Jump to content

Search the Community

Showing results for tags 'ইভেন্ট'.

  • Search By Tags

    Type tags separated by commas.
  • Search By Author

Content Type


Forums

  • সাধারণ ফরেক্স সহায়তা
  • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা, ট্রেডিং স্ট্রেটিজি, নিউজ এবং সিগন্যাল সম্পর্কিত
    • ফরেক্স ট্রেডিং আলোচনা
    • মাস্টার ট্রেডিং স্ট্রেটিজি
    • এনালাইসিস, নিউজ, সিগনাল
    • ফোরাম ও পোর্টাল সহায়তা
  • ফরেক্স ব্রোকার সম্পর্কিত
  • বিজ্ঞাপন
  • অফ-টপিক

Categories

  • সাধারণ ফরেক্স বই
  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস
  • ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস
  • ক্যান্ডলেস্টিক এনালাইসিস
  • ইনডিকেটর

Find results in...

Find results that contain...


Date Created

  • Start

    End


Last Updated

  • Start

    End


Filter by number of...

Joined

  • Start

    End


Group


ওয়েবসাইট URL


ইয়াহু(Yahoo)


স্কাইপ(Skype)


ঠিকানা


ইচ্ছা/আগ্রহ/শখ

  1. ২৬ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/707705049.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব অল্পসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, এবং চলতি সপ্তাহে মার্কেটে স্পষ্টভাবে গত পাঁচ মাস ধরে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য ছাড়া—যা মূলত মঙ্গলবারের বক্তব্যের হুবহু পুনরাবৃত্তি ছিল—মার্কেটে নতুন করে উল্লেখযোগ্য কোনো তথ্য আসেনি। তবুও ডলার আরও 100 পিপস দরপতনের শিকার হয়েছে। তাই আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন জিডিপি এবং ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন মার্কেট সেন্টিমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে, এমনটা আমরা আশা করছি না। এই প্রতিবেদনগুলো প্রকাশের সময় স্থানীয়ভাবে মার্কিন ডলার কিছুটা সহায়তা পেতে পারে, তবে সেটারই বা কী গুরুত্ব রয়েছে? শুধুমাত্র এই কারণে যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়ে কম সংকুচিত হয়েছে, তাই বলে কি ডলারের পাঁচ মাসব্যাপী চলমান দরপতন থেমে যাবে? এমন সম্ভাবনা কম। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য, যিনি ইতোমধ্যেই সপ্তাহের শুরুতে বক্তব্য দিয়েছেন কিন্তু কোনো গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করেননি। একই কথা ক্রিস্টিন লাগার্দের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, যিনি এই সপ্তাহেই বক্তব্য রেখেছেন কিন্তু উল্লেখযোগ্য কিছুই জানাননি। যুক্তরাষ্ট্রে, ফেডারেল রিজার্ভের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তার বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে, এবং সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকে জুলাই মাসে সুদের হার কমানোর পক্ষে মত দিচ্ছেন। স্পষ্টতই, যত বেশি এই ধরনের মতামত সামনে আসবে, ডলারের দরপতনের সম্ভাবনাও তত বেশি হবে। এখনো মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, এবং এখন পর্যন্ত যার কোনো সমাধান বা উত্তেজনা প্রশমনের ইঙ্গিত নেই। পরিস্থিতি খুব দ্রুত উত্তপ্ত পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখনো পর্যন্ত (যুক্তরাজ্য বাদে) একটি বাণিজ্য চুক্তিও স্বাক্ষর করতে পারেননি। তার রাজনৈতিক জনপ্রিয়তা বর্তমানে সর্বনিম্ন পর্যায়ে রয়েছে। http://forex-bangla.com/customavatars/331772031.jpg উপসংহার: এ সপ্তাহের চতুর্থ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য আরও বাড়তে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ শেষ হয়েছে কিন্তু বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ এখনো চলমান রয়েছে। খুব শিগগিরই বোঝা যাবে যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য ছাড়া অন্য কোনো দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করবে কি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ অভেন্ট সামনে রয়েছে, এবং ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকার ব্যাপক সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3HYHc2Y
  2. ২৫ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1502583635.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। গত দুই দিনে ইউরো ও পাউন্ডের উল্লেখযোগ্য দর বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে, নতুন করে ডলারের দরপতনই যার মূল কারণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তবে গতকাল (বিশেষ করে ইউরোর ক্ষেত্রে) অস্থিরতার মাত্রা কিছুটা কমে এসেছে, তাই আজ (যদি নতুন কোনো উচ্চ প্রভাবসম্পন্ন খবর না আসে) মার্কেটের ট্রেডাররা বিরতি নিতে পারে। ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য ৩ বছরের মধ্যে নতুন সর্বোচ্চ লেভেলে পৌঁছেছে এবং সামগ্রিকভাবে ডলারের বিপরীতে আরও ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার জন্য প্রস্তুত। গত দুই সপ্তাহে মধ্যপ্রাচ্য সংঘাত একাধিকবার ডলারকে সহায়তা করেছিল, কিন্তু এই সহায়তা সত্ত্বেও মার্কিন কারেন্সির মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে ব্যর্থ হয়েছে। এই সপ্তাহে জেরোম পাওয়েল, ক্রিস্টিন লাগার্দ ও অ্যান্ড্রু বেইলির বক্তব্য থেকে নতুন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে কেবল কংগ্রেসের সামনে পাওয়েলের দ্বিতীয় বক্তব্যই কিছুটা গুরুত্বসম্পন্ন। স্মরণ করিয়ে দিই যে, পাওয়েলের প্রথম বক্তব্য গতকাল অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে ফেডের চেয়ারম্যান শুধু সেই সকল বিষয়েরই পুনরাবৃত্তি করেছেন, যেগুলো ট্রেডাররা অনেক আগে থেকেই জানে: নিকট ভবিষ্যতে মূল সুদের হার কমানো হবে না; নতুন মার্কিন বাণিজ্য নীতিমালা অর্থনীতিতে কী ধরনের প্রভাব ফেলছে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক তা পর্যবেক্ষণ করছে; এবং নতুন করে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা হচ্ছে। আজ পাওয়েল নতুন কিছু বলবেন—এমন সম্ভাবনা খুবই কম। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের কাছে এখনো বাণিজ্য যুদ্ধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু, যার শেষ কোথায় তা স্পষ্ট নয়। সাম্প্রতিক সময়ে প্রায় সব ঘটনাই কোনো না কোনোভাবে মার্কিন ডলারের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। ইসরায়েল-ইরান সংঘাতের সুযোগে ডলার কিছুটা সহায়তা পেতে পারত, কিন্তু সেই পরিস্থিতি থেকে যতটুকু সুবিধা নেওয়া সম্ভব ছিল, তা ইতোমধ্যেই নেওয়া হয়ে গেছে। যদি বিনিয়োগকারীরা "নিরাপদ বিনিয়োগ" হিসেবে ডলারের প্রতি আস্থা না রাখে, তাহলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার সময়েও ডলারের মূল্য বাড়বে না। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যেরই ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ শেষ হয়েছে, কিন্তু বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ এখনো চলমান রয়েছে। নিকট ভবিষ্যতে এটি স্পষ্ট হয়ে যাবে যুক্তরাজ্য ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অন্য কোনো দেশের সাথে বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করে কি না। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট সামনে অপেক্ষা করছে, তবে আজ কোনোই গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। Read more: https://ifxpr.com/4k4FbPW
