Search the Community
Showing results for tags 'eur/usd signal'.
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ এপ্রিল http://forex-bangla.com/customavatars/1679197575.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের বেশ নিচে অবস্থান করছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1357 এর লেভেল টেস্ট করে—যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি ইউরো বিক্রি করিনি। এরপর দ্বিতীয়বার 1.1357 লেভেল টেস্টের সময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যার ফলে বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়িত হয় এবং এই পেয়ারের মূল্য ৩০ পিপস পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। গতকালের ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) বৈঠকে পুনরায় সুদের হার কমানো হলেও তাতে ইউরোর মূল্যের খুব বেশি প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডে তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে উদ্ভূত গুরুতর অস্থিরতার দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে, যা মন্দার ঝুঁকি তৈরি করছে। এজন্যই সর্বসম্মতিক্রমে সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বেশিরভাগ সূচকেই দেখা যাচ্ছে যে মুদ্রাস্ফীতি ইসিবির 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি পৌঁছেছে, যদিও নতুন করে শুল্কের প্রভাব এখনও অস্পষ্ট। মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া ছিল খুবই শান্ত, যেন তারা এই ধরনের পদক্ষেপে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে অথবা এগুলোকে আর খুব একটা কার্যকর মনে করছে না। বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত এখন বৈশ্বিক বিষয়াবলীর দিকে বেশি মনোযোগ দিচ্ছেন—বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাকি বিশ্বের মধ্যে চলমান বাণিজ্যবিরোধের দিকে—যা বাস্তবেই বৈশ্বিক অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গিকে ঝাপসা করে তুলেছে। মার্কিন বাণিজ্য নীতিমালার প্রভাব ইউরোপীয় অর্থনীতিতেও ক্রমশ বাড়ছে। নতুন করে শুল্কের হুমকি, বাণিজ্যনীতির অনিশ্চয়তা এবং সামগ্রিক ভূ-রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ইউরোজোনে বিনিয়োগ খাতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে এবং ব্যবসায়িক আস্থাকে দুর্বল করে দিচ্ছে। ইসিবি এসব বাহ্যিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সব ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করছে, কিন্তু সেগুলোর কার্যকারিতা সীমিত। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী কেবলমাত্র ইতালির ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা মার্কেটের ট্রেডারদের খুব একটা দৃষ্টি আকর্ষণ করবে না বলেই ধারণা করা হচ্ছে। যেহেতু গতকাল ইসিবির সুদের হার হ্রাস মার্কেটে খুব একটা মুভমেন্ট সৃষ্টি করতে পারেনি, সেহেতু আজকের ইতালির প্রতিবেদনের প্রভাবও সম্ভবত সীমিত থাকবে। আজ মার্কেটে কনসোলিডেশনের প্রবণতা দেখা যেতে পারে, যেখানে মূলত গতকালের রেঞ্জের মধ্যেই ছোটখাটো ওঠানামা হবে। বিনিয়োগকারীরা এখন অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের অবস্থানে থাকবে, এবং আরও গুরুত্বপূর্ণ কোনো অনুঘটকের জন্য প্রস্তুতি নেবে যা মার্কেটে বড় ধরনের মুভমেন্ট ঘটাতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1433-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1385-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1433-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1385 এবং 1.1433-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1365-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1328-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ মূল্য দৈনিক সর্বোচ্চ লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে যেতে ব্যর্থ হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1385-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1365 এবং 1.1328-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1311 এর লেভেল টেস্ট করে — যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের ৪০ পিপস পর্যন্ত দরপতন ঘটে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মূল্য হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, ইউরোর মূল্য বাহ্যিক পরিস্থিতির দ্বারা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়নি, বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও সেটি ইউরোর মূল্যের দ্রুত পুনরুদ্ধারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং মন্থরতার ঝুঁকি ইউরোর প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে পারে এবং ডলারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। আজ ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদন ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির চাপ মূল্যায়ন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্লেষকরা এখনও ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, কারণ এটি পরিবারের পণ্যের ও পরিষেবার মূল্যে পরিবর্তন নির্দেশ করে। কোর সিপিআই, যা খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদানগুলোকে বাদ দিয়ে তৈরি করা হয়, ট্রেডাররা আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কোর সিপিআই এবং হেডলাইন সিপিআই তুলনা করে এটি বোঝা সম্ভব হয় যে, মুদ্রাস্ফীতির কোন উপাদানগুলো সাময়িক এবং কোনগুলো দীর্ঘমেয়াদি। ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইউরোজোনে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত প্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের পার্থক্য নির্দেশ করে। ইতিবাচক ব্যালেন্স মানে ইউরোজোনে মূলধন প্রবেশ করছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারে; অন্যদিকে, নেতিবাচক ব্যালেন্স ইউরো কারেন্সির ওপর নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1463-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1395-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1463-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1344-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1395 এবং 1.1463-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1344-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1273-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1395-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1344 এবং 1.1273-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42KQpUd
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1311 এর লেভেল টেস্ট করে — যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের ৪০ পিপস পর্যন্ত দরপতন ঘটে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মূল্য হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, ইউরোর মূল্য বাহ্যিক পরিস্থিতির দ্বারা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়নি, বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও সেটি ইউরোর মূল্যের দ্রুত পুনরুদ্ধারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং মন্থরতার ঝুঁকি ইউরোর প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে পারে এবং ডলারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। আজ ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদন ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির চাপ মূল্যায়ন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্লেষকরা এখনও ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, কারণ এটি পরিবারের পণ্যের ও পরিষেবার মূল্যে পরিবর্তন নির্দেশ করে। কোর সিপিআই, যা খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদানগুলোকে বাদ দিয়ে তৈরি করা হয়, ট্রেডাররা আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কোর সিপিআই এবং হেডলাইন সিপিআই তুলনা করে এটি বোঝা সম্ভব হয় যে, মুদ্রাস্ফীতির কোন উপাদানগুলো সাময়িক এবং কোনগুলো দীর্ঘমেয়াদি। ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইউরোজোনে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত প্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের পার্থক্য নির্দেশ করে। ইতিবাচক ব্যালেন্স মানে ইউরোজোনে মূলধন প্রবেশ করছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারে; অন্যদিকে, নেতিবাচক ব্যালেন্স ইউরো কারেন্সির ওপর নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1463-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1395-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1463-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1344-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1395 এবং 1.1463-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1344-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1273-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1395-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1344 এবং 1.1273-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42KQpUd
