Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'অর্থনৈতিক প্রতিবেদন'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

Found 25 results

  1. ৭ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2143515633.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার বেশ অল্পসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, যার মধ্যে কোনোটিই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। মনে করিয়ে দিই, শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে কার্যত ছুটির দিন ছিল। সোমবারও খুব একটা ট্রেডিং কার্যক্রম নাও দেখা যেতে পারে। জার্মানিতে শিল্প উৎপাদনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে খুব কমই ইতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করেছে। তবে ২০২৫ সালে এই প্রতিবেদন ইউরোর জন্য তেমন কোনো তাৎপর্য বহন করছে না, কারণ ডলারের দরপতনের মাঝে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। সোমবার ইউরোজোনে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই প্রতিবেদনের ফলাফলের ট্রেডারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার সম্ভাবনা খুবই কম। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারে একেবারেই কোনো উল্লেখযোগ্য ফান্ডামেন্টাল ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। গত দুই সপ্তাহে ইসিবি, ফেড ও এমনকি ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের (যা বেশ বিরল একটি ঘটনা) গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের বেশ কিছু বক্তব্য অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে খুব অল্প কিছু বক্তব্যই গুরুত্বপূর্ণ ছিল এবং সেগুলো মার্কেটের সামগ্রিক পরিস্থিতিতে কার্যত কোনো প্রভাব ফেলেনি। ইসিবি ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, ফেডও ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি নিয়ে উদ্বিগ্ন, সেইসাথে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডও একই কারণে উদ্বিগ্ন—এবং সম্মিলিতভাবে সবাই ডোনাল্ড ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের কারণে তৈরি হওয়া অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে বাণিজ্য যুদ্ধ রয়ে গেছে, যার সমাধান বা উত্তেজনা প্রশমনের কোনো লক্ষণ এখনো দৃশ্যমান নয়। নিকট ভবিষ্যতে এই উত্তেজনা আরও তীব্র হতে পারে, কারণ "শুল্ক ছাড়ের সময়কাল" শেষ হওয়ার মাত্র কয়েক দিন আগে ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭৫টির মধ্যে মাত্র ৩টি দেশের সাথে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। তদুপরি, ট্রেডাররা বুঝতে পারছে না যে এতে খুশি হওয়ার কী আছে, বিশেষত যদি ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত সকল শুল্কই বহাল থাকে। চীনের সঙ্গে চুক্তি বিষয়ক পরিস্থিতিও পুরোপুরি অস্পষ্ট—চুক্তির ঘোষণা দেয়া হলেও এর বিষয়বস্তু বা ব্যাপ্তি সম্পর্কে কিছুই প্রকাশ করা হয়নি। ভিয়েতনামের সঙ্গে চুক্তির ক্ষেত্রে তো বোঝাই যাচ্ছে না, আদৌ মার্কেটে এর কোনো প্রভাব পড়বে কিনা। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যেরই অত্যন্ত ধীর গতির মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। ফলে আজও স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা পরিলক্ষিত হতে পারে, যেখানে কোনো প্রবণতাভিত্তিক মুভমেন্ট না-ও দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3I9Xnut
  2. ১৮ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/965688067.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার একাধিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা থাকলেও, এর মধ্যে কোনোটিই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ মিশিগান থেকে কনজিউমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স বা ভোক্তা মনোভাব সূচক কিছুটা দৃষ্টি পাওয়ার মতো, যা সন্ধ্যায় প্রকাশিত হবে। দিনের বাকি সময়ে ট্রেডাররা কেবল ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিবৃতির উপর নির্ভর করতে পারে, যিনি হয়তো নতুন করে শুল্ক আরোপ বা জেরোম পাওয়েলকে পুনরায় বরখাস্ত করার ঘোষণা দিয়ে আরেক দফা ঝড় তুলতে পারেন। ইউরোজোন, জার্মানি ও যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে একেবারেই কোনো প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার কথা নেই। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: শুক্রবারের ফান্ডমেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু নেই, কারণ ফেডারেল রিজার্ভ, ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংক বা ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের কোনো কর্মকর্তার ভাষণ নির্ধারিত নেই। তবে, আমরা অনেকবার বলেছি যে, তাদের বক্তব্য বর্তমানে মার্কেটে খুব একটা প্রভাব ফেলছে না। তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকই সুস্পষ্ট মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে এবং ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই তা বুঝে ফেলেছে। এখনও বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রধান উদ্বেগের বিষয় বাণিজ্যযুদ্ধ, যার সমাধানের সুস্পষ্ট কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। পরিস্থিতি এখনো উত্তেজনাপূর্ণ, কারণ ট্রাম্প এখন পর্যন্ত মাত্র তিনটি বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন করতে পেরেছেন, যার একটি নিয়ে সন্দেহও রয়েছে, আর সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। গত দুই সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনায় অনিচ্ছুক দেশগুলোর ওপর নতুন করে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, পাশাপাশি তামা, ওষুধ ও সেমিকন্ডাক্টরের আমদানিতেও শুল্ক বাড়িয়েছেন। এই নিরুৎসাহজনক মৌলিক প্রেক্ষাপট সত্ত্বেও, গত তিন সপ্তাহে মার্কিন ডলার সক্রিয়ভাবে শক্তিশালী হয়েছে, যা মৌলিক পরিস্থিতির সাথে সম্পূর্ণ সাংঘর্ষিক। আমরা এখন হায়ার টাইমফ্রেমে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের উর্ধ্বমুখী প্রবণতার নতুন তরঙ্গ শুরু হওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। http://forex-bangla.com/customavatars/1042187853.jpg উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, গুরুত্বপূর্ণ কোনো ইভেন্ট না থাকায় উভয় কারেন্সি পেয়ার খুব ধীর গতিতে ট্রেড করতে পারে। টেকনিক্যাল কারেকশন এখনো চলছে, তবে যেকোনো মুহূর্তে তা শেষ হতে পারে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইনের গঠিত হয়েছে এবং মূল্য ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে ঊর্ধ্বমুখী হলে সেটি ছয় মাসব্যাপী চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার পুনরায় শুরু হওয়ার সংকেত দেবে। ইউরোর মূল্য 1.1563 লেভেল থেকে দুইবার রিবাউন্ড করেছে, যা বর্তমান নিম্নমুখী মুভমেন্টের সমাপ্তির সংকেত হতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/4kOQsV3
  3. ১৪ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1205967764.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। স্মরণ করা যাক, গত সপ্তাহেও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র — উভয় অঞ্চলেই — কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের প্রকাশনা, ভাষণ বা উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না। কেবল ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিদিনের মতো নতুন করে শুল্ক আরোপ ও বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়ে গেছেন। তবে কোনো এক অজানা কারণে, মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা এই ঘোষণাগুলো সম্পূর্ণভাবে উপেক্ষা করেছে। বর্তমানে সম্পূর্ণরূপে টেকনিক্যাল ভিত্তিতে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের কারেকশন হচ্ছে। সোমবার ইউরো ও পাউন্ডের মূল্যের মুভমেন্ট কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের দ্বারা প্রভাবিত হবে না। http://forex-bangla.com/customavatars/566845609.jpg ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের মৌলিক দৃষ্টিকোণ থেকেও উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। আমরা বহুবার বলেছি, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি), ফেডারেল রিজার্ভ (ফেডের), অথবা ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড-এর প্রতিনিধিদের বক্তব্য বর্তমানে মার্কেটের উপর কার্যত কোনো প্রভাব ফেলছে না। এই তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতিগত অবস্থান এখন একেবারে স্পষ্ট। কোনো প্রশ্ন নেই এবং মুদ্রানীতির পরিবর্তনের প্রভাবও এখন প্রায় শূন্যের কোঠায় রয়েছে। মনে করিয়ে দেই, 2025 সালে ইউরো ও পাউন্ড — উভয় কারেন্সিই — ধারাবাহিকভাবে শক্তিশালী হয়েছে এবং ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে, যদিও ইউরোপ ও যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনো নমনীয় মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের প্রধান উদ্বেগ হিসেবে বাণিজ্যযুদ্ধ রয়ে গেছে, যার কোনো সমাধানের ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। বরং পরিস্থিতি ক্রমেই আরও জটিল হচ্ছে, কারণ ট্রাম্প এখন পর্যন্ত কেবল তিনটি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন — যার একটি নিয়েও যথেষ্ট প্রশ্ন রয়েছে। তদুপরি, সব ধরনের শুল্ক এখনও কার্যকর থাকায়, মার্কেটে আশাবাদী হওয়ার মতো কোনো বাস্তব ভিত্তিও নেই। গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আবারও তাদের ওপর শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নেন, যারা ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনায় আগ্রহ দেখাচ্ছে না (প্রায় সব দেশই), এবং একই সঙ্গে তামা, ওষুধ এবং সেমিকন্ডাক্টরের ওপর আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে দেন। সার্বিক পরিস্থিতি অনুযায়ী সময়ের সাথে সাথে মার্কেটের অবস্থা ভালো হচ্ছে না। তাই আমরা এখনো ডলারের মূল্য বৃদ্ধির জন্য কোনো যৌক্তিক কারণ দেখতে পাচ্ছি না। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের খুবই ধীর গতির মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন বা ইভেন্ট নেই। টেকনিক্যাল কারেকশন চলমান রয়েছে, তবে যেকোনো সময় তা শেষ হয়ে যেতে পারে। উভয় পেয়ারের ডাউনওয়ার্ড ট্রেন্ডলাইন গঠিত হয়েছে — যদি মূল্য এই ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে, তবে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। Read more: https://ifxpr.com/4eNOAul
  4. ১০ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2006027536.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারে খুব অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত আছে এবং এর কোনোটিই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হচ্ছে না। তাহলে আজ ট্রেডাররা কীসের উপর দৃষ্টি দেবে? জার্মানির ভোক্তা মূল্য সূচকের দ্বিতীয় অনুমান? না কি মার্কিন জবলেস ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদন? বর্তমান সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী, শক্তিশালী প্রবণতাভিত্তিক মুভমেন্টের সম্ভাবনা কম। তবে এটা মনে রাখা জরুরি যে, কারেন্সি মার্কেটে প্রায়শই অনিশ্চিত পরিস্থিতি বিরাজ করে। যেকোনো সময় শক্তিশালী মুভমেন্ট অথবা নতুন কোনো প্রবণতা শুরু হতে পারে, এমনকি স্পষ্ট কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের প্রভাব ছাড়াও এটি হতে পারে। তাই, যদি নির্ভরযোগ্য ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়, তাহলে সেগুলোর ভিত্তিতে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডের কর্মকর্তা—ক্রিস্টোফার ওয়ালার, মেরি ডালি এবং অ্যালবার্ট মুজালেমের ভাষণ উল্লেখযোগ্য। তবে, ফেডের বর্তমান অবস্থান এখন ইসিবির মতোই বেশ স্পষ্ট: পাওয়েল এবং তাঁর টিম ট্রাম্পের শুল্ক নীতির প্রভাব দেখতে ও মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির জন্য, এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা প্রশমনের জন্য অপেক্ষা করতে চায়। সুতরাং, নিকট ভবিষ্যতে সুদের হার হ্রাসের প্রত্যাশা করা হচ্ছে না। এখনো বাণিজ্য যুদ্ধই ট্রেডারদের কাছে প্রধান উদ্বেগের বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এবং এর কোনো সমাধানের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। পরিস্থিতি ক্রমাগত জটিল হচ্ছে, কারণ ট্রাম্প এখন পর্যন্ত মাত্র তিনটি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে পেরেছেন—যার মধ্যে একটি আবার অত্যন্ত প্রশ্নবিদ্ধ। উপরন্তু, বিনিয়োগকারীরাও আশাবাদের তেমন কিছু দেখছে না, কারণ ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত সমস্ত শুল্ক এখনো বহাল রয়েছে। এই সপ্তাহে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও এক দফা শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছেন, তাদের জন্য যারা এখনো ওয়াশিংটনের সঙ্গে চুক্তি করতে আগ্রহ দেখায়নি (প্রায় সবাই), এবং এর পাশাপাশি তামা, ফার্মাসিউটিক্যালস এবং সেমিকন্ডাক্টর আমদানির ওপর শুল্ক বাড়ানো হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, সময়ের সাথে সাথে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না। তাই, আমরা এখনো ডলারের দর বৃদ্ধির জন্য কোনো জোরালো কারণ দেখছি না। উপসংহার: সপ্তাহের শেষদিকের ট্রেডিংয়ের, সম্ভবত নিম্নমুখী প্রবণতার সাথেই EUR/USD এবং GBP/USD কারেন্সি পেয়ারেরট্রেড করা হবে, কারণ কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। টেকনিক্যাল কারেকশন এখনো চলমান রয়েছে, তবে এটি যেকোনো সময় শেষ হয়ে যেতে পারে। ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে উভয় পেয়ারেরই একটি করে ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন গঠিত হয়েছে, এবং এই লাইন ব্রেকআউট করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলে সেটি আবারও উর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হওয়ার সংকেত দিবে। Read more: https://ifxpr.com/4ktRKo0
  5. ৯ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/846776825.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোনো ধরনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। সপ্তাহটি মোটামুটি সক্রিয় ট্রেডিংয়ের সাথে শুরু হয়েছে, যেখানে উভয় কারেন্সি পেয়ারেরই দরপতন হয়েছে, যদিও মৌলিক প্রেক্ষাপট অনুযায়ী ডলারের আরেক দফা দরপতনের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। তবে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের কোনোভাবেই প্রভাবিত করেনি, কারণ এগুলো ১ আগস্ট থেকে কার্যকর হবে। এবং তার আগেই আমদানি শুল্ক নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টের অবস্থান আরও দশবার পরিবর্তিত হতে পারে। উপরন্তু, যেসব দেশের ওপর শুল্ক আরোপ করা হয়েছে, তাদের সঙ্গেও যেকোনো সময় বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে। সুতরাং, বর্তমানে আমরা যা দেখছি তা নিতান্তই একটি টেকনিক্যাল কারেকশন। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের গুরুত্বপূর্ণ ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট লুইস ডে গুইন্ডোস-এর বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। তবে আগেও উল্লেখ করা হয়েছে, ইউরোপীয় নিয়ন্ত্রক সংস্থার অবস্থান বর্তমানে 100% স্পষ্ট, এবং সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত ইউরোর বিনিময় হারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলেনি। ট্রেডারদের কাছে এখনও বাণিজ্যযুদ্ধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যার কোনো সমাধানের ইঙ্গিত এখনো নেই। পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হচ্ছে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত মাত্র তিনটি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। উপরন্তু, ট্রেডাররা বুঝে উঠতে পারছে না যে আনন্দ করার কী আছে যখন ট্রাম্প কর্তৃক আরোপিত সকল শুল্কই বহাল রয়েছে। এই সপ্তাহে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারো সেই দেশগুলোর ওপর শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা দিয়েছেন, যারা ওয়াশিংটনের সঙ্গে চুক্তি করতে আগ্রহী নয়, এবং একই সঙ্গে তামা আমদানির ওপর শুল্ক বাড়ানোর কথাও জানিয়েছেন। দেখা যাচ্ছে, পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হচ্ছে না। তাই এখনো ডলারের মূল্যের টেকসই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার কোনো ভিত্তি দেখা যাচ্ছে না। http://forex-bangla.com/customavatars/366125543.jpg উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা না থাকায় উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের খুব ধীরগতির মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। টেকনিক্যাল কারেকশন চলছে, তবে যেকোনো সময় তা শেষ হতে পারে। উভয় কারেন্সি পেয়ারেরই ডাউনওয়ার্ড ট্রেন্ডলাইন গঠিত হয়েছে, এবং সেগুলো ব্রেক করে মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হলেই আবার ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা ফিরে আসার ইঙ্গিত পাওয়া যাবে। Read more: https://ifxpr.com/3TwmDNN