  3. ২৪ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1542022331.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার খুব কমসংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে, এবং এর কোনোটিই তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কার্যত, উল্লেখযোগ্য বলতে কেবল জার্মানির বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্স রয়েছে — কিন্তু এখন কে আসলেই এই সূচকের প্রতি আগ্রহী থাকবে? গতকাল ট্রেডাররা জার্মানি, ইইউ, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের আটটি বিজনেস অ্যাক্টিভিটি ইনডেক্সকে সরাসরি উপেক্ষা করেছে, কারণ অন্য সংবাদগুলি এগুলোর ওপর সুস্পষ্টভাবে ছায়া ফেলেছে। আজও একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দ এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য গুরুত্বপূর্ণ। আবারও বলি, আমরা লাগার্দ কিংবা পাওয়েলের কাছ থেকে কোনো উল্লেখযোগ্য বিবৃতির প্রত্যাশা করছি না, কারণ ইসিবি এবং ফেডের সর্বশেষ বৈঠক খুব সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং তারপর থেকে এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি যা তাদের নীতিমালায় পরিবর্তনের কারণ হতে পারে। চমক থাকতে পারে, তবে সে সম্ভাবনা কম। ট্রেডারদের কাছে এখনো বাণিজ্য যুদ্ধই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যার সমাধানের কোনো ইঙ্গিত নেই। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক গণবিক্ষোভ, ট্রাম্পের "অতি সুন্দর একটি", ৭৫টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা কতটা এগিয়েছে (বা এগোয়নি), নতুন শুল্ক আরোপ এবং বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধির পরিকল্পনা। যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংঘর্ষ থেকে ডলার কিছুটা সমর্থন পেতে পারত, যেখানে এখন যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়িত হয়েছে। তবে, আমাদের মতে ডলার ইতোমধ্যেই এই পরিস্থিতি থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়ে ফেলেছে। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ ডলার এখন চাপের মুখে রয়েছে — একদিকে বাণিজ্য যুদ্ধ, অন্যদিকে মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত, যেখানেও যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িয়ে পড়েছে। অবশ্যই, ডলারের মূল্য চিরকাল নিম্নমুখী প্রবণতায় থাকবে না, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনো সংঘাতেরই প্রশমনের কোনো ইঙ্গিত নেই। ফলে, উভয়পক্ষ পরস্পরের ওপর হামলা চালিয়ে যেতে পারে, যা নতুন করে ডলারের দরপতন ঘটাতে পারে — ডলারকে এখন আর কেউ "নিরাপদ বিনিয়োগ" হিসেবে বিবেচনা করছে না। Read more: https://ifxpr.com/4nhgl2a
  4. ২০ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1481599536.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার তেমন কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। দিনের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে যুক্তরাজ্যের রিটেইল সেলস বা খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। জার্মানি, ইউরোজোন বা যুক্তরাষ্ট্রে আজ কোনো অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। ফলে, আজ সম্ভবত স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: শুক্রবার ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। ক্রিস্টিন লাগার্ডে গতকাল কিয়েভে দুটি বক্তব্য দিয়েছেন, তবে তার কোনোটিতেই তিনি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রানীতি নিয়ে কিছু বলেননি। ইতোমধ্যে তিনটি প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠক সম্পন্ন হয়েছে, ফলে ইসিবি, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড বা ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে শিগগিরই নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারার সম্ভাবনা কম। ট্রেডারদের মূল মনোযোগ এখনো মধ্যপ্রাচ্যের সংকটের উত্তেজনার দিকেই রয়ে গেছে। মার্কেটের ট্রেডারদের উদ্বেগের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বাণিজ্য যুদ্ধ, যা নিষ্পত্তির কোনো ইঙ্গিত এখনো নেই। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে: যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা, ট্রাম্পের "একটি অতি সুন্দর আইন", ৭৫টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি আলোচনা কতটা অগ্রসর হয়েছে কিংবা হয়নি, নতুন শুল্ক আরোপ এবং পূর্বের শুল্ক বৃদ্ধি। তত্ত্বগতভাবে, ইসরায়েল–ইরান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়িত থাকার কারণে মার্কিন ডলার কিছুটা সমর্থন পেতে পারে; তবে, আমাদের বিশ্বাস ডলার ইতোমধ্যে এই ঘটনাটি থেকে সম্ভবপর সব সুবিধা আদায় করে নিয়েছে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের সীমিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ কার্যত কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। তবে গতকাল উভয় পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টাম শুরু হয়েছে, যা ইঙ্গিত দিতে পারে যে, ডলার এখন একটি নতুন দীর্ঘমেয়াদি দরপতনের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: সিগনালের শক্তি: যত দ্রুত একটি সিগন্যাল (রিবাউন্ড বা ব্রেকআউট) গঠিত হয়, সিগন্যালটিকে ততই শক্তিশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভুল সিগন্যাল: যদি কোনো লেভেলের কাছে দুই বা ততোধিক ভুল ট্রেডিং সিগনাল গঠিত হয়, তাহলে ঐ লেভেল থেকে প্রাপ্ত পরবর্তী সিগন্যালগুলোকে উপেক্ষা করা উচিত। ফ্ল্যাট মার্কেট: যখন মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যায়, তখন পেয়ারগুলোতে একাধিক ভুল সিগন্যাল গঠিত হতে পারে অথবা কোনো সিগন্যাল না-ও গঠিত হতে পারে। মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়ামাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। ট্রেডিংয়ের সময়সূচী: ইউরোপীয় সেশন শুরু থেকে মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ট্রেড ওপেন করুন এবং এরপর সকল ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করে ফেলুন। MACD সিগন্যাল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে কেবল সেই MACD সিগন্যালগুলোর ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করুন, যেগুলো উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা এবং ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া প্রবণতা হিসেবে বিবেচিত। নিকটতম লেভেল: যদি দুটি লেভেল খুব কাছাকাছি (৫–২০ পিপসের মধ্যে) অবস্থিত হয়, তাহলে সেগুলোকে সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স জোন হিসেবে বিবেচনা করুন। স্টপ লস: মূল্য কাঙ্ক্ষিত দিকের দিকে ১৫ পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করলে, ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। এতে করে ভুল সিগন্যালের কারণে লোকসানের ঝুঁকি কমে আসে। Read more: https://ifxpr.com/44i5r3I
  5. ১৯ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1115746.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। আজ একমাত্র উল্লেখযোগ্য বিষয় হবে ক্রিস্টিন লাগার্দের ভাষণ এবং নিচে বিস্তারিতভাবে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফল সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। একইসঙ্গে, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার সামরিক সংঘাত—যাতে যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে জড়িয়ে পড়তে পারে—এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য-সম্পর্কিত পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে ভুলে যাওয়া যাবে না। এইগুলোই আজ উভয় ইনস্ট্রুমেন্টের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে, লাগার্দের ভাষণকে উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হলেও, আমরা আশা করছি না যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্টের বক্তব্য থেকে কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যাবে। ইসিবির বৈঠক সদ্য অনুষ্ঠিত হয়েছে, তাই আজ নতুন কোনো বিবৃতির প্রত্যাশা করার কারণ নেই। এছাড়াও, ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকও উল্লেখযোগ্য, যার ফলাফল আগেই অনেকটা জানা। মূল মনোযোগের বিষয় হবে মূল সুদের হার নিয়ে ভোটের ফলাফল। ভোট বিভাজনের ধরন অনুযায়ী মধ্যাহ্নের আশপাশে পাউন্ডের মূল্যের চলমান মুভমেন্টে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে। আমরা মনে করি, বাণিজ্য যুদ্ধই ট্রেডারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এখনো কোনো সমাধানের ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে না। অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ইস্যুর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক গণ-আন্দোলন, ট্রাম্পের তথাকথিত "অতি সুন্দর আইন", 75টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতি আছে কি না, নতুন শুল্ক আরোপ এবং বিদ্যমান ট্যারিফ বৃদ্ধির বিষয়গুলো। তাত্ত্বিকভাবে, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সামরিক উত্তেজনা বৃদ্ধি এবং বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি এতে জড়িয়ে পড়লে ডলারের দর ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে, তবে আমরা মনে করি না যে এমন উদ্বেগজনক পরিস্থিতি থেকে ডলার উল্লেখযোগ্যভাবে সমর্থন পাবে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। ট্রেডারদের মূল মনোযোগ থাকবে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের দিকে। এর ফলে, আবারও উভয় পেয়ারের মূল্যের যথেষ্ট এলোমেলো মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3G6DPGv
