Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'ডলার সেল'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 4 results

  1. মুদ্রাবাজারে ডলারের বিনিময় হার পাঁচ মাসের সর্বনিম্নে! পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমেছে ডলারের বিনিময় হার। একই সময়ে ইউরোর বিনিময় হার চার মাসের সর্বোচ্চে উঠে এসেছে। শিগগিরই সুদহার কমাবে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। এ প্রত্যাশায় মুদ্রা দুটির বিনিময় হারে পরিবর্তন দেখা গেছে বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেষকরা। খবর রয়টার্স। মুদ্রাবাজারে প্রধান ছয়টি মুদ্রার বিনিময় হার সূচকে ডলারের সূচক মান নেমে এসেছে ১০১ দশমিক ৩৬ পয়েন্টে, যা গত ২৮ জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন। এসইবির প্রধান অর্থনীতিবিদ জেনস ম্যাগনুসন বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করলে মুদ্রা লেনদেনের বাজার স্থিতিশীল থাকবে। আমাদের শেয়ারবাজার এখনো শক্তিশালী। ভূরাজনৈতিকভাবে যদি কোনো সংকট তৈরি না হয় তাহলে আগামী বছরও এটি একই পর্যায়ে থাকবে বলে আমি আশাবাদী।’ টানা দ্বিতীয় মাসের মতো ডলারের বিনিময় হার নিম্নমুখী। আগামী বছর ফেড সুদহার কমাবে এমন প্রত্যাশায় ডলারের বিনিময় হার আরো নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সিএমই ফেডওয়াচের তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালের মার্চ থেকে সুদহার কমার জোর সম্ভাবনা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের তথ্যানুযায়ী, মূল্যস্ফীতির চাপ কমায় আগামী বছর সুদহার কমানোর বিষয়ে বাজারসংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে ১ ইউরোর বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বেড়ে ১ ডলার ১০ সেন্টে পৌঁছেছে, যা চার মাসের বেশি সময় ধরে ঊর্ধ্বমুখী। এছাড়া ডলারের বিপরীতে জাপানি ইয়েনের বিনিময় হার দশমিক ১ শতাংশ কমে ১৪৫ দশমিক ৫৫ ইয়েনে পৌঁছেছে। যদিও সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোয় এশিয়ার মুদ্রাটি শক্তিশালী অবস্থায় এসেছে। এর মাধ্যমে বাজারসংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা ছিল ব্যাংক অব জাপান হয়তো তাদের অতি শিথিল মুদ্রা নীতি থেকে বেরিয়ে আসবে। ব্যাংকটির গভর্নর কাজুও উয়েদা সম্প্রতি জানান, কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে অতি শিথিল মুদ্রা নীতি কার্যকর করেছে, সেখান থেকে সহসাই বেরিয়ে আসবে না। গত সপ্তাহে ডলারের বিনিময় হার চার মাসের সর্বনিম্নে নেমে আসে। যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি তথ্য প্রকাশের আগে এ দরপতন ঘটে মুদ্রাটির। বাজার বিশ্লেষকদের পূর্বাভাস, যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসতে শুরু করেছে। এর অর্থ হচ্ছে, আগামী বছর সুদহার কমিয়ে আনতে পারে ফেড। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি কতটা মন্থর, সে সম্পর্কে ধারণা পেতে সবার নজর এখন মার্কিন ব্যক্তিগত ভোগ ব্যয় (পিসিই) সূচকের দিকে। মূল্যস্ফীতি পরিমাপে পিসিইকে গুরুত্বপূর্ণ মাপকাঠি হিসেবে বিবেচনা করে ফেড। পেপারস্টোনের গবেষণা প্রধান ক্রিস ওয়েস্টন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি এখন একতরফা মনে হচ্ছে। প্রয়োজন দেখা দিলে ফেড সুদহার কমিয়ে আনবে।’ ফেড কর্মকর্তারা বলেছেন, তাদের কাজ শেষ হয়নি। ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের শেষ ধাক্কাটাই সবচেয়ে কঠিন পর্ব। পিসিই যখন ৩ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমতে শুরু করবে, তখন সুদহার কমানো হতে পারে।’ ইকোনমিক নিবন্ধ পেতে ভিজিট করুন: https://ifxpr.com/47dZTX5 *মার্কেট বিশ্লেষণ ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, কিন্তু আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কিত নির্দেশ প্রদান করবে না।
  2. ডলারের দরপতনের সম্ভাব্য কারণ! মার্কিন মুদ্রার চাহিদা প্রায় প্রতিদিনই কমছে, যার ভিত্তিতে অনেক বিশ্লেষক এবং অর্থনীতিবিদ সম্ভাব্য কারণ সম্পর্কে বিভিন্ন অনুমান করছেন। আমাকে অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে বলতে হবে, এটি আমাকে সতর্ক করে তুলেছে। যদি সমস্যাটি মুদ্রাস্ফীতি বা মুদ্রানীতির মধ্যে থাকে, তবে কেন আমরা কেবল গত সপ্তাহেই মার্কিন মুদ্রার চাহিদার এত তীব্র হ্রাস দেখতে পেলাম? যদি বাজারের ট্রেডাররা কিছু ভবিষ্যতের ঘটনাকে মূল্যের বর্তমান পরিস্থিতির সাথে যুক্ত করে, তাহলে কেন এই সপ্তাহে ডলারের মূল্য এতটা উল্লেখযোগ্য পতন হয়েছে? মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন শুধুমাত্র আংশিকভাবে এই প্রশ্নের উত্তর দেয়। আমি আগেই বলেছি, এই প্রতিবেদন প্রকাশের দুই দিন আগে সোমবার ডলারের চাহিদা কমতে শুরু করে এবং বৃহস্পতিবারও কমতে থাকে। শুক্রবার, আমরা এমনকি মূল্যের বিয়ারিশ সংশোধনও দেখতে পাইনি। সুতরাং, মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন শুধুমাত্র মার্কিন মুদ্রার সামগ্রিক দুর্বলতার উপর সামান্য প্রভাব ফেলতে পারে। আরও একটি আরো সম্ভাব্য কারণ হচ্ছে বাজারের ট্রেডাররা প্রত্যাশা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মুদ্রাস্ফীতি 3%-এ নেমে এসেছে, তবে এটি শুধুমাত্র এই মাসের প্রথম দিকে মুদ্রা নীতিমালায় কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের সম্ভাব্য সমাপ্তিই বোঝায় না বরং আরও সহনশীল নীতির প্রতি দ্রুত রূপান্তরও বোঝায়। একই সময়ে, ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক এবং ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড আরও কয়েকবার সুদের হার বাড়াতে পারে এবং ফেডারেল রিজার্ভের তুলনায় সুদের হার অনেক বেশি সময় শীর্ষ স্তরে বজায় রাখতে পারে, কারণ ইউরোজোন এবং যুক্তরাজ্যে মুদ্রাস্ফীতি উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি রয়েছে। সম্ভবত এই বিষয়টিই ডলারের দরপতনের কারণ। কিন্তু তারপরও আরেকটি প্রশ্ন থাকে। বাজারের ট্রেডাররা এই বিষয়টির উপর কতটা নির্ভর করতে চায়? ইইউ এবং যুক্তরাজ্যে মুদ্রাস্ফীতি 3% এ নেমে না যাওয়া পর্যন্ত মার্কিন মুদ্রার চাহিদা কমার সম্ভাবনা নেই। আমি আপনাকে মনে করিয়ে দিতে চাই যে মার্কিন মুদ্রার দর প্রায় এক বছর ধরে হ্রাস পাচ্ছে। যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দরপতনের সময় ইইউ এবং ব্রিটেনে এই বছর জুড়ে মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকে তবে তা বোধগম্য