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1311 এর লেভেল টেস্ট করে — যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের ৪০ পিপস পর্যন্ত দরপতন ঘটে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মূল্য হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, ইউরোর মূল্য বাহ্যিক পরিস্থিতির দ্বারা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়নি, বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও সেটি ইউরোর মূল্যের দ্রুত পুনরুদ্ধারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং মন্থরতার ঝুঁকি ইউরোর প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে পারে এবং ডলারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। আজ ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদন ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির চাপ মূল্যায়ন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্লেষকরা এখনও ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, কারণ এটি পরিবারের পণ্যের ও পরিষেবার মূল্যে পরিবর্তন নির্দেশ করে। কোর সিপিআই, যা খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদানগুলোকে বাদ দিয়ে তৈরি করা হয়, ট্রেডাররা আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কোর সিপিআই এবং হেডলাইন সিপিআই তুলনা করে এটি বোঝা সম্ভব হয় যে, মুদ্রাস্ফীতির কোন উপাদানগুলো সাময়িক এবং কোনগুলো দীর্ঘমেয়াদি। ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইউরোজোনে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত প্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের পার্থক্য নির্দেশ করে। ইতিবাচক ব্যালেন্স মানে ইউরোজোনে মূলধন প্রবেশ করছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারে; অন্যদিকে, নেতিবাচক ব্যালেন্স ইউরো কারেন্সির ওপর নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1463-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1395-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1463-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1344-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1395 এবং 1.1463-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1344-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1273-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1395-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1344 এবং 1.1273-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42KQpUd
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৬ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1311 এর লেভেল টেস্ট করে — যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের ৪০ পিপস পর্যন্ত দরপতন ঘটে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে মূল্য হ্রাস পাওয়া সত্ত্বেও, ইউরোর মূল্য বাহ্যিক পরিস্থিতির দ্বারা প্রতিকূলভাবে প্রভাবিত হয়নি, বিশেষ করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চলমান বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে। এসব আলোচনার ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদে ডলার শক্তিশালী হওয়া সত্ত্বেও সেটি ইউরোর মূল্যের দ্রুত পুনরুদ্ধারে বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা এবং মন্থরতার ঝুঁকি ইউরোর প্রতি আগ্রহ বজায় রাখতে পারে এবং ডলারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখতে পারে। আজ ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রতিবেদন ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির চাপ মূল্যায়ন এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। বিশ্লেষকরা এখনও ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) দিকে মনোযোগ দিচ্ছেন, কারণ এটি পরিবারের পণ্যের ও পরিষেবার মূল্যে পরিবর্তন নির্দেশ করে। কোর সিপিআই, যা খাদ্য ও জ্বালানির মতো অস্থির উপাদানগুলোকে বাদ দিয়ে তৈরি করা হয়, ট্রেডাররা আরও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। কোর সিপিআই এবং হেডলাইন সিপিআই তুলনা করে এটি বোঝা সম্ভব হয় যে, মুদ্রাস্ফীতির কোন উপাদানগুলো সাময়িক এবং কোনগুলো দীর্ঘমেয়াদি। ইসিবির কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স ইউরোজোনে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্কিত প্রবাহ ও বহিঃপ্রবাহের পার্থক্য নির্দেশ করে। ইতিবাচক ব্যালেন্স মানে ইউরোজোনে মূলধন প্রবেশ করছে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হতে পারে; অন্যদিকে, নেতিবাচক ব্যালেন্স ইউরো কারেন্সির ওপর নেতিবাচক চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1463-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1395-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1463-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1344-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1395 এবং 1.1463-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1344-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1273-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1395-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1344 এবং 1.1273-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/42KQpUd
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৫ এপ্রিল। http://forex-bangla.com/customavatars/123175488.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.1348 এর লেভেল টেস্ট করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনা সীমিত হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমি পেয়ারটি বিক্রি করিনি এবং অন্য কোনো কার্যকর এন্ট্রি পয়েন্টও দেখিনি। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদের আশাবাদী বক্তব্য ডলারের অবস্থানকে কিছুটা শক্তিশালী করেছে, তবে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের মূল মৌলিক চালিকাশক্তি এখনো অপরিবর্তিত রয়েছে। টেকনিক্যাল পরিস্থিতি অনুযায়ী, এই পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সুযোগ রয়েছে, যার প্রধান ভিত্তি হচ্ছে ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকের ফলাফল। আজ ইউরোপ থেকে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে। বিনিয়োগকারীরা জার্মানি এবং ইউরোজোনের ব্যবসায়িক পরিবেশ বিষয়ক ZEW ইনস্টিটিউটের সেনটিমেন্ট সূচকের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখবেন। এই সূচকগুলো ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক কার্যকলাপ বিষয়ে ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা প্রতিফলিত করে এবং এগুলোর ফলাফল ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল পূর্বাভাস অতিক্রম করলে সেটি ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা নির্দেশ করবে, অন্যদিকে হতাশাজনক ফলাফল কারেকশন শুরু করতে পারে। বিজনেস সেন্টিমেন্টের পাশাপাশি ZEW কারেন্ট সিচুয়েশন সংক্রান্ত সূচকটিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এই সূচকটি অর্থনীতির বর্তমান অবস্থা নির্দেশ করে এবং সামগ্রিক পরিস্থিতির মূল্যায়ন করতে সহায়তা করবে, যার মাধ্যমে ইউরোজোনের ভবিষ্যৎ পরিস্থিতি সম্পর্কে আরও ভালোভাবে মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে। যদি মূল ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যায়, তবে EUR/USD পেয়ারের মূল্য অতিরিক্ত ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম লাভ করতে পারে। অন্যথায়, কারেকশনের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাবে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1455-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1380-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1455-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1336-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1380 এবং 1.1455-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.1336-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.1259-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ আসন্ন প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1380-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.1336 এবং 1.1259-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। http://forex-bangla.com/customavatars/685071747.jpg Read more: https://ifxpr.com/3G9M6t3
-
১১ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
MontuZaman posted a topic in এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
১১ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1434788594.jpg বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার পুনরায় EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয় এবং এটির মূল্য 300 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পায়। শুক্রবারের শুরুর দিকেও এই পেয়ারের মূল্যের নিরবচ্ছিন্ন ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম অব্যাহত থাকে। মার্কিন ডলারের নতুন দরপতনের পেছনের কারণগুলো চিহ্নিত করা খুব একটা কঠিন নয়। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রথমে চীনের ওপর 125% শুল্ক আরোপ করেন এবং পরে সেটি বাড়িয়ে 145% করেন। এই ঘটনাই মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। অন্যদিকে, অন্যান্য সব দেশের জন্য শুল্ক 10% এ নামিয়ে আনার ঘটনাটি খুব বেশি গুরুত্ব পায়নি। মার্কেটের ট্রেডাররা বুঝে গেছে যে দ্বন্দ্বটি মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে—সার্বিয়ার মতো দেশের সঙ্গে নয়। ফলে অধিকাংশ ট্রেডার এখন চীন (এবং ইইউ)-সংশ্লিষ্ট ঘটনাগুলোর দিকেই মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করছে। একই দিনে প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনটির ফলাফলও ডলারের জন্য নেতিবাচক ছিল, তবে সেটি মার্কেটে খুব একটা প্রভাব বিস্তার করেচনি। কারণ সেই প্রতিবেদন প্রকাশের আগেই ডলার ইতোমধ্যে দরপতনের পথে ছিল এবং তারপরে সেই ধারা অব্যাহত ছিল। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার অনেকগুলো ট্রেডিং সিগন্যাল তৈরি হয়, কারণ মূল্য প্রায় 300 পিপস একদিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করে। আপনি চাইলে যেকোনো জায়গা থেকে বাই ট্রেড ওপেন করতে পারতেন। একইভাবে, যেকোনো জায়গায় বাই ট্রেড ক্লোজ করলেও লাভ নিশ্চিত ছিল। http://forex-bangla.com/customavatars/1030264042.jpg শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: 1 ঘণ্টার চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এই প্রবণতা কতদিন চলবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না, কারণ কেউ জানে না ট্রাম্প ভবিষ্যতে আর কতবার শুল্ক আরোপ করবেন। বাণিজ্যযুদ্ধ আরও তীব্র হতে পারে, বিশেষ করে যখন অনেক দেশই যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন, যেকোনো পাল্টা পদক্ষেপের জবাবে যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে শুল্ক আরোপ করবে। ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক স্থগিত করার সত্ত্বেও ডলার শক্তিশালী হতে পারেনি, কারণ এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের বাণিজ্য সংঘাতের দিকেই ট্রেডাররা দৃষ্টিপাত করছে। শুক্রবার মার্কেটে সম্ভবত অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আমরা আজ এই পেয়ারের মূল্যের পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করবো না, কারণ প্রায় প্রতি দুই ঘণ্টা পরপরই বাণিজ্য সংঘাত সংক্রান্ত নতুন খবর আসছে। বর্তমানে বিশ্ব বাজারে যা ঘটছে, তা ভাষায় প্রকাশ করাও কঠিন। 5 মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা যেতে পারে: 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292, 1.1330, 1.1367, 1.1395, 1.1418, 1.1449। শুক্রবার ইউরোজোনে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডে বক্তব্য রাখবেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে কিছু স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমাদের বিশ্বাস, ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া মূলত বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত ঘটনাতেই সীমাবদ্ধ থাকবে, তবে লাগার্ডের বক্তব্যও মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/43PvbWn -
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১০ এপ্রিল http://forex-bangla.com/customavatars/1459279131.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করে, তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.1055 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস বেড়ে যায়। গতকাল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৯০ দিনের জন্য বাড়তি শুল্ক স্থগিত করার সিদ্ধান্ত সঙ্গে সঙ্গেই মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে: মার্কিন ডলারের দর বেড়ে যায় এবং ইউরোর দর কমে যায়। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। তবে, যদি দীর্ঘমেয়াদি এবং মৌলিক পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, তাহলে এই বিরতির প্রভাব খুব বেশি স্থায়ী হবে না। বাণিজ্যসংক্রান্ত উত্তেজনায় আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা এই সিদ্ধান্তকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখেছেন, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর কোনো প্রভাব ফেলবে এমন সম্ভাবনা কম। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে শুল্কে পিছু হটার এই সিদ্ধান্তকে শক্তির নয়, বরং দুর্বলতার নিদর্শন হিসেবেই দেখা হতে পারে—যা দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের আশঙ্কার কারণ। অন্যদিকে, বিশ্লেষক এবং বিনিয়োগকারীরা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে চলেছেন। আজকের ইতালির শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত প্রতিবেদনের মিশ্র ফলাফল দেখা যেতে পারে। ধারাবাহিক পতনের জায়গায় এখনও দৃশ্যমান প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে না, যা নির্দেশ করে যে এই খাতে স্থিতিশীলতা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। অপরদিকে, জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন জার্মান অর্থনীতির ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে আরও আশাব্যঞ্জক প্রবণতা প্রতিফলিত করতে পারে। বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে চলমান সমস্যার মধ্যেও, জার্মানির শিল্পখাত দেশীয় এবং বৈদেশিক চাহিদার সমর্থনে ধীরে ধীরে উন্নতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1087-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1016-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1087,-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0974-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1016 এবং 1.1087-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0974-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0914এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1016-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0974 এবং 1.0914-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3R7Juhw
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১০ এপ্রিল http://forex-bangla.com/customavatars/1459279131.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করে, তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.1055 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস বেড়ে যায়। গতকাল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৯০ দিনের জন্য বাড়তি শুল্ক স্থগিত করার সিদ্ধান্ত সঙ্গে সঙ্গেই মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে: মার্কিন ডলারের দর বেড়ে যায় এবং ইউরোর দর কমে যায়। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। তবে, যদি দীর্ঘমেয়াদি এবং মৌলিক পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, তাহলে এই বিরতির প্রভাব খুব বেশি স্থায়ী হবে না। বাণিজ্যসংক্রান্ত উত্তেজনায় আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা এই সিদ্ধান্তকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখেছেন, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর কোনো প্রভাব ফেলবে এমন সম্ভাবনা কম। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে শুল্কে পিছু হটার এই সিদ্ধান্তকে শক্তির নয়, বরং দুর্বলতার নিদর্শন হিসেবেই দেখা হতে পারে—যা দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের আশঙ্কার কারণ। অন্যদিকে, বিশ্লেষক এবং বিনিয়োগকারীরা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে চলেছেন। আজকের ইতালির শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত প্রতিবেদনের মিশ্র ফলাফল দেখা যেতে পারে। ধারাবাহিক পতনের জায়গায় এখনও দৃশ্যমান প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে না, যা নির্দেশ করে যে এই খাতে স্থিতিশীলতা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। অপরদিকে, জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন জার্মান অর্থনীতির ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে আরও আশাব্যঞ্জক প্রবণতা প্রতিফলিত করতে পারে। বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে চলমান সমস্যার মধ্যেও, জার্মানির শিল্পখাত দেশীয় এবং বৈদেশিক চাহিদার সমর্থনে ধীরে ধীরে উন্নতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1087-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1016-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1087,-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0974-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1016 এবং 1.1087-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0974-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0914এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1016-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0974 এবং 1.0914-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3R7Juhw
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১০ এপ্রিল http://forex-bangla.com/customavatars/1459279131.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করে, তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.1055 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে এবং ফলস্বরূপ এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস বেড়ে যায়। গতকাল ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৯০ দিনের জন্য বাড়তি শুল্ক স্থগিত করার সিদ্ধান্ত সঙ্গে সঙ্গেই মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে: মার্কিন ডলারের দর বেড়ে যায় এবং ইউরোর দর কমে যায়। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য ছিল বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা। তবে, যদি দীর্ঘমেয়াদি এবং মৌলিক পদক্ষেপ নেওয়া না হয়, তাহলে এই বিরতির প্রভাব খুব বেশি স্থায়ী হবে না। বাণিজ্যসংক্রান্ত উত্তেজনায় আতঙ্কিত বিনিয়োগকারীরা এই সিদ্ধান্তকে একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখেছেন, তবে এটি দীর্ঘমেয়াদে কার্যকর কোনো প্রভাব ফেলবে এমন সম্ভাবনা কম। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে শুল্কে পিছু হটার এই সিদ্ধান্তকে শক্তির নয়, বরং দুর্বলতার নিদর্শন হিসেবেই দেখা হতে পারে—যা দীর্ঘদিন ধরেই মার্কিন প্রধান বাণিজ্য অংশীদারদের আশঙ্কার কারণ। অন্যদিকে, বিশ্লেষক এবং বিনিয়োগকারীরা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করে চলেছেন। আজকের ইতালির শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত প্রতিবেদনের মিশ্র ফলাফল দেখা যেতে পারে। ধারাবাহিক পতনের জায়গায় এখনও দৃশ্যমান প্রবৃদ্ধি দেখা যাচ্ছে না, যা নির্দেশ করে যে এই খাতে স্থিতিশীলতা এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। অপরদিকে, জার্মানির কেন্দ্রীয় ব্যাংক বুন্ডেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন জার্মান অর্থনীতির ক্ষেত্রে তুলনামূলকভাবে আরও আশাব্যঞ্জক প্রবণতা প্রতিফলিত করতে পারে। বৈশ্বিক সরবরাহ চেইনে চলমান সমস্যার মধ্যেও, জার্মানির শিল্পখাত দেশীয় এবং বৈদেশিক চাহিদার সমর্থনে ধীরে ধীরে উন্নতির ইঙ্গিত দিচ্ছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1087-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1016-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1087,-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0974-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.1016 এবং 1.1087-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0974-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0914এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ার বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1016-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0974 এবং 1.0914-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/3R7Juhw