  6. ১৬ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/1163695994.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন নির্ধারিত নেই, তবে মার্কেটে খবরের কোনো ঘাটতি নেই। এই সপ্তাহে ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন যে তিনি সমস্ত আমদানি শুল্ক বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন, কারণ "কালো তালিকাভুক্ত" দেশগুলোর কোনোটিই এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বা গ্রহণযোগ্য প্রস্তাব দেয়ার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। এর পাশাপাশি শুক্রবার রাতে ইসরায়েল ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় ধ্বংসাত্মক হামলা চালিয়েছে, যার সাথে যুক্তরাষ্ট্রেরও সম্পৃক্ততা রয়েছে। এরপর শনিবার রাতে ইরান ইসরায়েলের একাধিক শহরে পাল্টা আক্রমণ করে। "আয়রন ডোম" শত্রুপক্ষের শত শত রকেট থামাতে ব্যর্থ হয়েছে। সোমবার রাতের আগে মার্কেটে ট্রেডিং শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত আর কী কী হতে পারে তা কল্পনা করাও কঠিন, তবে এতে কোনো সন্দেহ নেই যে ট্রেডাররা এই সমস্ত খবরের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানাবে—অথবা অন্তত উচ্চমাত্রায় আবেগপ্রবণ অবস্থায় থাকবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছুই নেই। কোনো গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ নির্ধারিত নেই, তবে আজ দিনের মধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ট্রাম্প ইতোমধ্যে বলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র ইরান হামলায় অংশ নেয়নি, কিন্তু এটি আদৌ কোনো গুরুত্ব বহন করে না, কারণ সবাই জানে যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে সমর্থন প্রদান করে। আমাদের মতে, এখনো পর্যন্ত মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য যুদ্ধ, এবং এর সমাধানের কোনো লক্ষণ এখনো দেখা যাচ্ছে না। এর পাশাপাশি বর্তমানে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো হলো—যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ, ট্রাম্পের "অতি সুন্দর বিল", 75টি দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি আলোচনায় অগ্রগতি আছে কি না, নতুন শুল্ক আরোপ, বিদ্যমান শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণা এবং ইসরায়েল-ইরান সামরিক সংঘাত। ইসরায়েল-ইরানের সংঘাত, যেখানে যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি জড়িত রয়েছে, এমন পরিস্থিতিতে ডলার সাময়িকভাবে কিছুটা সহায়তা পেতে পারে, তবে এই বিষয়টি শুক্রবারও ডলারকে খুব একটা সহায়তা দিতে পারেনি। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে আবারও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। আমরা এই পেয়ারগুলোর মূল্যের মুভমেন্ট নিয়ে কোনো পূর্বাভাস দিচ্ছি না, কারণ সবকিছুই উপরোক্ত বিষয়গুলোর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট খবরের ওপর নির্ভর করবে। টেকনিক্যাল লেভেল অনুসারে ট্রেড করা যেতে পারে, তবে ঘন ঘন রিভার্সাল এবং মূল্যের তীব্র ওঠানামার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। Read more: https://ifxpr.com/4jUXS8G
  7. ৪ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2141916562.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। অবশ্যই উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পরিষেবা খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হবে। তবে আমরা আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে সোমবার মার্কেটের ট্রেডাররা এই ধরনের সূচকগুলোর প্রতি প্রায় কোনোই মনোযোগ দেয়নি। গতকাল JOLTs থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক ফলাফল দেখা গিয়েছিল, যার ফলে ডলারের মূল্য ২০ পিপস বেড়ে যায়, তবে পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডলার দরপতনের শিকার হয়। সুতরাং, আমাদের ধারণা অনুযায়ী, আজ শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের ISM পরিষেবা সূচকই হয়তো মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সামগ্রিকভাবে মার্কেটে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না। এছাড়াও, আজ যুক্তরাষ্ট্রে ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সম্পর্কিত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, যেটিকে প্রায়ই ননফার্ম পেরোলের "ছোট ভাই" বলা হয়। তবে ননফার্ম পেরোল ও ADP প্রতিবেদনের ফলাফল ও প্রবণতা সাধারণত একসঙ্গে পাওয়া না, তাই শ্রমবাজারের ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার জন্য ট্রেডাররা মূলত ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের দিকেই নজর রাখবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদ লাইজা কুক এবং রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য উল্লেখযোগ্য। তবে, আমরা পূর্বেও বলেছি, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্য মার্কেটে কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিমালা ও অবস্থান শতভাগ স্পষ্ট, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র "ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের" ভিত্তিতে ট্রেড করছে। আমাদের বিশ্লেষণে এখনো প্রতীয়মান হয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা শুধুমাত্র চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়েই উদ্বিগ্ন। যদি বেশিরভাগ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নির্ধারিত সময়সীমার (যা এখন প্রায় এক মাস বাকি) মধ্যে সম্পাদিত না হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি নতুন করে ট্রাম্প শুল্ক আরোপ না করলেও মার্কেটে ডলারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবের কারণে এটি দুর্বল থাকতে পারে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত শুরুতে ট্রাম্পের শুল্ককে অবরুদ্ধ করার আদেশ দিলেও সন্ধ্যায় আপিল আদালত সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে। পরে সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে ট্রাম্প স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন। উপসংহার: এ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, সম্ভবত টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেই দুটি প্রধান কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হবে, যদি না ট্রাম্পের তরফ থেকে নতুন কোনো উচ্চ-প্রভাবসম্পন্ন খবর আসে। অতএব, আজ শান্ত বা এমনকি সাইডওয়েজ মুভমেন্টও দেখা যেতে পারে। ইউরোর মূল্যের গুরুত্বপূর্ণ রেঞ্জ হচ্ছে 1.1354 থেকে 1.1363 এর মধ্যে। অন্যদিকে, ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য এখনো তুলনামূলকভাবে স্বাধীনভাবে ওঠানামা করছে। Read more: https://ifxpr.com/3HqHgYT
  8. ১৩ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার মাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। ইউরোজোন বা যুক্তরাজ্যে কোন গুরুত্বপূর্ণ বা স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে না, যার ফলে ট্রেডারদের মনোযোগ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের উপর কেন্দ্রীভূত থাকবে। এই প্রতিবেদনটি সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে ডলারের ভাগ্য নির্ধারণ করবে। অক্টোবরে মার্কিন কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) 2.6% পর্যন্ত বৃদ্ধি পাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে, যা মার্কিন মুদ্রার জন্য অত্যন্ত অনুকূল হবে। আমরা মনে করি যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই পূর্বাভাস মূল্যায়ন করেছে। অতএব, প্রত্যাশার চেয়ে বেশি মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির ঘটনা ডলারের আরও দর বৃদ্ধির প্রবণতাকে উদ্দীপ্ত করতে পারে, যেখানে দেশটির মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে কম হলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা সৃষ্টি হতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি কমিটির কয়েকজন সদস্যের ভাষণ উল্লেখযোগ্য। তবে, মাত্র গত সপ্তাহে ফেডের সাম্প্রতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কারণে এই বক্তব্যগুলো থেকে সম্ভবত বড় ধরনের কোন তথ্য পাওয়া যাবে না। তদ্ব্যতীত, ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতির ইঙ্গিত পাওয়া গেলে মার্কিন ডলারের মূল্য আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এই বক্তব্যগুলো মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের পরে অনুষ্ঠিত হবে, যা ফেডের কর্মকর্তাদের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন সম্পর্কে মন্তব্য করার সুযোগ দেবে, যা তাদের বক্তব্যগুলোকে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও দৃঢ়ভাবে ডলার ক্রয় করছে। তবে, মার্কিন মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনটির ফলাফল 2.5% এর নিচে এলে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেন্সি পেয়ারের সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। কোর ইনফ্লেশন বা মূল মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদনের ফলাফলও উপেক্ষা করা উচিত নয়; সামগ্রিকভাবে, মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি সেটি ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলবে। Read more: https://ifxpr.com/3URjRnd