হত। যাইহোক, ফেডারেল রিজার্ভ ইসিবি এবং ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ডের মতোই সুদের হার বাড়িয়েছে, যখন গত ছয় মাসে বিশ্বব্যাপী মুদ্রাস্ফীতি কমছে। আমি বলতে চাচ্ছি যে ইউরো বা পাউন্ডের তুলনায় ডলার তুলনামূলক কম অনুকূল অবস্থানে থাকতে পারে, তবে যে পরিমাণে এটির দরপতন হচ্ছে তা হওয়ার কথা নয়। এটা আমার মনে হয় যে বাজারের ট্রেডাররা এরকমটা করতে ভালোবাসে, তার অনুমানের ভিত্তিতে কাজ করছে। এর মানে হল যে আমরা ভবিষ্যতে সংবাদের পটভূমি ব্যাখ্যা করতে নতুন অসুবিধা আশা করতে পারি। যখন FOMC সুদের হার কমাতে শুরু করে, তখন ডলারের দর অপ্রত্যাশিতভাবে বাড়তে শুরু করতে পারে, কারণ সেই সময়ের মধ্যে, হয়ত ইসিবি এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ড কঠোরকরণ চক্রের সমাপ্তি টানতে পারে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়ায় ডলারের দাম কমতে পারে না! পরিচালিত বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে, আমি উপসংহারে পৌঁছেছি যে এখনও মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার গঠন চলছে, তবে এটি যে কোনও মুহূর্তে শেষ হতে পারে। আমি বিশ্বাস করি যে 1.0500-1.0600 এর কাছাকাছি লক্ষ্যমাত্রা বেশ বাস্তবসম্মত, এবং আমি এই লক্ষ্যমাত্রায় এই ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রি করার পরামর্শ দিই। যাইহোক, এখন আমাদের a-b-c কাঠামোর সমাপ্তির জন্য অপেক্ষা করতে হবে, এবং তারপরে আমরা আশা করতে পারি যে এই পেয়ারের মূল্য এই জোনের দিকে নেমে যাবে। এখন ক্রয় করা বেশ ঝুঁকিপূর্ণ। ট্রেডাররা ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির যেকোনো সুযোগ গ্রহণ করছে, কিন্তু ডলারের খবরের পটভূমি যতটা দুর্বল মনে হয় ততটা নয়। GBP/USD পেয়ারের ওয়েভ প্যাটার্ন একটি ঊর্ধ্বগামী ওয়েভ গঠনের ইঙ্গিত দেয়। যাইহোক, ওয়েভ কাঠামো ইতোমধ্যে একটি পাঁচ-ওয়েভ আকার নিয়েছে, যার মানে এটি সম্পূর্ণ হতে পারে। যদি 1.3084 লেভেল (টপ টু বটম) ব্রেক করার প্রচেষ্টা ব্যর্থ প্রমাণিত হয়, তাহলে এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্য 1.3478 (261.8% ফিবোনাচি এক্সটেনশন) এর কাছাকাছি অবস্থিত লক্ষ্যমাত্রার দিকে বৃদ্ধি পেতে পারে। একটি সফল যুগান্তকারী প্রচেষ্টা 1.2840 লেভেলের আশেপাশে প্রাথমিক লক্ষ্যগুলির সাথে একটি নিম্নমুখী ওয়েভ 4 বা প্রবণতার একটি নতুন নিম্নগামী অংশ তৈরির আরও প্রত্যাশিত এবং যৌক্তিক প্রক্রিয়া শুরু করবে। ইকোনমিক নিবন্ধ পেতে ভিজিট করুন: https://ifxpr.com/3K0hKs3 *মার্কেট বিশ্লেষণ ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার সচেতনতা বৃদ্ধি করবে, কিন্তু আপনাকে ট্রেডিং সম্পর্কিত নির্দেশ প্রদান করবে না।
  3. SELL URGENT SKRILL MONEYBOOKERS 200$ খুব তাড়াতাড়ি 200 ডলার মানিবুকারস সেল করতে চাই বিক্রয় হবে । অতি তাড়াতাড়ি সেল হবে । ডলার রেট- 76 টাকা করে । যোগাযোগ করুন : খুলনা বিভাগ, বাগেরহাট জেলা- 01717744636
  4. ami mt5 dollar sell korte cai.jara kinte can amr email adress a jogajok korun othoba 01520102233 number a sorasori jogajok korun. tuhin.dhakacollege@gmail.com
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search