  6. ৩ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/921450007.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন সাধারণত শুক্রবার প্রকাশিত হয়, কিন্তু আগামীকাল যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হবে। তাই আজ উল্লিখিত মার্কিন প্রতিবেদনগুলো প্রকাশিত হবে এবং মার্কিন ট্রেডিং সেশনের সময় সবার আগ্রহ এই প্রতিবেদনগুলোর দিকেই থাকবে, পাশাপাশি ISM সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর ওপরও দৃষ্টি থাকবে। ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনের সময় কেবলমাত্র জার্মানি ও ইউরোজোনের সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর চূড়ান্ত অনুমান প্রকাশিত হবে—যা গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবে ফেডারেল রিজার্ভের সদস্য রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে; তবে এই সপ্তাহে ক্রিস্টিন লাগার্ড, অ্যান্ড্রু বেইলি এবং জেরোম পাওয়েল ইতিমধ্যে এতবার বক্তব্য দিয়েছেন যে মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত প্রয়োজনীয় সব তথ্য ইতোমধ্যে জেনে ফেলেছে। উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধানদের কাছ থেকে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বা নতুন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ক্রিস্টিন লাগার্ড উল্লেখ করেছেন যে, বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে মুদ্রাস্ফীতির ফের বাড়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং জেরোম পাওয়েল ভবিষ্যতের আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে শ্রমবাজারকে মূল নির্ধারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মার্কিন শ্রমবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনগুলো আজ প্রকাশিত হবে। মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য এখনো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, যার সমাধানের কোনো ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। স্বল্পমেয়াদে এই উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত (যুক্তরাজ্য ব্যতীত) কোনো বাণিজ্য চুক্তিতেই স্বাক্ষর করেননি। চীনের সঙ্গে করা চুক্তিটিও এখনো কার্যকর হিসেবে ধরা হচ্ছে না, কারণ এর বিস্তারিত এখনো অস্পষ্ট। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বললেও, তারা নিজেদের কিছু শর্ত উপস্থাপন করেছে, যা ট্রাম্প খুব সহজেই প্রত্যাখ্যান করতে পারেন। এছাড়াও, ইলন মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যকার চলমান দ্বন্দ্বের কথা ভুলে গেলে চলবে না, যা এমন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে যে তা গৃহবিক্ষোভ এমনকি বিপ্লবের রূপ নিতে পারে। এই ঘটনাগুলোর কোনোটিই মধ্যমেয়াদে মার্কেটের ট্রেডারদের ডলার ক্রয়ের আগ্রহকে স্পষ্টভাবে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে, যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যেতে যেতে পারে, কারণ মার্কিন প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর মুভমেন্টের দিক নির্ভর করছে। এছাড়া, এটা মনে রাখা জরুরি যে, যেকোনো সময় ট্রাম্প এমন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যা আবারো ডলারের ধস নামাতে পারে। "ওয়ান বিগ, বিউটিফুল বিল" পাস হয়ে গেছে, এবং এখন ইলন মাস্কের সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন করে দ্বন্দ্ব শুরু হতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/44H5GGJ
  7. ৪ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/330388665.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে, আজ যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটির দিন পালিত হবে। দেশটির সকল ব্যাংক ও স্টক এক্সচেঞ্জ বন্ধ থাকবে এবং কোনো ট্রেডিং কার্যক্রম চলবে না। ইউরোপে খোলা থাকলেও, ক্যালেন্ডারে আজ কোনো প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। ফলে আজ কারেন্সি মার্কেটে অস্থিরতার মাত্রা অত্যন্ত কম থাকবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: শুক্রবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে, যিনি গত দুই সপ্তাহে ইতোমধ্যেই পাঁচ বা ছয়বার বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য থেকে যে একমাত্র বার্তাটি পাওয়া যায়, তা হলো ইউরোজোনে ভবিষ্যত বাণিজ্য সম্পর্ক নিয়ে অনিশ্চয়তার কারণে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতির ব্যাপারে ইসিবি উদ্বিগ্ন। তাই ধরে নেওয়া যায়, ইসিবি পরবর্তী বৈঠকগুলোতেও আর্থিক নীতিমালা অপরিবর্তিত রাখবে, যা বর্তমানে ইউরোর ওপর কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলছে না। মার্কেটের এখনও বাণিজ্য যুদ্ধকেই মূল অগ্রাধিকার দিচ্ছে, যার সমাপ্তি বা সমাধানের কোনো ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। সামনের দিনগুলোতে পরিস্থিতি চরমে পৌঁছাতে পারে, কারণ তথাকথিত "তিন মাসের শুল্কছাড়" শেষ হওয়ার মাত্র পাঁচ দিন আগে পর্যন্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প ৭৫টি দেশের মধ্যে মাত্র ৩টি দেশের সাথে চুক্তিতে সই করেছেন। এর পাশাপাশি, মার্কেটের ট্রেডাররা বুঝে উঠতে পারছে না আশাবাদী হওয়ার মতো কিছু আদৌ আছে কি না, যেহেতু ট্রাম্প যেসব শুল্ক আরোপ করেছিলেন, সেগুলো এখনও বহাল রয়েছে। চীনের সঙ্গে পরিস্থিতি আরও বেশি অস্পষ্ট, কারণ একটি চুক্তির ঘোষণা দেওয়া হলেও সেটির বিষয়বস্তু বা পরিসর সম্পর্কে কিছুই প্রকাশ করা হয়নি। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের সক্রিয় মুভমেন্ট দেখা যাবে না বলে মনে হচ্ছে, কারণ আজ কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট বা প্রতিবেদন প্রকাশনা নেই এবং যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেটগুলো বন্ধ রয়েছে। স্বাধীনতা দিবসের কারণে মার্কিন শ্রমবাজার ও বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো শুক্রবার নয়, বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/401nqtR
  8. ২ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1391520897.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, তবে এর মধ্যে কোনো প্রতিবেদনই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ নয়। ইউরোজোনে বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং যুক্তরাষ্ট্রে ADP প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থানের পরিবর্তনকে প্রতিফলিত করে—এই প্রতিবেদনটিকে নন-ফার্ম পে-রোলসের সমতুল্য হিসেবে ধরা হয়। নতুন ট্রেডারদের মনে রাখা প্রয়োজন যে, ADP এবং নন-ফার্ম পে-রোল সংক্রান্ত প্রতিবেদন সাধারণত পরিসংখ্যান বা প্রবণতার দিক থেকে মেলে না। প্রায় একই ধরনের পরিসংখ্যান প্রতিফলিত করলেও, এই দুই প্রতিবেদন একেবারে বিপরীত ফলাফল দেখাতে পারে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা এ বিষয়টি ভালোভাবে জানে এবং তারা নন-ফার্ম পে-রোল প্রতিবেদনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের উল্লেখযোগ্য ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের আরও একটি ভাষণ অনুষ্ঠিত হবে, যিনি গত দেড় সপ্তাহ ধরে প্রায় প্রতিদিনই বক্তব্য রাখছেন, এবং ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেইনের একটি ভাষণও অনুষ্ঠিত হবে। তবে আগের মতোই, আমরা ইসিবির প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি প্রত্যাশা করছি না। মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য যুদ্ধ, যার সমাপ্তি বা প্রশমনের কোনো লক্ষণ এখনও দেখা যাচ্ছে না। নিকট ভবিষ্যতে পরিস্থিতি আরও চরমে পৌঁছাতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত একটি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেননি (যুক্তরাজ্য ছাড়া)। চীনের সাথে যে চুক্তির কথা বলা হচ্ছে, সেটিকে এখনও বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে না, কারণ এটি আসলে কেমন ধরনের চুক্তি—তা এখনও স্পষ্ট নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষরের আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানা গেছে, তবে তারা এমন কিছু দাবি উপস্থাপন করেছে, যেগুলো ট্রাম্প খুব সহজেই প্রত্যাখ্যান করতে পারেন। এছাড়াও, মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্বের বিষয়টিও ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যা ভবিষ্যতে চরম আকার ধারণ করতে পারে। এই ধরনের সকল ঘটনা স্পষ্টভাবেই মার্কেটে ডলার কেনার প্রবণতা কমিয়ে দেয়। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং, উভয় কারেন্সি পেয়ার—EUR/USD এবং GBP/USD—মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্য এখনও চলমান, এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত ও বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছেন যেগুলোর ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আশা করা কঠিন। নিকট ভবিষ্যতে ট্রাম্প অনেক দেশের ওপর আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে দিতে পারেন, কারণ কোনো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের লক্ষণ এখনও দেখা যাচ্ছে না। আমরা আগেই উল্লেখ করেছি, বাণিজ্য চুক্তি মানেই যে যুক্তরাষ্ট্র আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার করবে—তা নয়। Read more: https://ifxpr.com/40mFw9V