  9. ৬ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বর্তমানে সেগুলোর বিশেষ প্রয়োজনও নেই। রাতে, মার্কিন নির্বাচনের প্রভাবে কয়েক ঘন্টার মধ্যে প্রধান দুটি কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ২০০ পিপসের মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। এর ফলে, দিনের বাকি সময়েও মার্কেটে উভয় দিকে ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা বিরাজ করতে পারে। নির্বাচনের ফলাফলের পূর্বাভাস দেওয়া অসম্ভব, ঠিক তেমনি সময়ের সাথে সাথে ফলাফলে কী পরিবর্তন আসবে তা অনুমান করাও কঠিন। সুতরাং, সপ্তাহের বাকি অংশে সম্ভাব্য মুভমেন্টের পূর্বাভাস দেয়ার চেষ্টা করব না। ডলার এখনও নেতৃস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে কারণ বৈশ্বিক প্রবণতা নিম্নমুখী। আগামীকাল অনুষ্ঠিতব্য ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকগুলো মার্কেটে অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করতে পারে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য রয়েছে। যদিও লাগার্ড সাধারণত এমন কিছু বলেন না যা ব্যাপক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়, তবে তিনি সাম্প্রতিক মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি ছিল। তবে, বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের মনোযোগ ক্রিস্টিন লাগার্ড, ইসিবি বা এর মুদ্রানীতির দিকে নেই। সপ্তাহের শেষ পর্যন্ত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল এবং ফেড ও ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলের উপরই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট নির্ভর করবে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য হঠাৎ করে উভয় দিকেই পরিবর্তিত হতে পারে। মার্কিন ডলারের মূল্যের রাতের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট বিভ্রান্তিকর হতে পারে, কারণ এটি কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানোর জন্য যথেষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি কমলা হ্যারিস জয়লাভ করে বা ফেড আগামীকাল নমনীয় অবস্থান গ্রহণ করে, তবে ডলারের মূল্য সহজেই হ্রাস পেতে পারে। সুতরাং, কোনও ট্রেডিং পজিশন ওপেন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। Read more: https://ifxpr.com/4fADbxe
  10. ৫ নভেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হল যুক্তরাষ্ট্রের ISM থেকে পরিষেবা সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদন। এটি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। মার্কিন উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদনের ফলাফল আবারও হতাশাজনক ছিল, তাই দেশটির পরিষেবা খাত কিছুটা নেতিবাচক প্রভাব প্রশমিত করতে সহায়তা করতে পারে। আজ যদি পরিষবা PMI সূচকের ফলাফলও দুর্বল হয়, তবে মার্কিন ডলার অব্যাহতভাবে দরপতনের শিকার হতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে মঙ্গলবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ডের বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। লাগার্ডে সাধারণত তার বক্তব্যে কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেন না, তবে এইবার তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন, যা প্রত্যাশার তুলনায় বেশি ছিল। এটি সম্ভাব্যভাবে এই ইঙ্গিত দেয় যে ইসিবির অবস্থান কিছুটা হকিশ বা কঠোর হতে পারে, যা ইউরোর জন্য সহায়ক হবে। তবে উল্লেখ্য যে ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির নমনীয়করণের সিদ্ধান্ত ইতোমধ্যেই মার্কেটে মূল্যায়িত হয়েছে, তাই EUR/USD পেয়ারের মূল্য সম্ভবত ভারসাম্যপূর্ণ থাকবে কারণ এই পেয়ার ইউরোপীয় অঞ্চলের আর্থিক নীতিমালার সম্ভাব্য নমনীয়করণ দ্বারাও প্রভাবিত হবে। উপসংহার: এ সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সামষ্টিক অর্থনৈতিক ও মৌলিক কারণগুলো আবারও উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। এই সপ্তাহটি বেশ উত্তেজনাপূর্ণ এবং অস্থিরতাসম্পন্ন হতে পারে, তাই পরবর্তী চার দিনে নির্ধারিত সব ইভেন্টের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, ফেডের বৈঠক, এবং ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের বৈঠক অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে অনিয়মিত এবং অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি দেখা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3AEZxyu
  11. ৩১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, তবে বাস্তবিক অর্থেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি সম্পর্কিত প্রতিবেদন। গতকাল জানা গেছে, জার্মানির মূল্যস্ফীতি ২% পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই আজ আমরা যুক্তিসঙ্গতভাবে আশা করতে পারি যে ইউরোজোনের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি পূর্বাভাসকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পেলে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডিসেম্বর মাসে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণের কথা ভাবতে পারে। যদি নভেম্বরেও মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পায়, তবে ইসিবি পরবর্তী কয়েকটি বৈঠকে সুদের হার হ্রাসে বিরতি গ্রহণ করতে পারে। এই পরিস্থিতি ইউরোকে সমর্থন যোগাবে। আমরা আশা করছি না যে এটি একাই ইউরোর মূল্যের দুই বছর ধরে চলা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা পুনরুজ্জীবিত করবে, তবে কমপক্ষে এটি একটি কারেকশনকে উদ্দীপিত করতে পারে। আজ প্রকাশিতব্য মার্কিন প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে রয়েছে পারসোনাল কনজাম্পশন এক্সপেন্ডিচার্স (PCE) সূচক, জবলেস ক্লেইমের সংখ্যা, এবং মার্কিনিদের ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন। আমরা মনে করি এগুলো খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন নয়, তবে PCE সূচকটির ফলাফল মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে বিশেষ কিছুই নেই। গতকাল জার্মানির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল ডিসেম্বর মাসে ইসিবির সুদের হার কমানো নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে, এবং আজকের ইউরোজোন মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন এ ব্যাপারে সঠিক অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে। ইসিবি বা ফেডারেল রিজার্ভের তরফ থেকে কোনো বিবৃতি নির্ধারিত নেই। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনগুলোর ট্রেডিংয়ে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, যে সম্পর্কে পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন। ইউরোজোনের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন ইউরোকে সমর্থন করতে পারে, যখন পাউন্ডের জন্য আবারও কঠিন সময় আসতে পারে। কেবলমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের PCE সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হলে পাউন্ডের মূল্য কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3NLmOSj