-
৯ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1655118693.jpg মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার খুবই স্বল্প মাত্রার অস্থিরতার সাথে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে এবং সারাদিন জুড়ে এটি মূলত সাইডওয়েজ ট্রেড করেছে। তবে, আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম—এটি ছিল কেবল ঝড়ের আগে সাময়িক প্রশান্তি। ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্র—কোনো দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ইভেন্ট ছিল না, কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের শুল্ক আরোপের প্রতিক্রিয়ায় আবারও 50% শুল্ক বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এখন চীন থেকে আমদানিকৃত সব পণ্যই "ট্রাম্পের শুল্কের"-এর আওতায় পড়বে, যার হার মোট 104%। এই উন্মত্ততা অব্যাহত রয়েছে এবং আবারও মার্কিন ডলার দরপতনের ধারা শুরু হয়েছে। 1-ঘণ্টার টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্য ডাউনওয়ার্ড ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে গেছে, মূল্যের কারেকশন হয়েছে এবং এখন ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। আমরা আগেই উল্লেখ করেছিলাম, নতুন করে ট্রাম্পের যেকোনো ধরনের শুল্ক আরোপের একমাত্র সম্ভাব্য ফলাফল হচ্ছে—ডলার এবং মার্কিন স্টক মার্কেটের আরও দরপতন। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5 মিনিট টাইমফ্রেমে মঙ্গলবার একাধিক ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে, তবে সারাদিন মার্কেটে এলোমেলো ও রেঞ্জ-ভিত্তিক মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। 1.0940–1.0952 এরিয়ার আশেপাশে তিনটি সিগন্যাল গঠিত হয়, যার মধ্যে দুটি ভুল সিগন্যাল ছিল। তবে 1.0888–1.0896 এরিয়ার সিগন্যাল থেকে বেশ ভালোই মুনাফা করা সম্ভব হয়েছে এবং এটি দীর্ঘ সময় ধরে লং পজিশন হোল্ড করে রাখার সুযোগ দিয়েছে। সন্ধ্যায় চীনের ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপের ঘোষণা আসে, তাই আরেক দফা ডলার বিক্রির প্রত্যাশা ও প্রস্তুতি যৌক্তিক ছিল। এই ট্রেড থেকে এখন পর্যন্ত 155 পিপস লাভ হয়েছে। বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: 1-ঘণ্টার টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। এটি কতদিন চলবে তা কেউ জানে না, কারণ ট্রাম্প আর কত নতুন শুল্ক আরোপ করবেন, সেটি অনিশ্চিত। বাণিজ্যযুদ্ধ আরও এক ধাপ তীব্র হতে পারে—বিশেষ করে যখন অনেক দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানানোর পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছেন, যেকোনো পাল্টা পদক্ষেপ নতুন করে শুল্ক আরোপের কারণ হবে। বুধবার মার্কেটে সম্ভবত অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করবে। আমরা আজ মার্কেটের মুভমেন্ট নিয়ে কোনো পূর্বাভাস দিচ্ছি না। বর্তমানে বৈশ্বিক মার্কেটের যা অবস্থা, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। বুধবার, 5 মিনিট টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, 1.1275–1.1292। বুধবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্র—কোথাও কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না—তবে বর্তমানে এগুলোর আর তেমন কোনো গুরুত্বও নেই। এমনকি সন্ধ্যায় প্রকাশিতব্য ফেডের মিনিট বা কার্যবিবরণীও এখন প্রাসঙ্গিক বলে মনে হচ্ছে না। এখনও সবকিছুই ট্রাম্প এবং তার বাণিজ্য নীতিকে কেন্দ্র করে ঘুরপাক খাচ্ছে। http://forex-bangla.com/customavatars/2137150281.jpg Read more: https://ifxpr.com/3XNGudV
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0946 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস কমে যায়। গতকাল প্রকাশিত ইউরোজোনের খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের সংকটকে কেন্দ্র করে আহ্বান করা ফেডারেল রিজার্ভের জরুরি বৈঠক—এই দুটি ঘটনা মিলে ইউরোর বিপরীতে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। অদূর ভবিষ্যতে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত বাণিজ্য শুল্কের কারণে বিভিন্ন দেশ যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে, তা আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তুলনামূলকভাবে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেই, যেখানে শুধুমাত্র ফ্রান্সের ট্রেড ব্যালেন্স প্রকাশিত হবে, যা উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এই সূচকটি যেকোনো দেশের রপ্তানি ও আমদানির পার্থক্যকে নির্দেশ করে এবং ফ্রান্সের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার একটি মূল উপাদান হলেও ফরেক্স মার্কেট বা ইউরোর ওপর এটির সরাসরি প্রভাব খুব কম। যদি ব্যালেন্স পজিটিভ হয় (আমদানির চেয়ে রপ্তানি বেশি), তাহলে তা দেশের কারেন্সিকে সমর্থন যোগায়, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখে। নেগেটিভ ব্যালেন্স নির্দেশ করে যে দেশটি রপ্তানির তুলনায় বেশি আমদানি করছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1074-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0984-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1074-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0946-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0984 এবং 1.1074-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0946-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0858-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ারের মূল্যের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0984-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0946 এবং 1.0858-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4iZHO5Q
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0946 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস কমে যায়। গতকাল প্রকাশিত ইউরোজোনের খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের সংকটকে কেন্দ্র করে আহ্বান করা ফেডারেল রিজার্ভের জরুরি বৈঠক—এই দুটি ঘটনা মিলে ইউরোর বিপরীতে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। অদূর ভবিষ্যতে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত বাণিজ্য শুল্কের কারণে বিভিন্ন দেশ যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে, তা আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তুলনামূলকভাবে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেই, যেখানে শুধুমাত্র ফ্রান্সের ট্রেড ব্যালেন্স প্রকাশিত হবে, যা উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এই সূচকটি যেকোনো দেশের রপ্তানি ও আমদানির পার্থক্যকে নির্দেশ করে এবং ফ্রান্সের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার একটি মূল উপাদান হলেও ফরেক্স মার্কেট বা ইউরোর ওপর এটির সরাসরি প্রভাব খুব কম। যদি ব্যালেন্স পজিটিভ হয় (আমদানির চেয়ে রপ্তানি বেশি), তাহলে তা দেশের কারেন্সিকে সমর্থন যোগায়, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখে। নেগেটিভ ব্যালেন্স নির্দেশ করে যে দেশটি রপ্তানির তুলনায় বেশি আমদানি করছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1074-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0984-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1074-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0946-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0984 এবং 1.1074-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0946-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0858-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ারের মূল্যের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0984-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0946 এবং 1.0858-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4iZHO5Q
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0946 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস কমে যায়। গতকাল প্রকাশিত ইউরোজোনের খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের সংকটকে কেন্দ্র করে আহ্বান করা ফেডারেল রিজার্ভের জরুরি বৈঠক—এই দুটি ঘটনা মিলে ইউরোর বিপরীতে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। অদূর ভবিষ্যতে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত বাণিজ্য শুল্কের কারণে বিভিন্ন দেশ যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে, তা আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তুলনামূলকভাবে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেই, যেখানে শুধুমাত্র ফ্রান্সের ট্রেড ব্যালেন্স প্রকাশিত হবে, যা উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এই সূচকটি যেকোনো দেশের রপ্তানি ও আমদানির পার্থক্যকে নির্দেশ করে এবং ফ্রান্সের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার একটি মূল উপাদান হলেও ফরেক্স মার্কেট বা ইউরোর ওপর এটির সরাসরি প্রভাব খুব কম। যদি ব্যালেন্স পজিটিভ হয় (আমদানির চেয়ে রপ্তানি বেশি), তাহলে তা দেশের কারেন্সিকে সমর্থন যোগায়, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখে। নেগেটিভ ব্যালেন্স নির্দেশ করে যে দেশটি রপ্তানির তুলনায় বেশি আমদানি করছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1074-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0984-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1074-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0946-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0984 এবং 1.1074-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0946-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0858-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ারের মূল্যের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0984-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0946 এবং 1.0858-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4iZHO5Q