  9. পহেলা জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/384491625.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। প্রথমে ইউরোজোনের ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং যুক্তরাষ্ট্রের ISM উৎপাদন সূচকের দিকে নজর দেওয়া উচিত। গতকাল জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি কমে 2%-এ নেমে এসেছে, তাই আজ ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে এমন সম্ভাবনা কম। এর ফলে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ইসিবি) 2025 সালেও তাদের মুদ্রানীতির নমনীয়করণ অব্যাহত রাখতে পারে। তবে, আমরা বহুবার উল্লেখ করেছি, ইউরোর বিনিময় হারের উপর এই উপাদানটির কোনো বাস্তব প্রভাব নেই। যুক্তরাষ্ট্রের ISM ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডেক্স বা উৎপাদন সূচক বেশ গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু এটি ডলারের কী ধরনের সহায়তা দিতে পারে? 50-পিপসের দর বৃদ্ধি ঘটাতে পারে? সেটি মার্কেটে কী এমন পরিবর্তন আনবে? ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ক্রিস্টিন ল্যাগার্ড এবং জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এগুলো সম্ভবত বেশ গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হতে পারে, তবে আমরা পাঠকদের স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে বর্তমানে ইসিবির এবং ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি নিয়ে তেমন কোনো নতুন প্রশ্ন নেই। উভয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠক সম্প্রতি শেষ হয়েছে, ফলে তারা ইতোমধ্যেই প্রাসঙ্গিক সব তথ্য জানিয়ে দিয়েছে। পাশাপাশি, স্মরণ করিয়ে দেওয়া দরকার যে গত সপ্তাহেই পাওয়েল এবং লাগার্ড একাধিকবার বক্তব্য দিয়েছেন—তবে তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছুই বলেননি। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য এখনও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, এবং এই বিষয়ে এখনো কোনো সমাধান বা অগ্রগতির ইঙ্গিত নেই। পরিস্থিতি শিগগিরই চরম আকার ধারণ করতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো কোনো বাণিজ্য চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেননি (যুক্তরাজ্য ব্যতীত)। চীনের সঙ্গে চুক্তিকে এখনো বিবেচনায় নেয়া হচ্ছে না, কারণ এর বিস্তারিত এখনও অস্পষ্ট। এখন পর্যন্ত ট্রাম্পের "সমঝোতা" মানে হচ্ছে সব শুল্ক বহাল রাখা। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান রয়েছে, এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন যা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা দেয় না। নিকট ভবিষ্যতে ট্রাম্প বহু দেশের উপর শুল্কের মাত্রা বাড়াতে পারেন, যেহেতু এখনো কোনো নতুন বাণিজ্য চুক্তির স্বাক্ষরের ইঙ্গিত দেয়া হয়নি। আমরা ইতোমধ্যেই নিশ্চিত হয়েছি যে বাণিজ্য যুদ্ধ মানেই এই নয় যে যুক্তরাষ্ট্র তাদের আমদানি শুল্ক বাতিল করবে। Read more: https://ifxpr.com/3G7apZ0
  10. ৩০ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1360753227.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। সম্ভবত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনটি হচ্ছে যুক্তরাজ্যের প্রথম প্রান্তিকের চূড়ান্ত জিডিপি প্রতিবেদন। উল্লেখযোগ্য যে, প্রাথমিক দুইটি অনুমান অনুসারে 2025 সালের প্রথম প্রান্তিকে ব্রিটিশ অর্থনীতি 0.7% হারে তুলনামূলকভাবে আত্মবিশ্বাসী প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছিল। চূড়ান্ত ফলাফল সামান্য বেশি বা কম হলেও, ইতিবাচক প্রবণতা ইতোমধ্যেই বেশ স্পষ্ট। এটি ব্রিটিশ পাউন্ডের জন্য আরেকটি ইতিবাচক কারণ হিসেবে কাজ করছে। ইউরোজোনে, শুধুমাত্র জার্মানির খুচরা বিক্রয় ও মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের দিকে মনোযোগ সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। তবে এই প্রতিবেদনগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয় এবং ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতিও এখন আর বিনিয়োগকারীদের দুশ্চিন্তায় ফেলছে না। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনো মুদ্রানীতি নমনীয় করার পথেই রয়েছে এবং সামগ্রিকভাবে এই অঞ্চলের মুদ্রাস্ফীতি লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি অবস্থান করছে। যুক্তরাষ্ট্রে, সোমবার স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে, সোমবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের একটি বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে, তবে তিনি গত সপ্তাহে দুবার বক্তব্য দিয়েছিলেন এবং কোনোবারই মুদ্রানীতি নিয়ে কিছু বলেননি। বর্তমানে ইসিবির মুদ্রানীতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্পষ্টভাবে জানিয়েছে যে, আর্থিক নীতিমালা নমনীয়করণের এই চক্র সমাপ্তির পথে রয়েছে এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতির প্রয়োজন অনুযায়ী মূল সুদের হার আরও এক বা দুইবার কমানো হতে পারে, তবে তা নির্দিষ্ট বিরতির পর করা হবে। এখনো ট্রেডারদের জন্য সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, যার মীমাংসা বা হ্রাসের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। আগামী দিনগুলোতে উত্তেজনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো কোনো বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করেননি (যুক্তরাজ্য ছাড়া)। শুক্রবার, কিছু সংবাদমাধ্যম চীনের সঙ্গে বাণিজ্যিক যুদ্ধবিরতির কথা জানালেও, বিস্তারিত তথ্য খুবই সীমিত এবং যুদ্ধবিরতির ধরন ভিন্ন হতে পারে। http://forex-bangla.com/customavatars/1918022598.jpg উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে। মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ অব্যাহত রয়েছে, এবং ট্রাম্প এমন সিদ্ধান্ত নিয়ে চলেছেন যা মার্কিন অর্থনীতির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আস্থা জাগায় না। শীঘ্রই এটি স্পষ্ট হবে যে, ট্রাম্প কতটি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে সক্ষম হবেন। আগামী কয়েক সপ্তাহে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে এবং এই প্রেক্ষাপটে মার্কিন ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3ThBDyV
  11. ২৬ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/707705049.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব অল্পসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, এবং চলতি সপ্তাহে মার্কেটে স্পষ্টভাবে গত পাঁচ মাস ধরে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য ছাড়া—যা মূলত মঙ্গলবারের বক্তব্যের হুবহু পুনরাবৃত্তি ছিল—মার্কেটে নতুন করে উল্লেখযোগ্য কোনো তথ্য আসেনি। তবুও ডলার আরও 100 পিপস দরপতনের শিকার হয়েছে। তাই আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন জিডিপি এবং ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন মার্কেট সেন্টিমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে, এমনটা আমরা আশা করছি না। এই প্রতিবেদনগুলো প্রকাশের সময় স্থানীয়ভাবে মার্কিন ডলার কিছুটা সহায়তা পেতে পারে, তবে সেটারই বা কী গুরুত্ব রয়েছে? শুধুমাত্র এই কারণে যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়ে কম সংকুচিত হয়েছে, তাই বলে কি ডলারের পাঁচ মাসব্যাপী চলমান দরপতন থেমে যাবে? এমন সম্ভাবনা কম। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য, যিনি ইতোমধ্যেই সপ্তাহের শুরুতে বক্তব্য দিয়েছেন কিন্তু কোনো গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেননি। একই কথা ক্রিস্টিন লাগার্দের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, যিনি এই সপ্তাহেই বক্তব্য রেখেছেন কিন্তু উল্লেখযোগ্য কিছুই জানাননি। যুক্তরাষ্ট্রে, ফেডারেল রিজার্ভের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে, এবং সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকে জুলাই মাসে সুদের হার কমানোর পক্ষে মত দিচ্ছেন। স্পষ্টতই, যত বেশি এই ধরনের মতামত সামনে আসবে, ডলারের দরপতনের সম্ভাবনাও তত বেশি হবে। এখনো মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, এবং এখন পর্যন্ত যার কোনো সমাধান বা উত্তেজনা প্রশমনের ইঙ্গিত নেই। পরিস্থিতি খুব দ্রুত উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো পর্যন্ত (যুক্তরাজ্য বাদে) একটি বাণিজ্য চুক্তিও স্বাক্ষর করতে পারেননি। তার রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা বর্তমানে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/331772031.jpg উপসংহার: এ সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য আরও বাড়তে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ শেষ হয়েছে কিন্তু বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ এখনো চলমান রয়েছে। খুব শিগগিরই বোঝা যাবে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ছাড়া অন্য কোনো দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করবে কি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ অভেন্ট সামনে রয়েছে, এবং ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকার ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3HYHc2Y