  12. ৩০ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে এবং এগুলোর সবগুলোই বেশ গুরুত্বপূর্ণ। জার্মানিতে বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি এবং জিডিপি সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। ইউরোজোনে জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপি প্রতিবেদনের পাশাপাশি ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ মার্কেটের বেশ কার্যকর মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর জন্য শক্তিশালী সমর্থনের আশা করা কঠিন, কারণ এই অঞ্চলের জিডিপি প্রবৃদ্ধি সম্ভবত পূর্বাভাস ছাড়াবে না, এদিকে জার্মানির বেকারত্বের হার খুব প্রভাবশালী সূচক নয় এবং জার্মানির মুদ্রাস্ফীতির সামান্য ত্বরণ ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিকল্পনাকে প্রভাবিত করবে বলে মনে হয় না। তবে, দুপুরের দিকে প্রকাশিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কেট সেন্টিমেন্টকে শক্তিশালীভাবে প্রভাবিত করতে পারে। আজ উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ইভেন্ট হল ইসিবি'র ইসাবেল শ্ন্যাবেলের বক্তব্য। তবে, যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, ইসিবির কৌশল ইতোমধ্যেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে: আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ অব্যাহত থাকবে এবং ডিসেম্বরে সুদের হার আরও 0.25% কমানো হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই, শ্ন্যাবেল আজ নতুন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হচ্ছে না। যাই হোক না কেন, মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের দিকে নজর রাখবে। উপসংহার: এই সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিং উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের উপর নির্ভর করবে, ফলে পূর্বাভাস দেয়া কঠিন। আমরা মনে করি ইউরোপীয় সামষ্টিক প্রতিবেদন থেকে ইউরোর সমর্থন পাওয়ার সম্ভাবনা কম, তবে মার্কিন প্রতিবেদনের মাধ্যমে সমর্থন পেলে তা ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে যদি সেগুলোর ফলাফল গতকালের JOLTs থেকে প্রতিবেদনের ফলাফল মতো হয়। তাই, ইউরো এবং পাউন্ডের ট্রেডাররা সম্ভাব্য সমর্থনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক প্রতিবেদনের দিকে তাকিয়ে আছে। Read more: https://ifxpr.com/4fqXk8z
  13. ২৯ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারে দুটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে জার্মানির GFK কনজিউমার কনফিডেন্স সূচক, যা উল্লেখযোগ্য গুরুত্ব বহন করে না, কারণ এটি অপেক্ষাকৃত ছোটখাট একটি প্রতিবেদন। তবে দ্বিতীয় প্রতিবেদন বেশি গুরুত্ব বহন করে: এটি যুক্তরাষ্ট্রের সেপ্টেম্বরের JOLTs কর্মসংস্থান সৃষ্টি সংক্রান্ত প্রতিবেদন। আগস্টের তুলনায় এই প্রতিবেদনের ফলাফল সামান্য নিম্নমুখী হবে বলে পূর্বাভাস রয়েছে, তবে যেহেতু সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্বের হার কমেছে, তাই JOLTs-এর মূল পরিসংখ্যানের ফলাফল পূর্বাভাস ছাড়িয়ে যেতে পারে। এটি আজকের একমাত্র প্রতিবেদন যা মার্কেট সেন্টিমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো উল্লেখযোগ্য মৌলিক ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে না। ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের প্রতিনিধিদের নতুন কোনো বক্তব্য অনুষ্ঠিত হওয়ার পরিকল্পনা নেই, যদিও বর্তমানে সেগুলো বিশেষ প্রয়োজনীয় নয়, কারণ ইসিবির পরবর্তী বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে এখনও পাঁচ সপ্তাহ বাকি। ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের কাছ থেকেও কোনো বক্তব্যের আশা করা হচ্ছে না, কারণ ৬-৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিতব্য বৈঠকের আগে তারা আর্থিক নীতিমালা নিয়ে কোন ধরনের আলোচনা করতে পারবেন না। উপসংহার: সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিং, সম্ভবত ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হতে পারে, যখন ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। বাস্তবে, আজ এই কারেন্সিগুলোর মূল্যের বিপরীতমুখী মুভমেন্ট দেখা যাবে না বলেই মনে হচ্ছে, শুধুমাত্র JOLTs থেকে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনই উভয় পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই, উভয় কারেন্সি পেয়ারের জন্য একই দিকনির্দেশনায় বাই বা সেল সিগন্যালের অপেক্ষা করা সম্ভবত বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত হবে, যেন সেগুলো একে অপরের বিপরীত না হয়। Read more: https://ifxpr.com/3BZeEmK
  14. ২৩ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই। যুক্তরাষ্ট্রে আবাসন বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে দৃষ্টি রাখা যেতে পারে, তবে এটি এতটাই গৌণ গুরুত্বসম্পন্ন সূচক যে এর উপর ভিত্তি করে মার্কেটে কোনো প্রতিক্রিয়া আশা করা বোকামি হবে। সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে আমরা দেখতে পেয়েছি যে মার্কেটের ট্রেডাররা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন ছাড়াই ইউরো এবং পাউন্ড বিক্রি অব্যাহত রাখতে প্রস্তুত রয়েছে। ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের কোনো সংকেত এখনও দেখা যায়নি। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের মূল মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি মিশেল বোম্যান এবং প্যাট্রিক হার্কারের বক্তৃতা রয়েছে, সেইসাথে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড এবং ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেনের বক্তৃতাও রয়েছে। তাত্ত্বিকভাবে, এই কর্মকর্তাদের যেকোনো একজন মার্কেটে নতুন তথ্য সরবরাহ করতে পারেন যা ইউরো এবং ডলারের মূল্যের প্রভাবিত করতে পারে। বাস্তবে, এর সম্ভাবনা কম। ফেডের প্রতিনিধিরা প্রায় প্রতিদিনই বক্তব্য দিয়ে থাকেন, এবং তাদের বক্তব্য প্রায়শই ভিন্ন রকম হয়। লাগার্ড গতকাল দুইবার বক্তৃতা দিয়েছেন এবং জানিয়েছেন যে ইসিবির সুদের হার 0.5% হ্রাসের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না এবং সামগ্রিকভাবে মুদ্রানীতি নমনীয় করার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখবে। নতুন কোনো তথ্য ছাড়াই ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত রাখার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ট্রেন্ড লাইন থেকে রিবাউন্ড করেছে, তাই নিম্নমুখী মুভমেন্ট ধীরে ধীরে চলমান থাকতে পারে। তবে, ভোলাটিলিটি আবারও কম থাকতে পারে। লাগার্ডের বক্তৃতা ইউরোকে প্রভাবিত করতে পারে, তবে সন্দেহ রয়েছে যে তিনি মুদ্রানীতির বিষয়ে মার্কেটে মৌলিকভাবে নতুন কোনো তথ্য দিতে পারবেন কিনা, বিশেষ করে যেহেতু গত বৃহস্পতিবার থেকে ইউরোজোনে কোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়নি। Read more: https://ifxpr.com/4fad5AE
  15. ২২ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/2067113111.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই, যার মানে মার্কেটে পর্যবেক্ষণ করার মতো কোন প্রতিবেদন থাকবে না। তবে, গতকাল এই পরিস্থিতি মার্কেটে সারাদিন ধরে নিম্নমুখী প্রবণতা সৃষ্টি করতে বাধা দেয়নি। অবশ্যই, এটা ভাবা বোকার মতো কাজ হবে যে আজকের পরিস্থিতি গতকালের মতোই হবে, তবে মার্কেটে এখনও শক্তিশালী নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, তাই সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা ছাড়াই ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি প্যাট্রিক হার্কার, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্ড এবং ইসিবির প্রধান অর্থনীতিবিদ ফিলিপ লেনের বক্তব্যকে উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা যায়। তাত্ত্বিকভাবে, এদের তিনজনই এমন কিছু নতুন তথ্য দিতে পারেন যা ইউরো এবং ডলারের এক্সচেঞ্জ রেটকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে, এর সম্ভাবনা খুবই কম। ফেডের প্রতিনিধিরা প্রায় প্রতিদিনই বক্তব্য দিয়ে থাকেন এবং তাদের বক্তব্যের মধ্যে বেশ বৈচিত্র্য দেখা যায়। শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত নতুন প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত নির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন। ক্রিস্টিন লাগার্ডও গত সপ্তাহের ইসিবির বৈঠকের পর মুদ্রানীতির বিষয়ে আলোচনা থেকে বিরত থাকতে পারেন, মার্কেটের ট্রেডাররা ইসিবির বৈঠক থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য পেয়েছিল। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের দরপতন অব্যাহত থাকার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ট্রেন্ড লাইনের থেকে রিবাউন্ড করেছে, তাই আবারও নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। তবে উভয় পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা আবারও কম থাকতে পারে। লাগার্ডের বক্তব্য ইউরোর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে, কিন্তু গত বৃহস্পতিবার থেকে ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন প্রকাশ না হওয়ায় তিনি মুদ্রানীতির বিষয়ে মৌলিকভাবে নতুন কোনো তথ্য প্রদান করবেন বলে মনে হয় না। Read more: https://ifxpr.com/4eStKZY
