MontuZaman Posted 20 hours ago Report Share Posted 20 hours ago ৩ জুলাই কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত? http://forex-bangla.com/customavatars/921450007.jpg সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে। মনে করিয়ে দেওয়া দরকার যে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন সাধারণত শুক্রবার প্রকাশিত হয়, কিন্তু আগামীকাল যুক্তরাষ্ট্রে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হবে। তাই আজ উল্লিখিত মার্কিন প্রতিবেদনগুলো প্রকাশিত হবে এবং মার্কিন ট্রেডিং সেশনের সময় সবার আগ্রহ এই প্রতিবেদনগুলোর দিকেই থাকবে, পাশাপাশি ISM সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর ওপরও দৃষ্টি থাকবে। ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনের সময় কেবলমাত্র জার্মানি ও ইউরোজোনের সার্ভিসেস বা পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-এর চূড়ান্ত অনুমান প্রকাশিত হবে—যা গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট হিসেবে ফেডারেল রিজার্ভের সদস্য রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে; তবে এই সপ্তাহে ক্রিস্টিন লাগার্ড, অ্যান্ড্রু বেইলি এবং জেরোম পাওয়েল ইতিমধ্যে এতবার বক্তব্য দিয়েছেন যে মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত প্রয়োজনীয় সব তথ্য ইতোমধ্যে জেনে ফেলেছে। উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধানদের কাছ থেকে তেমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ বা নতুন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে ক্রিস্টিন লাগার্ড উল্লেখ করেছেন যে, বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে মুদ্রাস্ফীতির ফের বাড়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং জেরোম পাওয়েল ভবিষ্যতের আর্থিক নীতিমালা নির্ধারণে শ্রমবাজারকে মূল নির্ধারক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মার্কিন শ্রমবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনগুলো আজ প্রকাশিত হবে। মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য এখনো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্যযুদ্ধ, যার সমাধানের কোনো ইঙ্গিত এখনো দেখা যাচ্ছে না। স্বল্পমেয়াদে এই উত্তেজনা আরও বাড়তে পারে, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন পর্যন্ত (যুক্তরাজ্য ব্যতীত) কোনো বাণিজ্য চুক্তিতেই স্বাক্ষর করেননি। চীনের সঙ্গে করা চুক্তিটিও এখনো কার্যকর হিসেবে ধরা হচ্ছে না, কারণ এর বিস্তারিত এখনো অস্পষ্ট। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বললেও, তারা নিজেদের কিছু শর্ত উপস্থাপন করেছে, যা ট্রাম্প খুব সহজেই প্রত্যাখ্যান করতে পারেন। এছাড়াও, ইলন মাস্ক ও ট্রাম্পের মধ্যকার চলমান দ্বন্দ্বের কথা ভুলে গেলে চলবে না, যা এমন পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে যে তা গৃহবিক্ষোভ এমনকি বিপ্লবের রূপ নিতে পারে। এই ঘটনাগুলোর কোনোটিই মধ্যমেয়াদে মার্কেটের ট্রেডারদের ডলার ক্রয়ের আগ্রহকে স্পষ্টভাবে উদ্বুদ্ধ করতে পারছে না। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিকের ট্রেডিংয়ে, যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যেতে যেতে পারে, কারণ মার্কিন প্রতিবেদনের ফলাফলের ওপর মুভমেন্টের দিক নির্ভর করছে। এছাড়া, এটা মনে রাখা জরুরি যে, যেকোনো সময় ট্রাম্প এমন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন যা আবারো ডলারের ধস নামাতে পারে। "ওয়ান বিগ, বিউটিফুল বিল" পাস হয়ে গেছে, এবং এখন ইলন মাস্কের সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন করে দ্বন্দ্ব শুরু হতে পারে। Read more: https://ifxpr.com/44H5GGJ Link to comment Share on other sites More sharing options...
Recommended Posts
Create an account or sign in to comment
You need to be a member in order to leave a comment
Create an account
Sign up for a new account in our community. It's easy!
Register a new accountSign in
Already have an account? Sign in here.
Sign In Now