  12. ২৫ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1502583635.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। গত দুই দিনে ইউরো ও পাউন্ডের উল্লেখযোগ্য দর বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে, নতুন করে ডলারের দরপতনই যার মূল কারণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তবে গতকাল (বিশেষ করে ইউরোর ক্ষেত্রে) অস্থিরতার মাত্রা কিছুটা কমে এসেছে, তাই আজ (যদি নতুন কোনো উচ্চ প্রভাবসম্পন্ন খবর না আসে) মার্কেটের ট্রেডাররা বিরতি নিতে পারে। ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য ৩ বছরের মধ্যে নতুন সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছেছে এবং সামগ্রিকভাবে ডলারের বিপরীতে আরও ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার জন্য প্রস্তুত। গত দুই সপ্তাহে মধ্যপ্রাচ্য সংঘাত একাধিকবার ডলারকে সহায়তা করেছিল, কিন্তু এই সহায়তা সত্ত্বেও মার্কিন কারেন্সির মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে ব্যর্থ হয়েছে। এই সপ্তাহে জেরোম পাওয়েল, ক্রিস্টিন লাগার্দ ও অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য থেকে নতুন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে কেবল কংগ্রেসের সামনে পাওয়েলের দ্বিতীয় বক্তব্যই কিছুটা গুরুত্বসম্পন্ন। স্মরণ করিয়ে দিই যে, পাওয়েলের প্রথম বক্তব্য গতকাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ফেডের চেয়ারম্যান শুধু সেই সকল বিষয়েরই পুনরাবৃত্তি করেছেন, যেগুলো ট্রেডাররা অনেক আগে থেকেই জানে: নিকট ভবিষ্যতে মূল সুদের হার কমানো হবে না; নতুন মার্কিন বাণিজ্য নীতিমালা অর্থনীতিতে কী ধরনের প্রভাব ফেলছে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা পর্যবেক্ষণ করছে; এবং নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হচ্ছে। আজ পাওয়েল নতুন কিছু বলবেন—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের কাছে এখনো বাণিজ্য যুদ্ধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, যার শেষ কোথায় তা স্পষ্ট নয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রায় সব ঘটনাই কোনো না কোনোভাবে মার্কিন ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েল-ইরান সংঘাতের সুযোগে ডলার কিছুটা সহায়তা পেতে পারত, কিন্তু সেই পরিস্থিতি থেকে যতটুকু সুবিধা নেওয়া সম্ভব ছিল, তা ইতোমধ্যেই নেওয়া হয়ে গেছে। যদি বিনিয়োগকারীরা "নিরাপদ বিনিয়োগ" হিসেবে ডলারের প্রতি আস্থা না রাখে, তাহলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার সময়েও ডলারের মূল্য বাড়বে না। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যেরই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, কিন্তু বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ এখনো চলমান রয়েছে। নিকট ভবিষ্যতে এটি স্পষ্ট হয়ে যাবে যুক্তরাজ্য ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্য কোনো দেশের সাথে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে কি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট সামনে অপেক্ষা করছে, তবে আজ কোনোই গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। Read more: https://ifxpr.com/4k4FbPW
  13. ২৪ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1542022331.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার খুব কমসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, এবং এর কোনোটিই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কার্যত, উল্লেখযোগ্য বলতে কেবল জার্মানির বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স রয়েছে — কিন্তু এখন কে আসলেই এই সূচকের প্রতি আগ্রহী থাকবে? গতকাল ট্রেডাররা জার্মানি, ইইউ, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের আটটি বিজনেস অ্যাক্টিভিটি ইনডেক্সকে সরাসরি উপেক্ষা করেছে, কারণ অন্য সংবাদগুলি এগুলোর ওপর সুস্পষ্টভাবে ছায়া ফেলেছে। আজও একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দ এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য গুরুত্বপূর্ণ। আবারও বলি, আমরা লাগার্দ কিংবা পাওয়েলের কাছ থেকে কোনো উল্লেখযোগ্য বিবৃতির প্রত্যাশা করছি না, কারণ ইসিবি এবং ফেডের সর্বশেষ বৈঠক খুব সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং তারপর থেকে এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি যা তাদের নীতিমালায় পরিবর্তনের কারণ হতে পারে। চমক থাকতে পারে, তবে সে সম্ভাবনা কম। ট্রেডারদের কাছে এখনো বাণিজ্য যুদ্ধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যার সমাধানের কোনো ইঙ্গিত নেই। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক গণবিক্ষোভ, ট্রাম্পের "অতি সুন্দর একটি", ৭৫টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা কতটা এগিয়েছে (বা এগোয়নি), নতুন শুল্ক আরোপ এবং বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা। যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংঘর্ষ থেকে ডলার কিছুটা সমর্থন পেতে পারত, যেখানে এখন যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়িত হয়েছে। তবে, আমাদের মতে ডলার ইতোমধ্যেই এই পরিস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়ে ফেলেছে। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ ডলার এখন চাপের মুখে রয়েছে — একদিকে বাণিজ্য যুদ্ধ, অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত, যেখানেও যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িয়ে পড়েছে। অবশ্যই, ডলারের মূল্য চিরকাল নিম্নমুখী প্রবণতায় থাকবে না, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনো সংঘাতেরই প্রশমনের কোনো ইঙ্গিত নেই। ফলে, উভয়পক্ষ পরস্পরের ওপর হামলা চালিয়ে যেতে পারে, যা নতুন করে ডলারের দরপতন ঘটাতে পারে — ডলারকে এখন আর কেউ "নিরাপদ বিনিয়োগ" হিসেবে বিবেচনা করছে না। Read more: https://ifxpr.com/4nhgl2a
  14. ১৯ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1115746.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। আজ একমাত্র উল্লেখযোগ্য বিষয় হবে ক্রিস্টিন লাগার্দের ভাষণ এবং নিচে বিস্তারিতভাবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। একইসঙ্গে, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার সামরিক সংঘাত—যাতে যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িয়ে পড়তে পারে—এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য-সম্পর্কিত পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে ভুলে যাওয়া যাবে না। এইগুলোই আজ উভয় ইনস্ট্রুমেন্টের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে, লাগার্দের ভাষণকে উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হলেও, আমরা আশা করছি না যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্টের বক্তব্য থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে। ইসিবির বৈঠক সদ্য অনুষ্ঠিত হয়েছে, তাই আজ নতুন কোনো বিবৃতির প্রত্যাশা করার কারণ নেই। এছাড়াও, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকও উল্লেখযোগ্য, যার ফলাফল আগেই অনেকটা জানা। মূল মনোযোগের বিষয় হবে মূল সুদের হার নিয়ে ভোটের ফলাফল। ভোট বিভাজনের ধরন অনুযায়ী মধ্যাহ্নের আশপাশে পাউন্ডের মূল্যের চলমান মুভমেন্টে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। আমরা মনে করি, বাণিজ্য যুদ্ধই ট্রেডারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এখনো কোনো সমাধানের ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে না। অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ইস্যুর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক গণ-আন্দোলন, ট্রাম্পের তথাকথিত "অতি সুন্দর আইন", 75টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতি আছে কি না, নতুন শুল্ক আরোপ এবং বিদ্যমান ট্যারিফ বৃদ্ধির বিষয়গুলো। তাত্ত্বিকভাবে, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা বৃদ্ধি এবং বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি এতে জড়িয়ে পড়লে ডলারের দর ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, তবে আমরা মনে করি না যে এমন উদ্বেগজনক পরিস্থিতি থেকে ডলার উল্লেখযোগ্যভাবে সমর্থন পাবে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। ট্রেডারদের মূল মনোযোগ থাকবে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের দিকে। এর ফলে, আবারও উভয় পেয়ারের মূল্যের যথেষ্ট এলোমেলো মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3G6DPGv