  16. ২১ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না, তাই মার্কেটে মনোযোগ দেওয়ার মতো খুব বেশি কিছু নেই। খুব সম্ভবত আমাদের সামনে একটি শান্ত দিন রয়েছে, যেখানে মূল্যের ন্যূনতম পরিবর্তন পরিলক্ষিত হবে। এটি আবারও উভয় পেয়ারের মূল্যের কারেকশন করার একটি ভালো সুযোগ হতে পারে, তবে এই মুহূর্তে, কোনো পেয়ারের মূল্যই ট্রেন্ডলাইন ভেদ করতে পারেনি। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি লরি লোগান এবং নিল কাশকারির ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তবে নতুন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন ছাড়া বা সাম্প্রতিককালে ফেড থেকে নতুন কিছু প্রকাশিত না হলে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিনিধিদের কাছ থেকে আমরা আর কী আশা করতে পারি? আমরা মনে করি FOMC-এর কর্মকর্তারা শুক্রবারের তাদের সহকর্মীদের মতোই মার্কেটে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবেন না। তারা সন্ধ্যার শেষের দিকে কথা বলবেন, এবং দিনের বেলা কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা পরিকল্পিত নেই। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ড উভয়েরই পুনরায় দরপতন শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি উভয় পেয়ারের মূল্যের ট্রেন্ডলাইন থেকে প্রতিক্রিয়া দেখা যায়, তাহলে নতুন করে দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, মূল্যের ভোলাটিলিটি কম থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং ফ্ল্যাট মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হতে পারে। মনে রাখবেন, ফ্ল্যাট মার্কেটে বেশিরভাগ সিগন্যালই ফলস হওয়ার ঝুঁকি থাকে। সুতরাং, এমনকি মূল্য ট্রেন্ডলাইন ভেদ করলেও এটিকে ভবিষ্যৎ দর বৃদ্ধির নিশ্চয়তা হিসেবে বিবেচনা করা যাবে না। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। Read more: https://ifxpr.com/4f8Oyfq
  17. ৯ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার কোন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। একদিকে, এর অর্থ হলো উভয় প্রধান কারেন্সি পেয়ারের আরও দরপতনের জন্য কোনও অতিরিক্ত চাপ নেই। অন্যদিকে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য কারেকশন করার সুযোগ পেয়েছিল, কিন্তু সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। তাই, কারেকশন ছাড়াই উভয় কারেন্সি পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে নতুন প্রযুক্তিগত সিগন্যালের প্রয়োজন। যেকোনো ক্ষেত্রেই, আজ কোন উল্লেখযোগ্য মুভমেন্টের আশা করা যাচ্ছে না। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে, ফেডারেল রিজার্ভের মনিটারি কমিটির বেশ কয়েকজন সদস্যের বক্তব্যের ওপর দৃষ্টি দেওয়া যেতে পারে, যার মধ্যে লরি লোগান, থমাস বারকিন, অস্টান গুলসবি ও অন্যান্য কয়েকজন কর্মকর্তার বক্তব্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কয়েকজন কর্মকর্তা নভেম্বরে সুদের হার ০.৫% কমানোর বিষয়টিকে সমর্থন করছেন, তবে সবাই নয়। তাই মার্কেটের ট্রেডাররা এই বিষয়টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যে, আর কারা "ডোভিশ বা নমনীয়" অবস্থানের পক্ষে আছেন। ফেডের যত বেশি সদস্য ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের পক্ষে থাকবে, ভবিষ্যতে ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা তত কমে যাবে। তবে এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই আসন্ন আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণের পুরো চক্রটি আংশিক বা পুরোপুরি মূল্যায়ন করে ফেলেছে। ডলারের দরপতনের জন্য নতুন কোন কারণ নেই। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে। তবে, সপ্তাহের প্রথম দুই দিনেও একই সুযোগ ছিল কিন্তু সেটি ঘটেনি। মার্কেটে স্বল্প মাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করছে এবং নভেম্বর মাসে ফেডের সুদের হার ০.৫% কমানোর সম্ভাবনা ডলারের ওপর কোন চাপ সৃষ্টি করছে না। যদি কার্যকর সেল সিগন্যাল পাওয়া যায়, তবে কারেকশন ছাড়াই উভয় কারেন্সি পেয়ারের আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/4h0QmZU
  18. ৭ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে অল্প কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হল ইউরোপীয় ইউনিয়নের খুচরা বিক্রির প্রতিবেদন। এটি খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন নয়, তাই এটির প্রভাবে মার্কেটে খুবই সামান্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। সামগ্রিকভাবে, গত সপ্তাহে ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য হ্রাস পেয়েছে, তাই এ সপ্তাহে মার্কেটে উভয় পেয়ারের মূল্যের কারেকশন দেখা যেতে পারে (বিশেষ করে যেসব দিনে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা এবং মৌলিক পটভূমি নেই)। এটি বিশেষভাবে ব্রিটিশ পাউন্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যা ২০২৪ সালে ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারের বিপরীতে কমই দরপতনের শিকার হয়েছে। মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারে উল্লেখযোগ্য মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি নিল কাশকারি এবং রাফায়েল বস্টিকের বক্তৃতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি আকর্ষণীয় হবে কারণ ফেডের কর্মকর্তাগণ শুক্রবার প্রকাশিত বেকারত্ব এবং নন-ফার্ম পেরোল প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন। আমরা সম্ভবত এমন বিবৃতি শুনতে পারব যেখানে পরবর্তী বৈঠকে ফেডের আক্রমণাত্মকভাবে মুদ্রানীতি নমনীয় করার প্রয়োজন নেই বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাবে। এই তথ্য মার্কিন ডলারকে সমর্থন করতে পারে। সেপ্টেম্বরের শ্রম বাজারে ইতিবাচক ফলাফল পরিলক্ষিত হয়েছে এবং বেকারত্বের হার কমেছে। এটি আসন্ন সপ্তাহগুলোতে ডলারকে সমর্থন যোগাতে পারে। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে। মার্কিন ডলার শুধুমাত্র কাশকারি এবং বস্টিকের হকিশ বা কঠোর অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিতের উপর ভিত্তি করে টানা ছয় দিন ধরে বৃদ্ধির মুখ দেখতে পারে। তবে, তারা সন্ধ্যার দিকে বক্তব্য দেবেন, তাই দিনের বেলা উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের কারেকশনের পথে কোনো বাধা থাকবে না। একই সময়ে, ইউরোপীয় সেশনের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার, কারণ ইউরোপীয় সেশনে মার্কেটের ট্রেডাররা শুক্রবার প্রকাশিত মার্কিন প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। Read more: https://ifxpr.com/47VjYn6
  19. ৩ অক্টোবরে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দিতে হবে? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। জার্মানি, ইইউ, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা খাতের সেপ্টেম্বরের ব্যবসায়িক কার্যকলাপের সূচকের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে৷ যাইহোক, এই প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অনুমানের ফলাফল প্রথম অনুমানের থেকে খুব কমই উল্লেখযোগ্যভাবে আলাদা হয়, তাই আমরা এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়ার আশা করি না৷ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইএসএম পরিষেবা সূচক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এই সূচকটি গত দুই মাসে বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই নতুন ইতিবাচক ফলাফল ডলারের মূল্যের দীর্ঘ প্রতীক্ষিত ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা চালিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। মার্কিন জবলেস ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, যা বাজার পরিস্থিতিকে দৃঢ়ভাবে প্রভাবিত করার সম্ভাবনা কম। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: বৃহস্পতিবার মূল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের রাফেল বস্টিকের বক্তৃতা রয়েছে। এই সপ্তাহের শুরুতে, জেরোম পাওয়েল বলেছিলেন যে ফেড নভেম্বরে সুদের হার 0.5% কমানোর পরিকল্পনা করছে না, যা ডলার বিক্রেতাদের উল্লেখযোগ্যভাবে হতাশ করেছে। তবে, পাওয়েল একাই সুদের হারের সিদ্ধান্ত নেবেন না। পরবর্তী সভায় ফেডের যত বেশি কর্মকর্তারা আক্রমনাত্মকভাবে নীতিমালার নমনীয়করণের দিকে ঝুঁকবেন, নতুন করে ডলারের দরপতনের সম্ভাবনা তত বেশি। আমরা বেকারত্ব এবং নন-ফার্ম পে-রোল প্রতিবেদন প্রকাশের পরে মূল সিদ্ধান্তে পৌঁছাব। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের হ্রাস অব্যাহত থাকতে পারে, যদিও এটি সম্ভবত উল্লেখযোগ্য হবে না। আমরা মনে করি যে এখন উভয় পেয়ারের মূল্যের দীর্ঘায়িত নিম্নমুখী প্রবণতা শুরু হতে পারে। যদি শুক্রবারের গুরুত্বপূর্ণ শ্রম বাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল হতাশাজনক না হয়, তবে ডলার শক্তিশালী হতে পারে, কারণ ডলারের সাম্প্রতিক দরপতন ইতোমধ্যে যথেষ্ট বিভ্রান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/3N7YBFL
