স নং আছে কিনা , ব্রোকার এর মার্কেটে তাদের ব্যাবসার বয়স কত , ব্রোকার এর স্প্রেড কম কিনা , তাদের সেবা কেমন , তাদের কোনো পুর্বে কোনো SCAM রিপোর্ট আছে কিনা http://www.forexpeac..._broker_reviews এই সাইটটাও ভিজিট করে দেখতে পারেন তাই ট্রেড শুরু করার আগে ডিপোজিট করার আগে অবশ্যই নির্ভরযোগ্য একটি ভালো ব্রোকারে ট্রেড করতে হবে । বর্তমানে নতুন নতুন অনেক ফেক স্ক্যাম ব্রোকার বের হচ্ছে । তাই সাবধান ।
  23. MACD indicator আসলে খুব গুরুত্বপূর্ন একটা ইন্ডিকেটর আমার জানা মতে পৃথিবীর অনেক বড় বড় প্রফেশনাল ট্রেডাররা MACD indicator ফলো ব্যাবহার করেন । এই MACD indicator মার্কেট কখন বাই সেল হবে এই বিষয়ে ভালো একটা সংকেত পাওয়া যায় । তাই আপনি যদি ভালো একজন সফল ট্রেডার হতে চান অবশ্যই MACD indicator সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝুন । MACD indicator কে কিভাবে এ্যানালাইসিস করতে হবে ভালোভাবে বুঝে এর সৎ ব্যাবহার করুন । এই ইন্ডিকেটর আপনাকে সফল হতে অনেক সাহায্য করবে ।
  24. হ্যা ভাই বর্তমানে গ্রীসের শেষ সম্বল শেষ আশা বেলআউট চুক্তি এই চুক্তির উপরেই নির্ভর করছে গ্রীসের বাচা মরার ব্যাপার । এখন গ্রীসের জনগন হা বা না কি ভোট দিবে সেটা বুঝা যাচ্ছেনা । EUR কারেন্সিতে যারা ট্রেড করবেন তারা সতর্ক থাকবেন আমিও জয় ভাই এর সাথে একমত যে গ্রীসের ভোটের পরে EUR কারেন্সিতে ট্রেড করা ভালো । বেলআউট চুক্তি পজিটিভ হলে গ্রীসের ভাগ্য ভালো এইবার যা দেখতেছি ইউরোপিয়ান নেতারা খুব শক্ত অনড় তাদের সিদ্ধান্তে তাই আমার মনে হয় European central bank এর অর্থ ঋণ পরিশোধ না করতে পারলে গ্রীসকে ইউরোজোন থেকে বের হতে হবে ।
  25. ঠিক ভাই আমিও একমত । আপনারা এই মুহুর্তে যারা ইউরো ট্রেডার ইউরো কারেন্সিতে ট্রেড করেন তারা খুব সাবধান হয়ে ট্রেড করবেন । কারন গ্রীসের এই সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত ইউরো কারেন্সিতে ট্রেড না করা উত্তম । কারন মার্কেট বড় ধরনের একটা ধাক্কা মারতে পারে আপ বা ডাউন । কারন ইউরোকে একমাত্র গ্রীসই বড় ধরনের দুর্বল করে রেখেছে । তাদের ফাইনাল মিটিং ও গনভোটের মাধ্যমেই বুঝা যাবে আগামীতে কি হতে যাচ্ছে । তবে আমার মনে হয় গ্রীসকে ইউরোজোন থেকে বাদ দিলে ইউরো শক্তীশালী হতে পারে । কারন তাদের প্রধান সমস্যা গ্রীসকে নিয়ে ।
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search