  15. ১৬ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1163695994.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন নির্ধারিত নেই, তবে মার্কেটে খবরের কোনো ঘাটতি নেই। এই সপ্তাহে ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে তিনি সমস্ত আমদানি শুল্ক বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন, কারণ "কালো তালিকাভুক্ত" দেশগুলোর কোনোটিই এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বা গ্রহণযোগ্য প্রস্তাব দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। এর পাশাপাশি শুক্রবার রাতে ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় ধ্বংসাত্মক হামলা চালিয়েছে, যার সাথে যুক্তরাষ্ট্রেরও সম্পৃক্ততা রয়েছে। এরপর শনিবার রাতে ইরান ইসরায়েলের একাধিক শহরে পাল্টা আক্রমণ করে। "আয়রন ডোম" শত্রুপক্ষের শত শত রকেট থামাতে ব্যর্থ হয়েছে। সোমবার রাতের আগে মার্কেটে ট্রেডিং শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত আর কী কী হতে পারে তা কল্পনা করাও কঠিন, তবে এতে কোনো সন্দেহ নেই যে ট্রেডাররা এই সমস্ত খবরের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানাবে—অথবা অন্তত উচ্চমাত্রায় আবেগপ্রবণ অবস্থায় থাকবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছুই নেই। কোনো গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ নির্ধারিত নেই, তবে আজ দিনের মধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে বলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র ইরান হামলায় অংশ নেয়নি, কিন্তু এটি আদৌ কোনো গুরুত্ব বহন করে না, কারণ সবাই জানে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সমর্থন প্রদান করে। আমাদের মতে, এখনো পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য যুদ্ধ, এবং এর সমাধানের কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না। এর পাশাপাশি বর্তমানে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো হলো—যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ, ট্রাম্পের "অতি সুন্দর বিল", 75টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি আলোচনায় অগ্রগতি আছে কি না, নতুন শুল্ক আরোপ, বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা এবং ইসরায়েল-ইরান সামরিক সংঘাত। ইসরায়েল-ইরানের সংঘাত, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়িত রয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে ডলার সাময়িকভাবে কিছুটা সহায়তা পেতে পারে, তবে এই বিষয়টি শুক্রবারও ডলারকে খুব একটা সহায়তা দিতে পারেনি। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে আবারও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। আমরা এই পেয়ারগুলোর মূল্যের মুভমেন্ট নিয়ে কোনো পূর্বাভাস দিচ্ছি না, কারণ সবকিছুই উপরোক্ত বিষয়গুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট খবরের ওপর নির্ভর করবে। টেকনিক্যাল লেভেল অনুসারে ট্রেড করা যেতে পারে, তবে ঘন ঘন রিভার্সাল এবং মূল্যের তীব্র ওঠানামার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। Read more: https://ifxpr.com/4jUXS8G
  16. ৪ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2141916562.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। অবশ্যই উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পরিষেবা খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হবে। তবে আমরা আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে সোমবার মার্কেটের ট্রেডাররা এই ধরনের সূচকগুলোর প্রতি প্রায় কোনোই মনোযোগ দেয়নি। গতকাল JOLTs থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক ফলাফল দেখা গিয়েছিল, যার ফলে ডলারের মূল্য ২০ পিপস বেড়ে যায়, তবে পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডলার দরপতনের শিকার হয়। সুতরাং, আমাদের ধারণা অনুযায়ী, আজ শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের ISM পরিষেবা সূচকই হয়তো মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সামগ্রিকভাবে মার্কেটে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না। এছাড়াও, আজ যুক্তরাষ্ট্রে ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সম্পর্কিত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, যেটিকে প্রায়ই ননফার্ম পেরোলের "ছোট ভাই" বলা হয়। তবে ননফার্ম পেরোল ও ADP প্রতিবেদনের ফলাফল ও প্রবণতা সাধারণত একসঙ্গে পাওয়া না, তাই শ্রমবাজারের ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার জন্য ট্রেডাররা মূলত ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের দিকেই নজর রাখবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদ লাইজা কুক এবং রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য উল্লেখযোগ্য। তবে, আমরা পূর্বেও বলেছি, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্য মার্কেটে কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিমালা ও অবস্থান শতভাগ স্পষ্ট, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র "ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের" ভিত্তিতে ট্রেড করছে। আমাদের বিশ্লেষণে এখনো প্রতীয়মান হয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা শুধুমাত্র চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়েই উদ্বিগ্ন। যদি বেশিরভাগ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নির্ধারিত সময়সীমার (যা এখন প্রায় এক মাস বাকি) মধ্যে সম্পাদিত না হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি নতুন করে ট্রাম্প শুল্ক আরোপ না করলেও মার্কেটে ডলারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবের কারণে এটি দুর্বল থাকতে পারে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত শুরুতে ট্রাম্পের শুল্ককে অবরুদ্ধ করার আদেশ দিলেও সন্ধ্যায় আপিল আদালত সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে। পরে সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে ট্রাম্প স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন। উপসংহার: এ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, সম্ভবত টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেই দুটি প্রধান কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হবে, যদি না ট্রাম্পের তরফ থেকে নতুন কোনো উচ্চ-প্রভাবসম্পন্ন খবর আসে। অতএব, আজ শান্ত বা এমনকি সাইডওয়েজ মুভমেন্টও দেখা যেতে পারে। ইউরোর মূল্যের গুরুত্বপূর্ণ রেঞ্জ হচ্ছে 1.1354 থেকে 1.1363 এর মধ্যে। অন্যদিকে, ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য এখনো তুলনামূলকভাবে স্বাধীনভাবে ওঠানামা করছে। Read more: https://ifxpr.com/3HqHgYT
  17. ১৩ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার মাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। ইউরোজোন বা যুক্তরাজ্যে কোন গুরুত্বপূর্ণ বা স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না, যার ফলে ট্রেডারদের মনোযোগ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের উপর কেন্দ্রীভূত থাকবে। এই প্রতিবেদনটি সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে ডলারের ভাগ্য নির্ধারণ করবে। অক্টোবরে মার্কিন কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) 2.6% পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে, যা মার্কিন মুদ্রার জন্য অত্যন্ত অনুকূল হবে। আমরা মনে করি যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই পূর্বাভাস মূল্যায়ন করেছে। অতএব, প্রত্যাশার চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির ঘটনা ডলারের আরও দর বৃদ্ধির প্রবণতাকে উদ্দীপ্ত করতে পারে, যেখানে দেশটির মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে কম হলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি কমিটির কয়েকজন সদস্যের ভাষণ উল্লেখযোগ্য। তবে, মাত্র গত সপ্তাহে ফেডের সাম্প্রতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কারণে এই বক্তব্যগুলো থেকে সম্ভবত বড় ধরনের কোন তথ্য পাওয়া যাবে না। তদ্ব্যতীত, ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতির ইঙ্গিত পাওয়া গেলে মার্কিন ডলারের মূল্য আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এই বক্তব্যগুলো মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পরে অনুষ্ঠিত হবে, যা ফেডের কর্মকর্তাদের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন সম্পর্কে মন্তব্য করার সুযোগ দেবে, যা তাদের বক্তব্যগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও দৃঢ়ভাবে ডলার ক্রয় করছে। তবে, মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনটির ফলাফল 2.5% এর নিচে এলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেন্সি পেয়ারের সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। কোর ইনফ্লেশন বা মূল মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনের ফলাফলও উপেক্ষা করা উচিত নয়; সামগ্রিকভাবে, মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি সেটি ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলবে। Read more: https://ifxpr.com/3URjRnd