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৮ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0946 এর লেভেল টেস্ট করে—যা ইউরো বিক্রি করার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস কমে যায়। গতকাল প্রকাশিত ইউরোজোনের খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটের সংকটকে কেন্দ্র করে আহ্বান করা ফেডারেল রিজার্ভের জরুরি বৈঠক—এই দুটি ঘটনা মিলে ইউরোর বিপরীতে ডলারের মূল্য বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। অদূর ভবিষ্যতে ডলারের শক্তিশালী হওয়ার প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত বাণিজ্য শুল্কের কারণে বিভিন্ন দেশ যে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে, তা আরও তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আজকের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তুলনামূলকভাবে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু নেই, যেখানে শুধুমাত্র ফ্রান্সের ট্রেড ব্যালেন্স প্রকাশিত হবে, যা উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। এই সূচকটি যেকোনো দেশের রপ্তানি ও আমদানির পার্থক্যকে নির্দেশ করে এবং ফ্রান্সের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার একটি মূল উপাদান হলেও ফরেক্স মার্কেট বা ইউরোর ওপর এটির সরাসরি প্রভাব খুব কম। যদি ব্যালেন্স পজিটিভ হয় (আমদানির চেয়ে রপ্তানি বেশি), তাহলে তা দেশের কারেন্সিকে সমর্থন যোগায়, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখে। নেগেটিভ ব্যালেন্স নির্দেশ করে যে দেশটি রপ্তানির তুলনায় বেশি আমদানি করছে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1074-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0984-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1074-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0946-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0984 এবং 1.1074-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0946-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0858-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। আজ যেকোন সময় এই পেয়ারের মূল্যের বিক্রির প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0984-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0946 এবং 1.0858-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4iZHO5Q
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ৭ এপ্রিল ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামা শুরু করেছিল, ঠিক তখনই এই পেয়ারের মূল্য 1.1019 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য কমে 1.0942 এর টার্গেট লেভেলের দিকে চলে যায়। মার্চ মাসে যুক্তরাষ্ট্রে নন-ফার্ম পে-রোলের শক্তিশালী বৃদ্ধি সত্ত্বেও বেকারত্বের হার 4.2% পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ায় ডলারের প্রতি ট্রেডারদের আগ্রহ কিছুটা কমে যায়। যদিও বেকারত্বের হার বৃদ্ধি সাধারণত নেতিবাচক সংকেত হিসেবে বিবেচিত হয়, এটি শ্রমবাজারে নতুন অংশগ্রহণকারীদের আগমনের ইঙ্গিতও দিতে পারে—যা কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদের প্রতিফলন ঘটায়। ফলে, ট্রেডাররা প্রতিক্রিয়া তুলনামূলকভাবে নীরব ছিল এবং তারা ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি সংক্রান্ত দিকনির্দেশনার জন্য অপেক্ষা করছিল—যেটি শেষ পর্যন্ত আসেনি। আজ সকালে ইউরোজোনে সেন্টিক্স থেকে ইনভেস্টর কনফিডেন্স বা বিনিয়োগকারীদের আস্থা এবং খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। যদি এই অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় দুর্বল হয়, তাহলে EUR/USD পেয়ারের ওপর পুনরায় চাপ সৃষ্টি হতে পারে। মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। সেন্টিক্স থেকে প্রকাশিতব্য সূচকটির ফলাফল বিনিয়োগকারীদের মনোভাব প্রতিফলিত করে, আর খুচরা বিক্রয়ের পরিবর্তনের মাধ্যমে ভোক্তাদের ব্যয়ের প্রবণতা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এই দুইটি সূচকই ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা মূল্যায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রত্যাশার তুলনায় নেতিবাচক ফলাফল মার্কেটে ইউরো বিক্রির প্রবণতা বাড়াতে পারে, আর ইতিবাচক ফলাফল ইউরোর দর বৃদ্ধির ঘটাতে পারে—বিশেষ করে বর্তমান বাণিজ্য উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা শক্তিশালী হলে এবং খুচরা বিক্রয় বৃদ্ধি পেলে সেটি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়, যা ইউরোর প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ বাড়াতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.1117-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.1040-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.1117-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশিত হলে সকালের সেশনের দিকে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0975-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.1040 এবং 1.1117-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0975-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0887-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের পুলব্যাকের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.1040-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0975 এবং 1.0887-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4i1K8YH
-
৪ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এর একমাত্র কারণ ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি এখন আর নতুন কিছু নয়, কারণ গতকাল থেকেই বিশ্বজুড়ে নতুন করে শুল্ক আরোপের বিষয়টি আলোচিত হচ্ছে। প্রত্যাশিতভাবেই, ডলারের দরপতন ঘটছে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের বাণিজ্যিক সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় ডলার বিক্রি করে চলেছে। সপ্তাহের শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল যে ট্রেডাররা হয়তো এই বিষয়টির প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে — কিন্তু বুধবার দেখা গেল, তা হয়নি। দিনজুড়ে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে অন্যান্য কোন প্রকার সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন ও ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের প্রভাব পড়েনি। যদিও টেকনিক্যাল দিক থেকে পরিস্থিতি পুরোপুরি বদলে যায়নি, তবে হায়ার টাইমফ্রেমে মার্কেটে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে — অর্থাৎ, মার্কেটের ট্রেডাররা টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ উপেক্ষা করছে। লোয়ার টাইমফ্রেমগুলোতে আমরা দেখছি যে "ট্রাম্পের পদক্ষেপের" প্রভাবেই মুভমেন্ট হচ্ছে। যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট চুপ থাকেন, তখন মার্কেট স্থিতিশীল থাকে; কিন্তু তিনি যখনই নতুন করে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন — সঙ্গে সঙ্গেই মার্কেটে ঝড় উঠে এবং ডলারের দরপতন ঘটে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্টEUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার ১০টির বেশি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। সবগুলো সিগন্যাল চার্টে চিহ্নিত করা হয়নি, কারণ সেক্ষেত্রে পুরো চার্টটি হলুদ রঙে ভরে যেত। দিনের বেশিরভাগ সময়জুড়ে এই পেয়ারের মূল্য কেবল ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, একের পর এক রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে উঠেছে। যেকোনো জায়গা থেকেই লং পজিশন ওপেন করা সম্ভব ছিল। কেবল 1.1132 লেভেলে ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট থেমেছিল, যেখান থেকে মূল্য তিনবার রিবাউন্ড করেছে। তবে এর মানে এই নয় যে ডলারের দরপতন শেষ হয়ে গেছে। যদি এমন উচ্চ অস্থিরতার মধ্যে ট্রেড করা অস্বস্তিকর বলে মনে হয়, তাহলে মার্কেট স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাই উত্তম হবে। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে। এই মুহূর্তে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম একটি স্বতন্ত্র প্রবণতায় পরিণত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এটি কতদিন স্থায়ী হবে, তা অনিশ্চিত, কারণ কেউই এই ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারবে না যে ট্রাম্প আর কত বাণিজ্য শুল্ক আরোপ করতে পারেন। পুনরায় বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল, কারণ অনেক দেশই পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে যেকোনো প্রতিক্রিয়াই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নতুন শুল্ক নিয়ে আসবে। শুক্রবার মার্কেটে সম্ভবত অস্থিতিশীলতা বিরাজ করবে। আমরা এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করব না। যুক্তরাষ্ট্রে আজ অন্তত তিনটি বড় ইভেন্ট নির্ধারিত আছে, তাই এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা অনেক বেশি থাকতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হচ্ছে: 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, এবং 1.1275–1.1292। শুক্রবার NFP (নন-ফার্ম পে-রোলস) প্রতিবেদন ও বেকারত্বের হার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যও অনুষ্ঠিত হবে। এগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট, তবে এগুলোর ফলাফল প্রভাবে চার্টে কেমন মুভমেন্ট দেখা যাবে সে পূর্বাভাস দেওয়া অসম্ভব। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো ট্রাম্পের পূর্ণমাত্রার বাণিজ্য যুদ্ধের ধাক্কা সামলে উঠতে পারেনি। Read more: https://ifxpr.com/4lips1C