  20. পহেলা অক্টোবরে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দিতে হবে? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাজ্যে উৎপাদন সংক্রান্ত PMI প্রতিবেদনের সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে, যেগুলোকে স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন হিসেবে বিবেচনা করা হবে। এই প্রতিবেদনের মার্কেটে কোন প্রতিক্রিয়া উস্কে সম্ভাবনা নেই। ইউরোজোনে সেপ্টেম্বরের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, যা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। যাইহোক, এই প্রতিবেদন প্রকাশের পরে ইউরোর তীব্র দরপতনের সম্ভাবনা নেই। ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ইতোমধ্যেই মুদ্রানীতি নমনীয়করণ চক্র শুরু করেছে, তাই মুদ্রাস্ফীতি যে হারে কমছে তা আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। তদুপরি, মার্কেটের ট্রেডাররা ইউরো বিক্রি করতে আগ্রহী নয়, যেমনটি আমরা গতকাল জার্মান মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ক্ষেত্রেও দেখতে পেয়েছি। আজ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ISM ম্যানুফ্যাকচারিং ইনডেক্স এবং JOLTs থেকে কর্মসংস্থান সৃষ্টি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। উভয় প্রতিবেদনই বেশ গুরুত্বপূর্ণ, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা নতুন করে মার্কিন ডলার বিক্রির শুরু করার কারণ খুঁজবে। যেমনটি আমরা গতকাল দেখেছি, এমনকি ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তৃতাও ডলারকে বিশেষভাবে সাহায্য করেনি। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: মঙ্গলবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে, ইসাবেল শ্নাবেলের বক্তৃতা সহ ফেডের প্রতিনিধিদের বক্তৃতাগুলোর কথা আলাদাভাবে উল্লেখ করা যায়। গত সপ্তাহে, FOMC-এর বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা নভেম্বরে সুদের হার 0.5% কমানোর পক্ষে কথা বলেছেন, কিন্তু পাওয়েল এবং তার কিছু সহকর্মী বলেছেন যে এই ধরনের আক্রমনাত্মকভাবে সুদের হার কমানোর প্রয়োজন নেই। যাই হোক না কেন, সবকিছুই আসন্ন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল উপর নির্ভর করবে এবং এখন থেকে পাঁচ সপ্তাহের মধ্যে সুদের হার হ্রাসের পরিমাণ নিয়ে আলোচনা করা যুক্তিযুক্ত নয়। তবুও, FOMC-এর অন্যান্য প্রতিনিধিদের অবস্থান আর্থিক কমিটির সামগ্রিক অবস্থান সম্পর্কে একটি ধারণা দেবে। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের দ্বিতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরোর মূল্য 1.1091 এবং 1.1191 এর মধ্যে অবস্থিত একটি সীমিত রেঞ্জের মধ্যে থাকতে পারে। কোন কিছুই পাউন্ড স্টার্লিংকে আটকে রাখতে পারবে বলে মনে হয় না, এবং এটির মূল্য ইউরোর তুলনায় অনেক বেশি ঘন ঘন বৃদ্ধি পায় এবং মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমিও তেমন কোন প্রভাব ফেলতে পারছে না। অতএব, পাউন্ড স্টার্লিংয়ের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট চলমান থাকতে পারে। ট্রেডাররা মার্কিন প্রতিবেদনে নতুন করে ডলার বিক্রির ন্যায্যতা দেওয়ার অজুহাত খুঁজবে। Read more: https://ifxpr.com/4dtcokL
  21. ২৪ সেপ্টেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দিতে হবে? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: মঙ্গলবার কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। দিনের একমাত্র কিছুটা উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে IFO ইনস্টিটিউট থেকে প্রকাশিতব্য জার্মানির বিজনেস ক্লাইমেট সূচকের কথা বলা যেতে পারে এই৷ আমাদের মতে, এই প্রতিবেদনের প্রভাবে মার্কেটে কোনো প্রতিক্রিয়ার আশা না করা ভাল - যদি কোনো প্রতিক্রিয়া থেকেও থাকে, তবে তা সম্ভবত ন্যূনতম হবে। ফলে, আজ, মার্কেটে তেমন কোন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে না। ইউরোর মূল্য সম্ভবত 1.1091-1.1191 এর হরিজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে থাকবে, যখন পাউন্ডের মূল্যের হয় ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট চলমান থাকতে পারে বা 1.3365 লেভেলের কাছাকাছি মূল্য বৃদ্ধিতে বিরতি নেয়া হতে পারে। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: মঙ্গলবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য তেমন কিছু নেই। ইউরোজোনে, ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের মুদ্রা কমিটির প্রতিনিধি ম্যাককল একটি বক্তৃতা দেবেন, কিন্তু গত দেড় সপ্তাহ ধরে, আমরা সম্ভবত প্রায় ইসিবির কমিটির সকল সদস্যদের কাছ থেকে মুদ্রানীতি নিয়ে তাদের মতামত শুনেছি। অতএব, ম্যাককল আজ কোন নতুন তথ্য প্রদান করবে এমন সম্ভাবনা কম। উপসংহার: মঙ্গলবার, ইউরোর মূল্য হরিজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে থাকতে পারে, যখন পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকতে পারে। যদিও ইউরো দর বৃদ্ধি প্রদর্শনের ক্ষেত্রে মাঝে মাঝে বিরতি নেয়, তবে পাউন্ড তা করতে সক্ষম হবে বলে মনে হয় না। যাইহোক, এমনকি ইউরোর মূল্যের স্থানীয় উচ্চতায় অবস্থান করলেও, এটি সঠিক কারেকশনের মধ্য দিয়ে যেতে পারে না। সুতরাং, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে বর্তমানে খুব কমই যৌক্তিকতা রয়েছে। Read more: https://ifxpr.com/4dgYP83
  22. ২৩ সেপ্টেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দিতে হবে? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার বেশ কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত হয়েছে, কিন্তু সেগুলোর সবই একই ধরনের প্রতিবেদন। জার্মানি, ইউরোজোন, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, পরিষেবা এবং উৎপাদন খাতের সেপ্টেম্বরের পিএমআই (পারচেজিং ম্যানেজারস ইনডেক্স) প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে৷ এটি লক্ষণীয় যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব অভ্যন্তরীণ আইএসএম পিএমআই সূচক প্রকাশ করা হয়, যা আরও বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। এই সূচকগুলোর মার্কেট সেন্টিমেন্টকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করার সম্ভাবনা নেই, ট্রেডাররা মূলত ধারাবাহিকভাবে মার্কিন ডলার বিক্রি করে চলেছে। ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল এই সপ্তাহে খোলাখুলিভাবে বলেছেন যে মার্কিন অর্থনীতি ভাল অবস্থায় রয়েছে। যদি মার্কেটের ট্রেডাররা এই মন্তব্যের দিকে মনোযোগ দেয় তবে মার্কিন মুদ্রার ক্রমাগত দরপতন হবে না। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: সোমবারের মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে, ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা কমিটির সদস্য এল্ডারসন এবং সিপোলোন এবং ফেডের প্রতিনিধি গুলসবি এবং বস্টিকের বক্তৃতা লক্ষণীয়। যাইহোক, যেহেতু ইতোমধ্যেই উভয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ঘোষণা করা হয়েছে, তাই এই কর্মকর্তারা মার্কেটে নতুন কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করবেন এমন সম্ভাবনা কম। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যই ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে পারে, একটি কারেকশন শুরু হতে পারে বা স্থানীয় পর্যায়ে ফ্ল্যাট রেঞ্জের মধ্যে ট্রেডিং করা হতে পারে। বর্তমানে শুধুমাত্র স্থানীয় পর্যায়ে সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমি উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের উপর প্রভাব ফেলতে পারে, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা মার্কিন ডলার বিক্রি চালিয়ে যাওয়ার জন্য সমস্ত মৌলিক কারণ ব্যবহার করছে। অতএব, PMI প্রতিবেদনের সম্ভাব্য স্বল্প মাত্রার প্রভাব বিবেচনা করার সাথে প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করা উচিত হবে। Read more: https://ifxpr.com/3XEoMZt