  18. ৬ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বর্তমানে সেগুলোর বিশেষ প্রয়োজনও নেই। রাতে, মার্কিন নির্বাচনের প্রভাবে কয়েক ঘন্টার মধ্যে প্রধান দুটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ২০০ পিপসের মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এর ফলে, দিনের বাকি সময়েও মার্কেটে উভয় দিকে ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করতে পারে। নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস দেওয়া অসম্ভব, ঠিক তেমনি সময়ের সাথে সাথে ফলাফলে কী পরিবর্তন আসবে তা অনুমান করাও কঠিন। সুতরাং, সপ্তাহের বাকি অংশে সম্ভাব্য মুভমেন্টের পূর্বাভাস দেয়ার চেষ্টা করব না। ডলার এখনও নেতৃস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে কারণ বৈশ্বিক প্রবণতা নিম্নমুখী। আগামীকাল অনুষ্ঠিতব্য ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকগুলো মার্কেটে অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য রয়েছে। যদিও লাগার্ড সাধারণত এমন কিছু বলেন না যা ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়, তবে তিনি সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি ছিল। তবে, বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মনোযোগ ক্রিস্টিন লাগার্ড, ইসিবি বা এর মুদ্রানীতির দিকে নেই। সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ফেড ও ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের উপরই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট নির্ভর করবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য হঠাৎ করে উভয় দিকেই পরিবর্তিত হতে পারে। মার্কিন ডলারের মূল্যের রাতের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট বিভ্রান্তিকর হতে পারে, কারণ এটি কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কমলা হ্যারিস জয়লাভ করে বা ফেড আগামীকাল নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তবে ডলারের মূল্য সহজেই হ্রাস পেতে পারে। সুতরাং, কোনও ট্রেডিং পজিশন ওপেন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। Read more: https://ifxpr.com/4fADbxe
  19. ৫ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হল যুক্তরাষ্ট্রের ISM থেকে পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন। এটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। মার্কিন উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদনের ফলাফল আবারও হতাশাজনক ছিল, তাই দেশটির পরিষেবা খাত কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব প্রশমিত করতে সহায়তা করতে পারে। আজ যদি পরিষবা PMI সূচকের ফলাফলও দুর্বল হয়, তবে মার্কিন ডলার অব্যাহতভাবে দরপতনের শিকার হতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে মঙ্গলবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। লাগার্ডে সাধারণত তার বক্তব্যে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেন না, তবে এইবার তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা প্রত্যাশার তুলনায় বেশি ছিল। এটি সম্ভাব্যভাবে এই ইঙ্গিত দেয় যে ইসিবির অবস্থান কিছুটা হকিশ বা কঠোর হতে পারে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হবে। তবে উল্লেখ্য যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির নমনীয়করণের সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যেই মার্কেটে মূল্যায়িত হয়েছে, তাই EUR/USD পেয়ারের মূল্য সম্ভবত ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে কারণ এই পেয়ার ইউরোপীয় অঞ্চলের আর্থিক নীতিমালার সম্ভাব্য নমনীয়করণ দ্বারাও প্রভাবিত হবে। উপসংহার: এ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক কারণগুলো আবারও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। এই সপ্তাহটি বেশ উত্তেজনাপূর্ণ এবং অস্থিরতাসম্পন্ন হতে পারে, তাই পরবর্তী চার দিনে নির্ধারিত সব ইভেন্টের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, ফেডের বৈঠক, এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে অনিয়মিত এবং অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3AEZxyu
  20. ৩১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বাস্তবিক অর্থেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি সম্পর্কিত প্রতিবেদন। গতকাল জানা গেছে, জার্মানির মূল্যস্ফীতি ২% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই আজ আমরা যুক্তিসঙ্গতভাবে আশা করতে পারি যে ইউরোজোনের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি পূর্বাভাসকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণের কথা ভাবতে পারে। যদি নভেম্বরেও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়, তবে ইসিবি পরবর্তী কয়েকটি বৈঠকে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণ করতে পারে। এই পরিস্থিতি ইউরোকে সমর্থন যোগাবে। আমরা আশা করছি না যে এটি একাই ইউরোর মূল্যের দুই বছর ধরে চলা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরুজ্জীবিত করবে, তবে কমপক্ষে এটি একটি কারেকশনকে উদ্দীপিত করতে পারে। আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে রয়েছে পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচক, জবলেস ক্লেইমের সংখ্যা, এবং মার্কিনিদের ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন। আমরা মনে করি এগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন নয়, তবে PCE সূচকটির ফলাফল মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে বিশেষ কিছুই নেই। গতকাল জার্মানির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল ডিসেম্বর মাসে ইসিবির সুদের হার কমানো নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে, এবং আজকের ইউরোজোন মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন এ ব্যাপারে সঠিক অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। ইসিবি বা ফেডারেল রিজার্ভের তরফ থেকে কোনো বিবৃতি নির্ধারিত নেই। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনগুলোর ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, যে সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন ইউরোকে সমর্থন করতে পারে, যখন পাউন্ডের জন্য আবারও কঠিন সময় আসতে পারে। কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের PCE সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হলে পাউন্ডের মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3NLmOSj
  21. ৩০ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে এবং এগুলোর সবগুলোই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানিতে বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি এবং জিডিপি সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। ইউরোজোনে জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপি প্রতিবেদনের পাশাপাশি ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ মার্কেটের বেশ কার্যকর মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর জন্য শক্তিশালী সমর্থনের আশা করা কঠিন, কারণ এই অঞ্চলের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সম্ভবত পূর্বাভাস ছাড়াবে না, এদিকে জার্মানির বেকারত্বের হার খুব প্রভাবশালী সূচক নয় এবং জার্মানির মুদ্রাস্ফীতির সামান্য ত্বরণ ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করবে বলে মনে হয় না। তবে, দুপুরের দিকে প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেট সেন্টিমেন্টকে শক্তিশালীভাবে প্রভাবিত করতে পারে। আজ উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ইভেন্ট হল ইসিবি'র ইসাবেল শ্ন্যাবেলের বক্তব্য। তবে, যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, ইসিবির কৌশল ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে: আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ অব্যাহত থাকবে এবং ডিসেম্বরে সুদের হার আরও 0.25% কমানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই, শ্ন্যাবেল আজ নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হচ্ছে না। যাই হোক না কেন, মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের দিকে নজর রাখবে। উপসংহার: এই সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, ফলে পূর্বাভাস দেয়া কঠিন। আমরা মনে করি ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা কম, তবে মার্কিন প্রতিবেদনের মাধ্যমে সমর্থন পেলে তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে যদি সেগুলোর ফলাফল গতকালের JOLTs থেকে প্রতিবেদনের ফলাফল মতো হয়। তাই, ইউরো এবং পাউন্ডের ট্রেডাররা সম্ভাব্য সমর্থনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের দিকে তাকিয়ে আছে। Read more: https://ifxpr.com/4fqXk8z
