Jump to content

৭ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?


Recommended Posts

৭ অক্টোবর কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
This image is no longer relevant

সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবারে অল্প কিছু সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত রয়েছে। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হল ইউরোপীয় ইউনিয়নের খুচরা বিক্রির প্রতিবেদন। এটি খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন নয়, তাই এটির প্রভাবে মার্কেটে খুবই সামান্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। সামগ্রিকভাবে, গত সপ্তাহে ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্য হ্রাস পেয়েছে, তাই এ সপ্তাহে মার্কেটে উভয় পেয়ারের মূল্যের কারেকশন দেখা যেতে পারে (বিশেষ করে যেসব দিনে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা এবং মৌলিক পটভূমি নেই)। এটি বিশেষভাবে ব্রিটিশ পাউন্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যা ২০২৪ সালে ইউরোর তুলনায় মার্কিন ডলারের বিপরীতে কমই দরপতনের শিকার হয়েছে।
 

মৌলিক ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারে উল্লেখযোগ্য মৌলিক ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি নিল কাশকারি এবং রাফায়েল বস্টিকের বক্তৃতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এটি আকর্ষণীয় হবে কারণ ফেডের কর্মকর্তাগণ শুক্রবার প্রকাশিত বেকারত্ব এবং নন-ফার্ম পেরোল প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করতে পারেন। আমরা সম্ভবত এমন বিবৃতি শুনতে পারব যেখানে পরবর্তী বৈঠকে ফেডের আক্রমণাত্মকভাবে মুদ্রানীতি নমনীয় করার প্রয়োজন নেই বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাবে। এই তথ্য মার্কিন ডলারকে সমর্থন করতে পারে। সেপ্টেম্বরের শ্রম বাজারে ইতিবাচক ফলাফল পরিলক্ষিত হয়েছে এবং বেকারত্বের হার কমেছে। এটি আসন্ন সপ্তাহগুলোতে ডলারকে সমর্থন যোগাতে পারে।
 

উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, ইউরো এবং পাউন্ডের মূল্যের কারেকশন শুরু হতে পারে। মার্কিন ডলার শুধুমাত্র কাশকারি এবং বস্টিকের হকিশ বা কঠোর অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিতের উপর ভিত্তি করে টানা ছয় দিন ধরে বৃদ্ধির মুখ দেখতে পারে। তবে, তারা সন্ধ্যার দিকে বক্তব্য দেবেন, তাই দিনের বেলা উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের কারেকশনের পথে কোনো বাধা থাকবে না। একই সময়ে, ইউরোপীয় সেশনের সময় সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার, কারণ ইউরোপীয় সেশনে মার্কেটের ট্রেডাররা শুক্রবার প্রকাশিত মার্কিন প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে।
 

ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
 

Read more:  https://ifxpr.com/47VjYn6

 

 

 

 

Link to comment
Share on other sites

Create an account or sign in to comment

You need to be a member in order to leave a comment

Create an account

Sign up for a new account in our community. It's easy!

Register a new account

Sign in

Already have an account? Sign in here.

Sign In Now
×
×
  • Create New...

Write what you are looking for and press enter or click the search icon to begin your search