  23. ১৯ সেপ্টেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দিতে হবে? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শুধুমাত্র জবলেস ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা সম্ভবত ট্রেডাররা উপেক্ষা করবে। মার্কেটের ট্রেডারদের কাছে ইতোমধ্যেই প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে, যার ফলে তারা স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদনের দিকে মনোযোগ দেবে এমন সম্ভাবনা কম। দিনের প্রথমার্ধে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যই ফেডারেল রিজার্ভের গতকালের বৈঠকের সিদ্ধান্ত দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে, ট্রেডারদের দৃষ্টি ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের দিকে সরে যাবে। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: বৃহস্পতিবার শুধুমাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ইভেন্ট নির্ধারিত রয়েছে। দুপুরের দিকে, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড সুদের হারের সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে। এখানে কোনো অস্পষ্টতা নেই। গতকাল যেমন ফেডের সুদের হার কমানোর বিষয়ে ট্রেডাররা 100% নিশ্চিত ছিল, তেমনি আজও ট্রেডাররা হার সমানভাবে নিশ্চিত যে ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের সুদের হার অপরিবর্তিত থাকবে। তবে ব্রিটিশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈঠকে শুধুমাত্র সুদের হারের সিদ্ধান্তই নেয়া হবে না। মুদ্রানীতি কমিটির কতজন সদস্য সুদের হার কমাতে সমর্থন দিচ্ছেন তা জানাও গুরুত্বপূর্ণ (পূর্বাভাস অনুযায়ী দুইজন সদস্য সুদের হার কমানোর পক্ষে ভোট দিতে পারেন)। ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলির অবস্থান বোঝা এবং মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনীতির হালনাগাদকৃত পূর্বাভাস পর্যালোচনা করাও গুরুত্বপূর্ণ হবে। অতএব, শুধুমাত্র সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্তই আজকের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ দিক নয়। উপসংহার: বৃহস্পতিবার, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের উচ্চমাত্রার অস্থিরতা দেখা যেতে পারে। প্রথমত, ইউরোপীয় সেশনে ট্রেডাররা ফেডের সিদ্ধান্তের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানাবে। দ্বিতীয়ত, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। অতএব, আজ আরেকটি ঝড় হতে পারে। সন্ধ্যার মধ্যে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য কোথায় যেতে পারে তার ভবিষ্যদ্বাণী ভুল কাজ হবে, কারণ মৌলিক পটভূমি খুবই শক্তিশালী। ডলার গতকাল থেকে শুরু হওয়া দরপতন এড়াতে পারে কিনা সেটিও গুরুত্বপূর্ণ হবে। যদি ডলারের দরপতন রোধ করা যায় তাহলে সম্ভাব্যভাবে এটির দর বৃদ্ধির আশা করা যেতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/3TAyhrv
  24. ১৮ সেপ্টেম্বর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দিতে হবে? সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবারে অল্প কয়েকটি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং সেগুলোর কোনটিই খুব বেশি তাৎপর্যপূর্ণ নয়। ইউরোজোনে, আগস্টের মূল্যস্ফীতির প্রতিবেদন দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশ করা হবে। এই প্রতিবেদনের চূড়ান্ত অনুমান প্রথমটি থেকে খুব কমই আলাদা হয়ে থাকে, তাই এই প্রতিবেদনের প্রভাবে মার্কেটে কোন উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়ার আশা করা যায় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, নতুন বাড়ি বিক্রয় এবং বিল্ডিং পারমিটের সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এগুলো তুলনামূলকভাবে স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন, যেগুলোর 20-30 পিপসের বেশি প্রতিক্রিয়া শুরু করার সম্ভাবনা নেই। তাই ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠক পর্যন্ত মার্কেট ফ্ল্যাট থাকতে পারে। সবাই মূল সুদের হার নিয়ে মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছে। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: বুধবারের জন্য নির্ধারিত শুধুমাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক ইভেন্ট রয়েছে। সন্ধ্যায়, ফেডের বৈঠকের ফলাফল ঘোষণা করা হবে। 99% সম্ভাবনা আছে যে মূল সুদের হার কমানো হবে, কিন্তু এটি কত বেসিস পয়েন্ট কমানো হবে তা এখনও অস্পষ্ট। আমাদের মতে, মার্কেটের ট্রেডাররা ধারণা করছে যে সুদের হার 0.5% কমানো হবে, যদি ফেড এই ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়, তবে ডলারের আরও দরপতন পারে, কারণ এটি সম্ভাব্য সব বিকল্পের মধ্যে সবচেয়ে নেতিবাচক। সুদের হার 0.25% কমানোর সম্ভাবনাও বেশি, কিন্তু মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এর ভিত্তিতে বিভিন্ন ইন্সট্রুমেন্টের বাজারমূল্য নির্ধারণ করেছে। তাই, এই ধরনের সিদ্ধান্তের পরে, ডলার আরও শক্তিশালী হতে পারে। প্রেস কনফারেন্সে জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য এবং ডট-প্লট চার্টও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, যা ভবিষ্যতের সুদের হার সম্পর্কে ফেড কমিটির সদস্যদের প্রত্যাশা প্রদর্শন করবে। উপসংহার: বুধবার, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্য উভয় দিকেই যেতে পারে. আমরা সারা দিন অপেক্ষাকৃত মন্থর মুভমেন্ট দেখতে পাব, কিন্তু সন্ধ্যায়, যেকোন দিকে উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের "বিস্ফোরণ" দেখা যেতে পারে। মার্কেটে ইতোমধ্যেই ডলার বিক্রি করে সুদের হার 0.25% কমানোর ভিত্তিতে ইন্সট্রুমেন্টগুলোর মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে, কিন্তু সুদের হার 0.5% কমানো হলে সেট নতুন করে মার্কিন মুদ্রার দরপতন ঘটাতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/47t9zPr
  25. সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবারের খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক ইভেন্ট নির্ধারিত নেই, তবে আজ বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। মূল বিষয় হল যে মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে যুক্তরাজ্য বা ইউরোজোনের সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রতি আগ্রহী নয়৷ সকল ট্রেডার মার্কিন ডলার এবং ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছে। অতএব, শুধুমাত্র সেই প্রতিবেদনগুলো এখন গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে যা সরাসরি ফেডের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করতে পারে। আজ, এমন একটি প্রতিবেদন মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। এই প্রতিবেদন সম্পর্কে ইতোমধ্যে অনেক কিছু বলা হয়েছে।এটি ছাড়াও, যুক্তরাজ্যের জিডিপি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে, তবে এটি প্রান্তিক ভিত্তিক প্রতিবেদন নয় যা কিছুটা গুরুত্ব বহন করে, এটি শুধুমাত্র মাসিক এবং তিন মাসের জিডিপি প্রতিবেদন। যুক্তরাজ্যে শিল্প উৎপাদন সংক্রান্ত প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হবে। ব্রিটিশ প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি মার্কেটের ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া দুর্বল হবে বলে আশা করা হচ্ছে। মৌলিক ইভেন্টের পর্যলোচনা: আবারও, বুধবারের মৌলিক ইভেন্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। আগামীকাল ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংকের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, তারপরে আগামী সপ্তাহে ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড এবং ফেডের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে৷ সুতরাং, এই তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে কোনটিরই এখনই মুদ্রানীতির সম্ভাবনার বিষয়ে মন্তব্য করার সম্ভাবনা নেই, কারণ এটি অনুমোদিত নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের "ব্ল্যাকআউট পিরিয়ড" বা মুখে কুলূপ এটে থাকার সময়কাল শুরু হয়েছে, কিন্তু নতুন কোন মন্তব্য না পেলেও মার্কেটের ট্রেডাররা পরিষ্কারভাবে বুঝতে পারছে যে তিনটি কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কী আশা করা যায়। উপসংহার: বুধবার, উভয় কারেন্সি পেয়ার উভয় দিকে ট্রেড করতে পারে, কারণ সার্বিক পরিস্থিতি মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফলের উপর নির্ভর করবে। ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনের সময়, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল এবং প্রায় ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শুধুমাত্র মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনে পূর্বাভাসের তুলনায় দুর্বল ফলাফল দেখা গেলে ডলারের দরপতনের আশা করা যায়। Read more: https://ifxpr.com/3B0LEuq
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search