-
৪ এপ্রিল কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের শক্তিশালী ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এর একমাত্র কারণ ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প। এটি এখন আর নতুন কিছু নয়, কারণ গতকাল থেকেই বিশ্বজুড়ে নতুন করে শুল্ক আরোপের বিষয়টি আলোচিত হচ্ছে। প্রত্যাশিতভাবেই, ডলারের দরপতন ঘটছে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা ট্রাম্পের বাণিজ্যিক সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় ডলার বিক্রি করে চলেছে। সপ্তাহের শুরুতে ধারণা করা হয়েছিল যে ট্রেডাররা হয়তো এই বিষয়টির প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে — কিন্তু বুধবার দেখা গেল, তা হয়নি। দিনজুড়ে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে অন্যান্য কোন প্রকার সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন ও ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের প্রভাব পড়েনি। যদিও টেকনিক্যাল দিক থেকে পরিস্থিতি পুরোপুরি বদলে যায়নি, তবে হায়ার টাইমফ্রেমে মার্কেটে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে — অর্থাৎ, মার্কেটের ট্রেডাররা টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ উপেক্ষা করছে। লোয়ার টাইমফ্রেমগুলোতে আমরা দেখছি যে "ট্রাম্পের পদক্ষেপের" প্রভাবেই মুভমেন্ট হচ্ছে। যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট চুপ থাকেন, তখন মার্কেট স্থিতিশীল থাকে; কিন্তু তিনি যখনই নতুন করে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন — সঙ্গে সঙ্গেই মার্কেটে ঝড় উঠে এবং ডলারের দরপতন ঘটে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্টEUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার ১০টির বেশি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। সবগুলো সিগন্যাল চার্টে চিহ্নিত করা হয়নি, কারণ সেক্ষেত্রে পুরো চার্টটি হলুদ রঙে ভরে যেত। দিনের বেশিরভাগ সময়জুড়ে এই পেয়ারের মূল্য কেবল ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে, একের পর এক রেজিস্ট্যান্স লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে উঠেছে। যেকোনো জায়গা থেকেই লং পজিশন ওপেন করা সম্ভব ছিল। কেবল 1.1132 লেভেলে ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট থেমেছিল, যেখান থেকে মূল্য তিনবার রিবাউন্ড করেছে। তবে এর মানে এই নয় যে ডলারের দরপতন শেষ হয়ে গেছে। যদি এমন উচ্চ অস্থিরতার মধ্যে ট্রেড করা অস্বস্তিকর বলে মনে হয়, তাহলে মার্কেট স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করাই উত্তম হবে। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়েছে। এই মুহূর্তে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম একটি স্বতন্ত্র প্রবণতায় পরিণত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। এটি কতদিন স্থায়ী হবে, তা অনিশ্চিত, কারণ কেউই এই ভবিষ্যদ্বাণী করতে পারবে না যে ট্রাম্প আর কত বাণিজ্য শুল্ক আরোপ করতে পারেন। পুনরায় বাণিজ্য যুদ্ধ তীব্র হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল, কারণ অনেক দেশই পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে যেকোনো প্রতিক্রিয়াই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নতুন শুল্ক নিয়ে আসবে। শুক্রবার মার্কেটে সম্ভবত অস্থিতিশীলতা বিরাজ করবে। আমরা এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়ার চেষ্টা করব না। যুক্তরাষ্ট্রে আজ অন্তত তিনটি বড় ইভেন্ট নির্ধারিত আছে, তাই এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা অনেক বেশি থাকতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হচ্ছে: 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048, 1.1091, 1.1132–1.1140, 1.1189–1.1191, এবং 1.1275–1.1292। শুক্রবার NFP (নন-ফার্ম পে-রোলস) প্রতিবেদন ও বেকারত্বের হার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যও অনুষ্ঠিত হবে। এগুলো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট, তবে এগুলোর ফলাফল প্রভাবে চার্টে কেমন মুভমেন্ট দেখা যাবে সে পূর্বাভাস দেওয়া অসম্ভব। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনো ট্রাম্পের পূর্ণমাত্রার বাণিজ্য যুদ্ধের ধাক্কা সামলে উঠতে পারেনি। Read more: https://ifxpr.com/4lips1C
-
EUR/USD। বিশ্লেষণ ও পূর্বাভাস http://forex-bangla.com/customavatars/1978252733.jpg আজ EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পরিলক্ষিত হচ্ছে, যার ফলে টানা ছয়দিনের দরপতনের ধারাবাহিকতার সমাপ্তি ঘটেছে। বুলিশ মোমেন্টাম এই পেয়ারের স্পট প্রাইসকে 1.0785 লেভেলের দিকে তুলে নিচ্ছে, যা একটি নতুন দৈনিক সর্বোচ্চ লেভেল চিহ্নিত করে। এই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের পেছনের কারণ হিসেবে দুর্বল মার্কিন ডলারকে বিবেচনা করা হচ্ছে, যেটির মূল্য তিন সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ লেভেল থেকে কিছুটা হ্রাস পেয়েছে—ফলে ইউরোর জন্য কিছুটা আশাব্যঞ্জক প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক পদক্ষেপ—গাড়ি, হালকা ট্রাক এবং সকল স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের আমদানির ওপর 25% শুল্ক আরোপ, এবং ২ এপ্রিল কার্যকর হতে যাওয়া পাল্টা শুল্ক—মার্কেটে অনিশ্চয়তা তৈরি করছে এবং এর ফলে মার্কিন ডলার সূচকের দরপতন ঘটছে। এই পরিস্থিতি EUR/USD পেয়ারের জন্য সহায়ক হিসেবে কাজ করছে, বিশেষত ফেডারেল রিজার্ভের বছরের শেষ নাগাদ দুই দফায় ২৫ বেসিস পয়েন্ট হারে সুদের হার কমানোর পূর্বাভাসের প্রেক্ষাপটে। এছাড়া, ইউরোপীয় ইউনিয়নও যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কের বিরুদ্ধে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা বাণিজ্য উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ মধ্যে পূর্ণমাত্রার বাণিজ্য যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এই পরিস্থিতিতে ট্রেডাররা ইউরোতে আগ্রাসী লং পজিশন নেওয়ার ক্ষেত্রে এখনো সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। তদুপরি, আজকের ইকুইটি মার্কেটে কিছুটা নিম্নমুখী প্রবণতা থাকায়, নিরাপদ বিনিয়োগ হিসেবে ডলার কিছুটা সমর্থন পেতে পারে—ফলে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের সীমিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা যেতে পারে। ট্রেডিংয়ের কার্যকর সুযোগ চিহ্নিত করার জন্য আজকের মার্কিন চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপি প্রতিবেদন, সাপ্তাহিক প্রাথমিক জবলেস ক্লেইমস বা বেকার ভাতা সংক্রান্ত তথ্য এবং পেন্ডিং হোম সেলস প্রতিবেদনের দিকে নজর দেওয়া উচিত। এছাড়া, ফেডের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদের বক্তব্য মার্কিন ডলারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে, যা EUR/USD পেয়ারের মূল্যের কিছুটা মুভমেন্ট সৃষ্টি করতে পারে। তবে মূল দৃষ্টি থাকবে শুক্রবার প্রকাশিতব্য মার্কিন কোর পার্সোনাল কনজাম্পশন এক্সপেনডিচারস (PCE) প্রাইস ইনডেক্সের ওপর। টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ: যদি এই পেয়ারের মূল্য 1.0780 লেভেলের ওপরে স্থির থাকতে পারে এবং 1.0800 এর সাইকোলজিক্যাল রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করে ফেলে, তাহলে আরও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা তৈরি হবে। তবে 1.0725 লেভেলে সাপোর্ট—যেখানে বর্তমানে 200-দিনের SMA অবস্থান করছে—অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই লেভেল ব্রেক করে মূল্য নিচের দিকে গেলে অতিরিক্ত বিক্রির চাপ তৈরি হতে পারে। পরবর্তী সাপোর্ট 1.0700 লেভেলে এবং তার পরেই রয়েছে 100-দিনের EMA, যা 1.0620 এর আশেপাশে রয়েছে। তবুও, দৈনিক চার্টে অসিলেটরগুলো যেহেতু এখনো পজিটিভ জোনে রয়েছে, EUR/USD পেয়ারের মূল্য এখনো ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ধরে রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মার্কিন ডলারের পারফরম্যান্সের পর্যালোচনা: নিচের টেবিলে আজ প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে মার্কিন ডলারের দরের শতাংশ পরিবর্তনের চিত্র দেওয়া হয়েছে। আজ মার্কিন ডলার কানাডিয়ান ডলারের বিপরীতে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3RqgHVo