  22. ২৯ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে দুটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে জার্মানির GFK কনজিউমার কনফিডেন্স সূচক, যা উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব বহন করে না, কারণ এটি অপেক্ষাকৃত ছোটখাট একটি প্রতিবেদন। তবে দ্বিতীয় প্রতিবেদন বেশি গুরুত্ব বহন করে: এটি যুক্তরাষ্ট্রের সেপ্টেম্বরের JOLTs কর্মসংস্থান সৃষ্টি সংক্রান্ত প্রতিবেদন। আগস্টের তুলনায় এই প্রতিবেদনের ফলাফল সামান্য নিম্নমুখী হবে বলে পূর্বাভাস রয়েছে, তবে যেহেতু সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্বের হার কমেছে, তাই JOLTs-এর মূল পরিসংখ্যানের ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যেতে পারে। এটি আজকের একমাত্র প্রতিবেদন যা মার্কেট সেন্টিমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো উল্লেখযোগ্য মৌলিক ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না। ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের প্রতিনিধিদের নতুন কোনো বক্তব্য অনুষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনা নেই, যদিও বর্তমানে সেগুলো বিশেষ প্রয়োজনীয় নয়, কারণ ইসিবির পরবর্তী বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে এখনও পাঁচ সপ্তাহ বাকি। ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের কাছ থেকেও কোনো বক্তব্যের আশা করা হচ্ছে না, কারণ ৬-৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকের আগে তারা আর্থিক নীতিমালা নিয়ে কোন ধরনের আলোচনা করতে পারবেন না। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সম্ভবত ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হতে পারে, যখন ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। বাস্তবে, আজ এই কারেন্সিগুলোর মূল্যের বিপরীতমুখী মুভমেন্ট দেখা যাবে না বলেই মনে হচ্ছে, শুধুমাত্র JOLTs থেকে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই, উভয় কারেন্সি পেয়ারের জন্য একই দিকনির্দেশনায় বাই বা সেল সিগন্যালের অপেক্ষা করা সম্ভবত বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত হবে, যেন সেগুলো একে অপরের বিপরীত না হয়। Read more: https://ifxpr.com/3BZeEmK
  23. ২২ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2067113111.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, যার মানে মার্কেটে পর্যবেক্ষণ করার মতো কোন প্রতিবেদন থাকবে না। তবে, গতকাল এই পরিস্থিতি মার্কেটে সারাদিন ধরে নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি করতে বাধা দেয়নি। অবশ্যই, এটা ভাবা বোকার মতো কাজ হবে যে আজকের পরিস্থিতি গতকালের মতোই হবে, তবে মার্কেটে এখনও শক্তিশালী নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তাই সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা ছাড়াই ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি প্যাট্রিক হার্কার, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড এবং ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেনের বক্তব্যকে উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তাত্ত্বিকভাবে, এদের তিনজনই এমন কিছু নতুন তথ্য দিতে পারেন যা ইউরো এবং ডলারের এক্সচেঞ্জ রেটকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে, এর সম্ভাবনা খুবই কম। ফেডের প্রতিনিধিরা প্রায় প্রতিদিনই বক্তব্য দিয়ে থাকেন এবং তাদের বক্তব্যের মধ্যে বেশ বৈচিত্র্য দেখা যায়। শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত নতুন প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। ক্রিস্টিন লাগার্ডও গত সপ্তাহের ইসিবির বৈঠকের পর মুদ্রানীতির বিষয়ে আলোচনা থেকে বিরত থাকতে পারেন, মার্কেটের ট্রেডাররা ইসিবির বৈঠক থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য পেয়েছিল। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ট্রেন্ড লাইনের থেকে রিবাউন্ড করেছে, তাই আবারও নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। তবে উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা আবারও কম থাকতে পারে। লাগার্ডের বক্তব্য ইউরোর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়ায় তিনি মুদ্রানীতির বিষয়ে মৌলিকভাবে নতুন কোনো তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হয় না। Read more: https://ifxpr.com/4eStKZY
  24. ২১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, তাই মার্কেটে মনোযোগ দেওয়ার মতো খুব বেশি কিছু নেই। খুব সম্ভবত আমাদের সামনে একটি শান্ত দিন রয়েছে, যেখানে মূল্যের ন্যূনতম পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। এটি আবারও উভয় পেয়ারের মূল্যের কারেকশন করার একটি ভালো সুযোগ হতে পারে, তবে এই মুহূর্তে, কোনো পেয়ারের মূল্যই ট্রেন্ডলাইন ভেদ করতে পারেনি। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি লরি লোগান এবং নিল কাশকারির ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে নতুন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন ছাড়া বা সাম্প্রতিককালে ফেড থেকে নতুন কিছু প্রকাশিত না হলে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে আমরা আর কী আশা করতে পারি? আমরা মনে করি FOMC-এর কর্মকর্তারা শুক্রবারের তাদের সহকর্মীদের মতোই মার্কেটে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবেন না। তারা সন্ধ্যার শেষের দিকে কথা বলবেন, এবং দিনের বেলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা পরিকল্পিত নেই। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ড উভয়েরই পুনরায় দরপতন শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি উভয় পেয়ারের মূল্যের ট্রেন্ডলাইন থেকে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, তাহলে নতুন করে দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, মূল্যের ভোলাটিলিটি কম থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং ফ্ল্যাট মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হতে পারে। মনে রাখবেন, ফ্ল্যাট মার্কেটে বেশিরভাগ সিগন্যালই ফলস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। সুতরাং, এমনকি মূল্য ট্রেন্ডলাইন ভেদ করলেও এটিকে ভবিষ্যৎ দর বৃদ্ধির নিশ্চয়তা হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/4f8Oyfq
  25. ৯ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। একদিকে, এর অর্থ হলো উভয় প্রধান কারেন্সি পেয়ারের আরও দরপতনের জন্য কোনও অতিরিক্ত চাপ নেই। অন্যদিকে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য কারেকশন করার সুযোগ পেয়েছিল, কিন্তু সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। তাই, কারেকশন ছাড়াই উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে নতুন প্রযুক্তিগত সিগন্যালের প্রয়োজন। যেকোনো ক্ষেত্রেই, আজ কোন উল্লেখযোগ্য মুভমেন্টের আশা করা যাচ্ছে না। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে, ফেডারেল রিজার্ভের মনিটারি কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্যের বক্তব্যের ওপর দৃষ্টি দেওয়া যেতে পারে, যার মধ্যে লরি লোগান, থমাস বারকিন, অস্টান গুলসবি ও অন্যান্য কয়েকজন কর্মকর্তার বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা নভেম্বরে সুদের হার ০.৫% কমানোর বিষয়টিকে সমর্থন করছেন, তবে সবাই নয়। তাই মার্কেটের ট্রেডাররা এই বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যে, আর কারা "ডোভিশ বা নমনীয়" অবস্থানের পক্ষে আছেন। ফেডের যত বেশি সদস্য ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের পক্ষে থাকবে, ভবিষ্যতে ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা তত কমে যাবে। তবে এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই আসন্ন আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণের পুরো চক্রটি আংশিক বা পুরোপুরি মূল্যায়ন করে ফেলেছে। ডলারের দরপতনের জন্য নতুন কোন কারণ নেই। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে। তবে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনেও একই সুযোগ ছিল কিন্তু সেটি ঘটেনি। মার্কেটে স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করছে এবং নভেম্বর মাসে ফেডের সুদের হার ০.৫% কমানোর সম্ভাবনা ডলারের ওপর কোন চাপ সৃষ্টি করছে না। যদি কার্যকর সেল সিগন্যাল পাওয়া যায়, তবে কারেকশন ছাড়াই উভয় কারেন্সি পেয়ারের আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/4h0QmZU
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search