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ২৭ মার্চ http://forex-bangla.com/customavatars/1699475980.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0778 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 30 পিপস হ্রাস পায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রতিবেদন এবং বাণিজ্য শুল্ক সংক্রান্ত নতুন খবরের প্রভাবে ডলারের দর বৃদ্ধি পায়। গতকাল ডোনাল্ড ট্রাম্প এক নির্বাহী আদেশে সই করেন, যার মাধ্যমে গাড়ি আমদানির ওপর 25% শুল্ক আরোপ করা হয়, যা বাণিজ্য যুদ্ধকে আরও জটিল করে তুলেছে। যদিও এই সিদ্ধান্ত ট্রেডারদের বিশেষভাবে চমকে দেয়নি, তবে এটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা বাড়িয়ে দিয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, ট্রেডাররা অনিশ্চয়তার সময়ে অপেক্ষাকৃত নিরাপদ অ্যাসেট হিসেবে বিবেচিত ডলারের দিকে বিনিয়োগ স্থানান্তর করেছে। অপরদিকে, ইউরোপের অর্থনীতি — বিশেষ করে গাড়ি শিল্প — এই বাণিজ্য শুল্কের কারণে আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এমন আশঙ্কায় ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। আজ ট্রেডারদের দৃষ্টি ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই এবং প্রাইভেট সেক্টরে ঋণ প্রদানের পরিমাণ সংক্রান্ত নতুন প্রতিবেদনের দিকে থাকবে। অর্থনীতিবিদ এবং বিনিয়োগকারীরা এই সূচকগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন, যেগুলো এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির নির্দেশক হিসেবে কাজ করে। এর মধ্যে প্রাইভেট সেক্টরের ঋণ প্রদানের প্রবণতা বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এই ঋণের পরিমাণ হ্রাস পেলে সেটি সাধারণত ব্যবসায়িক কার্যক্রম এবং ভোক্তা চাহিদা হ্রাসের ইঙ্গিত দেয়। যখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং পরিবারগুলো ঋণ গ্রহণে আরও সতর্ক হয়ে ওঠে, তখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে যায় এবং স্বল্পমেয়াদে ইউরোর দরপতন হয়। এছাড়া ট্রেডাররা ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যটিও নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। মুদ্রাস্ফীতির দৃষ্টিভঙ্গি এবং ভবিষ্যতের মুদ্রানীতির পদক্ষেপ নিয়ে তার যেকোনো মন্তব্য EUR/USD পেয়ারের মূল্যের উপর এবং সামগ্রিক মার্কেট সেন্টিমেন্টের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। সম্প্রতি ইউরোজোনে মূল্যস্ফীতির চাপ হ্রাসের ইঙ্গিতের পর, যদি তিনি আর্থিক নীতিমালার আরও নমনীয়করণের কোনো ইঙ্গিত দেন — তাহলে তা ইউরোর অতিরিক্ত বিক্রয়ের প্রবণতা সৃষ্টি করতে পারে। দৈনিক কৌশলের ক্ষেত্রে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দেব। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0827-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0795-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0827-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0772-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0795 এবং 1.0827-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0772-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0740-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0795-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0772 এবং 1.0740-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/41NLm5g
-
২৪ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/1201892067.jpg শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মন্থর নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। কয়েকদিন আগেই এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচে নেমে গিয়েছিল, তাই ইউরোর দরপতন প্রত্যাশিত ছিল। শুক্রবার ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না, তাই মার্কেটে স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করছে। তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে সাধারণভাবে এই পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত "মূল্যায়ন" করেছে এবং এখন আর অন্ধের মতো ডলার বিক্রি করছে না। বুধবার সন্ধ্যায় জেরোম পাওয়েল বলেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে কোনো সমস্যা নেই। এটি মার্কেটের ট্রেডারদের কিছুটা শান্ত করেছে এবং ফেড পূর্ববর্তী হকিশ বা কঠোর অবস্থান ধরে রেখেছে, যা ২০২৫ সালে দুইবারের বেশি সুদের হার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয় না। যদিও বাণিজ্য যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে যেতে পারে, একই কথা যুক্তরাজ্য এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। মূলত, আমরা আবেগের কারণে ডলারের বিক্রয় হতে দেখেছি, এটি কোনো নির্দিষ্ট মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণে ঘটেনি। এখন একটি কারেকশন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে শুক্রবার একাধিক সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে এই পেয়ারের মূল্যের দৈনিক মুভমেন্ট দুর্বল ছিল। এখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0845–1.0851 এরিয়া থেকে 1.0859–1.0861-এ গিয়েছে। এর আগে শুক্রবারের বাই এবং সেল সিগন্যাল উভয়ই কার্যকর করা গিয়েছিল। বাই সিগন্যালটি ভুল ছিল, কিন্তু সেল সিগন্যালটি লাভজনক ছিল, কারণ মূল্য নিকটতম টার্গেটে পৌঁছেছিল। ফলে, নতুন ট্রেডাররা শুক্রবার লোকসানের সম্মুখীন না হলেও, এমন দুর্বল মুভমেন্ট থেকে লাভ করা বেশ কঠিন ছিল। সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এটি অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা এখন কমছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, আমরা এখনো দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ধারাবাহিকভাবে শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক আধিপত্যের দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে ডলারের মূল্যকে করছেন। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো রাজনীতি ও ভূ-রাজনৈতিক কারণের ছায়ায় ঢাকা পড়ে আছে, তাই আপাতত ডলারের মূল্যের শক্তিশালী বৃদ্ধির আশা করা যাচ্ছে না। সোমবার ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ অনেকদিন পর ট্রেডাররা মৌলিক বিশ্লেষণের প্রতি সঠিকভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে (ফেডের বৈঠক), এবং টেকনিক্যালি, এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে গেছে। ডলার অতিরিক্ত বিক্রি করা হয়েছে এবং পর্যাপ্ত ভিত্তি ছাড়াই এটির দরপতন হয়েছে। তাই এখন ডলারের মূল্যের কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে। ৫ মিনিটের চার্টে নিম্নোক্ত লেভেলগুলোর দিকে দৃষ্টি রাখুন: 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0859–1.0861, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048। সোমবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা ও উৎপাদন খাতের মার্চ মাসের প্রাথমিক PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এগুলো মাঝারি গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন, তবে এগুলোর প্রভাবে মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/4iW4m7b
-
২১ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/600696088.jpg বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফল ঘোষণার পর EUR/USD কারেন্সি পেয়ার দরপতনের সম্মুখীন হয়। অবশেষে, আমরা মার্কিন ডলারকে কিছুটা শক্তিশালী হতে দেখতে পেলাম এবং শেষ পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডাররা কিছুটা যুক্তিসঙ্গত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। মনে করিয়ে দিতে চাই যে, FOMC-এর বৈঠকটির ফলাফলকে হকিশ বা কঠোর হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে, মার্কেটে আতঙ্ক বিরাজ করছিল—সবকিছু একসাথে শুরু হয়েছিল: যুক্তরাষ্ট্রে অর্থনৈতিক মন্দা, ফেডের আগ্রাসীভাবে সুদের হার হ্রাস, উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং আরও অনেক কিছু। তবে, জেরোম পাওয়েল এবং FOMC স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে যে উদ্বেগের কিছু নেই: যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে, শ্রমবাজারও শক্তিশালী রয়েছে, ফেড ২০২৫ সালে মাত্র দুইবার সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করছে, এবং মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসই তাদের প্রধান অগ্রাধিকার হবে। হ্যাঁ, জিডিপির পূর্বাভাস কমানো হয়েছে, তবে মুদ্রাস্ফীতির পূর্বাভাস বাড়ানো হয়েছে—এবং উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতি এই ইঙ্গিত দেয় যে সুদের হার দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চ থাকবে অথবা ধীরগতিতে হ্রাস পাবে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে দুটি কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, পেয়ারটির মূল্য 1.0888–1.0896 জোন ব্রেক করে এবং পরে 1.0845–1.0851 জোনও ব্রেক করে। দুর্ভাগ্যবশত, বিক্রেতারা মূল্যকে 1.0797–1.0804 জোনে নিয়ে যেতে ব্যর্থ হয়, ফলে মূল্য দ্বিতীয় জোনে ফিরে আসে, যেখানে নতুন ট্রেডাররা শর্ট পজিশন ক্লোজ করতে পারতো। এতে প্রায় ৩০ পিপস লাভ করা সম্ভব ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কমছে। যেহেতু মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনো ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, আমরা এখনো দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রায়শই শুল্ক সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ও বৈশ্বিক নিয়মনীতি নিয়ে বক্তব্যের মাধ্যমে ডলারকে ক্রমাগত চাপের মধ্যে ফেলছেন। এর ফলে, মৌলিক এবং সামষ্টিক উপাত্তগুলো রাজনীতি ও ভূ-রাজনীতির ছায়ায় ঢাকা পড়ে যাচ্ছে, যা ডলারের ধারাবাহিক দুর্বলতার প্রধান কারণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। শুক্রবার, ইউরোর মূল্য আরও কমে যেতে পারে, কারণ দীর্ঘদিন পর মার্কেটের ট্রেডাররা মৌলিক উপাত্তের প্রতি যথাযথ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, পেয়ারটির মূল্য ঊর্ধ্বমুখী চ্যানেল থেকে বেরিয়ে এসেছে। ডলার বর্তমানে অতিরিক্ত বিক্রির শিকার হয়েছে এবং যথাযথ কারণ ছাড়াই এটির মূল্য কম বৃদ্ধি পেয়েছে— অন্তত যৌক্তিকভাবে কারেকশন হতে পারে। ৫-মিনিটের চার্টে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0845–1.0851, 1.0888–1.0896, 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1048। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো বড় ইভেন্ট নেই, যা মার্কেটে স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে; তবে ইউরোর সামান্য দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/4bJHWnj
-
২০ মার্চ কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন? http://forex-bangla.com/customavatars/517734610.jpg বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য সামান্য নিম্নমুখী হয়েছে, যা পুরোপুরি কাকতালীয় হিসেবে বিবেচনা করা যায়, কারণ পাউন্ড স্টার্লিংয়ের মূল্য মঙ্গলবারের তুলনায় নিম্নমুখী হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনা বজায় রয়েছে, যা একটি নতুন অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল গঠনের মাধ্যমে প্রতিফলিত হচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য বর্তমানে এই চ্যানেলের নিচের রেঞ্জের কাছাকাছি অবস্থান করছে, এবং যদি মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে নিচের দিকে যায়, তাহলে এটি দীর্ঘদিন ধরে প্রত্যাশিত দরপতন ঘটাতে পারে। মার্কিন ডলার বিভিন্ন কারণদ্বারা প্রভাবিত হওয়া সত্ত্বেও, এটির মূল্য ইতোমধ্যেই অতিরিক্ত নিম্নমুখী হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক কার্যকর হতে এখনও সময় লাগবে, এবং মার্কিন অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে, যা গতকাল জেরোম পাওয়েলও স্বীকার করেছেন। তাই ব্যাপকভাবে মার্কিন ডলার বিক্রির যৌক্তিকতা নেই। ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির ডলারের দরপতন কারণে ঘটছে, তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী হবে না। ফলে, আমরা আশা করছি এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাবে এবং মার্কিন ডলারের পুনরুদ্ধার করবে। EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বুধবার তিনটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে সন্ধ্যায় ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের পরে এই পেয়ারের মূল্যের মূল মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সেই সময় ট্রেডিং করা ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। তাই নতুন ট্রেডারদের জন্য কেবল দুটি কার্যকর সিগন্যাল ছিল, যা ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে গঠিত হয়েছিল। প্রথমটি 1.0940-1.0952 এরিয়ায় বাউন্সের ফলে গঠিত হয়েছিল, যা লাভজনক ছিল, এবং দ্বিতীয়টি 1.0888-1.0896 এরিয়ায় বাউন্সের ফলে গঠিত হয়েছে, যা কম স্পষ্ট ছিল এবং ব্রেক-ইভেনে ক্লোজ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনো মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তবে এই প্রবণতা অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা কমছে। মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারকে বেশি সমর্থন করছে, তাই আমরা এখনও এই পেয়ারের দরপতনের প্রত্যাশা করছি। তবে, ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতিমালা ডলারের মূল্যকে নিম্নমুখী করছে, যা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের চেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে। বৃহস্পতিবার, ইউরোর মূল্য যেকোনো দিকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে পারে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক উপাদানগুলো বর্তমানে এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের উপর ধারাবাহিকভাবে প্রভাব ফেলছে না। তাই ট্রেডারদের ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে অ্যাসেন্ডিং চ্যানেলের নিচের রেঞ্জ থেকে ট্রেডিংয়ের ওপর দৃষ্টি দেয়া উচিত। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হল: 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851, 1.0888-1.0896, 1.0940-1.0952, 1.1011, 1.1048। বৃহস্পতিবারের মূল ইভেন্ট হিসেবে ইউরোজোনে ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কয়েকটি স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমরা মনে করি ইউরো অতিরিক্ত ক্রয় করা হয়েছে, এবং একটি কারেকশন হতে যাচ্ছে। এই পেয়ারের মূল্য অ্যাসেন্ডিং চ্যানেল ব্রেক করে নিচের দিকে গেলে সেটি কারেকশনের সংকেত হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/4bL2IDc
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৯ মার্চ http://forex-bangla.com/customavatars/545847757.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0932 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল, বিশেষ করে মার্কেটে চলমান বুলিশ প্রবণতার মধ্যে। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। তবে, 1.0906 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের সময় এই পেয়ার ক্রয় করা হলে প্রায় ৩০ পিপস লাভ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আবাসন বাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রতিশ্রুতিশীল ফলাফল সত্ত্বেও, ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হ্রাস পায়নি। বিনিয়োগকারীরা সতর্কতা অবলম্বন করছে এবং জার্মানির নতুন আর্থিক নীতিমালা এবং ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) আঞ্চলিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করার পরিকল্পনার দিকে নজর রেখে ইউরো বিক্রি করতে তাড়াহুড়ো করছে না। একই সময়ে, সাম্প্রতিক জিডিপি এবং মুদ্রাস্ফীতির ফলাফল অনুযায়ী মার্কিন অর্থনীতির সম্ভাব্য মন্দার আশঙ্কায় মার্কিন ডলার চাপের মধ্যে রয়েছে। ফলস্বরূপ, একাধিক উপাদান—ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির কারণে ভূরাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, ইউরোজোনের শক্তিশালী অর্থনৈতিক সূচক এবং ইসিবির নীতিমালা সংক্রান্ত প্রত্যাশা—ইউরোর চাহিদাকে সমর্থন করছে। আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোন থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, বিশেষ করে ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং কোর CPI। এই সূচকগুলো নিঃসন্দেহে ইসিবির ভবিষ্যৎ মুদ্রানীতি নির্ধারণ করবে, যা ইউরোর মূল্যের ওপর প্রভাব ফেলবে। মুদ্রাস্ফীতির ফলাফল এখনো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তগুলোর মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। যদি ইউরোজনের মুদ্রাস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে মন্থর হয়, তাহলে ইসিবি আরও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করতে পারে, যা সুদের হার আরও কমানোর সম্ভাবনা তৈরি করবে। অন্যদিকে, যদি মুদ্রাস্ফীতির চাপ উচ্চ মাত্রায় বজায় থাকে, তাহলে ইসিবি সম্ভবত কঠোর অবস্থান অব্যাহত রাখবে এবং মুদ্রানীতি শিথিল করার সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0967-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0937-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.096-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়, বিশেষত যদি ইউরোজোনের সামষ্টিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফলের প্রভাবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকে।গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0920-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0937 এবং 1.0967-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0920-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0891-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। মুদ্রাস্ফীতি তীব্রভাবে হ্রাস পেলে আজ এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0937-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0920 এবং 1.0891-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4kYmuiA
-
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ টিপস, ১৮ মার্চ http://forex-bangla.com/customavatars/1181925175.jpg ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের টিপস যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0893 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো বিক্রির জন্য সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। তবে, প্রত্যাশিত নিম্নমুখী মুভমেন্ট না হওয়ায় এই ট্রেড থেকে লোকসান হয়েছে। এর আগে প্রকাশিত মার্কিন খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফলের প্রভাবে স্পষ্টভাবেই মার্কিন ডলারের দরপতন ঘটেছিল, যা ইউরোর বিক্রির জন্য এন্ট্রি কার্যকর হওয়া থেকে বিরত রেখেছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এই প্রতিবেদনকে মার্কিন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার লক্ষণ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে, যা ফেডারেল রিজার্ভের কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখার সম্ভাবনাকে হ্রাস করেছে। যেহেতু এটি মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রথম দুর্বল ফলাফল নয়, তাই ডলার ক্রমাগত ইউরোর বিপরীতে মূল্য হারাচ্ছে, এটি কোনো বিস্ময়কর বিষয় নয়। আজ, ইউরোজোনে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। ইউরোজোনের ট্রেড ব্যালেন্স এবং জার্মানি ও ইউরোজোনের জন্য ZEW ইকোনোমিক সেন্টিমেন্ট বা অর্থনৈতিক মনোভাব সূচক, যার মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতির সূচকও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা ইউরো ক্রেতাদের মনোভাবের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এই সূচকগুলোর শক্তিশালী ফলাফল EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও দৃঢ় করবে, অন্যদিকে হতাশাজনক ফলাফলে মূল্যের কারেকশন ঘটাতে পারে, যা স্পেকুলেটিভ ট্রেডিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি করবে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করবো। বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন ইউরোর মূল্য 1.0969-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0924-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0969-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যায়, বিশেষত যদি জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রভাবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকে।গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0904-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0924 এবং 1.0969-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0904-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0868-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। জার্মানির সামষ্টিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসবে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0924-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0904 এবং 1.0868-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি। Read more: https://ifxpr.com/4iz3NAn